🌹 ফটোগ্রাফি থেকে ফটোগ্রাফি 🌹||~~
সকলকে শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন এটাই প্রত্যাশা করি।
বন্ধুরা আজ আমি আমার দুই ছেলের কিছু ফটোগ্রাফির ফটোগ্রাফি নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আশা করছি আমার আজকের এই আয়োজন আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ছেলেদের ফটোগ্রাফি দেখতে দেখতে এক অদ্ভুত শান্তি অনুভব করি। সিয়াম আর শিপুর মধ্যে যে বন্ধন, তা যেন প্রতিটি ছবিতে ধরা পড়ে। একে অপরের ছবির প্রতি যত্ন, স্নেহ, আর হাসির মধ্যে এক অদ্ভুত আন্তরিকতা ফুটে ওঠে। দুজনেই এতটা আলাদা, তবুও একে অপরকে বুঝতে পারে, একে অপরের পছন্দ-অপছন্দে সহমত হয়। ছবিগুলোর মধ্যে তাদের সেই নিঃশব্দ ভালোবাসা, হাস্যরস, আর সহযোগিতার বন্ধনই যেন আমাকে তৃপ্তি দেয়। তাদের খুনসুটি, একে অপরকে সহায়তা করা, ক্যামেরার লেন্সেই নয়, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে তারা একে অপরের পাশে থাকে—এটাই যেন আমাদের পরিবারে অটুট সেতুবন্ধন।
ছেলেদের এই সম্পর্ক দেখে মা হিসেবে আমার বুকটা ভরে যায়, মনে হয় তারা যেন একে অপরের জন্য তৈরি। প্রতিটি ছবি যেন একেকটি গল্প, যা বলছে তারা একে অপরকে কতটা গুরুত্ব দেয়, কতটা যত্ন নেয়, আর কতটা ভালোবাসে। এমন ছবি আমি চুপিসারে তুলে রাখি, যেন একদিন তাদেরও এই স্মৃতিগুলো দেখে হাসতে হাসতে এই মুহূর্তগুলোকে মনে রাখতে পারে। আমার একমাত্র প্রার্থনা, এই সম্পর্কের সৌন্দর্য কখনোই ক্ষয় না হোক, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তারা একে অপরের জন্য সেরা বন্ধু, একে অপরের পাশে থাকুক, যতই বড় হোক না কেন ।
এখানে সিয়াম এবং শিপু একই অ্যাঙ্গেলে রাস্তা থেকে সূর্যের ফটোগ্রাফি করছিল। তারা দুজনেই মূলত ফটোগ্রাফির দারুণ করে।
রাস্তায় বসে সিয়াম আর শিপু যখন সূর্যের ফটোগ্রাফি করতে ব্যস্ত, তাদের মধ্যে যে মনোযোগ আর নিবদ্ধতা ছিল, তা আমাকে এক ভিন্ন অনুভূতির মধ্যে ডুবিয়ে দেয়। পড়ন্ত বিকেলের আলোর সঙ্গে সূর্যকে ক্যামেরাবন্দি করার চেষ্টা, যেন প্রকৃতির সৌন্দর্যকে আরো এক ধাপ গভীরে বোঝার চেষ্টা। একই অ্যাঙ্গেলে দাঁড়িয়ে তারা মুহূর্তের সেরা ছবিটি তোলার জন্য নিজেদের মধ্যে কোনো প্রতিযোগিতা করছে না, বরং একে অপরের কাজের প্রতি সম্মান এবং সহযোগিতা স্পষ্ট।
ফটোগ্রাফি তো কেবল ছবি তোলার বিষয় নয়, এটি একটি অনুভব করার মাধ্যমও। সূর্যের প্রতিটি রশ্মি, আকাশের রং, এবং মৃদু বাতাসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তারা যেন প্রকৃতির একটি অংশ হয়ে গেছে। ওই মুহূর্তে, তাদের মধ্যে কোনো কথাই হয়নি, তবে তাদের চোখে, হাতের আঙ্গুলে এবং ক্যামেরার প্রতি তাদের মনোযোগে সেই গভীর সম্পর্ক ফুটে উঠেছিল।
এমনকি, ফটোগ্রাফির সময় একে অপরকে খেয়াল করে, অল্প কথায় একে অপরের ভুল ঠিক করার মধ্যে এক ধরনের সৌজন্যতা এবং মধুরতা ছিল। তাদের এই খুঁতখুঁতে মনোযোগ দেখে মনে হলো, তারা শুধু সুন্দর ছবি তুলতেই নয়, বরং একে অপরের পছন্দ-অপছন্দকে বুঝে নিজেদের পরিপূর্ণতায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। তাদের এই মুহূর্ত, এই শান্তিপূর্ণ দিন, আমার জন্য এক চিরস্থায়ী স্মৃতি হয়ে থাকবে, যেন ছেলেদের মধ্যে ভালোবাসা আর বন্ধুত্বের যে সূর্যালোক ফুটে ওঠে, তা কখনোই নিভে না যায়।
ফটোগ্রাফি করতে গিয়ে সিয়াম আর শিপুর খুনসুটির মুহূর্তগুলো দেখে সত্যি আনন্দিত হয়েছিলাম। যদিও তারা একে অপরের ছবি তোলার জন্য মনোযোগী ছিল, তবুও তাদের মধ্যে যে ছোট ছোট হাস্যকর মুহূর্তগুলো চলে যাচ্ছিল—তাতে এক অন্য ধরনের সম্পর্কের গভীরতা ফুটে উঠছিল। একে অপরকে ক্যামেরা সেট করতে সাহায্য করা, ঠাট্টা-হাস্যরস, আর মাঝে মাঝে একে অপরকে বিরক্ত করলেও তাতে কোনও বিরোধ না থাকা—সব কিছু যেন এক সুন্দর ও মজার অভিজ্ঞতা ছিল।
ছেলেরা যখন খুনসুটির মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছিল, তখন তাদের মিষ্টি মুখাবয়ব, হাসি আর ঠাট্টা একে অপরের প্রতি যত্নশীলতা আমাকে গভীর ভালোবাসার অনুভূতি দিয়েছে। প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিটি হাসির পেছনে যে সম্পর্কের গাঢ়তা কাজ করছে, তা শুধু আমি না, যে কেউ দেখলে বুঝতে পারবে। আমি চুপিসারে সেই মূহূর্তগুলো ধরে রেখেছি আমার ফোনে, যেন যখনই চাই, ওই মুহূর্তগুলোকে ফিরে পেতে পারি। এটা যেন একধরনের সংগ্রহ, যা আমাকে তাদের ছোটবেলা, তাদের সম্পর্কের প্রতিটি খুঁটিনাটি মনে করিয়ে দেবে।
এমন হাসি-ঠাট্টার ছবিগুলো আমি শুধু ফটোগ্রাফির জন্য নয়, বরং জীবনের সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্তগুলো হিসেবে স্মরণে রাখতে চাই। মনে হয়, এই খুনসুটির মাঝেই তাদের অটুট বন্ধনের অদৃশ্য চিত্রটি ধরা পড়ে, যা অনেক দিন পরেও আমাকে একইভাবে হাসাতে থাকবে।
এই ছবিটি আমার জন্য বিশেষ এক স্মৃতি হয়ে থাকবে, যা প্রতিটি দৃষ্টিতে গভীর ভালোবাসা আর স্নেহের প্রতিফলন। শিপু যখন সিয়ামের ফটোগ্রাফি করছে, তার চোখে যেন একধরনের নিবিড় মনোযোগ ছিল। তার ক্যামেরার লেন্সে সিয়ামের উপস্থিতি যেন একটি আদর্শ মুহূর্ত হয়ে উঠেছিল। সিয়াম সেই খয়েরি রঙের টি-শার্টে দারুণ ফিট হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল, আর ওই টি-শার্টটি আমি চীন থেকে কিনে এনেছিলাম ওর জন্য। সিয়ামকে সেই পোশাকে দেখতে সত্যিই চমৎকার লাগছিল, যেন সেই রঙ ও স্টাইল তার ওপর পুরোপুরি মানিয়ে গেছে।
শিপু তন্ময় হয়ে সিয়ামের ছবি তুলছিল, তার মুখে এক ধরনের মনোযোগী শান্ততা ছিল, যেন সে এই মুহূর্তটি ধরে রাখতে চায় চিরকাল। সিয়ামের মুখে হাসি, আর শিপুর ক্যামেরার দিকে তাকানোর সেই ভঙ্গি—সবকিছুই এক অনবদ্য ছবির কথা বলছিল। আমি চুপিসারে এই মুহূর্তটি ক্যামেরাবন্দি করলাম, যেন একদিন এই ছবি দেখে তারা দুজনেই বুঝতে পারে, এই ছোট ছোট মুহূর্তগুলোই তাদের সম্পর্কের অমূল্য সঞ্চয়।
এটি সেই সময়ের একটি চিত্র যেখানে শিপু সিয়ামকে গভীর শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসায় ছবির ফ্রেমে বন্দী করছে। সেই হাস্যোজ্জ্বল মুহূর্ত, সিয়ামের সেই বিশেষ টি-শার্ট আর শিপুর প্রতিটি মনোযোগী ক্লিক—সবকিছু মিলিয়ে এটি যেন একটি ভালোবাসার নীরব ভাষা।
নাওড়া ঘাটে দাঁড়িয়ে, আমি যখন পড়ন্ত বিকেলে সূর্যের ছবি তুলছিলাম, তখন পুরো দৃশ্য যেন এক অদ্ভুত শান্তিতে আচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছিল। সূর্যটি লাল টুকটুকে হয়ে আকাশে ঝুলছিল, যেন এক অব্যক্ত গল্প বলছে। সেই সূর্যের প্রতিটি রশ্মি পানির পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হচ্ছিল, আর সেগুলো ছড়িয়ে যাচ্ছিল দূর পর্যন্ত। ঘাটের শান্ত পানিতে সূর্যের প্রতিচ্ছবি যেন আরও একবার জীবন ফিরে পাচ্ছিল, এক অতিরিক্ত সৌন্দর্যের ছোঁয়া নিয়ে।
দূরে, নাওড়া ঘাটের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট ছোট নৌকাগুলি সেই রঙিন আকাশ ও জলরাশি দেখে যেন এক বিশেষ আবেগে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিল। পানির মধ্যে সূর্যের প্রতিফলন এমনভাবে দৃশ্যমান ছিল, যেন সারা দিগন্তে এক গোলাপী শীতল আভা ছড়িয়ে পড়েছে। চারপাশের নিরবতা, আর কেবল সূর্যের গাঢ় লাল রং ও তার প্রতিফলন—একটি একদম স্নিগ্ধ, স্বপ্নময় পরিবেশ তৈরি করেছিল।
এই মুহূর্তে, আমি নিজেই যেন সময়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়ে গিয়েছিলাম। প্রতিটি ফটোগ্রাফ, প্রতিটি ক্লিক, একটি নতুন অনুভূতি তৈরি করছিল। সূর্যের আলো এবং পানির নিখুঁত মিলনের দৃশ্য, আমাকে মনে করিয়ে দেয় জীবনের এই ক্ষণস্থায়ী সৌন্দর্য কতটা মূল্যবান। সেদিন, নাওড়া ঘাটের এই পড়ন্ত বিকেল আমার মনে থাকবে, সূর্য এবং তার প্রতিচ্ছবি যেন স্মৃতির গভীরে স্থায়ী হয়ে থাকবে।
কাশফুলের সাথে শুকনো গাছগুলোর ছবি তুলতে গিয়ে, আমি এক অদ্ভুত চিত্র পেলাম—প্রকৃতির যাতনা আর মানুষের শ্রমের এক অপূর্ব মিলন। কাশফুলের সাদা শুভ্রতা, আর তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা শুকনো গাছগুলোর তীক্ষ্ণ রেখাগুলো যেন সময়ের সঙ্গে সংগ্রামের এক নিঃশব্দ গল্প বলছিল। কাশফুল যখন বাতাসে দুলছিল, তার পবিত্রতা এবং সৌন্দর্য যেন এই পৃথিবীর সমস্ত নৈসর্গিক সম্পদকে প্রকাশ করছিল, অন্যদিকে শুকনো গাছগুলো যেন জীবনের বিপরীত দিকটি প্রতিফলিত করছিল—যেখানে কাজ, পরিশ্রম এবং জীবনধারণের চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠছিল।
ট্রাকের পেছনে শুকনো গাছগুলো যখন মানুষ নিয়ে যাচ্ছিল, তা এক ধরনের বাস্তবতার ছবি তৈরি করেছিল—যে গাছগুলো একসময় প্রকৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আজ তা বিক্রি হয়ে মানুষের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হবে। সেই সময়, সেখানকার দৃশ্য যেন জীবনের পালাবদল, প্রকৃতি এবং মানুষের সম্পর্কের এক গভীরতম ছবি তুলে ধরেছিল।
এই ছবি তুলতে গিয়ে, আমি অনুভব করলাম যে কাশফুলের নরম সাদা রং এবং শুকনো গাছের কষ্টকর পরিণতি একসাথে, প্রকৃতি মানুষের অদম্য ইচ্ছার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
Location
ডিভাইস Honor 90
তারিখ :১২/১১/২০২৪
সময় : ৪:৪৫
বিশেষ দ্রষ্টব্য: (সব ছবিগুলো একি লোকেশনে তোলা)
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দুই ভাই এর এমন দারুণ খুনসুটি তে ভরা ভালোবাসায় কারোর নজর না লাগুক। ভাইয়ে ভাইয়ে এনন ভালোবাসা দেখে মা হিসেবে আপনার গর্ব এবং আনন্দিত হওয়াটা ভীষণ স্বাভাবিক। চীন থেকে আনা টি-শার্ট টিতে সিয়ামকে মানিয়েছে সুন্দর। আর পরের ছবিগুলো বিশেষত সূর্যাস্তের ছবিগুলো দেখেও ভীষণ ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কারোরই যেন নজর না লাগে, এই দোয়াটাই করি সব সময়। ওদের এই বন্ধন যেন চির অটুট থাকে। তুমিও ভালো থেকো আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তুমি মা হিসেবে সার্থক এতদিনে। ছেলেমেয়েদের মধ্যে ভালোবাসার বন্ধন টিকে থাকাই মা-বাবার জীবনে পরম সুখ। সিয়াম খুব দায়িত্ববান ছেলে সব সময় শিপুকে আগলে রাখবে। এ তোমার শিক্ষায় জয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওরা দুই ভাই জীবনের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত যেন এরকম মিলেমিশে থাকতে পারে। এটাই প্রত্যাশা করি। দোয়া করো ওদের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ চমৎকারভাবে আপনার দুই ছেলের খুনসুটির মুহূর্ত ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি বেশ অসাধারণ ছিল। সিয়াম ভাই এবং শিপু ভাই বেশ দারুন ফটোগ্রাফি করছিল আপনিও বেশ দারুন ভাবে তাদের দুজনের ফটোগ্রাফি ধারণ করেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফিগুলোর বর্ণনা দিয়ে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সেদিন ঘুরতে গিয়ে যখন ওরা ফটোগ্রাফি করছিল, ওদের অজান্তেই এই ছবিগুলো আমি তুলেছিলাম। আর আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথে শেয়ার করে রেখে দিলাম চিরদিনের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়ের প্রতি ভাইয়ের এতো সুন্দর বন্ধন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আশা করছি তাদের এই বন্ধন সারা জীবন অটুট থাকবে, আমি এমনটাই প্রত্যাশা করছি। তারা খুবই সুন্দর করে সূর্যের ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করছিল, দেখে বেশ ভালো লাগলো। আশা করছি তাদের ধারন করা প্রতিটি ফটোগ্ৰাফী আমরা খুবই তাড়াতাড়ি দেখতে পারবো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ছোটবেলা থেকেই ওদের দু'ভাইয়ের মধ্যে অনেক মিল। ওদের ঝগড়া করতে দেখিনি কখনো। এবং দুজনেই দুজনকে বেশ সেক্রিফাইস করে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আগের দিন শিপুর পোস্টে এই নাওড়া ঘাটের ফটোগ্রাফি দেখলাম। ও কত সুন্দর করে সব ছবিগুলি ক্যাপচার করেছে। ওদের সৃজনশীলতা আমাকে অবাক করে। ভীষণ সুন্দরভাবে ওরা দুজনে এখন একসঙ্গে থাকে দেখে ভালো লাগে।। দুই ভাইয়ের এই সম্পর্ক আজীবন বজায় থাকুক এবং তোমায় আনন্দ দিক এই প্রার্থনাই করি পরমেশ্বর এর কাছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ফটোগ্রাফি করার সময় দুইজনই বেশ সিরিয়াস। অবস্থা এমন যে না একেবারে পারফেক্ট একটা ফ্রেম চাই। দেখে বেশ ভালো লাগল আপু। আর আপনি মা হিসেব এইরকম দৃশ্য দেখা আপনার জন্য বেশ আনন্দদায়ক। সুন্দর ছিল আপনাদের মূহূর্ত টা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জী আপু, দুই ভাইকে দারুণ লাগছে। দুইজন খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ভালই মিল দেখতে পেলাম। আপনার অনুভুতি গুলো দারুন ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সিয়াম ভাই সবসময়ই শিপুকে আগলে রাখে,এই ব্যাপারটা সত্যিই খুব ভালো লাগে। মূলত শিপুর কথা ভেবেই সিয়াম ভাই বাসা পরিবর্তন করেছে। দু'জনের ভালোবাসার বন্ধন সবসময় অটুট থাকুক সেই কামনা করছি। যাইহোক দুজনেই তো দেখছি ফটোগ্রাফির ব্যাপারে বেশ সিরিয়াস। বেশ ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit