বাড়ির কাছের বুফে রেস্তোরাঁ

in hive-129948 •  3 years ago 

আমার বাড়ির একদম কাছে একটা বুফে রেস্তোরাঁ আছে । নাম বারবিকিউ নেশান'স । মাঝে মাঝে যাই আমরা সপরিবারে । আমি আবার বাইরের খাবার খাই না মোটেও । তবে, এই রেস্তোরাঁর নাম ডাক আছে এবং এদের খাবার সহ্য হয় খেয়ে । এই তো গত সপ্তাহেই আমি আমার বাবা, মা, ভাই, মামাতো ভাই, তনুজা আর টিনটিনবাবু মোট ৬ জন গেলাম বুফেতে ।

আমার মামাতো ভাই গ্রামের ছেলে । খেতে পারে প্রচুর । তাই ভাবলাম যাই দেখি নিয়ে ওকে বুফেতে । কেমন টানতে পারে দেখা যাবে । আমার আবার খাইয়ে লোকের খাওয়া দেখতে ভারী ভালো লাগে । তো দুই দিন আগের থেকে একটা টেবিল বুক করে রেখেছিলাম আমি ।

সন্ধ্যে ৭ টার দিকে গেলুম সবাই রেস্তোরাঁতে । আমার বাড়ি থেকে হাঁটা পথে মোটে পাঁচ মিনিট । আমরা সবাই গাড়িতে গেলুম, আর আমার ভাই গেলো হাঁটতে হাঁটতে । খাওয়ার আগে হাঁটা হাঁটি করলে খিদে পায় বেশ ।

তো, নির্দিষ্ট টাইমে টেবিলে বসে গেলাম ডিনারে সবাই । বসার দুই মিনিট এর মধ্যে পরিবেশন শুরু হয়ে গেলো । এই রেস্তোরাঁর বিশেষত্ব হলো নানাধরণের বারবিকিউ পরিবেশ করা হয় প্রথমে স্টার্টার আইটেম হিসেবে । আনলিমিটেড থাকে এটা ।

প্রথমে দিয়ে গেলো ফুচকা, ক্রিমি স্যালাড আর নানাধরণের স্নাক্স । এরপরে এলো ৭-৮ রকমের ভেজ কাবাব আর চপ । আমরা মোটে একবার করে নিলুম সেগুলো। তারপরে এলো নন-ভেজ । প্রথমে দিয়ে গেলো মাটন শিক কাবাব, চিকেন টিক্কা । এরপরে, চিংড়ি বারবিকিউ, চিকেন শামি কাবাব । এরপরে চিকেন রেশমি কাবাব আর ফিশ বারবিকিউ । এরপরে দিয়ে গেলো মাটন উইথ চিকেন স্যান্ডউইচ ।

এরপরে চিকেন লেগ বারবিকিউ আর চিকেন উইংস ফ্রাই । আমি খেলুম খুবই অল্প । আমার সেই মামাতো ভাই তেরো বার চিকেন লেগ বারবিকিউ আর চিকেন উইংস নিলো । আমি ভাবলাম এরপরে হয়তো main course অব্দি যেতে পারবে না ।

কিন্তু ভুল ছিল সেটা । ব্যুফেতে মেইন কোর্সে অনেক আইটেম ছিল । কিন্তু, আমি সাদা ভাত, ডাল, চারকমের গ্রীন স্যালাড , হাফএগ , ওয়ান পিস্ মাটন আর ওয়ান পিস্ চিকেন নিলাম ।

আর আমার সেই ভাই ২০ পিস্ মাটন, ৬ পিস্ চিকেন, চিকেন বিরিয়ানি নিলো । এবং এরপরে দুই তিনরকম কেক, মিষ্টি আর এক প্লেট ফলফলারি নিলো । আশ্চর্যের বিষয় সব কিছুই খেয়ে ফেললো ।

রাত ৯ টায় বাড়ি ফিরলাম আমরা সদলবলে ।


IMG_20220405_194617__01.jpg

IMG_20220405_192450.jpg

IMG_20220405_194609.jpg

FB_IMG_1654183902820.jpg

FB_IMG_1654183914217.jpg

FB_IMG_1654183940907.jpg

FB_IMG_1654183953439.jpg

বুফে রেস্তোরাঁ বারবিকিউ নেশন্স এ আমরা ।

তারিখ : ২৮ মে ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ৫০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

খাওয়ার আগে একটু হাঁটাহাঁটির বুদ্ধুটা কিন্তু বেশ। আসলেই বেশি খাওয়া যায়।

দাদা অনেক দিন আগের কথা। আপনি ,টিনটিন ,বৌদি ঐযে একটা জায়গা গাড়ি নষ্ট হয়ে আটকা পড়েছিলেন....., সেদিন আপনি এই টি-শার্ট ই পরেছিলেন। হাহাহা। মনে আছে।

এই টি-শার্টটি মনে হয় বৌদি দিয়েছে। এজন্যই দাদা ঘুরে ঘুরে এই টি-শার্ট টি পরে।

এটাই হবে মনেহয়। 😍😍

সারা জীবন দেখে এসেছি মেয়েরা মুখ ঢাকে। আর আপনার ক্ষেত্রে দেখি উল্টো। বৌদির মুখ খোলা থাকে আর আপনার চোখে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কালারের সানগ্লাস থাকে। যাই হোক অবশেষে আপনার খাওয়ার সাথে একজন টেক্কা দিয়েছে। উনি তো দেখি আপনার থেকেও আরো কয়েক ডিগ্রী উপরে। খুব ভালো সময় কাটিয়েছেন মনে হল।

রোজ দাদার খাওয়ার মেনু দেখে আমি ধপাস হই, আর আজ দাদার মামাতো ভাইয়ের খাওয়া দেখে । তবে দাদা আপনার সাথে আমার একটা মিল আছে সেটা হলো যারা খেতে ভালোবাসে আমিও তাদের খাওয়াতে এবং খাওয়া দেখতে খুব পছন্দ করি। একটা তৃপ্তি পাওয়া যায়।

দাদা টিশার্ট টা সত্যিই চমৎকার হয়েছে। আপনি যেটা পরেন সেটা তেই হিট 😅🙏।

দাদা তোমার এই সপরিবারে যাওয়াটা খুব ভালো লাগে আমার। মা বাবা কে রেস্টুরেন্টে নিয়ে যেতে খুব ভালো লাগে। তুমি বরাবরই তোমার বাবা মা কে সাথে করে নিয়ে যাও। এভাবেই থাকো। সাথে অনেক আলোকচিত্র দেখলাম, খুব ভালো লাগলো দাদা।

এই খাওয়াদাওয়া আমাদের চিরন্তন সংস্কৃতি। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হল শহরে তো বটেই, গ্রামেও আজকাল খাইয়েদের বড় একটা দেখা যায়না। একটা সময় যেকোন অনুষ্ঠানেই চ্যালেঞ্জ করে খঅওয়ার রীতি ছিল। অনেকসময় দুজন খাইয়ের মধ্যে রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যেত। আপনাদের খঅওয়া দাওয়া দেখে মনে হল সেই ঐতিহ্য এত সহজে লুপ্ত হবেনা। মামাতো ভাই এর জয় হোক।

দাদা আপনার বাড়ি থেকে ৪-৫ মিনিট লাগে বুফেতে যেতে ।সেখানে আপনারা ছয় জন গিয়েছিলেন সাথে আপনার মামাতো ভাই ছিল ।সেই গ্রাম থেকে এসেছে সে খেতে। বেশ ভালোই পারে যেটা দেখতে আপনার অনেক ভালো লাগে। প্রথমে 7 থেকে 8 রকমের ভেজ খাবার এসেছিল ।পরবর্তীতে ননভেজ খাবার খেয়েছেন ।সব মিলিয়ে দিনটি খুব ভালো কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা আমিও ভেবেছিলাম শুরুতেই এত ধরনের কাবাব ও চপ খাওয়ার পরে আর ফাইনাল কোর্স অবদি পৌঁছতে পারবে না। ফাইনাল কোর্সে চিকেন বিরিয়ানির সাথে ২০ পিছ মাটন ও ৬ পিছ চিকেন এতসব একজনের পক্ষে কিভাবে সম্ভব। তাও আবার শেষ পাতে দুই তিন রকমের কেক, মিষ্টি ও এক প্লেট ফলফলারি। আমারও এই ভোজনপ্রিয় আপনার ভাইটির খাওয়া দেখতে খুব ইচ্ছা করছিল। সবমিলিয়ে দাদা বুফে রেস্তোরাঁয় খুব আনন্দঘন একটি সন্ধ্যা কাটিয়েছেন। বুফে রেস্তোরাঁ পরিবেশ ও খাবার নিশ্চয়ই অনেক ভালো আপনার সুন্দর সন্ধ্যা টুকু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনাকে এই টি-শার্টটিতে কিন্তু অনেক ভালো লাগছে।অনেক দিন পর টিনটিন বাবুকে দেখলাম। দোয়া করি আপনারা যেন সপরিবারে এভাবেই ভালো থাকেন।

যাক মামাতো ভাইকে নিয়ে বুফে খেয়ে উসুল হয়েছে 😜😜।আসলে বুফে গেলে এই রকম দুই তিন খাদক নিলে ভালো হয়।যদিও আমি বেশ ভোজনরসিক মানুষ।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ

আপনার গ্রামের মামাতো ভাই , সে যে পুরোপুরি বেশ ভালোই খেতেই পারে তা কিন্তু আপনার পোস্টের লেখা গুলো পড়েই বুঝতে পারলাম ভাই । যাক তার জীবন সার্থক বলা যায় , একবারেই এতো খাবার খেয়ে নিল । তাছাড়াও আপনাদের সবাইকে একত্রে দেখে বেশ ভালই লাগলো ভাই ।

এই পোস্টটা পড়েই ক্ষুধা পেয়েছে!

দাদার সেলফির পিছনে অন্য মেয়ে চলে আসছে🤣
আপনার মামাতো ভাই এতো খাবার কীভাবে সাবাড় করলো তাই ভাবছি🙄। যাইহোক তনুজা আপুকে লাল ড্রেসটায় দেখতে বেশি সুন্দর লাগছে।

প্রথমেই বলি রেস্তোরার ইন্টেরিয়র ডিজাইন খুব সুন্দর। দাদা আপনি কম কম করেও বেশ কিছু খেয়ে নিয়েছেন দেখছি। আর মামাতো ভাই কে ছবিতে খুজছিলাম। তবে যতদূর মনে হয় আপনাদের ওখানে খাবারে ভেজাল টা অন্তত কম থাকে। টিনটিন বাবুই ভাল ঠান্ডা মস্তিস্কে খেয়ে নিচ্ছে । এই মূহুর্তগুলো স্মৃতি হয়ে থেকে যাবে। সকলের জন্য শুভকামনা রইল।

Bocoran Slot dengan RTP Tertinggi yang sudah pasti Aman dan Terpercaya situs EGSPIN88, Cukup dengan 1 akun anda dapat Bermain semua permainan yang tersedia pada situs EGSPIN88, Dengan modal receh 10.000 anda sudah bisa bermain game terbaik yang tersedia pada situs EGSPIN88. dan untuk Withdrawpun dengan berapapun pasti dibayar berapapun.

১৩ লেগ চিকেনের পর ২০ পিস মাটন ও ৬ পিস চিকেন। আহা..

১০ বছর আগেও খুব টানতে পারতাম আপনার মামাতো ভাইয়ের মত। এখন আর পারিনা। আর বাইরের খাবার ইচ্ছাই করে না।

বেশ ভালো একটি বুদ্ধি খাটিয়েছেন দাদা আসলেই খাবার আগে হাঁটাহাঁটি করলে একটু ক্ষুধা বেশি লাগে। তবুও কিন্তু আপনি আপনার মামাতো ভাই এর থেকে বেশি খেতে পারলেন না। আসলে আপনারে মামাতো ভাইয়ের খাবার খাওয়া দেখে আমি সত্যিই অবাক। তবে পরিবারের সবাই একসাথে কোথাও গেলে আসলে ভালই লাগে। খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন বোঝাই যাচ্ছে শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

দাদা আপনার ওই ভাইয়ের খাবারের বর্ণনা শুনে তো আমি পুরাই থ মেরে গেলাম। তবে এমন লোকই দরকার বুফেতে খাওয়ার জন্য। না হলে টাকার একেবারেই উসুল হয়না।

দাদা আপনার ওই ভাইয়ের খাবারের বর্ণনা শুনে তো আমি পুরাই থ মেরে গেলাম। তবে এমন লোকই দরকার বুফেতে খাওয়ার জন্য। না হলে টাকার একেবারেই উসুল হয়না।

প্রথমেই বলি দাদা আপনাকে দারুন দেখতে লাগছে। আর আপনার সেই ভাই মাশাআল্লাহ যা খেতে পারেন শুনে ভালোই লাগলো কারন অনেক মানুষ আছেন শত চেষ্টা করেও পেট ভরে খেতে পারেনা বিভিন্ন অসুখের কারণে।
উপর ওয়ালা তাকে সুস্থ রাখুন আর খাওয়ার তৌফিক দান করুন। পুরো পরিবারের জন্য আমার দোয়া সবসময়ই রয়েছে 🥀

আমার সেই মামাতো ভাই তেরো বার চিকেন লেগ বারবিকিউ আর চিকেন উইংস নিলো ।

হাহাহা!! দাদা আপনার মামাতো ভাই দেখছি সেই লেভেলের প্লেয়ার। একাই সব ফিনিশিং দিয়ে দিলো খেয়ে 🤭। এতো এতো খাবার খেলো। গ্রামের ছেলে বলে কথা 😊 । আর আপনি অল্প খেয়েই উঠে গেলেন। টিশার্ট টি আসলেই অনেক সুন্দর। আপনি দাদা দিন দিন আরও সুন্দর হয়ে যাচ্ছেন দেখছি 🤭😊

আসলেই খাওয়ার আগে একটু হাঁটাহাঁটি করলে কি বেশি খাওয়া যায়? হয়তো'বা ওনি তা অভ্যাসে পরিণিত করে নিয়েছেন যে খাওয়ার আগে একটু হাঁটা করে নেওয়াটা।আমি মনে করি দাদা আপনার মামাতে ভাই ভালো খেয়েছে।যেইভাবে বললেন আসলেই তা সত্যিই দেখতে পাচ্ছি।একেবারেই খাদক।যাক ওনার জন্য শুভ কামনা রইল যেন এইভাবে চালিয়ে যেতে পারেন সবসময়।

আর আমার সেই ভাই ২০ পিস্ মাটন, ৬ পিস্ চিকেন, চিকেন বিরিয়ানি নিলো । এবং এরপরে দুই তিনরকম কেক, মিষ্টি আর এক প্লেট ফলফলারি নিলো । আশ্চর্যের বিষয় সব কিছুই খেয়ে ফেললো ।

সন্ধ্যে ৭ টার দিকে গেলুম সবাই রেস্তোরাঁতে । আমার বাড়ি থেকে হাঁটা পথে মোটে পাঁচ মিনিট । আমরা সবাই গাড়িতে গেলুম, আর আমার ভাই গেলো হাঁটতে হাঁটতে । খাওয়ার আগে হাঁটা হাঁটি করলে খিদে পায় বেশ ।

বুফেতে খাইতে ভালোই লাগে । আমিও দু মাস আগে বুফে গিয়েছিলাম অনেক খেয়েছিলাম। টিনটিন বাবুকে খাওয়ানোর ব্যাপার টা দারুণ লেগেছে। দাদা আপনাকেও খুব সুন্দর লাগছে।

Google is paying $27485 to $29658 consistently for taking a shot at the web from home. I joined this action 2 months back and I have earned $31547 in my first month from this action. I can say my life has improved completely! Take a gander at what I do... http://Foxnews7.tk/

আমার সেই মামাতো ভাই তেরো বার চিকেন লেগ বারবিকিউ আর চিকেন উইংস নিলো ।

দাদা,চিকেন লেগ বারবিকিউ আর চিকেন উইংস তেরো বার খেয়েছে শুনে আশ্চর্য হয়ে গেলাম। পরবর্তীতে যে খাবারগুলো খেয়েছে শুনে এবং আপনার পোষ্টটি পড়ে আশ্চর্য হয়ে গেছি। আসলে সত্যি কথা দাদা,আপনি লিখেছেন গ্রামের মানুষ খাবার বেশি খায় গ্রামে যারা থাকে তারা প্রচন্ড রকমের পরিশ্রম করার কারণে এদের খিদে বেশি থাকে। দাদা হাঁটাহাঁটি করা রেস্টুরেন্টে যাওয়া হলে খিদে লাগে এটা সত্যি কথা।দাদা, সপরিবারে ডিনার করার মজাই আলাদা। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।

দাদা আপনার ভাইয়ের খাবার কথা শুনে আমার রীতিমত মাথা ঘুরছে। মানুষ কিভাবে এত খেতে পারে!! গ্রামের মানুষ একটু বেশি খায় এটা আমরা সবাই জানি তাই বলে এত!!! আমারও পরিচিত দু-চার জন মানুষ আছে যারা খুবই খাইয়ে কিন্তু আপনার ভাইয়ের কাছে তারা কিচ্ছু না। এত এত খাবার-দাবার তাও আবার আনলিমিটেড বুফের জনপ্রতি খরচ কত ছিল জানতে ইচ্ছে করছে।

আমার আবার খাইয়ে লোকের খাওয়া দেখতে ভারী ভালো লাগে ।

দাদা,এইটা আমার খুব প্রিয়।মানুষের খাবার খাওয়া দেখতে খুব মজা লাগে, আমি তো প্রায় প্রতিদিনই দেখি ইউটিউবে।তারপর নিজে খাওয়ার চেষ্টা করি কিন্তু খাবার আমার মুখ দিয়ে ঢোকেই না।শুধু দেখি,কিন্তু খেতে পারি না।☺️আপনারা বেশ জমিয়ে খেয়েছেন আর আপনার মামাতো ভাইও ।এটি বেশ বুঝতে পারছি দাদা।তনুজা বৌদির মিষ্টি হাসিটা ভারী সুন্দর লাগছে দেখতে।খাওয়া-দাওয়া করা ভালো, ধন্যবাদ দাদা।

বুফে খাওয়ার জন্য আপনার মামাতো ভাইয়ের লোকজন এক্কেবারে ফিট। এদের খাওয়া দেখে ও শান্তি। যদিও ব্যুফেতে গিয়ে আমি খুব একটা খেতে পারিনি। সাধারণত আমি বেশ ভালোই খাই। আপনি ননভেজ খুব একটা পছন্দ করেন না মনে হচ্ছে। আমি হলে তো ননভেজ এর উপরে ঝাঁপিয়ে পড়তাম। এই ধরনের বুফে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। রেগুলার বুফেতে যেমন লোকজনের সাথে হুড়োহুড়ি করে খাবার নিতে হয় সেটা আমার কাছে মোটেই ভাল লাগেনা। পরিবারের সাথে খেতে গিয়েছেন বিষয়টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।

আপনার মামাতো ভাইয়ের খাবার টেক্কা দেওয়ার কথা শুনে আমি তো হতবাক হয়ে গেলাম।আমিও বিভিন্ন প্রোগ্রামে বুফে খাই কিন্তু খুব বেশি খেতে পারিনা।তবে আপনাদের একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি যেটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে আপনারও যেখানেই যান সপরিবারে এই বিষয়টি আমার কাছে দারুন লাগে।আপনাদের সপরিবারে এবং আপনার মামাতো ভাইয়ের জন্য স্পেশাল শুভেচ্ছা রইল।খাওয়ার আগে উনি হেটে হেটে এসেছিলো কিন্তু খাওয়ার পরে কি হেঁটে হেঁটে যেতে পেরেছিল??খুব জানতে ইচ্ছে করছে??