গতকাল সন্ধ্যায় এশিয়ার সব চাইতে বড় ইকো পার্কে কাটানো কিছুটা সময়

in hive-129948 •  3 years ago 

বিগত বেশ কিছুদিন ধরে অসম্ভব কাজের প্রেশারে আছি ।কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় না ।ক্লান্তিতে রাতে ঘুমিয়ে পড়ি হঠাৎ হঠাৎ কাজের মধ্যেই । রেস্ট পাচ্ছি না মোটেও । তাই ভাবলাম, রবিবার যখন তখন একটু ঘুরেই আসি না হয় বাইরে থেকে । আমাদের ডিসকর্ডে কাল রাত সাড়ে আটটায় একটা মিটিং ছিলো । তাই বেশি দূরে কোথাও যাওয়া পসিবল ছিলো না ।

শেষমেশ ডিসিশন হলো তাহলে ইকো পার্ক থেকেই সন্ধ্যাটা কাটিয়ে আসি । বেশি দূরে তো না , মোটে ৩০ মিনিট এর রাস্তা গাড়িতে করে গেলে । তাই সন্ধ্যার একটু আগে আমরা বেরিয়ে পড়লাম ইকো পার্ক অভিমুখে । এই ইকো পার্কটি দক্ষিণ কলকাতায় রাজারহাট নিউ টাউনে অবস্থিত ।ভারতের সর্ব বৃহৎ পার্ক আর এশিয়ার সর্ব বৃহৎ ইকো পার্ক হলো আমাদের কলকাতার এই ইকো পার্কটি ।

আয়তনে বিশাল প্রায় হাজার বিঘা জমি নিয়ে পার্কটি অবস্থিত । ইকো পার্কটির সাথে আবার প্রায় ২০০ বিঘা জুড়ে একটি বিশাল কৃত্রিম লেক আছে । সেই লেকের মধ্যে আবার একটু দ্বীপও আছে । লেক সহ ইকো পার্কটির মোট আয়তন ১২০০ বিঘার মতো ।

আমরা করোনাকালীন সময়ের আগে উইকলি দুই-তিন দিন যেতাম ইকো পার্কে । এখন সতর্কতার জন্য আর যাই না । কাল অনেক দিন পরে গিয়েছিলাম । সন্ধ্যেটা ভালোই কাটলো । যদিও একটা পার্সোনাল ব্যাপারে আমার মন তেমন ভালো ছিলো না । তবে টিনটিন বাবু ভীষণ এনজয় করেছিলো । খেলাধুলো খাওয়া দাওয়া, বেড়ু করা । ভীষণ এক্সসাইটেড ছিল সে । পার্কের একটি টিকিট কাউন্টারের পিছনে আমাদের টিনটিন বাবু গল্পের টিনটিন বাবুকে খুঁজে পেয়ে গেলো হঠাৎ । সঙ্গে সঙ্গে ছবি তোলা হলো ।

সন্ধ্যার বেশিরভাগ সময় আমরা কাটালাম লেকের পাড়ে । মন ভালো করে দেয় সত্যি । আলোক ঝলমলে লেকের পাড় । অসংখ্য আলোক প্রতিবিম্ব প্রতিফলিত হচ্ছে লেকের কালো জলে । অনুচ্চ ঢেউগুলি ভেঙে ভেঙে যাচ্ছে । হিমেল হাওয়া কেড়ে নিচ্ছে বুকের উষ্ণতাটুকু । শীত করছে যেমন , আবার শীতলও হচ্ছে হৃদয়ের উষ্মা টুকু ।


IMG_20211121_164719.jpg


আমার কাছে চিপস খাওয়ার জন্য ভীষণ আবদার টিনটিন বাবুর
যাঁরা আমার চেহারার সাথে পরিচিত নন তাঁদের জন্য এই পিকটা । আমার তিন বছর বয়সের কার্বন কপি টিনটিনবাবু ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_164617.jpg


চিপস খাওয়া শেষ । এখন খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_170140.jpg


খেলাধুলা করে ক্লান্ত, দুধের তৃষ্ণা পেয়ে গেছে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_170945.jpg


লেকের অভিমুখে আমাদের যাত্রা
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_171224.jpg


বিশাল বড় লেকের পাড়ে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_171313.jpg


লেকটির ঠিক মাঝে একটা দ্বীপ আছে । সেখানে একটি রেস্টুরেন্টও আছে । স্পিড বোটে করে যেতে হয় সেখানে । ওই দূরে রেস্টুরেন্টটির এল দেখা যায় ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_171317.jpg


সন্ধ্যায় লেকের জলে নৌকো করে ঘুরতে দারুন লাগে । অনেকেই লাইন দিয়েছে বোটিং এর জন্য ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_171811.jpg


লেকের পাড় ঘেঁষে চমৎকার বাঁধানো আলোকসজ্জিত রাস্তা ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_171927.jpg

IMG_20211121_172000.jpg

IMG_20211121_172051.jpg


লেকের পাড়ে টিনটিন বাবুর পোজ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211121_174911.jpg


টিনটিন ও টিনটিন । দু'জনেরই কুট্টুস মিসিং ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : 21 November, 2021
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
  ·  3 years ago (edited)

যাঁরা আমার চেহারার সাথে পরিচিত নন তাঁদের জন্য এই পিকটা । আমার তিন বছর বয়সের কার্বন কপি টিনটিনবাবু ।

যদিও আপনার সম্পূর্ণ চেহারা দেখা হয়নি, তবে যতটুকু দেখেছি ওখান থেকে আমি অনেক আগেই ধারণা করে নিয়েছি আপনার চেহারার সাথে টিনটিন বাবু চেহারার অনেকটাই মিল। বিশেষ করে চুল , কপাল ও ভ্রু এসব দিক দিয়ে একদম আপনার মত দেখতে। বাপকা বেটা।

বেশ ভালই সময় পার করেছেন দাদা। আর পার্ক টা দেখছি বিশাল বড় ১২০০ বিঘা, ভাবা যায়। টিনটিন বাবুর ছবি তোলার পোজ সত্যিই অনেক মজার। ওর ছবি দেখে বোঝা যাচ্ছে ও ছবি তুলতে একদমই আগ্রহী না।

এখন সতর্কতার জন্য আর যাই না । কাল অনেক দিন পরে গিয়েছিলাম । সন্ধ্যেটা ভালোই কাটলো । যদিও একটা পার্সোনাল ব্যাপারে আমার মন তেমন ভালো ছিলো না । তবে টিনটিন বাবু ভীষণ এনজয় করেছিলো ।

আসলেই এই সময়ের বিকেল আর সন্ধ্যেটা খুব সুন্দর হয় এবং আকর্ষণীয় লাগে। অবসর সময় কাটানোর একটা মোক্ষম সুযোগ। আপনার মন ভালো নেই শুনে আমার খারাপ লাগলো। আপনার জন্য দোয়া রইল যাতে তাড়াতাড়ি আপনার মন ভালো হয়ে যায়। টিনটিন বাবু অনেক এনজয় করেছে শুনে আমারও ভালো লাগলো।

আর টিনটিন বাবুর ছবিটি দেখে বুঝাই যাচ্ছে আপনিও আগে একই রকম ছিলেন। আর আপনার হাতে তোলা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে।

দাদা অসাধারণ একটা সময় কাটিয়েছেন, মাশাল্লাহ টিনটিন বাবুকে খুব সুন্দর লাগছে। অনেক শুনেছি অভিমূখ ইকো পার্ক এর কথা। এতো বড় ইকো পার্ক বিশ হাজার বিঘা জমি নিয়ে করা আল্লাহ। আর লেক ই ২০০ বিঘা এতো দাদা সম্পর্ন ঘুরতে ২-৩ দিন লেগে যাবে এতো বড় ইকো পার্ক।

দাদা সব মিলিয় সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন,আসলে আপনি এতো ব্যাস্ত একজন মানুষ সময় বের করা কঠিন।

আসলে দাদা টিনটিন বাবুর সঙ্গে আপনার অনেক মিল। যে কেউ দেখে বলে দিতে পারবে যে টিনটিন বাবু আপনার ছেলে।

ছোট বাচ্চাদের নিয়ে বাইরে ঘুরতে গেলে ওদের আনন্দ দেখে নিজেদের অনেক বেশি আনন্দ লাগে। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে যে সে খুব উপভোগ করেছে সময়টা। সবশেষে তো টিনটিন বাবুর টিনটিনের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। সে নিশ্চয়ই খুবই মজা পেয়েছে এটি দেখে।
আপনি যে ইকোপার্কের বর্ণনা দিয়েছেন তাতে মনে হচ্ছে আসলে পার্কটি অনেক বেশি সুন্দর। আর লেকটির ছবিগুলো আপনি এতো সুন্দর করে তুলেছেন যে এক কথায় অসাধারণ লাগছে। আমার তো মনে হচ্ছে এখনই গিয়ে একবার ঘুরে আসি।
সবশেষে টিনটিন বাবুর জন্য অনেক ভালোবাসা এবং দোয়া রইলো।

১২০০ বিঘা জমির ওপর একটা পার্ক আসলেই বিষয়টা একটু অন্য রকম। পার্ক টি ঘুরে দেখতে একদিন লেগে যাওয়ার কথা। আমাদের বাংলাদেশে অবশ্য এত বড় কোন ইকোপার্ক নেই। আবার পার্কের মধ্যে ২০ বিঘা জমি নিয়ে একটি লেক আছে। ইচ্ছে করছে জায়গাটাতে গিয়ে ঘুরে আসি কিন্তু সেটা সম্ভব হচ্ছে না এখন। তবে ভবিষ্যতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে। টিনটিন বাবুকে দেখলেই বোঝা যাচ্ছে সে খুব সুন্দর জায়গা অনুভব করছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনার কাটানো সুন্দর সময় গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

দাদা সত্যিই আমি ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছি। এশিয়ার সবচাইতে বড় পার্ক দেখেই বোঝা যাচ্ছে, এই পার্কের সুন্দর ছবি দেখে আমি আশ্চর্য হয়ে গেছি। বারোশো বিগা জমির ওপরে পার্কটি ভাবা যায়। কত বড় পার্ক আল্লাহ এত সুন্দর একটি পার্কে আপনি ফ্যামিলি নিয়ে ভ্রমন করেছেন। খুবই আনন্দময় দিন কাটিয়েছেন। টিনটিন বাবুর সুন্দর আনন্দময় একটি দিন কেটেছে। আপনাদের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা কইলো।

আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এশিয়ার সবচাইতে বড় ইকোপার্কটি আমার অনেকটাই দেখা হয়ে গেল, কারণ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি করেছেন। বিশেষ করে আমার ভালো লেগেছে লেনের পারে টিনটিন বাবুর ছবি ওঠার পোজ, খুবই সুন্দরভাবে পোজ দিয়েছে টিনটিন বাবুর জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।

দাদা এই ইকোপার্ক জায়গাটা আমার এত সুন্দর লাগে।কোথাও ঘোরার জায়গা না পেলে আমি ইকো পার্কেই চলে যাই।আর যতবার যাই ততবারই ভালো লাগে। এই পার্কটা এমন একটা জায়গা কখনো পুরানো হয় না। আর টিনটিন বাবুকে দেখে বোঝাই যাচ্ছে যে ভীষণ মজা করেছে ওখানে,আর এই পার্কটা বাচ্চাদের জন্য ভীষণ আনন্দএর একটা জায়গা। বাচ্চারা যদি এই খোলামেলা জায়গায় একবার আসে তাহলে দৌড়াদৌড়ি, খেলাধুলো করেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে।আর একদিক থেকে আমারও বেশ ভালো লাগলো যে আমি টিনটিন বাবুকে দেখে আপনার সাথেও কিছুটা মিল খুঁজে নিতে পারলাম 🤭। দাদা আপনি লেকের পাড় সম্বন্ধে যে লাইনগুলো লিখেছেন সেগুলো যতবার পড়ছি ততোবারই ভালো লাগছে কী সুন্দর ভাষা দিয়ে আপনি ব্যাখ্যা করেছেন। আর সন্ধ্যা হলেই লেকের জলের সৌন্দর্য যেন আরো বেড়ে যায়। আপনার তোলা প্রত্যেকটা ছবি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।আর সবথেকে ভালো লাগছে শেষের ছবিটা টিনটিনের সাথে টিনটিন। বেশ মজাদার ছবিটা। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক ভালোবাসা রইলো।

এশিয়ার সবচাইতে বড় ইকোপার্কটির কথা অনেক শুনেছি। আজকে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। বিশেষ করে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভাল হয়েছে। আপনার পরিবার নিয়ে এত সুন্দর একটি পার্কে ভ্রমণ করেছেন সত্যি অনেক আনন্দময় সময় পার করেছেন। বিশেষ করে লেনের পাড়ের সময়টুকু আমার কাছে সবচাইতে আনন্দময় মনে হয়েছে। টিনটিন বাবু কত সুন্দর করে ছবি উঠেছে সত্যি অনেক আনন্দময় সময় পার করেছেন। আপনাদের জন্য রইল শুভকামনা।

সত্যি দাদা আপনি অনেক কাজের মধ্যে ব্যস্ততার মধ্যে থাকেন। এরমধ্যে সময় বার করে ফ্যামিলির সাথে ঘুরতে গিয়েছিলেন। টিনটিন বাবুকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে কতটা খুশি ছিল। আর সবশেষে তো টিনটিন বাবুর টিনটিনের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। সে নিশ্চয়ই খুবই মজা পেয়েছে এটি দেখে। এই পার্কটি তো অনেক বড়।12000 বিঘা এর উপর স্থাপিত। এবং অনেক সুন্দর মনে হচ্ছে। আপনার ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে জায়গাটা কত সুন্দর এবং আপনার ছবিগুলো তো কোন তুলনাই হয় না অসম্ভব সুন্দর লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করে আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

টিনটিন বাবায়ের দেখেই বোঝা যাচ্ছিলো সে আসলেই অনেকটা ইঞ্জয় করেছে আর পার্ক বিনোদন কেন্দ্র এখানে শিশুরা অনেক মজা করে।

টিন টিন বাবায়ের চোখের সাথে আপনার চোখ এখনো হুবুহু মিলে যায় দাদা।বউদির কি মন খারাল নাকি😝😬😬😑

দাদা সত্যি আপনাক ধন্যবাদ দিতে চায় আমি আম্র চোখে প্রথম এশিয়ার সব চেয়ে বর পারক্টি দেখলাম।ইচ্ছে হচ্ছে যদি পাখি হতাম উরে চলে যেতাম

ওয়াও দাদা ! টিনটিন বাবু কে অনেক সুন্দর লাগতেছে। টিনটিন বাবু মনে হয় আপনার ফটোকপি। সেম একই রকম চুল ও মুখের ফেস কাটিং।

দাদা এই পার্কের নাম আমি অনেক শুনেছি অনেক পড়েছি ও বটে। তবে কোনদিন যাওয়া হয় নি। তবে টিনটিন বাবুর সাথে লেকের ও পার্কের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে যাওয়ার আগ্রহ বাড়িয়ে গেল। ধন্যবাদ দাদা এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য।

দাদা কলকাতার এই ইকো পার্কটি এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইকোপার্ক আগে জানতাম না আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যাচ্ছে কতটা আনন্দঘন মুহুর্তে সময়টা কাটিয়েছেন। টিনটিনবাবু তো পুরাই উচ্ছ্বাসিত অনেক আনন্দিত এরকম একটি আনন্দঘন মুহূর্ত পেয়ে। আসলেই প্রত্যেকটা মানুষেরই কাজের ফাঁকে ফাঁকে কোথাও ঘুরতে গিয়ে নিজেকে একটু হালকা করে নেওয়া উচিত এতে করে পরবর্তী দিনগুলো খুব স্বস্তির সঙ্গে কাজে মনোনিবেশ করা যায়। আপনার তোলা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ হয়েছে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটি আনন্দঘন মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর একটি আনন্দঘন মুহূর্ত কাটিয়েছেন দাদা। টিনটিন বাবুকে দেখে বোঝা যাচ্ছে ও খুব আনন্দে আছে। ছবিগুলোতে টিনটিন বাবুকে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। ইকোপার্কটি সত্যি খুব সুন্দর দাদা আর লেকটা খুব বেশি সুন্দর। আমাদের সবারই উচিত শত ব্যস্ততার মাঝেও এরকম ফাঁকে ফাঁকে সবাই মিলে কোথাও থেকে ঘুরে বেরিয়ে আসা। দাদা আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনার ফ্যামিলি নিয়ে এত বিশাল বড় একটি পার্কে ভ্রমণ করেছেন জেনে আমার খুবই ভালো লাগলো। ১২০০বিঘা জমি নিয়ে গঠিত এই পার্টি সত্যি আশ্চর্য কর। আপনার ছেলে টিনটিনকে আমার খুবই ভালো লেগেছে। সে খুবই মিষ্টি একটি ছেলে। টিনটিন বাবুর সাথে মিটিং এর খুবই মিল রয়েছে ছবিটা দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। আর বিশেষ করে টিনটিন বাবুর ছবি ওটার পোজ গুলো আমার খুবই ভালো লাগলো। লেনের পাড়ের সন্ধ্যা বেলার দৃশ্য গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে এটি সত্যি অনেক আনন্দময় সময় কাটানোর জায়গা।

দাদা আপনার মন খারাপ কেন জানিনা। তবে অনেক সময় আজানা কারনে মনটা বিক্ষিপ্ত থাকে আমার যেটা হয় সেটাই বললাম। তাছাড়া ঘুরতে গেছেন সেটা ভালই হয়েছে তাতে হয়তো কিছুটা হলেও মনটা ভাল হয়ে গেছে। মনের স্বস্হটা ভাল রাখাই কঠিন। কিন্তুু টিন টিন বাবু থাকতে আর ওর সুন্দর মধুমাখা হাসি দেখলে মন অটোমেটিক ভাল হয়ে যাবে। যাই হোক দারুন একটা সময় পার করেছেন তাছাড়া পার্ক টিও সুন্দর এবং পরিছন্ন পনে হল। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে ঘুরতে গেছেন সকল কে নিয়ে এবং আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। শুভেচ্ছা।

দাদা যখন মন খারাপ থাকে তখন আপনজনের সাথে যখন ভালো একটি যায়গায় যাওয়া যায় ভ্রমনে তখন না চাইলেও মন ভালো হয়ে যায় ।এই স্থানটি আমার অপরিচিত ছিলো আপনার ছবি গুলো দেখে পরিচিত হলাম খুব ভালো লাগলো দাদা ।বেশি ভালো লাগলো টিনটিন ও টিনটিন আলোকচিত্রটি ।টিনটিন বাবুর জন্য অসংখ্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো ।ধন্যবাদ দাদা আপনার সন্ধ্যার বিশেষ মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।

খুবই খুবই ভালো লাগছে এটা দেখে যে আপনি টিন্টিন বাবুকে নিয়ে ফ্যামিলির সবাইকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছেন। আর আপনি ইকোপার্কের যে বর্ণনা দিলেন দাদা আমি তো সত্যি শুনে অবাক হয়েছি যে 200 বিঘা নিয়ে একটি লেক কত বড় আর কত সুন্দর হতে পারে। আপনার বর্ণনার মাঝে সেটা বোঝা যাচ্ছে আর আমার তো আপনার কথা শুনে মন চাইছে যে সন্ধ্যার পরে নৌকায় করে ইশ যদি একটু ঘুরতে পারতাম এই ইকো পার্কের লেকে। চারদিকে লাইটিং গুলো দেখা যাচ্ছে খুবই চমৎকার লাগছে পানি ভিতরে দেখতে। আমাদের টিনটিন সোনা যে আপনারই প্রতিচ্ছবি সেটা দেখেই বোঝা যায় চোখ দুটো তো একেবারে সেইরকম দুজনের সেম টু সেম। খুব ভালো লাগলো দাদা আপনাদের এই আনন্দঘন মুহুর্তটি দেখে। টিনটিন বাবাইটার জন্য অনেক অনেক আদর আর ভালবাসা রইল।

আয়তনে বিশাল প্রায় হাজার বিঘা জমি নিয়ে পার্কটি অবস্থিত । ইকো পার্কটির সাথে আবার প্রায় ২০০ বিঘা জুড়ে একটি বিশাল কৃত্রিম লেক আছে । সেই লেকের মধ্যে আবার একটু দ্বীপও আছে । লেক সহ ইকো পার্কটির মোট আয়তন ১২০০ বিঘার মতো ।

ওরে বাপরে এত বড় জায়গা, আমি আজও এত বড় জায়গাতে ঘুরতে যাইনি, তবে দাদা বৌদি, টিনটিন সোনা এবং মাসিকে দেখে আমি খুবই খুশি হয়েছি। টিনটিন সোনার চুলগুলো আমার অনেক পছন্দ ☺️☺️ একদম আমার প্রিয় দাদার মতো হয়েছে। দেখতে হবে না কার ছেলে,,🙃 যাই হোক সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। কলকাতায় কোন দিন গেলে এই পার্কটি তে ঘুরতে যাব। সবার জন্য শুভকামনা রইল ।

টিনটিন ও টিনটিন কে দেখতে কিন্তু চমৎকার লাগছে। নিজেকেই নিজেরা খুঁজে পেল মনে হচ্ছে।আর আসলে টিনটিন একেবারে আপনার মতো। আপনাকে দেখলে মনে হয় আপনিও ছোট বেলায় আমাদের এই টিনটিন এর মতোই ছিলেন।ইকো পার্কটি এতো বড় ভাবতেই অবাক লাগছে!দেখেই যেতে ইচ্ছে করছে দাদা আমার।কখন যে যেতে পারবো কে জানে!!

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7y7AByKqicLLkxrpCwfSGsSfxZ2ZDfP5bowdhU1meS9JaJ3po757yxX9xojSiWnTTt4ekBedau6Sw1Fho2iwzjmeBieRKU.jpeg

পার্কের একটি টিকিট কাউন্টারের পিছনে আমাদের টিনটিন বাবু গল্পের টিনটিন বাবুকে খুঁজে পেয়ে গেলো হঠাৎ । সঙ্গে সঙ্গে ছবি তোলা হলো

টিনটিন বাবুকে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে ছবিতে। দাদা আপনি যখন কাল ডিসকোর্ডে ছবি গুলো দিচ্ছিলেন এসময়ে অনেক ইনজয় করেছি। আর আজকে পোস্ট দেখলাম ইকো পার্কে ভিতরে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আপনার পুরো পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন দাদা

খুব সুন্দর তো এই ইকো পার্কটি। খুব ভালো লেগেছে রাতের সময়ের ছবিগুলো। আর টিনটিন বাবুর কাটানো মূহুর্ত দেখেই অনেক ভালো লাগতেছিল। আমাদের বাংলাদেশেও সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক রয়েছে, সাথে সীতা পাহাড়। অনেক ছোট বেলায় গিয়েছিলাম সেখানে। ইকোপার্ক নাম শুনেই সেই কথা মনে পড়ে গেল। অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন পরিবারের সাথে। ধন্যবাদ দাদা, আপনাদের সুন্দর মূহুর্তগুলো শেয়ার করার জন্য।

রোববার ভালোই ঘোরা হলো। সত্যিই ইকোপার্কটাকে বেশ যত্ন করেই বানিয়েছে। আমি আর নবনিতা পুরো পার্কটাই হেঁটে হেঁটে ঘুরেছি শুধু ওই লেকের রেস্টুরেন্টটি বাদ দিয়ে। ছুটির দিনগুলোতে এতো লোকের ভীড় হয় কল্পনাতীত, আমি তো ভীড়ের ভয়ে সপ্তাহের মাঝে যেতাম 😁।

শেষটা ছবিটা দুর্দান্ত। টিনটিনের পাশে টিনটিন, আর কুট্টুস মিসিং। হাঃ হাঃ। 🤗

মানসিক প্রশান্তির জন্য মাঝে মাঝে ঘুরতে যাওয়া খুবই উপকারী। আমরা আমাদের কাজের চাপে অনেক সময় কোথাও ঘুরতে যেতে পারি না। কিন্তু আমাদের শরীর ও মন দুটোকে ঠিক রাখতে মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলে মানসিক প্রশান্তি আসে। আমরা আমাদের নিজের জন্যই এত পরিশ্রম করে যাচ্ছি আর আমরা যদি নিজেরাই সুস্থ না থাকি তাহলে এত পরিশ্রম করে লাভ কি। তাই নিজের জন্য একটু সময় বের করে মাঝে মাঝে ঘুরে আসা উচিত। আপনি একদম ঠিক কাজটি করেছেন দাদা। তবে টিনটিন বাবু মনে হয় অনেক খুশি হয়েছে ঘুরতে গিয়ে। কারণ আমরা আগেই জানতে পেরেছি টিনটিন বাবু ঘুরতে অনেক পছন্দ করে। টিনটিন বাবুর ফিডারে দুধ খাওয়ার ছবিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সত্যিই কত নিষ্পাপ লাগছে দেখতে। টিনটিন বাবুর নিষ্পাপ মুখের দিকে তাকালে অনেক প্রশান্তি আসে মনে। আপনি আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো প্রতিনিয়ত আমাদের সাথে শেয়ার করেন এটা আমার অনেক ভালো লাগে দাদা। আপনার জন্য এবং আপনার পরিবারের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা এবং ভালোবাসা রইল দাদা।

মোটের উপর অনেক সময় কাটিয়েছেন হাজারো ব্যস্ততাকে সঙ্গে নিয়ে। মানুষের জীবনে প্রতিটা মুহুর্তে ব্যস্ততার মধ্যেই কাটে তবে নিজের জন্য কিছু সময় বরাদ্দ রাখতে হয় মানসিক প্রশান্তির জন্য। আপনার ঘুরতে যাওয়াটা আমার খুবই ভালো লেগেছে যে শত ব্যস্ততার মাঝেও নিজের পরিবার এবং নিজেকে কিছু সময় দিয়েছেন। তবে আমি এটাতে সবচেয়ে বেশি সাপোর্ট করি যে টিনটিন সোনামণির জন্য ঘুরতে যাওয়াটা খুবই দরকার। আমরা অনেক ভাবনা দেখেছি সন্তান এবং পরিবারকে খুব কম সময় দেয় কোন কাজের ব্যস্ততা দেখিয়ে একজন সন্তান এবং পরিবারের সদস্যের উপর মানসিক প্রেসার হয়ে দাঁড়ায়। সব মিলিয়ে পার্কের সৌন্দর্যটা আমাকে বিমোহিত করেছে যদি কোনদিন সময় মিলে পার্কে ঘুরে দেখে আসব। অজানা একটি বিষয় আমাদের সামনে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

সত্যিই দাদা পাগল করার মত কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের উপহার দিয়েছেন। এবং আপনি অনেক সুন্দর করে লিখতে পারেন। একটা ভালো মানের কবির মত লিখেন আপনি। আপনার পোস্টগুলো পড়তে অনেক ভালো লাগে। অনেক সময় এড়িয়ে যেতে হয় দীর্ঘ সময় নিয়ে পড়তে হয়। এবং কি কর্মব্যস্ততার কারণে বড় পোস্ট পড়া কষ্টকর হয়ে যায়। তবুও প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি আপনার পোস্টগুলো পড়ার জন্য। যেমন আমি আজকে তিন দিন যাবৎ একটানা ডিউটি করছি, এই মুহূর্তে যে কোন বড় পোস্ট পড়তে একটু অনিহা আসে, ক্লান্ত শরীরের বিভিন্ন ধরনের টেনশন হাতে বাড়তি কাজ এসব আর কি দাদা। তবুও পড়ার চেষ্টা করি কারন আপনার পোস্টে অনেক কিছু শেখার থাকে। আমাদের ভালোবাসার মধ্য মনি দাদা, টিনটিন,ফ্যান্টম দা, বৌদি সবার প্রতি ভালোবাসা অবিরাম ছিল থাকবে। কলকাতাতে সর্ববৃহত্তম্ একটি পার্ক নাম শুনেছে কিন্ত এর সৌন্দর্য এত বিশাল তা কখনও কল্পনাও করিনি। আজকে আপনার সাথে আপনার ফটোগ্রাফির মাঝে ইকো পার্কের আয়তন টা দেখে নিলাম। এবং সৌন্দর্য গুলো উপভোগ করলাম। আপনার কার্বন কপি টিনটিন সত্যি দাদা আশ্চর্যজনক। আপনি কেমন ছিলেন হয়তোবা টিনটিন বাবুর মতন। কারণ বাপকা বেটা, সিপাহী কা ঘোড়া, লারকা কা লারকি থোড়া থোড়া। আপনি যে বলছেন তাহলে টিনটিন বাবুকে একটু ভাল করে চেয়ে নিলাম আবারো। এবং আমাদেরকে এত সুন্দর একটা পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য রাশি রাশি ভালোবাসা।

এশিয়ার সবচেয়ে বড় ইকোপার্কের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলে সত্যি অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে পরিবার পরিজনদের সাথে ঘুরতে যাওয়ার মজাই আলাদা। আপনি বেশ কিছুদিন থেকেই অনেক বেশি কাজের চাপে ছিলেন এটা বোঝাই যাচ্ছে। আপনি একদম ঠিক করেছেন দাদা। কাজের ফাঁকে সময় বের করে একটুখানি ঘুরে এসেছেন এটা অনেক ভালো করেছেন। টিনটিন বাবুকে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। দুজন টিনটিনকে একসাথে দেখে অনেক ভালো লাগলো। আমার মনে হচ্ছে টিনটিন বাবু তার মতোই আরেকটা টিনটিন বাবুকে পেয়ে খুবই খুশি হয়েছে। টিনটিন বাবুর ছবি ওঠার স্টাইল দেখলে মনে হয় যেন অনেক বড় হয়ে গেছে। সত্যি টিনটিন বাবু অনেক এডভান্স। আপনার সুন্দর মুহূর্তগুলো স্মরণীয় হয়ে থাক এই কামনাই করি সব সময়।

পরিবারের সাথে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সময়টাই অনেক মজার, দাদা পার্কের প্রতিটা জায়গা অনেক সুন্দরভাবে সাজানো, বিশেষ করে লেকের ধারে ল্যাম্প লাইটের ডিজাইন গুলো অনেক বেশি ভালো লেগেছে, আর আমাদের টিনটিন বাবুর তো কথাই নাই। আমি টিনটিনকে প্রথমবার দেখেই বুঝতে পেরেছি ওর ফেইস কাটিং সব আপনার মত। ওকে দেখলেই বুঝা যায় আপনি ছোটবেলা কেমন ছিলেন। টিনটিন বাবুর প্রতিটা ছবি অসাধারণ, তবে সব মিলিয়ে দিনটা খুব ভালোই কেটেছে, হাজারো ব্যস্ততার মধ্যে নিজেকে ও নিজের পরিবারকে এইভাবে মাঝে মাঝে সময় দেওয়া দরকার। সবমিলিয়ে খুবই ভালো লাগলো।

বারোশো বিঘা জায়গার উপর ইকোপার্ক ।বোঝা যাচ্ছে অনেক বড় এরিয়া নিয়ে ইকোপার্কটি। একদিনে তো পুরো ঘুরে দেখা সম্ভব নয়। ছবিগুলো আপনি এত সুন্দর করে তুলেছেন এবং এমন ভাবে বর্ণনা করেছেন সত্যিই একবার ঘুরে আসতে ইচ্ছে করছে ইকোপার্কটি থেকে। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে সে খুবই উপভোগ করেছে ।আর টিনটিন বাবুকে দেখে যে কেউ বলে দিতে পারবে সে আপনারই ছেলে ।আপনাদের দুজনের চেহারা আসলেই অসম্ভব মিল রয়েছে।টিনটিন বাবুর জন্য ভালোবাসা রইলো।ধন্যবাদ এত সুন্দর ছবি গুলো আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

দাদা জাস্ট অসাধারণ ছিল আপনার ঘুরাঘুরির দিনটি। যে দাদা এখন আমরা সবাই কাজে এত বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ি যে কোথাও ঘুরাঘুরির কথা ভাবতেও পারে না। কিন্তু আসলে আমাদের সবার একটু ঘুরাঘুরি দরকার তাতে মন মাইন্ড ফ্রেশ থাকে।ভালোই করেছেন দাদা টিনটিন বাবু আর বৌদিকে নিয়ে একটু ঘুরাঘুরি করে এসেছেন। টিনটিন ভালোই খুশি দেখাচ্ছে । আজকের দিনের সবচেয়ে সুন্দর ছবি ছিল বৌদির কোলে টিনটিন বাবুর ছবিটি।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার সুন্দর দিনটির গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। দাদা বৌদি এবং টিনটিন এর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

সত্যি বলতে দাদা আসলেই কাজের এতটা চাপ আপনি একা সবদিক ঠিক রাখেন। কেমনে আমি তো বিশ্বাসই করতে পারি না। একদিকে অফিস তারপর আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করেন এবং সকল একাউন্টে আপনি একাই ভোট প্রদান করেন তার পাশাপাশি ফ্যামিলিকে সময় দেওয়া বেশ একটি ভালো টেনশন নিয়ে আপনি ঘুরে বেড়ান। সত্যিই অবাক করার মত একটি বিষয়।

  • আসলে আমাদের এধারে ইকোপার্ক আছে
    কিন্তু ছোট আমাদের থেকে আপনার এই জায়গাটি অনেক বড় আর আসলে এটি টাউনে অবস্থিত। ভারতের সর্ববৃহৎ পার্ক এশিয়ার মধ্যে এই কলকাতার ইকোপার্ক দেখে খুবই ভালো লাগলো। যাক টিনটিন বাবু চিপস খাওয়ার জন্য আবদার করল আপনি কিনে দিলেন আসলেই খুব সুন্দর মুহূর্ত উদযাপন করেছেন। আপনাদের থেকে টিনটিন বাবু খুব মুহূর্ত উদযাপন করেছেন। অনেক আনন্দের মধ্যে ছিল দেখেই বোঝা যাচ্ছে ছবিগুলো।সন্ধ্যার সময়ে লেকের জেলে নৌকা গুলো খুব দারুন লাগছে। বিশেষ করে সামনে একটি লাইট জ্বলছিল। বাহ অনেক সুন্দর একটি পরিবেশ। বাহা লেকের পাড়ে টিনটিন বাবু তো ভালো পোজ দিয়েছে আর আসলে দাদা আপনার সাথে চেহারায় অনেকটাই মিল আছে। বড় হলে আপনার মত এই পুরোটা মনে হচ্ছে হবে। বেশ দারুন মুহুর্ত উদযাপন করেছেন কাজের পাশাপাশি ফ্যামিলিকে সময় দিয়েছেন। এটি খুবই ভালো লাগলো। মনটা হালকা হয়ে গেল

দাদা, প্রোফাইল পিক ও মাঝে মাঝে দু একটা ছবি রিভিল করেছিলেন সেগুলো থেকে আমিও এই কথাটা বলতে চেয়েছিলাম যে, টিনটিন বাবু আর আপনার চেহারা অনেকটা একই রকম মিল রয়েছে। আজকে, আপনি এটা সুন্দর করে বলে দিয়েছেন।

এই এশিয়ার বৃহত্তম ইকো পার্ক এবং তার বিশাল আয়তন ও কিছু বর্ণনা আগে জানা ছিল না সেটা আজকে জানতে পারলাম। বারোশো বিঘা সত্যিই অনেক বড় একটি পার্ক। এতই বিশাল যে, ভিতরেই কৃত্রিম লেক আর তার মধ্যে ছোট্ট দ্বীপ রয়েছে।

কাজের অত্যধিক চাপে সুযোগ করে এভাবে করে আসলে ঘুরতে যাওয়া দরকার এবং আপনারা সবাই খুব ইনজয় করেছেন এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল সবার জন্য। তাছাড়া টিনটিন বাবু খুব ইনজয় করেছে সবগুলো ছবিতে সুন্দর ক্যাপশন দিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পরিবারকে নিয়ে মাঝে মাঝে ঘুরতে বের হওয়ার অনুপ্রেরণা পেলাম।

দাদা গতকাল যখন আপনি এই পিকগুলো দিয়েছিলেন আমি ভাবছিলাম এটি কোন এক বিশাল নদীর ছবি কিন্তু একটি বিশাল লেখ আমি বুঝতে পারিনি সন্ধ্যায় জনমুখী হয়ে গিয়েছে। তবে আমি কিন্তু আপনার মুখের সাথে বেশ পরিচিত সত্যি বলছেন টিনটিন বাবুর সাথে আপনার চেহারার হুবহু মিল আছে আপনি হয়তবা বলবেন কিভাবে দেখলেন আমাকে ?আপনার চোখ ,কখনো মুখ ,কখনো শুধু চুল সবকিছু মিলিয়ে একটা ছবি দ্বারা হয়ে গেছে আমার সামনে 😌 পরিবারের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত কাটাতে পারলে আমার মনে হয় বেশ প্রশান্তি আসে। সারাদিনের কাজ শেষে একঘেয়েমিতা আসে সেটা দূরে সরে যায় ।পরিবারে সুখ আমার জীবনে প্রশান্তি নিয়ে আসে। টিনটিন বাবুকে দেখে খুব ভালো লাগছে সে ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে আপনার মতই একজন সৎ যোগ্য ও মেধাবী হবে প্রত্যাশা করছি।

পশ্চিমবঙ্গের ইকোপার্কের কথা এর আগে অনেক শুনেছি কিন্তু ১২০০ বিঘা জমির ওপর ইকোপার্ক টি তা জানা ছিল না। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে যে ইকো পার্ক টা খুবই সুন্দর। বিশেষ করে লেকের পাড় টা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। টিনটিন বাবুকে দেখে ভালই খুশি মনে হচ্ছে। আসলে সব বাচ্চারাই ঘোরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করে। দাদা আমারও অনেক আগেই মনে হয়েছিল টিনটিন বাবুর সাথে আপনার মিল রয়েছে। আপনার সম্পূর্ণ ছবি দেখিনি কিন্তু যতটুকু অংশ দেখেছি তাতে আমার কাছে আগেই মনে হয়েছিল টিনটিন বাবু দেখতে আপনার মতো হয়েছে। দাদা অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য।

করোনা মানুষকে স্থবির করে দিয়েছে ঘরে ঘরে বন্দি থাকতে থাকতে সবাই ক্লান্ত বিশেষ করে বাচ্চারা। করোনার আগে যখন কোলকাতা গিয়েছিলাম তখন ইকোপার্ক যাবার কথা ছিলো সময় মেলাতে পারিনি তাই যাওয়া হইনি আমার পোষ্টের মাধ্যমে ঘুরে এলাম দারুন লাগলো। আর সবচেয়ে ভালো লাগলো টিনটিনকে।

দাদা আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। ১২০০ বিঘার উপর অবস্থিত বিশাল ইকোপার্ক এর ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। দাদা আপনার চেহারা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি তাই আপনার ছেলে টিনটিন বাবুর চেহারা সাথে আপনার কতটা মিল আমি বুঝতে পারলাম না। তবে অনুমান করতে পেরেছি হয়তো আপনার চেহারা এবং নিনটিন বাবুর চেহারা একই রকম হবে। দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। টিনটিন বাবার জন্য অফুরন্ত দোয়া রইল। শুভ ও সহজ হোক আপনাদের চলার পথ।

আমি আশা করি আপনি আমার পরিবার @rme সর্বদা ভাল আছেন এবং আপনার পরিবার সর্বদা ঈশ্বরের সুরক্ষায় থাকুক। আমি আপনাকে আপনার পরিবারের কাছাকাছি দেখে খুশি এবং এখানে আমার একটি ছোট পরিবার আছে। আমি আমার ছোট পরিবারের সাথে ছুটি কাটাই, যদিও একটি সাধারণ উপায়ে। আপনার জন্য এবং আপনার সুখী পরিবারের জন্য আমার প্রার্থনা @rme. ইন্দোনেশিয়া থেকে শুভেচ্ছা।

প্রথমত টিনটিন যে আপনার কার্বন কপি তা অনেক আগেই ধারনা ছিল আমার। বাপ কা বেটা 😍 ও আপনার মতন মিশুক হবে দেখবেন দাদা ☺️ আর ইকো পার্কটা অনেক সুন্দর দাদা, কি বিশাল সুন্দর জায়গা। সত্যিই মনোরম পরিবেশ 💐 যদি কোন দিন ভাগ্যে থাকে যাবো ইনশাল্লাহ ♥️ পুরো পরিবারের জন্য দোয়া সবসময়ই রয়েছে ❣️

ইকো পার্কের দৃশ্য গুলো
লাগছিল তো বেশ
কি অপরূপ লাগছে দিদি
তোমার এলোকেশ


আহা বেশ বেশ বেশ


মায়ের কোলে টিনটিন বাবুকে
দেখে জুড়ায় প্রাণ
আমার বাংলা ব্লগ জুড়ে
ইকো পার্কের ঘ্রাণ।
♥♥

আপনি ঘুরতে বেরিয়েছেন কথাটা শুনে অনেক ভালো লাগলো কারন টিনটিন বাবুর মনটা খারাপ ছিল যার কারণে আপনার মনটাও খারাপ ছিল। তাই একটু রিফ্রেশ ম্যান এর দরকার ছিল। আপনি তো আবার ব্যতিক্রম মানুষ আপনার রিফ্রেশমেন্টের সঙ্গে ইকো পার্কের ছবিগুলো দিয়ে আমাদেরও রিফ্রেশমেন্ট করে ফেললেন। কারণ আপনার ছবিগুলো দেখে ইকোপার্ক সম্পর্কে সম্পূর্ণ একটি ধারণা নিতে পেরেছি । এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনার চেহারার সঙ্গে যে ছোট টিনটিন বাবুর চেহারার মিল রয়েছে এটি বেশ বোঝা যায়।
যদি ও আপনার মন ভালো ছিল না, তবুও আশা করি সন্ধ্যায় কাটানো সুন্দর মুহূর্তে কিছুটা ভালো বোধ করেছেন।যাইহোক টিনটিন বাবু বেশ মজা করেছে এটি স্পষ্ট ।তবে বৌদির মুখটিও বিষণ্নতায় ভরা।হাসিমাখা মুখে বিষণ্নতা থাকলে, আমাদের ও ভালো লাগে না।টিনটিন বাবুকে গল্পের টিনটিন বাবুর সঙ্গে দারুণ মানিয়েছে।তাছাড়া প্রত্যেকটি ছবি খুবই সুন্দর ,লেকের পাড়টিও ।মাঝে মাঝেই এইসব সুন্দর স্থানগুলো আমাদের মন ভালো করার প্রধান অস্ত্র হিসেবে কাজ করে।সন্ধ্যায় বয়ে যাওয়া হিমেল হওয়া হৃদয় স্পর্শ করে যায় ।আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো সর্বদা।

এই ইকো পার্ক যাব নিয়ে ভাইরাস এর আগে কত প্ল্যানিং, আর যাওয়া হলনা।তবে আশা করি শীঘ্রই আমার ইচ্ছা পূরণ হবে।দারুন দারুন ক্রিয়েটিভিটি এখানে রয়েছে শুনেছি। আপনার পুরো পোস্ট টি পড়ে ভেতরের কথা গুলোও পুরো জেনে নিলাম। আর দাদা টিনটিন এর ছবিটি বেস্ট। ওর নাম টা সত্যিই দারুন ।

You have a lovely family @rme and good to read through your content, can you please help check out my profile and show some love. I beg you in the name of God 🙏🏼

ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মূহুর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। আপনার মন ভালো না থাকলে , আমাদের ভয় ও চিন্তা হয় ভাই । আপনি চিন্তা মুক্ত থাকুন এই প্রার্থনাই করি । টিনটিন আব্বু অনেক বড় ও সুন্দর হয়েছে , দেখে ভালোই লাগলো । শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো ।

যদি কোন দিন কলকাতায় যেতে পারি তবে দেখে আসবো ইকো পার্ক। আপনার তোলা ছবিতে দাদা বোঝা যাচ্ছে পার্ক টা সুন্দর। আর টিনটিন বাবুকে সুন্দর লাগছে ❤️

Wow your post is amazing
Really grateful
Enjoy

সন্ধ্যার বেশিরভাগ সময় আমরা কাটালাম লেকের পাড়ে । মন ভালো করে দেয় সত্যি । আলোক ঝলমলে লেকের পাড় । অসংখ্য আলোক প্রতিবিম্ব প্রতিফলিত হচ্ছে লেকের কালো জলে । অনুচ্চ ঢেউগুলি ভেঙে ভেঙে যাচ্ছে । হিমেল হাওয়া কেড়ে নিচ্ছে বুকের উষ্ণতাটুকু । শীত করছে যেমন , আবার শীতলও হচ্ছে হৃদয়ের উষ্মা টুকু ।

এত মন খারাপ ও সময়ের ব্যবধানে আনন্দটুকু যে ভাবে হৃদয়াঙ্গম করতে পেরেছেন। জেনে ভাল লাগল। বিনোদনে বিনোদনে সময় পার হোক সবার এই কামনায়।

দাদা আপনার পোস্টটিতে এই ইকো পার্কের ছবিগুলো দেখে আমারও খুব ইচ্ছা করতেছে ইকোপার্ক ভ্রমণ করতে। সবথেকে ভালো লেগেছে টিনটিন বাবুর পোজ দেখে। আর একটু হতাশ হয়েছি আপনার মনটা খারাপ কথাটি পরে

  ·  3 years ago (edited)

জায়গাটা অনেক সুন্দর দাদা। আর বাবুটা ও অনেক কিউট দাদা। দাদা এইটা কি নদী?

You awesome brother..🙂

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community