আলমডাঙ্গার হারদী কলেজ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

in hive-129948 •  last year 
আসসালামু আলাইকুম

IMG_20230909_164349_056.jpg





হ্যালো বন্ধুরা,

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাইবোন বন্ধুদেরকে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। অনেকদিন পর পূর্ণ হল হারদী কলেজ ভ্রমণের আশা। আর সেই আশা পূর্ণের বিস্তারিত বিষয় আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে এসেছি এই পোস্টে। আশা করি আপনারা খুব মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন করবেন এবং অনেক কিছু ধারনা অর্জন করবেন নতুন স্থান সম্পর্কে। তাই চলুন ভ্রমণের এই অসাধারণ অনুভূতিটা জেনে নেই।


ফটোগ্রাফি সমূহ:



অনেকদিন ধরে আমার চিন্তা চেতনা ছিল আলমডাঙ্গা থানার এই হারদী কলেজে উপস্থিত হব এবং এখান থেকে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি এবং ভিডিও ধারণ করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব কারণ এই হাই রোড দিয়ে আমি দীর্ঘদিন মাছ কিনতে এবং বিক্রয় করতে চলাচল করে থাকি। প্রথমে এই জায়গার লোকেশন টা আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করব। যেহেতু আমি মেহেরপুরের গাংনী থানার বাসিন্দা, ষোল টাকা ইউনিয়নের সন্তান। আমাদের স্থানটা মাছ চাষে বিখ্যাত এটা আপনারা পূর্বেই ধারণা পেয়েছেন যেহেতু আমি অনেক ব্লগে বলে থাকি। এখন আমাদের পেশা মাছ চাষ করা মাছ ক্রয় করা বিক্রয় করা। হয়তো লেখাপড়া শিখেছি মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি তবে বেকারত্ব জীবনে ছোট থেকে করে আসা এই পথ ধরে রেখেছি। মোটামুটি দিনকাল ভালো মন্দের মধ্য দিয়ে চলে মাছ চাষ করতে গিয়ে আর শেষ জীবন জীবিকার সরবরাহর মুহুর্তে মাছ বিক্রয় বা কিনতে এই রাস্তা দিয়ে ঝিনাইদহ যশোর পর্যন্ত যাওয়া আসা করতে হয় আমাদের। তাই দীর্ঘদিন এই পথ দিয়ে চলাচল করতে সুন্দর এই হারদী নামক স্থানের পাশাপাশি হাইস্কুল কলেজ প্রাইমারি ইত্যাদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেখে যেন মুগ্ধ হয়ে যায় তাই খুবই ইচ্ছা কোন একদিন সময় সুযোগ করে এখানে অবস্থান করবো এবং সুন্দর অনুভূতি এখান থেকে গ্রহণ করব। তাই দীর্ঘদিনের সেই আশা সম্পূর্ণ হল গত দুইদিন আগে। গন্তব্যস্থান ছিল হারদী সরকারি হাসপাতাল। বিশেষ কারণে এই হাসপাতালে এসে উপস্থিত হয়েছি। এক বিকেল মুহূর্তে সুযোগ হল ঘুরতে আসার। পেশেন্ট এবং পরিবারকে হসপিটালে রেখেই হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম হারদী কলেজের মধ্যে। কলেজ মাঠে উপস্থিত হয়ে দেখি এখানে বেশ কিছু গরু ছাগল চরাই করছে। যেহেতু বিকেল মুহূর্ত হয়ে আসছে তাই এপাশ-ওপাশ দিয়ে অনেক ছেলেরা খেলাধুলা করার জন্য স্কুল মাঠ এদিকে কলেজ মাঠে যোগাড় হতে থাকলো। গুনে দেখলাম এখানে মোট বড় বড় তিনটা খেলার মাঠ রয়েছে। আমি যেই মাঠে অবস্থান করলাম সেটা কলেজ মাঠ। পশ্চিম পাশে স্কুল মাঠ সেখানেও বেশ কিছু ছেলেরা খেলছে। পূর্বে ভোকেশনাল কারিগরি প্রতিষ্ঠান তার একটি বড় মাঠ রয়েছে। প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার রাস্তা গুলো বড় গাছের চেয়ে সারি এজন্য ভালোভাবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো ক্যামেরা বন্দি হলো না এক প্রান্ত থেকে অনুপ্রান্তে।

IMG_20230909_164423_263.jpg

IMG_20230909_164554_744.jpg

IMG_20230909_164555_640.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
হারদীর কলেজ



কলেজ প্রাঙ্গণে কিছু টা আগাতে লক্ষ্য করলাম সুন্দর একটি শহীদ মিনার। শহীদ মিনারের সুন্দর দৃশ্য দেখে মন ভরে গেল। যেহেতু আমি ইন্টার লেভেলে লেখাপড়া করেছিলাম আমাদের গাংনী ডিগ্রী কলেজে, সেখানে কিন্তু এত সুন্দর শহীদ মিনার ছিল না। অনার্স মাস্টার্স কমপ্লিট করেছিলাম মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজে সেখানেও কিন্তু এত সুন্দর শহীদ মিনার চোখে পড়েনি যেটা ছিল নরমাল আকৃতির হয়তো সময়ের বিবর্তনের সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরো সুন্দর ভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে দিচ্ছে অনেক টাকা খরচ করে। যাইহোক শহীদ মিনারের অপরূপ দৃশ্য দেখে মন ভরে গেল আর নতুন একটি স্থানে এসে নতুন কিছু দেখতে যেন বেশি ভালো লাগে সকলের। মনে করলাম শহীদ মিনারের সুন্দর স্থানে কিছুটা সময় বসবো এবং বল ফিল্ডে যে সমস্ত ছেলেরা এসে খেলা করবে তা ভিডিওগ্রাফি এবং ফটোগ্রাফি করব যদি সময় পাই। এত মধ্যে যোহরের আজান হয়ে গেল বিল্ডিং এর পাশে সুন্দর একটা ছোট মসজিদ রয়েছে। আমি আরেকটু সামনে এগিয়ে এপাশ থেকে ওপাশে ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করলাম। তবে এমন একটা মুহূর্তে আমি এই হারদী কলেজে এসে উপস্থিত হয়েছি শারীরিক দিক থেকে আমি বেশ অসুস্থ কিছুদিন ধরে যেহেতু কয় দিন ধরে শরীরের জ্বর। পুকুরে মাছের খাবার দিতে গিয়ে একদিন সকালে আমি বৃষ্টির পানিতে ভিজে গেছিলাম আর সেই থেকেই জ্বর এসেছে আমার। এদিকে আমার আত্মীয় অসুস্থ থাকায় তাকে হসপিটালে আনতে হয়েছে তাই যেন আমার শরীরের আর যত্ন না থাকায় জ্বর যাচ্ছেনা। যাইহোক এরপরেও চেষ্টা করছিলাম কিছুটা ফটোগ্রাফি করার জন্য।

IMG_20230909_164540_394.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
হারদীর কলেজ



কলেজে প্রবেশ করে এ পাশে ও পাশে বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর প্রাতিষ্ঠানিক বিল্ডিং এর দেখা মিলল। তবে এরিয়া কিন্তু অনেক বড়। ফটোতে আপনারা দেখছেন প্রাচীরের ওপারে ওটা হাই স্কুল মাঠ এবং হাই স্কুল বিল্ডিং। এই পারে নতুন যেটা হচ্ছে সেটা কলেজের বিল্ডিং। যেহেতু বর্ষার সময় তাই মাঠের জমিগুলো তেমন একটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নেই বিভিন্ন আগাছা জন্ম নিয়ে কিছুটা অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন মনে হচ্ছে। পাউটা পথ এমন কি চলার জন্য পাকা রাস্তা গুলো ছাড়া মাঠের মধ্য দিয়ে যেন চলাচল করা একটু সমস্যা। তবে সুন্দর এই স্থানগুলো ফটোগ্রাফি করার চেয়েও স্বচক্ষে দেখতে বেশ ভালো লাগছিল তাই কিছুটা সময় ধরে দেখলাম এ পাশ থেকে ওপাশে ঘুরে ঘুরে। এমন একটা মুহূর্তের যেন আমি ক্লান্ত বোধ করলাম কারণ শরীরে যদি জ্বর থাকে তাহলে এমনিতেই চলতে ভালো লাগে না হাত পা দুর্বল মনে হয় ঠিক তেমনটাই আমার হচ্ছিল তাই ভাবলাম শহীদ মিনারের সিঁড়িতে এসে বসি।

IMG_20230909_164818_880.jpg

IMG_20230909_164827_901.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
হারদীর কলেজ



ইতোমধ্যে কলেজ মাঠে কয়েকজন ছেলেরা এসে ফুটবল খেলা শুরু করে দিল। অনেকদিন স্বচক্ষে অবস্থান করে ফুটবল খেলা দেখা হয় না। তাই চেষ্টা করলাম শহীদ মিনারের সিঁড়িতে না বসেই পাশে পুরাতন ১০ ইঞ্চির গাঁত নিয়ে পাচিরে বসে ফুটবল খেলা দেখার। কারণ দেখলাম এক ভদ্রলোক এসে খুব সুন্দর করে শহীদ মিনারের সিঁড়িতে বসলো না জানি আমি সেখানে বসাতে এবং ফটোগ্রাফি করাতে কি বলে বসে কি মনে করে। তাই একাকী বসতেই সুবিধা বোধ করলাম যেহেতু স্থানটা আমার কাছে তেমন বেশি একটা পরিচিত নয়। নিজের শরীর ভালো না থাকায় অন্যের সাথে বেশি বকাও ঠিক হবে না। কিছুটা সময় ধরে তাদের খেলা উপভোগ করতে থাকলাম।

IMG_20230909_164702_517.jpg

IMG_20230909_165339_157.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
হারদীর কলেজ



ছেলেরা ফুটবল খেলছিল তবে সেভাবে খেলাধুলা শুরু করিনি দুইটা টিমের মধ্যে এমন অবস্থায় সাইকেল চড়ে একটি ছেলে আমার পাশে উপস্থিত হল আমি তাকে বললাম বাবু এখানে ফুটবল খেলা টিম ধরে হয় নাকি এমনিতেই স্থানীয় ছেলেরা খেলে। ছেলেটা বলল ভাইয়া এখানে তিনটা খেলার মাঠ রয়েছে। সে আমাকে আঙ্গুল ইশারা করে তিনটা মাঠ দেখালো যে আমি পূর্বেই দেখেছি। শুনে আশ্চর্য হলাম তিনটা মাঠ তিনটা গ্রামের মানুষের দখলে রয়েছে। ছেলেটা পার্শ্ববর্তী কয়টা গ্রামের নাম বলল যা তেমন একটা স্মরণে নেই। যাদবপুর নামক একটি গ্রামের কথা বলল সেই গ্রামের ছেলেরা এই কলেজ মাঠটা দখল করে রেখেছে। হারদীর স্থানীয় ছেলেরা দখল করে রেখেছে স্কুল মাঠ। অন্য মাঠের কথা স্মরণে আসছে না যাই হোক বলল যে সে যেখানে সেখানে খেলতে পারবে না। তবে এই মাঠে দুই টিমের কোন খেলা হয় না বিকেল হলেই যাদের অধিকার রয়েছে তারা এসে খেলা করে মাঝেমধ্যে বাইরে থেকে খেলা ধরলে নির্দিষ্ট ফিল্ডে খেলে থাকে তারা। কিছুটা অবাক হলাম স্কুল কলেজ মাঠ নিয়েও এতটা সমস্যা। যাই হোক আবারো খেলা দেখা শুরু করলাম। এই মুহূর্তে আমার মন আনচান করছিল যদি আমি বল মারতে পারতাম! তাহলে ভালো হত। কারণ ছোট থেকে ফুটবল আমি খুব পছন্দ করতাম। আমার বা পায়ের সমস্যার জন্য ফুটবল খেলা বন্ধ করেছি। তবে মাঝে মধ্যে ফুটবল পেলে হাই মারি। যেহেতু স্কুলে এক বছরে বেশি চাকরি করেছি ছাত্রছাত্রীরা ফুটবল খেললে তাদের কাছ থেকে নিয়ে হাই মারতাম। ঠিক এমন একটা মুহূর্তে বলটা এসে আমার সামনে উপস্থিত হল। আমি তাদের বললাম ছোট ভাইয়েরা আমি কি ফুটবলটা একবার হাই মারতে পারি? ছেলেগুলো সম্ভবত ইন্টারে পড়ে এ বয়সের। ওদের মধ্য থেকে একটি ছেলে যে সবচেয়ে বয়সে বড় মনে হচ্ছিল হয়তো ডিগ্রিতে পড়তে পারে সে বলল ভাইয়া বল মারেন কোন সমস্যা নেই। তখন মনটা বেশ খুশি হলো আমার। হয়তো শরীরের জ্বর হয়েছে। পরেও বল দেখে মাথায় কাজ করছিল না। আমি তাকে বললাম তাহলে ভাইয়া আপনি একটু দূরে পেচিয়ে যান আমি হাই মারলে একটু দূরে যাবে। একটি ছেলে বলল পায়ের জুতা খুলে বসে রয়েছে হাই মারার জন্য। আমি বললাম না বাবু পায়ের জুতা খুলেছি মাটিতে পা রাখার জন্য ভালো লাগছে না তাই। যাই হোক বলটা হাতে নিয়ে দেখলাম পাম্প পরিপূর্ণ। ছেলেটা কিছুটা পিছিয়ে গেল। ডান পা দিয়ে জোরে হায় মারলাম তারা তো বল অনেক উপরে ওঠা এবং দূরে যেয়ে পড়া দেখে অবাক। আমি আবার পাচিরে বসে পড়লাম। ছেলেটা বল আগিয়ে এনে বলল ভাইয়া আর একবার মারেন। আমি বললাম না তোমরা খেলা করছ খেলো,খেলার মধ্যে বাধা দেও আমার ঠিক হচ্ছে না। তারা সকলেই বলে উঠল আরেকবার মারেন। তখন বললাম আচ্ছা ঠিক আছে জোড়া পুজিয়ে দিচ্ছি। আবারো বলটা জোরে হায় মারলাম এরপর বললাম ঠিক আছে ধন্যবাদ তোমরা তোমাদের মত খেলাধুলা কর। এরপর আরো কিছুক্ষণ অবস্থান করলাম এবং ফটোগ্রাফি করেছি খেলাধুলা দেখেছি। হয়তো নতুন এই স্থান ভ্রমণের আরো কিছু তথ্য ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরবে আপনাদের মাঝে।

IMG_20230909_165315_483.jpg

IMG_20230909_165330_460.jpg
Photography device: Infinix hot 11s
হারদীর কলেজ


পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

received_434859771523295.gif


পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ।

TZjG7hXReeVoAvXt2X6pMxYAb3q65xMju8wryWxKrsghkLbdtHEKTgRBCYd7pi9pJd6nDf4ZPaJpEx3WAqvFVny2ozAtrhFXaDMnAMUAqtLhNESRQveVFZ7XHcED6WEQD48QkCkVTAvNg6.png

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আলমডাঙ্গার হারদী কলেজে গিয়ে আপনি ভালো একটি সময় অতিবাহিত করেছেন।কলেজ প্রাঙ্গণের সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে কলেজের সাথে আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিলেন।ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

চেষ্টা করলাম সুন্দর স্থানটা আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য

আলমডাঙ্গা হারদী কলেজ গিয়ে আপনি তো দেখছি বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। যদি এর আগে এই কলেজটা আমি দেখিনি। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে কলেজের সম্পূর্ণ অংশটাই বেশ সুন্দরভাবে দেখে নিলাম। ধন্যবাদ।

হয়তো দেখার মত কিছু নেই তবু সুন্দর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আমার খুব ভালো লাগে।

এই হারদি কলেজ ক্যাম্পাসে আমিও গিয়েছিলাম অনেক সুন্দর জায়গা সেদিন ঘুরে ঘুরে দেখেছিলাম খুব ভাল লেখা ছিলো অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ফটোগ্রাফি দিয়ে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

চেষ্টা করছিলাম ভাই বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করার জন্য

দীর্ঘদিনের ইচ্ছা আপনার পূরণ হল এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। হারদী এই কলেজ টা আমি সম্ভবত ছোটবেলায় একবার ভ্রমণ করেছিলাম। তখন কলেজটা এতটা সুন্দর ছিল না। এখন দেখতে পাচ্ছি কলেজের পরিবেশটা আরো সুন্দর হয়ে গিয়েছে।

পাশাপাশি স্কুল কলেজ ভোকেশনাল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থাকায় সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পেয়েছে