কাঁকড়া ভর্তা রেসিপি❤️

in hive-129948 •  2 months ago 

হ্যালো,

আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা করছি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আপনাদের আশীর্বাদ ও সৃষ্টিকর্তার কৃপায়।
আমি @shapladatta বাংলাদেশ থেকে। আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাই নিয়মিত ইউজার। আমি গাইবান্ধা জেলা থেকে আপনাদের সঙ্গে যুক্ত আছি।

IMG_20241209_162512.jpg

আজ প্রচন্ড ঠান্ডা। মেয়ের পরিক্ষা চলছে তাই খুব সকালে উঠতে হয় এবং সারে আটটায় স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হয়।শীতকালের আটটা মানে আমার কাছে ভোর বেলা মনে হয়।
আজ আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো কাঁকড়া ভর্তা রেসিপি।আশা করছি আপনাদেরকে ভালো লাগবে।

কাঁকড়াতে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস রয়েছে যা হাড় এবং দাঁত এর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য এবং শক্তি বজায় রাখতে, আমরা কাঁকড়া খেতে পারি। কারণ কাঁকড়া প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস। এছাড়া কাঁকড়ার মাংসে থাকা ফসফরাস এবং অস্টিওপোরোসিস আর্থ্রাইটিসের মতো রোগ-প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।

কাঁকড়ার অনেক প্রজাতি হয়ে থাকে।সামুদ্রিক এলাকায় কাঁকড়া বেশ বহু প্রকারের পাওয়া যায়।কাঁকড়া নানা রকম পদ্ধতিতে রান্না করে খাওয়া যায়।আমাদের এলাকায় দেশি কাঁকড়া পাওয়া যায় তবে আগের দিনের তুলনায় খুব কম।শহরে কাঁকড়া কিনতে পাওয়া যায় জন্য খাওয়া যায় মন চাইলেই কিন্তুু গ্রামে কাঁকড়া কিনতে একদমই পাওয়া যায় না।
আমার এক প্রতিবেশী আজকে কিছু কাঁকড়া পাঠিয়েছে আর সেই কাঁকড়া দিয়ে আজকে আমি মজাদার ভর্তা রেসিপি করেছি।কাঁকড়া ভর্তা আমার খুব পছন্দের তাই কাঁকড়া ভর্তা করেছি খুব সহজ পদ্ধতিতে।
তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন।

5ShzsKnKF7vppGeV6VN3m3GSDcLoRruAhMmifZtFSDkYScURvgxL6oNy61wWHmiRpQ4L5wPzJuR91tVZXgqZiEey4gp8T9nQDN7VwhnZbve22Yiqdt9Enz1un5SJtbZ8ZEWa9X9PzccJ9v7NM5pXzQzS.png

কঁকড়া
শুকনা মরিচ
রসুন
লবন
হলুদ

PhotoCollage_1733731048549.jpg

প্রথম ধাপ

প্রথমে কাঁকড়া গুলো কেটে ধুয়ে পরিস্কার করে জল ঝড়িয়ে নিয়েছি।

IMG_20241209_135915.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এখন কাঁকড়া গুলোতে লবন হলুদ দিয়েছি ও মেখে নিয়েছি।

PhotoCollage_1733731547111.jpg

তৃতীয় ধাপ

এখন ভালো করে কাঁকড়া গুলো ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollage_1733731731451.jpg

চতুর্থ ধাপ

এখন শুকনা মরিচ ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollage_1733739311719.jpg

পঞ্চম ধাপ

এখন ভাজা কাঁকড়া গুলো শিল পাটায় নিয়ে ভালো করে বেটে নিয়েছি। রসুন ও শুকনা মরিচ দিয়ে।

PhotoCollage_1733739737044.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

এখন তুলে নিয়েছি একটি প্লেটে পরিবেশের জন্য।

IMG_20241209_162512.jpg

পরিবেশন

IMG_20241209_162512.jpg

IMG_20241209_162717.jpg

IMG_20241209_162512.jpg

এই ছিলো আমার আজকের মজাদার সুস্বাদু ও লোভনীয় রেসিপি কাঁকড়া ভর্তা রেসিপি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি আবারও দেখা হবে অন্য কোন পোস্টের মাধ্যমে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।

টাটা

পোস্টবিবরণ
পোস্ট তৈরি@shapladatta
শ্রেণীরেসিপি
ডিভাইসOppoA95
লোকেশনবাংলাদেশ

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230826_182241.jpg

আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iPYzoty11zW5AgSZ2Am3UKDcFLo3LzULSNP7hWSDE3FMzrASGRP3eLfqsc17q1sRj22kio18SQN.png

6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjo1P2b8TFnHAXJZz4yTkRky1WRY9Vk9TAHyLGLeyh1MbqsZonPr2gkYD2tXt46LCF9Yn5Gk9dgMj3RWnWXp.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ওয়াও কাকড়া ভর্তা!!! কাকড়া ফ্রাই খেয়েছি কিন্তু কখনো ভর্তা খাইনি।ইউনিক একটি ভর্তা তৈরি করেছেন আপু।দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।আপনার রেসিপি দেখে একদিন আমিও তৈরি করার চেষ্টা করব।মজাদার এবং ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

কাঁকড়া ফ্রাই করে খেতেও মজা আরো বেশি মজা এভাবে ভর্তা বানিয়ে খেতে।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

PhotoCollage_1733719782134.jpg

আজকে আপনি আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে কাঁকড়া ভর্তা করে দেখিয়েছেন। এই রেসিপিটা প্রায় মানুষকে খেতে দেখি তৈরি করতে দেখি কিন্তু আজ পর্যন্ত খাওয়া হয়নি। জানিনা কেমন টেস্ট তবে কোন একদিন সুযোগ পেলে খাওয়া হবে।

অনেক সুস্বাদু ভাইয়া এই রেসিপিটি খেয়ে দেখবেন খুবই ভালো লাগবে।

কাকড়া আমার কখনো খাওয়া হয়নি। তবে সব সময় শুনি এটা খুবই সুস্বাদু। আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এর গুনাগুন সম্পর্কে জানতে পারলাম। খুব মজার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। যেকোনো ভর্তা আমার ভীষণ ভালো লাগে। আর কাকড়া ভর্তা নিশ্চয়ই অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। বেশ লোভনীয় লাগছে আপনার রেসিপিটা দেখে। আপনাকে ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

সত্যি কাঁকড়া অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর।খেয়ে দেখবেন কখনো ভালো লাগবে।

কাঁকড়া খুব একটা খাওয়া হয়নি তবে খুলনায় গিয়ে বাপি কাকা খুব জোর করেই কাঁকড়া খাইয়েছিলো,খেতে বেশ ভালোই লেগেছিলো।এগুলো দেশি কাঁকড়া দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক টেস্টি হবে।অনেক লোভনীয় রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।

আমিও খুলনা গিয়ে কাঁকড়ার রসা খেয়েছিলাম আর এই ভর্তা রেসিপিটির সাথে ছোটবেলা থেকে পরিচিত খুব সুস্বাদু একটি রেসিপি।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

কাঁকড়া ভর্তা রেসিপি দুর্দান্ত হয়েছে আপু। দেখতে অনেকটা চিংড়ি মাছের ভর্তার মত লাগছে। যদিও এই খাবারটি কখনো খাওয়া হয়নি। তবে অবশ্যই একদিন ট্রাই করে দেখবো। ঝাল ঝাল ভর্তা খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।

ঠিক বলেছেন চিংড়ি ভর্তার মতো দেখতে খেতেও অসাধারণ সুস্বাদু। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

আমাদের কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত ভিন্ন ভিন্ন ধরনের ভর্তা রেসিপি দেখে মুগ্ধ হচ্ছি। আসলে এই ধরনের ভর্তা রেসিপি আগে কখনো খাওয়া হয়নি। কাঁকড়া ভর্তার রেসিপি যেটা খেতে খুবই সুস্বাদু হবে বুঝি। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপি তৈরি । সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

সত্যি অনেক সুস্বাদু ভর্তা ভাইয়া এই কাকড়া ভর্তা।

এই কাঁকড়া গুলো খুব ছোট ছোট তাই না? কারণ বড় কাঁকড়া গুলো তো বড়ই হয় তাকে কিভাবে বাটা যাবে? আইডিয়া নেই। তবে কাকার ব্রকলি দিয়ে একটা সুপ হয় হেভি লাগে খেতে। তোমারটাও তো মনে হচ্ছে ভালই হয়েছিল খেতে।

ছোট দেশি কাঁকড়া ভেজে বাটলে একদমই মিহি হয়ে যায় বাটা।সুপ খাওয়া হয়নি কখনো।

কাঁকড়া ভর্তা রেসিপি আমি কখনো খাইনি। আমি তো এটাও জানতাম না কাঁকড়া ভর্তা করে খাওয়া যায়। দারুন ভাবে কাঁকড়া ভর্তা করেছেন দিদি। ভর্তা দেখেই তো লোভ লাগছে। এভাবে ভর্তা করে একদিন খেতে হবে ভাবছি। এতো সুন্দর রেসিপি ধারাবাহিকভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।

একদিন এভাবে ঝাল ঝাল করে বানিয়ে খেয়ে দেখবেন ভীষণ ভালো লাগবে। একবার খেতে কাঁকড়া পেলেই ভর্তা খেতে মন চাইবে।

কাকড়া যে ভর্তা বানানো যায় এটা আমার জানায় ছিল না আপু। তবে কখনো কাকড়া খাওয়া হয়নি। আর যে কোনো ভর্তা গরম গরম ভাতের সাথে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার বানানো ভর্তা দেখতেও খুবই লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ কাকড়া ভর্তা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

এভাবে একদিন কাঁকড়া ভর্তা বানিয়ে খাবেন বার বার খেতে মন চাইবে।

কাকড়া খেতে আমার ভালোই লাগে। আমি দুইবার দুটো রেসিপি করেছিলাম তাও ভিন্নভাবে রেসিপি করেছি। তবে এভাবে যে ভর্তা তৈরি করা যায় সেটা কখনো জানা ছিল না আপু। দারুন একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন।

আপনার কাঁকড়া খেতে ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

কাঁকড়া ভর্তাটা দেখতে তো দারুন সুন্দর হয়েছে। খেতে নিশ্চয়ই আরো সুন্দর হয়েছিল। আমার তো দেখি খেতে ইচ্ছে করছে বোন। খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে কাঁকড়ার ভর্তার রেসিপি পোস্ট করলে। অনেক কিছুর ভর্তা দেখেছি। কিন্তু কাঁকড়া ভর্তা কোনদিন দেখিনি। সেদিক থেকে দেখতে গেলে একদম নতুন একটি রেসিপি পেলাম।

দেখতে না যতোটা সুন্দর হয়েছে খেতে আরো বেশি সুস্বাদু হয়েছে দাদা। এভাবে কাঁকড়া ভর্তা খেয়ে দেখবেন ভীষণ ভালো লাগবে।

অসাধারণ আপু আপনি অনেক সময় নিয়ে যত্ন সহকারে কাঁকড়া ভর্তা রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। আমি যখন অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি তখন আমার এক ফ্রেন্ডের বাসায় কাকড়া ভাজি খেয়েছিলাম। এবং ২০২০ সালে কক্সবাজারে কাকড়ার ফ্রাই খেয়েছিলাম। তবে কখনো ভর্তা খাওয়া হয়নি আর এভাবে যে কাকড়া ভর্তা করা যায় তাও জানা ছিল না। তাছাড়া আপনার রন্ধন প্রণালী এবং পরিবেশন দেখে মনে হয়েছে কাকড়া ভর্তাটি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক আপু আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এরকম একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনি কাঁকড়া ফ্রাই খেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো।আমদের বাড়িতে কাঁকড়া ভর্তা হয় ভাজা খুব কম খাওয়া হয়।ছোট বেলায় অনেক খেয়েছি কাঁকড়া ভর্তা এখন তেমন পাওয়া যায় না এই কাঁকড়া ভর্তা মনে হচ্ছে দশ বছর পর খেলাম দারুণ হয়েছিল খেতে।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

একদম ঠিক বলেছেন আপু শীতকালের আটটা আমার কাছেও ভোর রাত মনে হয়। ওই সময় খুবই ঠান্ডা থাকে। যাইহোক কাঁকড়া আমার কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার কাঁকড়া ভর্তার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজাদার হয়েছিল। কালারও বেশ লোভনীয় লাগছে দেখতে।।

খেয়ে দেখবেন আপু এভাবে ভর্তা করে অনেক ভালো লাগবে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

আজ আপনি আমাদের মাঝে খুব সুন্দর করে কাকড়া ভর্তা রেসিপি করে দেখেছেন। কাকড়া আমার কখনো খাওয়া হয়নি। অনেকের তৈরি করা দেখেছি তারা বলে খেতে নাকি অনেক সুস্বাদু লাগে।দেখে বোঝাই যাচ্ছে আপনার রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। তবে যেকোনো ভর্তা ঝাল ঝাল করে তৈরি করলে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর করে রেসিপিটি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।

সত্যি বলেছে তারা আপু অনেক সুস্বাদু কাকড়া।আমিও ঝাল ঝাল করে খেতে পছন্দ করি এবং ঝাল ঝাল করে করেছিলাম ভর্তা টা।

সময় করে একদিন ট্রাই করে দেখব।

খেয়ে দেখবেন আপু খুবই ভালো লাগবে।

আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার কাঁকড়া। যদিও কাঁকড়া ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি। সব সময় ভুনা খাওয়া হয়।

একদিন ভর্তা বানিয়ে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগবে।

কাকড়া অনেকবার খাওয়া হয়েছে। তবে তা ভেজে অথবা ভুনা করে। এভাবে কখনও ভর্তা করে খাওয়া হয়নি। তবে আমার মনে হয় চিংড়ি মাছ ভর্তার মতই লাগবে কাকড়া ভর্তা। নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

হ্যাঁ আপু ঠিক ধরেছেন আপনি চিংড়ি ভর্তার মতোই লাগে খেতে এই কাঁকড়া ভর্তা।

কাকড়া ভর্তা করার প্রক্রিয়াটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সত্যি বলতে জীবনে এই প্রথমবার কাকড়া ভর্তা করার রেসিপিটি পড়লাম। মনে হচ্ছে এরকম কাঁকড়া 🦀 ভর্তা খেতে বেশ ভালোই লাগে।

শুধু ভালো লাগে না খুবই ভালো লাগে।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

কাঁকড়ার রেসিপি টি ফিচার্ড আর্টিকেল হয়েছে দেখে খুবই ভালো লাগলো। @shapladataat অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভকামনা রইলো।আশাকরি আগামীতে আরও অনেক ভালো কিছু দেখতে পারবো।❤️

ধন্যবাদ মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।

ভর্তা তো অনেক রকমই খেয়েছি আপু। তবে কাঁকড়া ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি আপু। সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের শেয়ার করেছেন আমার কাছে খুবই ইউনিক লেগেছে। ধন্যবাদ অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

কাঁকড়া ভর্তা ভীষণ সুস্বাদু হয় ভাইয়া।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

আপু ভর্তা আমার খুব পছন্দ, তাই কাকড়া ভর্তা দেখেই জিভে জল চলে এসেছে। শুকরিয়া আপু