আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে ভাবলাম আপনাদের সকলের সাথে এমন একটি লেখা শেয়ার করি। যে লেখাটি পড়লে আপনাদের বরাবরের মতোই ভালো লাগবে। আসলে প্রতিনিয়ত আমার নিজের কথাগুলো আপনাদের সকলের সাথে আলোচনা করতে আমার বরাবরই ভালো লাগে।একটা মানুষের সাথে যখন আমি কথা বলি কিংবা যোগাযোগ করি। তখন তার বিশেষ ব্যাপারগুলো খেয়াল করতে আমি খুব পছন্দ করি। অর্থাৎ এটা আমার একটা গুন ও বলা যায়। কারণ অনেক মানুষ হয়েছে দেখবেন। তারা কার সাথে কথা বলছে। সেটা সে খেয়াল করে না কিংবা সামনের মানুষটির ব্যক্তিত্ব কেমন সেটা না জেনেই সেই মানুষগুলোর সাথে অনেক কিছু শেয়ার করে ফেলে। যার পরে আসলে তারা অনেকটা বিপদে পরে। তাই আমি এ ধরনের বিপদে পরতে চাই না বলেই আসলে আমি প্রথমেই যখন কারো সাথে যোগাযোগ করি কিংবা কোনো সম্পর্ক স্থাপন করি। অর্থাৎ এটা কাজের হোক কিংবা আমাদের কোনো আত্মীয়তার। আমি প্রথমেই তাকে খুব ভালো করে খেয়াল করে নেই।
ঠিক তেমন ভাবে, আমি আজ পর্যন্ত যতোগুলো মানুষের সাথে আমার যোগাযোগ হয়েছে। সেটা হোক, কাজের সূত্রে। তাতে আমি একটা ব্যাপার খেয়াল করেছি। সেটা হচ্ছে, যারা আসলে যতো বেশি জানে। তারা ততো গাম্ভীর্যতা বজায় রাখে। অর্থাৎ ধরুন যে, একটা বিষয়ে কেও খুব একটা জানেনা। তখন দেখবেন যে,সে সব সময় অন্যের মুখের কথা কেড়ে নিয়ে তা আসলে নিজের মুখে বলার চেষ্টা করে। অর্থাৎ ধরুন, আপনার সামনে কেউ একজন একটা কথা বলবো। আপনার হয়তো সেই বিষয়ে তেমন জ্ঞান নেই কিন্তু আপনি তাও চেষ্টা করবেন ওই মানুষটি যে কথাটি বলেছে, সেই কথাটিকেই একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অন্যভাবে নিজের ভাবে বলতে।
আর যারা আসল অর্থে অনেক বেশি জ্ঞানী। তারা সব সময় নীরবতা বজায় রাখে এবং তখনই কথা বলে যেখানে তার কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে। কিংবা যেখানে তার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। অর্থাৎ তারা সব সময় যেখানে সেখানে মতামত দিয়ে কিংবা নিজের বক্তব্য পেশ করে বেড়ায় না। তাদের ব্যক্তিত্ব আমাকে বরাবরের মতোই মুগ্ধ করে। কারণ একটা মানুষ যখন অনেক গম্ভীর্যতা বজায় রাখে। এবং এরপরে যখন সে কোনো কথা বলে। তখন দেখবেন যে, আমাদের চারপাশের মানুষ তার কথাটাই বেশি শোনার চেষ্টা করে। আর তার একটা মাত্র কারণ হলো, সেই বেশি জানে বলেই। আচ্ছা আমার মতামতের সাথে কি আপনাদের মতামতের মিল রয়েছে?