ফিশিং এট্যাক (Phishing attack)

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)


কপিরাইট ফ্রী ইমেজ সোর্স : pixabay


কেস ০১
২১ বছর বয়সী এক তরুণ । প্রথম প্রথম ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করেছেন । ফেসবুক একাউন্ট খুলেছেন । ইউনিভার্সিটি'র সকল সহপাঠীরা তাঁর বন্ধু । সারাদিন মেতে থাকুন ফেসবুকে । একদিন তিনি তার ইমেইলে ফেইসবুক থেকে একটি ইমেইল পেলেন যে তাঁর ফেইসবুক একাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হবে । ওই ইমেইলে তাঁকে একটি লিংক দিয়ে বলা হলো এখানে ক্লিক করে লগইন করে যাবতীয় তথ্য আপডেট করতে । যুবকটি তাঁর ফেইসবুক একাউন্ট যাতে বন্ধ না হয় সে জন্য ওই লিংকে ক্লিক করে আইডি পাসওয়ার্ড, নাম, ঠিকানা সহ যাবতীয় একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করলেন । এর কিছুক্ষণ পরে তিনি আবিষ্কার করলেন যে তিনি আর তাঁর ফেইসবুক একাউন্টে লগইন করতে পারছেন না । বার বার wrong পাসওয়ার্ড শো করছে । পাসওয়ার্ড রিসেট দিতে গেলেন । wrong ইমেইল এড্রেস বলছে । মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে পাসওয়ার্ড রিকভারি করতে গিয়েও আবিষ্কার করলেন তাঁর মোবাইল নাম্বার আর ওই ফেইসবুক একাউন্টে লিংকড নেই । মাথায় হাত । এত সাধের ফেইসবুক একাউন্ট হাতছাড়া তাঁর ।


কেস ০২
বরুণবাবু পেশায় একজন সরকারি কর্মচারী । একদিন সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে চা খেতে খেতে তাঁর ফোনে একটি কল পেলেন । ফোন কলের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তি নিজেকে তাঁর ব্যাংকের এক জন অফিসার হিসেবে পরিচয় দিয়ে জানালো তাঁর ক্রেডিট কার্ডটি বন্ধ করে দেয়া হবে যদি তিনি তাঁর KYC আপডেট না করেন এই মুহূর্তে । স্বভাবতই দারুন ভয় পেয়ে বরুণবাবু ওই ব্যক্তির কাছে তার ব্যাঙ্ক একাউন্ট আর ক্রেডিট কার্ডের যাবতীয় তথ্য শেয়ার করলেন একাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়ে । মোবাইলে পর পর কয়েকটি ওটিপি আসলো, সেগুলোও ওই ব্যক্তির সাথে শেয়ার করলেন । ব্যাস এর কিছুক্ষণ পরে বরুণবাবুর মোবাইল একটি sms ঢুকলো যে তাঁর একাউন্ট থেকে ১ লক্ষ টাকা তুলে নিয়েছে কেউ । বরুণবাবু দৌড়োলেন থানার উদ্দেশ্যে ।


কেস ০৩
রাহুল সদ্য গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছে । টুকটাক freelancing এর সাথে যুক্ত হয়েছে । পেপ্যাল একাউন্ট খোলা হয়েছে । কয়েক মাসের মধ্যে তাঁর পেপালে বেশ ভালোই ডলার জমা হয়েছে । একদিন এক বায়ার তাঁকে ইমেইল করে বললো যে তাঁর একাউন্টে ভুল করে নির্ধারিত পেমেন্টের বেশি চলে গিয়েছে । একটি পেপ্যাল ইনভয়েস লিংক দিয়ে তাঁকে বলা হলো ওই বাড়তি পেমেন্টটুকু সে রেখে দিক । তাঁর কাজে খুশি হয়ে সে তাঁকে এটি গিফট করেছে । কিন্তু, পেমেন্টটা পেন্ডিং আছে । এই লিংকে ক্লিক করে একসেপ্ট করুন । রাহুল খুব খুশি মনে ইমেইল এর ওই লিংক এ ক্লিক করে ঢুকে লগইন করে একের পর এক বেশ কিছু confidential তথ্য দিলো । প্রায় সঙ্গে সঙ্গে একটি ইমেইল পেলো, তাঁর পেপ্যাল একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড চেঞ্জড । ঘাবড়ে গিয়ে আবার লগইন করার ট্রাই করলো । এবার মেসেজ এলো পেপ্যাল ইমেইল চেঞ্জড । লাস্ট এ এলো তাঁর পেপ্যাল থেকে যাবতীয় ডলার কেউ একজন ট্রান্সফার করেছে অচেনা কারোর একাউন্টে ।


উপরের তিনটি কেস হলো অনলাইন জগতের খুবই নামকরা একটি ফ্রড "ফিশিং এট্যাক" । Fishing মানে মাছ ধরা । এই Fishing শব্দের অপভ্রংশ হলো Phishing । মাছ ধরার সময় যেমন নানাবিধ টোপ এবং মাছেদের ধোঁকা দিয়ে তাদের পাকড়াও করা হয়, এই Phishing attack -এও ঠিক তাইই করা হয়ে থাকে । ইন্টারনেট দুনিয়ায় phishing বলতে প্রতারণার মাধ্যমে ভিকটিমের কাছ থেকে একান্তই ব্যক্তিগত ও খুবই সেনসিটিভ সকল তথ্য কৌশলে নানা ধরণের অনলাইন টোপ এবং ধোঁকার মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়ে সেগুলোকে মিসইউজ করাকে বোঝায় ।

ফিশিং করে মানুষদের কাছ থেকে তার বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট থেকে ব্যাঙ্ক, পেমেন্ট প্রসেসর, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ডের পাসওয়ার্ড, পিন এগুলোকে কৌশলে ছিনতাই করে তার সর্বনাশ করা হয় ।

হ্যাকার এবং অনলাইন fraudster-রা নামকরা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া, পেমেন্ট প্রসেসর এবং ব্যাংকের ওয়েবসাইট-গুলির একটি হুবহু নকল প্রতিলিপি তৈরী করে নিজেদের সার্ভারে হোস্ট করে । আর ডোমেইন নেম গুলো মূল ওয়েবসাইট গুলোর ডোমেইন নেমের সাথে খুব মিল রেখে রাখে । ফলে কার্যত বুঝে ওঠাই মুশকিল হয়ে দাঁড়ায় ভিকটিমের কাছে যে এটা নকল ওয়েবসাইট । ওই নকল ওয়েবসাইটে নিজের লগইন credentials দিয়ে লগইন করার ট্রাই করার সাথে সাথেই হ্যাকারের ব্যক্তিগত সার্ভারে সকল লগইন credentials চলে যায় । ফলে হ্যাকার মূল একাউন্টটির নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছে নিয়ে নেয় ।

ফিশিং এট্যাক অনেকভাবে হয়ে থাকে - অনলাইনে এবং অফলাইনে ।

অনলাইন ফিশিং এট্যাক : এই এট্যাকটির সম্পূর্ণ প্রসেসটাই অনলাইন হয়ে থাকে । এই এট্যাকও অনেক প্রকারের হয়ে থাকে । সব চাইতে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ইমেইল করে ফিশিং লিঙ্ক পাঠানো । এতে কাজ হয় প্রায় ৯০% ক্ষেত্রে । ইমেইল করে নানা ধরণের ফাঁদ পাতা হয় নকল ওয়েবলিংক দিয়ে । আরেকটা হলো সোশ্যাল মিডিয়াতে নকল ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করা । এতেও একটা বিশাল অংশের মানুষ প্রতিনিয়ত শিকার হচ্ছে এই স্ক্যামের । আরেকটি হলো, অপরিচিত কারো সাথে পাবলিকলি বা প্রাইভেটলি চ্যাট করার সময় ফিশিং লিংক পাওয়া ।

অফলাইন ফিশিং এট্যাক : এই এট্যাকটি হয়ে থাকে সাধারণত ফোন কল এর মাধ্যমে । ফোন করে ভিক্টিমের কাছ থেকে ছল এবং কৌশল করে তাঁর ব্যাঙ্ক একাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড এর যাবতীয় তথ্য নিয়ে নেয় নিজেদেরকে ব্যাঙ্ক বা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী পরিচয় দিয়ে । এসব ক্ষেত্রে আজকাল আবার মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য নানান ধরণের রিমোট কন্ট্রোল apps ইনস্টল করিয়ে মোবাইলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তা দিয়ে তাঁর সমস্ত টাকা পয়সা লুঠ করছে দুর্বৃত্তরা ।

পরিশেষে একটা পরিসংখ্যান দিই, সারা বিশ্বে ফিশিং এট্যাক এর মাধ্যমে ক্ষতি : প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি)


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পরিশেষে একটা পরিসংখ্যান দিই, সারা বিশ্বে ফিশিং এট্যাক এর মাধ্যমে ক্ষতি : প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

ও মা গো, সংখ্যা দেখে হৃদয়টা আতকে উঠলো। প্রযুক্তি যতটা সুবিধা দিচ্ছে আর ঠিক ততোটা বা তারচেয়ে বেশীও কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করছে। তবে যারা এই ক্ষেত্রে সর্বাবস্থায় সতর্ক ও সচেতন থাকতে পারে, তারা নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারেন দারুণভাবে। বেশ তথ্যগত একটা সচেতনতামূলক পোষ্ট এটি, এক নিঃশ্বাসে পুরোটা পড়েনিলাম, যতটা বুঝতে পারলাম সচেতন ও সতর্কতার কোন বিকল্প নেই, কোন প্রকার ফাঁদে পা দেয়া চলবে না। ধন্যবাদ দাদা পুরো বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

ঠিক বলছেন ভাইয়া ,তবে প্রযুক্তি বিবর্তনের সাথে যেমন মানুষ সুবিধা পাচ্ছে,তেমনি তারা অসুবিধায় ভোগচ্ছি।

অফ লাইন ফিশিং অ্যাটাক এর শিকার আমি একবার হয়েছিলাম। আমার হাসবেন্ড আমার একাউন্টে বেশ কিছু টাকা রেখেছিল। তার কিছুদিন পরেই আমার মোবাইলে একটি ফোন আসে যে আমার ন্যাশনাল আইডির নাম্বার টা ওদের কাছে মিসিং হয়ে গিয়েছে। নাম্বারটা চাচ্ছিল। আমার হাসবেন্ড পাশে থাকায় আমি ওকে ফোন দিয়ে দেই। ও পরে বিভিন্নভাবে বিষয়টি ইগনোর করে। বলে যে কিছু করতে হলে ব্যাংকে গিয়েই করবে। যেহেতু করোনার প্রথম দিকে ছিল তাই ওরা অনেক বেশি জোরাজুরি করছিল নম্বরটি দেয়ার জন্য। আসলে এত চমৎকারভাবে ওরা কথা বলে এবং উপস্থাপন করে যে অবিশ্বাস করাটা একটু কষ্টকর হয়ে যায়। তারপর আমাদের সকলের আরো বেশি সচেতন থাকা উচিত। ধন্যবাদ দাদা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লিখার জন্য। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অনেকে আরও বেশি সচেতন হবে এই বিষয়টিতে।

গতকাল আপনার অ্যানাউন্সমেন্ট থেকে জানতে পারলাম আমাদের তানজিরা ম্যাডাম এই ফিশিং অ্যাটাক এর শিকার হয়েছিলেন। সত্যি বলতে কি ভীষণ কষ্ট লাগে যখন নিজের এত কষ্টের উপার্জিত অর্থ অথবা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এই ফিশিং অ্যাটাক এর মাধ্যমে হ্যাকারদের দের হাতে চলে যায়। যদিও আমি কখনো এমন প্রতারণার শিকার হইনি তবে পরিচিত অনেকেই হয়েছে। যাই হোক অনলাইন এবং অফলাইন অ্যাটাক সম্পর্কে অনেক সুন্দর ভাবে লিখেছেন। আশাকরি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে কমিউনিটির সবাই এ ব্যাপারে সচেতন হবে। ধন্যবাদ দাদা

অনেকেই বিশাল অংকের ক্ষতি হওয়ার পর ডিপ্রেশনে চলে যায়। এটা থেকে বাঁচতে সবাইকে সতর্ক হতে হবে।

এইতো কিছুদিন আগের কথা। বিকাশ থেকে আমাকে ফোন দিয়েছিল। ফোন দিয়ে বলে আমি নাকি টাকা পেতে যাচ্ছি সে ক্ষেত্রে আমাকে ভেরিফাই করবে তারা। এজন্য আমাকে OTP শেয়ার করতে হবে তাদের সাথে। উনাদের চালাকি আমি ধরে ফেলেছিলাম। এজন্য সুবিধা করতে পারেনি। এরপর দু'চারটে ঝাড়ি শোনার পর ফোন রেখে দেয়। যাইহোক, আপনার এই পোস্ট পড়ে অনেকেই সতর্ক হয়ে যাবে। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।

দাদা এই ফিশিং অ্যাটাক সম্বন্ধে বিস্তারিত কিছু না জানলেও সামান্য ধারণা আছে। যার ফলে কখনো কোন অপরিচিত সোর্স থেকে আসা লিংকে সাধারণত ক্লিক করি না। আর কনফিডেনশিয়াল ইনফর্মেশন দেয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এই পোস্ট টি আমাদের সকলেরই খুব মনযোগ দিয়ে পড়া উচিত। কারণ এখান থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। প্রতি সেকেন্ডে প্রতারণার মাধ্যমে যে পরিমাণ টাকা মানুষ হারাচ্ছে এটা দেখে তো আমার মাথা ঘুরে গেলো।

আমি যখন প্রথম ফেসবুকে একাউন্ট খুলেছিলাম আমার সাথে ও ঠিক কেস ০১ এর মতো কাহিনী ঘটেছিল।
আবার বাংলাদেশ একটি চক্র বিভিন্ন লোভ দেখিয়ে বা ভুল পরিচয় দিয়ে বিকাশ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে যেটা কেস ০২ তে পড়লাম।
আবার কেস ০৩ যেটার শিকার তানজিরা ম্যাম গত কালকে হয়েছে।
আমাদের সবার উচিত এই বিষয়গুলো নিয়ে একটু সচেতন হওয়া কারণ চোখের সামনে যে বিষয়গুলো ঘটছে সেগুলো যাতে নিজের সাথে না ঘটে তার জন্য।

সারা বিশ্বে ফিশিং অ্যাটাক এর মাধ্যমে ক্ষতির পরিমাণ দেখে সত্যিই অবাক হয়ে গেলাম। কারণ এতো এতোগুলো টাকা মানুষের লস! আর আজকের পোস্টটি খুবই উপকারী ছিল দাদা। কারণ প্রত্যেকের আমাদের সাবধান থাকা উচিত।

  ·  2 years ago (edited)

সোস্যাল মিডিয়া এবং আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত ওয়েবসাইট গুলোর ফিশিং সাইট বেশি তৈরি করে হ্যাকাররা। আমাদের সকলকে সচেতন হওয়া উচিত। বিশেষ করে মাঝে মাঝেই স্টিমিট ইউজারদেরকে
হ্যাকারেরা এয়ারড্রপ কিংবা গিফট সম্মলিত লেখা দিয়ে কমেন্টস এ লিংক প্রদান করে। যে লিংক এ স্টিমিট ইউজারেরা ক্লিক করে তাদের active key দিয়ে লগিন করে। এর ফলে স্টিমিট আইডির নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারের হাতে চলে যাই।

আসলে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট ছিল। আসলে বর্তমানে মানুষ কাজ করে খেতে চায় না শুধু প্রতারণার পথ খুঁজে বেড়ায় এবং অনলাইনে প্রতারণা চলছেই আসলে এমন ঘটনাও শোনা গেছে আপনি যে তিনটা ঘটনা শেয়ার করলেন সবগুলোতেই ফিশিং অ্যাটাক এবং মানুষকে প্রতারিত করা হচ্ছে এবং বর্তমানে তা অনলাইনে পণ্য কেনার নাম করে
প্রতরনা। আমি একটি জায়গায় দেখলাম আইফোন অর্ডার দিচ্ছে এবং তাকে জাস্ট একটা আই ফোনের কভার দিচ্ছে প্রথমে 50000 টাকা পেমেন্ট নিয়ে নিছে। তাহলে মানুষ কত ধরনের প্রতারণা করে আর অনলাইনে তো এই ফিশিং অ্যাটাক দিনদিন জনপ্রিয়তা পেয়ে যাচ্ছে। আসলে মানুষের ধোঁকা দিচ্ছে আসলে মানুষ না বুজে বিভিন্ন লিঙ্কে ক্লিক করে তাতে তাদের সবকিছু শেষ হয়ে যায়। আমাদের উচিত হবে সতর্ক থাকা। অত্যন্ত সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন দাদা

দাদা খুব সুন্দর লিখেছেন ফিশিং এট্যাক নিয়ে। আমি নিজে এর সাক্ষী আছি। আমার ক্ষেত্রে যে ঘটনাটি ঘটেছিল তা হল আমার পারফেক্ট মানি একাউন্টে ১৮৫ ডলার ছিল। যা হোক দীর্ঘদিন একাউন্টে না ঢোকার ফলে ওয়েব সাইটের মূল লিংক টি ব্রাউজারের হিষ্ট্রি থেকে মুছে গিয়েছিল। বুকমার্ক ও করা ছিল না। আমি বোকার মত গুগলে পারফেক্ট মানি লিখে সার্চ দেই ফলে ফিশিং করার জন্য একটি মিরর পারফেক্ট মানির ওয়েব সাইট সার্চের প্রথমে চলে আসে। আমি ক্লিক করে ঢুকে যাই এবং লগইন করার সাথে সাথে সব হারিয়ে গেল ডলার চোখের নিমেশে। মূলত গুগলে এই মিরর ওয়েব সাইট গুলো এসইও করে রেঙ্ক করে উপরে দিকে রাখে। অনেকেই আছে এমন গুগলে সার্চ দিয়ে ওয়েব সাইটে ঢোকে। ফলস্বরুপ আমার মত অবস্হা হয়। সেদিন শিক্ষা পেয়েছি খুব। আপনার এই লেখাটা সকলের জন্য সুফল বয়ে আনবে। ভাল থাকবেন দাদা। শুভেচ্ছা।

খুবই সময়োপযোগী বিষয়। যেহেতু স্টিমিটের সাথে আর্থিক ব্যাপার জড়িয়ে আছে তাই আমাদের বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। নিজের কোনো পাসওয়ার্ড বা OTP কোনো কিছুই অন্যের সাথে Share করা উচিত না।

আমাদের কখনোই সন্দেহজনক লিংকে প্রবেশ করা উচিত নয়, আমরা অনেক সময় ফেসবুকে কোন লিংক দেখলে কৌতূহলবশত সেখানে ক্লিক করি এতে করে আমাদের ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়ে যেতে পারে।

অনেক সময় আমাদেরকে ফোন করে আমাদের পার্সোনাল ইনফরমেশন জানার জন্য ফোর্স করে কিছু অসাধু ব্যক্তি কোন প্রতিষ্ঠান অফিসার বলে। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে কোনো অফিসার আপনাকে ফোন কলের মাধ্যমে আপনার ডিটেইলস নিবেনা।

স্কুল জীবন থেকে আমি একটি আইডি ব্যবহার করতাম, কলেজে আসার পর হঠাৎ করেই আমার আইডিটি হ্যাক হয়ে যায়, এটি কোন ফিশিং ছিল কিনা আমার ধারণা নেই, তবে তখন দেশের অবস্থা খুব খারাপ ছিল এবং আমার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দেশবিরোধী পোস্ট করার হুমকি আসে। তাই আমি কিছু পরিমাণ টাকা পরিশোধ করে তাদের কথামতো, ছোট ছিলাম তাই পুলিশের সহায়তা নেয়ার মত সাহস হয় নাই। তবে কার এরকম হলে অবশ্যই পুলিশের সহায়তা নেয়ার পরামর্শ এখন আমি দিয়ে থাকি।

ফিশিং অ্যাটাক নিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আপনি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।আমার মনে হয় এটি সম্পর্কে সবারই সতর্ক থাকা উচিত এবং জানা উচিত।আর আপনি খুব সুন্দরভাবে প্রত্যেকটি বিষয়ে বেশ ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেছেন। এই ঘটনা আজকালকার দিনে প্রত্যেক মুহূর্তে হয়ে থাকে। আর এখন তো প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটেই থাকে ফোন কলের মাধ্যমে এমন অনেকেই আছে যারা বুঝতে পারে না কিন্তু যখন এই পরিস্থিতির শিকার হয় তখন অনেকটাই দেরী হয়ে যায়। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সম্বন্ধে আমাদের সাথে আলোচনা করে সবাইকে সতর্ক করে দেওয়ার জন্য।

দাদা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করেছেন। উপরে যে তিনটি বিষয় আলোচনা করছেন এই তিনটি বিষয় সচরাচর দেখাই যায়। এই ফিশিং অ্যাটাক হতে আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে। আমাদেরকে খুব ভালো ভাবে মনে রাখতে হবে আমরা কোন ওয়েবসাইটে কাজ করি। কারণ অনেক সময় দেখা যায় যারা ফিশিং অ্যাটাক করে তারা একই ধরনের অ্যাড্রেস খুলে মানুষকে প্রতারিত করে, বিভিন্ন ধরনের ফিশিং লিংক পাঠিয়ে দেয় মেইলে যা
ক্লিক করার সাথে সাথেই আমাদের তথ্যগুলো তাদের কাছে চলে যায়। তথ্যবহুল এবং সময় উপযোগী একটি পোস্ট করেছেন দাদা। অনেক কিছু নতুনভাবে জানলাম তবে প্রতি সেকেন্ডে এত ডলারের ফিশিং হচ্ছে এবং মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটা নতুন করে জানলাম, ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

সময় উপযোগী বার্তা । আমি মনেকরি সকলেরই কম বেশি এই ব্যাপার গুলো নিয়ে সচেতন থাকা উচিত। প্রতারণার হাত দূরে থাকুক সবাই , সচেতনতার দরকার সবার । ধন্যবাদ এই তথ্য গুলো শেয়ার করার জন্য।

দাদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট আজকে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এই পোস্টটি আমাদের প্রত্যেকের জন্য পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা যে কোন লিংক দেখলেই কৌতুহলী হিসেবে সেই লিঙ্কে প্রবেশ করি, কিন্তু সেই লিংকটা কিসের এটা আমরা না বুঝেই প্রবেশ করি এতে আমাদের অনেক বড় বিপদ হয়। আমাদের আইডি হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি থাকে। তাই আমার একটি সমস্যা হয়েছিল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিয়ে। যাই হোক সেই সমস্যাটা সমাধান করতে পেরেছি। আমাদের প্রত্যেকেরই সতর্ক থাকতে হবে।

দাদা,এমন একটি পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।যদিও কিছু কিছু ব্যাপার মোটামুটি জানা ছিল কিন্তু এখন সম্পূর্ণভাবে ধারণা চলে এলো এই ফিশিং অ্যাটাক সম্পর্কে। আসলে প্রযুক্তি আমাদের উন্নতির সাথে অবনতিও ঘটিয়ে দেয় যা খেয়াল না রাখলে বিরাট বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।

ফিশিং সম্পর্কে আমার তেমন একটা ধারণা ছিলো না, কিন্তু দাদা আপনার এই পোস্টি দেখে ফিশিং এট্যাক সম্পর্কে অনেক কিছু ধারণা পেলাম এবং নিজেকে সতর্ক রাখার শিক্ষা অর্জন করতে পারলাম, সাধারণত আমি কখনো ফিশিং এট্যাক এর খপ্পরে পরিনি, আর যেনো সৃষ্টি কর্তা কখনো ফিশিং এর খপ্পরে না ফেলে, সর্বশেষ টাকার পরিমাণ দেখে চমকে উঠলাম, না জানি কত মানুষ ফিশিং এট্যাক এর খপ্পরে পরতেছে, আমাদের সকলকে বিষয়টি অবগত করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এজন্যই আপনি আমাদের সবার চোখের মণি প্রিয় দাদা, ভালোবাসা অবিরাম

দাদা অনেক সুন্দর একটা বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করছেন।অনেক শিক্ষনীয় বিষয় দাদা।তবে আমি কখনো কোথায় এমন ক্ষতির মুখে পরি নাই।আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থ না করি,এমন ফিশিং অ্যাটাক না পরে। আসলে পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে ,যারা এই বিয়ষ জানা নাই।এতে করে অনেক মানুষের ক্ষতি সমুখ হন।অনেক ধন্যবাদ দাদা।এতে সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরার জন্য।

Go with the Link, Find out good results ll https://bit.ly/3v4pxOg

অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট ছিল দাদা, যেখানে খুব সুন্দর করে বিভিন্ন ব্যক্তি মাধ্যম উদাহরণ দিয়ে প্রতারণার ফাঁদ গুলো কিভাবে ছড়ানো-ছিটানো রয়েছে, বা কিভাবে মানুষের কাছে প্রস্তাব প্রেরণ করা হচ্ছে। সব খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন। কমবেশি অনেকগুলাই এরকম প্রতারণার ফাঁদ দেখেছি। যদিও কখনো সে ফাঁদে পা দেয়নি। আজকে আপনার পোস্টের মাধ্যমে আরও অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা সময় উপযোগী এবং খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন ফ্যামিলির সবাইকে নিয়েই এই কামনা করি।

দাদা, আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের মাঝে পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। এ পোস্টটি খুবই উপকারী একটি পোস্ট এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা অনেকেই ভুল পথ থেকে বিরত থাকতে পারবো। দাদা, যখন আমি হাইভে নতুন কাজ ছিলাম তখন আমার আইডি এইভাবে হ্যাক হয়ে গিয়েছিল।খুবই কষ্ট পেয়েছিলাম খুবই শখের আইডি ছিল। অনলাইনে হ্যাকাররা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কৌশল বের করছে যে কৌশলগুলো কাছে আমরা একদম অসহায়। ধন্যবাদ দাদা,আপনার এই পোস্টটি আমাদের প্রত্যেকটা ইউজারের জন্য খুবই উপকারী একটি পোস্ট।

বিচক্ষণতার সাথে আমাদেরকে বিচক্ষণতায় মনযোগী করার চেষ্টা খুবই প্রাঞ্জল ভাবে তুলিয়ে ধরলেন। তার পরেও আমিই শুধু বোকা রইলাম।

আসলেই আমরা কত বোকা, এখন ফোন কলে অনেক হচ্ছে।কিছু কিছু সময় মাথা ঠিক থাকে না।আচ্ছা এ থেকে প্রতিকারের কোন উপায় নাই কি?।প্রতিটি লাইন খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিলো।দাদা।ধন্যবাদ

বিষয়টা আমাকে সত্যিই অবাক করেছে। প্রতি সেকেন্ডে এত বেশি ক্ষতি হচ্ছে এ ফিশিং সাইট গুলোর কারণে। আমাদের সকলের উচিত এই ফিশিং সাইট থেকে নিজেদের সর্বোচ্চ সেভ করার চেষ্টা করা। অপ্রয়োজনীয় কোন ওয়েবসাইট কিংবা লিংকে প্রবেশ করা যাবে না কিংবা প্রবেশ করে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য সেখানে দেয়া যাবে না। ফোন কলে কেউ নিজের একাউন্ট কিংবা অন্য যে কোন বিষয়ে তথ্য জানতে চাইলেও তাকে তথ্য দেয়া যাবে না। আপনার আজকের এই পোস্টের সকলের করা উচিত বলে আমি মনে করি। তাহলে সকল ফিশিং সাইট সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সুন্দর এবং কার্যকরী এই পোস্ট টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনার অ্যানাউন্সমেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পেরেছি আমাদের @tangera ম্যাডাম ফিশিং অ্যাটাক এর শিকার হয়েছেন। এটা আমাদের জন্য একটা অনেক বড় সতর্কবার্তা আপনার মাধ্যমে ম্যাডামকে অনেক সমবেদনা জানাচ্ছি। আসলে এটা অনেক দুঃখজনক যখন নিজের কষ্টার্জিত উপার্জন এইভাবে চুরি বা হারিয়ে যায়। দাদা আজকে আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা করেছেন। আবারও আমাদের ক্ষতি হযওয়ার সম্ভাবনা থেকে সাবধান করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমাদের সবার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট ছিল এটি দাদা। প্রতিনিয়ত প্রতারকদের কাছ থেকে আমাদের মতই অনেক মানুষ জন এভাবে প্রতারিত হয়ে চলেছে। একটু সর্তকতা অবলম্বন করলেই এই ফাঁদ থেকে আমরা রক্ষা পেতে পারি। আশা করি আজকের এই পোস্ট টা পড়ার পর সবাই আরো বেশি সতর্ক হবেন। আর সত্যি বলতে প্রতি সেকেন্ডে এত বড় অংকের একটা আর্থিক ক্ষতির তথ্যটা জানতে পেরে চমকে উঠেছি এক কথায়।

ফিশিং এট্যাক এর পরিসংখ্যান টা দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেছি। ঘটনাগুলো পড়ে সকলের শিক্ষা নেওয়া উচিত ও সতর্ক থাকা উচিত। আলহামদুলিল্লাহ আমি এখনো এমন ক্ষতির মুখে পড়িনি কোন অনলাইন প্লাটফর্মএ। ভবিষ্যতে যেন না পড়ি সেই দিকেও লক্ষ্য রাখবো। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টি নিয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা করার জন্য। এর জন্য সকলে সতর্ক হতে পারবে।🙂

পরিশেষে একটা পরিসংখ্যান দিই, সারা বিশ্বে ফিশিং এট্যাক এর মাধ্যমে ক্ষতি : প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

ওরে বাবারে এত বড় এ্যামাউন্ট খাতা-কলমে দেখছি কিন্তু বাস্তবে কখনো সুযোগ হয়নি হবেও না। অবাক হয়ে যাই এক সেকেন্ডে মানুষ এত বড় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন সত্যি কল্পনার বাইরে দাদা। আমিতো অ্যামাউন্টটা দেখে রীতিমত অবাক যদিও এরকম ফিশিং এটাকে আমিও অনেকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। কিন্তু নতুন অবস্থায় ছিলাম, না বোঝার কারণে হয়েছে আশা করছি এখন অনেক সতর্ক রয়েছি। ধন্য ধন্যবাদ দাদা আমাদেরকে এতটা সতর্কতামূলক পোস্ট করে বেশ কিছু উদাহরণ সাপেক্ষে সতর্ক করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাইয়া বর্তমান সময়ের জন্য খুব প্রয়োজন ছিল এরকম একটি পোষ্টের। আমরা অনেক সময় অনেক ভুল করি, যার মাশুল হিসাবে আমাদের সব কিছু হারাতে হয়। বিশেষ করে নেটওয়ারকিং একটিভিটিজ গুলো করার সময় আমাদের খুব সতর্ক থাকতে হবে।

দাদা, আপনি খুব সুন্দর ভাবে উদাহরণ দেওয়ার মাধ্যমে ফিনিং আক্রমনের বিষয় স্পষ্ট করেছেন। আসলে আমাদের সবার সব সময় সচেতন থাকতে হবে। কারণ কষ্টে উপার্জিত টাকা যখন অন্য কারো হাতে চলে যায় এটা মেনে নেওয়ার মতো না। তাই কোনো অপ্রয়োজনীয় কোনো লিংক বা ওয়েব সাইটে ঢুকা থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেক ধন্যবাদ দাদা, আমাদের মূল্যবান তথ্য দিয়ে সতর্ক করার জন্য। 💞

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



ফিশিং অ‍্যাটাক সম্পর্কে শুনেছি। আসলেই এটা অনেক মারাত্মক একটি দিক। কতশত মানুষ না জেনে না বুঝে তাদের তথ্য অন‍্যের কাছে শেয়ার করে। সর্বোপরি আমাদের এদিক থেকে সতর্ক থাকতে হবে না হলে বড়সড় বিপদে পড়তে পারি। সুতরাং অনলাইন অফলাইনে এসব দিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। ধন্যবাদ দাদা এইরকম একটি সচেতনতা মুলক পুলিশ করার জন্য।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

দাদা এটি অনেক সতর্কতামূলক পোস্ট ।এটা থেকে অনেক কিছু শেখার এবং পাওয়ার আছে যা থেকে আমরা সর্তকতা অবলম্বন করতে পারব। এর আগে আপনি অ্যানাউন্সমেন্ট এ একটি বিষয় সম্পর্কে অবগত করেছেন। যেটার মাধ্যমে আমরাও অনেক বিষয়ে সর্তকতা হয়ে গিয়েছি। প্রত্যেকটা ঘটনায় বেদনাদায়ক ছিল যেটা সবার জন্য খুবই উপকারে আসবে দাদা।

দাদা আপনি আজকে আমাদের মাঝে ফিশিং অ্যাটাক সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দিয়েছেন। যদিও এর আগে আমি এই ধরনের ফিশিং অ্যাটাক সম্পর্কে জানতাম।

এই ধরনের ফিশিং অ্যাটাক সম্পর্কে জানার আমার একটি কারণ আছে। কারণটি হচ্ছে আমি যখন প্রথম ফেসবুক ব্যবহার শুরু করেছিলাম তখন আমিও এই ধরনের একটি ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলাম।

অনেক শিক্ষনীয় পোস্ট করেছেন দাদা।এই ঘটনা গুলো আসলে প্রতিনুয়ত ঘটছে। যার ফলে মানুষ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ফিসিং এ্যটাক থেকে বাঁচতে হলে আমাদের অনেক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। সেই সাথে নিজের একান্তই পার্সোনাল বিষয় কারো সাথে শেয়ার করা ঠিক নয়। অনেক ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর একটি পোস্ট করে আমাদের চোখ খুলে দেওয়ার জন্য।

দাদা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আমাদের শেয়ার করেছেন। আমাকেও প্রায় সময় ডিস্কোডে বিভিন্ন লিঙ্ক পাঠিয়ে থাকে। আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা ছাড়া আমি কারো মেসেজ সিন করি না। যারা সচেতন না তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বার্তা

খুবই গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা করছেন দাদা। ফিশিং এট্যাক এর কবলে আমার এক বন্ধু পড়েছিল। তার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। তার পর থেকে এই বিষয় নিয়ে সব সময় মাথায় রেখে কাজ করি। অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদেরকে সচেতন করার জন্য। ভালবাসা নিবেন।

বিষয়টা সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যদি কোন ব্যক্তি ফিশিং সম্পর্কে না বুঝে এবং অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা সম্পর্কে অবগত না থাকে তাহলে আপনার এই তিনটি উদাহরণ করলে অবশ্যই যথেষ্ট পরিমাণে জ্ঞান আহরণ করা সম্ভব। তবে আমাদের অবশ্যই তিনটি বিষয় সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং এই তিনটি গল্প থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। অনেক চমৎকার ছিল ফিশিং সম্পর্কে অসাধারণ উদাহরণগুলো

অফলাইন ফিশিং এটাকে আমাকে বেশ কয়েকবার আমাকে আটকাতে চাইছিল,কিন্তু এই চক্র সম্পর্কে আগে মোটামুটি ধারনা ছিল,বাড়ির পাশে একজনে ফেসে গেছিল তার কাছ থেকে ভালো অংকের এমাউন্ট নিয়ে নিছিল।এরপর থেকে খুবই সাবধান হয়ে গেলাম ফেইক কল আসলে আমিও মজা নি,দেন একবার হ্যাকার বলে ফেল্লো ভাই আপনি এতো বুঝেন কিভাবে ,এরপর থেকে আর কল করে নায়।ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে সুন্দর তথ্য দেওয়ার জন্য

প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

ফিশিং এট্যাক সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন দাদা। হ্যাকাররা বিভিন্নভাবে সাধারণ মানুষদের ঠকানোর চেষ্টা করছে। তারা এত সুকৌশলে নিজেদের কার্য হাসিল করছে যে দেখে বোঝার কোন উপায় নেই তারা হ্যাকার। হাজার হাজার মানুষ ফিশিং এট্যাকের শিকার হচ্ছে। ফিশিং এট্যাক নিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে সকলের মাঝে সচেতনতা তৈরি হবে। আশাকরি সকলেই সচেতনত হবে। আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি অনেক সুন্দর ভাবে এই পোষ্ট শেয়ার করার জন্য। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

পুরো ব্যাপারটি অত্যন্ত চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তিনটি উদাহরণ এর মাধ্যমে। উদাহরনের মাধ্যমে গল্পের ছলে ব্যাপারগুলো শেয়ার করার কারণে সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে ব্যাপারটি বুঝতে পারবে এবং আশা করি ফিশিং অ্যাটাক থেকে সাবধান থাকার চেষ্টা করতে পারবে। প্রযুক্তি আমাদেরকে যতই উন্নতি এনে দিবে সেখানেই বেশ কিছু দুর্বলতা থেকে যাবে যেগুলো আমাদের নিজেদের সচেতনাতার মাধ্যমেই কাটিয়ে উঠতে হবে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী একটি পোস্ট শেয়ার করার মাধ্যমে সবাইকে সচেতন করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। 1 সেকেন্ডে ক্ষতির পরিমাণ দেখে তো একেবারে আমার মাথায় হাত। কি পরিমান লোকজন বড়শি ফেলে বসে আছে তা বোঝা যাচ্ছে।

পরিশেষে একটা পরিসংখ্যান দিই, সারা বিশ্বে ফিশিং এট্যাক এর মাধ্যমে ক্ষতি : প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

ওমাগো মাথায় হাত🙆‍♂️🙆‍♀️🙆‍♂️🙆‍♀️ প্রযুক্তি আমাদের যত সুবিধা দেয় অসুবিধা ও কম না কিন্তু।জীবন যেন আধুনিক হচ্ছে মানুষ তেমন অনেক কিছু হারিয়েও ফেলছে। পোস্টটি পড়ে এতোটুকু বুঝতে পারলাম যে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। এবং সতর্কতার সাথে সব ধরনের ইলেকট্রনিক কাজ হ্যান্ডেল করতে হবে।

দুরন্ত পোস্ট। এটার ব্যাপারে আরো কিছু বলবো আমি, আজকের পোস্ট সবেমাত্র শেষ করলাম। তাই আজকে আর কিছু লিখবো না। তবে আগামী কালের পোস্টে ফিশিং আট্যাক সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য যোগ করার চেস্টা করবো।

দাদা অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন এই পোস্ট টি পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে কারণ। আপনি ব্যাংকের টাকা কিভাবে নিয়ে যায় এই বিষয়টি আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন এছাড়া এর মাধ্যমে ফিশিং কিভাবে করে সেটা বুঝিয়েছেন। এই পোস্টটি পড়ে ফিশিং কি সেটাও বুঝতে পেরেছি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি)

দাদা এই টাকার পরিমাণ দেখে আমি ভয় পেয়ে গেলাম।
ভাবতে অবাক লাগে কতো কতো মানুষকে তারা তাদের টুপের মাধ্যমে শিকার করছে দিন দিন। যদি ও এত দিন অনেকটাই অভিজ্ঞতা ছিল আজকে আরো বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম। কিন্তু বিষয়গুলো দুঃখজনক।

পরিশেষে একটা পরিসংখ্যান দিই, সারা বিশ্বে ফিশিং এট্যাক এর মাধ্যমে ক্ষতি : প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

ওরে বাপরে দেখে তো আমার মাথায় হাত পরলো দাদা সংখ্যা তো ভালোই দেখছি।অনেক তথ্য বহুল পোস্ট শেয়ার করেছেন দাদা।ফিসিং এট্যাক এর মাধ্যমে বহু মানুষ ক্ষতির মুখে। ফিসিং এট্যাক এর হাত থেকে বাঁচতে চাইলে সবাইকে সচেতন হতে হবে। যাতে কেউ এরকম হুমকির সমমুখীন না হয়। সতর্কের বিকল্পে আর কিছু নেই। দাদা আপনার পোস্ট থেকে সত্যি অনেক কিছু শিখতে পারলাম। ধন্যবাদ দাদা খুব সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
♥️♥️♥️

কি বলবো দুঃখের কথা। কেস নাম্বার এক হচ্ছে আমার প্রতিচ্ছবি। 2014 সাল সদ্য নতুন একটি ফেসবুক একাউন্ট খুলেছি। এভাবেই কেটে গেল ছয়টি মাস, কোন এক সময়ে একটি পোস্টে দেখলাম ফেসবুকের নাকি নতুন ফিচার এসেছে। নতুন এই ফিচারটি দেখার জন্য আমি লিংকে ক্লিক করলাম। ক্লিক করার পর আবার দেখি ফেসবুকের লগইন ইন্টারফেস দেখায়। অবুজ নিষ্পাপ আমারে মনটি না বুঝে নাম্বার ও পাসওয়ার্ড দিয়ে দেই। তার দুইদিন পর খেয়াল করি, আমি আর আমার ফেসবুক আইডিতে লগইন করতে পারতেছি না। সেদিন খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। কিন্তু সামান্য নতুন একটি ফেসবুক আইডির বিনিময় এ অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।

এরপর থেকে সব সময় সতর্ক থাকি, কেউ ফিশিং লিংক পাঠাচ্ছে কিনা।

সবাইকে সতর্কতা হওয়ার জন্য আহবান করব। ধন্যবাদ দাদা অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আপনি আলোচনা করেছেন।

দাদা খুব উপকার মূলক পোস্ট ছিলো। তবে বেশ মজায় মজায় অনেক কিছু জানা হয়েছে। আমাকে গত কাল আমার পেজে অর্ডার দিয়ে টাকা পাঠিয়ে দিয়ে টাকা রিটার্ন চায়। আমি চেক করতে গিয়ে দেখি আমার ফোনে বিকাশের ফেক মেসেজ। পরে তো আমি তাকে আচ্ছা মতন ধোলাই দেয়া শুরু করলাম আর আমাকে ব্লক।

পরিশেষে একটা পরিসংখ্যান দিই, সারা বিশ্বে ফিশিং এট্যাক এর মাধ্যমে ক্ষতি : প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

এরকম পরিসংখ্যান সত্যিই জানতাম না 😔
দিনদিনই এরা এতো ভয়ানক হয়ে উঠেছে কল্পনার বাইরে। আমি স্ত্রীর ফোনে এধরনের একটি ফোন কল এসেছিল। ওরা মূলত আমার স্ত্রীর বিকাশ একাউন্ট টার্গেট করেছিল। তারা বিকাশ এজেন্ট সেজে তার পিনকোড এবং জন্ম তারিখ চায় কিন্তু আমার স্ত্রী সাথে সাথে আমাকে জানায় এবং বিপদ থেকে রক্ষা পায় এ যাত্রায়।
যাক আপনার পোস্টের মাধ্যমে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেলাম যা কাজে লাগবে। দাদা ধন্যবাদ জানাই চমৎকার একটি তথ্যবহুল পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য।

ক্ষতির পরিমান দেখে আতকে উঠলাম। আসলে এই ব্যাপারে আমাদের অনেক সচেতন৷ হতে হবে। আমাদের দেশে মোবাইল ব্যাংকিং এ এই বেপারটা ঘটে অন্য এক ভাবে। ফোন করে পিন চাইলে অনেকে দিয়ে দেয়। আসলে সচেতনতার অভাব। কারন যেনা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলে কারো কাছেই পিন শেয়ার করতে না সেখানে অনেকেই পিন দেয়। শেষে বিশাল ক্ষতি হয়।

দাদা আপনার মাধ্যমিক দারুন একটি শিক্ষা হলো আমার আপনি জ্যোতিষী নাটকগুলো কথা বললেন এগুলো প্রতিনিয়ত আমাদের মাঝে করছি এইযে গতকালকে আমার এক বন্ধু পোস্ট করেছ খুব দ্রুত বিকাশ থেকে তারপরে ফোন এসেছে তাঁর অ্যাকাউন্টটি নাকি বন্ধ হয়ে যাবে সেজন্য তাকে OTP শেয়ার করতে হবে। সে যেই মাত্র শেয়ার করেছে ক সাথে সাথে তার অ্যাকাউন্ট থেকে 25 হাজার টাকায় উধাও।সে এখন দোষ দিচ্ছে বিকাশ কে কিন্তু এখানে বিকাশ সব সময় সতর্ক করার পরেও সবাই এসব ভুল করছে শুধু ভয়ে । প্রতারকরা তাদের জাল এ তো সুন্দর নিখুঁত ভাবে বিছানা থাকে যাতে যে কেউ খুব সহজে জালে ধরা পড়তে পারে। আপনার মাধ্যমে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানলাম যে সারাবিশ্বে প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এর মাধ্যমে কত টাকা ক্ষ্তি হচ্ছে , প্রতি মিনিটে কত, প্রতি ঘণ্টায়?প্রতিদিন কত? যা ভাবলেই অবাক হওয়ার মত। এত সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছেন। আপনার এই পোস্ট পড়ে অনেক সতর্ক হয়ে গেলাম। গতকাল অ্যানাউন্সমেন্ট থেকে জানতে পারলাম তানজিরা আপু এই ফিশিং অ্যাটাক এর শিকার হয়েছিলেন।এই কথা শুনে অনেক খারাপ লেগেছিল। আমার হাসব্যান্ড এর সাথে একবার এমন ঘটনা ঘটেছিল।তার ঐ সময় অনেক টাকা লস হয়েছিল।এরপর থেকে আমি অনেক সতর্ক হয়ে গিয়েছি।দাদা আমাদের সতর্ক করার জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন বলে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

ও মাই গড! প্রতি সেকেন্ডে এতো টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে 😳। যেভাবে প্রযুক্তি আগাচ্ছে সে অনুযায়ী আমাদেরকে আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। না জেনে অনেকেই লিংক শেয়ার বা লিংক করে থাকে এতে তার প্রয়োজনীয় সবকিছুই হাতিয়ে নিতে পারে দূর্বৃত্তরা। তবে আমাদের সাবধান থাকতে হবে। আজকের পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল দাদা। আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেয়ার জন্য ❤️

ওয়াও দাদা অসাধারণ আপনার মাধ্যমে খুবই সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ আমাদের প্রয়োজনীয় তথ্যবহুল একটি পোস্ট পেলাম, পোস্টটির সম্পূর্ণ পড়ে ফিশিং লিংক সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পারলাম, অনলাইন অফলাইন ফিশিং লিংক সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পারলাম, আপনার এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে আমি সহ আরো অনেকেই উপকৃত হবে ইনশাল্লাহ।

ফিশিং বিগিনার হ্যাকারদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। মূল সাইটের মত অনুরূপ একটা সাইট হোস্ট করে যাবতীয় তথ্য লুট! বাংলাদেশেও পেমেন্ট সিস্টেমে অফলাইন ফিশিং বেশ হচ্ছে। আম্মুর এক পরিচিতা রিসেন্টলি এর শিকার হয়েছে। বিশ্বব্যাপীও এই ফ্রডের পরিমাণ বাড়ছে। তবে দাদা আপনি যে পরিসংখ্যান দিলেন এটা আমার কল্পনারো অতীত ছিল!

যদিও মোটামুটি জানতাম বিষয়গুলো সম্পর্কে তদুপরি বিষয় গুলো আরো পরিষ্কার হয়ে গেলো।কিন্তু এই ফিশিং এর জালে আটকানোর যে বড়ো কারণটি আমি মনে করি মানুষের লোভ আর ভয় পাওয়া।আবার অনেক সময় উত্তেজনার বসেও কেউ কেউ করে ফেলে।তাই যেকোনো বিষয় আগেই উত্তেজিত না হয়ে বিষয়টি সম্পর্কে ভেবে পরবর্তী ধাপে এগুনো।আর ক্ষতির পরিমাণ দেখে আমার চোখ তো ছানাবরা হওয়ার অবস্থা😯

দাদা , অনলাইন ফিশিং এট্যাক এর শিকার হয়েছি কয়েকবার আমি। এই এট্যাক এর মাধ্যমে আমার ফেসবুক আইডি দুইবার হ্যাক হয়ে যায় ।আমার ফোন নাম্বার এবং ইমেইল আমার কন্ট্রোলে থাকায় দুইবারই আমি আমার ফেসবুক আইডি উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।

অফলাইন ফিশিং এট্যাক আমার বাড়ির লোকজনের সাথে কয়েকবার হয়েছে । কিছু ফেক কল আসে এবং আমাদের এটিএম কার্ড বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এই বলে এটিএম কার্ডের নাম্বার এবং পিন নাম্বার চায় কিন্তু আমরা এই বিষয়ে সচেতন হওয়াই আমাদের টাকার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়নি।

প্রত্যেক সেকেন্ডে $1,797,945 ডলার, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ফিশিং এট্যাক-এ মানুষের আর্থিক ক্ষতি ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় 13,84,41,765 (১৩ কোটি ৮৪ লক্ষ ৪১ হাজার রুপি) ।

প্রতি সেকেন্ডে ,বাপরে বাপ।দাদা,আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।আসলে আমাদের ফোনেও মাঝে মাঝেই বিভিন্ন লিংক আসে তাতে ক্লিক করতে বলা হয় আমাদেরকে,আবার কোনো লটারি না কেটেই লাখ টাকা বেঁধেছে বলে লোভ দেখানো হয় আমাদেরকে।কিন্তু লোভের বশবর্তী হয়ে কখনো আমরা ওই লিংকে ক্লিক করি না বা ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করিনা।কারন টিভি খুললেই দেখা যায় এভাবে কত মানুষ ধোকা খেয়ে মাথায় হাত দিয়ে কাঁদছে।তাই আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন দাদা,ধন্যবাদ আপনাকে।

আমার দৃষ্টিতে বর্তমান সময়ের সেরা ১০০ টি কবিতার মধ্যে এটি একটি
দাদা আপনি আমাদের মাঝে অতি প্রয়োজনীয় এবং সময়োপযোগী একটি লেখা শেয়ার করেছেন। আমাদের সকলের এ লেখাটি হতে শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। আমাদের অপরিকল্পিতভাবে কোন সাইটে প্রবেশ করা উচিত হবে না এবং বিশ্বস্ত কোন সাইট ব্যতীত যেকোনো জায়গায় ইমেইল পাসওয়ার্ড শেয়ার করা উচিত হবে না। দাদা আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। আপনার প্রতি শুভকামনা রইল।

ঠিক বলছেন ভাইয়া

দারুণ একটা বিষয় শেয়ার করেছেন দাদা। এ ধরনের ফোন কল মাঝে আমিও পেয়েছি ভাগ্যিস আগে থেকে জানা ছিলো। প্রযুক্তির কিছু অন্ধকার দিকও জানা থাকা জরুরি। লেখাটা সবাই মন দিয়ে পড়লে ফাঁদ থেকে সহজেই রক্ষা করতে পারবে নিজেকে।

অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও সাইবার নিরাপত্তাজনিত তথ্যবহুল পোস্ট। এটা থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত যেন আমরা ওরকম প্রতারকদের জালে ধরা না দেই। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি আমাদের সবার জন্যই অনেক জরুরী। আমরা অনেকেই প্রায় এরকম ভুল গুলো করে থাকি।
দাদা আপনাকে ধন্যবাদ এই ধরনের পোস্ট করার জন্য