ফোটোগ্রাফি : রথের মেলায় শেষদিন

in hive-129948 •  2 years ago 

এবছরের রথের মেলায় গিয়েছি মোট ৩ বার । তার মধ্যে ৫ই জুলাই সন্ধ্যায় শেষবারের মতো গিয়েছিলাম মেলায় । এদিন তেমন একটা কেনাকাটি করিনি । টুকটাক শুধু খাবার খেয়েছি আর ঘুরেছি । এদিন টিনটিনবাবু দুটো রাইডে চড়েছিল মেলায় । একটা হলো "মেরি গো রাউন্ড" আরেকটি হলো "ড্রাগন রাইড" । "মেরি গো রাউন্ড" রাইডটা টিনটিনবাবু আমাদের কমিউনিটির মডারেটর স্বাগতা ম্যাডাম এর কোলে চড়েই সেরেছিলো ।

আর "ড্রাগন রাইড"-এ একেবারে প্রথম সারিতে আমি আর তনুজা । আর দ্বিতীয় সারিতে টিনটিন আর স্বাগত উঠেছিলো । অনেকদিন পরে উঠলাম এই রাইডে । বছর পাঁচেক আগে আমার ভাইঝিকে কোলে করে নিক্কো পার্কে একটা রাইডে উঠেছিলাম আর এই দিন আবার উঠলাম ।

টিনটিন এসব রাইডে জীবনে ফার্স্ট উঠলো । বেশ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গিয়েছিলো তাই । আমি চেয়েছিলাম নাগরদোলায় উঠতে । কিন্তু, আর কেউ সাহস পেলো না । তাই, আর ওঠা হলো না । আমি লাইফে কোনোদিনও নাগরদোলায় উঠিনি । এবারও ওঠা সেই অধরাই থেকে গেলো ।

রাইডে ওঠা হয়ে গেলে আমরা মেলা এক চক্কর দিয়ে কয়েকটা পাঁপড় কিনে খেলাম । এরপরে কিনলাম এক ঠোঙা গুড়ের গজা । বেশ লাগে খেতে এই গুড়ের গজা । এরপরে তনুজা হরেক আকৃতির আর হরেক রঙের পাঁপড় কিনলো । কাঁচা পাঁপড় । বাড়িতে ভেজে খাওয়ার জন্য ।

এরপরে আবারো মেলায় ঘুরলাম কিছুক্ষন । এরই মধ্যে তনুজা বায়না ধরলো "পাঁপড়ি চাট" খাবে । এই বস্তুটা কেন জানি আমার গলা দিয়ে নামে না কোনোদিনও । তাই তনুজার জন্য "পাঁপড়ি চাট" আর আমার জন্য "আলু চাট" অর্ডার করলাম । ১৩০ টাকা করে অর্ডার নিলো । কিন্তু, খেতে একদমই ভালো লাগলো না ।

এরপর মেলা থেকে বেরিয়ে আমরা বাড়ি ফেরার পথ ধরলাম । পথিমধ্যে একটা "ভুট্টা পোড়া" কিনলাম । কিন্তু, সেটাও বাড়িতে ফিরে খেতে ভুলে গেলাম । পরের দিন তনুজা সেটা ফেলে দিলো । ইশ রে, "ভুট্টা পোড়া" খেতে না পারার দুঃখটা কিছুতেই ভুলতে পারছি না, এখনো ।


IMG_20220705_184801.jpg

IMG-20220705-WA0003.jpg

মেরি গো রাউন্ডে স্বাগতার সাথে টিনটিনবাবু

তারিখ : ০৫ জুলাই ২০২২
সময় : দুপুর ৬ টা ৪৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG-20220705-WA0013.jpg

IMG-20220705-WA0001.jpg

IMG-20220705-WA0004.jpg

ড্রাগন রাইডে স্বাগতার সাথে টিনটিনবাবু । আর প্রথম সারিতে আমি আর তনুজা । আমার পিছন দেখা যাচ্ছে, হলুদ টি-শার্ট ।

তারিখ : ০৫ জুলাই ২০২২
সময় : দুপুর ৬ টা ৫৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG-20220705-WA0016.jpg

IMG-20220705-WA0017.jpg

ড্রাগন রাইডে স্বাগতার সাথে টিনটিনবাবুর সেলফি । রাইড উপভোগ করছে ।

তারিখ : ০৫ জুলাই ২০২২
সময় : দুপুর ৬ টা ৫৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG-20220705-WA0005.jpg

IMG-20220705-WA0006.jpg

IMG-20220705-WA0007.jpg

মেলার এক আইসক্রিম পার্লারে টিনটিনবাবু ।

তারিখ : ০৫ জুলাই ২০২২
সময় : দুপুর ৭ টা ২৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG-20220705-WA0009.jpg

মেলার থেকে বেরিয়ে আসার পথে একটা গ্রূপ সেলফি । লাল টি-শার্ট আমার ভাই, আর হলদে টি শার্ট আমি ।

তারিখ : ০৫ জুলাই ২০২২
সময় : দুপুর ৭ টা ৩৫ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG-20220705-WA0011.jpg

মেলার বাইরে কাকার বাইকে চড়ে পোজ টিনটিনবাবুর

তারিখ : ০৫ জুলাই ২০২২
সময় : দুপুর ৭ টা ৪০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

god bless you

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

Click the link: https://bit.ly/3nYJdyV

EMFDEFENSE F Negative Ion Sticker EMF Shield for Smart Phone Radios!
A low fee!

F How it works: Radiation film, transparent film coating, colored antenna EM, EM, EMF radiation by positive ion protection.
We all know that we use more than our phones. It's by my side even when I'm not using it. However, they contribute unknown risks. F Negative ion sticker and EMF shield

How to use:

  1. Remove the adhesive tape from the back of the patch

  2. Patch adhesive side on the back of the mobile phone near the antenna (the antenna position is M.P. upper left or upper right external, the external patch can reduce the radiation speed more than 95).

  3. When sticking to the battery, when we focus on the electrode of the battery, the back can be stuck.

  4. Product features that do not affect the need for reflective patches may be cut. To have a good effect, the battery should cover more than 70% of the area

Click the link: https://bit.ly/3nYJdyV
Uploading image #1...

Uploading image #2...

টিনটিন এসব রাইডে জীবনে ফার্স্ট উঠলো । বেশ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গিয়েছিলো তাই ।

টিনটিন বাবু প্রথমবার উঠেছে তো এজন্য একটু ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেছে। আশা করছি সামনের বছর আরো বেশি আনন্দ করবে। দাদা আপনি এবং আপনার পরিবারের সকলে মিলে রথের মেলায় অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️

সবাইকে এক সাথে দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। সবাই মিলে সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। টিনটিন বাবুর ছবি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার পুরো পরিবারের জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি।

রথের মেলায় কাটানো খুবই আনন্দঘন কিছু মুহূর্ত আজকে আপনি আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে শেয়ার করেছেন দাদা। ড্রাগণ রাইট করতে আমারও অনেক ভালো লাগে কিন্তু একটু ভয় ভয় লাগে।

ইশ রে, "ভুট্টা পোড়া" খেতে না পারার দুঃখটা কিছুতেই ভুলতে পারছি না, এখনো ।

সেটা খুবই বড় ধরনের একটা মিস করে ফেলেছেন দাদা। আমি তো ভুট্টা পোড়া দেখলে আগে খেতে শুরু করে দেই।

Click the link: https://bit.ly/3nYJdyV

EMFDEFENSE F Negative Ion Sticker EMF Shield for Smart Phone Radios!
A low fee!

F How it works: Radiation film, transparent film coating, colored antenna EM, EM, EMF radiation by positive ion protection.
We all know that we use more than our phones. It's by my side even when I'm not using it. However, they contribute unknown risks. F Negative ion sticker and EMF shield

How to use:

  1. Remove the adhesive tape from the back of the patch

  2. Patch adhesive side on the back of the mobile phone near the antenna (the antenna position is M.P. upper left or upper right external, the external patch can reduce the radiation speed more than 95).

  3. When sticking to the battery, when we focus on the electrode of the battery, the back can be stuck.

  4. Product features that do not affect the need for reflective patches may be cut. To have a good effect, the battery should cover more than 70% of the area

Click the link: https://bit.ly/3nYJdyV

দাদা, বৌদি টিনটিনবাবু পরিবারের সকলকে নিয়ে রথের মেলায় ভালোই সময় কাটিয়েছেন বুঝা যাচ্ছে। তবে আমি বেশ কয়েকবার নাগর দোলায় চড়েছি। নাগরদোলা চড়ার সময় ওঠার চাইতে নামার সময় বেশি ভয় লাগে। না চড়লে এর অনুভূতিটা কখনো বুঝতে পারবেন না। তাই সুযোগ পেলে একবার চড়ে নেবেন। অভিজ্ঞতা হবে। আপনার সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ঘুরতে শুধু ছোটরা নয় , সবাই পছন্দ করে ।আপনাদের সবাইকে বেশ প্রানবন্ত লাগছে । ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ফটোগ্রাফি দিয়ে আপনাদের আনন্দ আমাদের মাঝে ভাগ করে দেয়ার জন্য ।

নাগরদোলায় আমিও শেষ চড়েছি সেই ১২ বছর আগে ।এর পরে আর কখনো চড়া হয়নি । এই দুই বছরে আর কোন মেলা বা পার্কে ত যাওয়ায় হচ্ছেনা ।
আপনাদের আনন্দময় স্ময় গুলো ছবির মাধ্যমে দেখেও ভালো লাগলো । যেন গল্প কথায় আমিও ঘুরে এলাম রথের মেলা ।

আমি লাইফে কোনোদিনও নাগরদোলায় উঠিনি ।

দাদা আপনার এই কথাটার সাথে আমার মিল আছে কারন আমিও জীবনে কখনো নাগরদোলায় ওঠেনি সময় হয়নি তা নয়, উঠতে ভয় পাই এই জন্যই উঠেনি। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে অনেক আনন্দ পেয়েছে তা তো হওয়ারি কথা কারন জীবনের প্রথম যখন বিভিন্ন রাইডে উঠা হয় তখনকার অনুভূতিটা একটু ব্যতিক্রমী হয়। টিনটিন বাবুর এত সুন্দর অনুভূতি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা রথের মেলাতে পরিবারের সকলকে নিয়ে অনেক সুন্দর সময় পার করেছেন। টিনটিন বাবুকে দেখে খুবই ভালো লাগলো এবং পরিবারের সাথে নিয়ে এরকম সুন্দর সময় পার করার মধ্যে অনেক আনন্দ হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি। গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো।

পরিবার কে নিয়ে খুব সুন্দর মুহুর্ত উপভোগ করছেন দাদা রথে মেলা। দেখে খুব ভালো লাগছে। সবচেয়ে ছোট টিনটিন কে বেশ কিউট লাগছে মেলার এক আইসক্রিম পার্লারে টিনটিনবাবু প্রথম ছবি হাস্যকর ভাবে টিনটিন। মনে হয় ভয় পাইছে, এভাবে পরিবার নিয়ে হাসি খুশি প্রানবন্ত থাকেন আজীবন ভগবানে কাছে এই প্রাথর্না। আর আমাদের সাথে সুন্দর মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

দাদা প্রথমে আপনার পরিবারের জন্য রইল সুভ কামনা।দাদা ভুট্টা পোড়ানো আমার খুব পচ্ছন্দের একটি খাবার । এত সুন্দর খাবার খেতে কিভাবে ভুলে গেলেন দাদা?দাদা টিনটিন বাবু বাইকে বসে যে লুক দিছে, দেখে মনে হচ্ছে, কন্ঠ শিল্পি সনু নিগম।খুবই জোস লাগছে। আপনাদের প্রতি দোয়া রইল।

আপনাদের সবার গ্রুপ ছবিটি কিন্তু দারুন ছিল।
আর টিনটিন বাবুর বাইকে পোজ দেয়া ছবিটি আরো দারুন 😍
নাগর দোলায় আমিও কখনো উঠিনি, ভালো লাগে না এটা।
বেশ কিছু খাবারের নাম বলেছেন যা অধিকাংশ চিনতে পারিনি। যাক সবমিলিয়ে দারুন আনন্দ করেছেন দেখলাম 🤗
দোয়া রইল দাদা।

মেলায় ভালই আনন্দ করেছেন দেখি দাদা। সবাই মিলে রাইডে চড়ার মজাই আলাদা। তবে আপনি নাগর দোলায় উঠেন নি কখনো! আমি তো অবাক হয়ে গেলাম। একবার উঠে দেখবেন দারুন লাগে। আমার ছেলে বেলার জমানো টাকা সব নাগর দোলায় উঠেই শেষ হতো।
পরিবারের সকলকে নিয়ে ভালো এই মুহূর্ত গুলো বার বার ফিরে আসুক 🙏

প্রতিদিন তো ছোট সানগ্লাস থাকে। আজকে এত বড় সানগ্লাস কই পেলেন? নাগরদোলায় উঠতে ভালোই লাগে। আমি দুই একবার উঠেছিলাম। একটু ভয় ভয় ও লাগে। আপনি উঠলে নির্ঘাত ভয় পেতেন😛😜। না উঠে ভালোই করেছেন। টিনটিন বাবু তো খুব খুশি মনে হয় বিভিন্ন রাইডে উঠে। কাকার মোটরসাইকেলের পোজটা কিন্তু সেই হয়েছে।

টিনটিন যে আসলেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়েছে ভাই , তা কিন্তু ওর মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে , তবে ছোটদার বাইকে বসা ছবিটা দেখতে বেশ ভালোই লাগছে । তবে পাঁপড়ি চাট আমার কখনো খাওয়া হয়নি , তবে ভুট্টা ভাজা মাঝেমাঝেই খাওয়া হয় । বেশ ভালোই লাগল আপনাদের পারিবারিক সুন্দর মুহূর্ত গুলো দেখে ।

ভালোবাসা রইল।

আমি ও নাগরদোলায় কখনো উঠিনি।কখনোও সাহস হয় না।পাপড় ভাজা খেতে ভালোই লাগে।ভুট্টা পোড়া কিন্তু অনেক স্বাদের হয়।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

Superb

I'm the founder of WhereIN, can We chat? My Discord: iguazi123#7670

yes, you can send DM in discord. My discord user ID phantom#7044

I have added you to Discord, waiting to pass

প্রথমেই ইচ্ছা পূরণ করে ফেলুন দাদা।আশেপাশে খুঁজে ভুট্টা পোড়া পেলে খেয়ে নিন।আমি চড়েছি নাগরদোলায় তাও কয়েকমাস আগে প্রথম।

এই দুঃখ আসলেই ভুলতে পারছি না । ভুট্টা পোড়া আবার কোথায় পাবো ?

দাদা আশেপাশের কোনো মেলাতেই পাবেন।ছোট খাটো মেলা তো হতেই থাকে।

অনেকদিন ইনজয় করেছেন দেখছি দাদা। আমাদের এদিকেও মেলা হয়েছে সেই মেলাতে অনেক ধরনের রাইট রয়েছে। তবে এটা জেনে অনেক ভালো লাগল টিনটিন বাবু এই প্রথম এইসব রাইডে উঠলো, ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।।

ভাল ফটোগ্রাফি,
ভালো লিখেছেন!
কিন্তু সময় দুপুর ৬.৪৫ মিনিট, দুপুর ৬.৫৫ মিনিট,দুপুর ৭ ২৫ মিনিট, দুপুর ৭.৩৫ মিনিট ও দুপুর ৭.৪০ মিনিট বুঝলামনা!!
ভাল থাকবেন।

টিনটিন এসব রাইডে জীবনে ফার্স্ট উঠলো । বেশ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গিয়েছিলো তাই ।

ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবুও তো টিনটিন বাবু প্রথমবারই অনেক সাহস করে রাইড গুলোতে চড়েছে। আমার তো এই রাইড গুলোতে এত ভয় লাগে এখন পর্যন্ত কোনদিন উঠতেই পারলাম না। বিশেষ করে নাগরদোলায় মনে হয় আমার এ জীবনে কোনদিন ওঠাই হবে না। টিনটিন বাবুর সাহস আছে বলতে হবে।
যাইহোক দাদা সবাইকে অনেক উৎফুল্ল লাগছে। দেখে মনে হচ্ছে আপনারা অনেক আনন্দ করেছেন। আপনাদের খাবার গুলোর মধ্যে "পাঁপড়ি চাট" এই নামটি আমি আজকে প্রথম শুনলাম খেতে কেমন তাও জানিনা। তবে দাদা ভুট্টা ভাজাটার জন্য আমারও অনেক আফসোস লাগছে। কারণ এটা আমাদের বাসায় কখনো করে খাওয়া হয় না।
দাদা আপনাদের সকলে মিলে মাঝে মাঝে আনন্দ করে ঘুরতে যাওয়ার বিষয়টা আমার খুব ভালো লাগে। দোয়া করছি আপনাদের পরিবারের বন্ধন সব সময় অটুট থাকুক।

আমি লাইফে কোনোদিনও নাগরদোলায় উঠিনি । এবারও ওঠা সেই অধরাই থেকে গেলো ।

নাগরদোলায় আমি জীবনে একবার উঠেছিলাম তাও অনেক আগে। তবে সেদিনের অনুভূতিটা আজও ভুলতে পারিনি। নাগরদোলা যখন উপরের দিকে ওঠে তখন বেশ ভালোই লাগে কিন্তু যখন নিচের দিকে নামতে শুরু করে তখন বুকটা ধক করে ওঠে। ঠিক এজন্যই আর নাগরদোলাই আমি উঠি না। তবে দাদা আপনি একদিন উঠে দেখবেন অনুভূতিটা কিন্তু দারুন ভয়াবহ।

মেলায় ঘুরতে যেয়ে পারিবারিক মুহূর্তের আনন্দঘন মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

visit this link viptoto

পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে রথের মেলায় অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন দাদা সেই সাথে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফিও আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। টিনটিন বাবু ড্রাগন রাইডে চড়তে পেরে অনেক খুশি যেটা ওর মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এই মুহূর্তে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

All those pictures, where is a picture of the little boy smiling?

দাদা নাগরদোলায় কখনো উঠেননি তাহলে। এবার উঠে দেখতেন মজা পেতেন খুব। তবে সাহসের প্রয়োজন হয় ভীষণ 🤭। উপরে উঠলেই মাথা ঘুরায় একবার উঠে আমার যা অভিজ্ঞতা হলো। স্বাগতা দিদি আর টিনটিন বাবু দুজন একসাথে বসে রাইডে চড়েছে। আপনি আর দিদি সামনে। বেশ উপভোগ করলেন সময়টা।

ইশ রে, "ভুট্টা পোড়া" খেতে না পারার দুঃখটা কিছুতেই ভুলতে পারছি না, এখনো ।

এটা বেশ মজার ছিল দাদা।যাইহোক মেলায় পাপড় খেতে দারুণ লাগে।তাছাড়া আমি জীবনে একবার মনে হয় নাগরদোলাতে উঠেছিলাম কিন্তু আর কখনো উঠবো না।চরকির মতো ঘুল্লি খেয়ে অনেকেই সহ্য করতে পারে না বমি করে দেয়।এই ভয়ে কখনো উঠবো না।সেদিন অবশ্য বেঁচে গিয়েছিলাম।যাইহোক দারুণ সময় কাটিয়েছেন সবাই, শুভকামনা রইলো সকলের জন্য।

"পাঁপড়ি চাট"

এইডা কি গো দাদা, এতো কষ্ট হয় আপনার খেতে, দেখার স্বাদ জাগলো মনে। রথের মেলার আরো কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে চাই। বিশেষ করে এই "পাঁপড়ি চাট" এর দৃশ্যগুলো।