গুঁড়ের পায়েসের রেসিপি

in hive-129948 •  3 months ago 

আসসালামুআলাইকুম সবাইকে।



আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।


আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজকে আপনাদের সঙ্গে গুড়ের পায়েসের রেসিপি শেয়ার করবো। পায়েস খেতে কিন্তু সবারই কমবেশি খুব ভালো লাগে। দেখতে পায়েস রান্না করা খুব সহজ মনে হলেও অনেক সময় লাগে পায়েস রান্না করতে। কারণ খুব কম জ্বালে অনেক সময় নিয়ে পায়েস রান্না করতে হয়। তা না হলে জ্বাল বাড়িয়ে দিলে দুধ পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর ক্রমাগত নাড়তে হয়। তা না হলে নিচে পুড়ে যেতে পারে। এজন্য সময় বেশি লাগে। চিনির পায়েসের সাথে যদি সামান্য একটু গুড় দেওয়া যায় তাহলে খুব সুন্দর একটি ফ্লেভার আসে। যার জন্য খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। সম্পূর্ণ পায়েস গুড দিয়ে রান্না করলে আমার কাছে ততটা ভালো লাগে না। যদি চিনি আর গুড় মিক্স করে রান্না করা হয় তাহলে বেশি ভালো লাগে। যাইহোক আশা করি আজকের পায়েসের রেসিপিটি আপনাদের ভালো লাগবে।


IMG20240211132602.jpg




দুধ
চাল
চিনি
লবণ
গুড়
এলাচ


GridArt_20240612_190020668.jpg



প্রথমে চুলায় একটি ফ্রাইপ্যান বসিয়ে তার মধ্যে দুধ দিয়েছি। তারপর এলাচ দিয়েছি।


IMG20240211123959.jpgIMG20240211124101.jpg

দুধ গরম হতে হতে এই ফাঁকে গুড় নিয়ে তার মধ্যে গরম পানি দিয়ে কিছুক্ষণ জ্বাল করে নিয়ে গুড়গুলো গলিয়ে নিয়েছি।


IMG20240211124310.jpgIMG20240211124713.jpg

দুধ গরম হয়ে ফুটতে শুরু করলে চাল দিয়ে দিয়েছি। তারপর বেশ কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়েছি।


IMG20240211125036.jpgIMG20240211130121.jpg

অনেকক্ষণ জ্বাল করার পর চালগুলো প্রায় সিদ্ধ হয়ে গিয়েছে। এ পর্যায়ে প্রথমে চিনি এবং পরে গুড় দিয়েছি।


IMG20240211131754.jpgIMG20240211131813.jpg

আবারও বেশ কিছুক্ষণ জ্বাল করে সামান্য একটু লবণ দিয়েছি।


IMG20240211131828.jpgIMG20240211131852.jpg

তারপর অনবরত নাড়তে নাড়তে যখন ঘন হয়ে গিয়েছে তখন চুলা বন্ধ করে দিয়েছি।


IMG20240211132518.jpg


IMG20240211132602.jpg


এভাবে আমার গুড়ের পায়েস তৈরি হয়ে গেল। এখন একটি বাটিতে পরিবেশনের জন্য উঠিয়ে নিয়েছি। আশা করি রেসিপিটি আপনাদের ভালো লেগেছে। সময় নিয়ে আমার পোস্টটি দেখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পরবর্তীতে দেখা হবে আবার নতুন কিছু নিয়ে।


ধন্যবাদ

@tania

Photographer@tania
Phoneoppo reno5
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি অর্থনীতিতে অনার্স মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা,আর্ট করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে এবং ব্লগিং করতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি।

animasi-bergerak-terima-kasih-0078.gif

IMG_20220106_113311.png

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png


VOTE @bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png OR SET @rme as your proxy

witness_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

গুড়ের পায়েস খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। আর আপনি এত মজারভাবে এই রেসিপিটা তৈরি করেছেন দেখে আমার তো অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে খাওয়ার জন্য। এই রেসিপিটা যে দেখবে তারই কিন্তু অনেক লোভ লেগে যাবে। আপনার কাছ থেকে আজকে খুব সহজেই গুড়ের পায়েস তৈরি শিখে নিলাম। আমি তো ভাবতেছি এটা একবার আমি নিজেও তৈরি করার চেষ্টা করবো। এটাতো এমনিতেই অনেক সুস্বাদু। আশা করছি এভাবে তৈরি করলে আরো সুস্বাদু হবে।

আমার গুড়ের পায়েস তৈরি দেখে আপনিও শিখে নিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো আপু। ধন্যবাদ মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

গুঁড়ের পায়েসের রেসিপি দেখেই খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে গুড়ের রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপির পরিবেশনে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

গুড়ের পায়েসে খেতে বেশ মজা হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

গুড়ের পায়েস রেসিপি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। তাছাড়া পায়েস খেতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার তৈরি গুড়ের পায়েস দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগছে। খেতে নিশ্চয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিলো। ধন্যবাদ তৈরির প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

পায়েস আপনার কাছে খেতে ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।

ঠিক বলেছেন চুলার জ্বাল মিডিয়াম রেখে অনবরত নেড়ে পায়েশ রান্না করলে সেটা খেতে ভালো হয় নিচে পোড়া লাগে না যার কারণে খেতে টেস্টি হয় । আপনার পায়েস দেখে তো আমার খেতে ইচ্ছা করছে । অল্প গুড় দিয়ে রান্না করলে সেটা খেতে ভালই লাগে । আপনার পায়েসটি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে ।

নিচে পোড়া লেগে গেলে খেতে তেমন একটা ভালো লাগে না। এজন্যই সময় নিয়ে রান্না করি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

গুঁড়ের পায়েসের রেসিপি খেতে অনেক মজা লাগে। আমিও এই পায়েস খেতে খুবই পছন্দ করি। আপনার গুঁড়ের পায়েস রেসিপি দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া গুড়ের পায়েস খেতে অন্যরকম একটা টেস্ট। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

গুড়ের পায়েস চমৎকার একটি রেসিপি আপু। খেজুরের গুড় হলে তো আরো বেশি মজা লাগে খেতে।আপনার গুড়ের পায়েস রেসিপিটি ভীষণ সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছে তা বোঝা যাচ্ছে পায়েস করার পদ্ধতি ও ফটোগ্রাফি তে পায়েসের কালার দেখে।ধাপে ধাপে সুন্দর করে আমাদের সাথে পায়েস রেসিপিটি করেছেন এবং তা আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু গুড়ের পায়েস রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

এগুলো খেজুরের গুড় দিয়েই তৈরি করেছিলাম। অন্যরকম একটা ঘ্রাণ হয় খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করলে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

বরাবরি আমি মিষ্টি খেতে ভীষণ পছন্দ করি। আর পায়েশ আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। তবে এটি রান্না করাটা বেশ কষ্টসাধ্য। রান্না করার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকা লাগে একটু এদিক ওদিক হলে নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ আমি নিজেই পায়েশ রান্না করেছি। তবে আপু নারিকেল দিলে মনে হয় পায়েসের স্বাদ আরেকটু বেড়ে যায়। তবে আপনার পায়েস রান্নাটাও অনেক লোভনীয় দেখাচ্ছে।

আপনি মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। তাহলে তো এই পায়েস আপনার খুবই মজা লাগবে খেতে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

বাহ আপনার গুড়ের পায়েস দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে ।অনেক দিন এরকম গুরের পায়েস খাওয়া হয় না ।খেতে নিশ্চয়ই খুবই মজার হয়েছিল। দেখে তো তাই মনে হচ্ছে ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।

এভাবে গুড়ের পায়েস রান্না করে খেয়ে দেখবেন আপু খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি আজ আমাদের মাঝে গুঁড়ের পায়েসের রেসিপি, পায়েস খেতে আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে। আর আপনি প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে বেশ পর্যায়ক্রমে অভিজ্ঞতা শহিত শেয়ার করেছেন। আশা করি এভাবে তৈরি করে খাবো একদিন ধন্যবাদ।

পায়েস রান্নার প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি। যাতে যে কেউ দেখে তৈরি করতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে।

image.png

সাধারণত চিনি দিয়ে তৈরি পায়েস বেশি খাওয়া হয়। এবং ঐটাই আমার কাছে বেশি ভালো লাগে বেশি সুস্বাদু লাগে। গুড়ের পায়েস টা দারুণ তৈরি করেছেন আপু। রেসিপি টা বেশ লোভনীয় ছিল। পাশাপাশি রেসিপি টার প্রতিটা ধাপ চমৎকার
উপস্থাপন করেছেন। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল আপনার রেসিপি টা। ধন্যবাদ আপনাকে।।

আমারও চিনি দিয়ে পায়েস বেশি খাওয়া হয়। শুধু শীতের সময় এই গুড়ের পায়েস তৈরি করি। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

অসাধারণ আপু অসাধারণ, আপনি খুবই সুন্দর এবং আমার পছন্দনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমার জন্য সব সময় ফ্রিজে পায়েস থেকেই যায়। কারণ সন্ধ্যার পর ঠান্ডা ঠান্ডা পায়েস খেতে আমার খুব ভালো লাগে। যাইহোক গুড় এবং চিনির সমন্বয়ে অসাধারণ একটা কালার এসেছে আপনার পায়েসে। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল পায়েস। আপনার রান্নার ধাপগুলো ছিল অনেক সুন্দর এবং পরিষ্কার। পরিশেষে এত সুন্দর এবং লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।

পায়েশ আপনার পছন্দ জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। ফ্রিজের পায়েস খেতে আরো বেশি মজা লাগে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

ঠিকই বলেছেন চিনির সাথে যদি হালকা একটু গুড় যুক্ত করা যায় তাহলে দারুন একটা ফ্লেভার পাওয়া যায়। সত্যি বলতে আপু এটা আমার প্রিয় রেসিপি গুলোর মধ্যে একটি। অনেক লোভনীয়ভাবে উপস্থাপন করেছেন শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

সম্পূর্ণ গুড়ের পায়েসের থেকে চিনি মিক্সড পায়েস বেশি মজা লাগে খেতে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

ঠিক বলেছেন পায়েস বানাতে সহজ হলেও অনেক সময় লাগে।দুধ কম আড়ে ঘন করে রান্না করলে খেতে বেশ ভালো হয়,আর যদি গুড় দেওয়া তাহলে স্বাদ এবং ঘ্রান দুইটাই বেড়ে যায়।বেশ লোভনীয় লাগছে আপু।ধন্যবাদ

আমি তো সবসময় দুধ ঘন করেই রান্না করি। খেতে খুব ভালো লাগে ওরকম পায়েস গুলো। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

কোন কিছু দেখতে যতটা সহজে মনে হয় তৈরি করতে গেলেই বোঝা যায় আসলে কতটা কঠিন। আর গুড় দিয়ে পায়েস রান্না করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। অল্প আঁচে পায়েস রান্না করলে সেই পায়েসের টেস্ট অনেক বেশি হয়। আপু আপনার শেয়ার করা রেসিপি দারুণ হয়েছে।

ঠিক বলেছেন আপু যে কোন কাজ দেখে সহজ মনে হয় করতে গেলে বোঝা যায় কতটা কঠিন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আমার কাছে পুরো রেসিপিটাই বেশ ইউনিক মনে হয়েছে। আসলে সত্যি বলতে এমন করে গুড়ের পায়েস রান্না করে কখনও খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপি দেখে তো বেশ লোভনীয় মনে হচ্ছে। বেশ সুন্দর করে আপনি রেসিটির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর এই রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

কি বলেন আপু গুড়ের পায়েস খেতে তো খুবই মজা। একদিন বাসায় রান্না করে খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে আশা করি।

পায়েস খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। আর যদি হয় গুড়ের পায়ে তাহলে তো কথাই নেই। পায়েস রান্না করার সময় কিছুটা সময় নিয়ে রান্না করতে হয়। আমার মাকে দেখেছি অল্প কিছু চাল দিয়ে পায়েস বসিয়ে দিতেন। আর অনেকক্ষণ সময় চুলার উপর রেখে দিতেন। আপনার রেসিপি দুর্দান্ত হয়েছে আপু।

পায়েসে যত কম চাল দেয়া যায় খেতে তত বেশি মজা হয়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আসলেই আপু, পায়েস তৈরি করাটা সহজ তবে অনেক সময়ের ব্যাপার। গুড়ের পায়েস খেতে সত্যি অসাধারণ লাগে। আপনার আজকের রেসিপি টা দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। অনেকদিন হলো গুড়ের পায়েস খাওয়া হয়না। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদ এবং লোভনীয় একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

তাহলে দেরি কেন আপু বাসায় রান্না করে খেয়ে ফেলেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

ছবিটা দেখে লোভ লেগে গেল আপু। পায়েস খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। তবে গুড় দিয়ে পায়েস কখনো এভাবে খাওয়া হয়নি। এমনিতে চিনি ব্যবহার করে কিন্তু পায়েস রান্না করেছি। আবার গাজরের পায়েসও খেয়েছি। যাইহোক রেসিপি টা দেখে খুব ভালো লাগলো আপু।

আমার পায়েস দেখে আপনার লোভ লেগে গিয়েছে জেনে ভালো লাগলো আপু। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

গুড়ের পায়েসের রেসিপিটি আমার কাছে বেশ ইউনিক লেগেছে।এটা কখনো তৈরি করা হয়নি,আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজার খেতে হয়েছিল।কিন্তু কালারটি সেই তুলনায় কম লাল হয়েছে মনে হচ্ছে।যাইহোক দুধ দিয়ে আসলেই অনবরত নাড়তে হয়, ভালো লাগলো আপনার রেসিপিটি দেখে।ধন্যবাদ আপু।

গুড়ের পায়েসের রেসিপিটি আপনার কাছে ইউনিক লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।