মিনিয়েচার মডেল "সপ্তমাশ্চর্য ভ্রমণ", ইকো পার্কে : চতুর্থ আশ্চর্য "ইস্টার আইল্যান্ডের মোয়াই"

in hive-129948 •  2 years ago 

ইস্টার আইল্যান্ড । খুবই রহস্যময় একটি দ্বীপ । এটি বর্তমানে ল্যাটিন আমেরিকার চিলির অন্তর্গত । প্যাসিফিক ওশেন-এ দক্ষিণ পলিনেয়েশীয় একটি দ্বীপ "রাপা নুই" । এই "রাপা নুই" এর আরেকটি নাম হলো "ইস্টার আইল্যান্ড" । এই দ্বীপটি খুবই রহস্যময় বলা হয় এ কারণে যে কবে থেকে এই দ্বীপে মনুষ্য বসতি শুরু হয়েছে তার কোনো স্পষ্ট প্রমাণ মেলেনি । দ্বীপটির সব চাইতে কাছের মনুষ্য বসবাসযোগ্য দ্বীপের নাম হলো "মারকুসেস" দ্বীপ যা প্রায় ৩৬০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত । এত দূর থেকে এত প্রাচীন যুগে মানুষ কিভাবে এসে ইস্টার আইল্যান্ডে বসতি স্থাপন করলো সেটি একটি বিরাট রহস্য ।

এরপরে আসা যাক দ্বীপটির সব চাইতে রহস্যময় বস্তুতে । "মোয়াই" । "মোয়াই" আসলে কী ? "মোয়াই" হলো সারা ইস্টার দ্বীপে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিশালাকৃতির অনেকগুলি আগ্নেয়শিলায় খোদাই করা পাথরের আবক্ষ মূর্তি । সারা দ্বীপে প্রায় ৯০০ টি মোয়াই রয়েছে ।মূর্তিগুলির মুখের গঠন হুবহু পলিনেশীয় জনজাতি "রাপা নুই" এর মুখাকৃতির । বস্তুত এই "রাপা নুই" হলো একটি পলিনেশীয় জনগোষ্ঠীর নাম । এই গোষ্ঠীর নামানুসারেই এই দ্বীপের নাম ।

বিশালাকৃতির এক একটির মূর্তির গড় ওজন প্রায় ১২ টন এবং উচ্চতায় ১৩ ফুট । প্রত্যেকটি মোয়াই মাটিতে আবক্ষ প্রোথিত অবস্থায় রয়েছে । কয়েকটি মোয়াই খনন করে আরো অনেক লম্বা মূর্তি পাওয়া গিয়েছে । আগে ধারণা করা হতো মোয়াইগুলি সব আবক্ষ মূর্তি । সেই রহস্য ভেদ করেছে একদল প্রত্নতত্ত্ববিদ । কয়েকটি মোয়াইয়ের আশেপাশের মাটি খুঁড়ে তাঁরা দেখিয়েছেন যে মোয়াইগুলি আসলে আবক্ষ নয় । একটি সম্পূর্ণ মোয়াইয়ের আসল উচ্চতা প্রায় ৭০ ফুট এবং ওজন গড়ে ১৫০ টন । কারা, কি ভাবে ওই বিশালাকৃতির মূর্তি গুলো গড়লো ? কোনো তথ্য নেই আধুনিক পৃথিবীর কাছে । মিশরের পিরামিডের ন্যায় এটিও একেবারে রহস্যাবৃত ।

আধুনিক টেকনোলজিতে এই বিশাল আগ্নেয়শিলা খোদাই করে এমন এক একটি মূর্তি গড়তে বেশ কয়েকবছর লেগে যাবে । সেখানে ৯০০ টি মূর্তি গড়া মুখের কথা নয় । তাও সেই সুপ্রাচীন যুগে যখন মানুষের হাতে পাথর কাটা বা খোদাই করার কোনো কার্যকরী উপায় এবং সরঞ্জাম কিছুই ছিল না । তবে ?

এটাই আসল রহস্য । যেটা এখনো ভেদ করা সম্ভব হয়নি ।

আমাদের কলকাতার ইকোপার্কে বেশ কয়েকটি রেপ্লিকা আছে এই মোয়াই-এর, তা প্রায় ৪০টির মতো । তবে রেপ্লিকাগুলি আসল মোয়াই-এর তুলনায় ক্ষুদ্র । তো চলুন দেখে নেয়া যাক আমাদের আজকের আয়োজন -


দূর থেকে সারিবদ্ধ মোয়াইগুলি দেখতে সত্যি দারুন লাগে ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


কাছ থেকে মূর্তিগুলোর ছবি তোলা । মোয়াইগুলির মুখের আদল এর সাথে পলিনেশীয় জনজাতির মুখের আদলের হুবহু মিল লক্ষ করা যায় ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


আসল মোয়াইগুলি আগ্নেয় চুনাপাথর খোদাই করে তৈরী করা হয়েছিল । চোখ, নাক, মুখ, ঠোঁট, কান , গলা, মাথা এবং হাত এগুলি খুব সহজেই বোঝা যায়, এমন সুন্দর করে খোদাই করা ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মোয়াইগুলির ফ্রন্ট ভিউ । কোনো কোনো মোয়াই-এর মাথায় মুকুট জাতীয় জিনিস দেখা যায় । এর অর্থ এই মোয়াইটি কোনো এক রাপা নুইয়ের সর্দারের মোয়াই ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মোয়াইয়ের সাথে ছবি ওঠা - তনুজা ও টিনটিন ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মোয়াই । চির-রহস্যাবৃত মোয়াই । কোনোদিন কি এর রহস্য ভেদ হবে ?

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আসলেই দূর থেকে সারিবদ্ধ মোয়াইগুলি অসাধারণ লাগছে এবং জায়গাটি বেশ নিরিবিলি। আসলে চুনা পাথর খোদাই করে তৈরি করা হয়েছে মানে ভীষন কষ্ট করে গুলো তৈরি করা হয়েছে। বেশ সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।বেশি ভালো লাগলো

এই দ্বীপে মানুষের বসতি এবং মূর্তি গুলো সত্যিই খুব রহস্যজনক যা আপনার শেয়ার করা বর্ণনা থেকে বুঝতে পারলাম। আগে কেবলমাত্র সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে এটি লিস্টে দেখতাম কিন্তু এর বিশেষত্ব ও কারণটা আজকে বিস্তারিত জানা হয়ে গেল। তখনকার সময়ে মানুষ সামান্য প্রযুক্তি দিয়ে এমন এমন কাজ করত যা দেখে মাঝে মাঝে সত্যিই খুব অবাক হতে হয়। মিনিয়েচার মডেল দেখেই এগুলো একপ্রকার অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে আর বাস্তব দেখলে চোখ কপালে উঠে যাবে আসলে।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

যেখানে মানুষের বসতি নেই, সেখানে এত সুউচ্চ মূর্তিগুলো কে বা কারা বানালো এবং এর পিছনের ইতিহাস তেমন তো কিছুই বুঝতে পারলাম না । শুধু জানলাম এটি কিভাবে ওখানে এসেছে এবং আছে । কিন্তু কারা বানিয়েছে বা কিভাবে বানিয়েছে এটা কিন্তু এখনো ধোঁয়াশাই থেকে গেল । তবে মূর্তিগুলো কিন্তু দেখতে বেশ ভালোই সুন্দর এবং আমার মনেহয় এটা কোন একটা ঐতিহ্য বহন করছে ।

মোয়াই নিয়ে আমি অনেক কন্সপিরেসি থিয়োরি পড়েছি। অনেকে অনেক কিছুই বলেছে তবে আমার সবচেয়ে মজা লাগে, এলিয়েন থিয়োরি পড়ে। মূর্তি গুলো নাকি এলিয়েনরা বানিয়ে যায়। হাঃ হাঃ।

ইন্টারনেট জগতে এই মূর্তিগুলো সম্পর্কে অনেক কিছু শুনেছি জেনেছি, আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আরও নতুন কিছু তথ্য পেলাম, বরাবরই আপনার পোস্টগুলো শিক্ষণীয় হয়ে থাকে আমরা খুবই উপভোগ করি।

দাদা বিভিন্ন দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য কে ধারণ করে কলকাতায় যে রেপ্লিকা তৈরি করা হয়েছে তার প্রশংসা করা আমার মতো নগন্য মানুষের পক্ষে সম্ভব না। আপনাদের এই পার্ক বিশ্ব ইতিহাসে প্রতিচ্ছবি । কি নেই বিশ্ব ইতিহাসের। আপনি একে একে আমাদের সামনে কিছু তুলে ধরেছেন। আজ আপনার মাধ্যমে দারুন একটি ইতিহাস জানলাম যেটি হয়তো এক জীবনে জানতে পারতাম না।যা আপনার মাধ্যমে সম্ভব হলো। ভাস্কার্য গুলো আমার অনেক ভালো লেগেছে। কত হাজার বছর আগেই ইতিহাস এগুলো বিজ্ঞানীরা এখনো বের করতে পারেনি যা আসলে অনেক টায় হতাশার। তবে একদ্বিপের রহস্য বের হবে। সেদিন আমরা জানতে পারব। ইকো পার্কে এতো ভাবে ইতিহাস সংরক্ষণ করে হয়েছে যা দেখে খুব ভালো লাগল। এত সুন্দর মূল্যবান পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

বাহ কি সুন্দর নিদর্শন। ভালো লাগলো মূর্তিগুলোর ছবি দেখে। কি নিখুঁত হাতের কাজ তখন কার মানুষ দের। সত্যি অসাধারন। কি রহস্যে ভরা মোয়াই গুলো।

আসলেই দাদা যেখানে মানুষের বসত বাড়ি নেই। আর এত বিশাল আকৃতির মোয়াই গুলো কারা তৈরি করেছিল।আর এত বিশাল বিশাল মোয়াই গুলো আমার মনে হয় না যে মানুষের পক্ষে সম্ভব হবে।

আমাদের কলকাতার ইকোপার্কে বেশ কয়েকটি রেপ্লিকা আছে এই মোয়াই-এর, তা প্রায় ৪০টির মতো ।

সত্যি দাদা আপনার পোস্টের মাধ্যমে অসাধারণ সুন্দর সব মূর্তির ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। সব গুলো মূর্তি সারি বদ্ধ ভাবে এক সাথে সাজিয়েছে। দেখে সত্যি খুব ভালো লেগেছে দাদা।সাথে আমাদের প্রিয় বৌদি আর টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি দারুণ হয়েছে। দাদা আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইল।

মোয়াই । চির-রহস্যাবৃত মোয়াই । কোনোদিন কি এর রহস্য ভেদ হবে ?

মোয়াই জিনিসটা সম্পর্কে তেমন জানতাম না। আপনার পোস্টের মাধ্যমে বেশ কিছু তথ্য পেলাম। আসলেই বড় একটি রহস্য। কে বা কারা আর কিভাবেই বা তৈরি করলো এই বিশাল মূর্তিগুলোকে। হয়ত কোন একদিন রহস্য ভেদ হতেও পারে।

মোয়াই নামটা প্রথম শুনলাম। এতো বিশাল আকৃতির মোয়াই প্রাচীন যুগে কিভাবে তৈরি করলো যেখানে আবার তেমন কোন জিনিসপত্র ও ছিল না! অবাক হলাম দাদা। একেকটি মোয়াই ৭০ ফুট লম্বা! আপনাদের কলকাতার ইকোপার্কে কিছু মোয়াই সারিবদ্ধভাবে সাজানো। দূর থেকে দেখতে সুন্দর ও বিশাল আকৃতির লাগছে। পলিনশিয়ের নতুন একটি ইতিহাস জানতে পারলাম দাদা।

দাদা আমি মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যাই তুমি এত কিছু কিভাবে জানো এবং সেগুলো মনে রাখো বা কি করে! তোমার এই ধরনের পোষ্ট গুলো পড়তে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। মনে হয় এখনো কত কি অজানা রয়ে গেছে। খুব সুন্দর করে সাজিয়েছো। আর এরকম মিনিয়েচার মডেল সব সময় আমার ভালো লাগে। হয়তোবা বাবার কাজের সূত্র ধরেই এই ভালোলাগাটা আপনা আপনি আমার ভেতরে চলে এসেছে।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



ওয়াও দাদা অসাধারণ লাগছে জায়গাটি,দেখতে বেশ দারুন।আমি দেখে মুগ্ধ হলাম।আসলে সবচেয়ে ভালো লাগছে চুনাপাথরের খেঅদায় করা পাথের মূর্তি গুলোকে।তার টিনটিন বাবু বৌদি ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর করে তুলে ধরছেন।অনেক ধণ্যবাদ।

কলকাতায় এত সুন্দর একটি জায়গা ছিল সেটা আপনার এই পোস্ট না দেখলে জানতেই পারতাম না। মজার বিষয় হচ্ছে পাথরের তৈরি অনেকগুলো মূর্তি একসাথে দেখতে পেলাম।

আসল মোয়াইগুলি আগ্নেয় চুনাপাথর খোদাই করে তৈরী করা হয়েছিল । চোখ, নাক, মুখ, ঠোঁট, কান , গলা, মাথা এবং হাত এগুলি খুব সহজেই বোঝা যায়, এমন সুন্দর করে খোদাই করা ।

এটা একদম ঠিক বলেছেন দাদা বেশ নিখূঁতভাবে কাজগুলো করা হয়েছে. দক্ষতার দারুণ একটা ছোঁয়া রয়েছে এগুলোর মাঝে। তবে আসল কথা হলো "মোয়াই" সম্পর্কে একটা ধারনা পেলাম। ধন্যবাদ

কলকাতার ইকোপার্কে এতো সুন্দর মোয়াই মূর্তি আছে এটা কখনো জানতামই না আর মোয়াই নামে যে মূর্তি হয় এ নাম কখনো শুনিনি দাদা।এই সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকা মূর্তি গুলো দেখতে অসাধারণ লাগছে। এত কারুকার্য আর কোন কারিগরিই বা তৈরি করেছেন ভীষণ কষ্ট হয়েছে তার এগুলো তৈরি করতে। প্রশংসাই অতুলনীয়। ধন্যবাদ দাদাএতো সুন্দর তথ্য গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করে সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা ও দোয়া রইল দাদা আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য।

আসল মোয়াই এর তুলনায় এই স্থাপত্যগুলো ছোট হলেও দেখতে বিশাল। আমি ভাবছি তাহলে আসল মোয়াই গুলো দেখতে আরো কতোটা বড় হবে! সত্যিই দাদা অনেক অজানা জিনিস দেখছি,.

মোয়াই নিয়ে আমি এর আগে ও অনেক কিছু শুনেছি। আজ আপনার পোস্টের পড়ে আরও বেশি রহস্য জাগ্রত হল আমার মনে। তবে দাদা এর রহস্য ভেদ কখন হবে আর কখন আমরা আসল খবর জানতে নাকি যুগের পর যুগ এভাবেই রয়ে যাবে।

Waow this time again loveable things.

সত্যিই অবাক করার মত। আপনার বর্ননা তে যে বুঝতে পারলাম আমাদের আধুনিক বিজ্ঞান এখন অনেক রহস্যের সন্ধান করতে পারে নি। মোয়াই গুলো তাহলে কারা তৈরী করলো কিভাবে তৈরী করলো ? তাও আবার ১ টি কিংবা ২ টি নয় ৯০০ টি মূর্তি সত্যি এক অজানা রহস্য। আরো অবাক হলাম ইকো পার্কের রহস্য দেখে। অসাধারন ব্যাপার। দেখা হয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশে থেকে ইকোপার্কের রহস্যাবৃত দৃশ্য। ধন্যবাদ দাদা। শুভেচ্ছা নিবেন।

আসল মোয়াই গুলো আগ্নেয় চুনাপাথর খোদাই করে তৈরি করা হয়েছিল কিন্তু প্রাচীন আমলে যেখানে কোন আধুনিক প্রযুক্তি ছিল না সেখানে মানুষ কিভাবে এতো গুলো মোয়াই তৈরি করেছিল তা সত্যিই অনেক রহস্যময়। এর রহস্য ভেদ হবে কিনা জানিনা তবে মোয়াই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে খুব ইচ্ছা করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে অনেক তথ্য আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

"রাপা নুই"দ্বীপটির নাম খুবই সুন্দর, কিছুটা আমার নামের সঙ্গে মিল আছে।যাইহোক মোয়াইগুলি কি সুন্দরভাবে সাজানো রয়েছে সারিবদ্ধভাবে।রাতে একা একা দেখলে সত্যিই ভয়ের সৃষ্টি হবে।খুবই সুন্দর একটা দৃশ্যের ছবিসহ অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম।ধন্যবাদ দাদা।

Excellent short,all pictures looking really very beautiful.