ফিরে দেখা : টিনটিনের জন্মদিনের কিছু ফোটোগ্রাফ

in hive-129948 •  9 months ago 

MG_3573.jpeg


আজকে আকাশটা সেই ভোরবেলা থেকেই একদম মেঘলা । থেকে থেকে হু হু করে ভেজা দখিনা হাওয়া বইছে । বেশ ঠান্ডা ঠান্ডা একটা পরিবেশ । এমন দিনে কাজ টাজ করতে একদমই মন চায় না । অথচ আজকেই সারাদিন কাজ করতে হবে । কারণ আমার বেশ কাজের বেশ চাপ আজকে। ভেবেছিলাম একটা প্রবন্ধ লিখবো, কিন্তু সময়ের অভাবে সেটা আর সম্ভবপর হয়ে উঠলো না । তাই ভাবলাম টিনটিনের গত বছরের জন্মদিনের কিছু ফোটোগ্রাফ শেয়ার করি আজ ।

যেমন ভাবা তেমন কাজ । ল্যাপটপ ঘেঁটে বের করে ফেললুম টিনটিনের গতবছরকার জন্মদিন পালনের কিছু বিশেষ মুহূর্তের ফোটোগ্রাফ । গতবছর টিনটিনের জন্মদিনের ৩ দিন আগে আমার মা বেশ অসুস্থ হয়ে পড়ে হঠাৎ । হসপিটালে ভর্তি ছিল ৩ দিন । তবে, তিন দিনের দিন যে দিন রিলিজ করে সেই দিনই ছিল টিনটিনের জন্মদিন । আমাদের বাড়ির পাশেই হসপিটাল । হেঁটে গেলে ৫ মিনিট । হসপিটাল থেকে রিলিজ করে সোজা মা'কে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিয়ে আসি । বিস্তর টেস্ট করেও মায়ের তেমন কোনো কিছুই ধরা পড়েনি, জাস্ট নার্ভের একটু প্রব্লেম ধরা পড়েছিল, তাও ওষুধ খেয়ে এখন ১০০% কন্ট্রোল্ড আছে ।

যাই হোক মা উপস্থিত থাকাতে টিনটিনের অনুষ্ঠান বেশ আনন্দময় হয়েছিল । অনেক গান-বাজনা, ডান্স আর হৈ হুল্লোড় হয়েছিল সেদিন । তারই সাথে ছিল ম্যাজিক শো । এই ম্যাজিক শো প্রায় এক ঘন্টা ধরে চলেছিল আর সব চাইতে বেশি এনজয় করেছিল আমাদের টিনটিন বাবু । কয়েকটি ম্যাজিকের পার্টেও ছিল টিনটিন । একটা ম্যাজিকে টিনটিনের কান থেকে রঙিন রুমাল বের করেছিলেন ম্যাজিসিয়ান, আরেকটা ম্যাজিকে একটা ডিম অদৃশ্য করে সেটা টিনটিনের বগলের তলা থেকে বের করে দিয়েছিলেন । আরেকটা ম্যাজিক ছিল - টিনটিনের হাতে একটা সরু কাগজের পাইপ ধরিয়ে দিয়ে সেটাকে একটা রুমাল দিয়ে ঢেকে পরক্ষণে রুমাল সরিয়ে নিতে দেখা গেলো একটা রঙিন কাগজের গোলাপ ফুলের ঝাড় ।

এছাড়াও অনেক তাক লাগানো ম্যাজিক শো হয়েছিল সেদিন । সবশেষে কেক কাটা । সেও এক মজার কান্ড ।কেক কাটার পরে টিনটিন আর ধৈর্য্য ধরে রাখতে না পেরে কেকের উপর যে রামধনু তৈরী করা ছিল সেটাটি কামড়ে কামড়ে খাওয়া শুরু করে দিলো ।

সব মিলিয়ে ভীষণ মজা হয়েছিল সেদিন । তো চলুন দেখে নেওয়া যাক টিনটিনের জন্মদিনের কিছু ফোটোগ্রাফ


ক্যামেরার সামনে একটু গম্ভীর হয়ে যায় ।
তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মায়ের কোলে টিনটিনবাবু ।
তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ৫০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বেলুন নিয়ে খেলা করছে টিনটিন । সামনে রাখা জন্মদিনের স্পেশাল কেক ।
তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ২০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


জন্মদিনের টুপি মাথায় টিনটিনবাবু ।
তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ম্যাজিসিয়ানের সাথে টিনটিনবাবু ।
তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সময় : রাত ৮ টা ৫০ মিনিট
স্থান : কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


------- ধন্যবাদ -------


পরিশিষ্ট


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png


steempro....gif

»»——⍟——««

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

শেষ পর্যন্ত আপনার আম্মা হসপিটাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলো বলে জন্মদিনটা আপনারা এনজয় করতে পেরেছেন। না হলে প্রিয় মানুষ কেউ অসুস্থ থাকলে কোন অনুষ্ঠানই উপভোগ করা যায় না। তবে ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারছি টিনটিন আসলেই অনুষ্ঠানটা দারুন উপভোগ করেছিলো। টিনটিনকে খুবই কিউট লাগছে ছবিগুলোতে। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে পোস্টটা শেয়ার করার জন্য।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 100 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.

Congratulations, your post has been upvoted by @upex with a 40.58% upvote. We invite you to continue producing quality content and join our Discord community here. Keep up the good work! #upex

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

টিনটিনের জন্য সর্বদা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি। জন্মদিনের দিন দেখছি টিনটিন দারুন মজা করেছে। তবে সেই সময় আপনার মা অসুস্থ ছিল এটা শুনে একটু খারাপ বোধ হলো দাদা। এই সময়গুলোতে যদি বাড়ির কেউ অসুস্থ থাকে তাহলে আনন্দে মন তেমন একটা বসে না। সে যাই হোক আপনার পরিবারের জন্য সর্বদা সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। সাথে টিন টিন বাবু যেন তার জন্মদিনের মতোই তার ভবিষ্যৎ জীবন ইনজয় করে কাটিয়ে দিতে পারে এটাই কামনা করছি। সর্বোপরি আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি দাদা।

আসলেই দাদা এই ধরনের ওয়েদারে কাজ করতে ভালো লাগেনা। অবসর সময় কাটাতে পারলে এবং সাথে মজার মজার খাবার খেতেই ভালো লাগে এমন ওয়েদারে। টিনটিন বাবুর জন্মদিনের ওই সময়গুলোতে আপনি বেশ ব্যস্ত সময় কাটিয়েছিলেন। একদিকে আপনার মা অসুস্থ অন্যদিকে আবার জন্মদিনের আয়োজন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। জন্মদিনের কেকটা তো খুবই সুন্দর হয়েছে। ম্যাজিসিয়ান এর সাথে তো টিনটিন খুবই মজা করেছে দেখছি।

দাদা টিনটিন বাবুর জন্মদিনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো।আসলে দাদা এমন ওয়েদারে ঘরে বসে যদি মজার খাবার হয় তাহলে অনেক মজার হয়ে থাকে।সত্যি ফোনে যখন পুরানো দিনের ফটোগ্রাফি দেখা যায় তখন অনেক ভালো লাগে। আসলে দাদা বাড়িতে কোন অনুষ্ঠান হলে ব্যস্ত থাকাটা স্বাভাবিক। ধন্যবাদ দাদা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের আবার দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

বাহ, ফটোগ্রাফি গুলো তো দারুণ লাগছে। টিনটিনকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে অনেক খুশি ছিল সেদিন। আর টিনটিনের জন্মদিনের ৩দিন আগেই আপনার মা অসুস্থ হয়ে গেছিলো সেটা শুনেছিলাম।ভীষণ টেনশনে ছিল সবাই। অবশেষে তিনি সুস্থ হয়ে প্রোগ্রামে জয়েন করতে পেরেছেন শুনেই ভালো লেগেছিল।এছাড়া সবাই মিলে আয়োজন করে বার্থডে পালন করেছেন সেটা আগে দেখলেও আজকে আবার নতুন করে ছবিগুলো দেখে বেশি ভালো লাগছে।

অনেকদিন হলো আপনার নতুন কোন গল্প বা প্রবন্ধ পাচ্ছি না। বলতে পারেন অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছি দাদা। টিনটিনের জন্মদিনে ম‍্যাজিক শো এর বিষয়ে আগেও সম্ভবত আপনার পোস্টে পড়েছিলাম। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চমৎকার করেছেন দাদা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য। টিনটিন তার সেই চিরচেনা লুকে রয়েছে ।

দাদা প্রথমে জানাই টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক আশীর্বাদ ও শুভকামনা। দাদা আপনি হঠাৎ করে এই ল্যাপটপ নিয়ে বসে পড়লেন এবং টেনশন বাবুর জন্মদিনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নিলেন এবং সেখান থেকেই সে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন এবং বেশ দারুন একটা পোস্ট তৈরি করে ফেলেন। সত্যি পোস্টটি দারুন ‌। ইতিপূর্বে টিনটিন বাবুর জন্মদিনে বিশেষ হ্যাং আউট হয়েছিল ঐ হ্যাংআউট এ আমি নিজেই উপস্থিত হতে পেরে বেশি ভালো লেগেছিল। আমরা দারুণভাবে সময়টা উপভোগ করেছিলাম অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

আসলে দাদা এই মেঘলা আকাশ বৃষ্টির দিনে অতীতের সকল স্মৃতি বিজড়িত কথা এবং দিনগুলোর বিষয়টি ফুটে ওঠে। তেমনি আজকে গত বছরের টিনটিনের জন্মদিনের ছবি শেয়ার করলেন যেখানে ম্যাজিশিয়ান সুন্দর সুন্দর ম্যাজিক দেখিয়েছিল। স্পেশাল হ্যাংআউট এর আয়োজন ছিল। যেমনটা অসুস্থতার জন্য মন খারাপ ছিল তেমনি টিনটিনের জন্মদিনে দারুন সময় ছিল তারই স্মৃতিচারণ দেখে ভালো লাগলো। এরকম সুন্দর একটি দিন আবারো ইনজয় করতে পারবে সেটাই কামনা করি। এখন অনেক বড় হয়ে গিয়েছে টিনটিন অনেকদিন দেখি না।

টিনটিন বাবুর গতবছরকার জন্মদিন পালনের কিছু বিশেষ মুহূর্তের ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। ম্যাজিসিয়ানদের ম্যাজিক দেখতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। টিনটিন বাবুও নিশ্চয়ই তার জন্মদিনে অনেক বেশি এনজয় করেছিল। তবে টিনটিন বাবুর জন্মদিনের দিন আন্টি হাসপাতাল থেকে রিলিজ পেয়েছিলেন এবং জন্মদিনে অংশগ্রহণ করেছিলেন জন্য সবাই অনেক বেশি আনন্দ করতে পেরেছিলেন। আপনার পরিবারের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা দাদা।

টিনটিন বাবুর গতবছর জন্মদিনের সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা।দেখে বেশ ভালো লাগলো। অপরদিকে আবার আপনার মা অসুস্থ ছিলেন। একেতো হসপিটাল তারপর বাবুর জন্মদিন সব মিলিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় কেটেছিলো আপনার।টিনটিন বাবুর মতো আমাদের শায়ান বাবুও কেক খাওয়া ছেড়ে কেকের উপর চকলেটের যে কার্টুন গুলো থাকে সেগুলো খাওয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়।সব মিলিয়ে পোস্ট টি উপভোগ করলাম দাদা।টিনটিন বাবুর জন্য অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো। 🙏❤️

অনেকদিন পর আমাদের টিনটিন বাবুকে দেখে খুব ভালো লাগছে দাদা। তবে আমাদের টিনটিন এর জন্মদিনের তিন দিন আগে আমাদের কাকিমা অনেক অসুস্থ হয়েছিল, এটা শুনে আমাদের সকলেরই মন খারাপ ছিল ওই সময়। তবে ভগবানের আশীর্বাদে উনি আবার সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন এটা শুনে আবার খুব খুশি হয়েছিলাম। যাইহোক গত বছরের টিনটিনের জন্মদিন থেকে তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগছে। ঐদিন আমাদের টিনটিন বাবু অনেক খুশি ছিল।

দাদা মনে আছে। গত বছর টিনটিন সোনার যেদিন জন্মদিন ছিল সেদিনই মাসি মাকে হাসপাতাল থেকে বাসায় আনলেন। আর মাসি মাকে নিয়ে বেশ আনন্দঘন সময়ের মধ্য দিয়ে জন্ম দিনের অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছিল। অনেক আয়োজন ছিল সেদিনের সেই অনুষ্ঠানে। ধন্যবাদ দাদা সেই দিনের কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে নতুন করে শেয়ার করার জন্য।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

হ্যা, দাদা আপনার মায়ের অসুস্থতার কথা বেশ মনে আছে, তবে সবচেয়ে সুখকর বিষয় ছিলো টিনটিনের জন্মদিনের আয়োজনে তার উপস্থিতি। জন্মদিনের বেশ কিছু সুন্দর দৃশ্য তখন আমরা উপভোগ করেছিলাম, আজ আবার উপভোগ করলাম। অনেক ধন্যবাদ

এই দারুন ওয়েদারে কোন কাজ করতে একদমই ভালো লাগেনা। তবে যেদিন দেখবেন কাজ করতে ভালো লাগছে না সেদিনই কাজের চাপ অনেক বেড়ে যায় দাদা। টিনটিনের জন্মদিনের ছবিগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। দারুন সব ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

সত্যি দাদা মেঘলা ওয়েদারে কোনকিছুই করার ইচ্ছে হয়না।এই আবহাওয়াটা বেশ এনজয় করার মতোই।কিন্তু আপনার আজ কাজের অনেক চাপ। কি আর করবেন বলেন। তারপরেও কাজের মধ্যে থেকেও সুন্দর দিনটি উপভোগ করবেন আশাকরি।আপনি আজ টিনটিন বাবুর গত বছরের জন্মদিনের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। দেখেই বুঝতে পারছি খুব আনন্দে কেটেছে টিনটিন বাবুর।ম্যাজিকের সময় কিছু ভয় ভয়, কিছু উৎকন্ঠা টিনটিন বাবুর মুখে চোখে দেখা যাচ্ছে।ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে।বড় হয়ে যখন ফটোগ্রাফিগুলো দেখবে তখন ভীষণ ভালো লাগবে,দেখবেন।

আপনাদের জন্যে কিন্তু দাদা সেদিন ডাবল সেলিব্রেশন ছিলো।মানে আন্টির ও ঘরে ফেরা আবার টিনটিন এর ও বার্থডে।ছবিগুলো শেয়ার করে ভালো করেছেন খুব,বৌদি আর টিনটিনকে অনেকদিন পর দেখলাম মনে হচ্ছে।

চমৎকার একটি মুহূর্ত আপনি আজকে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন আবার। সেই দিনের কথা এখনো মনে আছে আন্টি অনেক অসুস্থ ছিল। অথচ টিনটিন বাবুর জন্মদিনের অনুষ্ঠান খুব কাছে চলে আসছিল। অবশেষে আন্টিকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়ে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করালেন বেশ ভালো লাগছিল শুনে। আপনার এমন ঠান্ডা পরিবেশে স্মৃতিচারণ অসাধারণ হয়েছে দাদা। বেশ ভালো লাগলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনার খুব সুন্দর অনুভূতি পড়ে।

আসলেই মেঘলা দিনে কাজটাজ করতে তেমন ভালো লাগে না।যাই হোক টিনটিনের ছবিগুলো দেখে বে শ ভালো লাগছে। তবে বেশ মজা পেলাম টনটিনের ম্যাজিক শো এর কথা পরে হা হা।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে

দাদা ঠান্ডা ওয়েদারে আসলেই অলসতা কাজ করে। তখন শুধু ভালো ভালো খাবার খেয়ে ঘুমাতে ইচ্ছে করে। যাইহোক টিনটিন বাবুর জন্মদিনের কেকটা কিন্তু দারুণ ছিলো। ম্যাজিশিয়ানের সাথে টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে, ম্যাজিক গুলো কতোটা উপভোগ করেছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। দোয়া করি টিনটিন বাবু বড় হয়ে আপনাদের মুখ উজ্জ্বল করুক। সর্বোপরি টিনটিন বাবুর দীর্ঘায়ু কামনা করছি। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

টিনটিন এর জন্মদিনে এখান থেকে আমরাও ভীষণ মজা করেছিলাম দাদা! ভার্চুয়াল কেক তো আমরাও সবাই ভীষণ মজা করে কাড়াকাড়ি করে খেয়েছি। তবে সবচেয়ে স্বস্তির খবর ছিলো আপনার মায়ের সেদিনই হসপিটাল থেকে রিলিজ পেয়ে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার বিষয় টি। তার পরে পরেই আবার ছোট দাদার অনুষ্ঠান ছিলো। যাই হোক, নতুন অতিথিকে সাথে নিয়ে সামনের জন্মদিন টিনটিন বাবুর জন্য আরোও মজাদার ও আনন্দময় হবে, সেই শুভকামনা রইলো। আপনাদের পরিবারের সকলের জন্যই সর্বদাই প্রার্থনা থাকে দাদা।

Wow, it was an amazing moment.

Posted using SteemPro Mobile

বৃষ্টির দিনে আসলেই কোন কাজ করতে ইচ্ছা করে না। আপনার আবার বৃষ্টির দিন আর এমনি দিন আছে নাকি। সব দিনই তো কাজ থাকে। ম্যাজিশিয়ানের গল্প শুনে আমার নিজেই তো মজা লাগছে। আর টিনটিন ছোট মানুষ। সুন্দর সুন্দর ম্যাজিকের পার্ট হওয়াতে খুশি তো হওয়ারই কথা টিনটিনের। সবগুলো ছবি খুব ভালো লাগছে। পুরনো ছবিগুলো দেখতেও খুব ভালো লাগে।

টিনটিন বাবুর গত বছরের জন্মদিনের সবগুলো ফটোগ্রাফি জাস্ট দারুন হয়েছে। তবে মায়ের কোলে টিনটিন বাবুকে দেখতে অসাধারণ লাগছে। টিনটিন বাবুর জন্য সর্বদা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি। সেই সাথে অনেক অনেক দোয়া।

প্রায় ছয় সাত মাস আগের টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে। ম্যাজিসিয়ান এর সাথে টিন টিন বাবু খুব ভালো খাতির করেছিল। যার ফলে ম্যাজিশিয়ান ও টিন টিন বাবুকে অনেক খুশি করেছে। টিনটিন বাবু সোফার মধ্যে বসার পরে রাজপুত্রের মত লাগছে। ধন্যবাদ দাদা।

এটা সত্য ভাই, যেদিন কাজ করতে মন চায় না, সেদিনই অনেক কাজ এসে জমা হয়ে যায়। দারুণ উপভোগ করলাম টিনটিন বাবুর ছবিগুলো। কাকিমা, বাবু এবং আপনার পুরো পরিবারের জন্য শুভেচ্ছা রইল।

Hermosas fotografías, hermoso niño.

দাদা আমার মনে আছে সেই সময়টা তোমাদের অনেক চাপের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলো। টিনটিনের জন্মদিনের দিনই জেঠিমা সুস্থ হয়ে ফিরে আসায় আনন্দ দ্বিগুন হয়েছিলো। আসলে আনন্দ মুহূর্তে কাছের মানুষের শরীর খারাপ থাকলে মোটেই ভালো লাগে না।

বিগত কয়েকমাসে টিনটিন নিশ্চই আরো অনেকটা বড়ো হয়ে গেছে।

সত্যিই মেঘলা বৃষ্টির দিনে শুধু ল্যাদ খেতেই মন চায়। এরম আবহাওয়া আরো কদিন চলুক 😁

বিগত কয়েকদিন ধরে ওয়েদার টা বেশ ভালো যাচ্ছে দাদা। যাইহোক , গত বছরের টিনটিন বাবুর জন্মদিনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই বেশ ভালো লাগছে। তবে গত বছর যে ম্যাজিক শো টা হয়েছিল, সেটা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। আমাদের টিনটিন সোনা অনেক বেশি খুশি হয়েছিল ঐদিন। তারপর আবার ধৈর্য না ধরতে পেরে কেকের উপর থেকে তৈরি করা রামধনু খাওয়ার ওই মুহূর্তটাও খুব সুন্দর ছিল। হা হা হা....🤭

টিনটিন বাবুর চেহারা মায়াবী। খুব কিউট লাগে। আন্টির অসুস্থতার ঐ দিনগুলো খুব টেনশনের ছিল কমিউনিটির সবার জন্যও।