তখন তুর্য ফারিয়ার কাছ থেকে লোকেশন নিয়ে শাওনকে ফারিয়ার লোকেশন জানায়। শাওন বলে সমস্যা নাই আমি জায়গাটা চিনি। তুর্য শাওনকে বারবার তাড়া দিতে থাকে। বলতে থাকে দ্রুত মোটরসাইকেল চালা। ফারিয়া এখন একা রয়েছে। ওই শয়তানটা যেনো কোথায় গিয়েছে। শাওন তুর্যকে আসস্থ করে তুই নিশ্চিত থাক ফারিয়ার কোনো ক্ষতি হবে না। আমরা তার আগেই পৌঁছে যাবো। এই কথা বলে শাওন দ্রুত মোটরসাইকেল চালাতে থাকে।
২০-২৫ মিনিটের ভেতরেই তারা সেই জায়গায় পৌঁছে যায় যেখানে ফারিয়াকে আটকে রাখা হয়েছে। সেখানে তারা একটা দোতলা বিল্ডিং দেখতে পায়। তুর্য বুঝতে পারে এই বিল্ডিং এর দোতালায় ফারিয়াকে আটকে রাখা হয়েছে। তুর্যের সাথে শাওন এবং তার ছেলেপেলে থাকায় তুর্যের সাহস অনেক বেড়ে যায়। তূর্য সেখানে পৌঁছেই দৌড় দিয়ে গিয়ে সেই দোতালায় ওঠে। তূর্যর সাথে শাওন এবং তার সাঙ্গ-পাঙ্গরাও সেখানে যায়। তারা গিয়ে দেখে রিশাদ তার ছেলেপেলেদের নিয়ে শলা পরামর্শ করছে।
তারা হঠাৎ করে তূর্য শাওন আর তাদের সাথে এতগুলো লোক দেখে ভয় পেয়ে যায়। তখন শাওন গিয়ে রিশাদের কলার ধরে বলে তোর সাহস কত বড়ো? তুই কার দিকে হাত বাড়িয়েছিস জানিস? ফারিয়া আমার বন্ধুর হবু স্ত্রী। আজকে যদি ফারিয়ার কিছু হোতো তাহলে তোকে এখানেই জ্যান্ত পুঁতে ফেলতাম। এই কথা বলে তারা দরজা খুলে ফারিয়াকে সেখান থেকে উদ্ধার করে। তারপর তারা সবাই সেখান থেকে চলে যায়। যাওয়ার সময় তুর্য রিশাদের দিকে তাকিয়ে দেখে রিশাদ এক দৃষ্টিতে ফারিয়ার দিকে তাকিয়ে রয়েছে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
"আরে ভাই, তোকে ধন্যবাদ! 👏 নিজের শাওন-টির মত সাহস-প্রদর্শনের লেখা, আমার কাছে অশ্চর্য ! 😊 ভোরের ঢিবি থেকে শেষের সূর্য পর্যন্ত, নাটক-নির্মাণে আপনার লেখা অনন্য ! 🌞
এই ছোট গল্পটিতে সবার ভয়-কুহেরি, শাওন-চরিত্রের দক্ষতা এবং আমার লেখা-শইল্ডের উপর ভোর ফুটে গেছে ! 🌅
চলুন, একসাথে আর যে নতুন লেখা দিই ? 😄
প্রথমে এটির জন্য ধন্যবাদ ! 🙏 ভোক্ষিক-আশীর্ব, স্বাস্তি ! 😊
অগত্যে, মুন্ডির লেখা পরিহার না ? 📚 ভোক্ষিক-উদ্ধারের শইল্ড আসে ! 💥
তারপর, এর পরে যাবি, ভগুমিক-ফ্রেঞ্চাইজ ? 🍴 নোনালেখা-সঙ্গী ! 😊
এদিকে আপনার ভোতের শুয়োর ? 🐺 মুন্ডির চলছে ! 📚"
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit