চাঁদা থেকে উঠানো সমস্ত টাকা তারা বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষের জন্য ব্যয় করবে। ন্যায্য দামে নৌকা ভাড়া করতে না পেরে তারা শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের শরণাপন্ন হোলো। সেখানে উদ্ধার এবং ত্রাণ তৎপরতায় নিয়োজিত সেনাবাহিনীর লোকজনের সাথে যোগাযোগ করলে তারা তখন অল্প ভাড়ায় একটা নৌকা ঠিক করে দিলো। পরবর্তীতে মুগ্ধরা সেই ইঞ্জিন চালিত নৌকা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে লোকজনকে উদ্ধার করা সেই সাথে ত্রান কার্যক্রম চালাতে লাগলো। তবে সাহায্য করতে গিয়ে তারা দেখে যতো বড়ো সমস্যা হয়েছে তার তুলনায় ত্রান সহায়তা কতটা অপ্রতুল।
বন্যা দুর্গত এলাকায় পৌঁছে চারিদিকে মানুষের আহাজারি দেখে মুগ্ধর দুচোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছিলো। মানুষের জীবনের এই অবর্ণনীয় কষ্ট সে কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না। মুগ্ধ রাত দিন পরিশ্রম করে মানুষকে বিভিন্ন রকম সহায়তা দিয়ে যেতে চাচ্ছিলো। সে তার সীমিত সামর্থ্যের সবটুকু নিপীড়িত বন্যা দুর্গত মানুষদের পেছনে ব্যয় করেছিলো। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
please visit my profile and like me
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit