কবিতা "প্রমিথিউসের মশাল"

in hive-129948 •  3 years ago 


Copyright-free Image source : Pixabay


কবিতা "প্রমিথিউসের মশাল"



💘


♡ ♥💕❤

ভীষণ অমানিশায় ঢেকে গিয়েছে আমাদের হৃদয়,
এ কালরাত্রির শেষ নেই, অনন্ত আঁধারে তাই ডুবছি আমরা ।
নিকষ কালো এ আঁধার কাটাতে চাঁদ-সূর্য নয়,
একটি তারার আলোর আজ বড়ই প্রয়োজন ।

একটি তারা একটু জ্বেলেই দেখো না,
দেখবে অজস্র তারা ফুটে উঠবে, তোমাকে আলোকিত হতে দেখে ।
আকাশগঙ্গার ন্যায় কোটি কোটি তারকার ক্ষুদ্র আলোক বিন্দুতে,
উদ্ভাসিত হবে আমাদের অন্ধকারচ্ছন্ন হৃদয় ।

দমবন্ধ এ অদ্ভুত আঁধারে একটি মাত্র অগ্নিশিখাই পারে,
প্রমিথিউসের মশালের ন্যায় অগ্নিবলয়ের প্রদীপ্ত সূচনা ।
প্রমিথিউস, তোমায় আজ বড়ই প্রয়োজন,
ঘুণে ধরা, নাগপাশে বন্দী, আঁধার নরকের এ ভয়াবহ মৃত্যু শীতল,
প্রাগৈতিহাসিক সমাজে ।

তুমিই পারো একমাত্র দূর করতে এই ভয়াবহ আঁধার,
তোমার হাতের মশাল জ্বেলে আমাদের লক্ষ হৃদয়ে
আজ আলোকের সূচনা করো ।

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।
প্রমিথিউস, আরো একবার এসো, এ ধরায় অবতীর্ণ হও ।
জ্ঞানের মশাল জ্বেলে আমাদের মুক্তির পথ দেখাও ।

নিজের হৃদয় আবারো উৎসর্গ করো, হে প্রমিথিউস,
জিউসের ঈগল অনন্তকাল ধরে কুরে কুরে খাবে তোমার হৃদয়;
তারপরেও জানি তুমি প্রজ্বলিত করবে জ্ঞান-সত্যের মশাল ।

♡ ♥💕❤


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমিও একজন বাঙালি। আপনার কবিতা গুলি আমার খুব ভালো লাগে। আমারও আপনার মতো Steemit এ লেখার ইচ্ছা আছে।আপনি আমাকে একটু গাইড করতে পারেন?

এখানে জয়েন করুন, সব কিছু শিখতে পারবেন : https://discord.gg/amarbanglablog

এই সমাজে সত্যি ঘুন ধরে গেছে দাদা। বিবেক মনুষ্যত্ব সব জলে ভেসে যাচ্ছে । জ্ঞানের আলোর বড্ড অভাব যে দাদা। মন্দের বাজারে ভালো হেরে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। প্রমিথিউসকে খুবই প্রয়োজন এই সমাজের। নেমে আসুক আরেকটা বার আলোক বর্তিকা হাতে

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।

জ্ঞানের আলোই পারে সমাজের সব অজ্ঞতা দূর করতে। আর সমাজের প্রত্যেকটি মানুষের মাঝে যখন জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে যাবে তখন সব অজ্ঞতা দূর হয়ে যাবে। তখন সবকিছু ধ্বংস হবে শুধু বেচেঁ থাকবে মানবতা। এরকম একজন প্রমিথিউসের বড্ড দরকার!

দারুন লিখেছেন দাদা ।আপনার কবিতাটি সত্যি অসাধারণ হয়েছে। বর্তমান যে সমাজ ব্যবস্থা হয়েছে তাতে আসলেই প্রমিথিউসকে দরকার। আরও একবার জ্ঞানের মশাল নিয়ে সত্যিই আমাদের মাঝে আগমন করার দরকার। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর একটি কবিতা শেয়ার করার জন্য।

তুমিই পারো একমাত্র দূর করতে এই ভয়াবহ আঁধার,
তোমার হাতের মশাল জ্বেলে আমাদের লক্ষ হৃদয়ে
আজ আলোকের সূচনা করো ।

দাদা কবিতার এই অংশটুকু পড়ে মনের ভিতর অনেক মোটিভেশন কাজ করছিল। আপনার কবিতা গুলো আমার অনেক ভালো লাগে আপনার কবিতাগুলো পড়ে যেন মনের ভিতর অন্যরকম একটা তৃপ্তি অনুভব করতে পারি। এত ব্যস্ততার মধ্যেও এত সুন্দর একটি কবিতা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনার প্রতি রইল বিশেষ শ্রদ্ধা। ❤️❤️

সত্যি বলেছেন পৃথিবীতে বর্তমানে প্রমিথিউস কে ভীষণ দরকার যেসব অন্যায় অবিচার কে নিঃশেষ করে দিতে পারবে। আমি প্রমিথিউস নিয়ে অনেক বই পড়েছি। প্রমিথিউস ব্যাউন্ড নাটক আমি পড়েছি । তবে আমার কাছে মনে হয়েছে প্রাচীন যত গল্প ছিল তার মধ্যে গ্রিক এই প্রমিথিউজের গল্প মন কেড়েছে সবার। জিউস মানুষের কাছে থেকে আগুন তুলে নেয় যার ফলে ভীষণ চিন্তায় পড়ে উদ্বিগ্ন হয়ে যায়। তখন তিনি দেবতাদের কাছ থেকে আগুন চুরি করে নিয়ে এসে তিনি মানুষ কে দেন ।আর মানুষ যখন আগুন পেয়ে আত্মহারা হয়ে যায় রান্নাবান্না শুরু করে দেয়। প্রমিথিউসের এই আগুন পেয়ে মানব সভ্যতা দ্রুতবেগে উন্নতি করতে লাগলো। অপরদিকে জিউজ অলিম্পাস পর্বত থেকে মানুষের এই অগ্রযাত্রা প্রত্যক্ষ করলেন। জিউসের আর বোঝার বাকি রইল না এসবের পেছনে কার হাত রয়েছে ।দেবতাদের আরেকবার ধোকা দেওয়া হয়েছে ভেবে তিনি প্রমিথিউসকে শাস্তি দেওয়ার কথা ভাবেন। শাস্তি হিসেবে প্রমিথিউসকে একটি পর্বতের সাথে বাধা হল প্রতিদিন একটি ঈগল তার কলিজা টুকরো করে খেত এবং রাতে আবার তার নতুন একটি কলিজা প্রতিস্থাপন করা হতো। যাতে পরদিন ঈগল এসে কলিজা খেতে পারে।পরবর্তীতে হারকিউলিস রাস্তা দিয়ে চলার সময় প্রমিথিউসকে দেখতে পায় তবে তিনি জানতেন না সে প্রমিথিউস ।তখন সে কলিজাখেকো ঈগল কে মেরে ফেলে এবং প্রমিথিউসকে মুক্তি দেয়।

আমাদের সমাজে এখনো সমাজের উচ্চ আসনে বসে থাকা লোকগুলি সমাজের নিম্ন শ্রেণীর সাধারণ মানুষগুলোকে চুষে খাচ্ছে তাদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন মত কাউকে ভীষণ প্রয়োজন যে এসে দানবকে নিঃশেষ করে দেবে সকল অত্যাচারীকে ভষ্ম করে দেবে। প্রমিথিউস যেভাবে দেবতাদের কাছ থেকে আগুন চুরি করে এনেছিল মশাল হাতে নিয়ে সাধারণ মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ থেকে মুক্তি দিয়েছিল। ঠিক একই রকম এক প্রমিথিউসকে আজ সমাজে ভীষণ দরকার।

দাদা এত সুন্দর একটি কবিতার মধ্য দিয়ে প্রতিবাদ তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনি আপনার কবিতায় তারার আলোর মাধ্যমে বুঝিয়েছেন ,আমাদের হৃদয় কে আলোয় আলোকিত করতে ।যদি আমরা আমাদের হৃদয়কে আলোকিত করতে পারি তাহলে পুরা পৃথিবী একদিন আলোকিত হয়ে উঠবে।

তুমিই পারো একমাত্র দূর করতে এই ভয়াবহ আঁধার,
তোমার হাতের মশাল জ্বেলে আমাদের লক্ষ হৃদয়ে
আজ আলোকের সূচনা করো ।

তবে দাদা আপনার কবিতার এই লাইন গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।

দাদা আজকের কবিতা বেশ শিক্ষানীয়।যদিও আমি কবিতা সম্পর্কে খুব কম বুঝি।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ।

তুমিই পারো একমাত্র দূর করতে এই ভয়াবহ আঁধার,
তোমার হাতের মশাল জ্বেলে আমাদের লক্ষ হৃদয়ে
আজ আলোকের সূচনা করো ।

প্রমিথিউস দেবতার সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না, তবে শুনেছিলাম দেবতার কাছ থেকে আগুন চুরি করে এনেছে মশাল হাতে। কবিতার মধ্যে প্রতিবাদ ফুলে উঠেছে।

জ্ঞানের মশাল জ্বেলে আমাদের মুক্তির পথ দেখাও ।

জ্ঞানের মাধ্যমেই নিজেদের ভাগ্য পরিবতর্ন করা সম্ভব।

जीवन का अर्थ

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।

সব কিছু ধ্বংস হওয়াটা আজ ভীষণ জরুরি হয়ে পরেছে দাদা।কারণ কিছুই আজ ঠিক নেই।

এমনটাই তো দরকার
এই ঘুনেভরা , দূষণযুক্ত ব্যবস্থায়
এমন উপায় চাওয়া একান্তই কাম্য ।

সময় উপযোগী বার্তা , ভালোই লিখেছেন ভাই ।।

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।
প্রমিথিউস, আরো একবার এসো, এ ধরায় অবতীর্ণ হও ।

জ্ঞানের আলোই পারে সব অজ্ঞানতা মুছে ফেলতে। অজ্ঞানতা মুছে ফেলার জন্য জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়া খুবই জরুরী। আর জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথেই চারপাশে ছড়িয়ে পড়বে মানবিকতা। আর প্রত্যেকটি হৃদয়ে বেঁচে থাকবে মানবিকতা। তাই প্রমিথিউসের মত কাউকে আবারো দরকার এই ধরণীর বুকে। দারুন একটি কবিতা আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। 💓💓

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?
এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে?
সেতারা, হেলাল এখনো ওঠেনি জেগে?
তুমি মাস্তলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;
অসীম কুয়াশা জাগে শূন্যতা ঘেরি।
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?
দীঘল রাতের শ্রান্তসফর শেষে
কোন দরিয়ার কালো দিগন্তে আমরা পড়েছি এসে?

আমাদের দেশের একজন প্রথিতযশা লেখক ফররুখ আহমেদের পাঞ্জেরী কবিতার সঙ্গে আপনার কবিতা টির ভাবার্থগত মিল লক্ষ করলাম। গ্রিক দেবতা জিউসের কথা আমরা সবাই জানি কিন্তু প্রমিথিউস সম্পর্কে খুব একটা জানা নেই। যাই হোক প্রমিথিউসের মশাল যা চিরকাল প্রজ্বলিত থাকে এমন কিছুই এখন মানুষের দরকার। যা সকল অন্যায় অবিচার প্রতি হত করে দেখাবে মুক্তির পথ। ধন্যবাদ দাদা

দাদা,জ্ঞানের আলো দ্বারা সকল অজ্ঞতা ধ্বংস হয়ে যাক সমাজের সকল দূষি মন গুলো পরিষ্কার হয়ে যাক। শুধু বেঁচে থাকুক মানবতা এইটা আমরা চাই।দাদা, আপনার কবিতাগুলি আমার খুবই ভালো লাগে সহজ ভাষায় লিখেন আর এই কবিতা গুলো মনে খুব গভীর থেকে লিখেন ভালো লাগে আমার । দাদা,বেঁচে থাকুক মানুষের জন্য মানবতার দুহাত বাড়িয়ে। দাদা,আপনার লেখা কবিতার প্রতিটি লাইন খুবই খুবই সুন্দর হয়েছে।আপনার কবিতাগুলো পড়ার জন্য অপেক্ষা করি যখন রাতের সময় হয় তখন আপনার কবিতাগুলো খুব মন দিয়ে পড়ি খুবই ভালো লাগে দাদা। দাদা আপনার কবিতার মধ্যে এই অংশটি আমার খুবই ভালো লেগেছে।

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।
প্রমিথিউস, আরো একবার এসো, এ ধরায় অবতীর্ণ হও ।
জ্ঞানের মশাল জ্বেলে আমাদের মুক্তির পথ দেখাও ।

দাদা আরো করিতা চাই আপনার লেখা।ধন্যবাদ💐

দাদা ,তোমার শেয়ার করা প্রতিটা কবিতাই খুবই সুন্দর হয়। প্রত্যেকটা কবিতা সম্পূর্ণভাবে একটি কবিতা থেকে অন্যটি আলাদা এবং বিষয়বস্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন। তোমার কবিতার মধ্যে প্রতিদিন নতুনত্ব কিছু দেখতে পাই। খুবই ভালো লাগে সব সময় পড়ে। অনেক কিছু শেখার আছে তোমার কবিতাগুলো পড়ে । অনেক কিছু জানতে পারি, অনেক কিছু বুঝতে পারি। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর কবিতা আমাদের সাথে সবসময় শেয়ার করার জন্য। আজকের কবিতার এই বিশেষ লাইনগুলো আমার মনে গেঁথে গেছে।

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।
প্রমিথিউস, আরো একবার এসো, এ ধরায় অবতীর্ণ হও ।
জ্ঞানের মশাল জ্বেলে আমাদের মুক্তির পথ দেখাও ।

একমাত্র জ্ঞানের আলোয় পারে মানুষের অন্ধকারাচ্ছন্ন মনকে আলো দান করতে।সবাই জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হয়ে মানবতার বাণীতে দীক্ষিত হোক এটাই কাম্য।শুধু সকলের মধ্যে বেঁচে থাকুক মানবতা।

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।
প্রমিথিউস, আরো একবার এসো, এ ধরায় অবতীর্ণ হও ।
জ্ঞানের মশাল জ্বেলে আমাদের মুক্তির পথ দেখাও ।

দাদা,এই চার লাইন আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।আপনার লেখা বরাবরই অনবদ্য ও মনের গভীরতা প্রকাশ পায় কবিতার মধ্যে।অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনার কবিতাটি পড়ে একটা কথা মনে পড়ে গেল, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষাবিহীন কোন জাতি অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। তাকে সফলতা শিখরে পৌঁছাতে হলে এবং যথাযথ জ্ঞান বুদ্ধি বিচক্ষণতা থাকা অতি জরুরি। একজন বিচক্ষণ মানুষ পারে অন্ধকার থেকে আলোয় ফিরে আসতে। আমাদের কাছে সুন্দর একটি কবিতা উপহার দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি দাদা।

দাদা ঠিক বলছেন,আসলে এই সমাজের মানুষের সব বিবেক বুদ্ধি মত্তা ও মনুষ্যত্বে হারিয়ে যাচ্ছে।আর সমাজকে বাঁচাতে হলে খুব প্রয়োজন প্রমিথিউস।

IMG_20220514_100409.jpg
আপনার কবিতার এই লাইন গুলো আমার অনেক সুন্দর আর মনে গেঁথে গেলে। ধন্যবাদ দাদা।

সমাজের বিরাট এক অংশ শিক্ষার আলো থেকে দূরে সরছে, আমাদের উচিত তাদের ফের শিক্ষার আলোয় ফিরিয়ে আনা। বর্তমান পরিস্থিতিতে যেন আরো বেশি করে প্রমিথিউসদের দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে, ভবিষ্যত প্রজন্মকে বাঁচাতে।

জ্ঞানের আলোকের ঝর্ণাধারায় মুছে যাক সব অজ্ঞানতা,
সব কিছু ধ্বংস হোক, মানবতা বেঁচে থাকুক ।
প্রমিথিউস, আরো একবার এসো, এ ধরায় অবতীর্ণ হও

কামনা যখন মনের আলোতে ভেসে ভেসে উঠে
মুছে যেতে পারে তখন সকল জরা,
অমানিশা চিরতরে মুছে যেতে পারে
জ্ঞানের আলোর বর্ণ ছটায় ভরে উঠে ধরা।

🙏🙏🙏🙏

[WhereIn Android] (http://www.wherein.io)

হ্যাঁ, একটি তারাই পারে চারপাশ পরিবর্তন করে দিতে। একটি আগে জ্বলতে হবে।

দারুন লিখেছেন দাদা। অনবদ্য কবিতা এক অনন্য ধারা।আপনার কবিতা মানে ব্যতিক্রম কিছু।ভালো লাগার এক আলাদা অনুভূতি ছুঁয়ে যায় হৃদয় গহীনে।♥♥

দারুণ লিখেছেন দাদা বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা এই রকম প্রমিথিউসকে খুবই প্রয়োজন না হলে এই ঝন-ঝ্বাল দূর করা সম্ভবপর হবে না।আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতঙ্গতা এই রকম বাস্তবমুখী একটা কবিতায় আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।