তখন আকাশ ডাক্তারকে বলল সে রক্ত দিবে। ডাক্তার তাড়াতাড়ি আকাশকে নিয়ে ভেতরে চলে গেলো। তারপর আকাশকে নিয়ে ছেলেটার পাশের একটি বেডে শুইয়ে দেয়া হলো। তারপর আকাশ ছেলেটাকে রক্ত দিতে লাগলো। রক্ত দেয়া যখন মাঝামাঝি হয়েছে তখন ছেলেটার বাবা-মা সেখানে উপস্থিত হোলো। ছেলেটার মা বাবা দুজনই ছেলেটার অবস্থা দেখে হাউমাউ করে কান্নাকাটি করতে লাগলো। তারা কিছুটা ধাতস্থ হলে ছেলেটার বাবা আকাশের কাছে সমস্ত ঘটনা শুনতে লাগলো।
এর ভেতরে ডাক্তার এসে ছেলেটার বাবাকে জানালো যদি উনি রক্ত না দিতো তাহলে আপনার ছেলেকে বাঁচানো খুব সমস্যা হোতো। এই কথা শুনে ছেলেটার বাবার চোখ দিয়ে আবার অশ্রু গড়িয়ে পড়তে লাগলো। ছেলেটার বাবা আকাশের পাশে বসে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগলো। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
আকাশ আসলেই বড় মনের পরিচয় দিয়েছে। সে কষ্ট করে ছেলেটাকে হসপিটালে পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি রক্ত দিয়েছে, জেনে খুব ভালো লাগলো। ছেলেটার বাবা মনে হয় আকাশকে ভালো কোনো চাকরি দিয়ে দিবে। দেখা যাক পরবর্তীতে কি হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit