হাতে মাখা খিচুড়ি রেসিপি🥰

in hive-129948 •  7 months ago 

হ্যালো

আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করছি ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টি কর্তার কৃপায় ভালো আছি।আমি শাপলা দত্ত, বাংলাদেশ থেকে আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো হাতে মাখা মজাদার খিচুড়ি রেসিপি।আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

IMG_20240604_154557.jpg

বেশ কিছুদিন ধরেই ভাবছিলাম হাতে মাখা খিচুড়ি খাবো। প্রচন্ড গরমের কারণে সাহস পাচ্ছিলাম না খিচুড়ি খাওয়ার।গরমে খিচুড়ি খেলে প্রচন্ড পিপাসা লাগে।বৃষ্টির দিনেই খিচুড়ি খাওয়ার উপযুক্ত সময়।মূলত বৃষ্টির দিনে ঝটপট রান্না করার জন্যই আগের দিনে মা ঠাকুমারা খিচুড়ি রান্না করতেন। এখনকার দিনের মতো তো আগে এত সুযোগ সুবিধা ছিল না গ্যাস ওভেন রাইস কুকার ইলেকট্রনিক চুলা ছিলো না। তাই বৃষ্টি হলে ঝটপট রান্নার জন্য খিচুড়িকেই বেছে নিতেন। বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি খেতে ভালো লাগে বেশ। গতকাল থেকে আমাদের এখানে বৃষ্টি হচ্ছে। অন্যান্য দিন বৃষ্টি হলেও প্রচন্ড গরম থাকে ভাপসা গরম। আজ দেখলাম অনেক বৃষ্টি হল সকাল বেলা।বৃষ্টি যেন থামছেই না।ইলশে গুড়ি বৃষ্টি।মনে মনে ঠিক করলাম হাতে মাখা খিচুড়ি ডিমভাজা ও খেসারি ডালের বড়া করবো।কথা সেই কাজ। ডাল ডাল নিয়ে রান্না শুরু করে দিলাম হাতে মাখা খিচুড়ি।

তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন

IMG_20240604_150735.png

চাল
আলু
মসুর ডাল
পেঁয়াজ কুচি
রসুন
কাঁচা মরিচ
ভোজ্য তেল
লবন
হলুদ

PhotoCollage_1717492442390.jpg

প্রথম ধাপ

প্রথমে চাল ডাল পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে।

PhotoCollage_1717492657404.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

এখন চালও ডালে খিচুড়ির জন্য সব উপকরণ দিয়ে দিতে হবে।

IMG_20240604_152107.jpg

তৃতীয় ধাপ

এখন সবগুলো উপকরণসহ চাল ডাল গুলোতে ভোজ্য তেল দিয়ে মেখে নিতে হবে খুব ভালো করে।

PhotoCollage_1717493488042.jpg

চতুর্থ ধাপ

এখন চুলায় একটি প্রেসার কুকার বসাতে হবে এবং তাতে মেখে রাখা চাল ডাল গুলো দিয়ে দিতে হবে।

PhotoCollage_1717493585063.jpg

পঞ্চম ধাপ

এখন প্রেসার কুকারে দেয়া চাল ডাল গুলোতে পরিমাণ মতো জল দিতে হবে। এবং হাই হিটে জ্বাল করে নিতে হবে।আমার প্রেসার কুকারের রাবার নষ্ট হয়ে গেছে তাই আমি সিটি দিতে পারিনি এমনিতেই রান্না করেছি খিচড়ি।আপনারা চাইলে প্রেসার কুকারে সিটি দিয়ে রান্না করতে পারেন।

PhotoCollage_1717493783429.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

প্রেসার কুকারের ঢাকা খুলে দেখতে হবে সিদ্ধ হয়েছে কিনা।

IMG_20240604_153842.jpg

সপ্তম ধাপ

আমার খিচুড়ি গুলো খুব সুন্দর ভাবে হয়ে গেছে রান্না তাই নামিয়ে নিয়েছিও পরিবেশন করে দিয়েছি।

IMG_20240604_154235.jpg

পরিবেশন

আমি খিচুড়ির সাথে খেসারি ডালের বড়াও ডিম ভাজা,কৈ মাছ ভাজাও কাঁচা পেঁয়াজ দিয়ে পরিবেশন করেছি।

IMG_20240604_154610.jpg

IMG_20240604_154539.jpg

IMG_20240604_154539.jpg
এই ছিল আমার আজকের মজাদার হাতে মাখা খিচুড়ি রেসিপি। খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিলো। আশা করছি আপনাদের ভালো লেগেছে। আজকের মত এখানেই শেষ করছি আবারও দেখা হবে অন্য কোন এর মাধ্যমে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ও নিরাপদেই থাকুন।

টাটা

পোস্টবিবরণ
পোস্ট তৈরি@shapladatta
শ্রেণীরেসিপি
ডিভাইসOppoA95
লোকেশনবাংলাদেশ

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230826_182241.jpg

আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



IMG_20240530_225943.jpg

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বৃষ্টির দিনে কিংবা শীতকালে খিচুড়ি মাখা খেতে খুব ভালো লাগে। আমিও করেছিলাম দুই দিন আগে বেশ ভালো লাগছিল খেতে। তবে আমি খিচুড়ি মাখা খেতে বেশ পছন্দ করি। এভাবে যদি সব কিছু একসাথে মেখে রান্না করা হয় খুব সহজে হয়ে যায়। অনেক ভালো লেগেছে আপু আপনার খিচুড়ি মাখা দেখে। খেতে ইচ্ছে করতেছে আপু আবারও।

ঠিক বলেছেন আপু এভাবে সব উপকরণ দিয়ে মেখে রান্না করতে সহজ হয়ে যায় আর খেতেও বেশ মজাদার হয়।

হাতে মাখা খিচুড়ির স্বাদই অন্যরকম। সেই সাথে মাছ ভাজা ,ডিম ভাজা,খেসারি ডালের বড়া আহা। আগেকার দিনে এই খিচুড়ি খুব প্রচলিত ছিল। উপকরণ গুলো এবং ধাপ গুলো খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। দেখতে চমৎকার লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাইয়া চমৎকার সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

আপু আপনাদের দিকে বৃষ্টি হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। আমাদের এদিকে বৃষ্টি হয়নি তবে হালকা ঠান্ডা বাতাস হয়েছে। বৃষ্টির সময়ে খিচুড়ি খেতে আমার কাছেও খুব ভালো লাগে। এভাবে হাতে মাখা খিচুড়ি খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। আপনার খিচুড়ি দেখে তো খুব খেতে ইচ্ছে করছে। ডিম ভাজা আর খেসারি ডালের বড়া দিয়ে খিচুড়ি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল নিশ্চয়ই। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর হয়েছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ আপু ডিম ভজা ও বড়া দিয়ে খেতে বেশ ভালো লেগেছে।

হাতে মাখা খিচুড়ি রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। অনেক মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। রেসিপি পরিবেশন আমার অনেক ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।

বৃষ্টির দিনে গরম গরম খিচুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে একটু ভিন্নভাবে রান্না করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। এভাবে হাতে মেখে খিচুড়ি কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। সব ধরনের মসলা আগে চাল এবং ডালের সাথে মেখে নিয়ে তারপর রান্না করেছেন। বেশ ভালো লাগলো পরিবেশন টা দেখে। ধন্যবাদ আপু লোভনীয় একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

এভাবে সব এক সাথে মেখে নিয়ে খিচুড়ি রান্না করলে অনেক সুস্বাদু হয় আপু।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

বৃষ্টির সময়টাতে গরম গরম খিচুড়ি খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। যখন বৃষ্টি হয় তখন আমরাও এরকম খিচুড়ি তৈরি করে থাকি অনেক সময়। আর এরকম হাতের মাখা খিচুড়ি খেলে অনেক ভালো লাগে। মাছ ভাজা, ডিম ভাজা আবার বড়াও ছিল দেখছি খিচুড়ির সাথে। ইচ্ছে করছে প্লেটটা এখনই আমার কাছে নিয়ে এসে খেয়ে ফেলি। আপনার তৈরি মজাদার খিচুড়ি দেখলে তো যে কারোরই লোভ লেগে যাবে একেবারে।

প্লেটটি নিয়ে নেন আপু😊

আপনি আজ আমার প্রিয় একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। হাতে মাখা খিচুড়ি রেসিপি এই ধরনের খিচুড়ি বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে খেতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। দেখে বোঝা যাচ্ছে খিচুড়ি অনেক টেস্টি এবং সুস্বাদু করে আপনি মাখিয়েছেন। একা খাইলে তো মেনে নেব না আপু আমাদেরও তো দাওয়াত করে খাওয়াতে হবে।

হাহাহাহা এতো দূরে কি করে দাওয়াত করবো ভাইয়া শেয়ার করেছি আপনাদেরকে দেখানোর জন্য।ধন্যবাদ।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন হাতে মাখা খিচুড়ি রেসিপি তৈরি করে। আসলে খিচুড়ি খেতে আমি বেশ পছন্দ করি। প্রায় দিন সকালবেলায় কোচিংয়ে যাওয়ার পথে বাজার থেকে খিচুড়ি খেয়ে থাকি। আপনার তৈরি খিচুড়ি দেখে সত্যি বেশ লোভ লেগে গেল। খিচুড়ি সাথে অন্যান্য আইটেমগুলো বেশ দারুন ছিল। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে খিচুড়ি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। আপনার এই খিচুড়ি রেসিপি দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা। আর হাতে মাখা খিচুড়ি খেতে খুবই স্বাদ হয় এটা আমি জানি। অসংখ্য ধন্যবাদ এতো লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

আজকে আপনি আমার প্রিয় রেসিপি নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন আপু। আমি এমনিতে খিচুড়ি খেতে খুবই পছন্দ করি। আমিতো পূর্বে আপনাদের মাঝে আমি প্রকাশ করেছিলাম আমি কোথাও বাইরে গেলে হোটেলে খাওয়ার পূর্বেই আগে খিচুড়ির সন্ধান করে থাকি। খিচুড়ি আর ডিম ভাজা যেন দারুন মানায়। ঠিক তেমনি সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন যা ছিল অতিশয় লোভনীয়।

হ্যাঁ আপনার পোস্ট দেখেছিলাম ভাইয়া।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

হাতে মেখে খিচুড়ি রান্না করলে ভালো লাগে।প্রায় সব অঞ্চলে খিচুড়ি তৈরির প্রক্রিয়া একই রকম।ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ।

ঠিক বলেছেন আপু সব জায়গায় খিচুড়ি রান্না পদ্ধতি একই।

সত্যি কথা বলতে কি আপু হাতে মাখা খিচুড়ির স্বাদ অন্যরকম হয়ে থাকে। আমাদের বাসায় মাঝে মধ্যেই বিশেষ করে যখন কলেজ বন্ধ থাকে তখন এই হাতে মাখা খিচুড়ি খাওয়া হয়। আপনার খিচুড়ি দেখতে যেমন সুন্দর হয়েছে খেতেও নিশ্চয় বেশ মজা হয়েছে। তবে টক ঝাল মিষ্টি আমের আচার খিচুড়ি দিয়ে খেতেও কিন্তু বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু।

হ্যাঁ ঠিক বলেছেন টক ঝাল আমের আচার দিয়ে খিচুড়ি ভীষণ ভালো লাগে।আমি আচার দিয়ে খেয়েছি তবে আচার নিয়েছি ফটোগ্রাফি করার পরে।

আমার তো মনে হয় খিচুড়ি খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুবই কম খুঁজে পাওয়া যাবে। বৃষ্টির সময় প্রত্যেকটা ঘরে যেন খিচুড়ি রান্নার ধূম পড়ে যায়। বৃষ্টি হলে সবাই খিচুড়ি রান্না করে থাকে কমবেশি। আমাদেরও প্রায় সময় বৃষ্টি হলে খিচুড়ি রান্না করা হয়ে থাকে। ডিম ভাজি দিয়ে খিচুড়ি খেতে সম্ভব ভালো লাগে আমার কাছে যেটা বলে বুঝাতে পারবো না। আপনার তৈরি খিচুড়ি দেখে তো মনে হচ্ছে অনেক মজাদার ছিল। নিশ্চয়ই মজা করে খেয়েছিলেন সবাই। খিচুড়ির সাথে আরো অনেক কিছুই ছিল, যেগুলো দিয়ে খিচুড়ি খেতে ভালোই লাগবে।

হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন খিচুড়ি অনেক মজার হয়ে ছিলো।

হাতে মাখা খিচুড়ি খেতে দারুণ লাগে, আমার কাছে মনে হয় আগের দিনের মানুষও বেশ ফাঁজিবাজ ছিলো, তাইতো বৃষ্টি দেখলেই খিচুড়ি রান্না করতো, হা হা হা।

সত্যি হাতে মাখা খিচুড়ি খেতে দারুণ লাগে ভাইয়া।বৃষ্টির কারনে আগের দিনের মানুষ রান্নায় ফাঁকি দেয়ার জন্য খিচুড়ি রান্না করতো।

প্রথমে বুঝতে পারি নাই যে,হাতে মাখা খিচুড়ি রেসিপি কেমন হয়। পোষ্ট পড়ে দেখলাম খুব সুন্দর ভাবেই খিচুড়িটা তৈরী করেছেন। পরিবেশেনর ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ।

খিচুড়ি আমার খুবই পছন্দের খাবার। আমিও সব সময় হাতে মাখিয়ে প্রেসার কুকারে রান্না করি। আমার কাছে কেন জানি হাতে মাখানো খিচুড়ি বেশি ভালো লাগে খেতে। আপনার পরিবেশন দেখে বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপু খিচুড়ির রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

হাতে এইভাবে খিচুড়ি মাখিয়ে রান্না করলে খুবই মজাদার হয়। আপনার খিচুড়ির রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে দুর্দান্ত হয়েছে। খুবই সুন্দরভাবে প্রতিটা ধাপ উপস্থাপন করেছেন। খুবই লোভনীয় লাগছে আপনার রান্না করা খিচুড়ি দেখে আপু। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।