লাইফস্টাইলঃ- মহেশখালীতে বিয়ের অনুষ্ঠানে একদিন।

in hive-129948 •  6 months ago 

শুভ দুপুর বন্ধুরা,


সবাই কেমন আছেন আশা করি সকলে ভালো আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি তবে আজকে একটু বেশি ভালো আছি বলতে হয়। কারণ সকালটা যদি এত সুন্দর একটি ওয়েদার দিয়ে শুরু হয় তাহলেই কেমন লাগে বলেন তো? আজকে তো সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে হালকা-পাতলা বেশ ভালই লাগতেছে। প্রথমে যখন বাচ্চাদেরকে স্কুলে নিয়ে যাওয়ার জন্য রেডি করাচ্ছিলাম তখন একটু একটু গুড়ুর মুড়ুর শুরু হয়ে গেল। তখন ভাবলাম যে বৃষ্টি নামবে। ছোট মেয়েকে একটু দ্রুত স্কুলে পৌঁছে দিতে বের হয়ে গেলাম। তখন বড় মেয়ে বললো আম্মু ছাতা নিয়ে যাও। কিন্তু মেয়ের কোন কথা শুনি নাই। গেট দিয়ে বের হওয়ার সাথে সাথে বৃষ্টি ও শুরু হয়ে যায়। কোন রকম দৌড় দিয়ে স্কুলে প্রবেশ করি ছোট মেয়েকে স্কুলে দিয়ে আবার ফিরে আসি হালকা ভিজে ভিজে।

f13.jpg

একটু থামছিল আবারো শুরু হলো এভাবেই থাকছে। এত ঠান্ডা হয়ে গেল বেশ ভালই লাগতেছে। এভাবে যদি কয়েক দিন বৃষ্টি হয় তাহলে ওয়েদারটা একদম স্বাভাবিকে চলে আসবে। দোয়া করি যাতে সব জায়গায় যেন এভাবে বৃষ্টি হয়ে পরিবেশটাকে একটু ঠান্ডা করে দেয়। বন্ধুরা আজকে আমি আবার উপস্থিত হয়েছি নতুন একটি টপিকস নিয়ে। আশা করি আপনাদের ভালোই লাগবে। মাঝেমধ্যে বিয়ের দাওয়াত খেতে বেশ ভালোই লাগে। সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে যখন শীতকাল ঋতুতে বিয়ে হয় তখন বিয়েতে যেয়েও ভালো লাগে এবং খেতেও ভালো লাগে। কিন্তু গরমের দিনের বিয়ে গুলো খুবই অস্বস্তিকর আমার কাছে। তো অন্যদের কাছে কেমন জানি না আমার খুবই বিরক্তিকর।

f1.jpg

f4.jpg

যখন ঈদের সময় মহেশখালীতে গেলাম তখন একটি বিয়ের দাওয়াত পেলাম। আসলে বিয়ের দাওয়াতটা এমন ছিল যে না যাওয়ার কোন উপায় ছিল না। শুরু থেকে আমি না যাওয়ার জন্য খুবই জোর করছিলাম আপনাদের ভাইকে। বলছিলাম উনাকে যেতে মেয়েদের নিয়ে। কিন্তু আপনাদের ভাই আমাকে অনেক বেশি জোর করার কারণেই যেতে হলো। যাক বিয়ের অনুষ্ঠান মানে হচ্ছে অনেক জাঁকজমক একটি পরিবেশ। সেখানে সবাইকে দেখা যায় সব আত্মীয়স্বজন একত্রিত হয় অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত কেটে যাই। যদিও বিয়েটা ছিল আমাদের ননদের বাড়িতে। আমার বড় ননদের ভাই শ্বশুরের মেয়ের বিয়ে। মেয়ে হচ্ছে প্রাইমারী স্কুলের টিচার। যেহেতু কুটুমের বাড়ির বিয়ে তাই যেতে হলো না হয় একটু মাইন্ড করে ফেলবে সেজন্য। আমি যখন গেলাম বাড়িতে তখন প্রায়ই সবাই রেডি হয়ে গেল। যেহেতু বর আসার সময় হয়ে গেল তাই সবাই একটু দ্রুত করছিলো।

f2.jpg

f3.jpg

তাছাড়াও বিয়ের ক্লাবটা তাদের একদম ঘরের পাশাপাশি ছিল। মহেশখালী লিডারশিপ ইউনিভার্সিটিতেই বিয়ের অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। সবাই রেডি হয়ে যাচ্ছিল তাই আমিও অপেক্ষা করছিলাম তাদের জন্য সবাই একসাথে যাব। তারা সবাই রেডি হয়ে যখন বউকে নিয়ে চলে যাচ্ছিল তখন পিছন পিছন আমরাও তাদের সাথে পৌঁছে গেলাম। আমার ননদের তিন মেয়ে আর এক ছেলে। মেয়েরা তো অনেক খুশি আমরা গেছি তাই। ছোট মামী আমি তাদের। মেয়েরা সবাই চট্রগ্রাম থাকে পড়ালেখা করে তিন বোন একসাথে। তাই তাদের সাথে দেখা হচ্ছে না অনেকদিন হলো। হঠাৎ করে যখন তাদের সাথে দেখা হয় বেশ ভালই লাগলো। আসলেই মেয়েরা আমার সাথে অনেক ফ্রেন্ডলী কথা বলে আমারও তাদের অনেক ভালো লাগ।

f8.jpg

f9.jpg

সবাই একসাথে চলে গেলাম বিয়েতে সেই সাথে সবাই দুই একটা সেলফিও নিয়ে নিলাম। সাথে বউয়ের ছবিও নিয়ে নিলাম। চার পাশের দৃশ্যের ছবি নিয়ে নিলাম কয়েকটি। যদিও তাদের বাড়িতে প্রায় সময় যাওয়া হয় কিন্তু লিডারশিপ ইউনিভার্সিটিতে একবারও যাওয়া হয়নি। জায়গাটি দেখে আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। এত বড় একটি এরিয়া ঘুরে দেখার মত একটি জায়গা। কিন্তু আমি বিয়ে থেকে আবারো গ্রামে চলে যাব সেজন্য একটু তাড়াহুড়ো করছিলাম। তাছাড়া অনেক বেশি রোদ ছিল মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে গেছিল আমার। বিয়েতে খাওয়া দাওয়া করার জন্য একটু তাড়াহুড়ো করছিলেন। যেহেতু বর চলে আসবে তাই কনের পক্ষের সবাইকে খাওয়া-দাওয়া করে শেষ করে দিতে একটু চেষ্টা করছিলেন।

f5.jpg

f6.jpg

আমরা সবাই মিলে খেতে বসি। বেশ ভালোভাবে খাওয়া-দাওয়া করালো। খাওয়ার আইটেমগুলো ও বেশ ভালো ছিল। বলতে গেলে আমার কাছে প্রত্যেকটি খাবারের আইটেম বেশ ভালোই লাগছিল। কিন্তু পরিবেশটা এরকম ছিল যে মোবাইল বের করে ছবি নিবো এমন কোন পরিবেশ ছিল না। অনেক লজ্জা করছিল ফটোগ্রাফি গুলো নিতে কারণ সব সিনিয়র মানুষেরা ছিলেন সেখানে। কোন রকম কষ্ট করে শুধুমাত্র একটি খাবারের ফটোগ্রাফি নিতে পারছিলাম। তো খাওয়া দাওয়া করে একটু বের হয়েছিলাম বাইরের পরিবেশ গুলো দেখার জন্য। এত রোদ ছিল মনে হচ্ছিল যে শরীর একেবারে জ্বলে পুড়ে যাবে তাই বাইর থেকে চলে আসি। ফটোগ্রাফি নিয়েছিলাম কয়েকটা সেই ফটোগ্রাফি গুলো আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।

f10.jpg

f7.jpg

আমরা খাওয়া-দাওয়া শেষ করি যখন সাথে সাথেই বরপক্ষ চলে আসে। বরপক্ষ চলে আসার পরে পরিবেশটা আরো অনেক বেশি ভারি হয়ে গেল। যেহেতু আমার প্রচুর মাথা ব্যাথা করছিল তখন আমি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করছিলাম। খাওয়া-দাওয়া করে বিয়ের অনুষ্ঠানে একটি গিফট দিলাম। যদিও গিফটা টাকার গিফট দিলাম। তো গিফট হাতে ধরাই দিয়ে সোজা আমরা বেরিয়ে পড়ি চলে আসার জন্য। যেহেতু আমি আমার বাবার বাড়িতে সেদিন ফিরছিলাম। যখন বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বের হয়ে একটা টমটম গাড়ি নিয়ে সোজা মহেশখালী জেটিতে চলে গেলাম তখন সেখানে দেখি আরেক করুন অবস্থা। এত মানুষের জ্যাম ছিল সত্যি বোট যে পাবো সেই আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম।

f11.jpg

f12.jpg

বাধ্য হয়ে আমরা বিকল্প একটি পথ দিয়ে ভাড়া একটু বাড়িয়ে দিয়ে তারপরে কোনরকম পার হয়ে যায়। আশা করি বন্ধুরা আমার আজকের ব্লগ আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। সময় দিয়ে সব সময় আমার ব্লগ গুলো ভিজিট করেন এবং অনেক বেশি উৎসাহ প্রদান করেন সে জন্য আমি অনেক বেশি অনুপ্রাণিত। সবার কাছে অনেক বেশি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি সব সময় আমাকে এত বেশি সহযোগিতা করেন। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সবাইকে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।

24QmLBi2hi5sxeF4rfhXesN4Z3rEWTikWPFADtR6zyMx1Eh2qs4cCyucf3FD7ahStNw2cTHPk2QiaQacbQjJNEWnuhyjY1PXfUUMr27ifyD15nkQhFHksgx6bm9BxYLdCkQDMy8JhQrktZHYy6njdzRU4bQ9b1d2xjCdoVzCDDY85pLPq2s7FhKBwPjpuHdozHaReDxEaFH2aYse13zaqogf9utVshuSban6ex1saRA.png

ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
Location লিডারশিপ ইউনিভার্সিটি মহেশখালী
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
ক্যাটাগরিলাইফ স্টাইল


সবাইকে অনেক ধন্যবাদ সময় দিয়ে আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য।

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

আমার পরিচয়


hira.jpeg

আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা। আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

New_Benner_ABB1.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গরমের দিনের বিয়ে মানে হলো অস্বস্থিকর একটা পরিবেশ।যেখানে খেয়ে,মজা করে,ঘুরে কোনো দিক থেকেই শান্তি নেই।শুধু গরম আর গরম।তবে আসলেই আপু এরকম অনুষ্ঠান গুলোর ফটোগ্রাফি করার ইচ্ছা থাকলেও করা হয়ে ওঠেনা,কারণ এরকম অনুষ্ঠান গুলোতে সব সিনিয়র পারসন থাকে । তাও আপনি কিন্তু দারুন রকমের ফটোগ্রাফি করেছেন।আপনার অস্বস্থি হওয়াতে বের হয়ে আসাটাই আপনি সঠিক কাজ করেছেন।ধন্যবাদ বিয়ে বাড়ি তে কাটানোর সুন্দর অনুভূতির বর্ণনা দেওয়ার জন্য।

বিয়ে খেতে ইচ্ছে করে কিন্তু গরমের দিনে একটু অসহ্য লাগে। তারপরেও বেশ সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনাদের ওদিকে তাহলে বৃষ্টি হলো। আমাদের এদিকে আজকেও প্রচন্ড রোদ। বৃষ্টির অপেক্ষায় রয়েছি। ঠিকই বলেছেন গরমের মধ্যে বিয়ের দাওয়াত অসহ্য লাগে। আর বিয়ে বাড়ির খাবার গুলো গরমের মধ্যে অনেক সময় ক্ষতি হয় শরীরে। শীতের মধ্যে বিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা।

আমার বড় ননদের ভাই শ্বশুরের মেয়ের বিয়ে

তবে আপু এখানে কার বিয়ে বললেন এ কথাটা বুঝলাম না। আপনাদের কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপু বিয়েটা হয়েছে আমার ননদের বড় ঝায়ের মেয়ের বিয়ে। ধন্যবাদ আপু সময় দিয়ে আমার ব্লগটি দেখলেন অনেক ভালো লাগলো।

এত সুন্দর একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন আর আমাকে দাওয়াত দিলেন না। কতদিন যে বিয়ে খাই নাই। সুন্দর এক স্মৃতি আর অনুভূতি আমাদের মাঝে ব্যক্ত করেছেন। তবে আশাকরি দারুণ মুহুর্ত অতিবাহিত করেছেন এখানে। সুন্দর একটি অনুষ্ঠানের দেখা মিলল।

চলে আসেন ভাইয়া তাহলে কোন একটা বিয়ে শুরু করে দিই আবারও হা হা হা ।

আপনাদের ওদিকে বৃষ্টি হয়েছে জেনে অনেক ভালো লাগলো।আপু বিয়ে খেতে আমারো অনেক ভালো লাগে। তবে গরমে বিয়ে খেতে সত্যিই অস্বস্তিকর লাগে। আপনারা বেশ ভালো একটা সময় কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর কাটানো মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

বিয়ের মজাই আলাদা আপু গরমে একটু খারাপ লাগে আরকি।

আপনাদের ওদিকে বৃষ্টির দেখা পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো আপু। যাই হোক মাঝে মাঝে বিয়ের প্রোগ্রামে যেতে অনেক ভালো লাগে। আর সবার সাথে দেখা হয়ে যায়। আপু আপনার লেখাগুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সেই সাথে আপনাদের সবার সুন্দর সুন্দর ছবিগুলো দেখেও ভালো লাগলো। বউটি দেখতে কিন্তু ভারী মিষ্টি।

হ্যাঁ আপু বৃষ্টি তো হয়েছিল কিন্তু বৃষ্টি হয়ে লাভ কি হবে। আমাকে তো অসুস্থ করে দিলো বৃষ্টি।

বিবাহের অনুষ্ঠানের অনেক সুন্দর অনুভূতি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এমন অনুষ্ঠানগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর বেশি মানুষ থাকলে একটা সমস্যা মাথা যন্ত্রণা শুরু হয় গ্যাঞ্জামের মাঝে। তবু অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার আজকের এই সুন্দর পোস্ট করে। তবে বিবাহের অনুষ্ঠানে খাওয়া দাওয়ার পরে গিফট হিসেবে টাকা দেওয়াটাই উত্তম। কারণ অনেকে জিনিসের দিকটা বেশি লক্ষ্য করে না কত টাকা উঠেছে সেটা খেয়াল করে।

সেদিন গরমে অনেক মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে গেছিল আপু তাই খুব দ্রুত ফিরে আসছিলাম।

বিবাহের অনুষ্ঠানে দেখছি আপনি অনেক মজা করেছেন এবং এখানে আপনি খুব সুন্দর কিছু সময় অতিবাহিত করেছেন৷ তা আমাদের মাঝে খুব ভালোভাবে শেয়ার করেছেন যা দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ খুব সুন্দর ভাবেই আপনি এখানে কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে৷

সময় গুলো খুবই আনন্দের ছিল। যেহেতু মেয়েরা আমাকে পেয়েছিল আর আমি মেয়েদেরকে পেয়েছিলাম।

জী আপু আজকের ব্লগটি বেশ ভালো লেগেছে,বৃষ্টি দিয়ে শুরু করে বিয়ে দিয়ে শেষ করেছেন। আমি প্রথমে কনিফিউজ হয়েগেছিলাম। দেখতেছি স্কুল কলেরজের বারান্দা,আর আপনি বলছেন বিয়ে। পরে দেখলাম বিয়েটা মহেশখালী লিডারশিপ ইউনিভার্সিটিতেই হয়েছে। সবাই এক সাথে হয়ে ভালোই আনন্দ করেছেন। ধন্যবাদ।

লিডারশিপ ইউনিভার্সিটি একসময় অনেক নামকরা একটি ইউনিভার্সিটি ছিল মহেশখালী জন্য। তবে এখন দুর্ভাগ্যবশত কমিউনিটি সেন্টারে পরিণত হয়ে গেছে।