ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে ঘরেই ফুচকা তৈরি।।

in hive-129948 •  10 months ago  (edited)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।।

হ্যালো,আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল সদস্য বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছি, আলহামদুলিল্লাহ। প্রতিনিয়ত আপনাদের সাথে বিভিন্ন পোস্ট নিয়ে দেখা হয়। আজ আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমার আজকের পোস্টের বিষয় হলো ঘরে খুব সহজে ফুচকা তৈরি। চলুন আমার আজকের এই ফুচকা তৈরির ধাপ গুলো শেয়ার করি।

ফাস্ট ফুড এর মধ্যে অন্যতম একটি খাবার হচ্ছে ফুচকা। আর সেই ফুচকা যদি ঘরে তৈরি হয় তাহলে তো কথাই নেই। ফুচকা পছন্দ করেনা এমন লোক কম পাওয়া যাবে। বৃদ্ধ থেকে শুরু করে ছোট বাচ্চা পর্যন্ত ছেলে মেয়ে সবাই ফুচকা পছন্দ করে। আমরা যদি ঘরে ফুচকা তৈরি করি তাহলে সেটা স্বাস্থ্যসম্মত হবে। তাই ঘরে তৈরি করা খাবার আমাদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত। আমার পছন্দের ফাস্টফুডের তালিকায় সর্বপ্রথম ফুচকাই থাকে। আর আমি প্রায়ই ঘরে ফুচকা তৈরি করে থাকি আজকে আমি আপনাদের মাঝে কিভাবে ঘরে ফুচকা তৈরি করা যাই তা শেয়ার করছি।

প্রয়োজনীয় উপকরণ

  • এক বাটি ময়দা
  • এক বাটি সুজি
  • তালমাখনা এক চামচ
  • খাবার সোডা এক চামচ
  • তেল পরিমাণ মতো
  • লবণ পরিমাণ মতো
  • পানি পরিমাণ মতো

প্রথম ধাপ-

প্রথমে সুজি, ময়দা, খাবার সোডা, লবণ ও তালমাখনা গুলো একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। যাতে করে সম্পূর্ণ উপকরণগুলো ঝরঝরে থাকা অবস্থায় একসাথে মিশে যায়।

দ্বিতীয় ধাপ-

এখন সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে মেশানোর পর এর মধ্যে অল্প পরিমাণ তেল দিয়ে আবারো হাত দিয়ে ভালোভাবে মিশাতে হবে। এ পর্যায়ে পানি ব্যবহার করা যাবেনা, পরে ব্যবহার করব। প্রথমে তেল টাকে এই উপকরণগুলোর সাথে ভালোভাবে মেশাতে হবে।

তৃতীয় ধাপ -

এই ধাপে অল্প অল্প পানি মিশিয়ে শক্ত একটি ডো তৈরি করব। ডোটি যাতে একেবারে নরম না হয়। নরম হলে ফুচকা গুলো মুচমুচে হবেনা। অল্প অল্প পানি মিশিয়ে ময়দার ডোটাকে হাত দিয়ে ভালো করে মাজতে হবে।

চতুর্থ ধাপ -

এই ধাপে ভালোভাবে মেজে রাখা ময়দার ডোটাকে ১৫-২০ মিনিটের জন্য একটি পলি বেগে মেরিনেট করে রাখলাম। মেরেনেট করার পর শক্ত ডোটা অনেকটা নরম নরম হবে। আর ফুচকা বানানোর রুটি বেলতে ও সহজ হবে।

পঞ্চম ধাপ-

এ পর্যায়ে রুটি বেলে নিয়ে যেকোনো একটি বোতল বা বয়ম এর ক্যাপ দিয়ে ফুচকার জন্য গোল গোল সাইজ করে কেটে নিতে হবে। এরকমভাবে সম্পূর্ণ ডুটাকে অনেকগুলো ফুচকার সাইজ করে কেটে নিয়েছি।

ষষ্ঠ ধাপ-

এখন একটি করায়ের মধ্যে তেল দিয়ে ভালোভাবে গরম করে নিতে হবে। তেলটা একেবারে গরম হয়ে আসার পর চুলার আঁচটা একটু কমিয়ে নেব। পরে একে একে কেটে রাখা ফুচকা গুলো গরম ডুবু তেলে ছেড়ে দিব। আস্তে আস্তে ছাাকুনি দিয়ে ফুচকার উপরে তেল ছিটকে ছিটকে দিবো। তারপরে ফুচকা গুলো ফুলে উঠবে। কিছুক্ষণ ভাজার পরে ফুচকা গুলো মুচমুচে এবং লালচে হয়ে আসবে। এর পর তেল থেকে ভাঁজা ফুচকা গুলো উঠিয়ে নিবো।

সপ্তম ধাপ-

এখন ফুচকার পুর বানানোর জন্য সেদ্ধ করে রাখা আলু, মটর ও প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণ দিয়ে একটি পুর বানিয়ে নিলাম। এই পুরটি বানাতে আমি যে যে উপকরণগুলো ব্যবহার করেছি, সেগুলো অন্য একটি পোস্টে শেয়ার করব। কারণ এখানে সবগুলো ধাপ উপস্থাপন করতে গেলে পোস্টটি অনেক বড় হয়ে যাবে। আর একই পোস্টে এতগুলো ধাপ শেয়ার করা মুশকিল। এজন্য অন্য একদিন আপনাদের মাঝে কিভাবে ফুচকার পির ও টক বানাতে হয় সেটি শেয়ার করব ইনশাআল্লাহ।

অষ্টম ধাপ-

এ পর্যায়ে ভেজে রাখা ফুচকার ভেতরে পুর দেওয়া হলো। সবগুলো গুলো পুর আমি ফুচকার ভেতরে দেয়নি, আমার ছোট বোন আমাকে সাহায্য করেছে। আর আমি ফটোগ্রাফি তুলেছি। তারপর একটি প্লেটে পরিবেশন করেছি।

পরিবেশন

এ পর্যায়ে ফুচকা গুলোরর ভিতরে পুর ভরে উপরে টমেটো, শসা কাঁচামরিচ, ডিম, সালাদ দিয়ে মাঝখানে টক এর একটি বাটি রেখে দিলাম। এবং আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করলাম।

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURf.png

বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই। কেমন হলো আমার আজকের পোস্ট অবশ্যই কমেন্টসের মাধ্যমে জানাবেন। সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন এই কামনা করে আমি আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি | আল্লাহ হাফেজ।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ,আল্লাহ হাফেজ।।

ফটোগ্রাফির বিবরণ:

2gsjgna1uruv8X2R8t7XDv5HGXyHWCCu4rKmbB5pmEzjYSj1ATxRsaEvyH89EyziiK3D1ksn1tTDvDwLCveqrhctVcDnDqtNbsqFMtuqD1RetzrgjG.png

ডিভাইসমোবাইল
মডেলরেডমি নোট-৮
শিরোনামখুব সহজে ঘরে মুচমুচে ফুচকা তৈরি ।।
স্থাননিজ বাসা,জাদুঘর ব্রাহ্মণবাড়িয়া ,বাংলাদেশ।
তারিখ08.01.2024
কমিউনিটিআমার বাংলা ব্লগ
ফটোগ্রাফার@titash

সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9uuNWjCEgJj5LnknUa3pWA9yop6dT9GDfEUZtz2oDgA9ocMHrCEtkFpngXowo13q8Mn1YvzEMh5bSRg1SNaKSZwbsLwb3YA.png

mCz6aUXpYgcE9hndDxJeFHNCvijWNENnxm5KqcEUM3o1siCoMX3by8iWdE4qYzWA7pZHzh4KthdoHPj2eEciPaXhHTdxhx5dKApkU8hxE3mUrybeUbtQCvbs4JC247APSjksrR6prneL2GBtrunMiz4r5CiYySVGKj1e3nT19qBCX5ekz5F.png

5QqP4NVdsPNcDeePyfoZLTLv8efTACU5P6GADTBgMgfXR7uJx5fN91AE46tFfFA7GwMq22wjUwwY5XDyUBMksyZSJGUEyK1Re6UWVZ1PqVR2ntgu73qAW8iDh6yPt8YVsiJ7enc87gmY874JVVHPQo6hSZvUs47FymTjqs43bSUF1Wvtd8T.jpg

4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzL1as2zt5nA5iP9iEBmXtJKZZD3SHGtdFKZ13Up5EmSAxpDYtwYvvxyhsR48F5wdZ6ZhgEKtW9w1csKVawJHrqc3fgSkcpz8WsTY1MvhswZsey8zNe3vkwTdKjCivA3Z6dpaPre.png

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ঘরে তৈরি ফুচকা গুলো খেতে খুবই ভালো লাগে। আমি গ্রামে গেলে মাঝেমধ্যে আমার মা বানিয়ে খাওয়ান। আপনার ফুচকা গুলো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু খুব সহজে কিভাবে ফুচকা বানানো যায় সেই রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে ঘরেই ফুচকা তৈরি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনি ঠিকই বলছেন ফাস্ট ফুড এর মধ্যে অন্যতম একটি খাবার হচ্ছে ফুচকা। ফুচকা আমার কাছে খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনার পরিবেশন খুবই সুন্দর ছিল। দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। সুস্বাদু ও মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ফুসকা তো সবারই পছন্দের খাবার! বাহিরের খাওয়ার লিস্টে বোধ হয় এক নম্বরেই থাকবে ফুচকা! এই ফুচকায় ঘরোয়া ভাবে ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে বানানোর প্রক্রিয়া খুব সুন্দর ভাবে আপনি বর্ণনা করেছেন। আমার তো দেখতে দেখতেই জিভে জল চলে আসলো 🫠!

Posted using SteemPro Mobile

ফুচকা পছন্দ করে না এমন মানুষের সংখ্যা কমই আছে। তবে ঘরে তৈরি ফুচকা হলে তো খুবই স্বাস্থ্যসম্মত হবে। কেননা বাইরের ফুচকা গুলো খুবই অস্বাস্থ্যকর জানা সত্ত্বেও আমরা খেয়ে থাকি। তবে আপনার ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে ঘরে তৈরি ফুচকা দেখে কিন্তু আমার লোভ লেগে গেল ।দারুন বানিয়েছেন দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনি অনেক সুন্দর করে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফুচকা তৈরি করেছেন। আসলে আপু আমার মনে হয় ফুচকা সবারই অনেক পছন্দ। সত্যি নিজের হাতে তৈরি খাবার অনেক মজা ও স্বাস্থ্যসম্মত। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

বাইরের খাবারের চেয়ে ঘরে নিজ হাতে তৈরি খাবার খাওয়া অনেক ভালো। বাড়ির খাবারের বিভিন্ন ধরনের উপাদানে মিশ্রিত থাকে যা শরীরের জন্য ইফেক্ট আনতে পারে। নিজে নিজে তৈরি করলে তার মধ্যে অন্য কোন ধরনের উৎপাদন মিশ্রিত থাকে না যা শরীরের ক্ষতিও কম হয়ে থাকে। নিজ হাতে ফুচকা তৈরি করেছেন এটা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

আমি নিজেও একবার ঘরে ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে ফুচকা তৈরি করেছিলাম। ‌ তবে সবগুলো উপকরণ একসাথে করে তৈরি করা আসলেই অনেক কষ্টের। আলাদা ভর্তা তৈরি করতে হয় ফুচকা রেডি করতে হয় টক থ্রিডি করতে হয়। আমার কাছে বেশ ঝামেলা লেগেছিল যদিও তৈরি করতে পেরেছি।

আসলে ফুচকা পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই রয়েছে। বৃদ্ধ থেকে শুরু করে ছোট এই ফুচকা পছন্দ করে। তবে মেয়েরা একটু বেশি পছন্দ করে। আর আপনি এই ফুচকা রেসিপি বাসায় তৈরি করেছেন। আসলে বাসায় স্বাস্থ্যকরভাবে এই ফুচকা রেসিপি নিজের ইচ্ছামতের তৈরি করা যায়। আসলে কোথাও কিনতে গেলে ফুচকার মন মত খাওয়া হয় না কারণ মেয়েরা বেশি ফুচকা খেতে চায়, যাই হোক আজকে আপনি অনেক স্বাস্থ্যকর ভাবে সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে এই রেসিপিটা শিখে নিলাম।

Posted using SteemPro Mobile

আপনি আজকে আমাদের মাঝে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফুচকা তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি ফুচকা গুলো দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হবে আপু। আসলে আমি ফুচকা খেতে তেমন একটা পছন্দ করি না কারন এগুলো বানানো দেখলেই খেতে মন চায় না তবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করলে খেতে বেশ ভালোই লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে ঘরেই ফুচকা তৈরি করেছেন।খুবই অসাধারণ। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

একদমই ঠিক বলেছেন ৷ ফাস্ট ফুড খাবারের মধ্যে ফুচকা অন্যতম ৷ এই খাবার খেতে সবাই অনেক পছন্দ করেন ৷ আপনি ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে ফুচকা তৈরি করেছেন ৷ আসলে বাইরের খাবার চেয়ে বাড়ির খাবার অনেক বেশি সুস্বাস্থ্যকর ৷ আপনার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে দারুন ভাবে ফুচকা গুলো তৈরি করেছেন । ফুচকা গুলো খুব সুন্দরভাবে ফুলে উঠেছে এবং দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেকটা মুচমুচে হয়েছে। ফুচকা গুলোর পরিবেশন দেখেই লোভ লেগে গেল ।

আপু আপনি ঠিকই বলেছেন, এখনকার সময় ছোট-বড় সকলেই ফুচকা খেতে ভীষণ পছন্দ করে। আমার কাছেও ফুচকা রেসিপিটি খেতে ভীষণ স্বাদ লাগে। আর সেই ফুচকা রেসিপি আপনি ঘরোয়া পদ্ধতিতে খুব সুন্দর ভাবে তৈরি করে দেখিয়েছেন। যা দেখে সকলেই তৈরি করতে পারবে। আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

ঘরের খাবার সবচেয়ে স্বাস্থ্যসম্মত।আপনি চমৎকার ভাবে ঘরে ফুচকা তৈরি করলেন।দেখতে যেমন ভালো লাগছে তেমনি খেতেও ভীষণ সুস্বাদু হয়েছে আশাকরি।আপনি এক এক করে ধাপগুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এজন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।

ফুচকার নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসতে বাধ্য।আপনি দেখছি ভীষণ লোভনীয় ও সুন্দর পদ্ধতিতে বাসায় বসে তৈরি করে ফেলেছেন মজার ও সুস্বাদু সুন্দর ফুচকা।ধাপ গুলো খুব সুন্দর করে তৈরি পদ্ধতি শেয়ার করেছেন। সব মিলিয়ে অসাধারণ সুন্দর। ধন্যবাদ বাড়িতে ফুসকা তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আসলেই ফুচকা পছন্দ করে না এরকম মানুষকে খুব কমই আছে বিশেষ করে মেয়েরা এই ফুচকা অনেক বেশি পছন্দ করে আর আপনি এটা ঘরোয়া উপায় তৈরি করেছেন জেনে খুশি হলাম। ঘরোয়া উপায় তৈরি করা মানে খুবই স্বাস্থ্যসম্মত যদিও বর্তমান সময়ে দোকানগুলোতে স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ফুচকা তৈরি করা হয় না। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে চমৎকারভাবে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

ফুচকা আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার। তবে বাসায় কখনো ফুচকা তৈরি করে খাওয়া হয়নি। আমি অবশ্যই বাসায় একদিন ফুচকা তৈরি করে খাব। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।