আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে একটি বিকেল কাটানো

in hive-129948 •  3 years ago 

১৪ তারিখ বিকেল বেলা আমরা সবাই গিয়েছিলাম কলকাতার আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেন্স এ । টিনটিন বাবুর জন্যই মূলতঃ গিয়েছিলাম আমরা । ভীষণ এনজয় করেছে এই দিনটি আমাদের টিনটিনবাবু । বাঘ দেখে দারুন খুশি হয়েছিল টিনটিনবাবু । আর খুশি হয়েছিল হরেক রকমের পাখি দেখে ।

ভীষণ আনন্দে কেটেছিল দিনটি তার । তার খুশিই আমাদের সবার খুশি । আমাদের টিনটিন বাবুর খুশির সেই দিনটির কিছু মুহূর্ত তাই আপনাদের সাথে আজকে ভাগ করে নিলাম ।


IMG_20211214_142803.jpg

IMG_20211214_142812.jpg

IMG_20211214_142815.jpg

IMG_20211214_142826.jpg


চিড়িয়াখানায় জেব্রা । সদায় কালোয় ক্রস ব্যান্ড পরা ঘোড়া সদৃশ জেব্রা দেখতে ভীষণ ভালো লাগে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_143447.jpg

IMG_20211214_143459.jpg


কাঁকর হরিণ । বার্কিং ডিয়ার নামেই এগুলি বেশি পরিচিত । এরা অনেকটা কুকুরের মতো ডাকে, সেই জন্যই এদেরকে বলে barking dear ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_143934.jpg

IMG_20211214_143949.jpg


Southern cassowary, এই পাখি গুলি ভয়ঙ্কর সুন্দর দেখতে । 'ভয়ঙ্কর' কথাটি এই জন্য বললাম যে এদের দেখতে প্রাগৈতিহাসিক পাখিদের মতোই দেখায় ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_144139.jpg

IMG_20211214_144146.jpg


সুন্দরবনের চিত্রল হরিণ । গেরুয়া রঙের উপরে সাদা সাদা ফোঁটা কাটা, মিষ্টি দেখতে চিত্রল বা চিতল হরিণ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_145832.jpg

IMG_20211214_145849.jpg


মহাবিপন্ন কুমির প্রজাতি "ঘড়িয়াল" । এদের আরেকটা নাম হলো মেছো কুমির । মুখটি অনেক সরু, তাই মাছ ছাড়া আর কিছুই খেতে পারে না । নিরীহ এই কুমির প্রজাতিটি এখন একেবারেই রেয়ার ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_150742.jpg


মিষ্টি জলের কুমির । এগুলোও এখন মহাবিপন্ন । এক সময় মিষ্টিজলের পুকুর, দীঘি, খাল-বিলে প্রচুর পাওয়া যেত ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_151122.jpg

IMG_20211214_151143.jpg


চিড়িয়াখানায় আমার একটা সেলফি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_153523.jpg

IMG_20211214_153525.jpg


সাদা বাঘ । বড়সড় ছিল এই এলবিনো রয়েল বেঙ্গল টাইগারটি । দেখতে দারুন ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_153904.jpg

IMG_20211214_153907.jpg

IMG_20211214_153913.jpg

IMG_20211214_153918.jpg

IMG_20211214_153922.jpg


সুন্দরবনের রাজা । দি রয়েল বেঙ্গল টাইগার । সত্যি রাজকীয় চেহারা ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


IMG_20211214_160812.jpg


ভারতীয় অরণ্যের শ্লথ বিয়ার । এটাই আমাদের দেশি ভাল্লুক ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


সাদা বাঘের একটা ভিডিও

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদা আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা দিনের মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আশাকরি আপনার পরিবারের সকল সদস্যদের কে নিয়ে আজকের এই দিন টা অনেক সুন্দর ভাবে কাটাতে পেরেছেন। আমার কাছে একটা জিনিস জানার কৌতূহল ছিল দাদা আজকের দিনের টিনটিন বাবু কেমন মজা পেয়েছে সেটি। কেননা প্রত্যেকটি ছোট বাচ্চা পশুপাখি দেখে অনেক আনন্দ পাই।

অসাধারণ একটি সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন দাদা। চিড়িয়াখানার অনেকগুলো প্রাণীর ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তবে আপনার বাঘের ভিডিও টি অসাধারণ ছিল। সত্যি অনেক ভালো লাগলো আপনার সুন্দর সময় টি কাটানো দেখে। ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। এবং শেয়ার করে আমাদের কেউ দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। শুভকামনা এবং ভালোবাসা রইলো।

ওয়াও দাদা কি চমৎকার একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন আজকে চিড়িয়াখানার মধ্য দিয়ে আর বাঘটি ও দেখতে খুব চমৎকার সুন্দর ধন্যবাদ দাদা এরকম একটি বাঘের দৃশ্য আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে অনেক সুন্দর বিকেল কাটিয়েছেন দাদা অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আর শেষে সাদা বাঘের ভিডিও দেখে অনেক ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইলো

দাদা আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে বিকেল বেলার সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন, আর খুবই ভালো লাগছে যে বাঘ দেখে টিনটিন বাবু খুবই খুশি হয়েছিল। আমি তো ভেবেছিলাম ভয় পাবে, কিন্তু বাঘ ও পাখি দেখে টিনটিন বাবু খুবই খুশি হয়েছিল। টিনটিন বাবুর খুশি মানে আপনাদের খুশি। সেদিন আপনি খুবই আনন্দের সাথে দিনটি কাটিয়েছেন। আর আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। আর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

জুলজিক্যাল গার্ডেন, তিরুবনন্তপুরম
তিরুবনন্তপুরম চিড়িয়াখানা হল ভারতের প্রাচীনতম চিড়িয়াখানা যা এখনও মন্দিরের শহর তিরুবনন্তপুরমের মূল এলাকায় তার আসল জায়গায় অবস্থিত। একইভাবে জাদুঘর এবং বোটানিক্যাল গার্ডেন দেশের মধ্যে প্রাচীনতম। স্বাথি তিরুনাল মহারাজা (1816-1846), একজন বিখ্যাত রাজা এবং সঙ্গীত সুরকার যিনি 1830-1846 সাল পর্যন্ত ত্রাভাঙ্কোর শাসন করেছিলেন, তিরুবনন্তপুরম যাদুঘর এবং চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠার কল্পনা করেছিলেন। তার ঘোড়সওয়ার প্রজনন কেন্দ্রে হাতি সহ জন্তুর চমৎকার সংগ্রহ ছিল। ত্রিভান্দ্রাম আস্তাবলে তিনি একটি চিড়িয়াখানা তৈরি করেন এবং তাতে বাঘ, চিতাবাঘ, চিতা, হরিণ, ভাল্লুক এবং সিংহ পালন করেন। এই চিড়িয়াখানাটি তার ভাই উট্রাম তিরুনাল মার্থান্ডা ভার্মার তত্ত্বাবধানে এবং তারপরে ব্রিটিশ রেসিডেন্ট জেনারেল ক্যালেনের হাতে আসে যার ফলে তিরুবনন্তপুরমে একটি যাদুঘর এবং চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। ত্রাভাঙ্কোরের মহারাজার পৃষ্ঠপোষকতায়, 1855 সালে জেনারেল কালেনকে এর চেয়ারম্যান, ইলিয়া রাজাকে এর ভাইস-প্রেসিডেন্ট এবং মিঃ অ্যালেন ব্রাউনকে সেক্রেটারি এবং মিউজিয়ামের পরিচালক হিসাবে নিয়ে একটি কমিটি গঠিত হয়েছিল। যাদুঘরটি 1857 সালের সেপ্টেম্বরে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এই জাদুঘরটি খুব বেশি মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারেনি এবং তাই 1859 সালে একটি চিড়িয়াখানা এবং একটি পার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এই জুওলজিক্যাল গার্ডেনটি তার অনন্য প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং ঘন সবুজের জন্য ভারতে অনন্য। লম্বা গাছের জাঁকজমক, লম্বা বাঁশ, সবুজ ল্যান্ডস্কেপ এটিকে একটি অনন্য গন্তব্য করে তোলে যা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে সুন্দর চিড়িয়াখানার মধ্যে স্থান করে নেয়। 36 একরেরও বেশি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এবং শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, এই চিড়িয়াখানাটি তিরুবনন্তপুরমের মানুষের জন্য তাজা বাতাসের একটি চমৎকার উৎস এবং কেরালার বাইরে এবং বিদেশ থেকে আসা দর্শনার্থীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় পর্যটন ও বিনোদনের গন্তব্য। কেন্দ্রও।

Nice

thank you for appreciating and encouragement, and kindly upvote in my profile https://steemit.com/@mamraj2020/posts

দাদা প্রথমে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা প্রাণীগুলোর। ভিডিওটা অনেক ভালো লাগলো একটা সাদা বাঘের উপর। অনেকদিন যাব তো এসব প্রাণী কাছ থেকে দেখি না। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল দাদা অবিরাম।

জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। একটি বিকেলে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। কাঁকর হরিণ এর আগে আমি কখনও দেখিনি। যদিও আমি ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন চিড়িয়াখানায় ঘুরতে গিয়েছি। কিন্তু কাঁকর হরিণ আমি কখনো দেখিনি। নতুন কিছু প্রাণীর সাথে পরিচিত হলাম আজকে। আপনার সেলফি দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আমাদের মিষ্টি টিনটিন বাবু নিশ্চয়ই অনেক উপভোগ করেছে এই মুহূর্তগুলো। কারণ টিনটিন বাবু বেড়াতে গেলে খুবই খুশি হয়। শুধুমাত্র টিনটিন বাবু নয় প্রতিটি ছোট বাচ্চা বেড়াতে গেলে অনেক আনন্দ পায়। চার দেয়ালের মাঝে বন্ধ থাকতে ছোটদের ভালো লাগেনা। টিনটিন বাবু অনেক খুশি হয়েছে মনে হয়। আপনি আপনার শত ব্যস্ততার মাঝেও টিনটিন বাবুর কথা চিন্তা করে সুন্দর একটি জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো দাদা। শত ব্যস্ততার মাঝেও নিজের পরিবারকে সময় দেওয়া উচিত। দাদা আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এবং দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সকলের জন্য শুভকামনা রইল দাদা।

দাদা, জুওলজিকাল গার্ডেনে যে আপনি সুন্দর সময় কাটিয়েছেন সেইটা আপনার পোস্ট দেখেই বুঝা যাচ্ছে। সত্যি বলতে আপনাকে দেখার অনেক ইচ্ছে ছিল আজকে পোস্টের মাধ্যমে আপনাকে দেখার সৌভাগ্য হলো। প্রতিটি ছবি অনেক সুন্দর ছিল জীবন্ত প্রানী। বিশেষ করে সাদা বাঘের ভিডিও দেখলাম। আমি আগে কখনো সাদা বাঘ দেখিনি। আজকেই প্রথম দেখা হলো। আপনি অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। এটাই দোয়া করি সব সময় নিজের পরিবার নিয়ে সুন্দর মুহুর্ত কাটাবেন। আপনার জন্য মন থেকে শুভকামনা রইলো। টিনটিন বাবুর জন্য আমার ভালোবাসা রইলো 💞

বাহ্ দাদা আপনার কাটানো মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দী করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করে খবই ভালো করেছেন। আর দেখে খুবই ভালো লাগলো আমার। আর যাই হোক সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। আর তাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

I am very glad to see your shared pictures looks like you are launching discovery or Animal kingdom channels :))) I hope you captured a Special skilled photography
@rme

দাড়িগুলো পুরো দেবদাসের মতো মনে হচ্ছে কিন্তু চোখ দুটো আইনের পর্দা দিয়ে ঢাকা, হা হা হা হা

জেব্রাগুলো দেখতে বেশ লাগছে, তবে বাঘের দৃশ্যগুলো বেশ লেগেছে আমার কাছে, হালুম হালুম। ভিডিওটি সংযুক্ত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা, মনে হলো কাছ হতে উপভোগ করলাম।

দাদা আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনাদের আজকের ঘুরতে যাওয়ার মুহূর্ত এবং প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লাগলো। আর টিনটিন বাবুর জন্যই আপনাদের আজকের ঘুরতে যাওয়ার মুহূর্ত শুনে খুবই ভালো লাগলো। ঠিকই বলেছেন আপনি ছোটদের আনন্দ আমাদের বড়দের কাছে সবথেকে বেশি খুশির।

দাদা আপনার চিড়িয়াখানার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। বিশেষ করে জেব্রার ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। জেব্রা দেখতে খুবই সুন্দর আর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আরও সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। মিঠা পানির কুমির দেখে আমার ভালো লাগলো, আর বিশেষ করে বাঘের ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওটা আমার খুবই ভালো লেগেছে।সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

খুবই আনন্দময় সময় কাটিয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। বিশেষ করে আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাপি দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমরা পশু পাখি গুলো খুবই সুন্দর ভাবে দেখতে পেলাম। বিশেষ করে জেব্রার ফটোগ্রাফি গুলো আমার অনেক ভালো লেগেছে এবং বাঘের ভিডিওটি খুবই সুন্দরভাবে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

দাদা আপনি 14 তারিখ বিকেলে খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত পার করেছেন দেখছি ।আসলে জুওলজিকাল গার্ডেন এবং সেখানকার প্রাণীগুলো খুবই চমৎকার ভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ দাদা । টিনটিন বাবুর জন্য যাওয়া হয়েছিল দেখেই বুঝতে পারছি। অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটালেন নিজের পরিবারের সাথে। যেটা আমাদের সাথে শেয়ার করলেন ।আমাদের কাছেও খুবই ভালো লাগলো ।আপনার সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করা দেখে সুন্দর বর্ণনা উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।❤️❤️দাদা।

দাদা টিনটিনের সাথে আমিও দেখে নিলাম আলিপুর জুওলজিকাল গার্ডেন খুব ভালো লাগলো সাথে বাড়তি পাওনা আপনাকে দেখা। সাদা বাঘের ভিডিও টা দারুণ।

দাদা আপনে আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনে বিকেলের সময়টা খুব সুন্দর ভাবে কাটিয়েছেন। তবে আমি এখানে অনেকগুলো প্রাণী নতুন দেখলাম, আপনার পোষ্ট থেকে। বিশেষ করে কুমিরের মতো দেখতে প্রাণীটা আমি আগে দেখি নাই। আপনে অনেক সুন্দর ভাবে সবগুলো প্রাণীর ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। বাঘের ভিডিওটা অনেক ভালো লাগল। তবে আপনার সেলফিটা কিন্তু অনেক সুন্দর লাগছিল। যদিও আপনার চোখগুলো দেখা যায় না। তবুও আপনার চেহারাটা দেখে অনেক ভালো লাগল। আপনার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা এবং শুভ কামনা রইল।

দাদা আপনি আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে খুবি সুন্দর সময় কাটিয়েছেন, খুবই সুন্দর সুন্দর পশু গুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন। এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি চিড়িয়াখানার পশু গুলো খুবই সুন্দর ভাবে দেখতে পেলাম। বিশেষ করে বাঘের ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে বাঘের ফটোগ্রাফি করেছেন এবং মিষ্টি পানির কুমিরের ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আর বিশেষ করে আপনার বাঘের ভিডিওটা আমার অনেক ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওটি দিয়ে এই সুন্দর ভাবে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা

আলিপুর চিড়িয়াখানায় বেশ ভালো সময় কেটেছে আপনার। টিনটিন সোনার জন্য মূলত আপনার ওখানে যাওয়া হয়েছে। আসলে বাচ্চাদের খুশি সবথেকে বড় বিষয়। আর আমরাও মোটামুটি উপভোগ করলাম ছবিগুলো। বিশেষ করে সাদা বাঘ আমার ভীষণ ভালো লেগেছে ♥️

সুন্দরবনের চিত্রল হরিণ । গেরুয়া রঙের উপরে সাদা সাদা ফোঁটা কাটা, মিষ্টি দেখতে চিত্রল বা চিতল হরিণ।
দাদা 'জুলজিক্যাল গার্ডেন'এর হরিণ গুলো দেখে আমার রাজশাহী চিড়িয়াখানার হরিণগুলোর কথা মনে পড়েছে। রাজশাহী চিড়িয়াখানাতে ঠিক এমনই এক পাল হরিণ ছিল। যা মানুষকে দেখলে দৌড়ে পালিয়ে যেত কিন্তু কোন খাবার নিয়ে সামনে দাঁড়ালে আগিয়ে এসে খাবার নেওয়ার চেষ্টা করত।
আপনি সব মিলিয়ে এ গার্ডেন এর সকল পশুরই কমবেশি ফটোগ্রাফি করেছেন এবং সুন্দরভাবে তার আলোকচিত্র পাশাপাশি বর্ণনা করেছেন ।মনে হচ্ছে যেন আপনারা গার্ডেন ভ্রমণে ছিলেন আর আমি আপনাদের পাশে অবস্থান করেছিলাম। বাঘটি দেখে মনে হচ্ছে যেন এই চিড়িয়াখানার সকল পশুকে ভালোভাবে তদারকি করা হয়। সঠিক পর্যবেক্ষণ তাদের জন্য রয়েছে। আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।

দাদা আপনার জুওলজিক্যাল গার্ডেনস এর ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে জেব্রার ফটোগ্রাফি। কাকর হরিণটিকে দেখে একটু অবাক হয়েছিলাম। কুকুর মনে করেছিলাম। ভাবছিলাম যে কুকুর ও চিড়িয়াখানায় রেখেছে। পরে পড়ে বুঝতে পারলাম যে এটি হরিণ। বাঘ খাঁচার মধ্যে থাকলে কি হবে দেখলেই ভয় লাগে। আর আপনার সেলফি। ওটার কথা আর নাই বলি। টিনটিনে বাবুর একটি ছবি দিলে মনে হয় পূর্ন হত পোস্টটি। খুব সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন পরিবারের সঙ্গে।

আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনটি সত্যিই অনেক সুন্দর।চিড়িয়াখানায় নানান ধরনের প্রাণীর সমাহার।প্রতিটি প্রাণীর ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে।টিনটিন বাবু এগুলা দেখে নিশ্চয়ই খুব মজা পেয়েছে।আপনাদের কাটানো মুহূর্তগুলো দেখে আমার চিড়িয়াখানায় যেতে ইচ্ছা করছে।শুভকামনা রইলো আপনাদের জন্য।

টিনটিন বাবুর খুশি মানে আপনাদের খুশি শুনে খুব ভালো লাগলো।টিনটিন বাবুর জন্য হলেও আপনারা একত্রে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন।চিড়িয়াখানায় খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন।ফটোগ্রাফির নিচে প্রতিটি ছবির বর্ণনা করেছেন।আপনাদের কাটানো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

পার্ক বা চিড়িয়াখানা মানেই অসংখ্য প্রাণীর সমাহার। আর এখানে গেলে অনেক পশুপাখি দেখলে মানুষের মন ভরে যায় এবং মন অনেক সতেজ হয়ে ওঠে, বিশেষ করে ছোট ছেলেমেয়েরা সেখানে গেলে তাদের প্রতিভা বিকাশে অনেক বেশি উপকার হয়। অনেক প্রাণীর এত সুন্দর ফটোগ্রাফি ভাগ করে নেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

nice

  • দাদা সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে, জুওলজিকাল গার্ডেন এর ভিতরকার পরিবেশ অসাধারণ জেব্রা,সাদা বাঘ, হরিণ সব মিলিয়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে ছবিগুলা দেখে। যে সুন্দর জাইগা টিনটিন বাবুর তো ভালো লাগবেই।

চিরিয়াখানা/ জুলজিক্যাল গার্ডেন দেখতে কার না ভালোলাগে। এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রাণী দেখা যায়। এখনকার ‍দিনে তো এসব প্রাণী দেখাই মিলে না । বিভিন্ন প্রাণী দেখা ও তাদের সাথে পরিচিত হওয়ার এখন একমাত্র পথ হচ্ছে জুলজিক্যাল গার্ডেন। আপনার তোলা প্রাণী গুলো দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে ভাগ করার জন্য। টিনটিন বাবুর জন্য থাকল শুভকামনা।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

দাদা আজকের এই পোষ্ট আমার ভাই ঈশানের একদম মনের মত পোস্ট। খুব মন দিয়ে দেখছিল। আর বলছে, বাবাকে বলবো আমাদের নিয়ে যেতে 😊। আসলে দাদা ছোট বেলায় আমাদেরও প্রাণীদের নিয়ে সব সময় একটা আলাদা ভালোবাসা কাজ করতো। টিনটিন বাবু আর ঈশানেরও তাই। খুব ভালো একটা সময় যে টিনটিন সোনার গেছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে। সুযোগ বুঝে একবার আমরাও ঘুরে আসবো।

আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে আপনার কাটানো একটি বিকেলের সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। ছোট বাচ্চারা জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে ঘুরতে খুবই পছন্দ। কারণ জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে বিভিন্ন ধরনের জীবজন্তুর দেখে তাদের মন আনন্দে ভরে যায়। টিনটিন বাবু ঘুরতে গিয়ে অনেক খুশি হয়েছে এটা বোঝাই যাচ্ছে।ঘুরতে গিয়ে টিনটিন বাবু নতুন অনেকগুলো প্রাণীর সাথে পরিচিত হয়েছে। পৃথিবীতে এমন কিছু প্রাণী রয়েছে যেগুলো সচরাচর বাহিরে দেখতে পাওয়া যায় না। অনেক প্রাণী আজ বিলুপ্তির পথে। তবে জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে গেলে বিভিন্ন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়। টিনটিন বাবু এসব প্রাণী দেখে নিশ্চয়ই অনেক খুশি হয়েছে। কারণ ছোট বাচ্চারা ঘুরতে বা বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রে যেতে বেশি পছন্দ করে। টিনটিন বাবুর খুশির জন্য মাঝে মাঝে দূরে কোথাও ঘুরে আসা উচিত দাদা। টিনটিন বাবুর সাথে সাথে আপনারা সকলে অনেক আনন্দ করেছেন এটা বোঝাই যাচ্ছে। দাদা আপনি আপনার পরিবারের সকলের সাথে ঘুরতে গেছেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো। কারণ নিজের মনের প্রশান্তির জন্য মাঝে মাঝে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে পরিবার নিয়ে ঘুরতে গেলে অনেক ভালো লাগে। আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলো আপনি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দাদা। আপনার ফটোগ্রাফিগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন জীবজন্তু গুলো আমরা দেখতে পেলাম। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে দাদা। আপনি একদম ঠিক বলেছেন দাদা দেখতে একদম রাজকীয় লাগছে। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চেহারার মধ্যে রাজকীয় একটা ভাব রয়েছে। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



দাদা মনে হচ্ছে আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনসে দিনটা ভালোই কেটেছে। বিশেষ করে টিনটিন বাবুর কাছে খুবই ভালো লেগেছে। কারণ ছোট বাবুরা পশুপাখি দেখে খুব আনন্দ পায়। আর সেদিন তো টিনটিন বাবুর দিনটা খুব আনন্দের ছিল কারণ ও সবগুলো পশু পাখি সরাসরি দেখেছে। সবগুলো ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর ছিল দাদা। দাদা আপনার আনন্দ ময় সময় গুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এভাবেই আনন্দে কাটুক আপনাদের জীবন এই কামনা করি।

টিনটিন বাবুর খুশির জন্য চিড়িয়াখানায় বেড়াতে যেয়ে আপনারাও সময়টা অনেক আনন্দে কাটিয়েছেন। রয়েল বেঙ্গল টাইগার, এলবিনো রয়েল বেঙ্গল টাইগারের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আমার কখনও এ ধরণের চিড়িয়াখানায় বেড়াতে যাওয়া হয়নি। আপনার দেওয়া পশু পাখির ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ধরনের পশু পাখির সম্পর্কে জানতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আমাদের মাঝে আপনাদের আনন্দঘন মুহূর্তে কাটানো সময়গুলো শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইলো আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য দাদা।

ভীষণ আনন্দে কেটেছিল দিনটি তার । তার খুশিই আমাদের সবার খুশি । আমাদের টিনটিন বাবুর খুশির সেই দিনটির কিছু মুহূর্ত তাই আপনাদের সাথে আজকে ভাগ করে নিলাম ।

টিনটিন বাবুর আনন্দে ভাগ বসাতে পেরে, আমিও গর্বিত। ভাল থেকে আমাদের জন্য আরও খুশি, বয়ে নিয়ে আসুক এই কামনায় আশির্বাদ ছুড়ে দিলাম।

বাহ আপনার বিষয়বস্তু সত্যিই আকর্ষণীয়, ভাগ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

আপনার পোষ্টটি পড়ে সত্যিই খুব ভালো লাগলো দাদা। আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে।

so cute if not bite

দাদা চিড়িয়াখানায় টিনটিন বাবু যে খুবই খুশি হয়েছে জেনে খুবই ভালো লাগলো ।আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন বাচ্চাদের খুশী মানেই সবার খুশি ।আপনি প্রত্যেকটা ছবি খুব সুন্দর করে তুলেছেন। বিশেষ করে বাঘ হরিণ এদের ছবিগুলো অনেক বেশি ভালো লেগেছে। খুবই মজা করে ঘুরে বেরিয়েছেন আপনারা ছবিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আসলে অনেক ব্যস্ততার মাঝে ও পরিবারের সাথে একটু বিনোদনের প্রয়োজন আছে ।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।

চিড়িয়াখানা ভ্রমণ এর মাধ্যমে অনেক বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী দেখা যায়। মিঠা পানির কুমির গুলো সত্যিই এখন বিলুপ্তপ্রায় তবে আমাদের বাংলাদেশ কিছু অঞ্চলে এখন কুমির চাষ করার কথা শোনা যাচ্ছে। বিদেশ থেকে ট্রেনিং নিয়ে এসে কিছু মানুষ এই কুমির চাষের প্রতি উদ্বুদ্ধ হচ্ছে এবং এটি নাকি লাভজনক একটি কাজ।

ভিডিওতে সাদা ডোরাকাটা বাঘটি বেশ প্রাণবন্ত ও ভয়ঙ্কর লাগছিল। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

দাদা প্রথমেই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই, আমাদের সাথে এতো সুন্দর মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে টিনটিন সোনা খুব খুশি হয়েছে।
দাদা আপনার জন্য ও আপনার পরিবারের সবার অনেক দুআ ও শুভকামনা রইলো।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি সুন্দরবনের চিতল হরিণ দেখতে পেলাম এবং মিঠা পানির কুমির আর বিশেষ করে বাঘের ভিডিওটি, আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই প্রশংসনীয়। খুবই সুন্দরভাবে আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

এটা একেবারে ঠিক বলেছেন দাদা। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চেহারাটাই একেবারে রাজকীয়। নামের সাথে মুখের একেবারেই মিল। আর সাদা বাঘের ভিডিওটা দেখে একেবারে চমকে গেলাম আমি। এর আগে কখনো সাদা বাঘ দেখিনি।

খুব সুন্দর ছবি দিয়ে আমি সত্যিই পছন্দ করি। 👍

প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ও ভিডিওটি অসাধারণ দাদা।প্রত্যেক বাচ্চাদের কাছে চিড়িয়াখানা মানে অফুরন্ত আনন্দের বিষয়।বিভিন্ন ধরনের জীব -জন্তু দেখতে বাচ্চারা খুবই ভালোবাসে।আর বাচ্চাদের মুখের হাসি সবসময় ভালো লাগে।বাঘটি দারুনভাবে ঘোরাফেরা করছিল।খুবই ভালো লাগলো চিড়িয়াখানার সুন্দর জীব-জন্তুর ছবিগুলি দেখে।টিনটিন বাবু অনেক আনন্দ করেছে বেশ বুঝতে পারছি।টিনটিন বাবুর জন্য অফুরন্ত ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো।ধন্যবাদ দাদা।

পশ্চিমবঙ্গের এই চিড়িয়াখানাতে ভালো প্রাণী আছে দেখলাম আপনার মাধ্যমে ।ঘুরতে গেলে অনেকে আনন্দ হয়। আমাদের বাংলাদেশের চিড়িয়াখানাতে তেমন কোন ভাল প্রাণী নেই ।সাদা বাগ এই প্রথম দেখলাম আগে কখন ও দেখিনি ।আর ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর ছিলো ।ধন্যবাদ দাদা টিনটিন বাবুর আনন্দের মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ।

বাচ্চারা সবসময় প্রানী দেখলে মজা পায়।আশা করি টিনটিন সাহেব খুব মজা পেয়েছে। মাঝে মাঝে এমন ফুরসৎ পেলে ঘোরাঘুরি করলে মন্দ হয়না দাদা।একঘেয়েমিও দুর হয়, ভিষন ভালোও লাগে।সামনের বছর আমারও কলকাতা যাবার অনেক ইচ্ছে আছে। এবং অবশ্যই আলিপুর জুওলজিকাল গার্ডেনস এ যাবো।

পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারলাম আপনাদের খুব সুন্দর সময় কেটেছে আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেন এ । টিনটিনবাবু নিশ্চয়ই খুব মজা পেয়েছে। আর দাদার সাথে আমি একমত, সুন্দরবনের রাজা বনের রাজা রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চেহারা আসলেই রাজকীয় । সাদা বাঘ আমি আগে কখনো দেখিনি আপনার ছবি এবং ভিডিওর মাধ্যমে প্রথম দেখতে পেলাম । আর আপনাকে দেখার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাকে দেখার সেই ইচ্ছাটা পূরণ হয়ে গেল। এটা ছিল বাড়তি পাওনা ।ধন্যবাদ এত সুন্দর ছবি গুলো আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য ।

Hello,
I am new user in steemit. Now I am sharing English basic grammar for everyone. I need your support.please support me.

চিড়িয়াখানায় কাটানো সুন্দর সময় আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। টিনটিন বাবু পশু পাখি দেখে খুব খুশি হয়েছে এটা জেনে আমার খুব ভালো লেগেছে। ছোট বেলার আমি যখন ঢাকা চিড়িয়াখানায় গিয়েছিলাম তখন আমি ও খুব মজা পেয়েছিলাম। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা 💚

দাদা, আপনার পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারলাম, কলকাতার আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেন্স আপনি দুর্দান্তভাবে উপভোগ করেছেন। কলকাতার আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেন্স এর বিভিন্ন ফটোগ্রাফি যেমন জেব্রা, কাকর হরিণ,Southern cassowary পাখি,সুন্দরবনের চিত্রল হরিণ, মেছো কুমির, মিষ্টি জলের কুমির, সাদা বাঘ, সুন্দর বনের রাজা রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং ভাল্লুকের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। আমার কাছে সবচাইতে অসাধারণ সুন্দর লেগেছে আমার প্রাণপ্রিয় দাদার ফটোগ্রাফি দুইটি দেখতে। দাদা আপনি এবং আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। আপনারা সবাই দীর্ঘজীবী হউন।

এটা চমত্কার যে টিনটিন চিড়িয়াখানায় একটি ভাল সময় ছিল! আপনি প্রতিটি ফটোগ্রাফের সাথে একটি চমৎকার কাজ করেছেন। এটি বিশেষ করে বাঘের হরিণ যারা তাদের ফটোগ্রাফগুলি সবচেয়ে বেশি উপভোগ করে! আপনি একটি ভাল সময় কাটাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে.

তাদের প্লেটে অনেক কিছু থাকা সত্ত্বেও, তারা তাদের পরিবারের সাথে কিছু মজা করার গুরুত্ব স্বীকার করে। বিস্ময়কর ভাগ্য একটি মহান চুক্তি আপনার উপায় আসে! |

কলকাতার আলিপুরে এতো সুন্দর একটি জুওলজিকাল গার্ডেন আছে জানা ছিলনা। আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছি দাদা। টিনটিন বাবাই ভীষণ খুশি হয়েছে। এতো কাছ থেকে বাঘ,হরিণ,কুমির,জেব্রা দেখতে পেরে খুব খুশিহয়েছে। তবে দাদা souther cassowary পাখি আমি আগে কখনো দেখিনি। এর পাখির নামটিও জানিনা। দেখতে ভীষণ লাগছে। উটপাখির মতো অনেকটা। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা টিনটিন বাবাইকে নিয়ে কাটানো মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

প্রতিটা ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে দাদা। আর আপনি জীবজন্তু প্রেমী একজন মানুষ সেটা আমার কাছে সত্যি খুব ভালো লাগে এবং মন থেকেই শ্রদ্ধাবোধ জেগে ওঠে।
আপনার জুওলজিক্যাল গার্ডেনে খুব সুন্দর একটি সময় কেটেছে জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ভালোবাসা রইল দাদা।

জি দাদা আপনি ঠিক বলেছেন টিনটিন বাবুর খুশিই আমাদের সবার খুশি। দাদা প্রত্যেকটি ছবি অনেক সুন্দরভাবে ক্যামেরাবন্দি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো । আর ভিডিওটা দেখে অনেক ভালো লাগেছে কারন বাংলাদেশের চিড়িয়াখানায় বাঘ একটি আবদ্ধ অবস্থায় থাকে আর এটা অনেক খোলামেলা জায়গায় ঘুরছে এটা দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে। দাদা এর সকল প্রাণী নিজ চোখে দেখেছি বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা। আপনি শেয়ার করার জন্য আবার দেখলাম দেখে খুবই ভালো লাগলো।

শেষের ভিডিওটা দেখলাম দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।