রেসিপি পোস্ট ||| কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া ||| original recipe @saymaakter.

in hive-129948 •  8 days ago 

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই এই শীতের সময়টা সুস্থ ও সুন্দরভাবে দিনগুলো কাটাচ্ছেন।আমি আপনাদের দোয়ায় ও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

Messenger_creation_245BD08E-2B68-4E25-97D7-43272C0B488A.jpeg


প্রতিদিনের মতো আজও আপনাদের মাঝে হাজির হলাম নতুন আরেকটি ব্লগ নিয়ে। আমি আজ আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে।বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষই কারণে অকারনে অসুস্থ হয়ে পড়ছি।আর এই অসুস্থতার প্রধান কারণ হলো আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার থেকে ভিটামিন পাচ্ছিনা। আমরা যে খাবারগুলো খাচ্ছি সব খাবারে রয়েছে কেমিক্যাল বিভিন্ন রকমের মেডিসিন।কারণ যেটাই উৎপাদন করা হয় ভালো ফলনের জন্য বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল প্রয়োগ করা হচ্ছে।মানুষের শরীর স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল না করে কিভাবে সবজির ভালো ফলন হবে ও সবজি তরতাজা দেখা যাবে। অল্প দিনের ভেতরে সবজি বাজারজাত করা যাবে। আর বাঁচতে হলে খেতে হবেই আর এজন্যই আমাদের বিভিন্ন রকমের সমস্যা ও অসুখ বিসুখ প্রত্যেকেরই হচ্ছে। শুধু মাছ-মাংস খেলে যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন পাওয়া যাবে তা কিন্তু নয়। এমন অনেক সবজি আছে যেগুলো প্রচুর পরিমাণ আয়রন ও বিভিন্ন রকমের ভিটামিন পাওয়া যায় সেগুলোর দিকেও আমাদের নজর দিতে হবে।

বিশেষ করে নারীদের শরীরে আয়রনের ঘাটতিটা থেকেই যায়।তাইতো আমরা শুধু মাছ মাংসের প্রতি ডিপেন্ডেবল না হয়ে এ ধরনের সবজি থেকেও পর্যাপ্ত পরিমাণ আইরন পেতে পারি। আমি আজ আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি "কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া" নিয়ে।কলার মোচা দিয়ে নানান রকমের রেসিপি তৈরি করা যায়।আমি "কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া" রেসিপিটি কিভাবে তৈরি করেছি চলুন দেখে নেওয়া যাক।

উপকরণসমূহঃ-

১।কলার মোচা।
২।ডাল।
৩।কাঁচা মরিচ।
৪।পেঁয়াজ।
৫।রসুন।
৬।আদা।
৭।চালের গুঁড়ো।
৮।হলুদের গুঁড়ো।
৯।জিরাগুঁড়ো।
১০।লবণ।
১১।সয়াবিন তেল।

Messenger_creation_9AC59189-DC08-4D64-BD8C-02B89ABFE748.jpegMessenger_creation_F7F672AF-9562-4C0D-AB92-F9371C0E49B9.jpeg
Messenger_creation_C91A7A44-EC71-486F-A460-17EA4AE9D34D.jpegMessenger_creation_FD4F1D4D-F728-49BB-9CAE-5F39E58A2C51.jpeg
Messenger_creation_10D2549A-E44C-4BB1-A582-E850D64EB4EA.jpegMessenger_creation_EC9087F5-3CCC-4933-BAF2-339A85A83CA9.jpeg
Messenger_creation_A075644D-DC00-4D12-9A0A-EF29599CD4BB.jpegMessenger_creation_5D14059F-8011-401F-A711-F9B22296E1C2.jpeg

↩️প্রস্তুত প্রণালী↪️

❄️প্রথম ধাপ❄️

Messenger_creation_EB2B20CD-6DDD-45E0-81DA-BE18489D138F.jpeg

প্রথমে কলার মোচার খোসা ছাড়িয়ে নিয়েছি।

❄️দ্বিতীয় ধাপ❄️

Messenger_creation_07B090EF-0051-48AD-8588-FA8C7BAFBCDA.jpeg

এবার মোচা গুলো কে বেছে নিয়েছি।

❄️তৃতীয় ধাপ❄️

Messenger_creation_7FE4ECFF-CDDA-4E7C-9FB0-93806CA3DE97.jpeg

এভাবে এক এক করে মোচা গুলো সব বেছে নিয়ে কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিয়েছি।

❄️চতুর্থ ধাপ❄️

Messenger_creation_79FF42FC-9FDC-400C-88D5-BC7209A8240F.jpeg

এবার কেটে নেওয়া মোচা গুলোকে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়েছি।

❄️পঞ্চম ধাপ❄️

Messenger_creation_A76E2A8F-A2BE-4094-B803-133B31281861.jpeg

প্রেসার কুকারে সিদ্ধ করে নিয়েছি মোচগুলোকে।

❄️ষষ্ঠ ধাপ❄️

Messenger_creation_CECECA7D-5A77-447A-8592-011B891A44DA.jpeg

এবার কিছু ডাল পানিতে ভিজিয়ে রেখেছি।

❄️সপ্তম ধাপ❄️

Messenger_creation_193A48EB-9674-4772-BE41-35B74CA8BFC6.jpegMessenger_creation_ED4C9C86-354A-4199-96EC-1B1C9AD3C060.jpeg

ভিজিয়ে নেওয়া ডাল গুলো পরিষ্কার করে শিল্পাটায় সুন্দর করে মিহি করে বেটে নিয়েছি।

❄️অষ্টম ধাপ❄️

Messenger_creation_54132088-2642-4904-8ECE-AE46C97BF218.jpeg

কাঁচা মরিচ শিল্পাটায় বেটে নিয়েছি।

❄️নবম ধাপ❄️

Messenger_creation_0FB5E15C-F07B-4474-B097-0186D918C96C.jpeg

পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে পেঁয়াজ রান্নার উপযোগী করে কেটে নিয়েছি।

❄️দশম ধাপ❄️

Messenger_creation_B2EBEDA1-4831-443B-A7EB-4625018417CA.jpeg

প্রেসার কুকারে সিদ্ধ করে নেওয়া মোচা গুলো শিল্পাটায় বেটে নিয়েছি।

❄️এগারো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_821DEB93-8AE7-45F6-B336-BBB0D59D1FF5.jpegMessenger_creation_B2993115-8F30-4F0B-9575-AD4CEB3F50C6.jpeg

এবার সকল উপকরণ একত্রে দিয়ে ভালো করে হাত দিয়ে মেখে নিয়েছি।

❄️বারো তম ধাপ❄️

Messenger_creation_67F4400A-E886-4C07-B458-C5B903E96D3D.jpeg

Messenger_creation_B708EAF6-5DAC-44E4-91B2-178737B0F11D.jpegMessenger_creation_2FC38873-3CA5-41CB-BA7D-9BCAE642070F.jpeg

সকল উপকরণ মেখে নেওয়ার পর একটি ফ্রাই প্যানে তেল গরম করে পাকুড়া গুলো ভেঁজে নিয়েছি।আর এভাবে হয়ে গেল আমার "কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া"। এবার এই "কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া" রেসিপি পরিবেশনের জন্য রেডি করে তার একটি ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করলাম।

আমার পরিচয়।

আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার।আমি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।আমি উদ্যোক্তা জীবনে সব সময় গ্রামের অবহেলিত মহিলাদের নিয়ে কাজ করি।আর এই অবহেলিত মহিলাদের কাজ নিয়ে দেশের স্বনামধন্য কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রোভাইড করি এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বর্তমানে বিদেশেও রপ্তানি করছি।আর এসব কিছুর পিছনে আমার এই অবহেলিত মহিলাদের উৎসহ এবং উদ্দীপনায় সম্ভব হয়েছে।তাই সব সময় আমি অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে খুব ভালো লাগে।এজন্যই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং তাদের সহযোগিতায় নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখি।আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিটে যুক্ত হই।আমার বাংলা ব্লগে শুরু থেকে আছি এবং এখন পর্যন্ত আমার বাংলা ব্লগেই ব্লগিং করে যাচ্ছি।

🇧🇩আল্লাহ হাফেজ🇧🇩

AhJsV6XYV7USCpVQSP6xeMxYsWVJaE8WTzynEANvxzTFSbqMkxPQ3CxcfKauVQDjFKHD1UTGjmGaLRT2gC27VkcgonXwSAQuJZbSNbd9r9...uAHWYhGjq5578H8WYXSuo6spQUvYkXvHB2ER95wznYWmbcveGfKaJtsktfWMcAKzWcdrz3VcAJpuG8xVkP7LvQ8WTreW9VNk7Np9dkYgCottVQsUDgfraBwZT.webp

Messenger_creation_FF6D906D-749B-4E07-8320-B599EE0CFF0F.png

Messenger_creation_2F56E3F2-027F-4EEF-9A13-7105084B0F77.png

Messenger_creation_5ECC1BDD-EC8B-4D17-9935-6B81DE8F1765.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কলার মোচা দিয়ে এরকম ভাবে কখনো পাকোড়া তৈরি করা হয়নি। কিন্তু আপনি তো দেখছি কলার মোচার মুচমুচে পাকড়া তৈরি করেছেন যা দেখে আমার অনেক লেগেছে। যারা কখনো এটা তৈরি করেনি তারা চাইলে তৈরি করতে পারবে। নিশ্চয়ই গরম গরম এই পাকোড়া গুলো খেতে অনেক বেশি দারুন লেগেছিল।

সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।

Screenshot_2024-12-17-21-58-17-506_com.peak.jpg

Screenshot_2024-12-17-21-56-58-707_com.android.chrome.jpgScreenshot_2024-12-17-21-53-55-293_com.coinmarketcap.android.jpg

কলার মোচা দিয়ে এত সুন্দর রেসিপি করা যায় বিষয়টা আমার কাছে ভাবতে অবাক লাগছে। আমি যে কোন রকমের পাকোড়া বা রেসিপি তৈরি করেছি কিন্তু কলার মোচা দিয়ে কোনদিন এভাবে তৈরি করা হয়নি। দেখে মনে হল অনেক সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করেছেন।

জি আপু খেতে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু ছিল।

অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। যেন ইউনিক একটা রেসিপি হয়েছে আপু। আমি এমনিতে ডালের বড়া জাতীয় রেসিপি গুলো খুব পছন্দ করি। তবে এমন রেসিপি কখনো খাই নাই। অনেক অনেক ভালো লাগলো সুন্দরভাবে রেসিপি তৈরি করে দেখাতে দেখে।

আমার রেসিপিটি আপনার পছন্দের শুনে অনেক ভালো লাগলো।

নারীদের এমনতেই অনেক কিছুর ঘাটতি ফেখা যায় শরীরে। আর মাছ-মাংস এর বাইরে বিভিন্ন ফল এবং রঙিন সবজি থেকেও অনেক জরুরী উপাদান গুলো পাওয়া যায়। কলার মোচার বড়া আমারো ভীষণ পছন্দের একটি খাবার৷ আমিও মাঝে মাঝে করি। আগে কাটা-বাছার ঝামেলার জন্য করা হতো না। তবে এখন করি। আপনার শারিরীক সুস্থতা কামনা করি আপু।

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ দিদি।

কলার মোচা ভাজি খেতে খুবই মজা লাগে। কিন্তু কখনো কলার মোচা দিয়ে পাকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়নি। আজকেই প্রথম আপনার মাধ্যমে নতুন একটি পাকোড়া রেসিপি দেখতে পেলাম। দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আমিও এটি বাসায় তৈরি করে একবার খাওয়ার চেষ্টা করবো। নতুন রেসিপি আমাদের মাঝে এত সুন্দরভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

জি ভাই খেতে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু ছিল।

আমার পছন্দের খাবারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কলার মোচা। বেশ ভালো লাগে ভাজি ভর্তা করে খেতে। চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। যেহেতু আপনি ঝাল ঝাল পাকোড়া করেছেন খেতে অনেক ভালো লাগবে। সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করলেন ধাপ গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।

আমার রেসিপিটি আপনার অনেক পছন্দের। শুনে অনেক ভালো লাগলো।

কলার মোচার ভাজি খেতে দারুণ লাগে। কিন্তু এভাবে পাকোড়া কখনও খাওয়া হয়নি। আপনার পাকোড়া দেখেই লোভ লেগে গিয়েছে। একদিন বাসায় অবশ্যই তৈরি করার চেষ্টা করবো। প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপু মজাদার ও ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

জি আপু বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখে অনেক মজা লাগবে।

কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনাকে রেসিপি পরিবেশন আমার অনেক ভালো লেগেছে। এত সুস্বাদু মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ভাবে কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হবে। আসলে যেকোনো ধরনের ইউনিক রেসিপি তৈরি করলে খেতে এবং দেখতে বেশ ভালো লাগে। সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

জি খেতে অনেক মজাদার ও সুস্বাদ ছিল।

ঠিক বলেছেন আপু অসুস্থতার জন্য খাবার থেকে ভিটামিন না পাওয়াই দায়ী। মাছ মাংসের তুলনায় এই খবার গুলো বেশি পুষ্টিকর।কলার মোচায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া ভীষণ লোভনীয় হয়েছে। ধাপে ধাপে রন্ধন প্রনালী চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ দিদি।

এই ধরনের রেসিপি আগে কখনো খাওয়া হয়নি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। শীতকালীন সময়ে ভাজি জাতীয় খাবার আমার খুবই পছন্দের ।অনেক সুন্দর করে কলার মোচা দিয়ে ঝাল পকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন ভালো লাগলো।

চেষ্টা করেছি ভাই ভালোভাবে উপস্থাপন করার।

বাহ্! বেশ লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। কলার মোচা দিয়ে দারুণভাবে পাকোড়া তৈরি করেছেন। বিকেলের নাস্তায় পাকোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা। পাকোড়া গুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

উৎসাহমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

কলার মোচা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আপনি খুব সুন্দর ভাবে পাকোড়া তৈরি করেছেন এগুলো দিয়ে। কলার মোচা আমরা বেশিরভাগ সময় আচার দিয়ে কাঁচা ভর্তা করে খাই। এভাবে পাকোড়া তৈরি করা হয়নি কখনো। ভিন্ন ধরনের রেসিপি দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

গঠনমূলক মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।

অনেক লোভনীয় একটা রেসিপি ছিল এটা। দেখেই তো আমার অনেক লোভ লেগে গিয়েছে। মজার মজার রেসিপি গুলো দেখলে কার না লোভ লাগবে। এত সুন্দর ভাবে একটা রেসিপি তৈরি করেছেন, দেখতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি সুন্দর করে তুলে ধরেছেন, এটা দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এটা শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

কলার মোচার পাকোড়া রেসিপি দারুন হয়েছে আপু। দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। এই ধরনের খাবারগুলো সবাই পছন্দ করে। বিশেষ করে বিকেলের নাস্তায় এই খাবারগুলো খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। দারুন একটি রেসিপি উপস্থাপন করেছেন আপনি।

সব সময় সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপু।

কলার মোচার মুচমুচে মজাদার ঝাল পাকোড়া আমার খুব পছন্দের। আপনার পাকোড়া দেখে খুব ভালো লাগলো। পাকোড়া তৈরি প্রক্রিয়া বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

আমার রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে শুনে অনেক ভালো লাগলো।

বাহ দেখতে তো অসাধারণ লাগছে। কলার মোচা দাবি তৈরি ঝাল পকোড়া কখনও খাইনি। এটা বেশ দারুণ লাগছে। চমৎকার তৈরি করেছেন আপু। পাশাপাশি চমৎকার উপস্থাপন করেছেন পোস্ট টা। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

কলার মোচাকে আমরা কলার থো বলি। আজকে আপনি কলার মোচা এবং ডাল দিয়ে মজার পকোড়া রেসিপি করেছেন। তবে যে কোন পাকোড়া খাবার মজাই আলাদা। এই ধরনের পকোড়া গুলো যে কোন সময় খেতে বেশ মজাই লাগে। মজার পকোড়া রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।

জি ভাই এটি এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন নামে ডাকে।

পকোড়া খেতে আমি অনেক পছন্দ করি৷ গত সন্ধ্যা বেলাও পকোড়া রেসিপি খেয়েছিলাম৷ আজকে আপনার কাছ থেকে এত সুস্বাদু একটি পকোড়া রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো৷ যেভাবে আপনি এই পকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন তা যেরকম সুন্দর হয়েছে, ধাপে ধাপে আপনি সবকিছু খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন৷ একই সাথে এখানে ডেকোরেশন খুব সুন্দর ভাবে দিয়েছেন৷ ধন্যবাদ আপনাকে৷

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

কলার মোচা দিয়ে আমি একবার মচমচে পকোড়া রেসিপি করেছিলাম। কলার মোচার পকোড়া খেতে কিন্তু দারুন লাগে। আপনার রেসিপিটা অনেক সুন্দর হয়েছে। শীতকালে পকোড়া রেসিপি খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ।

জি ভাই এই রেসিপিটি খেতে অনেক ভালো লাগে আমার কাছেও।