বিবর্তন ও একটি ভবিষ্যৎবাণী -পর্ব ০১

in hive-129948 •  2 years ago 


Copyright Free Image Source : Pixabay


আমরা মোটামুটি সবাই ডারউইনীয় মতবাদ সম্পর্কে জানি । পৃথিবীতে প্রাণের সৃষ্টিলগ্ন থেকেই বিবর্তন এর সূত্রপাত । বিবর্তন এমনি একটি চলমান প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীবজগৎ ক্রমবর্ধমান এর ধারাটি অব্যাহত রাখে এবংপরিবেশের সাথে নিজেকে অভিযোজিত করে বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদকুল নিজেদের অস্তিত্ত্ব টিকিয়ে রাখে । আর এটা করতে গিয়েই একটি প্রজাতির থেকে আরেকটি প্রজাতির উদ্ভব হয়ে থাকে । এই বিবর্তনের প্রক্রিয়াটি অতিশয় ধীর গতির । লক্ষ লক্ষ বছর ধরে একটু একটু করে বিবর্তিত হয়ে এক প্রজাতি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অন্য প্রজাতিতে রূপান্তরিত হয় ।

আমরা সবাই জানি বর্তমানের মানুষ প্রজাতি অর্থাৎ হোমো স্যাপিয়েন্সও কিন্তু লক্ষ বছরের বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে এসেছে । সবারই একটা কমবেশি ভুল ধারণা আছে যে বানর থেকে মানুষের উৎপত্তি । কথাটি সম্পূর্ণ সত্য নয় । মানুষ ও এক প্রজাতির বাঁদর শ্রেণীর মাঝমাঝি একটি উন্নত মস্তিষ্কের প্রাণীর বিবর্তনের থেকেই হোমো জেনাসের বিভিন্ন স্পিসিস এর সৃষ্টি । মানব বিবর্তনের তথা সমগ্র মানব ইতিহাসের সব চাইতে অমীমাংসিত রহস্য এটিই । সেই বানর সদৃশ প্রাণীর যা থেকে বিবর্তিত হয়ে বিভিন্ন মনুষ্য প্রজাতির সৃষ্টি তা কিন্তু অধরাই থেকে গেলো । আজ পর্যন্ত সামান্য পরিমাণ কোনো নমুনা পাওয়া যায়নি এই রহস্যময় মানুষের আদিপুরুষ এর । একে বলা হয় মানব বিবর্তনের মিসিং লিঙ্ক বা হারানো যোগসূত্র।

প্রাইমেট বর্গের সকল প্রাণীই বাঁদর শ্রেণীর । এরা মানব সদৃশ হলেও, কারো লেজ লম্বা কারো লেজ খাটো আর কারো মোটেও নেই । দু-একটি প্রজাতি বাদে সবাই খাড়া হয়ে চলাফেরা করতে পারে । কিন্তু, কোনো প্রজাতিই আগুনের ব্যবহার জানে না এবং হাতের বুড়ো আঙুলকে অন্য আঙ্গুলগুলোর বিরুদ্ধে বাঁকাতে পারে না । হাতের বুড়ো আঙুলকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পেরেছিলো কোটি বছর আগে প্রথম যে প্রজাতিটি তারাই আমাদের পূর্বপুরুষ । লেজ ছিল না তাদের । গাছেও বাঁদরের মতো ঝুল খেতো না । উন্নত মস্তিষ্কের অধিকারী ছিল প্রাইমেট বর্গের এই প্রাণিকুল । এদের থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে মানব সৃষ্টি ।

কিন্তু, প্রাচীন মানুষের অসংখ্য প্রজাতির মধ্যে সব চাইতে কাছাকাছি হলো মাত্র দুটি প্রজাতির মানুষ । প্রথমটি হলো হোমো ইরেক্টাস, অর্থাৎ প্রথম মানব প্রজাতি যারা একদম আধুনিক মানুষের মতো খাড়া হয়ে চলাফেরা করতে পারতো, এরাই আমাদের সরাসরি পূর্বপুরুষ বলা যেতে পারে । এবং দ্বিতীয়টি হলো হোমো নিয়ান্ডারথ্যালসিস, এদের মস্তিষ্কের গঠন আধুনিক মানুষের মস্তিষ্কের গঠনের খুব কাছাকাছি । খুবই বুদ্ধিমান ছিল এই প্রজাতি । অবশ্য প্রায় সব গুলো হোমো জেনাস এর মানব প্রজাতিই কম বেশি বুদ্ধিমান ছিল । সবগুলো প্রজাতির মধ্যে একটাই অনন্য বৈশিষ্ট্য ছিল । আর তা হলো হাতের বুড়ো আঙুলের সৃষ্টিশীল কাজে ব্যবহার করতে পারাটা ।

এদের মধ্যে সেই প্রজাতিগুলো দ্রুত বিলুপ্ত হয়ে গেলো যারা আগুনের আবিষ্কার করতে পারেনি । এরপরে যারা ধাতু নিষ্কাষণের জ্ঞান অর্জন করে তারাই শুধু বিবর্তনে টিকে থাকে । হোমো নিয়ান্ডারথ্যালসিস আধুনিক মানুষের সব চাইতে কাছের প্রজাতি । তবে, হোমো স্যাপিয়েন্স হলো বিবর্তনের বর্তমান ধাপ । ক্ষুরধার এদের ব্রেন এবং আগ্রাসী মনোভাব । আগুন, ধাতু এসবের ব্যবহারে পাকা । তাই অনায়াসেই এই প্রজাতির মানুষের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে হোমো গণের আর সব প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেলো পাকাপাকিভাবে ।

হোমো স্যাপিয়েন্স-ই হলো মানব ইতিহাসের একমাত্র প্রাণী যারা তাদের হাতের বুড়ো আঙুলকে বাকি চারটি আঙুলের বিরুদ্ধে সঠিক ভাবে বাঁকাতে পারতো । আর তাই খুব দ্রুত বুড়ো আঙুলের ব্যবহারে তারাই সব চাইতে পাকা হয়ে উঠলো । আর ছিল তাদের বিশালকায় মস্তিস্ক । এই প্রজাতিটিই একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল মানুষের অন্য প্রজাতির গুলোর থেকে । এরা শুধুমাত্র উদরে ক্ষুধার জ্বালা নিভিয়ে ঘুমিয়ে পড়তো না বা সারাদিন খাবার জোগাড়ের পেছনে পড়ে থাকতো না । তারা ভাবতো ।

খুব দ্রুতই তারা আগুনকে আয়ত্তে আনা শিখলো । অন্য প্রজাতিগুলোর যেখানে লক্ষ বছর লেগে গিয়েছিলো সেখানে খুবই কম সময়ে তারা আগুনকে করায়ত্ত করলো । আসলে পূর্বপুরুষের সঞ্চিত জ্ঞান মনে হয় আমাদের ডিএনএ তে ছাপ ফেলে । রেকর্ড হয়ে যায় । প্রজন্মের পর প্রজন্ম, তাই মানুষ আরো জ্ঞানী হয়েই চলেছে । আগুনই হলো সভ্যতার সূচনা ।

[ক্রমশঃ......]


পরিশিষ্ট


প্রতিদিন ১২৫ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (125 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)


trx logo.png




টার্গেট ০২ : ৮৭৫ ট্রন স্টেক করা


সময়সীমা : ২৪ জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত


তারিখ : ২৫ জুলাই ২০২২


টাস্ক ০৯ : ১২৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

১২৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 28f3200ae551df6a2561d5b41a73f12249e60532fa92bcc7bda75d9b8bedde06

টাস্ক ০৯ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png

Wallet Address
TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

god bless you

দাদা এখন যে অবস্থা তাতে মনে হচ্ছে উলটো দিকে বিবর্তিত হই।এখন মানুষই সব থেকে খারাপ।মানুষ বিবর্তিত হলেও সেই পশুত্ব এখনো ভেতরে রয়ে গিয়েছে এবং দিন দিন বাড়ছে।

আমরাও আগে জানতাম যে বানর থেকে মানুষ হয়েছে,যারা খারাপ ছিলো তারা আর মানুষ হতে পারেনি🤪🤪।আস্তে আস্তে ধারনা পাল্টে গিয়েছে।আজকে পোস্টের মাধ্যমে আরো কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ

সত্যি আগুন আবিষ্কার মানুষ কে কতই না উপরে নিয়ে গেছে। মানুষ সম্পর্কে এতো ইতিহাস আগে জানা ছিলোনা। সত্যি দাদা আপনার মাধ্যমে মানুষ এর প্রজাতি সম্পর্কে অনেক তথ্য জানলাম। এসব আগে কখনো পড়িনি। সত্যি আমাদের অনেক কিছু অজানা।

দাদা খুবই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় দাদা।

আসলে পূর্বপুরুষের সঞ্চিত জ্ঞান মনে হয় আমাদের ডিএনএ তে ছাপ ফেলে । রেকর্ড হয়ে যায় । প্রজন্মের পর প্রজন্ম, তাই মানুষ আরো জ্ঞানী হয়েই চলেছে । আগুনই হলো সভ্যতার সূচনা ।

হুম, দাদা এই রকম লেখা চাই আরো, যেখানে জানার ব্যাপারে একটা কৌতুহল আগ্রহ কাজ করে। আর শেষের লাইনটি সত্যি দারুণ বলেছেন, এটাই বাস্তব।

হোমো স্যাপিয়েন্স-ই হলো মানব ইতিহাসের একমাত্র প্রাণী যারা তাদের হাতের বুড়ো আঙুলকে বাকি চারটি আঙুলের বিরুদ্ধে সঠিক ভাবে বাঁকাতে পারতো ।

বিবর্তন সম্পর্কে নতুন কিছু তথ্য জানতে পারলাম দাদা যেটা আগে জানা ছিল না। হোমো স্যাপিয়েন্সের মধ্যে তাদের বুদ্ধির সঠিক ব্যবহারের বিষয়টি ভালই তুলে ধরেছেন। এই বিবর্তনের ফলেই আজকে পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতিভেদের সৃষ্টি।

সবারই একটা কমবেশি ভুল ধারণা আছে যে বানর থেকে মানুষের উৎপত্তি । কথাটি সম্পূর্ণ সত্য নয় ।

সত্যি দাদা এই ধারণাটি আমাদের সকলের মাঝেই ছিল যে বানরের থেকেই মানুষজাতির সৃষ্টি হয়েছে। আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। এই পোষ্টের মাঝে অনেক তথ্য লুকিয়ে আছে। এরকম পোস্ট আরো চাই দাদা। খুবই ভালো লেগেছে এই পোস্ট পড়ে।

সভ্যতার সূচনা বিষয়টি জানি। তবে এই সম্পূর্ণ লেখাটি নিয়ে খুব একটা ধারণা ছিল না, ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।

এক কথায় অসাধারণ একটা সিরিজ চালু করলেন দাদা। এই বিবর্তন নিয়ে লেখা পড়তে বেশ মজা লাগে। যদিও কিছু কিছু কঠিন নাম মনে থাকে না। তবু আইডিয়া থাকে অনেক কিছুর। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

অকেজো মস্তিষ্ক গুলো কেজো হোক । বিজ্ঞান মনস্ক চিন্তাভাবনা সবার মাঝে ছড়িয়ে যাক , সবাই যুক্তিতে বিশ্বাস করুক এমনটাই কামনা করছি । জাস্ট অসাধারণ লিখেছেন ভাই । পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

দাদা অনেক কিছুই জানার আছে বাকি । আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ।

আপনার পোস্ট মানেই জানার অনেক অনেক সুযোগ। আজকে বিবর্তন নিয়ে যে আলোচনা করেছেন এই সম্পর্কে আমার কিছুই জানা ছিল না বলা যায়। অনেক কিছু জানতে পারলাম।তবে আমার সবচেয়ে আশ্চর্য লেগেছে বৃদ্ধাঙ্গুলির বিপরীতে চারটি আঙ্গুল বাঁকানো এর বিষয়টি।

মানব বিবর্তনের ইতিহাসটা আমারও জানার খুব ইচ্ছা ছিল। আপনার পোষ্ট পড়ে কিছুটা ধারনা পেলাম। আর একটি তথ্য পেলাম আগুনের বিষয়ে। আসলেেই আগুন না থাকলে মানব জাতি বাচতে পারবে না। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

আপনার আজকের পোস্টের মাধ্যমে মানব প্রজাতি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।নতুন নতুন অজানা তথ্য জেনে বেশ ভালোই লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা একদম ঠিক বলেছেন আগুন জ্বালাতে না পারলে আমাদের সভ্যতার সূচনা হত না। আদিম মানুষেরা আগুন জ্বালাতে পেরেছিল বলেই মাংস পুড়িয়ে খাওয়া শিখেছে। আসলে সভ্যতার শুরু সেখানেই। বিবর্তনবাদের ধারাবাহিক বর্ণনাগুলো পড়ে পরবর্তী পর্বের জন্য একটি আগ্রহ তৈরি হয়ে গেল। প্রথম পর্বেই অনেক কিছু জানলাম। এই ধরনের পোস্ট শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

বিবর্তনবাদ সম্পর্কে অনেক পড়েছি। কিন্তু এত সহজ ব্যাখ্যা কোথাও পাইনি। যেহেতু আমি বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম তাই মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম হিসেবে জানতাম হোমোসেপিয়েন্স। আজ বুঝতে পারলাম হোমোসেপিয়েন্স কেন মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম। কারণ এর থেকেই তো মানুষের উৎপত্তি ও বিকাশ।

দাদা আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম। সত্যিই সভ্যতা আজ অনেক উন্নত হয়েছে। অনেক এগিয়ে গিয়েছে। যার কারণে এই সুন্দর সমাজ ব্যবস্থা এখন আমরা বসবাস করতে পারছি। আজকের পোস্টের মাধ্যমে অনেক অজানা তথ্য জানতে পেরেছি, ভালো লাগলো।

জীববিজ্ঞান বইয়ে চার্লস ডারউইনের সেই মতবাদ সম্পর্কে পড়েছিলাম দাদা কিন্তু এতো বুঝতে পারিনাই। আমিও ভাবতাম বানর থেকে বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে উন্নত প্রজাপতি হোমো স্যাপিয়েন্স এর উৎপত্তি। তা সম্পূর্ণ ভুল তা আজ জানলাম। অন্য প্রানীরা হাতের বুড়ো আঙুল বাঁকাতে না পারলেও একমাত্র মানুষই বাঁকাতে পারে। উন্নত মস্তিষ্ক আর চিন্তাধারা এর জন্যই বিশেষ গুণের অধিকারী। নতুন কিছু জানতে পারলাম দাদা। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

অনেকেই মনে করেন বিবর্তনবাদের পক্ষে ডারউইন সমস্ত কিছু প্রমাণ করতে সমর্থ হয়েছিলেন। কিন্তু আপনার লেখা থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে সেখানে এখনো অনেক কিছু জানার বাকি রয়েছে। হয়তো বিজ্ঞান একসময় জানতে পারবে। কিন্তু বিজ্ঞান কি আসলেই পৃথিবী ধ্বংসের আগে সমস্ত রহস্যের মীমাংসা করতে পারবে? এই ধরনের পোস্ট পড়তে ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা আজকে আপনার এই পোস্টটি পড়ে আগের সেই পুরনো কিছু প্রশ্নের নাড়াচাড়া ভেতর অনুভব করছি। বিশেষ করে একটা প্রশ্ন জানার খুবই আগ্রহ। অভয় দিলে জিজ্ঞেস করতাম।

কথায় আছে শিক্ষার কোনো শেষ নেই ,আজ ও অনেক কিছু শিখার আছে ,এমন ও কিছু আছে যেই বিষয় গুলো আমরা এখনো অজ্ঞ। তবে দাদা আপনার পোস্ট পড়ে আজ অনেক কিছুই জানতে পারলাম। ধন্যবাদ দাদা।

মানবজাতির সৃষ্টি সম্পর্কে নানা ধর্মে নানা মতবাদ রয়েছে। তবে আপনিও যে ধারণাটি দিয়েছেন এটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সত্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

লেখাটি অনেক শিক্ষনীয়। এভাবে সুন্দরভাবে কাউকে ব্যাখ্যা করতে দেখিনি। ধন্যবাদ

আসলে পূর্বপুরুষের সঞ্চিত জ্ঞান মনে হয় আমাদের ডিএনএ তে ছাপ ফেলে । রেকর্ড হয়ে যায় । প্রজন্মের পর প্রজন্ম, তাই মানুষ আরো জ্ঞানী হয়েই চলেছে ।

একটু ভাল ভাবে লক্ষ করলেই এর বাস্তবতাটা খুব ভাল ভাবে চোখে পড়ে । যে মোবাইল আজ থেকে ২০ বছর আগেও জ্ঞান সম্পন্ন মানুষের কাছে যেটা ছিল বিস্ময়ের বস্তু । একটা ফোনার কেনার পর উচ্চ শিক্ষিত মানুষদের ও যেতে হত ও অন্যদের সাহায্য নেওয়ার জন্য কিভাবে পরিচালনা করা যায় । অথচ আজকের ৫ বছরের বাচ্চার কাছেও যা সম্পর্কে আছে অনেক জ্ঞান ।
এটা ডিএনঅএর সাথে সম্পর্কিত নাকি সহযলভ্যতা ঠিক বোঝা যায় না । তবে । প্রথমটাকেই বেশী গ্রহণ যোগ্য মনে হয় ।

আপনার পোস্ট পড়ে নতুন করে অনেক কিছু জানার সুযোগ হলো । বিশেষ করে "বুড়ো আঙুলের ব্যবহারটা যে অন্য প্রাণী করতে পারে না । তা আজই প্রথম জানলাম ।

একটা বিষয় অতি সত্য মানুষ বানর থেকে হয় নি।মানুষ সৃষ্টির মাধ্যে শ্রেষ্ট।আর এই মানুষকে সৃষ্টিকর্তা বিবেক বুদ্ধি দান করেছেন।আর এই কারণে পৃথিবীতে মানুষ অগ্র যাত্রার পথিক।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



Cash creates a simple and quick strategy to work part time and procure extra $15,000 or considerably more than this on the web. By working in my extra time I made $17990 in my earlier month and I'm exceptionally blissful now in view of this work. you can attempt this currently by follow subtleties here.....https://www.jiosalary.com

কখনো এতো গভীরভাবে ভাবা হয়নি, মানব সভ্যতায় বুড়ো আঙ্গুলেরও এত প্রভাব ছিল, আগুন এবং ধাতু বেশ চমৎকার কিছু তথ্য পেলাম যা সত্যিই অজানা ছিল।