তারপর যা থাকবে সেই টাকা দিয়ে বাজার করবো। দবির গ্রামের হাটে গিয়ে মুরগির খাচার দাম করতে থাকে। কিন্তু সে দাম শুনে অনেকটা ভয় পেয়ে যায়। পরবর্তীতে সে মুরগির খাচা দেখে চিন্তা করতে থাকে এটা তো সে নিজেই বানাতে পারবে। পরদিন যেহেতু দবির মিয়ার কোন কাজ নেই। তাই সে তার বাড়ির আশপাশ থেকে প্রথমে মুরগির খাচা বানানোর মতো কি কি আছে সেগুলো জোগাড় করে। তারপর বাজারের একটা ভাঙ্গারি দোকানে গিয়ে সেখান থেকে পুরাতন কিছু টিন নিয়ে আসে সাথে কিছু লোহার পেরেক ও আনে।
তারপর নিজেই বসে যাই মুরগির খাঁচা বানানোর কাজে। দেখতে দেখতে সে সুন্দর একটা খাঁচা বানিয়ে ফেলে। তারপর বাজারে গিয়ে কিছু মুরগী কিনে আনে। সে চিন্তা করতে থাকে মুরগিগুলো কিনে ভালোই হোলো। এখান থেকে যখন মুরগির সংখ্যা বাড়বে তখন সেখান থেকে মাঝে মাঝে দু একটা খাওয়াও যাবে। আবার তার ছেলেমেয়েরাও মাঝে মাঝে মুরগির ডিম খেতে পারবে। তারপর থেকে দবির মিয়ার স্ত্রী খুব যত্ন করে মুরগিগুলো পালতে থাকে।
(চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
দবির মিয়ার স্ত্রী চমৎকার একটি বুদ্ধি বের করেছে। মুরগি কেনার আইডিয়াটা দারুণ ছিলো। আশা করি মুরগির ডিম বিক্রি করে, দবির মিয়ার পরিবার কিছুটা হলেও স্বচ্ছল হবে। আশা করি পরবর্তী পর্বে বিস্তারিত জানতে পারবো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit