পরিচিতি বিশেষ তথ্য নাম @simransumon ফটোগ্রাফি ডিভাইস Mobile ব্লগিং মোবাইল Infinix Hot 11s আমার বাসা মেহেরপুর What3words Location Gangni-Mehepur আমার বয়স ২২ বছর আমার ইচ্ছে আমার বাংলা ব্লগে ব্লগ করা
বিশেষ বিশেষ কারণে গাংনী বাজারে
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি আপনাদের দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি। সকলকে শুভকামনা জানিয়ে শুরু করছি আজকের একটি পোস্ট। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি বিভিন্ন কারণে গাংনী বাজারের উপস্থিত হয়েছিলাম। আর সে সমস্ত বিষয়গুলো আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো এই পোষ্টের মাঝে। আশা করি পোস্ট পড়ার মধ্য দিয়ে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
এটা গাংনী শহর। মেহেরপুর জেলার দ্বিতীয় থানা। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে বিভিন্ন কারণে-অকারণে অনেক মানুষের উপস্থিতি এই শহরে প্রত্যেকদিন। শহরটা বেশি বড় নয়। তবে অনেক কিছুর প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে এই শহরকে কেন্দ্র করে। একদিন আমরা গাংনী বাজারে এসে উপস্থিত হলাম অনেকগুলো কারণ সামনে নিয়ে। ওই দিনটা ছিল প্রচন্ড রোদে আচ্ছন্ন। আমরা গাড়ি থেকে নেমেই উপস্থিত হলাম আমাদের স্বর্ণকার ভাই বিপুলের দোকানে।
স্বর্ণ অলংকার বিষয়ে আমরা গাংনী বাজারে একমাত্র আমাদের ফুফাতো ভাই বিপুলের দোকানে উপস্থিত হয়ে। শুধু আমরা নয়, আমাদের আত্মীয়-স্বজন সকলেই উনার কাছে অলংকারের জিনিস তৈরি করে নেন। ঠিক তেমনি কিছু প্রয়োজনে উপস্থিত হয়েছিলাম। কিছুক্ষণ আলাপ-আলোচনা কথাবার্তা এবং এই সমস্ত বিষয় নিয়ে ভাইয়ার সাথে গল্প হয়েছিল।
এরপর উপস্থিত হলাম গাংনীর সুপরিচিত নেট-ফাস্ট নামক মোবাইল সার্ভিসিং এর ঘরে। সেখানে আমার একটি মোবাইল মেরামত করে নিয়েছিলাম। তখন প্রথমত এই কমিউনিটিতে কাজ করব এমন আলোচনা চলছিল। তাই এক্সট্রা মোবাইল ঠিকঠাক করে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। যেন কাজ করতে সুবিধা হয় আমার। এখন সেই মোবাইলটা দিয়ে মাঝেমধ্যে রেসিপি করে থাকি। কারণ মোবাইলটার ক্যামেরা বেশ ভালো।
এরপর উপস্থিত হয়েছিলাম সেবা ডায়গনস্টিক সেন্টারে। তখন পেটে বাবু ছিল। তাই বিশেষ কিছু প্রয়োজনের রক্ত পরীক্ষা করতে হয়েছিল আমার। এই সেবা ডায়গনস্টিক সেন্টারে আমাদের খালাতো হামজা ভাইয়া অন্যতম ডাক্তার। তাই উনাদের কাছ থেকেই বিভিন্ন সময়ে অসুস্থতার সমাধান পাওয়ার চেষ্টা করি। আলহামদুলিল্লাহ আমার বাবু হওয়ার মুহূর্তেও হামজা ভাইয়া আমাদের অনেক সহায়তা প্রদান করেছেন।
আমার খুবই শখ ছিল গাংনী বাজারের প্রধান মসজিদ টা দেখার। মসজিদটা নতুন নির্মিত হয়েছে, তাই দেখার আমার খুবই শখ ছিল। আমার ছোট বোন মাদ্রাসায় পড়ে গাংনীতে। সে প্রায় তার বান্ধবীদের সাথে এখানে এসেছে এবং এই নিয়ে আমার কাছে অনেক বলাবলি করত। সেই থেকে আমার খুব শখ হয়েছিল এই মজিদটা দেখার। ঐদিন সুযোগ পেয়ে আর মিস করি নাই।
গাংনী বাজারের বড় মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে তসবীহ কেনা হয়েছিল একদিন। তবে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে। আমরা যে ব্যক্তির কাছ থেকে তসবি কিনছিলাম, উনি আমার হাজবেন্টের হাই স্কুল লাইফের ফ্রেন্ড। উনি দীর্ঘ বছর ধরে মসজিদের সিঁড়িতে বসে ইসলামিক জিনিস বেচাকেনা করেন। আমি অনেক দিন ওনাকে দেখেছি কলেজে যাওয়ার মুহূর্তে। তবে ওই দিন পরিচিতি লাভ করলাম।
আমি জানি আমার হাজব্যান্ড খিচুড়ি খেতে বেশ পছন্দ করে। যখনই বাইরে যাওয়া আসা করে দুপুর টাইমে হোটেলে খাওয়ার জন্য উপস্থিত হলে আগে সে খিচুড়ি খুঁজে বেড়ায় আর সাথে ভাজা ডিম। তার গ্যাসের প্রবলেম রয়েছে। তাই আমি বুদ্ধি করে তার জন্য বাড়ি থেকে কিছু মাছ রান্না করে নিয়ে গেছিলাম। তবে আমি তাকে আবোলতাবোল খেতে দেইনি। আমি নিজে হাতে তাকে খাওয়ায়ে দিয়েছিলাম,বাড়ি থেকে যা খাবার নিয়ে গেছিলাম। শুধুমাত্র রসমালাই কিনে খাওয়া হয়েছিল ওই মুহূর্তে। কারণ আমি রসমালাই খুবই পছন্দ করি। আর এভাবেই গাংনী বাজারে, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে উপস্থিত হয়েছি উনার সাথে।
আমি মোছাঃ সিমরান জারা। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সদস্য @sumon09 এর পরিবার। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। আমার জন্ম চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানায়। আমি একজন গৃহিণী। আমি ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি ও রেসিপি করতে বেশি পছন্দ করে থাকি। এছাড় বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে ভালো লাগে। আমি এসএসসি পাশ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম প্রায় অনেকগুলো কারণে গাংনী বাজারে গিয়েছেন আপনারা দুজন। প্রথমে অলংকারের দোকানে গেলেন। তারপর প্রয়োজনীয় কাজে আরো কয়েকটা জায়গায় গিয়েছেন। মসজিদটা কিন্তু আসলেই খুব সুন্দর। বেশ বড় একটা এরিয়া নিয়ে মসজিদটা তৈরি করা হয়েছে। বেশ ভালো লাগলো দেখে। আপনাদের কাটানো মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ আপু অনেকগুলো কারণ নিয়ে গেছিলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit