বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। সবাইকে শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা। দেশের সবথেকে বড় উৎসব হলো দুর্গা পূজা।
এই উৎসবের উৎসাহ এবং উন্মাদনা বাঙ্গালী হিন্দুদের মধ্যে একটু বেশিই থাকে। প্রতিবছরে দুর্গা মায়ের মর্ত্য ধামে ফেরার আনন্দে সেজে ওঠে বাংলার প্রতিটি ঘর। আমাদের সবথেকে প্রিয় উৎসব হল দুর্গাপুজা। আজ দুর্গা পূজার দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ মহা সপ্তমী। এই দিনটি আমার খুব আমরা খুবই আনন্দ , উৎসাহ ও উন্মাদনার সাথে সেলিব্রেট করে থাকি।
এত সুন্দর একটি কনটেস্ট আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ " আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিকে।আমি চেষ্টা করি প্রতিটা কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার,কারণ আমার খুব ভালো লাগে। আর এবার কনটেস্ট শারদীয় দুর্গাপূজা যা মনের ভিতর আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে।
বাজছে কাঁসর, বাজছে ঘন্টা।
নাচছে সবাই, নাচছে মনটা।।
বইছে বাতাস, মৃদু মন্দ
সেথায় আবার ধুনার গন্ধ।।
চারিদিকে খুশির ছন্দ
কলহ - বিবাদ তাই বন্ধ।।
মা এসেছেন স্বর্গ থেকে
আমরা খুশি সবাই মাকে দেখে।।
শারদীয় শুভেচ্ছা জানাই আমি
আজকে দেখো মহা সপ্তমী।।
জ্বলছে ধুপ জ্বলছে আলো
পুজো সবার কাটুক ভালো।।
"শুভ মহা সপ্তমী"
কলকাতায় মহালয়া থেকে পূজো শুরু হয়ে যায়। মহালয়া থেকে মানুষ দেখতে বেরিয়ে পরে। মহামারী করোনার পর এই প্রথম বছর তাই মানুষ আগের থেকেই বেরিয়ে পড়েছে ঠাকুর দেখতে। আমাদের ঠাকুর দেখা শুরু হয়ে গেছে তৃতীয়া থেকে। এবার একটু অনেক আগ থেকে ঠাকুর দেখা শুরু করেছি।তবে সে সব গল্প অন্য আর একদিন শেয়ার করবো।আজ আমি সপ্তমীর ঠাকুর দেখা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
আমরা সন্ধ্যায় বেরিয়ে পড়ি ঠাকুর দেখতে। তবে পূজোর সময় গাড়ী নিয়ে যাওয়া যায় না তাই আমরা টোটো ভাড়া করলাম চার দিনের জন্য। আমরা সন্ধ্যা ছয় টার দিকে বেরিয়ে পরি ঠাকুর দেখতে। ড্রাইভার প্রতিটা প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখাতে দেখাতে নিয়ে যাবে ।
এটি ব্যারাকপুর তাল বান্দা সংঘ কমিটি থেকে।এই প্রতিমার গয়না তৈরি করা হয়েছে সোলা দিয়ে। দেখুন কতটা সুন্দর করে মায়ের মুখ সাজানো হয়েছে। মায়ের ডান পাশে বিদ্যার দেবী সরস্বতী ও কার্তিক রয়েছে। আর আর মায়ের বাম পাশে রয়েছে ধন-সম্পদের দেবী লক্ষ্মী ও সিদ্ধিদাতা গণেশ। দেবী দুর্গার বাহন সিংহ, বিদ্যার দেবীর সরস্বতীর বাহন রাজহংস, কার্তিকের বাহন ময়ূর, ধন সম্পদের দেবী লক্ষীর বাহন পেঁচা ও সিদ্ধিদাতা গণেশের বাহন মুশিক বা ইঁদুর।মহিষাসুরকে বধ করার জন্য সকল দেবতাদের শক্তি দিয়ে জন্ম হয় দেবী দুর্গার। মহিষাসুর বধ করার জন্য তাকে বলা হয় মহিষাসুরমর্দিনী।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: সন্ধ্যা ৭.২৮ মিনিট
হরিহর পুর ক্লাব কমিটির পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয়েছে। এটি রাজবাড়ীর কাঠামো অনুযায়ী এর থিম তৈরি করা হয়েছে শিল্পী হলেন তপন কুমার পাল। পুরো প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে বাঁশ, কাঠ, কাপড় ও রং দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এই প্যান্ডেলের ভেতরে সুন্দর সুন্দর কাগজ ও কাপড়ের কারুকাজ করা আছে। মায়ের প্রতিমাকে কিছুটা বৈরাগী সাজে সাজানো হয়েছ। মাকে পড়ানো হয়েছে লাল পাড় সাদা শাড়ি। এই সাজে মা দারুন ভাবে সজ্জিত রয়েছে।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: সন্ধ্যা ৭.৪০ মিনিট
উদয়রাজপুর হরিহর পুর ক্লাব প্রাঙ্গণে সর্বজনীন দূর্গা উৎসব আয়োজন করা হয়েছে। কাঠ, বাঁশ ও কাপড় দিয়ে বাড়ির থিম অনুসারে তৈরি করা হয়েছে। খুব একটা জাঁকজমকপূর্ণ না তবুও ছোটর ভিতর অনেক সুন্দর হয়েছে। এটি তৈরি করেছেন শিল্পী তারক পাল ও সঞ্জীত পাল। এই প্যান্ডেলের চারপাশে সুন্দর সুন্দর হাতের কারু কাজ করা পেইন্টিং আছে।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২
রবিবার
সময়: সন্ধ্যা ৮.০০ মিনিট
শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে যাওয়ার পুরো পথ লাইট দিয়ে সাজানো। শ্রীভূমির স্পোর্টিং ক্লাবে যেতে পড়বে বিবেক রথ। নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর রথের উপর বসা একটি মূর্তি। শ্রীভূমির ৫০ বছর পুর্তিতে এবারের আকর্ষণ হল রোমের ভ্যাটিকান সিটি। আপনারা কম বেশি সবাই জানেন প্রতিবছর এই শ্রীভূমিতে ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণ থাকে।২০২১ সালে শ্রীভূমিতে তৈরি করা হয়েছিল দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা। তেমনি এবারের আকর্ষণ হল রমের ভ্যাটিকান সিটি।এখানকার শিল্পী শ্রী রোমিও হাজরা এই ভ্যাটিকান সিটি নির্মাণ করেছিলেন। এই ভ্যাটিকান সিটির উচ্চতা প্রায় ৯০-৯৫ ফুট লম্বা। এর লাইটিং এর জন্য আরো সুন্দর মনে লাগছে। এই শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের ভিতরে মায়ের মুখ যেনো সোনায় মোড়ানো হয়েছে। এখানে প্রতিবছর প্রচন্ড ভীড় হয় শ্রীভূমি প্যান্ডেল দেখার জন্য। এবার ও ঠিক তাই হয়েছে। আপনারা দেখে বুঝতে পেরেছেন কতটা মানুষের ভিড়।
আসল ভ্যাটিকান সিটির নির্মাতারা দেখে অবাক হয়ে যাবেন যে বাঙালিরা কাঠ, বাঁশ, কাপড় ও রং এবং লাইট দিয়ে অরিজিনাল ভ্যাটিকান সিটি তৈরি করে ফেলেছে। এটি আসলে বাঙ্গালীদের পক্ষে ছাড়া সম্ভব নয়। একটু মজা করে বলে ফেললাম। ব্যান্ডেলের ভিতরে সোনায় মোড়ানো মায়ের মূর্তি আর এর উপরে রয়েছে যিশুখ্রিস্টের মূর্তি। আসলে আমি প্রচন্ড লোকের ভিড় হওয়াতে মন্ডপের ভিতরে দাঁড়াতে দিচ্ছিল না তাই খুব বেশি ফটোগ্রাফি করতে পারিনি। আমি তো এটি দেখে চোখ সরাতে পারছিলাম না।
তারিখ: ২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: সন্ধ্যা ৮.৩৪ মিনিট
এটি বারাসাত মধ্যপাড়ায় এর আয়োজন করা হয়েছে।এই প্যান্ডেলটি সম্পূর্ণ কাঠ, বাঁশ, কাপড়, মাটির হাঁড়ি ও ছোট ছোট বাল্ব দিয়ে সাজানো হয়েছে।আপনারা লক্ষ্য করে দেখুন মাটির হাঁড়ি ছিদ্র করে এর ভিতরে ছোট ছোট বাল্ব দিয়ে কত দক্ষতার সাথে তৈরি করেছেন।যা এই ব্যান্ডেলটিকে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
এখানে মাকে একটি ভিন্ন রকম ভাবে সাজানো হয়েছে।
তারিখ:২ অক্টোবর ২০২২, রবিবার
সময়: রাত ৯.৩০ মিনিট
আজ এই পর্যন্ত। আসলে বাইরে এত গরম ছিলো যে বাবু খুব বিরক্ত করছিলো তাই আর রাত না করে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। কাল আবার নতুন নতুন প্যান্ডেলের ঠাকুর নিয়ে আবার আসবো। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আর সতর্কতা মেনে ঠাকুর দেখুন। মা সবার মঙ্গল করুক।
শুভ শারদীয় শুভেচ্ছা বৌদি। বাঙালির শ্রেষ্ট উৎসব হচ্ছে দূর্গাপূজা। প্যান্ডেলগুলো একেবারে আলোয় সজ্জিত।বেশ দারুণ করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো। এবং ছোট ছন্দময় কবিতা আপনার মনের অনূভুতি ভালোলাগা প্রকাশ করছে। অনেক আনন্দ করছেন এটা বোঝাই যাচ্ছে। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাড়িতে মশারী বন্দী হয়ে এবারের পূজো কাটছে দিদিভাই। সত্যি বলতে আপনাদের পুজোর পোস্ট গুলো দেখব বলেই অপেক্ষা করে আছি। আহা কি অপরূপ ভাবে সাজানো এক একটা প্যান্ডেল 👌👌। আর শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের থিম থেকে শুরু করে লাইটিং সব কিছু চোখ কেড়ে নিল একদম। অসাধারন লাগছে এক কথায়। পুজোতে অনেক মজা করেন সবাই মিলে। আর এই ভাইয়ের জন্যও আশীর্বাদ করবেন 🙏। জয় মা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মা তোমাকে খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ করে দিক এই প্রার্থনা করি। সামনে বছর অনেক মজা করবে মন খারাপ করো না ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মহা সপ্তমীর শুভেচ্ছা রইলো দিদি ৷ সপ্তমাতেই ঘুরা ঘুরি শুরু করে দিয়েছেন অষ্টমী নবমীর দিনেও টোটোতে ঘুরে ঘুরে ঠাকুর দেখবেন জেনে ভালো লাগলো ৷ আসলে দিদি আমার ভারত যাওয়া খুব ইচ্ছে , বিশেষ করে আপনার তোলা দূর্গা মায়ের এসব চমৎকার ফটোগ্রাফি দেখে ইচ্ছেটা বেরে গেলো ৷ ভারতে এতো সুন্দর সুন্দর মায়ের মূর্তি আর মন্ডপের ডেকারেশন লাইটিং সত্যিই দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগলো ৷ সপ্তমীতে অনেক ঠাকুর দেখেছেন দিদি ৷ আপনার মাধ্যমে আমরাও অনেক ঠাকুর দেখে ফেললাম ৷ প্রতিটি মন্ডপে দূর্গা মায়ের মূর্তি অসাধারণ ৷ ধন্যবাদ দিদি শেয়ার করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দিদিমনি♥♥ শারদীয় শুভেচ্ছা।শারদীয়া কনটেস্ট- ১৪২৯"মহা সপ্তমীতে ঘুরতে যাওয়া ও কিছু ফটোগ্রাফি,,চমৎকার অনুভূতি,সুন্দর কবিতা,,সবকিছু মিলে অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন দিদিমণি।ভাবছি টিনটিনকে নিয়ে এত জায়গায় ঘুরে বেরিয়ে, এত ফটোগ্রাফি করে, বাসায় এসে পোস্ট করলেন। এত ধৈর্য কি করে হয় আপনার?? আপনার ফটোগ্রাফি এবং লেখা পুরো পোস্ট পড়ে,,কেন যেন এই অনুভূতিটা কাজ করলো মনের ভিতর।তবে এই কনটেস্টে,অংশগ্রহণ করার জন্য মূলত আমিও বেশ কয়েকটা পূজামণ্ডপ আজ ঘুরেছি। এবং বিশ্বাস করুন জীবনের প্রথম আজ এতগুলো পূজামণ্ডপ আমি ঘুরেছি।দেখি আগামীকাল হয়তো পোস্ট করব।অনেক অনেক শুভকামনা আপনাদের সকলের জন্য। ভাল থাকবেন। ভালো কাটুক উৎসব।♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের পূজা দেখতে পারবো আপু। পূজোর সময় ঘুরতে না পারলে ভালো লাগে না আপু। তবে বাবু এখনও অনেক ছোট তাই বেশি দূরে যেতে পারি না। আমি এখনই আপনার পোস্ট দেখবো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ দিদিমনি♥♥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আরে বাহ!!বৌদি তাহলে কনটেস্টে অংশগ্রহণ করেই ফেললেন ৷ ঠিক বলেছেন বৌদি পুজো মানেই আমাদের হিন্দু বাড়িতে আনন্দের জোয়াড় ৷ প্রতিবছর মায়ের একবার মর্তে লোকে আগমন তাই পুজোটি বেশ আনন্দের সহিদ উদযাপন করি ৷ আপনার সবাই সেই তৃতীয়া থেকে ঠাকুর দেখে বেড়াচ্ছেন শুনে ভালো লাগলো ৷ নিশ্চই অনেক আনন্দ করতেছেন ৷ তবে আপনাদের ওই দিকে বেশ জাঁকজমক ভাবে পুজো হয় ৷ আমাদের এই দিকে তেমন খুব ভালো নয় ৷ তবে পুজোটা বেশ ভালোই কাটাই ৷ আমি ও খুব তারাতারি কনটেস্ট লিখে শেয়ার করবো ৷ আমাদের বাংলাদেশ পুজো নিয়ে ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার অংশগ্রহণ করা দেখে খুবই ভাল লাগল এবং খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ফটোগুলো দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। মন্ডপগুলো অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে, সত্যিই অসাধারণ ফটোগ্রাফি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমেই শারদীয়া দুর্গাপূজোর শুভেচ্ছা রইল দিদি।আমি জীবনে কখনো দুর্গাপূজার এত ভালো ফটোগ্রাফি দেখিনি। আপনার ফটোগ্রাফি গুলা দেখে মনে হচ্ছে যেন ইন্ডিয়া গিয়ে পুজো দেখে আসি। যেমনটা মায়ের মূর্তির তেজস্বী রূপ তেমনটা মায়ের আবাসস্থল যেন দেখে মনে হচ্ছে রাজপ্রাসাদ। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের ছবিগুলো আমার কাছে সব থেকে বেশি গর্জিয়াস লেগেছে। যদি কোনদিন তেমন সুযোগ আসে অবশ্যই ইন্ডিয়াতে গিয়ে পুজো দেখতে চাই। "শারদীয়া কনটেস্ট ১৪২৯" এ আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক বলেছেন দাদা কলকাতা না গেলে বুঝা যাবে পূজো কাকে বলে। একবার আসেন ইন্ডিয়ায় পূজো দেখতে খুব ভালো লাগবে এটা বলতে পারি। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ দিদি ইন্ডিয়াতে মামা বাড়ি আছে ওরা খুব যেতে বলে। কিন্তু লেখাপড়ার কারণে সময় হয়ে ওঠে না, তবে ইচ্ছা আছে এর ভেতরেই সময় করে যাব। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দিদি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৌদি গতবারও আপনার চমৎকার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দারুণ দারুণ দৃশ্য দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম, আশা করছি এবারও সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন। আজকের শুরুতে
কবিতাটা সত্যি দারুণ একটা অনুভূতি তৈরী করেছে, মনে হচ্ছে কবিতার ছন্দে ছন্দে আমিও চলে আসি এই রকম উৎসবমুখর পরিবেশে। শুরুর দিকের দৃশ্যগুলো অনেক বেশী সুন্দর ছিলো। চমৎকার থিমের সাথে মনকাড়া ডেকোরেশন সত্যি দেখার মতো। ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে ও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। কষ্ট করে আমার পোস্টটি দেখার জন্য।চেষ্টা করবো ভাইয়া সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এত সুন্দর থিম প্রতিমা দেখে মনে চাচ্ছে আজকেই আপনাদের ওখানে চলে যাই।এত সুন্দর থিম করে পুজো আমাদের এদিক খুব কমই হয়।ভ্যাটিকান সিটি থিম টি আমার অসাধারণ লেগেছে।একদম আসল ভ্যাটিক্যান সিটির মতই।ধন্যবাদ দিদি আমাদের দেখার সু্যোগ করে দেওয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন একদম অরজিনাল ভ্যাটিকান সিটির মতই দেখাছিলো। আমাদের এখানে পূজো গুলো খুব ধুমধামের মধ্যে পালন করা হয়।একদিন সুযোগ সুবিধা মতো চলে আসুন পূজো দেখতে।আপনাকে ও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদার পাশেই বৌদিকে সবসময়ই প্রয়োজন
বৌদি আমার পূজায় গিয়ে করছে আনন্দ
শারদীয় দুর্গোৎসবে কবিতা লিখেছেন ছন্দে
কবিতা খানি পড়েই যেন হৃদয় দিল ধোলা
তাই যেন মনে হয় বৌদির হৃদয়টা আকাশ ছুমি খোলা।
মহা সপ্তমীর ফটোগ্রাফি গুলো লাগ ছিল বেশ
টিনটিনের খুশি দেখে মনটা আমার নেচে গেয়ে শেষ।
বৌদি শারদীয় দূর্গা উৎসবে আমেযে নিজের আনন্দ অনুভূতিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনার কবিতা অনেক সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর একটি কবিতা উপহার দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এতো দারুণ দারুণ থিম উনারা কি করে যে মাথায় আসে তা মাথাতেই আসেনা আসলে!কারণ এগুলো করা এতোটাও সহজ না।অনেক আলোকসজ্জা!
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তার থেকে বড় কথা হলো যা ইট পাথর সিমেন্ট বালি দিয়ে তৈরি করা হয়। তা বাঙালিরা কাঠ বাঁশ দিয়ে তৈরি করে ফেলছে। তা আবার অবিকল একই রকম দেখতে হয়।এত সুন্দর সুন্দর থিম বানানো সত্যি খুব কঠিন কাজ এবং খুব রিস্ক এর।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বৌদি আপনার মাধ্যমে সুন্দর সুন্দর থিম দেখতে পেলাম দূরে থেকে ও। অনেক ভালো লাগলো, আসলে চেনা জায়গায় পূজাগুলি খুবই মিস করি কিন্তু আপনাদের মাধ্যমে দেখে আনন্দ হচ্ছে।ধন্যবাদ বৌদি এত সুন্দর সুন্দর ছবি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit