Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪৫

in hive-129948 •  3 years ago 

Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪৫


পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪৪


হ্যালো বন্ধুরা,

শুভ দুপুর বন্ধুরা,

কেমন আছেন আপনারা ? আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন । কাল পার্কে গিয়ে ঝড়ের মধ্যে পড়েছিলাম । ও সে কি ধুলোর ঝড় রে বাবা । আমরা একটি বেঁটে তালগাছের নিচে ঘাসের উপরে বসে স্যান্ডউইচ খাচ্ছিলাম এমন সময় উঠলো ঝড় । ধুলোর ঝড় তাই দ্রুত পুরো স্যান্ডউইচটাকেই একবারে মুখের মধ্যে পুরে দিলাম । তারপরে না পারি গিলতে না পারি ফেলতে । এ এক ভারী মজার সমস্যা । এর পর ধীরে ধীরে পুরোটাই গলাধঃকরণ করে জল খেয়ে একটু সুস্থ হলাম এমন সময় । আর কি ? বৃষ্টি । বড় বড় ফোঁটায় পড়া শুরু মাত্র টিনটিনকে কাঁধে নিয়ে দিলাম দৌড় ।যদিও আমার ইচ্ছে ছিল বৃষ্টিতে খানিক ভিজি , কিন্তু সঙ্গে টিনটিন ছিল তাই ইচ্ছেটা বাদ দিলাম ।

এরপরে শপিং মলে গিয়ে গরম কফি খেয়ে চাঙ্গা হলাম । এরপরে অনেকক্ষন ধরে নানা জিনিসপত্র কিনে রাত সাড়ে ন'টার দিকে বাড়ি ফিরলাম ।

আর কথা না বাড়িয়ে আজকের মিউজিয়াম পর্বটা শুরু করি -

"প্রাচীন ভারতের এন্টিক দ্রব্যসামগ্রীর প্রদর্শনী" পর্বের আজকে ত্রয়োদশতম পর্ব । এ পর্যন্ত মোট বারোটি পর্বে আমি কাঠ, ধাতু ও হাতির দাঁতের তৈরী অনেক antique দ্রব্যের ফোটোগ্রাফ শেয়ার করেছি । আশা করি খুব একটা খারাপ লাগেনি আপনাদের কাছে ।

আমাদের আজকের এপিসোডে যে সব antique বস্তুর ফোটোগ্রাফি থাকছে সেগুলো হলো :

১. সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী প্রাচীন ভারতীয় অভিজাত পরিবারের বাচ্চাদের দুটি খেলনা
২. একটি সুপ্রাচীন চীনা মাটির ভাস
৩. একটি বহু পুরোনো চীনা মাটির বাসন
৪. একটি সুপ্রাচীন চৈনিক ঘর সাজানোর শিল্পবস্তু
৫. মর্মর পাথরে তৈরী একটি প্রাচীন ভারতীয় ভাস্কর্য
৬. সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস দাবার বোর্ড ও ঘুঁটি
৭. সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী অনেকগুলি শিল্পবস্তু - হাতি, সিংহ, ল্যাম্প শেড, বাক্স

তো বন্ধুরা চলুন দেখে নেওয়া যাক আমাদের আজকের আয়োজন কি আছে ! আশা করি খুব একটা খারাপ লাগবে না আজকের আয়োজন আপনাদের কাছে ।


সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী প্রাচীন ভারতীয় অভিজাত পরিবারের বাচ্চাদের দুটি খেলনা । বাঁ দিকের টা একটি গাভী আর ডান দিকের টা হলো একটি কুকুর । গাভী আর কুকুরের মূর্তি দুটি একেবারে নিখুঁত তৈরী করা । মনোমুগ্ধকর খেলনা ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


একটি সুপ্রাচীন চীনা মাটির ভাস । নীল রঙের উপরে সাদা রঙের ফুল, লতা-পাতার নান্দনিক কারুকার্য ভ্যাসটির গায়ে ।অপূর্ব দেখতে সত্যি ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এটি একটি বহু পুরোনো চীনা মাটির বাসন । থালাটি প্রকান্ড এবং নানা ধরণের ফ্লোরাল ডিজাইনে সৌন্দর্য্যমন্ডিত । সাদা রঙের থালাটির গায়ে নীল রঙের লতা-পাতা, লাল-গোলাপি-হলুদ রঙের ফুল এবং সবুজরঙের ফুলের পাতা দিয়ে নকশা করা । সত্যি অপূর্ব দেখতে থালাটি ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এটি একটি সুপ্রাচীন চৈনিক ঘর সাজানোর শিল্পবস্তু । এই শোপিসটি পুরোটাই চীনা মাটির তৈরী । সাদার উপরে নীল রঙের নানা রকমের ফুল, লতাপাতার ডিজাইন করা ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মর্মর পাথরে তৈরী একটি প্রাচীন ভারতীয় ভাস্কর্য । এটি একটি পাগড়ি পরিহিত প্রাচীন রাজপুরুষের প্রতিমূর্তি । মর্মর পাথর মানে মার্বেল স্টোন কেটে, খোদাই করে মূর্তিটি নির্মাণ করা হয়েছে । এবং পরে মোম পালিশ করা হয়েছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড । আর দু'পাশে সাজানো দাবার ঘুঁটি । যেহেতু সব ঘুঁটি গুলোই হাতির দাঁতের তৈরী, তাই এরা সাদা রঙের । তাহলে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি চেনার উপায় ? উপায় হলো ঘুঁটির ডিজাইনে । দুই পক্ষের ঘুঁটির ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা । তাই সহজেই বোঝা যাবে কে কালো আর কে সাদা ?
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী অনেকগুলি শিল্পবস্তু । উপরের তাকে রয়েছে হাতির সারি । মধ্যের সারির বাম দিক থেকে রয়েছে কারুকার্যময় ল্যাম্প শেড, সিংহের সারি এবং আরেকটি কারুকার্যময় হাতির দাঁতের তৈরী ল্যাম্প শেড । আর একেবারে নিচের তাকে রয়েছে একটি নানান নক্সাকাটা প্রাচীন হাতির দাঁতের তৈরী গয়নার বাক্স ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



দাদা আপনার Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪৫ এ ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর অনেকগুলো ঐতিহাসিক ছবি দেখতে পেলাম। ছবিগুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড । আর দু'পাশে সাজানো দাবার ঘুঁটি । যেহেতু সব ঘুঁটি গুলোই হাতির দাঁতের তৈরী, তাই এরা সাদা রঙের । তাহলে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি চেনার উপায় ? উপায় হলো ঘুঁটির ডিজাইনে । দুই পক্ষের ঘুঁটির ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা । তাই সহজেই বোঝা যাবে কে কালো আর কে সাদা ?

বিশেষ করে এই ঐতিহাসিক ছবিটি আমার কাছে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ছবিগুলো আমাদের মাঝে এরকম পর্যায় অনুসারে উপস্থাপন করার জন্য।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড । আর দু'পাশে সাজানো দাবার ঘুঁটি । যেহেতু সব ঘুঁটি গুলোই হাতির দাঁতের তৈরী, তাই এরা সাদা রঙের । তাহলে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি চেনার উপায় ? উপায় হলো ঘুঁটির ডিজাইনে । দুই পক্ষের ঘুঁটির ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা । তাই সহজেই বোঝা যাবে কে কালো আর কে সাদা ?
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।

এইটা বেশি সুন্দর লেগেছে ,বাকি গুলোও সুন্দর। মাঝে মাঝে আমারও বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে করে । ভয় হয় যদি ঠান্ডা লেগে যায় ।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড ।

দাবার বোর্ড টি সত্যিই অসাধারণ। হাতির দাঁতের এত সুন্দর কারু কাজ করা। দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। আজকের এপিসোড এর প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি সত্যিই অসাধারণ ছিল। সর্বশেষ ফটোগ্রাফি টিতে হাতির দাঁতের শিল্পবস্তু গুলো দারুন লেগেছে আমার কাছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা এসব প্রাচীন কারুকাজ সম্পন্ন বিভিন্ন জিনিসের ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

দাদা আপনার লেখা পড়ে একটু হাসি পাচ্ছিল। ঝড়ের কবলে পড়ে একটা স্যান্ডউইচ একবারে মুখের ভিতর দিয়ে দিলেন।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড । আর দু'পাশে সাজানো দাবার ঘুঁটি । যেহেতু সব ঘুঁটি গুলোই হাতির দাঁতের তৈরী, তাই এরা সাদা রঙের । তাহলে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি চেনার উপায় ? উপায় হলো ঘুঁটির ডিজাইনে । দুই পক্ষের ঘুঁটির ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা । তাই সহজেই বোঝা যাবে কে কালো আর কে সাদা ?

এই দৃশ্যটি একদম তাক লাগিয়ে দেয়ার মত ছিল। হাতির দাঁতের তৈরি কারুকার্যের শিল্প গুলো কতটা সুন্দর হতে পারে সেটা এই ছবিটা দেখলে বোঝা যায়।

দাদা,আপনাদেরকে আর স্যান্ডউইচ খেতে দিল না শান্তিতে।
আজকের এই পোস্ট দেখে প্রতিবারের মতই অবাক হয়েছি।সবগুলো ছবি এতই ভালো লেগেছে যে কোনটা রেখে কোনটার প্রশংসা করব। সবগুলো দেখতে এতটাই মনোরম যে তাকিয়েই আছি। এত সুন্দর কাজ করে প্রাচীন আমলের জিনিসগুলো সাজানো হতো। সত্যিই অনেক মুগ্ধ হয়ে গেলাম।

জি দাদা ভালো আছি আপনি কেমন আছেন। দাদা কালকে ঘুরতে গিয়েছেন শুনে ভালো লাগলো।মাঝে মাঝে একটু ঘুরতে বের হলে মন ভালো থাকে।

হঠাৎ ধুলোর ঝড় তাই দ্রুত পুরো স্যান্ডউইচটাকেই একবারে মুখের মধ্যে পুরে দিলাম ।

দাদা এই ব্যাপার টা অনেক মজার হলো🤗🤗।
দাদা আজকের Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৪৫ দেখে খুব ভালো লেগেছে। সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে।

এটি একটি সুপ্রাচীন চৈনিক ঘর সাজানোর শিল্পবস্তু । এই শোপিসটি পুরোটাই চীনা মাটির তৈরী । সাদার উপরে নীল রঙের নানা রকমের ফুল, লতাপাতার ডিজাইন করা ।

ধন্যবাদ দাদা,আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইল।

দাদা অনেকদিন পর বৃষ্টি বিলাসের সুযোগ পেয়েছিলেন কিন্তু মিস করলেন। আমাদের এখানেও কালকে বৃষ্টি হয়েছে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে স্যান্ডউইচ পুরোটাই মুখে দিয়েছেন। আপনার আজকের পর্বের যে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন তা অত্যন্ত আকর্ষণীয় মনমুগ্ধকর। হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি বিভিন্ন প্রকার কারুকার্য খচিত জিনিসপত্র ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এ আছে যা দেখে আমি অবাক। সবথেকে ভালো লেগেছে হাতির দাঁতের তৈরি দাবা খেলার গুটি। এটি অত্যন্ত সৃজনশীলতার কাজ। খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি জিনিসের বর্ণনা দিয়েছেন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছেন। এত সুন্দর ভাবে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আমাদের মাঝে এত এত ভাস্কর্য তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর পুরনো ঐতিহ্যের শিল্প-সংস্কৃতির কিছু দৃশ্য পটভূমি অনেকদিন যাবৎ দেখে আসছি। আপনার করা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে যা আগে কখনো দেখা হয়নি। সুন্দর সুন্দর হাতের কারুকাজ আমাকে মুগ্ধ করেছে। আজকের কিছু হাতের কারুকাজ এর দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হলাম দাদা। পরবর্তী পর্বের জন্য আশায় রইলাম।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড । আর দু'পাশে সাজানো দাবার ঘুঁটি । যেহেতু সব ঘুঁটি গুলোই হাতির দাঁতের তৈরী, তাই এরা সাদা রঙের । তাহলে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি চেনার উপায় ? উপায় হলো ঘুঁটির ডিজাইনে

দেখতে দেখতে ভারতের মিউজিয়ামের ৪৫ পর্ব ফটোগ্রাফি দেখতে পেয়ে খুবই ভাল লাগল।এই পর্বে ফটোগ্রাফির মধ্যে হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি করা মাস্টারপিস আমার কাছে সবচাইতে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় মনে হয়েছে। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের দেখার সুযোগ হলো আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে।

হাতির দাত দিয়ে শিল্পবস্তু সত্যি অকল্পনীয় সব শিল্প।অনেক সুন্দর সুন্দর সব শিল্প দেখে আমি মুগ্ধ। শুভকামনা দাদা

যদিও আমার ইচ্ছে ছিল বৃষ্টিতে খানিক ভিজি , কিন্তু সঙ্গে টিনটিন ছিল তাই ইচ্ছেটা বাদ দিলাম ।

দাদা আপনি বেড়াতে গিয়েছিলেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো। তবে বৃষ্টি না হলে হয়তো আপনার বেড়ানোর মুহূর্ত আরো বেশি সুন্দর হতো। মাঝে মাঝে বৃষ্টি উপভোগ করতে ও বৃষ্টিতে ভিজতে ভালো লাগে। তবে আপনার সাথে যেহেতু টিনটিন বাবু ছিল তাই না ভিজা ভালো হয়েছে। কারণ আপনি বৃষ্টিতে ভিজলে টিনটিন বাবু বায়না ধরতো বৃষ্টিতে ভিজতে। তবে যাই হোক সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন দাদা। আজকে আপনি মিউজিয়ামের ভেতরে থাকা যে সব ভাস্কর্য ও অন্যান্য জিনিসপত্রের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন সেগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে দাদা। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভালো লেগেছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য এবং আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

antique বস্তুর সবগুলো ফটোগ্রাফি আমাকে মুগ্ধ করেছে।দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইল

দাদা আমাদের এখানেও কয়েকদিন আগে বেশ ঝড় হয়েছিল। মনে হয় এবারের কালবৈশাখী ভুল করে আগে আগেই চলে এসেছে। যাই হোক হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি দাবার বোর্ডটি কিন্তু সত্যি অসাধারণ। এমন কারুকার্যময় বোর্ড এর আগে কখনো দেখিনি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

আমার কাছে দাবার বোর্ড টি খুবই ভালো লেগেছে। সত্যিই এটা একটি মাস্টারপিস অ্যান্টিক । এছাড়াও বাকি অ্যান্টিক শিল্পবস্তু গুলোও ভীষণ সুন্দর দেখতে। খুব সুন্দর একটি পর্ব উপভোগ করলাম দাদা। আর মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে আমারও খুব ভিজতে ইচ্ছে করে তবে ঠান্ডা লাগার ভয়ে বেশিভাগই ভেজা হয়না বৃষ্টিতে। অ্যান্টিক সব শিল্প বস্তুর এত সুন্দর সুন্দর পর্ব আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

এই বসন্ত দিনে এরকম মাঝে মাঝে ঝড় হয়ে যায় খুবই ধুলা বালি ছড়িয়ে পড়ে তখন । ব্যাপারটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো দাদা খুবই মজার গল্প ছিল এটা ।🤭

যাই হোক আজকের পরবর্তী খুবই ইন্টারেস্টিং ছিল এবং নতুন কিছু তথ্য জানতে পেরেছি এবং নতুন কিছু ফটোগ্রাফি ।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড ।

হাতির দাঁত দিয়ে কি সুন্দর করে দাবার ঘুঁটি বানিয়ে ফেলেছে ! অবাক করার মত ছিল। আগের যুগের কারুশিল্পের খুবই দক্ষ ছিল দক্ষতার সাথে সবগুলো কাজ সম্পন্ন করতে তারা ।

ও সে কি ধুলোর ঝড় রে বাবা । আমরা একটি বেঁটে তালগাছের নিচে ঘাসের উপরে বসে স্যান্ডউইচ খাচ্ছিলাম এমন সময় উঠলো ঝড় । ধুলোর ঝড় তাই দ্রুত পুরো স্যান্ডউইচটাকেই একবারে মুখের মধ্যে পুরে দিলাম । তারপরে না পারি গিলতে না পারি ফেলতে । এ এক ভারী মজার সমস্যা ।

হা হা হা হা বেশ মজা পেয়েছি দাদা। যদি সামনে থাকতাম তাহলে পুরো দৃশ্যটা ভিডিও করে রাখতাম আমি। এই রকম মজার দৃশ্য সব সময় আসে না হা হা হা।

ঝড়ের কবলে স্যান্ডউইচ রহস্য বেশ মজার ছিল। এবারের পর্বে হাতির দাঁতের সবগুলো কাজ খুব সুন্দর লেগেছে বিশেষ করে দাবা বোর্ড টা খুবই চমৎকার। দেখে খেলতে ইচ্ছে করছে।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি করা জিনিস গুলো আমাকে খুব অবাক করে কারণ কত নান্দনিকতার সাথে এগুলো করা হয়েছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

বাহ্, দাবা কোট এবং গুটি বেশ সুন্দর তো।একেবারে যা যা গুটির নাম তা তা। বাচ্চাদের খেলাগুলো ও ভালো লাগেছে।সবগুলোই সুন্দর। ধন্যবাদ আপনাকে।

ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের আরেক যাদুঘর ইন্ডিয়া। যুগে যুগে অনেক গোত্র এবং শাসকদের কবলে পরেছিলো আমাদের ভারতবর্ষ ফলে অনেক স্তাপনা এবং ঐতিহাসিক বিদর্শনের প্রতিচ্ছবির সাথে আজ আমাদের দেখা।

বিশেষ করে আপনি আমাদের মাঝে এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করেন মনে হয় মিউজিয়ামে ঘুরতেছি এবং দেখতেছি। দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে ইতিহাসে পাতার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য। দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। ❤️

দাদা, বৃষ্টির জন্য গতকাল অনেক বিরম্বনার শিকার হয়েছেন। বৃষ্টি ভেজার আনন্দ ভালোই উপভোগ করেছেন যদিও টিনটিন বাবুর জন্য তেমন একটা উপভোগ করতে পারেন নাই তারপরও শুনে খুবই ভালো লেগেছে। যাই হোক
দাদা, ভারতীয় মিউজিয়ামের এপিসোড ৪৫ পর্বে আপনি হাতির দাঁতের তৈরী প্রাচীন ভারতীয় অভিজাত পরিবারের বাচ্চাদের দুটি খেলনা ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন প্রাচীন চীনা মাটির বাসনের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। তবে দাদা, আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে হাতির দাঁতের তৈরী প্রাচীন ভারতীয় অভিজাত পরিবারের বাচ্চাদের খেলনা দুটি।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, ভারতীয় মিউজিয়ামের প্রাচীন ভাস্কর্য এবং জিনিসপত্রের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো জাদুঘরের ঐতিহাসিক জিনিস গুলো আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য, ঝড় আসার সময় আপনার সাথে ঘটে যাওয়া ব্যাপারটি খানিকটা মজার ছিল।

আপনার পোষ্টের মাধ্যমে হাতির দাঁত ব্যবহার করে এত কিছু তৈরি করা জিনিস আমরা দেখতে পেলাম, হাতির দাঁত দিয়ে এত সুন্দর সুন্দর জিনিস তৈরি করা যায় সেগুলো আগে দেখার সৌভাগ্য হয়নি। বিশেষ করে বাচ্চাদের খেলনা এবং দাবার ঘরতো আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে ।

দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম ভ্রমণের 45 তম পর্বে আরো অনেক সুন্দর সুন্দর ঐতিহাসিক ছবি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড । আর দু'পাশে সাজানো দাবার ঘুঁটি । যেহেতু সব ঘুঁটি গুলোই হাতির দাঁতের তৈরী, তাই এরা সাদা রঙের । তাহলে প্রতিপক্ষের ঘুঁটি চেনার উপায় ? উপায় হলো ঘুঁটির ডিজাইনে । দুই পক্ষের ঘুঁটির ডিজাইন সম্পূর্ণ আলাদা।

বিশেষ করে এই দাবার থালা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার ভ্রমণের মাধ্যমে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর অনেক কিছুই দেখতে পেলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। মিউজিয়ামের প্রতিটি ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অবিরাম ভালো বাসা ও শুভকামনা রইল দাদা।

আমরা একটি বেঁটে তালগাছের নিচে ঘাসের উপরে বসে স্যান্ডউইচ খাচ্ছিলাম এমন সময় উঠলো ঝড় । ধুলোর ঝড় তাই দ্রুত পুরো স্যান্ডউইচটাকেই একবারে মুখের মধ্যে পুরে দিলাম । তারপরে না পারি গিলতে না পারি ফেলতে । এ এক ভারী মজার সমস্যা । এর পর ধীরে ধীরে পুরোটাই গলাধঃকরণ করে জল খেয়ে একটু সুস্থ হলাম এমন সময় । আর কি ? বৃষ্টি । বড় বড় ফোঁটায় পড়া শুরু মাত্র টিনটিনকে কাঁধে নিয়ে দিলাম দৌড় ।

দাদা আজকে কিন্তু দারুন মজা পেলাম এটা পড়ে। আমি পড়তে পড়তে যেন সব আমার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। হাহা,,

হাতির দাঁতের তৈরী প্রতিটি জিনিস আমার কাছে এতোটা আকর্ষণীয় লাগে যা বলার মতো না। আমি জাস্ট অবাক হয় তাদের দক্ষতা দেখে। ধন্যবাদ দাদা।

স্যান্ডউইচ খাওয়ার বিষয়টি সত্যিই বেশ মজার ছিল দাদা।তাছাড়া আমাদের এদিকে ও হঠাৎ ঝড় উঠেছিল এবং বৃষ্টি হয়েছিল বড়ো ফোঁটায়।আসলে এই কারুকাজগুলি দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়,এতটা নিখুঁত যেন বারবার দেখতে ইচ্ছে করে।চোখের পলক পড়তেই চাইনা শিল্পীদের প্রতিভা ও সৃজনশীলতা দেখে।ধন্যবাদ দাদা,আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো।

তারপরে না পারি গিলতে না পারি ফেলতে । এ এক ভারী মজার সমস্যা ।

নুয়াইরা থেকে কেও চকলেট খুঁজলে ও ঠিক এই কাজটাই করে।তা মনে পরতেই আমার হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে গেলো।

সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী এটি একটি মাস্টারপিস । প্রকান্ড একটি নকশা করার থালার উপরে একটি সাদা-কালো খোপ কাটা দাবার বোর্ড।

এই দাবার বোর্ডটা জাস্ট চোখ ধাঁধিয়ে যাওয়ার মতোন।

দাবা টি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রাচীনকালেও দাবা খেলার প্রচলন ছিল। হাতির দাঁতের তৈরি হাতির সারি এবং সিংহের সারি দেখে মনটা ভরে গেল। আপনার বদৌলতে এগুলো দেখার সুযোগ পেলাম নতুবা হয়তো কখনোই দেখা হতো না। ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকবেন শুভেচ্ছা।

দাদা সত্যিই হাতির দাঁত দিয়ে এত সুন্দর সুন্দর কারুকার্য অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই নয়। এত সুন্দর যে সৌন্দর্যর বিবরণ দেওয়া খুব মুশকিল। হাতির দাঁতের নকশাগুলো সৌন্দর্যের যেন শেষ নেই। এবারের এপিসোড আমাদেরকে হাতির দাঁতে তৈরি হাতি তৈরি ল্যাম্পপোস্ট এবং সিংহ তৈরি কারুকাজ গুলি ছিল দেখার মতো। সিনেমাটির সুপ্রাচীন চিদাভাস এর উপরে রংয়ের কারুকাজ গুলো সত্যিই অসাধারণ ছিল, খুবই আকর্ষণীয় দেখতে বেশ দারুন লাগছে। আর আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।

মর্মর পাথরে তৈরী একটি প্রাচীন ভারতীয় ভাস্কর্য । এটি একটি পাগড়ি পরিহিত প্রাচীন রাজপুরুষের প্রতিমূর্তি । মর্মর পাথর মানে মার্বেল স্টোন কেটে, খোদাই করে মূর্তিটি নির্মাণ করা হয়েছে । এবং পরে মোম পালিশ করা হয়েছে ।

দাদা আপনি আপনার অবসর সময়ে পরিবার-পরিজনদের নিয়ে ঘুরতে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে পরিবার পরিজনদের নিয়ে ঘুরতে গেলে মন ভালো হয়। তবে দাদা আজকে আপনি যেই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন এই ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে মর্মর পাথরের তৈরি প্রাচীন ভাস্কর্যটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।