এখন সবার সামনে যদি তার সাথে আজ সাহেব খারাপ ব্যবহার করে তাহলে বিষয়টা খুবই বিব্রতকর হবে। আহাদ সাহেব অফিসে ঢুকতে যেতে শাহেদ তাকেও থামালেন। থামিয়ে বললেন রোজ রোজ কি আপনি দেরি করে অফিসে আসেন নাকি? তখন তিনি বললেন আমি বেশিরভাগ সময় মতো অফিসে ঢুকি। তবে আজকে রাস্তায় জ্যামের কারণে একটু দেরি হয়ে গিয়েছে। তখন সাহেদ বললেন এরপর থেকে যেনো আর কখনো দেরি না হয়। আমি কিন্তু কোনো বাহানা শুনতে রাজি নই। দিনের শুরুতেই আহাদ মন খারাপ করে অফিসে ঢুকলেন।
তিনি আসলেই অফিসের সবচাইতে পাংচুয়াল কর্মচারীদের ভেতরে একজন। তিনি প্রতিদিন চেষ্টা করেন সকাল ন'টা বাজার অন্তত কিছুক্ষণ আগে হলেও অফিসে ঢুকতে। তবে মাঝে মাঝে হঠাৎ করে অনিচ্ছা সত্ত্বেও দেরি হয়ে যায়। কারণ রাস্তাঘাটে কখন কি হয় সেটা তো আসলে কারো হাতে থাকে না। অফিসে ঢুকে তিনি দেখলেন সবাই বেশ ভয়ে ভয়ে রয়েছে। অফিসের মালিক শাহেদ নিজের রুমে ফিরে যেতেই অফিসের সবাই কানাঘুষা শুরু করলো। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
আসলে এমন অফিসে বেশিদিন কাজ করা সম্ভব হয় না। কারণ অফিসের মালিক এমন হলে সারাক্ষণই কথা শোনাবে। আহাদ সাহেব মনে হয় না এই অফিসে বেশিদিন কাজ করবে আর। তাছাড়া শাহেদ যে পরিমাণে অহংকার দেখাচ্ছে, এতে করে তার ধ্বংস অনিবার্য। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। পোস্টের টাইটেলে ভুল রয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit