গুতুম মাছ ও টাকি মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি❤️

in hive-129948 •  11 days ago 

#হ্যালো

আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা করছি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আপনাদের আশীর্বাদ ও সৃষ্টিকর্তার কৃপায়।

আমি @shapladatta বাংলাদেশ থেকে। আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাই নিয়মিত ইউজার। আমি গাইবান্ধা জেলা থেকে আপনাদের সঙ্গে যুক্ত আছি।

IMG20250126143528.jpg

IMG20250126143525.jpg

IMG20250126143518.jpg

আজ আমি আপনাদের সাথে ভাগ করো নেবো সুস্বাদু গুতুম মাছ বা পুইয়া মাছ ও ছোট টাকি মাছের চচ্চড়ি রেসিপি।

গুতুম মাছকে আমাদের এলাকায় পুয়া মাছ বলে। খুবই সুস্বাদু একটি মাছ। আমার ভীষণ পছন্দ কিন্তুু এই মাছ আমাদের এলাকা বিলুপ্তির পথে।অনেক বছর একদম পাওয়াই যেতো না কিন্তুু এবং মাঝে মাঝেই এই মাছ বাজারে ওঠে।

বেশিক্ষণ থাকে না মাঝি শুধু নিয়ে বসে আর নিমিষেই শেষ। পরিমাণে খুব কম। আমি সেজন্য মাঝিকে বলে রেখেছিলাম এবং মাঝি বাড়িতে পাঠিয়েছে মাছ গুলো শুরুই গুতুম মাছ ছিলো না সাথে একদমই ছোট ছোট টাকি মাছ ছিলো।তাই ভাবলাম একসাথে চচ্চড়ি রান্না করবো।

চচ্চড়ি তো রান্না করবে কিন্তুু খেতে হবে একা।আমাদের বাড়িতে খাওয়ার ভীষণ ঝামেলা সবাই মিলে এক জিনিস খাওয়া হয় না কারণ সবার খাওয়াতে ভীষণ বাচবিচার। একজন এই মাছ খাবে না তো অন্যজন্য ওই মাছ খায় না।কেউ বা দেশি মুরগি খায় তে বয়লার মুরগি কায় না।কেউ মুরগির ডিম খায় তো কেউ হাঁসের ডিম এরকম ঝামেলার জন্য রান্নাতেও ঝামেলা হয় সব আলাদা আলাদা রান্না করতে হয়।আপনারা নিশ্চয়ই অবাক হবেন এসব জেনে। অবাক হলেও এ-সব চলে আমার বাড়িতে।গতকাল বাড়িতে আমি ছারা কেউ ছিলো না দুপুরে শুধুই আমি খাবো আর তখনি ভেবে নিলাম এই গুতুম মাছর ভুনা চচ্চড়ি করে খাবো।

যে ভাবনা সেই কাজ সাথে সাথে ফ্রিজে গিয়ে মাছ বের করে ভিজিয়ে আয়েজন করতে লাগলাম রান্নার এবং রান্না করে ফটোগ্রাফি করলাম।

সেই রেসিপি আমি এখন আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো

তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন

IMG_20250127_122054.png

১.গুতুম মাছ ও টাকি মাছ
২.আলু
৩.টমেটো
৪.পেঁয়াজ কুচি
৫.আদা বাটা
৬.জিরা বাটা
৭.গোটা জিরা
৮.কাঁচা মরিচ
৯.লবন
১০.ধনিয়া গুড়া
১১.ধনিয়া পাতা
১২.হলুদ
১৩.ভেজ্য তেল

PhotoCollage_1737961334038.jpg

IMG_20250127_122103.png

প্রথম ধাপ

প্রথমে আমি মাছ ফ্রিজ থেকে বের করে কেটে ধুয়ে পুরিস্কার করে নিয়েছি ও তাতে লবন হলুদ দিয়েছি।

PhotoCollage_1737972223813.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এখন আলু,টমেটো পেঁয়াজ মরিচ ও কাটা মরিচ কেটে নিয়েছি।

IMG20250126125940.jpg

তৃতীয় ধাপ

এখন চুলায় কড়াই বসিয়েছি ও তাতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে গরম করে নিয়েছি। তেল গরম হয়ে গেলে মাছ গুলো লবন হলুদ মাখিয়ে তা দিয়ে দিয়েছি ও ভালো করে ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollage_1737972538105.jpg

চতুর্থ ধাপ

এখ মাছ ভাজা তেলেই একটু জিরা ফোড়ন দিয়েছি ও তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়েছি ও পেঁয়াজ নরম হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিয়েছি

PhotoCollage_1737972682701.jpg

পঞ্চম ধাপ

এখন পেঁয়াজে আলু,টমেটো দিয়েছি ও তাতে লবন হলুদ দিয়েছি। নাড়াচাড়া করে লবন হলুদ মিশিয়ে নিয়েছি ও ভেজে নিয়েছি অল্প সময়।

PhotoCollage_1737972809724.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

এখন ভাজা সবজিতে বাটা মসলা উপকরণ দিয়েছি ও নারাচারা করে মিশিয়ে আবারও ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollage_1737972944010.jpg

সপ্তম ধাপ

এখন কাঁচা মরিচ দিয়েছি ও আবারও নারাচারা করে মিশিয়ে নিয়েছি ও অল্প সময় ভেজে নিয়েছি।

PhotoCollage_1737973116549.jpg

অষ্টম ধাপ

এখন পরিমাণ মতো জল দিয়েছি ও কিছু সময় ফুটিয়ে নিয়েছি ও তাতে আগে থেকে ভেজে রাখা মাছ গুলো দিয়েছি ও ঢাকা দিয়েছি ও মিডিয়াম আঁচে রেখেছি।

PhotoCollage_1737973393807.jpg

নবম ধাপ

এখন ঢাকনা খুলে ধনিয়াপাতা দিয়েছি ও নারাচারা করে মিশিয়ে নিয়েছি অল্প সময় রান্না করে নামিয়ে নিয়েছি। ধনিয়াপাতা খুব দ্রত হয়ে যায় তাই ধনিয়া পাতা দেয়ার পর বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি।পুরাপুরি ভাবে আমার গুতুম মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি টি হয়ে গেছে তাই নামিয়ে নিয়েছি।

PhotoCollage_1737973500299.jpg

দশম ধাপ

পুরাপুরি ভাবে আমার গুতুম মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি টি হয়ে গেছে তাই নামিয়ে নিয়েছি।

IMG20250126143528.jpg

IMG_20250127_163640.jpg

পরিবেশনের জন্য তৈরি

IMG20250126143622.jpg

IMG20250126143528.jpg

IMG20250126143518.jpg

IMG20250126143510.jpg
এই ছিলো আমার আজকের সুন্দর ও মজাদার রেসিপিটি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আবারও দেখা হবে অন্য কোন পোস্টের মাধ্যমে।
সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।

টাটা

পোস্টবিবরণ
পোস্ট তৈরি@shapladatta
শ্রেণীরেসিপি
ডিভাইসOppoA95
লোকেশনবাংলাদেশ

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230826_182241.jpg

আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



IMG_20250127_122125.png

IMG_20250127_122114.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গুতুম মাছ ও টাকি মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনি সম্পূর্ণ ধরনের এক ভিন্ন রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এমন মাছের নাম এর আগে আমি কোন সময়ই শুনেছিলাম না।

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।

দিদি এভাবে মাঝে মাঝে মাছ ভুনা খাওয়া হয়।আপনি অনেক সুন্দর করে রেসিপি টি সম্পুর্ন করেছেন। এটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে।তবে গুতুম মাছ নাম প্রথম শুনলাম। ধন্যবাদ দিদি আপনাকে এত সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আমার পোস্টে কাঁচা মাছের ফটোগ্রাফি দেখলে হয়তো চিনবেন এই মাছ। দেশিও মাছ এটি।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

খাওয়া-দাওয়ায় এত বাদ বিচার হলে তো রান্না বান্নাই আপনাকে অনেক বেগ পোহাতে হয় আপু। তবে বাসায় কেউ না থাকাতে আপনার জন্য বেশ ভালোই হলো নিজের পছন্দের মাছ রান্না করে খেতে পারলেন। এই মাছগুলোকে আমাদের এলাকায় পইয়া এবং টাকি মাছ বলে। যাই হোক গুতুম মাছ ও টাকি মাছের সাথে টমেটো এবং ধ্বনিয়া পাতা যোগ করাতে মনে হচ্ছে চচ্চড়িতে বেজায় স্বাদ হয়েছিল। রেসিপিটা বেশ লোভনীয় ছিল আপু। আশা করছি আগামীতে আপনার থেকে এরকম আরো ইউনিক রেসিপি দেখতে পারবো,ধন্যবাদ।

এই মাছের নাম আপনার এলাকায় ভিন্ন আর নাম গুলোও জানা হলো একেক জায়গায় একেক নাম।সত্যি অনেক সুস্বাদু ছিলো রেসিপি টি।ধন্যবধ সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।

দিদি এত লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন রেসিপিটি দেখেই তো লোভ লেগে গেল।রেসিপির কালার টি যেমন সুন্দর আসছে দেখেও বোঝা যাচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ দিদি দারুন একটি রেসিপি ধাপে ধাপে সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার রেসিপিতে এতো সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।

PhotoCollage_1737981192698.jpg

আপনার হাতে তৈরি করা গুতুম মাছ ও টাকি মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার হয়েছিল। আপনি প্রতিটি উপকরণ একদম সমান ভাবে মিশ্রণ করে রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন। রেসিপি তৈরির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, এটা দেখে বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমার রেসিপিটি আপনার ভালো লেগেছে জন্য।

এত মজাদার মাছের চচ্চড়ি রেসিপি আপনি তৈরি করেছেন দেখে আমার তো অনেক লোভ লেগে গিয়েছে। পছন্দ হয়েছে আপনার তৈরি করা এই রেসিপিটা। দেখেই বুঝতে পারছি এটা খেতে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। গরম গরম ভাতের সাথে এরকম একটা রেসিপি হলে খুব দারুণ লাগে।

একদম ঠিক বলেছেন গরম গরম ভাতের সাথে অসাধারণ লাগে এই চচ্চড়ি খেতে।

প্রত্যেকটা পরিবারেই এমন হয় আপু খাবার নিয়ে অনেকের অনেক পছন্দ অপছন্দ। আপনি যে মাছ রান্না করেছেন সেই মাছগুলো আমার খুবই পছন্দের। আপনার চচ্চড়ি দেখেই তো আমার খেতে ইচ্ছে করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু গুতুম মাছ ও টাকি মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

ঠিক বলেছেন প্রত্যেক পরিবারেই খাওয়ার ঝামেলা থাকে।আমার পরিবারে মনে একটু বেশি হাহা। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

মাছগুলোকে তেলে ভাজি করে পরবর্তীতে পুরো রেসিপিটি তৈরি করেছেন তবে টাকি মাছের সাথে যে গুতুম মাছের নাম শেয়ার করেছেন সেটা আমার কাছে একদম নতুন মনে হয়েছে। হয়তোবা মাছটি দেখেছি কিন্তু আপনাদের এলাকায় সেটা ভিন্ন নামে পরিচিত। যাইহোক লোভনীয় এই রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।

গুতুম মাছ একেক জায়গায় একেক নাম আপনি অবশ্যই এই মাছ চিনবেন কারণ এই মাছ দেশিও মাছ। রেসিপির উপকরণের ফটোগ্রাফি দেখলে আশা করছি এই মাছ চিনতে পারবেন।

মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। এজাতীয় মাছগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। টাকি মাছটা তো আমার কাছে অনেক বেশি প্রিয়। আপনি মজাদার রেসিপি ভুনা আমাদের দেখিয়েছেন ধাপে ধাপে। রান্নার এই পর্যায়ে গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ফটোগ্রাফির পাশাপাশি একদম গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আপনি। ধন্যবাদ আপু এখন মজাদার রেসিপি তৈরি করে দেখানোর জন্য।

সত্যি মজাদার রেসিপিটি আপু।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

গুতুম মাছ ও টাকি মাছের ভুনা চচ্চড়ি রেসিপি শেয়ার করেছেন।আমি আজকে প্রথম গুতুম মাছের নাম শুনলাম এবং এতো সুন্দর একটি রেসিপি দেখলাম। এতো সুন্দর রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভ সামলাতে পারছি না। আপনি এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।

একেক এলাকায় একেক রকমের নাম এই মাছের। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

এই মাছগুলো আমি খাই না। তাই আমাদের বাসায় আনাও হয় না। তবে আমাদের বাসায় কেউ কেউ খায়। আমার জন্য খেতে পারেনা। শুনেছি এই মাছগুলো নাকি রান্না করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। আজ আপনার মাছের রেসিপিটা দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে অনেক স্বাদ হয়েছিল। আপনার রেসিপিটি দেখে বুঝতে পারছি আপনি একজন দক্ষ রন্ধন শিল্পী।

আমার বাড়িতেও কেউ খায় না আমি একমাত্র এই মাছ মজা করে খাই খুবই সুস্বাদু এই মাছ গুলো।

মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। যদিও এই মাছগুলো আমার আম্মু খুব একটা পছন্দ করে না তাই বেশি খাওয়া হয় না। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে। তবে এরকম রেসিপি গুলো ঝাল বেশি দিয়ে রান্না করলে খেতে ভালই লাগে। মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

এই মাছ আমার বাড়িতেও কেউ খায় না আর সেজন্য আমারও খাওয়া হয় না।।
ঠিক তাই ঝাল ঝাল করে খেতে বেশ ভালো লাগে এই মাছ গুলো।

দারুন একটি রেসিপি পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে সবজির সঙ্গে গুতুম মাছ ও টাকি মাছের ভুনা রেসিপি খেতে অসাধারণ সুস্বাদু লাগে। আপনার এই রেসিপি তৈরিতে মসলাগুলোর ব্যবহার আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। একই সাথে কাঁচামরিচের ব্যবহারটাও দারুন ছিল। অত্যন্ত মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমার রেসিপিটি আপনার ভালো লেগেছে জন্য।

গুতুম মাছ নামটা বেশ অদ্ভুত। মাছের চচ্চড়ি রেসিপি টা আমার বেশ পছন্দের। গুতুম ও টাকি মাছের চচ্চড়ি রেসিপি টা দারুণ তৈরি করেছেন আপু। রেসিপি টা বেশ লোভনীয় ছিল। পাশাপাশি দারুণ উপস্থাপন করেছেন আপনি রেসিপি টা। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।।

হুমমম সত্যি অদ্ভুত এই মাছের আর এক নাম পুইয়া।

আপু গুতুম মাছের না মনে হয় প্রথম শুনলাম। আপনি খুব সুন্দর করে গুতুম মাছ মাছ ওর টাকি মাছের ভুনা চচ্চড়ি করেছেন। এই মাছগুলো রেসিপি করলে খেতে বেশ মজাই লাগে। এবং এই ধরনের রেসিপি এর মধ্যে আলু ও টমেটো দিলে খেতে অন্যরকম মজা লাগে। মজার রেসিপিটি সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

গুতুম মাছকে হয়তো আপনাদের এলাকায় অন্যকোন নামে ডাকে।সত্যি আলু টমেটো দিয়ে এই ধরনের রেসিপি খুবই ভালো লাগে খেতে।

বাড়িতে যে খাওয়ার ঝামেলা,মানুষ তিনজন কিন্তু রান্না করতে হয় ছয় প্রকার এরকম একটা অবস্থা!গুতুম মাছ আমার খুবই প্রিয় একটি মাছ,আগে প্রায় সময় খাওয়া হতো কিন্তু এখন অনেক দিন ধরে আর চোখে পড়ে না।প্রিয় মাছের রেসিপিটি দেখে খুবই লোভ লেগে গেলো,লোভ সামলানো মুশকিল হয়ে যাচ্ছে!অসম্ভব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

একদম ঠিক তিনজন মানুষ ছয়পদ রান্না।