মিনিয়েচার মডেল "সপ্তমাশ্চর্য ভ্রমণ", ইকো পার্কে : প্রথম আশ্চর্য "মিশরের পিরামিড"

in hive-129948 •  3 years ago 

গত শুক্রবার গিয়েছিলাম আমাদের কলকাতার ইকো পার্কে । আমি, মা, তনুজা আর টিনটিন । আমরা চারজনে ভাবলাম বিকেলটা কাটিয়ে আসি ইকো পার্কে । আপনারা তো জানেন আমাদের কলকাতার এই ইকো পার্কটি অনেক বড় । প্রায় ১২০০ বিঘে জমির উপরে অবস্থিত এটি । অনেকগুলি গেট আছে । আমরা প্রায়ই যাই এক নম্বর গেটে । তো সেদিন ভাবলাম তিন নম্বর গেট দিয়ে ঢুকি - অনেকদিন "সেভেন ওয়ান্ডার্স" দেখা হয় না ।

প্রথমে আমরা গেট দিয়ে ঢুকে একটি ছোট তালগাছের নিচে বসে স্যান্ডউইচ, জল এসব খেয়ে নিলাম, সাথে টুকটাক গল্প । টিনটিন বেলুন নিয়ে খেললো কিছুক্ষণ । তারপরে, সন্ধ্যা হয়ে আসছে দেখে আমি "সেভেন ওয়ান্ডার্স" দেখার জন্য টিকেট কাউন্টারের উদ্দেশ্যে হাঁটা দিলাম । পেছন পেছন "বাবা, বাবা", বলে টিনটিনের দৌড় ।

তো, ওকে রেখে আমি টিকেট কাউন্টারে গেলাম । সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো । অথচ, উল্টো দিকে আসার নিয়মই নেই । টিকিট কেটে ডানদিক দিয়ে বেরিয়ে আসাই নিয়ম । যতসব ভুঁড়িওয়ালা মাথা মোটা লোক !

এরপরে আমরা সবাই হৈ হৈ করে ঢুকে পড়লাম "সেভেন ওয়ান্ডার্স"-এ ।


একটি মিনি পিরামিডের সামনে মা, তনুজা আর টিনটিন ।
তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


তনুজা ঘুরে ঘুরে ছবি তুলে বেড়াচ্ছে, পিছনে ঘুর ঘুর করছে টিনটিন ।
তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


দি গ্রেট Sphinx । গিজার তিনটি গ্রেট পিরামিডের কাছেই এর অবস্থান । যদিও এটি আসলটির চাইতে অনেক ছোট । তবে দেখতে আসলেই দারুন ।
তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


Sphinx এর সামনে টিনটিনবাবু, মা আর তনুজা ।
তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পিরামিডের সামনে ছোট্ট একটি খাঁড়ি, খাঁড়ির ওপরে দারুন সুন্দর ছোট্ট একটি পুল । খাঁড়িতে আছে অনেকগুলি ফোয়ারা ।
তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

যতসব ভুঁড়িওয়ালা মাথা মোটা লোক !

দাদা মাঝখানের প্যারাগ্রাফটি পড়ে সত্যি অনেক মজা পেলাম। কারণ বর্তমানে যে হারে মানুষ খাওয়া দাওয়া করছে তাতে পেট সামলানো খুব দুষ্কর একটি বিষয়। আর এটা সত্য কথা ভুরি ওয়ালা লোক গুলো মাথা মোটা হয়, হাহাহা।

কলকাতার ইকোপার্ক সম্পর্কে বইয়ে পড়েছিলাম এবং অনেক অনেক ভিডিও দেখেছি। সত্যিই পিরামিডের যেসব নিদর্শনগুলো সেখানে রয়েছে তা মনমুগ্ধকর। ইনশাল্লাহ একদিন সময় সুযোগ হলে সেখানে গিয়ে ঘুরে আসব।।

beautiful photos of the replica of the pyramids of egypt, it is a privilege to be in such beautiful places, I loved the water source.

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

ইকোপার্কে ভুঁড়ি কান্ড টাইটেল রাখলে হেভভি হতো 😆। খিক খিক। আসলে দেখেছি কিছু মানুষ নিয়মের বাইরে চলতেই বেশি পারদর্শী। ভুঁড়িকান্ড তোমাদের ইকোপার্কে ঘোরায় ব্যাঘাত করেনি সেটাই স্বস্তির।

ইকো পার্কে যেতে খুব ভালো লাগে। আমিও বেশ কয়েকবার গিয়েছি তবে সেভেন ওয়ান্ডার্স টা দেখিনি। সামনের বার যেতেই হবে।

টিনটিন বাবু যেদিকেই ঘুরেছে Lays এর প্যাকেট হাতছাড়া করেনি। 😁

দাদা আপনি এবং আপনার পরিবার সহ কলকাতার ইকো পার্কের ভ্রমণ কাহিনী দেখে খুবই ভালো লাগছে।ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে টিনটিন বাবু খুবই মজা করেছে এই ইকোপার্কে।দাদা আপনার তোলা ইকোপার্কের প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে পিরামিডের ছবি গুলো আমার বেশ ভালো লেগেছে।
ভুঁড়িওয়ালা মানুষটার কথা ভেবে খুবই হাসি পেল।

আপনারা তো জানেন আমাদের কলকাতার এই ইকো পার্কটি অনেক বড় । প্রায় ১২০০ বিঘে জমির উপরে অবস্থিত এটি । অনেকগুলি গেট আছে

আমার এর আগে জানা ছিল না আপনার এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম।
জায়গাটা অনেক সুন্দর সেটাএই দৃশ্য গুলো দেখলে বোঝা যায়।

এর আগে বৌদির পোস্টে কলকাতা ইকো পার্ক এর সম্পর্কে দেখেছি। তবে এটা যে এতোবড় জানা ছিল না। এবং মিশরের পিরামিড যে কলকাতায় এটা সত্যি আশ্চর্যের। একেবারে সুনিপুণ দক্ষতায় তৈরি। ছবিতে দেখতে তো অসাধারণ লাগছে। কী সব সৃষ্টিকর্ম। এবং বাচ্চারা বেলুন পেলে একেবারে মেতে যায়। অনেক সুন্দর একটি জিনিস দেখালেন দাদা।।

ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো ।

এটা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ আমি।😂😂দাদা আপনি পারেন ও।যেখানে আপনাকে ধাক্কা দেওয়ার কথা শুনে মন খারাপ করা উচিত সেখানে হাসতে হাসতে পেট ব্যথা করছে আমার।
এই ইকোপার্কটা আসলেই অনেক বড়।অনেক কিছু দেখেছি ইউটিউব এ এই নিয়ে।

সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো ।

বলি কি দাদা, এবার একটু ভুঁড়িটা বাড়ান আর কত মানুষের ধাক্কা সহ্য করবেন? হি হি হি হি হি আজ আপনার ভুঁড়িটা ছোট বলে ধাক্কা দেয়ার সাহস পেলো, না হলে ভয়ে আর ধাক্কা দিতো না হা হা হা।

তবে জায়গাটা বেশ পছন্দ হয়েছে আমার, ফটোগ্রাফিগুলো দেখে বেশ উপভোগ্য জায়গা বলে মনে হয়েছে। ধন্যবাদ

  ·  3 years ago (edited)

যতসব ভুঁড়িওয়ালা মাথা মোটা লোক !

হাহাহা দাদা অনেক মজা পেলাম ।
আপনার শুক্রবারের কাটানো বিকেলের মুহূর্ত সময় অনেক সুন্দর কেটেছে পরিবারকে নিয়ে , যা আপনার ছবি গুলো দেখে মনে হচ্ছে।কলকাতার ইকো পার্ক কোন দিন দেখা হবে কিনা জানি না , তবে আপনার মাধ্যে কিছুটা দেখে স্বাদ মিটালাম।ইকো পার্কের ছবি গুলো অনেক সুন্দর , আর আপনি পরিবারদের সাথে সুন্দর করে তুলেছেন ।পরিবারের সবার জন্য দোয়া এবং শুভকামনা রইল

দাদা ভুঁড়িওয়ালা মাথামোটা দু-একটা মানুষ সব জায়গায় সব সময় থাকে। অনিয়ম করাটাই যেন এদের একমাত্র উদ্দেশ্য। যাই হোক সপ্তাশ্চর্যের মাত্র দুইটি এ পর্বে দেখতে পেলাম। বুঝতে পেরেছি বাকিগুলো দেখার জন্য পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকতে হবে।❤️👍

আশেপাশে যেদিকেই তাকাই শুধু ভুরিওয়ালা লোক ,ব্যাপারটা বেশ মজার ছিল। ধন্যবাদ দাদা আপনার খুব সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য । একদম মিশরীয় সভ্যতা যেন নতুন করে কাছ থেকে দেখতে পাচ্ছি এবং বেশ ভালই সাজিয়েছে কলকাতার ইকোপার্ক । হয়তো বাস্তবে এখনো দেখা হয়নি , তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখে ভালই লাগলো । শুভেচ্ছা রইল ভাই ।

বাহ সত্যি চমৎকার লাগল আপনার এই পোস্ট পড়ে। তবে ভুঁড়ির বিষয়টা বেশ হাস্যকর ছিল। তবে যাই হোক আপনার উপস্থাপন ভলো ছিল এবং চমৎকার ভাবে সবগুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার জন্য এবং আপনার পরিবার এর জন্য শুভকামনা রইল দাদা। 💞💞

দাদা এই আরেকটা পিরামিডের মিসর।কলকাতাতে যে এত সুন্দর একটা ইকোপার্ক আছে যাহা দেখতে পিরামিডের মত আপনার পোষ্টটি না দেখলো তা তা জানতে ও পারতাম না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে একটা অজানা তথ্য শেয়ার করার জন্য।

সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো।

দাদা সব পড়লাম ভালো ভালোই উপরের এই দুই লাইন পড়ে আ😃 হাসতে হাস😆 শেষ। পরিবারের সঙ্গে ইকো পার্ক ঘোড়া ঘুরি অসাধারণ ছিলো দাদা তিন নম্বর গেট দিয়ে ঢুকেই তাল গাছের নিচে বসে স্যান্ডউইচ খেতে খেতে টুকটাক গল্প বেশ মজাই ছিল দাদা টিনটিন বাবু বেলুন নিয়ে মজার সাথে খেলছে।কলকাতার ইকো পার্ক দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। জায়গায়টা আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে ইনশাআল্লাহ একদিন যাবো।সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দাদা আপনার জন্য অবিরাম ভালো বাসা ও শুভকামনা রইল দাদা।

ভুঁড়িওয়ালা লোক আপনাকে ধাক্কা মেরে ছিল- আর এই লোক টা ধাক্কা মারার ফন্দি নিয়ে এই মনে হয় উল্টো দিকে হাটছিলো। খুবই ভালো লাগছিল এ কথাগুলো দাদা ,আর খুবই হাসি পাচ্ছিল। আপনি আপনার পরিবার নিয়ে ইকো পার্কে ঘুরে বেড়িয়েছেন আর খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য আর আপনার পরিবারের জন্য।

উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে ধাক্কা দিয়ে চলে গেল ।

হা হা হা
না হেসে পারলাম না । সত্যি বলতে ভুঁড়িওয়ালা লোক গুলোর আগে ভুঁড়ি যায় । যাই হোক পিরামিড গুলো দেখতে অবিকল একই রকম মনে হলো । তবে দাদা ভুঁড়িওয়ালা আবারো ঘুড়ে ফিরে আসেনি সেটাই কপাল। ইকো পার্ক সত্যি সুন্দর জায়গা।ধন্যবাদ দাদা । শুভেচ্ছা রইল।

ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো ।

হাহাহা!!! এই কথাটায় ভীষণ মজা পেলাম দাদা।
আপনি পরিবার সহ খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করলেন। আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে আমরাও ইকো পার্ক দেখতে পেলাম।
ধন্যবাদ দাদ ইকো পার্ক এর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইলো।

দাদা আপনার ইকোপার্কের পরিবেশটা আপনার পোষ্টের সুবাদে এর আগেও আমার দেখা হয়েছিল। আর বৌদির পোস্টেও ইকোপার্কের ফটোগ্রাফি আমি দেখেছিলাম। সত্যিই আমার ইকোপার্কের পরিবেশটা খুব ভাল লেগেছিল। মিশরের পিরামিড কখনো দেখা হবে কিনা আমি জানিনা কিন্তু এখানকার মিনি পিরামিড দেখে কিছুটা সাধ মিটলো। গিজার তিনটির ফটোগ্রাফি দেখেও আমার খুব ভালো লেগেছে। আর সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে টিনটিন বাবুর আনন্দ করার দৃশ্যগুলো। ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ভাগ্যিস দাদা ভুঁড়িওয়ালার গুঁতো খেয়ে পড়ে যান নি। তাহলে তো অন্যরকম পোস্ট হত। সেই পোস্ট ও কিন্তু বেশ মজারই হতো🤭🤭।
আপনার সবগুলো ছবি খুবই চমৎকার হয়েছে। বৌদি কি সুন্দর ঘুরে-ঘুরে ছবি তুলছে আর আপনি পিছন থেকে ছবি তুলছেন। আর আমার ক্ষেত্রে তো উল্টো হয়। ছবি তুলতে গেলে বকা খেতে খেতেই দিন শেষ হয়ে যায়😭😭। যাইহোক অনেকদিন পরে আপনার ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো।

ওয়াও দাদা কলকাতার ইকোপার্ক ছোটখাটো একটি মিশর। মিশরের আদলে দারুণভাবে পিরামিডগুলো তৈরি করা হয়েছে। আসলেই কলকাতার এই বৈচিত্র আমার খুব ভালো লাগে। শুধুমাত্র মানুষের বিনোদনের জন্য এবং ইতিহাসকে জানার জন্য কত সুন্দর ভাবে সবকিছু তৈরি করেছেন। অনেকেরই পিরামিড নিয়ে অনেক কৌতুহল থাকে তারা হয়তো বা টিভিতে বা বইতে পড়েছে কিন্তু চাক্ষুষ জ্ঞান তা হয়তো বা কখনো সেখানে গিয়ে অর্জন করা যাবে না কিন্তু তারাও দলে যখন পার্কের ভিতর এত সুন্দর করে পিরামিডগুলো সাজানো হয়েছে তৈরি করা হয়েছে তা দেখে ছোটোবেলা থেকেই শিশুরা যেন করতে পারবে পার্ক জ্ঞান অর্জন ও মানসিকভাবে অনুভব করতে পারবে। বিকেলবেলা পরিবারকে সময় দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।

সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো ।

দাদা আপনি আপনার পরিবারকে নিয়ে ইকো পার্কে ঘুরতে গিয়েছেন এটা দেখে ভালো লাগলো। আর সেখানে গিয়ে টিকিট কাটার সময় একটি ভুঁড়িওয়ালা লোকের সাথে ধাক্কা খেয়েছেন এটা জেনে অনেক মজা পেয়েছি। তবে যাই হোক দাদা বৌদি ও টিনটিনকে অনেক সুন্দর লাগছে দেখতে। আপনি আপনার পরিবারের সকলের সাথে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং সবাই অনেক আনন্দ করেছে এটা বোঝাই যাচ্ছে। আপনাদের সকলের কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

ভালো লাগলো দাদা,ভুরিওয়ালা লোককে নিয়ে লাইন গুলো।দাদা কেমন ছিলো ভুরির ধাক্কাটা😜।যাই হোক লোকেশন টা বেশ সুন্দর। এর আগে ইকো পার্কের অনেক কিছু দেখেছিলাম।কিন্তু মিনিয়েচার মডেল "সপ্তমাশ্চর্যের ছবি দেখা হয় নি।ভালো লাগলো।

মিনিয়েচার মডেল সপ্তমাশ্চর্য ভ্রমণ ইকো পার্কে মিশরি পিরামিড পোস্ট টি পড়ে এবং ফটোগ্রাফিক এলো দেখে দাদা, সত্যিই আমার খুব ভালো লেগেছে। দাদা, আমি ইন্টারনেটে এই পিরামিডের সপ্তম আশ্চর্য মডেল টি দেখেছি তবে কখনও এত নিখুত ভাবে ফটোগ্রাফি দেখিনি খুবই ভালো লেগেছে। দাদা, আপনার মা এবং আমার বৌদি আর আমাদের চোখের মনি টিনটিন বাবুকে নিয়ে খুব আনন্দ ভ্রমণ করেছেন খুবই ভালো লেগেছে পড়ে।দাদা,পরিবারের মানুষকে নিয়ে ভ্রমণ করতে আলাদা একটা আনন্দ লাগে। তবে দাদা, আপনার লেখার মধ্যে এ লেখাটি পড়ে সত্যিই মন খারাপ লেগেছে আবার হাসিও পেয়েছে।

সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো ।

ঠিকই বলেছেন দাদা,লোকটির আসলে মাথামোটা।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা,এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।

যতসব ভুঁড়িওয়ালা মাথা মোটা লোক !

দাদা,সত্যি বলতে এই লেখাটা আমি যখন পড়ছিলাম হাসতে হাসতে শেষ আমি।☺️☺️ খুবই সুন্দর ও সুস্পষ্ট ছবি তাই বেশ উপভোগ করলাম।বৌদি, টিনটিন বাবু,আপনার মাকে খুবই সুন্দর দেখতে লাগছে।টিনটিন বাবু বেশ মজা করেছে বলে মনে হচ্ছে।দারুণ সময় কাটিয়েছেন আপনারা।প্রত্যেকটি ছবি খুবই সুন্দর,ধন্যবাদ দাদা।

দাদা অসাধারন লাগছে আপনার ইকো পার্কের সকল ফটোগ্রাফি গুলো।মনে হয় দিনটি অনেক সুন্দর ভাবে কাটিয়েছেন সপরিবারে দাদা। সবচেয়ে টিনটিন বাবুর অনেক আনন্দ করছে।আমার আপনার প্রতিটি নিদর্শন ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা।

পরিবারের মানুষদের নিয়ে বিকেলে ওই রকম সময় কাটানোর মজাই আলাদা। পার্কের পরিবেশটি খুবই সুন্দর। পিরামিড গুলো দেখে মনে হচ্ছে সত্যি কারের মিশরের পিরামিড।
আর সত্যি বলতে বৌদিকে খুবই সুন্দর লাগছে।

দাদা ভুঁড়িওয়ালা ব্যাটা আপনাকে ভুঁড়ি দিয়ে ধাক্কা দিয়ে চলে গেল। পড়ে মজা পেলাম। তবে যায়হোক ইকোপার্কটি অনেক সুন্দর ভিতরে বউদি আর টিনটিন বাবাই এবং আপনার মা সবাই ভালো উপভোগ করেছে।

দি Sphinx

এটি আসলেই অনেক সুন্দর। আপনার সুবাধে আজকে দেখতে পারলাম। ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইল দাদা

যতসব ভুঁড়িওয়ালা মাথা মোটা লোক !

ভুঁড়িও মোটা, মাথাও মোটা। হাহাহা

এটা খুবই ভালো লাগলো যে কলকাতায় বসে মিশরের পিরামিড দেখা যাচ্ছে। আপনার তোলা ছবিগুলো ইনজয় করলাম। খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা।

সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো

এটা কি বললে গো দাদা 😂। হাসতে হাসতে আমি শেষ। তোমার লেখাগুলো আজকাল অন্যরকম মজাদার হচ্ছে সত্যি। আমিও অনেকদিন হলো ইকোপার্কে যাবো ভাবছি। নানান জটিলতায় যাওয়া হয়ে উঠছে না। বৌদির টিনটিন মাসিমা সবাইকে খুব মিষ্টি লাগছে। আর আমার যাওয়ার ইচ্ছা টা এখন আরো বেড়ে গেল তোমাদের সবার ছবি দেখে।

সেখানে এক ভুঁড়িওয়ালা লোক টিকেট কেটে আবার উল্টো দিকে হেঁটে এসে ভুঁড়ি দিয়ে আমাকে এক ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো । অথচ, উল্টো দিকে আসার নিয়মই নেই

এটা পড়ে অনেক মজা পেলাম দাদা। আসলে কিছু মানুষ আছে যাদের খাওয়া দাওয়াতে নিজের নিয়মের উপরে কোনো নিয়ম নেই। আর অন্যর নিয়ম তো মানা ই যাইনা। তবে এই ইকোপার্ক দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আর আমাদের টিনটিন তো সেই মজা করেছে দেখেই বুঝা যাচ্ছে।

ভুঁড়ি ওয়ালা আর মাথা মোটা
এরা সব আকামের কাজি,
ব্যবহারে নাই মাধুর্য
এরা সব ভদ্রবেশী পাঁজী।

তার পরেও সফল ভ্রমণ
ভালর অনুকূলে ছিল,
নিজের চোখে দেখে এসে
আমাদের দেখালেন ক্যামেরার আলো।

আপনার দেখা আমাদের দেখালেন
দেখে হলো মন ভর্তি,
হাজার বছর স্টিমিটে থাক
আপনার ভ্রমন কীর্তি।

মা সাথে বাবা সাথে
সাথে জীবন সঙ্গিনী,
এর চেয়ে আর মধুর সময়
আমি কিছু না জানি।

পূর্বে একবার আপনার পোস্ট দেখে এই পার্ক সম্বন্ধে একটা সম্যক ধারণা পেয়ে ছিলাম কারণ এটি অনেক বিশাল একটি পার্ক। কলকাতা গেলে অবশ্যই এই ইকোপার্ক দেখে আসতে হবে।

ছোট ছোট আকারে হলে কি হবে দেখতে সেই আসল সপ্তাশ্চর্য গুলোর মতই মনে হচ্ছে। আমার মনে হয় আপনার উচিত সবগুলো সামনাসামনি ভ্রমণ করে দেখা যদি সময় করে উঠতে পারেন তাহলে পরিবারের সাথে সাতটি দেশও ভ্রমণ করা হয়ে যাবে। ধন্যবাদ চমৎকার এই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

যতসব ভুঁড়িওয়ালা মাথা মোটা লোক !

দাদা আপনার লেখনীতে এই লাইনটি পড়ে বেশ মজা পেলাম। তবে দাদা আপনারা পরিবারের সবাই মিলে ইকোপার্কে বেশ সুন্দর মূহুর্ত কাটিয়েছেন এবং টিনটিন বাবুকে দেখে খুব খুশি মনে হচ্ছে। দোয়া করি, দাদা আপনার পরিবারের সবাই যেন সুস্থ থাকে ভালো থাকে এবং আপনি যেন পরিবারের সবার সাথে সারা জীবন হাসিখুশিতে প্রতিটি সময় পার করতে পারেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

album family

good work