টিনটিনের জন্মদিনের কিছু বিশেষ মুহূর্তের ফটোগ্রাফ - এপিসোড ০২

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)

_MG_6500.JPG


এবারের বার্থডেতে গতবছরের তুলনায় একটু বেশি এনজয় করতে পেরেছে টিনটিন বাবু । একটু বুঝতে শিখেছে তো । অনুষ্ঠানের সারাক্ষণ জুড়ে ছোটাছুটি আর খেলাধুলা করে বেড়িয়েছে । অনেকগুলো খেলনার ৱ্যাপিং বক্স খুলে তখুনি খেলা আরম্ভ করে দিয়েছিলো ।

এর সাথে ছিল ছিল চিৎকার করে নিজের মনের ফুর্তি জানান দেওয়া । সাথে আরো কয়েকটা বাচ্চা ছিল । তাদের সাথে মাইল বেলুন নিয়ে খুব খেলেছিল । মনে এত খুশির বান ডেকেছিল যে সেদিন দুধ খেতেও ভুলে গিয়েছিলো ।

তবে, মায়ের কাছ ছাড়া সে একটিবারের জন্যও হয়নি । সকল কিছুতেই মা কে তার চাই চাই ।মাঝে মাঝে তার আচরণ দেখে মনে হয় যে এই দুনিয়ায় মা ছাড়া আর তার কেউই নেই । হা হা :)



টিনটিনবাবু জন্মদিনে আনা বিশেষ কেক - "দি জাঙ্গল সাফারি"

তারিখ : ২৬ সেপ্টম্বর ২০২২
সময় : রাত ৮ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।



ব্যাটারি ও রিমোট চালিত খেলনা গাড়ি নিয়ে টিনটিনবাবুর খেলা চলছে

তারিখ : ২৬ সেপ্টম্বর ২০২২
সময় : রাত ৮ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।



স্বাগতা আর নিলয়ের ওয়াইফ নিপার সাথে কার নিয়ে টিনটিনবাবু খেলায় মেতে আছে

তারিখ : ২৬ সেপ্টম্বর ২০২২
সময় : রাত ৮ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।



বার্থডে পার্টি ক্যাপ পরে ছোটাছুটি করছে টিনটিন বাবু

তারিখ : ২৬ সেপ্টম্বর ২০২২
সময় : রাত ৮ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।



ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ



✡ ধন্যবাদ ✡


পরিশিষ্ট


প্রতিদিন ৩৫০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৪র্থ দিন (350 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 04)


trx logo.png



সময়সীমা : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে ০১ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত


তারিখ : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২


টাস্ক ৭৪ : ৩৫০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৩৫০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : dacc543c752bb090546728950d4eb6d950b58fa80031ddcf15749d209240767c

টাস্ক ৭৪ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

মায়ের সাথে সন্তানের বিশেষ ভাব রয়েছে যেটা বাবা বা অন্য কারো সাথে নেই। টিন টিন বাবুকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে অনেক মজা করেছে। বার বার ফিরে আসুক ছোট্ট টিন টিন এই দিন😍😍😍❤️

Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

টিনটিন বাবুর জন্মদিনের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চমৎকার হয়েছে । টিনটিন বাবু গাড়িটি পেয়ে মনে হয় খুব খুশি হয়েছে । গাড়িটি নিয়ে বেশ খেলছে মনে হচ্ছে । আর দি জাঙ্গল সাফারি কেক টি বেশ চমৎকার হয়েছে । ভালো লাগলো।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

এটা খেয়াল করেছি দাদা, টিনটিন এর ফটোগ্রাফিগুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে বেশ উচ্ছ্বল ও আনন্দময় সময় কাটিয়েছে । এটাও ঠিক বলেছেন বিশেষ মুহুর্তগুলোতে সন্তানরা মাকে ছাড়া অন্য কারো কাছে থাকতে চায় না। ফটোগ্রাফিগুলো বেশ ধারুন ছিলো। ধন্যবাদ

আগের জন্মদিনের চেয়ে এবারের জন্মদিনে টিনটিন খুব বেশি মজা করেছে। এবং অনেক হইহুল্লোড় করেছে। নানা রকমের খেলনা গুলো রেপিং পেপার থেকে বের করে খেলা শুরু করেছে। এবং মা ছাড়া সে কিছুই বুঝতে চাইছিলনা। সব সময় তার মা কেই চাই।।সত্যিই মায়ের মত আপন পৃথিবীতে আর কেউ হতে পারে না এত দরদি আর কেউ হতে পারে না। তাইতো টিনটিন বাবু মাকে ছাড়া কিছুই বুঝতে চাইছিল না।।টিনটিন বাবুসহ পরিবারের সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল।♥♥

ছোট্ট একটি শব্দ মা, সবার থেকে বড়;
তোমার সাথে এই দুনিয়ায় নেই তুলনা কারো।

ফটোগ্রাফিতে টিনটিন বাবুকে খুব সুন্দর লাগছে। টিনটিন বাবুর বার্থডে কেকের নামটি, "দি জাঙ্গল সাফারি" অদ্ভুত একটি সুন্দর নাম।

আহা মা অন্ত প্রাণ বাছার আমার। কি সাবলীল মুখটা। যত বড় হবে ধীরে ধীরে সব বুঝতে শিখবে আর আনন্দ করবে তত বেশী। যাক, এই আমেজ কিছুদিন থাকবে। বিশেষ করে নতুন খেলনা নিয়ে খেলা।

খুব ইনজয় করেছে টিনটিন বাবু তা ওর চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। কেমন একটা খুশির ঝলক চেহারায়। খুব ভালো লাগছে দেখতে। বাচ্চারা এই বয়সে একটু মা পাগলই হয়। কিন্তু আমার ছোট টা হয়েছে উল্টা। বাইরে গেলে বাবা ছাড়া কিছুই বোঝে না। জন্মদিনের কেকটা কিন্তু দারুন হয়েছে। আইডিয়াটা কার এই কেকের? আপনার নিশ্চয়ই। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো টিনটিন বাবুর জন্য।

টিনটিনের জন্মদিনের কেকটা দারুন হয়েছে দাদা। এরকম থিমের কেক এর আগে আমি দেখিনি। আর আমার মেয়ের অবস্থা টিনটিনের মতোই দেখছি। সেও তার মাকে ছাড়া কিছুই বোঝেনা। তবে এবারের জন্মদিন টিনটিন আসলেই বেশ উপভোগ করেছে ছবি থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। এমন জন্মদিন আরো অনেকবার আসুক টিনটিনের জীবনে এই কামনাই করি।

মাঝে মাঝে তার আচরণ দেখে মনে হয় যে এই দুনিয়ায় মা ছাড়া আর তার কেউই নেই

বাবাদের ভালোবাসা একটু লুকানো থাকে ভাই । তবে যাই বলুন , ও যে বেশ উপভোগ করেছে সময়টা তা কিন্তু ওর ছবি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে । ফিরে আসুক এই সময় গুলো বারবার ওর জীবনে , এমনটাই প্রত্যাশা করছি ।

আপনার ছেলে টিনটিনকে চতুর্থ জন্মদিনের শুভেচ্ছা, আপনি আরও সুখী হোন এবং একটি স্মার্ট সন্তান হোন।
আপনার সন্তানের আনন্দের দিনটি উদযাপন করার জন্য এটি আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য একটি দুর্দান্ত দিন হতে হবে। এবং আপনার আরও সাফল্য কামনা করি।

দাদা টিন টিন বাবু জন্মদিনের কেকের মধ্যে প্রাণীর আকৃতি দেখে প্রথম থেকেই আমার নামটা জানার কৌতুহল ছিল। আজকে জানলাম এই কেকের নাম “দি জাঙ্গল সাফার”। কেকটা আনকমন হয়েছে। ধন্যবাদ দাদা।

টিনটিন বাবুর জন্মদিনের দ্বিতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। সত্যি কেকটি ছিল অসাধারণ। এই কেকটি খুবই ভালো লেগেছে। আর টিনটিন বাবুর গাড়ি নিয়ে খেলার দৃশ্যের ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে। আসলে টিনটিন বাবু মাঝেমধ্যে এমন করে যে মা ছাড়া আর কেউ নেই। মা সবচাইতে সন্তানের আপন। খুবই ভালো লাগলো, আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।

স্বপ্নীল স্মৃতি হয়ে থাক টিনটিন বাবুর শুভ জন্মদিন টি। সেই সাথে দীর্ঘজীবী হোক আগামী দিনের স্বপ্নের নায়ক ও আমাদের কর্ণধর। আবারো শুভেচ্ছা টিনটিন বাবুকে শুভ জন্মদিন।

বাচ্চাদের কাছে এমন ই,মা মানেই দুনিয়া তাই সারাদিন মা মা করে।টিনটিন দেখছি রিমোর্ট কন্ট্রোল গাড়ি নিয়ে বেশ খেলেছে।

টিনটিন বাবু কে দেখতে যা লাগতেছে না পুরাই অস্থির ৷ আর কেকেটাও ছিল বেশ চমৎকার ৷
দাদা আমরা তো এপার থেকেই অনেক আনন্দ করলাম ৷ ইচ্ছে করেছিলো যদি আপনাদের সাথে থাকতাম ৷
অনেক ধন্যবাদ দাদা সামনের বছর যেন আরও এনজয় করতে পারি ৷

মায়ের থেকে আপন এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই। প্রতিটি সন্তান একমাত্র মায়ের কাছে স্বর্গীয় সুখ খুঁজে পায়। দোয়া অবিরাম টিনটিন 🕯️

বাচ্চারা সব সময় মায়ের ভক্ত হয়। কারণ তারা সব সময় মাকে কাছে পেতে চায়। তাইতো টিনটিন বাবু সবকিছুতে তার মাকে কাছে চেয়েছে। এছাড়া টিনটিন এখন বড় হচ্ছে। তাইতো জন্মদিনের আনন্দ উপভোগ করতে শিখেছে ও খেলাধুলায় মেতে উঠেছে। জন্মদিনের সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

টিনটিন সোনা যে খুবই আনন্দ করেছে তার জন্মদিনে সেটা তার মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে। জন্মদিনের কেক, ফটোগ্রাফি সবকিছুই অসম্ভব সুন্দর হয়েছে দাদা। টিনটিন সোনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ভালোবাসা রইল। 🧡🧡

Good!

বার্থডে পার্টি ক্যাপ পড়ে ছুটাছুটি করা ছবিটা হাল্কা মুচকি হাসিতে অনেক সুন্দর হয়েছে।

টিনটিনের জন্য কেকটি অনেক স্পেশাল ছিল ,কারন তাতে জঙ্গলের দৃশ্য ও তার মধ্যে থাকা জীবজন্তুর দৃশ্য অসম্ভব সুন্দর ছিল।দাদা আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে টিনটিন খুবই মাপ্রেমী ।আমার এক দিদির ছেলেও এমনটা ছিল ,মা ছাড়া আর কারো কাছে যাবেই না।তাছাড়া টিনটিন খেলনা গুলি পেয়ে দারুণ এনজয় করেছে দেখে বেশ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ দাদা।