বুন্দিয়া বানানোর মজাদার রেসিপি।

in hive-129948 •  9 months ago 

♥️ হ্যালো বন্ধুরা ♥️

"আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন? নিশ্চয় আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই খুব ভালো এবং সুস্থ আছেন। আল্লাহর রহমতে আমিও খুব ভালোই আছি। আপনারা তো জানেন রান্না করতে খুব পছন্দ করি। তাই আমার বাংলা ব্লগে আজকে আমি আপনাদের সাথে আরো একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম।

আমার আজকের রেসিপি হচ্ছে বুন্দিয়া বানানোর মজাদার রেসিপি। এই রেসিপিটি খুব সহজে তৈরি করা যায়। এই বন্দিয়া গুলো ইফতারিতে খেতে খুবই ভালো লাগে। বুন্দিয়া ছাড়া তো ইফতারি খেতে ভালই লাগে না। তাই জন্য রোজার মাস আসলে আমি ঘরে সব কিছু তৈরি করি আর সেই সাথে বুন্দিয়াগুলো ঘরে নিজের হাতে তৈরি করি। তাই আজকে আমি আমার বুন্দিয়া বানানোর রেসিপিটির প্রত্যেকটি ধাপ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আপনারা ইচ্ছা করলে আমার রেসিপি দেখে বাসায় ট্রাই করে দেখতে পারেন এটা খেতে আসলেই খুব সুস্বাদু। আশা করছি আমার রেসিপিটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।

তাহলে চলুন শুরু করা যাক


20240325_180141.jpg

20240325_180104.jpg

20240325_180059.jpg


প্রয়োজনীয় উপকরন সমূহ:

  • বেসন
  • বেকিং পাউডার
  • চিনি
  • লেবু

20240325_161710.jpg


ধাপ - ১

  • প্রথমে আমি একটা বাটির মধ্যে পরিমাণ মতো বেসন নিয়ে নিলাম। এরপর আমি এর মধ্যে পরিমাণ মতো বেকিং পাউডার দিয়ে দিলাম।

1712331028197.jpg


ধাপ - ২

  • এরপর আমি এর মধ্যে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম। এরপর আমি সবগুলো একসাথে ভালো করে মিক্সড করে নিলাম।

1712331097673.jpg


ধাপ - ৩

  • এরপর আমি এগুলো দুটো আলাদা আলাদা বাটিতে ভাগ করে নিলাম। তারপর আমি একটা বাটির মধ্যে ফুড কালার মিশিয়ে সেটা কালার করে নিলাম।

1712337043282.jpg


ধাপ -৪

  • এরপর আমি চুলার মধ্যে একটা করাই বসিয়ে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ পর তেলটা গরম হলে তেলের উপর একটি ছিদ্র ছিদ্র চামচ ধরে চামচের উপর গোল চামচ দিয়ে গুলে রাখা বেসন গুলা আস্তে আস্তে দিয়ে দিলাম।

saving_1712337097677.jpg


ধাপ - ৫

  • কিছুক্ষণ পর বুরিন্দা গুলো ভাজা হয়ে গেলে সেটা ছাঁকনি দিয়ে একটা বাটিতে উঠিয়ে নিলাম।

1712331372700.jpg


ধাপ - ৬

  • এরপর আমি অন্য বাটির গুলে রাখা বেসন গুলো দিয়েও বুড়িন্দা বানিয়ে নিলাম।

1712331475097.jpg


ধাপ - ৭

  • এরপর চিনির শিরা তৈরি করার জন্য আরেকটি পাতিল নিয়ে এর মধ্যে পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে দিলাম।


1712331545813.jpg


ধাপ - ৮

  • তারপর চিনির মধ্যে সামান্য পরিমাণ পানি দিয়ে চুলায় কিছুক্ষণ বসিয়ে রাখলাম।

1712331598119.jpg

ধাপ - ৯

  • এরপর পানিটা চিনির পানিটা বলক আসলে এর মধ্যে সামান্য পরিমাণ একটু লেবুর রস দিয়ে দিলাম যাতে চিনির শিরাটা জমে না যায়।

1712331646981.jpg

ধাপ - ১০

কিছুক্ষণ চুলায় রেখে এর মধ্যে তৈরি করে রাখা বুন্দিয়া গুলো দিয়ে দিলাম। তারপর ভালো করে নেড়ে চেড়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে কিছুক্ষণ চুলার উপর রেখে দিলাম যাতে চীনের শিরা গুলো বুন্দিয়ার ভেতর যায়।

1712331739954.jpg

20240325_173436.jpg

শেষ ধাপ

  • এরপর আমি একটা প্লেটে ঢেলে সুন্দর করে গরম গরম পরিবেশন করলাম। এই রেসিপিটি ইফতারিতে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে।


20240325_180059.jpg20240325_180147.jpg
20240325_180104.jpg

আমি আশা করি আমার রেসিপিটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন।

শুভেচ্ছান্তে : @sshifa

♥️ আমার পোস্টটি দেখা এবং পড়ার জন্য সবাইকে অনেক ধন্যবাদ ♥️

IMG_20220215_193615.png


আমার নাম মোতাহারা বেগম শিফা। আমি একজন বাংলাদেশী নাগরিক। বাংলা আমার অহংকার এবং বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা বলে আমি নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে অনেক অনেক ভালোবাসি। আমি বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় বাস করি। আমি বিবাহিতা আমার দুটো সন্তান আছে। বাংলাকে ভালোবাসি বলে "আমার বাংলা ব্লগে" কাজ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমি ছবি আঁকতে, গান গাইতে, রান্না করতে এবং বিভিন্ন রকম ডাই তৈরি করতে খুবই পছন্দ করি। আমার আবার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে এবং প্রকৃতির সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি করতেও খুবই ভালো লাগে। আমি ভবিষ্যতে এই প্লাটফর্মে ভালো কাজের মাধ্যমে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চাই এটাই আমার লক্ষ্য।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ইফতারিতে বুন্দিয়া না থাকলে যেন ভালই লাগে না। আপনি বুন্দিয়া বানানোর খুব সহজ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। এভাবে চাইলে বাসায় সবাই বুন্দিয়া বানিয়ে খেতে পারে। আপনার বুন্দিয়া গুলো দেখতে বেশ রসালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

বাইরে থেকে কিনে বুন্দিয়া অনেক খাওয়া হয়েছে তবে আমার যতটুকু মনে আছে আমি কখনোই বাড়ি বানানো বুন্দিয়া খাইনি। আশা করি বাড়িতে বানানো বুন্দিয়া গুলো বেশ স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে এই সুস্বাদু বুন্দিয়া বানানোর রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ইফতারের সময় বুন্দিয়া না হলে যেন ইফতার জমেই না। ইফতারের সময় বুন্দিয়া দিয়ে মুড়ি মাখালে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। খুবই সুন্দরভাবে বুন্দিয়া রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শিখে নিতে পারলাম রেসিপিটি। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

এই ধরনের বুন্দিয়া সবসময় কিনে এনে খাওয়া হয়। যেটা ইফতার মুহূর্তে অনেকেই খেতে পছন্দ করে। আমার কাছে এই ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার তেমন একটা পছন্দ নয় । তবুও আপনি বাড়িতে তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। খুব সুন্দর লাগছে খাবারটি মিষ্টি জাতীয় হলেও মুড়ি মাখানোর মধ্যে দিয়ে খেতে দারুন টেস্ট লাগে। আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো।

Posted using SteemPro Mobile

ঠিকই বলেছেন আপু ইফতারিতে বুন্দিয়া খেতে কিন্তু আমার কাছে অনেক ভালো লাগে । আর বাজার থেকে কিনে নেওয়ার থেকে নিজেরা যদি তৈরি করা যায় তাহলে তো সেটি আরো ভালো লাগে খেতে । আমিও কয়েকবার ভেবেছি বানাবো তবে কখনো বানানো হয়নি । কেউ যদি বানায় সেটা দেখতেও ভালো লাগে আমার কাছে খেতেও খুব ভালো লাগে ।

দারুন রেসিপি।
আসলে বুন্দিয়া ছাড়া ইফতার জমেই না, এটা কিন্তু প্রতিদিন ইফতারে চাই।
যাইহোক বেশ অসাধারণভাবে আজকের রেসিপি উপস্থাপন করেছেন, সত্যি বলতে আমার বেশ ভালো লেগেছে।
আর সবশেষে পরিবেশন ভীষণ লোভনীয় দেখাচ্ছে।

Posted using SteemPro Mobile

আপনার বুরিন্দা রেসিপি দেখে লোভ লেগে গেল। আসলে আপু এই বুরিন্দা ছাড়া ইফতারি একদিন ও জমে না। তবে নিজের হাতে তৈরি জিনিস এর তুলনা হয় না । এগুলো অনেক স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর খাবার। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

বুন্দিয়া আমার অনেক ফেভারিট। বুন্দিয়া তৈরীর রেসিপি আপনার সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। আপনার রেসিপি দেখেই বুঝা আছে পারফেক্ট ভাবে এটি তৈরি করেছেন আপনি। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

আপনি খুবই চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে বুন্দিয়া তৈরির রেসিপি টা শেয়ার করেছেন। আসলেই রমজান মাসে ইফতারিতে যদি বুন্দিয়া না থাকে তাহলে খেতে খুব একটা মন চায় না। আর বাজার থেকে যেগুলো কিনে নিয়ে আসা হয় সেগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব একটা ভালো নয় বলে আমি মনে করি, বাসায় তৈরি করে সেটা খাওয়ার মাঝে রয়েছে এক অন্যরকম তৃপ্তি। ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার একটা বুন্দিয়া রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

মজাদার বুন্দিয়া রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আপু রেসিপির ছবি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। তাছাড়া বুন্দিয়া রেসিপি বানানোর ধাপগুলো পর্যায়ক্রমে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

Posted using SteemPro Mobile

আমার মায়ের বেশ পছন্দের একটি রেসিপি ছিল বুন্দিয়া। তাই আজ আপনার রেসিপিটি দেখে বেশ মায়ের কথা মনে পড়ে গেল। মনে মানে মাকে বেশ মিস করছি। আপনি কিন্তু বেশ সুন্দর করে বুন্দিয়ার রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপিটি বেশ লোভনীয় লাগছে।ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

বুন্দিয়া খেতে অত্যন্ত ভালো লাগে আমার। মিষ্টি জাতীয় খাবার হিসেবে বুন্দিয়া আমার খুবই প্রিয়। আপনি অত্যন্ত চমৎকার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বুন্দিয়া খাবারের রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই বুন্দিয়া রেসিপি তৈরিতে লেবুর ব্যবহারটা আমার কাছে সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে। দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

বেশ কয়েকদিন যাবত এই রেসিপি ট্রাই করবো করবো করে করা হচ্ছে না।আমার কাছে ছোট বেলায় বুন্দিয়া বেশ ভালো লাগতো।আপনার রেসিপি দেখে এখন বানানো আরো সহজ হবে।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

আপনার বুন্দিয়া বানানোর রেসিপিটি দেখে জাস্ট লোভ সামলাতে পারছি না। আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার বুন্দিয়া। বুন্দিয়া ছাড়া যেন ইফতারি করতেই ভালো লাগে না। আপনি খুবই সুন্দরভাবে বুন্দিয়া তৈরির প্রক্রিয়াটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে সুন্দর এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আমি বরাবরই মিষ্টি খেতে ভীষণ পছন্দ করি। আপনি আজকে খুবই চমৎকারভাবে বুন্দিয়া রেসিপি তৈরি করেছেন। বুন্দিয়া দিয়ে খেতে আমিও বেশ পছন্দ করি। কিভাবে বুন্দিয়া তৈরি করতে হয় আপনি সেটা খুব সুন্দর করে ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এত চমৎকার একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

বাসায় এত পারফেক্ট ভাবে বুন্দিয়া বানাতে পারলে তো খুবই ভালো হয়। ইফতারে বুন্দিয়া খেতে ভালই লাগে। আপনার রেসিপিটি দেখে বুন্দিয়া তৈরি করা শিখে নিলাম। মোটামুটি সহজ ছিল এটি তৈরি করা। দেখতেও বেশ লোভনীয় লাগছে। সম্পূর্ণ প্রসেসটা দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

একদম পারফেক্ট দোকানের মতো বুন্দিয়া বানিয়েছেন আপু।চমৎকার লোভনীয় লাগছে বুন্দিয়া গুলো। আমি এই রেসিপি কখনো করিনি এই রেসপি বরাবরই দোকান থেকে কিনে খাই। আপনার রেসিপিটি দেখে শিখে নিলাম। বানিয়ে ফেলবো কোন একদিন। ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দর করে বুন্দিয়া তৈরি রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন। বুন্দিয়া খেতে ভীষণ মজা লাগে। আর মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো আমার অনেক পছন্দের। বুন্দিয়া বানানোর পদ্ধতি দেখে ভালো লাগলো। আশাকরি আপনার পোস্ট দেখে অনেকেই খুব সুন্দর ভাবে বাসায় তৈরি করতে পারবে। আমিও শিখে নিলাম অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

এটা একদম ঠিক বলেছেন আপু ইফতারিতে বুন্দিয়া ছাড়া একদমই ভালো লাগেনা। তবে নিজে কখনো এভাবে বাসায় বুন্দিয়া তৈরি করা হয়নি। আপু আপনি এত সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো।

বেশ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন‌। আপনি ঠিক বলেছেন বুন্দিয়া ছাড়া ইফতার খেতে আমার কাছে ভালো লাগে না। তবে আমি মনে করি তেলে ভাজা জিনিস গুলো বাহিরে থেকে না কিনে। ঘড়ে নিজের হাতে তৈরি করে খাওয়া ভালো। এটা বেশি স্বাস্থ্যকর বুন্দিয়া দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজাদার হয়েছিলো। ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

রোজার সময়টাতে বুন্দিয়া খেতে ভীষণ ভালো লাগে।আপনি দারুন লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম।আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপিটি তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

বাসায় বানানো খাবার গুলো একটু বেশি টেস্ট হয়।যেমন আপনার শেয়ার করা বুন্দিয়া গুলো দেখে বুঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এইরকম একটা রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনি দারুণ ভাবে ধাপে ধাপে পুরো রেসিপি টি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।