ফোটোগ্রাফি : ইকো পার্কে একটা সন্ধ্যা কাটানো

in hive-129948 •  3 years ago  (edited)

আজকে বেশি কিছু লেখার টাইম নেই মোটেও । রাতে খাবো এখন । খুব খিদে পেয়েছে । গতকাল আমাদের টিনটিন বাবুর ডে আউট ছিল । উইথ হিজ ম্যাডাম । টিনটিনবাবুর ম্যাডাম প্রত্যেক সপ্তাহে ৫ দিন পড়াতে আসেন । মাঝে মাঝে ম্যাডামকে নিয়ে এমন করেই আমরা বেড়াতে বের হই । তো, কাল গিয়েছিলাম কলকাতা তথা সমগ্র এশিয়ার সর্ব বৃহৎ ইকো পার্ক আমাদের লেকটাউন স্থিত "ইকো পার্ক" । আপনারা জানেন যে প্রায়শই আমরা ইকো পার্কে বেড়াতে যাই ।

আমাদের বাড়ি থেকে ইকো পার্কের দুরুত্ব খুব বেশি হলে তিরিশ মিনিটের পথ মোটে । তো গতকাল বিকেল সাড়ে চারটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা অবধি ছিলাম আমরা পার্কে । তো, চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শেয়ার করি ফটোগ্রাফ গুলো ।


IMG_20220717_171610.jpg

IMG_20220717_171631.jpg

IMG_20220717_171727.jpg

পার্কের মেইন গেটে টিনটিনবাবু, তনুজা আর টিনটিনবাবুর ম্যাডাম

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৪ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_171835.jpg

IMG_20220717_171902.jpg

IMG_20220717_171932.jpg

IMG_20220717_172005.jpg

IMG_20220717_172140 (1).jpg

IMG_20220717_172159.jpg

IMG_20220717_172208.jpg

IMG_20220717_172353.jpg

IMG_20220717_172405.jpg

ইকো পার্কে ফুলের সমারোহ

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৪ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_172618.jpg

IMG_20220717_172649.jpg

IMG_20220717_173503.jpg

ইকো পার্কে টিনটিন, আমি আর তনুজা

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ১০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_172924.jpg

IMG_20220717_173448.jpg

IMG_20220717_173452.jpg

ফুল আর বনপরী

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ১০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_173126.jpg

IMG_20220717_173218.jpg

IMG_20220717_173330.jpg

ফোয়ারা আর জলপরী

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ২০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_174216.jpg

IMG_20220717_174226.jpg

IMG_20220717_174242.jpg

IMG_20220717_174250.jpg

IMG_20220717_174309.jpg

IMG_20220717_174328.jpg

IMG_20220717_174341.jpg

IMG_20220717_174413.jpg

IMG_20220717_174447.jpg

IMG_20220717_174614.jpg

IMG_20220717_174647.jpg

IMG_20220717_174724.jpg

IMG_20220717_174758.jpg

ইকো পার্কের মধ্যে মাস্ক গার্ডেন । এমন অদ্ভুত অদ্ভুত গার্ডেন ৪০টির মতো আছে পার্কে ।

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_175933__01.jpg

IMG_20220717_180023.jpg

IMG_20220717_180034.jpg

IMG_20220717_180101.jpg

IMG_20220717_180106.jpg

IMG_20220717_180123.jpg

IMG_20220717_180230.jpg

IMG_20220717_180248.jpg

IMG_20220717_180318.jpg

IMG_20220717_180634.jpg

IMG_20220717_180656.jpg

ইকো পার্কের মধ্যে আরেকটি গার্ডেন । মিস্ট গার্ডেন । হাতি আর জিরাফের স্ট্যাচু আছে ।

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ৫০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_180847.jpg

IMG_20220717_181208_Bokeh.jpg

IMG_20220717_181233.jpg

IMG_20220717_181437.jpg

IMG_20220717_181523_Bokeh.jpg

IMG_20220717_181637.jpg

IMG_20220717_181717.jpg

IMG_20220717_181802.jpg

IMG_20220717_181820.jpg

IMG_20220717_181853.jpg

ইকো পার্কের মধ্যে এটি একটি টেরাকোটা মন্দিরের আদলে করা বিল্ডিং । কিছু ফটো তুললাম এখানে । দারুন স্নিগ্ধ প্রকৃতির রূপ প্রত্যক্ষ করলাম ।

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ২৫ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20220717_182228.jpg

IMG_20220717_182244.jpg

IMG_20220717_182945.jpg

IMG_20220717_183042.jpg

IMG_20220717_183047.jpg

IMG_20220717_183801.jpg

IMG_20220717_193930.jpg

IMG_20220717_194308.jpg

IMG_20220717_194340.jpg

IMG_20220717_194402.jpg

সন্ধ্যায় কিছু পিক তুললাম । বিশাল লেকের পাড়ে সন্ধ্যেটা এনজয় করলাম বেশ ।

তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


APPENDIX


প্রতিদিন ১০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (100 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)


trx logo.png


আমার শখ : প্রতিদিন ১০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে


টার্গেট ০১ : ৭০০ ট্রন স্টেক করা


সময়সীমা : ১৭ জুলাই ২০২২ থেকে ২৩ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত


টাস্ক ০২ : ১০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


ধাপসমূহ :


১. ১০০ ট্রন ডিপোজিট করার পূর্বের ওয়ালেট এ আমার ব্যালান্স :

আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

sc01.png

০২. ১০০ ট্রন ডিপোজিট ইনিশিয়েটেড

sc02.png

০৩. ট্রানসাকশান ব্রডকাস্টেড । কনফার্মেশনের জন্য wait করছে ।

sc03.png

০৪. ট্রানসাকশান কনফার্মড । দেখুন Tintin_tron এ ১০০ trx ডিপোজিট হয়ে গিয়েছে ।

sc04.png

sc05.png

sc06.png

০৫. ১০০ trx ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান এর আইডি :

TX ID : 59710ec1f90bcd13f8028b868d226ee98991f405043d38fc3b87e95084b90074

টাস্ক ০২ কমপ্লিটেড


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়


qr.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আজকে কেউ একজন ডোনেট করেছেন Tintin_tron ওয়ালেটে । ৫০ ট্রন । অনেক ধন্যবাদ :)

TX ID : 7e36996276a929fd21634884d0fa38286ea583d57a0a5261df7493fb69fccb51

god bless you

টিনটিনবাবুর ম্যাডাম প্রত্যেক সপ্তাহে ৫ দিন পড়াতে আসেন ।

টিনটিনবাবু এই বয়সেই পড়াশোনা শুরু করে দিয়েছে জেনে ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে যদি বাচ্চাদের বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে বাচ্চারা অনেক খুশি হয়। সকলে মিলে বেড়াতে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো দাদা। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো।

খুব সুন্দর কয়েকটি ফটো দেখতে পেলাম আপনার পোস্টে। হঠাৎ করে এরকম পরিবারের সাথে সময় কাটাতে বেশ ভালই লাগে। আশা করি অনেক আনন্দ করেছেন আপনারা প্রত্যেকে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক ভালোবাসা রইলো।

আসলেই পার্ক টার ছবি দেখে মনে হচ্ছে বেশ সুন্দর। অনেক বড় পার্ক।টিনটিন ম্যাডামের কাছে এখনই পড়াশুনা শুরু করে দিয়েছে।যাই হোক ছবি গুলা বেশ সুন্দর। জলপরীর সাথে ফোয়ারা গুলো বেশ সুন্দর। ধন্যবাদ।

কলকাতা ইকোপার্ক ভ্রমণ সাথে অনেক গুলো ছবি । বলা যায় আজকে দাদার চোখে আমিও এখন পার্ক ঘুরে এলাম । হাতির মুর্তিটি সবগুলোর মাঝে প্রাণবন্ত লেগেছে । হাতির দুই দাঁতের উপরে ভর করে বৌদির দাঁড়িয়ে থাকার মাঝে ছিল মহারাণী অনুভব । টিনটিন বাবু ছিল প্রতিটা ছবিতেই প্রাণোচ্ছল । সব মিলিয়ে খুব ভাল লাগলো ।

এই ইকো পার্কের ছবি আগেও বেশ কয়েকটি দেখেছিলাম। খুব ভালো বুদ্ধি সপ্তাহে একদিন টিচারের সঙ্গে ঘুরতে বের হওয়া। অনেক ছবি তুলেছেন দেখছি। ঘুরতে ঘুরতে যে ক্লান্ত হয়ে গেছেন তা আপনার শেষ ছবিটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। সবাইকে খুব ভালো লাগছে দেখতে। বিশেষ করে বৌদি কোন কারণে অনেক খুশি ছিল মনে হয়।

টিনটিন বাবু টিচার কে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছে বাহ বেশ মজার তো।ইকো পার্ক দেখে তো মন ভরে গেল।পানির ফোয়ারা ছিল খুবই সুন্দর।প্রতিটি ফটোগ্রাফ চমৎকার হয়েছে।আপনাকেও সুন্দর লাগছে কিন্তু আবার লোইজ্জা পায়েন না।

টিনটিন বাবু ও তার ম্যাডামকে নিয়ে আপনারা সবাই ইকোপার্কে বেড়াতে গিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার মাধ্যমে ইকোপার্কের বেশ অনেকগুলো জায়গা আমাদের সবার ঘোড়া হয়ে গেছে। বিশেষ করে ইকো পার্কের মাস্ক গার্ডেন এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনাদের সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

Your post was upvoted and resteemed on @crypto.defrag

টিনটিন বাবুকে ম্যাডামের কাছে দিয়ে দিয়েছেন ভালোই করেছেন।আর আমারটাকেতো আমি কিছুতেই পড়াতে পারি না কোনরকমে একটু বসে আবার ঈদ নাই আসতে 10 দিন ছুটি নিয়ে রাখে তার ছুটি আর শেষই হয় না কি যে করি।ভালো একটা বুদ্ধি টিচার কে নিয়েই ঘুরতে চলে যাওয়া এমনতো কখনো দেখি নাই এই প্রথম দেখলাম।আর ইকো পার্কটাতো খুব সুন্দর।কত ছবি তুলেছেন দাদা ছবি তো দেখেই শেষ করতে পারি না। আর আপনাদের সবার হাসি মাখা মুখ দেখে ভালো লাগলো।

ইকো পার্ক খুব সুন্দর , ফটোগ্রাফি গুলো আরও বেশি সুন্দর লাগলো । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

দাদা ছবিগুলো এককথায় অসাধারণ হয়েছে। এশিয়ার সর্ব বৃহৎ ইকো পার্ক যে আপনার বাড়ির কাছে তা শুনে ভালো লাগলো। ইকোপার্কের সুন্দর পরিবেশ সবাইকে মুগ্ধ করবে, আমি মনে করি মন খারাপ থাকলে এই ইকোপার্কে বসে থাকলে মন ভালো হয়ে যাবে, কারণ এখানকার পরিবেশ মনোমুগ্ধকর। এরকম পরিবেশে একা গেলেও মনে হয় খারাপ লাগবে না। পরিবারের সাথে আপনার সুন্দর মুহুর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

ইকোপার্কের পরিধি এত বিশাল যে এর বিশালতা সম্বন্ধে আমার পূর্বে খুব একটা ধারণা ছিল না। তবে ইকো পার্কের ফটোগ্রাফি এর আগেও দেখেছিলাম খুব ভালো লেগেছিল। দাদা আপনার আজকের ইকো পার্কের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে দেখতে হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। তারপরও কেন জানি মনে হচ্ছে অনেক কিছুই অদেখা রয়ে গেছে। মাস্ক গার্ডেনের ফটোগ্রফি গুলো অসাধারণ ছিল। এই ধরনের গার্ডেন আমার পূর্বে অদেখা ছিল। সপ্তাহের পাঁচ দিন লেখাপড়া করার পর একদিন টিচারকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার আইডিয়া অসাধারণ। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।

টিনটিন বাবুর ম্যাডাম কে নিয়ে সবাই মিলে ইকোপার্কে ঘোড়া ঘুরির দৃশ্য অনেক মনোমুগ্ধকর ছিলো। সব গুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। কিন্তু হাতির নিচে দাঁড়িয়ে বৌদির পিক টা দেখে প্রথমে আমি ভয় খেয়ছি।আমি মনে করছিলাম জীবন্ত কোনো হাতি। পরে আরো ভালো করে দেখার পর আমার ভয় কেটে গেছে। অল্প সময়ে অনেক ঘোড়া ঘুরি করছেন দাদা।সপ্তাহে ১ দিন বাচ্চাদের বাহিরে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া দরকার। তবে ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ লাগছে। শুভকামনা রইল দাদা।

আশা করি শ্রদ্ধেয় দাদা ভালো আছেন? ইকো পার্কে খুব সুন্দর মনোমুগ্ধকর পরিবেশ উপভোগ করলেন। আসলে একটি পোস্টে এতগুলো মনোমুগ্ধকর চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। বিশেষ করে আপনি, তনুজা বৌদি এবং টিনটিন বাবু ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। এত চমৎকার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ধন্যবাদ দাদা, ভালো থাকবেন।

দাদা ইকো পার্কে অনেক ধরনের সুন্দর সুন্দর ফুল দেখে খুব ভাল লাগলো। পার্কের ভিতরের অদ্ভুত অদ্ভুত মাথা গুলো দেখে একটু ভয়ই লাগছিলো। তবে লাষ্ট লেকটা দেখে অনেক ভাল লাগলো। লেকের পারের পরিবেশ টা অনেক সুন্দর । ধন্যবাদ দাদা।

অল্প স্বল্প বৃষ্টি হয়েছে দেখতে পাচ্ছি! আবহাওয়া নিশ্চই খুব মনোরম ছিলো। দাদা, আমি একটা জিনিস দেখে তাজ্জব হয়ে গেলাম যে এই বর্ষাতেও ইকো পার্কে কত রকমের ফুল ফুটে আছে। দারুন মজা হলো বলো!

পরিবারের সাথে নিয়ে এত সুন্দর একটি জায়গায় ভ্রমণ করেছেন দাদা। ইকোপার্কে সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে একটি বিশাল বড় আর এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি কিছু অংশ দেখতে পেলাম। ভালোই লাগলো বিশেষ করে পরিবারের সাথে নিয়ে অনেক আনন্দময় জায়গায় ভ্রমণ করেছে দাদা।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি পোস্টের প্রত্যেক টা ফটো আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে।তবে সবচেয়ে বেশি ভাল লেগেছে ভাবি আার বাবুর ফটো গুলো।অনেক সুন্দর একটি পরিবার।আপনাদের সকলের মঙ্গল কামনা করছি,সৃষ্টি কর্তা যেন আপনাদের এভাবে সব সময় হাসি-খুশিতে রাখেন।

খুবি সুন্দর ফটোগ্রাফি । দাদা পরিবার আর টিন টিন বাবু ম্যাডাম নিয়ে বেশ ভালো এবং সুন্দর সন্ধ্যা কাটিয়েছেন ।অনেক ফুলের সমারোহ এই পার্কে ।তবে ফুলের ছবিগুলো মধ্য সবচেয়ে বেশি আন কম ফুল হল এটি যা সব পার্কে এই ফুল দেখা যায় না আমাদের বাংলাদেশ ।
image.png
টিন টিন বাবু জন্য শুভ কামনা ও আশিবাদ রইল ।

টিনটিন যে ডে আউটের দিনে ইকো পার্কে ম্যাডাম ও তার পরিবারের সঙ্গে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছে , তা ছবি গুলোই দেখেই বোঝা যাচ্ছে ।

শুভেচ্ছা রইল।

দাদা আপনার এই পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে কলকাতা ইকোপার্কে বাবা-মায়ের সাথে আমাদের প্রিয় টিনটিন দারুনভাবে সময় কাটিয়েছে। ইকো পার্কের সকল ফটোগ্রাফিগুলো অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর এবং চোখ ধাঁধানো হয়েছে। সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য দাদা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল💞💞💞

দাদা টিনটিন বাবু ডে আউট উপলক্ষে বেড়াতে যাওয়ায় কলকাতার ইকোপার্ক সম্বন্ধে যে বিশদভাবে এবং অপরূপ সৌন্দর্যের যে সমস্ত ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার বা উপস্থাপন করেছেন আসলে প্রশংসনীয় দাদা। আপনার পোস্টটি দাদা খুব ভালো লাগলো এবং আপনাদের অটুট বন্ধন যেন আজীবন রয়ে যায় সেই আশা রাখি।

বাহ্ কত সুন্দর মোমেন্ট। ফোটোগ্রাফি গুলো উপভোগ করলাম। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।


আমি আপনার থেকে অনুপ্রাণিত। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি প্রতিদিন ১০-১৫ ট্রন বা মাসে ৩০০-৪৫০ ট্রন জমাবো।

বাহ দাদাভাই ইকোপার্ক এর বেশ অসাধারণ ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। বোঝাই যাচ্ছে যে পরিবারের সাথে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। টিনটিন বাবুকে এবং বৌদিকে তো অসাধারণ সুন্দর লাগছে। এভাবেই ভালো থাকবেন এবং হাসিখুশি থাকবেন দাদাভাই ❣️।

দাদা ইকো পার্কে টিনটিন বাবু ও ম্যাডাম, বৈাদিকে নিয়ে খুব চমৎকার একটি সময় কেটেছে আপনার। শেয়ারকৃতফেটোগ্রাফগুলো অনেক ভাল লেগেছে।বিশেষ করে ফোয়ারা আর জলপরী ছবিটি খুব ভাল লেগেছে।আসলে মাঝে মাঝে কর্মব্যস্ত সময়ের ফাঁকে ভ্রমন করলে মনে পুনরায় কাজ করার নবউদ্যম আসে। ধন্যবাদ দাদা ভাল থাকেন সবসময় এই প্রার্থনা করি।

কিছুদিন আগেও ইকো পার্ক দিয়ে ঘুরে আসলাম দাদা। কিছুদিন পর থেকে আমার ইকো পার্ক নিয়ে পর্ব শুরু হবে। কিন্তু এত সুন্দর জায়গাগুলো আমার চোখে পড়ে না কেনো। তবে বেশ ভালো লাগলো আমাদের টিনটিন সোনাকে দেখে।

বিশাল পরিধির একটি ইকো পার্কের অসাধারণ ফটোগ্রাফি। সপরিবারে চমৎকার চমৎকার মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ টিন টিন বাবুকে খুবই উচ্ছ্বাসিত মনে হচ্ছে। আপনার পরিবারের সকলের জন্য অবিরাম ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল।

ইকো পার্কের নাম তো শোনা হয়েছে অনেক কিন্তু যাওয়ার তো ভাগ্য হয়ে উঠলো না। ছবি গুলো দেখে সত্যি ভালো লাগলো দাদা। অসাধারন পরিবেশ। ছোট থেকে বড় সবাই মজা পাবে। দাদা টি শার্ট টা সুন্দর ছিল কিন্ত 😉👌

ইকো পার্কে সুন্দর একটা সন্ধ্যা কাটিয়েছেন সবাই মিলে দাদা।জলপরী,মায়ের মূর্তির ছবিগুলো অসাধারণ।আর সবশেষে টিনটিন ও বৌদিকে খুবই মিষ্টি দেখতে লাগছে।ধন্যবাদ দাদা।

ইকো পার্কের ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে পরিবেশ খুবই সুন্দর। এরকম পরিবেশে ঘুরতে গেলে মন প্রাণ ফুরফুরে হয়ে যায়। মাঝে মাঝে এভাবে ঘুরতে গেলে বাচ্চাদের মনও চাঙ্গা হয়ে ওঠে। আর টিচার এর সাথে ঘুরতে গেলে টিচার ও স্টুডেন্ট এর মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়। এতে করে বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রতি ও মনোযোগ বাড়ে। টিনটিন বাবু এ বয়সেই সপ্তাহে পাঁচ দিন পড়াশোনা করে এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। টিনটিন বাবু আপনাদের সকলের সাথে বেশ ভালই মজা করেছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার আনন্দের মুহূর্তগুলো এবং ইকোপার্ক এর চিত্রগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।

এমন চমৎকার জায়গায় ঘুরতে কার না ভালো লাগে। সময়টা আপনারা বেশ উপভোগ করেছেন বোঝা যাচ্ছে। মাস্ক গার্ডেন টা দেখে ভালো লাগলো। এ ধরনের কিছু আগে দেখিনি। টিনটিনের হাউস টিউটর কে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছেন। এ বিষয়টি আসলেই অন্যরকম।

সমগ্র এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইকো পার্ক। তার ভিতরে আবার চমৎকার চমৎকার মাস্ক গার্ডেন, তাও আবার ৪০টি। এত বড় পার্ক মাত্র তিন ঘন্টায় কিভাবে ঘুরে বেড়ালেন। আমার তো মনে হচ্ছে সময়ের অভাবে সম্পূর্ন ঘুরে বেড়াতে পারেন নাই। যাই হোক বৌদি, টিনটিনবাবু কে নিয়ে ভালো সময় কাটিয়েছেন বুঝা যাচ্ছে। ফটোগ্রাফি ও ফটোগ্রাফির দৃশ্যগুলো অনেক সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ আপনার এত সুন্দর ফটোগ্রাফি ও সুন্দর মুহুর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।

টিনটিনবাবুর ম্যাডাম প্রত্যেক সপ্তাহে ৫ দিন পড়াতে আসেন । মাঝে মাঝে ম্যাডামকে নিয়ে এমন করেই আমরা বেড়াতে বের হই ।

দারুন ব্যাপার 😍
টিনটিন ম্যাডামের কাছে পড়াশোনা করছে আর আপনি মাঝে মাঝেই তাদের নিয়ে ঘুরতে যাচ্ছেন সত্যিই দারুন একটি বিষয়।
বাচ্চাদের এভাবে বাইরে ঘুরতে নিয়ে গেলে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটে। আর জায়গাটা ভীষণ সুন্দর। আপনাদের সবগুলো ছবি দেখার মতো ছিল 🤗
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য।