মিনিয়েচার মডেল "সপ্তমাশ্চর্য ভ্রমণ", ইকো পার্কে : পঞ্চম আশ্চর্য "আগ্রার তাজমহল"

in hive-129948 •  3 years ago 

তাজমহলের কথা বিস্তৃত বলে আর কি করবো ? ভারতের প্রায় প্রতিটা ছেলেমেয়েই কম বেশি জানে আগ্রার এই তাজমহলের কথা । অদ্ভুত সুন্দর এই স্থাপত্যটি । যমুনার তীরে তুষার ধবল এই সৌধের নয়নভুলানো সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়নি এমন মানুষ খুঁজলে খুব কমই মিলবে । মুঘল সম্রাট শাজাহান তাঁর প্রিয়তম স্ত্রী মমতাজের স্মৃতির উদ্দেশ্যে ১৬৩২ সালে তাজমহলের নির্মাণ কাজ শুরু করেন । দীর্ঘ ২১ বছর ধরে এর নির্মাণ কাজ চলে এবং অবশেষে ১৬৫৩ সালে স্থাপত্যটি সম্পূর্ণ হয় ।

তাজ মহলের স্থপতি ছিলেন ভারত, পারস্য তুরস্কের একাধিক নামকরা স্থপতি । তন্মধ্যে ওস্তাদ আহমেদ লাহুরি, মাকরামাত খান এবং আবদুল করিম মামুর খান প্রধান ছিলেন । ২১ বছর ধরে ২২ হাজার শ্রমিকের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল এই তাজমহল । তাজমহলের গড় উচ্চতা ১৮০ ফুট, মূল গম্বুজটি ২১৩ ফুট উঁচু এবং এর চতুর্পাশে চারটি মিনারের প্রত্যেকটির উচ্চতা ১৬২ ফুট । মূল স্থাপত্যটির আয়তন ১৯০২ X ১০০২ ফিট ।

তাজমহল বহু মূল্যবান পাথর দ্বারা নির্মিত হয়েছিল । তন্মধ্যে সাদা মার্বেল পাথর-ই ছিল প্রধান উপাদান । এছাড়াও লাল , কালো, গোপালী পাথরও প্রভূত পরিমানে আনা সারা বিশ্ব ঢুঁড়ে - ভারত, পারস্য, বাগদাদ, তিব্বত, শ্রীলংকা, ইয়ামেন, কানাডা ও মিশর প্রভৃতি দেশ থেকে প্রায় ১৭ হাজার মনেরও অধিক পাথর আনা হয় এর নির্মাণকার্যে ।

তাজমহল এখন যেমন দেখতে আগে কিন্তু এমনটি ছিল না । মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের পূর্বে তাজমহলের দেয়ালের সর্বত্র নানান রকমের বহুমূল্য রত্ন ও মূল্যবান পাথরে সজ্জিত ছিল । একটি ঐতিহাসিক বিবরণী থেকে এর একটা আভাস পাওয়া যায় - চৌম্বক পাথর ৮০ মণ, স্বর্ণ ২০০ মণ, গোয়ালিওর স্টোন ৯৯০ মণ, চুনী ৬০ মণ, পান্না ১০০ মণ, ফিরোজা মণি ৯০ মণ, নীলকান্ত মণি ১৬০ মণ, নানান রঙের উজ্জ্বল মণি ও মুক্তো ১৮০ মণ, উজ্জ্বল দ্যুতিময় নানান ধরণের মূল্যবান পাথর ৮০ মণ এবং আরও মহামূল্যবান বিদেশ থেকে উপঢৌকন হিসাবে প্রাপ্ত প্রায় ২৩০ মণি মাণিক্য । মুঘল সাম্রাজ্য পতনের সাথে সাথে বহুবার লুন্ঠিত হয়ে তাজমহল এখন রিক্ত ।

সূর্যোদয়ে তাজমহলের রং হয় গোলাপী, সন্ধ্যায় ধবধবে সাদা আর পূর্ণিমা রাতে নীলাভ রঙের দেখায় ।

কথিত আছে অপূর্ব এই প্রেমের সমাধি তাজমহলের গায়ে নাকি রক্তের দাগ লেগে আছে । তাজমহলের ২২ হাজার নির্মাণ শ্রমিকের অধিকাংশের দুই হস্ত কর্তন করা হয় এর নির্মাণ কাজ সমাধার সাথে সাথেই যাতে দুনিয়াতে আর কেউ দ্বিতীয় তাজমহল না তৈরী করতে পারে ।

কলকাতার ইকো পার্কে তাজমহলের একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ রয়েছে - তো চলুন দেখে নেওয়া যাক ।


ছোট্ট পরিখার ওধারে তাজমহল, গোধূলিবেলায় ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ০২ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


সন্ধ্যাবেলায় অনেকটা দূর থেকে তাজমহল ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ০২ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ধীরে ধীরে তাজমহলের যত সন্নিকটে যাচ্ছি ততই যেন এর সৌন্দর্য্য ফুটে উঠছে ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ০২ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


তাজমহলের একেবারে ঠিক সামনে, রংবেরঙের বেশ কয়েকটি ফোয়ারা রয়েছে এর সামনে ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ০২ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


তাজমহলের গর্ভগৃহে মমতাজের সমাধির রেপ্লিকা ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ০২ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


তাজমহলের একটি মিনারের সামনে তনুজা এবং টিনটিনবাবু ।

তারিখ : ০১ এপ্রিল ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ০২ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ


Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

beauty of the place, what a regret that I have left on the other side of the world

This post has been upvoted by @italygame witness curation trail


If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness




CLICK HERE 👇

Come and visit Italy Community



দাদা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে মনে হচ্ছে সপ্তম আশ্চর্য গুলোর একটা রিভিউ হয়ে গেল। সপ্তম আশ্চর্য গুলো দেখার সৌভাগ্য কোনদিন হবে কিনা জানিনা। তবে ছোট করে হলেও আপনার পোস্টের মাধ্যমে সপ্তম আশ্চর্য গুলো পর্যায়ক্রমে দেখে নিতে পারলাম। রাতের বর্ণিল আলোয় তাজমহল টাকে দেখতে আরো সুন্দর লাগছে। ইকো পার্কে তাজমহল টি দেখতে আগ্রার তাজমহলের চেয়ে আমার কাছে কোনো অংশে কম মনে হচ্ছে না। ইকোপার্কের সৌন্দর্য আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনি ঠিক বলেছেন তাজমহলের ইতিহাস আমরা সবাই জানি ছোট বাচ্চাদের শুরু করে বৃদ্ধ বৃদ্ধ সবাই তাজমহল সম্পর্কে অবগত। মোগল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী মমতাজের জন্য তাজমহল নির্মাণ করেন । পৃথিবীতে প্রেমের নিদর্শন হিসেবে তাজমহল এর জুড়ি মেলা ভার। আপনি তাজমহল সম্পর্কে সুন্দর সংক্ষিপ্তভাবে গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রেমের কথা মনে পড়লেই তাজমহলের কথা মনে পড়ে। প্রেমের অপূর্ব সৌন্দর্য ও প্রেমের জন্য ত্যাগ মহিমা এক চিরায়িত নিদর্শন তাজমহল। কলকাতায় ইকো পার্কে সপ্তম আশ্চর্য হিসেবে তাজমহল অবস্থা সত্যি আনন্দদায়ক। এই ইকো পার্ক সম্পর্কে আমার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিছুদিন আগে আপনি যখন কলকাতা মিউজিয়াম এর ফটোগ্রাফি সহ বিভিন্ন সংগ্রহ আমাদের মাঝে তুলে ধরলেন। তখন আমি বুঝেছি কলকাতা কতটা সমৃদ্ধ ।এরপর আপনি যখন কলকাতা ইকো পার্কের সম্পর্কে আমাদের মাঝে এত সুন্দর সুন্দর আশ্চর্যজিনিস গুলো তুলে ধরেছেন তা দেখে আমি মুগ্ধ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার মাধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর তিনি সম্পর্কে অবগত হতে পারছে।

তাজমহল সম্পর্কে আমরা বাংলাদেশীরাও মোটামুটি জানি দাদা। সত্যি পৃথিবীর বুকে প্রেমের অসাধারণ এক স্থাপত্য এই তাজমহল। তাজমহল সম্পর্কে অনেক নতুন কিছু তথ্য পেলাম আপনার পোস্ট থেকে। এর দেয়ালে যে নানারকম মূল‍্যবান পাথর খচিত ছিল এটা জানতাম না।

সূর্যোদয়ে তাজমহলের রং হয় গোলাপী, সন্ধ্যায় ধবধবে সাদা আর পূর্ণিমা রাতে নীলাভ রঙের দেখায় ।

এবং এটা বেশ অবাক করার মতো তথ্য ছিল। কলকাতা ইকোপার্কে তাজমহলের সিকুয়েলটা দারুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য দাদা।

ক্লাস ৪ থেকে বইয়ে পড়ে আসছি তাজমহল সম্পর্কে। কখনো বাংলা বইয়ে কখনো সমাজ আবার কখনো ইংরেজিতে।বাট সবগুলোতে শুধুমাত্র একটি করে ছবিই দেয়া থাকতো তাও জাস্ট তাজমহলটিকে একটা ফ্রেমের ভেতর নিয়ে।
আপনার এই পোস্টে বেশ অনেক ফটোগ্রাফি দেখিয়েছেন এবং সবগুলোই বেশ আকর্ষণীয়। অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভ কামনা রইলো দাদা 🖤🥰

আগ্রার তাজমহল দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।
যদি কখনও সৌভাগ্য কুলায় ইনশাআল্লাহ একদিন স্বচক্ষে দেখবো। আর আজ আপনার চোখে এই আশ্চর্য জিনিসটা দেখে নিলাম 😍

বই কিংবা গল্পে অনেক তাজমহলের কথা শুনেছি।আজকে আপনার পোস্টের মাধ্যেমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।খুবই সুন্দর। তবে অবাক লাগছে যে,দিনের বেলা সাদা,সন্ধ্যায় গোলাপি ও পূর্ণিমা রাতে নীলাভ রঙের দেখায়। ছবিতেই এতো সুন্দর, তাহলেল সরাসরি আরো সুন্দর মনে হচ্ছে। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

এই তাজমহলটা আমার কাছে সব সময়ই অসম্ভব সুন্দর লাগে। আর আপনার আজকের ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এর সৌন্দর্য যেন আরও অনেক বেশি ফুটে উঠেছে ।ইচ্ছে আছে কোনদিন যদি যেতে পারি তো যেয়ে দেখে আসব। দূর থেকে আস্তে আস্তে করে কাছে আসার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই চমৎকার ছিল দাদা ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

Waow what a master piece.

Hy @rme nice photography i love Taaj Mahal.
I have a huge wish to see this front of my eyes.

Dear @rme i need your help to grow here in steemit

যদিও তাজমহলের অতীত ইতিহাস কম বেশী সকলেরই জানা । তবে আজকে কিছু নতুন ব্যাপার জানলাম , সেটা হচ্ছে মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের পরে তাজমহলের দেয়াল থেকে যে এত মূল্যবান জিনিস গুলো হারিয়ে গিয়েছে এটা আমার জানা ছিল না । তারপরেও সময়ের পরিক্রমায় তাজমহল যে, সকালে একরকম সন্ধ্যায় এক রকম এবং পূর্ণিমা রাতে অন্যরকম রূপে দেখা যায় এটা কিন্তু আমার জানা ছিলো না ভাই । যাইহোক ভাল ছিল ছবিগুলো এবং অজানা তথ্য গুলো জেনে ভালোই লাগলো । শুভেচ্ছা রইল ভাই ।

আর্ট করা বা অফসেটে তৈরি তাজ মহলের যে ছবি দেখা যায়, তার সাথে এই বাস্তব চিত্রের মিল একেবারে ভিন্ন। সুন্দর কিছু দেখলাম।

তাজমহল নিয়ে অনেক পড়েছি কিন্তু এভাবে কখনো দেখা হয় নি দাদা।আপনি খুব ভাল করে তাজমহলেরর ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। দেখে তো আমার কাছে যা ভবতাম তার চেয়ে আরো বেশি সুন্দর লেগেছে। তবে কাছে গিয়ে দেখার খেতে ইচ্ছে করছে। তাজমহল সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। এগুলো দেখার সৌভাগ্য কোনদিন হবে কিনা জানিনা। তবে ছোট করে হলেও আপনার পোস্টের মাধ্যমে সপ্তম আশ্চর্য গুলো পর্যায়ক্রমে দেখে নিতে পারলাম। রাতের বর্ণিল আলোয় তাজমহল টাকে দেখতে আরো সুন্দর লাগছে। ইকোপার্কের সব গুলো সপ্তম আশ্চর্য গুলো সুন্দর ছিল। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা এভাবে সব গুলোর ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

তাজমহল নিয়ে নতুন করে আর কি বলবো তাই দাদা, বারবার আশ্চর্য লাগে এই স্থাপত্যের কথা মনে হলে। তবে অনেক অনেক তথ্য তোমার লেখা থেকে জানলাম। আমি এত কিছু জানতাম না। এমন একটা সুন্দর্যের সাক্ষ্য যে নিজে সেখানে রক্তের দাগের যে কথিত গল্প আছে , এমন যদি সত্যি হয় তাহলে এর চাইতে ঘৃণ্য আর কি হতে পারে গো!
খুব ভালো লাগলো পুরা পোস্ট টা দাদা। অনেক ভালো থেকো।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Please consider to approve our witness 👇

Come and visit Italy Community

এই ছবিগুলি এত সুন্দর এবং সুন্দর, বাহ কি একটি মাস্টারপিস

দাদা অপেক্ষায় ছিলাম এই তাজমহলে মিনিয়েচার মডেল দেখার। এই পোষ্ট টি দেখে মৃনাল চক্রবর্তীর গাওয়া একটি গানের কথা মনে পড়ে গেল।

যমুনা কিনারে শাজাহানের
স্বপ্ন শতদল ...
শ্বেত মর্মরে , মরমের ব্যথা
বিরহীরও অশ্রু জল
তাজমহল তাজমহল তাজমহল ।

দেখার ইচ্ছা আছে খুবি জানিনা পারবো কিনা। ভাল থাকবেন দাদা । শুভেচ্ছা।

সত্যি তাজমহল নিয়ে নানা ধরনের গল্প প্রচলিত রয়েছে আমাদের সমাজে, আমরা ছোট বেলা হতেই এই রকম কথা বার্তা শুনে আসছি। তবে বিষয়টি হলো ভালোবাসার, যেখানে আবেগ থাকে যেখানে অন্য রকম একটা ভাবনাও কাজ করে থাকে। ফটোগ্রাফিগুলো সত্যি দারুণ ছিলো।

কথিত আছে অপূর্ব এই প্রেমের সমাধি তাজমহলের গায়ে নাকি রক্তের দাগ লেগে আছে।

এটা আমিও অনেক জায়গায় পড়েছি দাদা।আসলে অনেক সৌন্দর্যের পেছনেই লুকিয়ে আছে কালো অন্ধকার,সত্যিটা আমরা অনেকেই জানিনা।

মিনিয়েচার মডেল সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে পঞ্চম আশ্চর্য পর্যন্ত দেখা হয়ে গেল। এত সুন্দর নিখুঁত মিনিয়েচার মডেল গুলোকে একেবারে বাস্তব মনে হচ্ছে। জানিনা কখনো ভাগ্যে সপ্তম আশ্চর্য গুলো দেখার সুযোগ মিলবে কিনা তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে কিছুটা হলেও তা দেখার সাধ পূর্ণ হল। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এগুলো শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

তাজমহলটি পুরো সাদা ধবধবে সুন্দর দেখতে লাগছে।যদিও শাহজাহানের তাজমহল উত্তর প্রদেশের আগ্রায় অবস্থিত।তবে এটি ও ভালো লাগছে দেখতে।বিশেষ করে ফোয়ারা ও লাইটিং অবস্থায় আকর্ষণীয় দেখতে লাগছে।আপনার প্রত্যেকটি ছবি অসাধারণ হয়েছে দাদা।ধন্যবাদ আপনাকে।

তাজমহলে কোনদিন যাওয়া হবে কিনা তা বলতে পারছি না তবে যাওয়ার জন্য তো আগ্রহ থাকবে।তাঁরপরে ও আপনার পোষ্ট এর মাধ্যমে সপ্তম আশ্চর্য বৈশিষ্ট্যাবলী ও তার আয়তন আকার এর ধারণা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে।আগে মানুষের মুখে মুখে শুনেছি তাজমহলের কথা কিন্তু আজ আপনার শপয়ার করা পোষ্ট এর মাধ্যমে তাজমহল সমন্ধে পুরোপুরিভাবে ধারণা অর্জন করতে পারলাম।ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটা গুরূত্বপূর্ণ পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

দাদা তাজ মহলের ফটোগ্রাফি দেখে আমার যে কি ভালো লাগছে, এই তাজ মহলের কাহিনী সম্পর্কে আগে ও অনেক কিছু জানতাম। আর আজ আরও অভিজ্ঞতা হলো। আমার সরাসরি দেখার খুব ইচ্ছা। জানিনা এই ইচ্ছা পুরন হবে কি না।

ছোট বেলা থেকেই শুনে আসছি, এই তাজমহলের কথা, খুব ইচ্ছা আছে যাবো, আল্লাহ যদি চান ২০২২ সালে গুড়ে আসবো, আমার বাড়ি বাংলাদেশ,
ইন্ডিয়া কখনো যাওয়া হইনাই, এবার যাবো ইনশাআল্লাহ

Khub sundor post

very beautiful

আহ! এই সেই তাজমহল যেটা কিনা সম্রাট শাহাজাহান তারঁ প্রিয়তমা মমতাজের জন্য তৈরি করেছিলো। কি সুন্দর কারুকার্য করা ডিজাইন।। মার্বেল পাথরে খোদাই করা এ যেন স্বর্গের রাজপুরী। তবে তাজমহল বানানোর সঠিক ইতিহাস জানা ছিল না দাদা। আপনার মাধ্যমে আজকে জানতে পারলাম। একইসাথে তাজমহলটাকেও দেখতে পারলাম। টিনটিন বাবাই ও বউদি ভালোই উপভোগ করেছে। ধন্যবাদ দাদা

মিনিয়েচার হলেও বেশ বড়সড় আকারেই তাজমহলটি এই ইকোপার্কে তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ের তাজমহলের ভিউ এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে যা সত্যিই খুব চমৎকার।

Hello everyone,
Support the people of Ukraine by your donations, I understand that you all do care about the people of Ukraine, they are ordinary people who ask for help from everyone, please help them not to die of hunger, make a small donation to help fund for their welfare, The easiest way to do this is via Bitcoin because banking system is not currently active so be merciful and help all them survive this invasion by Russia.
If everyone responds to their cry for help and sends $5, it will not be a big loss to you but for them it will be a big help, kindly show your support by your donation to help innocent children dying of hunger and starvation show your support by donating via Bitcoin Wallet address below to show you and the rest of the world truly care about them and their current situation.

Bitcoin wallet address:
bc1qzsgj8p9ztdq7t35qydyxjtqa52w5e4f9jqua0q

Thanks for your donations
David Miliband