শারদীয়া দুর্গোৎসব ১৪২৯ : পূজা পরিক্রমা পর্ব ০৭steemCreated with Sketch.

in hive-129948 •  2 years ago 


আপনারা সবাই জানেন যে দূর্গা পুজো মেইনলি হয় পাঁচদিন ধরে । ষষ্ঠীতে বোধন, এরপরে সপ্তমী, মহা অষ্টমী, মহা নবমী এবং সব শেষে বিজয়া দশমী । এই পাঁচদিন ধরেই চলে খুব ধুমধাম । এর আগে আপনাদের সাথে ষষ্ঠী আর সপ্তমীর মানে অক্টোবরের এক আর দুই তারিখের ফোটোগ্রাফগুলি শেয়ার করেছি । আজকে শেয়ার করতে চলেছি মহা অষ্টমীর ফোটোগ্রাফগুলি ।

অষ্টমীর দিনে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা লাগে । অঞ্জলী দেওয়ার একটা ব্যাপার থাকে । তনুজা আবার শাড়ী, গয়না এসব পুরোহিতের মাধ্যমে দেবী প্রতিমার পায়ে উৎসর্গ করবে । তাই, সে খুব ভোরে উঠে স্নান করে টরে একদম রেডি হয়ে গেলো । আমার ওঠার কথা ছিল ন'টার মধ্যে । বাট, দেরি করে ফেললাম । উঠতে উঠতে প্রায় দশটা বেজে গেলো । দ্রুত আমি আর টিনটিন রেডি হয়ে পাড়ার পুজো প্যান্ডেলে হাজির হয়ে গেলাম ।

আমরা প্যান্ডেলের শেষের দিকে নানান ধরণের স্টাইল দিয়ে ফোটো তুলতে লাগলাম আর ওদিকে টিনটিনের মাম্মা অঞ্জলি দিতে ব্যস্ত । ঘুম ঘুম চোখে পাজামা আর পাঞ্জাবি পরে টিনটিনবাবু পোজ দিতে থাকলো, আর আমি ফটো তুলতে থাকলাম । কিছুক্ষনের মধ্যে তনুজার অঞ্জলি দেওয়া শেষ হয়ে গেলে আমরা বাড়ি ফিরে এলুম ।

এরপরে সন্ধ্যায় সবাই সেজেগুজে বেরুলাম অষ্টমীর পুজো দেখতে । এইদিনে বিস্তর ভীড় ছিল প্রত্যেকটা পুজো প্যান্ডেলে । তিন তিনটে মেলায় গিয়েছিলাম এই দিন । সন্ধ্যা ছ'টা থেকে শুরু করে রাত সাড়ে ন'টা অব্দি দেখেছিলাম । তবে, সব গুলো পুজো প্যান্ডেলই আমাদের এলাকার আশেপাশে । দূরে কোথাও যাইনি এবার ।

তবে একটা রেকর্ড করেছিলাম । মাত্র এই তিন ঘন্টার পুজো পরিক্রমায় অনেক গুলো পুজো প্যান্ডেল ঘোরা সহ তিন তিনটে মেলায় ভ্ৰমণ করেছিলাম আমরা । মেলাতে টিনটিনবাবু খেলনা, বেলুন, জিলাপি, গজা, বাদাম, এগরোল, গোলা বরফ, আইস ক্রিম, চিকেন পকোড়া, লস্যি, ঘুগনি এইসব কিনেছিলো । অনেক মজা করেছিলাম মেলায় আমরা ।

নিচের যে পুজো প্যান্ডেলটির ছবি শেয়ার করেছি এই পুজো একটা বড় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছিল । ওই মাঠেই মেলা বসেছিল একটা । সারা মাঠটি আলো দিয়ে সাজানো । চারিদিকে নানান রঙের আলো দিয়ে সজ্জিত কৃত্রিম গাছের সারি । অন্ধকার মাঠের মধ্যে এই গাছগুলিকে জাস্ট অপূর্ব লাগছিলো । মাঠের একদিকে বিশাল পুজো মণ্ডপ । আর তার পাশেই বড় একটি সাংস্কৃতিক মঞ্চ ।

আমরা যখন যাই তখন সেই সাংস্কৃতিক মঞ্চে নৃত্য পরিবেশন করছিলো একপাল খুদে শিশুশিল্পী । আমরা বেশ কিছুক্ষন ধরে তাদের নৃত্য উপভোগ করেছিলাম । এরপরে পুজো মণ্ডপটি ঘুরে আরেকটি মন্ডপের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম ।


অষ্টমীর দিন সকালে অঞ্জলী দেওয়ার মুহূর্তে তোলা টিনটিনবাবুর ফটো । টিনটিনের মাম্মা অঞ্জলি দিচ্ছিলো, আর আমরা বাপ ব্যাটা প্যান্ডেলে স্টাইল দিচ্ছিলাম ।

তারিখ : ০৩ অক্টোবর ২০২২

সময় : সকাল ১০ টা ০০ মিনিট

স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পুজো প্যান্ডেলে ঢোকার যে মাঠটা রয়েছে তার পথের দু'ধারে এমন অসংখ্য আলোকময় গাছের সারি দ্বারা সজ্জিত । কৃত্রিম কিছু গাছের সর্বাঙ্গে নানান রঙের ইলেকট্রিক লাইট দ্বারা সজ্জিত এই আলোকসজ্জাটি দেখতে এক কথায় অপূর্ব লাগছিলো । নিকষ কালো আঁধারের পটভূমিতে বর্ণময় আলোক সজ্জিত গাছের সারি । আহা অপূর্ব ।

তারিখ : ০৩ অক্টোবর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৬ টা ২০ মিনিট

স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মণ্ডপে ঢোকার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে । দু'পাশে রঙিন আলোর ফোয়ারা, আর বেশ কিছুটা মানুষের ভীড় এখানে । সবাই ছবি তুলতে ব্যস্ত । অপূর্ব সুন্দর একটি পাখির খাঁচা যেটা কৃত্রিম ফুল, লতা-পাতা আর নিয়ন আলো দিয়ে সজ্জিত । জাস্ট অসাম একটা পরিবেশ । স্বপ্নময় এবং মোহনীয় ।

তারিখ : ০৩ অক্টোবর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৬ টা ৩০ মিনিট

স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


বহু ভীড় ঠেলে অবশেষে মূল মণ্ডপ প্রাঙ্গনে ঢুকতে সক্ষম হলুম । এখানে আমরা বেশ কিছু সেলফি এবং নিজেদের ফোটোগ্রাফ তুললাম । সেই সাথে মূল মণ্ডপটি এবং দূর্গা প্রতিমার ফোটো তুলতেও ভুললাম না । নিজেদের ফটোগুলো এখানে আর শেয়ার করলাম না ।

তারিখ : ০৩ অক্টোবর ২০২২

সময় : সন্ধ্যা ০৬ টা ৪০ মিনিট

স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus

ক্যামেরা মডেল : EB2101

ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ



✡ ধন্যবাদ ✡


পরিশিষ্ট


প্রতিদিন ৪০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৬ষ্ঠ দিন (400 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 06)


trx logo.png



সময়সীমা : ০৯ অক্টোবর ২০২২ থেকে ১৫ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত


তারিখ : ১৪ অক্টোবর ২০২২


টাস্ক ৯০ : ৪০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৪০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 89d7fee05f334010b985ff854d3f349af66736df1e45e3b2465063f34f5a833e

টাস্ক ৯০ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

নয়টা কি সকাল সকাল হলো নাকি দাদা? তাও উঠতে দেরি করে ফেলেছেন। যাক বৌদির অঞ্জলি দেয়ার সময় টিনটিন বাবু বেশ কয়েকটি সুন্দর ছবি তুলেছেন। দেখেই মনে হচ্ছে যে চোখে ঘুম ঘুম।
কৃত্রিম গাছগুলোর লাইটিং খুব চমৎকার হয়েছে। সামনা সামনি দেখতে না জানিয আরো কত সুন্দর লাগছিল । তাছাড়া শেষের মন্ডপটিও খুব সুন্দর করে সাজানো।

Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

Congratulations!

Your post has been rewarded by the Seven Team.
Delegate Steem Power and receive more support!

| 100SP | 500SP | 1000SP | 2000SP | 5000SP |

Support partner witnesses

@cotina
@bangla.witness

We are the hope!

দূর্গা উৎসবকে কেন্দ্র করে খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। তবে অষ্টমীর দিনে অঞ্জলি দেওয়ার সময় টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে, বৌদি অঞ্জলী দিচ্ছি আর আপনারা বাপ-ছেলে স্টাইল করতে ছিলেন, সেই মুহূর্তটা অনেক আনন্দের ছিল।

মন্দিরের আলোকসজ্জা ও ডেকোরেশন নিয়ে কিছুই বলার নেই । কারণ সাজসজ্জা ও ডেকোরেশন একদম চোখ ধাঁধানো । সত্যি বলতে কি ভাই , টিনটিন কে পাঞ্জাবীতে বেশ দারুণ লাগছে দেখতে ।

ওর জন্য ভালোবাসা রইল।

আশা করি, দাদা ভালো আছেন? পূজাতে অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন । আসলে দুর্গাপূজার পরিক্রমা পর্ব ০৭ দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনি কিছু চমৎকার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দাদা টিনটিন বাবুকে দেখতে তো বেশ সুন্দর লাগছে। তাছাড়া প্রতিমা গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। এত অসাধারণ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি‌ ভালো থাকবেন দাদা, ধন্যবাদ।

অষ্টমী মানেই অঞ্জলী দেওয়ার ধুম।আলোকময় গাছের সারিগুলি সত্যিই অপূর্ব দেখতে লাগছে।টিনটিন বাবুকে ও কিউট দেখতে লাগছে।মেলাতে জিলিপি, ঘুঘনি ,আইসক্রিম এগুলো আমার ও বেশ পছন্দের খাবার।ধন্যবাদ দাদা।

দুর্গাপূজার অপরূপ সৌন্দর্যময় কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। আসলে অষ্টমীর দিনে টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে এবং মন্ডপের দুপাশ দিয়ে আলোকসজ্জা খুবই সুন্দরভাবে সাজিয়ে রেখেছেন। দৃশ্যগুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে।

Good!

ঘুম ঘুম চোখে পাজামা আর পাঞ্জাবি পরে টিনটিনবাবু পোজ দিতে থাকলো।

দাদা টিন টিন বাবুকে পাজামা আর পাঞ্জাবিতে অনেক সুন্দর লাগছিলো। মাঠের চার পাশে কৃত্তিম গাছ গুলো দেখে আমি অবাক। মানুষের চিন্তা ধারা কত গভীরে যেতে পারে সেটাই দেখলাম। গাছের নিচের দিকে না তাকালে বুঝাই যাবে না যে এগুলো কৃক্তিম গাছ। ধন্যবাদ দাদা।

এর আগে বৌদির অষ্টমীর পোস্ট পড়েছিলাম সেজন্য কিছুটা ধারণা ছিল। আপনার পোস্ট থেকেও সেইরকম কিছু পেলাম। ঘুম ঘুম অবস্থা যতই থাক ফটোগ্রাফি করা মিস দেওয়া যাবে না।টিনটিনকে কিন্তু বেশ দারুণ লাগছে দাদা। সন্ধ‍্যার সময় পুজো প‍্যান্ডেল এবং মেলায় দারুণ ঘোরাঘুরি করেছেন। কৃএিম গাছে ইলেকট্রিক লাইট ওটা বেশ চমৎকার লাগছিল। ভালো ফটোগ্রাফি ছিল। এবং ধন্যবাদ আপনাকে দাদা আমাদের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে পোস্ট গুলো মূহুর্ত গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

Tintin looks very cute and seems like Tintin doesn't talk much and is just enjoying the show. Always be healthy for Tintin and when you grow up you will always be happy.

গোলটু বাবুর জন্য মনে হয় একটু বেশি সকাল সকাল ওঠা হয়ে গিয়েছিল, তাই মুখে হাসিটা কম ছিল বোধ হয়। আর দাদা পুজো তে ঘোরার আসল সময় সন্ধ্যাবেলা তেই,, এত সুন্দর লাইটিং চারদিকে,, এক মনে শুধু দেখতেই ইচ্ছে করে,, এতই অপূর্ব সব সাজ সজ্জা।

পুজোর পাচঁদিন যেন ব্যস্তময় দিন ৷ টিনটিন বাবু সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঞ্জাবি পড়েছে দেখতে বেশ সুন্দর কিউট বাবু ৷ আর দাদা পাড়ার পুজোয় সবচেয়ে বেশি আনন্দ হয় ৷
টিনটিন বাবু তো মেলে থেকে অনেক কিছু কিনেছে ৷ রীতের আধারে গাছের ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে ৷

দাদা কি অষ্টমীর দিন অঞ্জলি দেওনা। পুজো শেষ হওয়ার এতদিন পরেও মা দুর্গার প্রতিমা দেখে বেশ ভালই লাগছে আমার। আর আমাদের টিনটিন কে দেখলে তো এমনিই সবসময় মন ভরে যায়। পাঞ্জাবিতে আমাদের টিনটিন বাবুকে খুবই মিষ্টি লাগছে। ভালোবাসা রইলো আমাদের টিনটিনের জন্য।

  ·  2 years ago (edited)

অষ্টমীর দিন সকাল সকাল টিনটিন বাবুকে ঘুম থেকে জাগানোর কারণে তার মনটা একটু খারাপ ছিল ফটোতে তা বোঝা যাচ্ছে এবং বৌদি আগের একটি ব্লগে সেই বিষয়টি শেয়ার করেছিল। অষ্টমীর শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা ।

তবে একটা রেকর্ড করেছিলাম । মাত্র এই তিন ঘন্টার পুজো পরিক্রমায় অনেক গুলো পুজো প্যান্ডেল ঘোরা সহ তিন তিনটে মেলায় ভ্ৰমণ করেছিলাম আমরা ।

এটা সত্যি অনেক বড় রেকর্ড দাদা পুজোর এই ভিড়ের মধ্যে এত কিছু একসাথে করা সম্ভব হয় না এত অল্প সময়ের মধ্যে । তারপরও তুমি রেকর্ডটা করেছ শুনে বেশ ভালো লাগলো।

সকালে বৌদির অঞ্জলি দেয়ার সময় টিনটিন বাবুর পাঞ্জাবি পড়া ফটোগুলো আমার খুব ভালো লেগেছে। আমার মনে হয় টি-শার্ট এর চেয়ে পাঞ্জাবিতে টিনটিন বাবুকে বেশি ভালো লাগে। যাইহোক দাদা পূজা মন্ডপে যাওয়ার সময় পথের দুধারে কৃত্রিম গাছে যে আলোকসজ্জা করা হয়েছে সেটা সত্যি অসাধারণ। তাছাড়াও পুরো মাঠের আলোক সজ্জা খুব ভালো লাগছে দেখতে। দাদা আজকের পূজা মন্ডপের ডেকোরেশন আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে দেখে মনে হচ্ছে কংক্রিটের তৈরি। কিন্তু আসলে কিসের তৈরি জানার খুব ইচ্ছা ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে।

Google is paying $27485 to $29658 consistently for taking a shot at the web from home. I joined this action 2 months back and I have earned $31547 in my first month from this action. I can say my life has improved completely! Take a gander at what I do...
http://career42.tk/

দাদা ঠিকই বলেছেন আসলে দূর্গা পুজো মেইনলি হয় পাঁচদিন ধরে । ষষ্ঠীতে বোধন, এরপরে সপ্তমী, মহা অষ্টমী, মহা নবমী এবং সব শেষে বিজয়া দশমী । এই পাঁচদিন ধরেই চলে পূজার আনন্দের খুব ধুমধাম । দাদা এর আগে
আপনি আমাদের সাথে ষষ্ঠী আর সপ্তমী,, মানে অক্টোবরের এক আর দুই তারিখের ফোটোগ্রাফগুলি শেয়ার করেছিলেন। তবে আজকে আপনার শেয়ার করেছেন মহা অষ্টমীর খুবই চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি।টিনটিন বাবুর ছবি গুলো কিন্তু অসাধারণ হয়েছে।অষ্টমীর দিনে বৌদি খুব সকাল সকাল উঠে গোসল করে একদম রেডি হয়েছিল। কিন্তু দাদা আপনার ঊঠতে একটু দেরি হলো। অর্থাৎ আপনি 9 টা বাজে ঘুম থেকে উঠেছেন। এবং রেডি হয়ে বেরিয়েছেন।আবার সন্ধ্যায় বের হলেন পূজামণ্ডপ গুলো দেখার জন্য। এক সময়
সাংস্কৃতিক মঞ্চে নৃত্য পরিবেশন করছিলো একপাল খুদে শিশুশিল্পী । আর আপনারা বেশ কিছুক্ষন ধরে তাদের নৃত্য উপভোগ করেছিলেন।। এরপরে পুজো মণ্ডপটি ঘুরে আরেকটি মন্ডপের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লেন ।
♥♥

  ·  2 years ago (edited)

Hello sir @rme,
can you please provide me the Discord ID of yours need to discuss something.

রাতের বেলা লাইটিং ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু দেখতে দারুন লাগে দাদা, প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক ঝাকঝমক ভাবে ফুটে উঠেছে। আর প্রতিটা জায়গায় খুব সুন্দর ভাবে সাজসজ্জা করা হয়েছে।
দেখে চোখ ফেরানো যাচ্ছে না, তবে মজার মজার কিছু খাবার খেয়েছেন দেখছি দাদা আসলে সত্যি বলতে কোনো উৎসবে গিয়ে এই ধরনের খাবার না খেলে জমেই না। সবমিলিয়ে দারুন লাগলো।

টিনটিন এর যে ঘুম ঘুম অবস্থা তা ছবি দেখেও কিছুটা আন্দাজ করা যাচ্ছে আসলে।আসলে মজা করতে হলে একটু কষ্ট করতেই হয়।তাও ভালো এবার অনেক ঘুরেছেন।

প্রিয় দাদা, তিন ঘণ্টার মধ্যে অনেকগুলো পূজার প্যান্ডেল পরিক্রমণ করেছেন এটা জানতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে। তবে দূর্গা পূজার উৎসবকে কেন্দ্র করে মেলাতে ঘোরাঘুরি করার মধ্যে অসাধারণ আনন্দ রয়েছে। প্রিয় দাদা আপনার পূজা পরিক্রমার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ সুন্দর দেখাচ্ছে। অতি চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

দাদা পাড়ার পূজা মন্ডপ গুলোতে টিনটিন বাবুকে সাথে নিয়ে অসাধারণ অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। যা কালের সাক্ষী হয়ে থাকবে। পুজো মন্দিরের কৃত্রিম গাছগুলোকে চমৎকার আলোক শয্যায় সজ্জিত করার ফলে স্বর্গীয় একটি পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। মা দুর্গার প্রতিমা টি ও খুবই মোহনীয় হয়েছে। আপনিসহ আপনার পরিবারের সকলের জন্য শুভকামনা রইল দাদা।