বন্ধুরা, আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম। আজকের এই ব্লগে শিয়ালদহ স্টেশনে যাওয়া নিয়ে কিছু কথা তোমাদের সাথে আসলে শেয়ার করব। আসলে শপিং করার উদ্দেশ্যেই দুইদিন আগে গেছিলাম শিয়ালদহ স্টেশনে। শপিং করার জন্য আমাদের আশেপাশে অনেক শপিংমল রয়েছে তবে হঠাৎ সেদিন কি যেন মনে হল চলে গেলাম শিয়ালদহ স্টেশনের বিগ বাজারে শপিং করার উদ্দেশ্যে। আসলে সেখানকার বিগ বাজার অনেক বড়। এছাড়াও শিয়ালদহ থেকে বিভিন্ন প্রকারের ফল কেনা অনেক সাশ্রয়ী। অনেক পাইকারি দামে সবকিছু কেনা যায় । আসলে আমাদের বাড়ির জন্য কিছু ফল কেন প্রয়োজন ছিল। তাই নিজের জন্য শপিং এবং ফল কেনা, এই দুটো কারণে চলে গেছিলাম শিয়ালদহ। আমাদের বাড়ি থেকে শিয়ালদহ স্টেশন কিন্তু বেশ খানিকটা দূরে অবস্থিত। ট্রেনে করে মোটামুটি ৪৫ মিনিটের মত সময় লাগে। যাইহোক, সেখানে আমি এবং দাদা গেছিলাম সেদিন।

শিয়ালদহ স্টেশন থেকে বের হয়েই রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফলের দোকান। অনেকদিন পরেই শিয়ালদহ স্টেশনে গিয়ে কিছুটা পরিবর্তন দেখতে পেয়েছিলাম । আসলে কয়েক দিকের রাস্তা বন্ধ ছিল আর যে কোন এক দিক থেকেই যেতে হচ্ছিল। যাই হোক, স্টেশন থেকে পাইকারি দামে আঙ্গুর ফল এবং বেদানা কিনেছিলাম আমরা। তারপর বিগবাজার গিয়ে টুকটাক বাড়ির জন্য শপিং করি । অনেকটাই কম দামে সেখানে গিয়ে সবকিছু কেনার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে রাতের দিকেই গেছিলাম আমরা। শপিং করা শেষ করে সেখান থেকে টুকটাক একটু ফটোগ্রাফি করে বাড়ি উদ্দেশ্যে রওনা করি সেদিন।

---

◾▪️◾পোস্ট বিবরণ◾▪️◾

শ্রেণী	লাইফ স্টাইল
ডিভাইস	Samsung Galaxy M31s
ফটোগ্রাফার	@ronggin
লোকেশন	শিয়ালদহ স্টেশন, ওয়েস্ট বেঙ্গল।

---

---

---

---

---

আমার পরিচয়

আমি সুবীর বিশ্বাস( রঙিন)। কলকাতার বারাসাতে আমি বসবাস করি। আমি স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে আমার গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিস এন্ড ফিসারিস সাবজেক্ট নিয়ে। বর্তমানে আমি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যানরত আছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটু শান্ত স্বভাবের । চুপচাপ থাকতেই বেশি ভালোবাসি আমি। নতুন নতুন জিনিস শিখতে আমার খুব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে আর্ট করা, ফটোগ্রাফি করা, রেসিপি করা , গল্প লেখা আমার বেশ ভালো লাগে। আমি স্টিমিটকে অনেক ভালোবাসি এবং সব সময় স্টিমিটে কাজ করতে চাই।

🌷🌷 সমাপ্ত 🌷🌷