ফোটো অ্যালবাম : পাহাড়ে টিনটিন (সিকিম ভ্রমণ )steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 


সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকের এম জি মার্কেট সংলগ্ন চত্বর (ম্যাল) এ টিনটিন বাবু ।

তারিখ : ১৩ নভেম্বর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


এম জি ম্যালের চত্বরে হিমালয়ান বিরল প্রাণী রেড পান্ডার বিশাল একটা মূর্তির সামনে টিনটিন ।

তারিখ : ১৩ নভেম্বর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


অর্কিড ফ্লাওয়ার গার্ডেন এর ভেতরে এক গুচ্ছ অর্কিডের সামনে টিনটিন । গ্যাংটকের অর্কিড হাউজ । এটি একটি নামকরা গ্রীন হাউজ । শীতকালে এই গ্রীন হাউজে হেক রকমের দুষ্প্রাপ্য অর্কিড ফুল দেখতে পাওয়া যায় ।

তারিখ : ১৪ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ১০ টা ৪০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


সিকিমের Enchey Monastery র প্রবেশদ্বারে "ওঁম মণিপদ্মে হুঁম" নামক বৌদ্ধ লামাদের মহা মন্ত্র খোদাই করা জপযন্ত্র এর সামনে টিনটিন ।

তারিখ : ১৪ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ১১ টা ৫০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


সিকিম হিমালয়ান জুওলজিক্যাল পার্কের ভেতর পাহাড়ের কোলে একটা ভিউ পয়েন্টে টিনটিন ।

তারিখ : ১৪ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ১ টা ৩০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


সিকিম হিমালয়ান জুওলজিক্যাল পার্কে পাহাড়ি হরিণের ডেরার সামনে টিনটিন ক্যামেরা নিয়ে পোজ দিচ্ছে ।

তারিখ : ১৪ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ১ টা ৫০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


নাথুলা পাস -এ টিনটিন । তীব্র ঠান্ডায় (শূন্য ডিগ্রী) টিনটিন কান্না জুড়ে দিয়েছে ।

তারিখ : ১৫ নভেম্বর ২০২২

সময় : সকাল ১১ টা ২৫ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


হরভজন সিং মন্দিরের প্রাঙ্গনে টিনটিন ।

তারিখ : ১৫ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ১২ টা ০০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


হরভজন সিং মন্দিরের অভ্যন্তরে টিনটিন ।

তারিখ : ১৫ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ১২ টা ১০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


ছাঙ্গু লেক । পূর্ব সিকিমে চতুর্দিকে পাহাড় দ্বারা ঘেরা ভূপৃষ্ঠ থেকে ১২,০০০ ফিট উচ্চতায় মিষ্টি জলের লেক এটি । এই লেকের পাড়ে টিনটিনবাবু চমরী গাইয়ের পিঠে উঠে ঘুরেছিল কিছুক্ষণ ।

তারিখ : ১৫ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ২ টা ৩৫ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


সাউথ সিকিমের টেমি টী গার্ডেনে টিনটিন ।

তারিখ : ১৬ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ১ টা ৩০ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


মেঘলা আকাশের নিচে টিনটিনবাবু টেমি টী গার্ডেনের ভেতর মজা করছে ।

তারিখ : ১৬ নভেম্বর ২০২২

সময় : দুপুর ১ টা ৩৫ মিনিট
স্থান : গ্যাংটক, সিকিম, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ



✡ ধন্যবাদ ✡



পরিশিষ্ট


আজকের টার্গেট : ৫১০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 510 trx)


তারিখ : ২৩ এপ্রিল ২০২৩

টাস্ক ২৪৪ : ৫১০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫১০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 1600d9e7827b965674a4babe40b9b00077c5653ebf9845dfa3ccaac60c270826

টাস্ক ২৪৪ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ঈদ মোবারক দাদা ❣️
টিনটিন বাবুকে ছবিগুলোতে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। বিশেষ করে চকলেট হাতে নিয়ে পোজ দেয়াটা আমার দূরদান্ত লেগেছে 😍
আর ঠান্ডায় কান্না করছিলো একটা ছবিতে 😕
আবার শেষের দিকে চমরী গাইয়ের উপর তোলা ছবিগুলো দারুন লেগেছে। ধন্যবাদ দাদা চমৎকার পোস্টটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য 💌

আজকের পোস্টে শুধু আমাদের টিনটিন আর টিনটিন। প্রত্যেকটা ফটোর পোজই খুব ভালো হয়েছে। তবে চুমরি গাই এর পিঠে বসে যে কান্না করার পোজ টা দিয়েছে ওটা বেশি ভালো লাগছে দেখতে। হা হা হা...

তবে দাদা আমাদের টিনটিনের গলায় যে ক্যামেরাটা ঝুলছে সেটা টিনটিনের থেকে বড় হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। 🤭

ঈদ মোবারক দাদা।সবাইকে নিয়ে খুব ভাল আছেন আশাকরি। পাহাড়ে টিনটিন (ফটো এলবামটি) দারুন দারুন কিছু ফটোগ্রাফি দিয়ে সাজানো হয়েছে। যদিও আগে বেশকিছু ফটোগ্রাফি দেখেছিলাম।দারুন লাগলো আজ ও ফটোগ্রাফি গুলো। টেমী টি গার্ডেনের প্রকৃতির সৌন্দর্য আর টিনটিন বাবুর সৌন্দর্য যেন একাকার হয়ে গেছে। টিনটিন বাবু চমরী গাইয়ের পিঠে উঠে বেশ ভয় পেয়েছিল।চোখ মুখ দেখে তাই লাগছে। হয়ত কেঁদেই ফেলবে,আহারে বেচারা।হরিণের ডেরার সামনে টিনটিন বাবুকে একজন বড় মাপের ফটোগ্রাফার লাগছে।দারুন দাদা,খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি আজ আবার শেয়ার করলেন।। খুব ভাল লাগলো, শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা ভাই
ফোটো অ্যালবাম পাহাড়ে টিনটিন
সিকিম ভ্রমণের দারুন আর চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি দেখে ভালো লাগলো ৷ টিনটিন বাবু তো দেখি ক্যামরা ম্যান হয়ে গেছে ৷ আবার আরেক দিকে চমরী গাইয়ের পিঠে উঠার ছবিটি অসাধারণ ছিল৷ অনেক ধন্যবাদ দাদা

অনেক কিউট লাগছে টিনটিন কে।টিনটিন এর ক্যান্ডিড গুলো দারুন আসে। এত কিউট কিউট ছবি দেখে মন ভরে গেল। ধন্যবাদ দাদা টিনটিন এর কিউট ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনাদের গ্যাংটক, সিকিমের অনেক ফটো দেখেছি। তবে আজকের ফটো গুলো আগে দেখি নাই। প্রত্যেকটা ফটোতে টিনটিন বাবুকে ধারুন লাগছে। টিনটিনবাবু চমরী গাইয়ের পিঠে উঠে ঘুরার সময় আর নাথুলা পাসে শূন্য ডিগ্রিতে কেধেঁ ফেলেছিলো। বেচারা ছোট মানুষ,নতুন জায়গা নতুন পরিবেশ দেখেছে। ধন্যবাদ দাদা।

Hlo bro @socialmad i from Darjeeling West Bengal. I request you to please visit our Place. I will Suggest you because lots of beautiful place for visit in Darjeeling. Love You Bro💕

সিকিম ভ্রমণের সময় টিনটিন বাবু বেশ মজা করেছেন ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে দাদা।তবে নথুলা পাসের তীব্র শীতে কান্না জুড়ে দিয়েছিল। শীত সহ্য করতে পারেনা এমনিতেই বাচ্চারা। জপজন্ত্রের সামনে বৌদি এবং টিনটিন বাবুকে মিষ্টি লাগছে।সবগুলো ফটোগ্রাফি সুন্দর ছিল।বাবুর জন্য শুভকামনা।ধন্যবাদ দাদা চমৎকার ফটোগ্রাফি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

বাপরে বাপ ভালোই ঠান্ডা ছিলো যে কান্না জুড়ে দিয়েছে। কলকাতার আবহাওয়া থেকে ওখানে গিয়ে সত্যিই কষ্ট।

টিনটিনের বুকে যে ক্যামেরা ঝুলছে তা যেন টিনটিনের থেকেও বড়ো। খিক খিক।

আপনার জন্য আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা.
দাদাকে শান্ত লোক, শক্ত, সুন্দর এবং সুদর্শন বলে মনে হচ্ছে।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

Hi Brother @rme i looking beautiful with your family, i am from Darjeeling. I request to you please visit Darjeeling and do more fun with your happy family.

ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে টিনটিনের আনন্দময় মুহূর্তগুলো।তীব্র ঠান্ডায় সে কান্না করছে দেখে খারাপ লাগছে।তবে জায়গাগুলো খুব সুন্দর দেখতে লাগছে।আর পাশে যে বৌদি আছে সেটা একবারও বললেন না,উনি শুনলে রাগ করবে😶।যাইহোক দাদা সিকিম ভ্রমণের দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন, টিনটিনের জন্য অনেক ভালোবাসা রইল।

দারুণ সকল সুন্দর মুহুর্তগুলো দেখলাম টিনটিনের, তবে মনে হলো চমরী গাইয়ের পিঠে উঠে কিছুটা ভীত ছিলো টিনটিন। আর বৌদির ফটোগুলো দারুণ ছিলো কয়েকটিতে তো বৌদিকে একদম বিদেশিনীর মতো মনে হয়েছে।

টিনটিনের পুরো ফটো অ্যালবামটা বেশ উপভোগ করলাম। ওর জন্য আশীর্বাদ রইল। ও বেড়ে উঠুক নিজের মতো করে। ওর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি, ওর কাকু হিসেবে। ❤️🙏

টিনটিনের শেষের দিকে ছবি টা দেখে মনে হয়েছে আসলে ওর বেশি ঠান্ডা লাগছিলো। কারণ তা নাহলে ঘুরতে এসে সে তো খুব একটা কান্না করে না। তবে টেমি টি গার্ডেনের ছবিটা দেখে মনে হলো সে পরে বেশ আনন্দই করছিলো। আসলে বাচ্চাদের খুব গরম কিংবা খুব ঠান্ডা কোনোটাই সহ্য হয় না। পোস্টে বৌদি আর টিনটিন এর অনেক ছবি দেখতে পেলাম, খুব ভালো লাগলো।

টিনটিন তো দেখছি দারুন পোজ দিয়েছে সবকটা ফটোতে। শূন্য ডিগ্রি তাপমাত্রায় কান্না তো করার ই কথা।ক্যামেরা নিয়ে আমাদের হিরো টিনটিন দাঁড়িয়ে আছে দেখেছি। চমরী গাইয়ের পিঠে উঠেও টিনটিন বাবু কান্না করছে দেখছি। তবে টিনটিন বাবুকে খুব মিষ্টি দেখাচ্ছে সবকটা ফটোতে।

ওলে আমাদের গোলটু বাবু 😍🥰🌼। একদম শেষের চা বাগানের ছবিগুলোতে সব থেকে বেশি ভালো লাগছিল বাবুকে। টিনটিনের চোখ মুখের এক্সপ্রেশন অনেকটা আপনার মতই দাদা 😅। একটা দারুন ব্যাপার আছে ওতে 😊

দাদা আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর বিভিন্ন স্থানের সকল ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।টিনটিন বাবুর প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। তবে ক্যামেরা নিয়ে পোজ দিয়ে দাঁড়ানো ছবিটি দেখতে আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে।টেমি টী গার্ডেনের ভেতর টিনটিন বাবুকে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য প্রিয় দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সিকিমে ঘুরাঘুরি মুহূর্তের দৃশ্য টিনটিনের উপভোগ্য মুহূর্তটা সত্যি অনেক সুন্দর ছিল। অনেকদিন আগের ঘুরাঘুরি মুহূর্তটা বেশ ভালো স্মৃতিচারণ করেছেন দাদা অনেক ভালো লাগলো।

এই ছোট বয়সে টিনটিনের বেশ ভালই ঘোরাফেরার অভিজ্ঞতা হয়েছে। তবে আমার খুব হাসি পেয়েছে টিনটিনের ক্যামেরা গলায় নিয়ে তোলা ছবিটা দেখে। ছোট্ট একটা মানুষের গলায় এত বড় ক্যামেরা ঝুলিয়ে কি ঝামেলায়ই না ফেলেছেন তাকে। টিনটিনকে বেশ মিষ্টি দেখাচ্ছিল ছবিগুলোতে। ধন্যবাদ দাদা।

টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগলো।আর আমার মনে হয় টিনটিন বাবু অনেক মজা করেছে এই ভ্রমণে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক দোয়া যেন অনেক দিন বেঁচে থাকে এবং অনেক বড় মানুষ হয় ও মানুষের মতো একজন আদর্শ মানুষ হয়।