শুভ সন্ধ্যা,
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পরিবারের সবাইকে। বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে। সুস্থ আমি পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ। দিন শেষে যখন সুস্থ থাকি তখন শুকরিয়া আদায় করি হাজারো শুকরিয়া সৃষ্টিকর্তার কাছে। কারণ সুস্থ থাকা খুবই কঠিন ব্যাপার আজকাল। আমরা সুস্থ থাকার জন্য ভালোভাবে জীবন গুলো উপভোগ করার জন্য প্রতিনিয়ত হাজারো প্রচেষ্টা করে থাকি। যদিও ব্যস্ততার মধ্যে আছি যেহেতু দুই মেয়ের বার্ষিক পরীক্ষা। অনেক সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে হয় তাদেরকে ঘুম থেকে উঠায় দিয়ে একটু করে পড়াতে বসাতে হয়। আবার তাদেরকে নাস্তা করিয়ে রেডি করাই দিয়ে স্কোলে পৌঁছে দিতে হয়। পরীক্ষা শেষ করে আসতে আসতে আবার নিজেকে রেডি করি নাস্তা করি। একটু নাস্তা খেয়ে অপেক্ষা করতে করতে তারা আবার হাজির হয়ে যায়।
মোট কথা বলতে গেলে এখন পুরোপুরি সময় গুলো বাচ্চাদের দিতে হচ্ছে। রান্নাবান্না শেষ করে খাওয়া দাওয়া করে ফ্রি হতে হতে অনেক বেলা হয়ে যায়। যদিও বিশ্রাম নেওয়ার একদম সময় হচ্ছে না ইদানিং। আবার ফ্রি হয়ে কমিউনিটিতে সময় দিতে চলে আসি। বন্ধুরা আর কথা বেশি বাড়াবো না এবার ফিরে যাব মূল বিষয়ে। নিশ্চয়ই আপনারা শিরোনাম দেখে বুঝতে পারছেন আজকে আমি আপনাদেরকে একটি খাওয়া দাওয়ার মুহূর্ত শেয়ার করব। আজকে আমি যে মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করতে হাজির হয়েছি তা হচ্ছে তাজদার রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ার অনুভূতি। তাজদার রেস্টুরেন্টের শাখা কোথায় আছে সেটা আমি ঠিক জানিনা। তবে ঢাকা চট্রগ্রামের মধ্যে আছে নিশ্চয়ই। বেশ কয়েক মাস হল ফেসবুকের মধ্যে তাজদার রেস্টুরেন্টের অনেক বেশি বিজ্ঞাপন দেখলাম।
বিজ্ঞাপনে যা হয় আরকি তাদের খাবারের মেনুগুলো বেশ সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে তারা বিভিন্ন ধরনের অফার রাখছেন সেখানে। খাবারগুলো এত লোভনীয়ভাবে তারা শেয়ার করে সত্যি লোভ সামলানো যায় না এমন অবস্থা। আর বিশেষ করে তাদের লোকিংটা খুবই সুন্দর যেটা ফেসবুকের মধ্যে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন সেখানে বুঝতে পারলাম। বিশেষ করে খাবারের কয়েকটা অফারে দেখেছি সেগুলো আমাকে অনেক বেশি মুগ্ধ করেছিল। চিন্তা করেছিলাম খাবার গুলো অনলাইনে অর্ডার করবো। কিন্তু আবার চিন্তা করলাম করবো না সরাসরি যেয়ে খেয়ে আসবো। কয়েকদিন আগে যখন আমার বড় মেয়ের জন্মদিন ছিল সেদিন মেয়েকে নিয়ে তাজদার রেস্টুরেন্টে খেতে গেলাম।
প্রথমে বেশ এক্সাইটেড কাজ করছিল যেহেতু নতুন একটি রেস্টুরেন্টে যাচ্ছি সবাই বেশ সুন্দর সুন্দর রিভিউ দিয়েছে অনেকে সেই রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে। তাই আমার ইচ্ছে হলো সেখানে খাওয়া-দাওয়া করে আমিও রিভিউ শেয়ার করবো হা হা হা। যদিও গেছিলাম আমরা রাত্রি বেলায়। বিশেষ করে রাত্রি বেলায় একটু হালকা খাবার দাবার খেয়ে থাকি আমরা। আমি আর মেয়ের বাবা। যদিও বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ভিন্ন তাদের ভালো মতো খাবার দাবার দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু আমি নিজে একটু ডায়েট করার চেষ্টা করি। প্রথমে তাজদার রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটু মনটা খারাপ হয়ে গেছিল আমার। বিশেষ করে তারা ফেসবুকে যেভাবে বিজ্ঞাপন দিচ্ছিল তাজদার রেস্টুরেন্টের ভিতরে প্রবেশ করে তেমনটা সুন্দর আমার লাগেনি। বলতে গেলে স্বাভাবিক যে রেস্টুরেন্টগুলোতে যায় তার তুলনায় অনেক কম সুন্দর মনে হয়েছে। কিছু বলিউডের ছবি আর্ট করেছেন চারপাশে সেটা ছাড়া আর কিছু না।
যাওয়ার পরে খাবারের মেনু দেখলাম। বিশেষ করে আমার মেয়েরা চিকেন বিরিয়ানি খেতে অনেক বেশি পছন্দ করেন। তাই তাদের জিজ্ঞেস করাতেই এক কথায়তে বলে দিল চিকেন বিরিয়ানি। তাই তাদের জন্য দুইটা চিকেন বিরিয়ানি অর্ডার করেছিলাম। আর আমার জন্য একটা তেহেরি অর্ডার করেছিলাম। মেয়েদের বাবার জন্য অর্ডার করেছিলাম কাচ্চি বিরিয়ানি উনি কাচ্চি বিরিয়ানি বেশি পছন্দ করেন। সবকিছু মিলিয়ে মোটামুটি কিছু খাবার অর্ডার করেছিলাম। যেহেতু রাতের খাবার এত বেশি কিছু অর্ডার করিনি হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। বেশ উত্তেজনা কাজ করছিল আসলে খাবারগুলো কি ফেসবুকের বিজ্ঞাপনের খাবারের মত হবে তাই।
যখন খাবারগুলো আসলো বিশেষ করে আমার মেজাজটা একদম খারাপ হয়ে গেছিল। কারণ রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া তো কম করিনি অনেক রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করেছি বেশ অভিজ্ঞতা হয়েছে। তাজদার রেস্টুরেন্টের খাবার গুলো দেখে আমার কেমন জানি খুবই খারাপ লাগলো। মনে হলো যে তারা একটি ধান্দাবাজি কাজকারবার শুরু করেছে। কারণ একটি বিরিয়ানি খেয়ে আপনার পেট ভরতে হবে তাই না? যেমন টাকার তেমন খাবার দিতে হবে। এক প্যাকেজে অনেক টাকা দাম রাখছে তারা। সেই পরিমাণে তাদের খাবারের পরিমাণ খুবই কম ছিল। তাছাড়া ও বিরিয়ানি তে যে মাংস গুলো দিয়েছিল সেগুলো খুবই ছোট ছিল।
তাছাড়া অন্য কোন রেস্টুরেন্টে যখন আমরা খাবার খাই সেই বিরিয়ানির সাথে ডিম দেয়, আচার দেয়, আরো কত কিছু দেয়। একদম সাদামাটা ভাত ছোট্র এক টুকরা মাংস ৩৬০ টাকা হিসেব করেন আপনারা। অন্য রেস্টুরেন্টে বিরিয়ানি প্যাকেজের পাশাপাশি তারা অনেক কিছু এড করে থাকেন। কিন্তু তাজদার রেস্টুরেন্টে বিরিয়ানিটা দিল আর কোন ধরনের বিরানিতে স্যুপ কিংবা ডাল অথবা কোন ডিম দিলো না। অন্য আইটেম চাইলাম তাও নেই বললো। এরপরে দেখলাম একদম সাদামাটা বিরিয়ানি খেতেও তেমন আমার ভালো লাগেনি। তবে বাচ্চাদের কথা কি বলবো বাচ্চাদের বিরিয়ানি হলে হয় তারা বেশ ভালোভাবে খাওয়া দাওয়া করল। আমি সেখান থেকে জালি কাবাব অর্ডার করেছিলাম।
কাবাব টা কিছুটা ভালো লাগছিল। তবে আমি যে তেহেরি নিয়েছিলাম সেটা একদম বাজে লেগেছে আমার কাছে। বলিউড দিয়ে এসব ধান্দাবাজি আসলে বেশি দিন ঠিকে থাকে না। আমি সেদিন খাবার দাবার গুলো খেয়ে বুঝতে পেরেছি আসলে এই রেস্টুরেন্ট বেশি দিন স্থায়ী হবে না। কারণ যেখানে ধান্দাবাজি বেশি, কাস্টমারদের সেবা দেয় না, কাস্টমারদের সুবিধা অসুবিধা গুলো যাচাই বাছাই করে না সেই সব খাবারের দোকান বেশিদিন ঠিকে থাকে না। তাছাড়াও আমরা যখন গেলাম সেখানে কাস্টমারের পরিমাণ খুবই কম ছিল। একটি জনপ্রিয় খাবার রেস্টুরেন্টে অনেক কাস্টমার থাকেন তারা খাবার দিতে পারে না বসায় রাখেন কাস্টমারদেরকে এমন অবস্থা। কিন্তু তাজদার রেস্টুরেন্টে সেই রকম কোন দৃশ্য আমি দেখতে পাইনি।
মানুষ সবকিছু পছন্দ করলেও খাবারের নামে ধান্দাবাজি পছন্দ করেন না। এরপরে খাবারগুলো খেয়ে টাকাগুলো আমরা দিয়ে তারপর চলে আসি। এর পরের কাজটা হলো কি যখন ফেসবুকে ঢুকলাম তখন আবার তাজদার রেস্টুরেন্টের একটি বিজ্ঞাপন দেখলাম। আস্তে করে ঢুকে সেখানে ভালো মতো একটি রিভিউ দিয়ে দিলাম হা হা হা। বুঝতে পারছেন কি রিভিউ দিছি? তাদেরকে বেশ ভালোমতো বুঝিয়ে দিলাম এসব ধান্দাবাজি করলে বেশি দিন থাকতে হবে না কক্সবাজার। কিন্তু এখানে কক্সবাজারে যেগুলো নামকরা রেস্টুরেন্ট রয়েছে সবগুলোতে খাওয়া দাওয়া করেছি আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু কোন রেস্টুরেন্টে এরকম কোন ধান্দাবাজি কিংবা কাস্টমারকে ঠকানোর কোন প্রক্রিয়া আমি চোখে দেখি নাই।
সেই সব রেস্টুরেন্টে মানুষের ঢল নামে। খাবারের সময় হলে মানুষকে জায়গা দিতে পারে না এমন অবস্থা হয়। যাক বন্ধুরা সবার চোখে কিন্তু সব কিছু সুন্দর নয়। হয়তো আমার ভালো লাগেনি কিন্তু অন্য একজন থেকে তো ভালো লাগবে। সবার ভালো লাগা এক বিষয় নয়। আবার সবার খারাপ লাগাও এক বিষয় নয়। আশা করি আমার আজকের ব্লগ আপনারা পড়ে বুঝতে পারবেন। আপনাদের ভালো লাগবে নিশ্চয়ই আমার আজকের ব্লগ পড়ে। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার আজকের ব্লগ ভিজিট করার জন্য এবং আমাকে অনেক বেশি অনুপ্রাণিত করে থাকেন আপনারা সব সময়। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে আল্লাহ হাফেজ।
ডিভাইসের নাম | Wiko,T3 |
---|---|
মডেল | W-V770 |
Location | কক্সবাজার |
ফটোগ্রাফার | @samhunnahar |
ক্যাটাগরি | লাইফ স্টাইল |
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ সময় দিয়ে আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য।
আমার পরিচয়
আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা। আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
আজকে আপনি খুব সুন্দর ভাবে একটি লাইফস্টাইল পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যেখানে খাওয়া দাওয়ার মুহূর্তটা অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন সম্পূর্ণটা গণনার সাথে। এ জাতীয় পোস্টগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সময় দিয়ে ব্লগ ভিজিট করলেন অনেক আনন্দিত হয়েছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বলিউডের কিছু ছবি আছে বলে বলিউড স্টাইল নামের সাথেই বিজ্ঞাপনে প্রচার করেছেন তারা। তবে খাবারের বিষয়ে জেনে ভীষণ খারাপ লাগলো। রেস্টুরেন্ট নতুন অবস্থাতেই যদি খাবারের মান এবং কাস্টমারের সন্তুষ্টি লাভ করতে পারে, তবে সে রেস্টুরেন্ট দীর্ঘস্থায়ী হতে পারবে না- সেটাই স্বাভাবিক। আপনার পোষ্ট এ কিছু কিছু বানান ঠিক করে নিতে হবে আপু, একটু দেখবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু দেখেছি ঠিক করে দিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রত্যেকটা রেস্টুরেন্টের একই অবস্থা হয়ে যাচ্ছে আপু। একেবারে ধান্দাবাজি ব্যবসা। কি রিভিউ দিয়েছেন সেটা বুঝতে পারছি আপু। আসলে খাবারের মান যদি মন মতো না হয় তাহলে সত্যি অনেক খারাপ লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ আপু আপনি একদম ঠিক বলছেন আমিও একমত আপনার সাথে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রেস্টুরেন্টের মধ্যে বলিউডের একটা থিম রেখেছে এ ব্যাপারটা অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে। ভালো লাগলো আপনার আজকের পোস্ট দেখে। খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন এবং খাওয়া দাওয়া করেছেন। রেস্টুরেন্ট টা খুবই সুন্দর। সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রেস্টুরেন্ট সুন্দর ছিলো তা ঠিক আছে তবে তারা মানুষ থেকে ডাকাতি শুরু করছে আপু খাবারের নামে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার আজকের টাস্কঃ-
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://x.com/nahar_hera/status/1864734965637984505?t=zaNn1jbPM9mB7hHQsZ0RxA&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রেষ্টুরেন্ট টি তো সুন্দর সাজানো গোছানো অথচ সেই রেষ্টুরেন্টের খাবারের মান এতো খারাপ।আসলে যদি কোন রেষ্টুরেন্টের খবারের মান ভালো না হয় তাহলে সেই রেষ্টুরেন্ট বেশিদিন চলে না।একবার গেলে দ্বিতীয় বার যায় না এবংপরিচিত দেরকেও নিষেধ করে।দাম হিসেবে খাবারের পরিমাণ ও তো অনেক কম।ধন্যবাদ পোস্ট টি ভাগ করে নেয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুব খারাপ লাগছিলো আপু তখন আমার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রেস্টুরেন্টে গিয়ে পরিবারের সাথে খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করেছেন আপু। মাঝেমধ্যে পরিবারের সাথে খাওয়া দাওয়া করতে গেলে সত্যি অনেক ভালো লাগে। রেস্টুরেন্টটা খুবই সুন্দর। বলিউডের মতো খুব সুন্দর একটি থিম রয়েছে এইজন্য দেখতে খুব চমৎকার লাগছে। ধন্যবাদ আপু খুব সুন্দর একটা মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তা ঠিক আপু পরিবারের সবাই এক সাথে খাওয়ার মজা আলাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার পরিবারের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাঝেমধ্যে এরকম ভাবে সবাই মিলে বাহিরে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করলে অনেক ভালো লাগে। তাহলে সবাই অনেক সুন্দর মুহূর্তও কাটানো যায়। সেই সাথে সবাই মিলে মজার মজার খাবার গুলো খাওয়া যায়। আপনারা তো দেখছি বেশ মজা করেই খাওয়া দাওয়া করেছেন। আর খাওয়া-দাওয়া করার সুন্দর মুহূর্তটা সবার মাঝে শেয়ার করে নিলেন। এটি দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ ভাইয়া আপনারাও চলে আসেন সবাই একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করবো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করার খুবই সুন্দর একটি মুহূর্ত শেয়ার করেছেন আপনি৷ আপনার কাছ থেকে আজকের এই সুন্দর মুহূর্ত দেখে খুবই ভালো লাগলো। এখানে আপনি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনাদের উদযাপন করা সময় গুলো খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন৷ অনেক ভালো লাগলো আপনার কাছ থেকে সুন্দর পোস্টটি পড়ে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক আনন্দ করে খেতে গেছিলাম। খাবারের মান দেখে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছিলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আচ্ছা আচ্ছা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit