মজাদার ডিমের তরকারির রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আমি ডিমের একটি রেসিপি তৈরি করেছি। এটি আমি আলু দিয়ে করেছি। আলু দিয়ে ডিম এর তরকারি খেতে বেশ মজাদার হয়ে থাকে। তবে ডিম তরকারি করে তেমন একটা খাওয়া হয়ে ওঠে না, প্রায় সময় ভাজা কিংবা সিদ্ধ করে খেয়ে নেই । আর অন্যান্য ভাবে খাওয়ার থেকে ডিম সিদ্ধ করে খেলে বেশি উপকারে দেয়। ডিম ভাজা করে খেতেও অনেক ভালো লাগে। সিদ্ধ অবস্থায় যদি শুকনো লঙ্কা, পেঁয়াজ দিয়ে ভর্তা মতো করে ভাত দিয়ে মাখিয়ে খাওয়া হয় তাহলে আরো বেশি মজাদার হয়ে থাকে। আমি মাঝে মধ্যে এইভাবে খাই,অনেক ভালো লাগে। মূলত ডিমের কুসুমের জন্য আসল স্বাদটাই লাগে, তাছাড়া এই কুসুমের কারণে হাড়ের উপকারিও হয় । ডিমের একটা প্রধান উপকারী কার্য আছে সেটি হলো চোখের দৃষ্টিকে উন্নতি করে তোলে। যাইহোক এখন আমি এই ডিমের রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেবো এবং এর মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।


☬প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☬

উপকরণ
পরিমাণ
ডিম
৫ টি
আলু
৫ টি
পেঁয়াজ
১ টি
রসুন
২ টি
তেজ পাতা
১ টি
কাঁচা লঙ্কা
৬ টি
পাঁচফোড়ন
পরিমাণমতো
কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো
পরিমাণমতো
সরিষার তেল
৪ চামচ
লবন
২ চামচ
হলুদ
৩ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১ চামচ


ডিম, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, তেজ পাতা


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


এখন রেসিপিটি যেভাবে প্রস্তুত করলাম---


✠প্রস্তুত প্রণালী:✠


❖ডিমগুলোকে প্রথমে জলের ভিতরে দিয়ে কিছুক্ষন ধরে ফুটিয়ে সিদ্ধ করে নিয়েছিলাম। এরপর উপরের খোলোকগুলো ছাড়িয়ে নিয়ে ডিমগুলোকে ফ্রেশ করে রেখে দিয়েছিলাম।

❖আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে ছোট ছোট পিচ করার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ, রসুনের খোসা ছাড়ানোর পরে পেঁয়াজ কুচি করে নিয়েছিলাম এবং রসুনের কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।

❖ডিম ৫ টিতে অল্পেকটু লবন, হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। গায়ে মাখিয়ে নিয়ে একেবারে ভেজে তুলেছিলাম।

❖আলুর পিচগুলোকে ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ, রসুন ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।

❖কড়াইতে সরিষার তেল দেওয়ার পরে তাতে পাঁচফোড়ন আর তেজ পাতা দিয়ে দিয়েছিলাম। হালকা নেড়েচেড়ে ভাজা মতো করেছিলাম। এরপর তাতে ভাজা আলু, পেঁয়াজ, রসুন আর কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। তাতে স্বাদমতো লবন, হলুদ এবং কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖আরো একটু সরিষার তেল দেওয়ার পরে উপাদানগুলো সব নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖জল দেওয়ার পরে তাতে ভাজা ডিমগুলোকে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা ভালোভাবে হয়ে আশা পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলাম।

❖অপেক্ষার পরে আলু দিয়ে মজাদার ডিমের তরকারি তৈরি হয়ে গেলে তাতে আমি একটু জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম, আর এতে স্বাদটা আরো বেশি বেড়ে গিয়েছিলো। এখন এই মজাদার ডিমের তরকারিটা পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ডিম ভাজা করে খেতেও অনেক ভালো লাগে। সিদ্ধ অবস্থায় যদি শুকনো লঙ্কা, পেঁয়াজ দিয়ে ভর্তা মতো করে ভাত দিয়ে মাখিয়ে খাওয়া হয় তাহলে আরো বেশি মজাদার হয়ে থাকে।

একদম ঠিক বলেছেন দাদা আমার কাছেও ডিম ভাজি করে খেতে ভালো লাগে। কিন্তু তার থেকেও বেশি ভালো লাগে যদি সিদ্ধ ডিম ভর্তা করে খাওয়া হয়। এই ডিমের ভর্তা খেতে খুবই সুস্বাদু, আসলে এই ভর্তাটা যদি আবার আলু ভর্তার সাথে মিক্স করে খাওয়া হয় তাহলে কিন্তু খেতে আরো বেশি সুস্বাদু হয়। আমি এটা মাঝে মাঝেই খেতাম। কারণ এটা খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালোলাগে। আর খুব সহজেই এই রেসিপিটি তৈরি করা যায়। কিন্তু ডিম যেভাবেই হোক আমার কাছে খুবই প্রিয় আর আমার খেতে এটা অনেক ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝেই প্রায় প্রতিদিনই ডিম সেদ্ধ খাই। আপনি এ কথাটা ঠিক বলেছেন আসলে আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। কিন্তু ডিম রান্না করলেও মোটামুটি খেতে ভালই লাগে। আজকে আপনি ডিমের সাথে আলু রান্না করে দেখিয়েছেন, এই রেসিপিটি অনেকবার খেয়েছি, খেতেও বেশ ভালো লাগে। ডিমের সাথে আলু রান্না করলে আসলেই খেতে বেশ সুস্বাদু হয়। আপনি খুবই ইউনিক ভাবে রান্না করা দেখিয়েছেন। আপনার রান্নার পদ্ধতিটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে যে এত সুন্দর সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেন আর আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

সিদ্ধ অবস্থায় যদি শুকনো লঙ্কা, পেঁয়াজ দিয়ে ভর্তা মতো করে ভাত দিয়ে মাখিয়ে খাওয়া হয় তাহলে আরো বেশি মজাদার হয়ে থাকে।

ঠিক বলেছেন দাদা।তবে ডিম ও আলু সেদ্ধ একসঙ্গে মাখা করলে আরো বেশি মজাদার হয় খেতে।ডিম সকলের খুবই প্রিয় খাবার।এটি খুব সহজেই কম সময়ে রান্না করা যায়।এছাড়া ডিম দিয়ে অনেক মজার মজার রেসিপি বানানো যায়।ডিম খুবই প্রোটিনসমৃদ্ধ।বিশেষ করে ডিমের সাদা অংশতে,আমি শুনেছি ডিমের কুসুম খেতে বেশি মজা কিন্তু সাদা অংশ উপকার বেশি থাকে।এটি বাচ্চারা ও খুবই পছন্দ করে ও কাঁটা বাছার ভয় থাকে না।ডিম ভাজি এটি তো সবথেকে সহজ রান্না সবাই বলে থাকেন।ডিম সেদ্ধতেই বেশি উপকার এইজন্য পালোয়ানেরা শুধু ডিম সেদ্ধ খায়।দাদা ডিম ভাজার কালার দেখে লোভ লেগে গেল।আমি তো প্রথম ছবি দেখে চিংড়ি মাছ ভেবেছিলাম।খুবই সুন্দর ও লোভনীয় হয়েছে রান্নাটি।দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুবই স্বাদের খেতে হয়েছে।অধিকাংশ বাড়িতেই ডিম দিয়ে আলু রান্না হয়, সুতরাং এটির ভালোই জনপ্রিয়তা আছে।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

আলু দিয়ে ডিম এর তরকারি খেতে বেশ মজাদার হয়ে থাকে।

দাদা আপনার রেসিপি তৈরির ইউনিক আইডিয়া গুলো দেখে আমি সবসময়ই মুগ্ধ হই। বরাবরের মতো আজকেও আপনি খুবই মজার ও আমার খুবই প্রিয় একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। আলু দিয়ে ডিম রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে আলু সিদ্ধ করার পর বা আলুর টুকরোগুলো তেলে ভাজার পর সিদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করলে খেতে এতটাই ভালো লাগে যা বলে বোঝানোর মত নয়। আমি আলু দিয়ে ডিম সিদ্ধ রেসিপি অনেক খেয়েছি। আপনি এত সুন্দর ভাবে দক্ষতার সাথে আপনার রেসিপি তৈরি করেন যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি। আসলে রেসিপি তৈরীর ক্ষেত্রে প্রথমে প্রয়োজন ধৈর্য এবং দক্ষতা। কোন মানুষের যদি ধৈর্য থাকে এবং দক্ষতা থাকে তাহলে মজাদার রেসিপি তৈরি করতে পারে। যা আপনার মধ্যে রয়েছে দাদা। আপনি যেমন ভালো রেসিপি তৈরি করেন তেমনি হচ্ছে আপনার রেসিপি তৈরির আইডিয়াগুলো। আপনি সবসময়ই সকলের পছন্দনীয় রেসিপিগুলো তৈরি করেন। যেগুলো আমাদের সকলের কাছেই ভালো লাগে। ডিম আলু রেসিপি আমার এতটাই প্রিয় যে আপনার রেসিপি তৈরি দেখেই অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল। আমার মা মাঝে মাঝেই এই মজার রেসিপি তৈরি করতেন। আমার মায়ের হাতের খাবারের সেই স্বাদ আপনার এই রেসিপি দেখে মনে পড়ে গেল দাদা। আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতা আমার সবসময়ই ভালো লাগে দাদা।আপনি আপনার হাতের জাদুতে ও রন্ধনশিল্পের দক্ষতায় সব সময় মজার মজার রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। এই রেসিপিগুলো যতই দেখি ততই ভালো লাগে। আসলে বাঙালি রেসিপিগুলোর মত অন্য কোন রেসিপি হয় না। এই রেসিপিগুলো তৈরি করতে যেমন ভালো লাগে তেমনি খেতেও ভালো লাগে। গরম গরম ভাতের সাথে যদি এই দুপুর বেলায় ডিম আলুর রেসিপি খাওয়া যায় তাহলে খেতে কিন্তু দারুন লাগবে দাদা। আশা করছি আপনার এই মজাদার রেসিপি আপনার পরিবারের সকলে মিলে খেয়েছেন। পরিবারের সকলের সাথে নিজের তৈরি করা রান্না ভাগাভাগি করে খেলে খুবই ভালো লাগে। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আপনি আপনার তৈরি করা এই মজাদার রেসিপিগুলো আপনার পরিবারের মানুষদেরকে খাওয়াতে পারেন। আমারও মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে আপনার মত করে মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্যি আমি আপনার মত করে এত সুন্দর রেসিপি তৈরি করতে পারিনা। দাদা আপনার এই রেসিপিগুলো দেখে দেখে আমিও শিখছি নতুন নতুন রেসিপি। আশা করছি আমিও ধীরে ধীরে আপনার মত ভালো রান্না করা শিখে যাবো। আমার ভালো রান্না শেখার পিছনের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব আপনার দাদা। কারণ আপনার রেসিপি তৈরির প্রসেসগুলো দেখছি আর শিখে নেওয়ার চেষ্টা করছি। আপনি সবসময় মজার মজার রেসিপি তৈরি করেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেন যা আমার অনেক ভালো লাগে। তেমনি আজও আপনি ডিমের তরকারির এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন এবং আমাদের মত অদক্ষ মানুষকে শেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এজন্য আপনার প্রতি আমরা সকলেই কৃতজ্ঞতা দাদা। অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং সেইসাথে অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো দাদা। ♥️♥️♥️♥️♥️

ডিম ভাজা করে খেতেও অনেক ভালো লাগে। সিদ্ধ অবস্থায় যদি শুকনো লঙ্কা, পেঁয়াজ দিয়ে ভর্তা মতো করে ভাত দিয়ে মাখিয়ে খাওয়া হয় তাহলে আরো বেশি মজাদার হয়ে থাকে।

বাঙালির প্রিয় খাবারের মধ্যে ডিম আলু তরকারি যেন এক পরিচিত নাম। ডিম আলুর তরকারি আমার খুবই প্রিয়। দুপুরবেলায় গরম ভাতের সাথে এই মজার রেসিপি খেতে দারুন লাগবে দাদা। দাদা ডিম ভর্তার কথা মনে করে দিয়ে জিভে জল চলে আসলো দাদা। সিদ্ধ ডিমের ভর্তা খেতে খুবই ভালো লাগে। শুকনো মরিচ তেলে ভাজার পর সিদ্ধ ডিম ভর্তা করলে খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। তবে যাই বলুন না কেন দাদা আলু দিয়ে ডিম রান্না করলে খেতে কিন্তু খুবই ভালো লাগে। ডিম সিদ্ধ করার পর আলু দিয়ে রান্না করলে খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি ডিম ভাজার পর আলু দিয়ে রান্না করলেও খেতে ভালো লাগে। আপনি সবসময় মজার মজার রেসিপি শেয়ার করেন দাদা। ডিম আমার খুবই প্রিয়। আলুর টুকরোগুলো তেলে ভেজে নিয়ে এরপর সেদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি। আপনার তৈরি করা রেসিপি মানেই হচ্ছে নতুন কিছু। আপনি সব সময় নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করেন এবং সকলের মাঝে শেয়ার করেন। ডিম দিয়ে আলু ভুনা অনেক খেয়েছি তবে আপনার রেসিপি তৈরীর প্রক্রিয়া একটু ভিন্ন। আপনি আলু গুলো সুন্দর ভাবে তেলে ভাজার পর সিদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করেছেন যা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে দাদা। আমি খেয়াল করে দেখেছি আপনার রান্না গুলোর মাঝে সব সময় নতুনত্ব আছে। আমরা যেভাবে রান্না করি তার থেকে একটু ভিন্ন ভাবে রান্না করেন আপনি। আসলে খাবারের মাঝে ভিন্নতা আনতে খুবই ভালো লাগে। আর সেই খাবার খেতে ভালো লাগে। সত্যি দাদা আপনি পারেনও সব মজার মজার রেসিপি তৈরি করতে। আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা সবসময়ই আমাকে মুগ্ধ করে। আমি আপনার যতগুলো রেসিপি দেখেছি প্রত্যেকটি রেসিপি আমার খুব পছন্দনীয়। বরাবরের মতো আজকে আপনি সিদ্ধ ডিম ও আলু দিয়ে এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন দেখেই লোভ লেগে গেলো। ডিম ভুনার রেসিপি আমার খুবই প্রিয়। আলু দিয়ে ডিম ভুনা আরো বেশি খেতে ভালো লাগে। বাঙালি রেসিপি গুলো আপনি বেশ ভালো তৈরি করেন। আসলে আমরা বাঙালীরা যেমন মাছ খেতে ভালোবাসি তেমনি ডিমের প্রতি আমাদের ভালোলাগা রয়েছে। মোটকথা ডিম ছাড়া আমাদের চলে না। দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় ডিম না থাকলে যেন খাবারের স্বাদ অপূর্ণ রয়ে যায়। দক্ষ হাতে অনেক মজার একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

ডিম আমি খুব পছন্দ করি।।। ডিম খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। ডিমের যে কোন তরকারি।ডিম ভেজে খেতেও গরম ভাতের সাথে অনেক ভালো লাগে কিংবা পরেটা রুটির সাথে খেতে অনেক ভালো লাগে।ডিম সিদ্ধ করে রান্না যেকোনো ভাবেই অনেক মজা লাগে।এছাড়াও ডিমের পিঠা অত্যন্ত মজার এবং মজাদার।আপনি ডিম দিয়ে যে রেসিপিটি করেছেন সেটি আমার কাছে অত্যন্ত ভালো লেগেছে।বরাবরই রেসিপি আপনি অনেক ভাল করেন।আমি তো আপনার রেসিপির ভক্ত হয়ে গেছি রীতিমতো ডিমের রেসিপি এর প্রতিটি ধাপ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন এবং বর্ণনাটি দারুণভাবে দিয়েছেন।এত চমৎকার একটি ডিমের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি সেই সাথে আপনার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা।এবং প্রতিনিয়ত ও আপনার কাছে মজার মজার রেসিপি প্রত্যাশা করছি।আপনি রেসিপির পাশাপাশি খুবই চমৎকার করে ফটোগ্রাফিও করেন যেটা আমার কাছে অত্যন্ত ভালো লাগে।নিশ্চয়ই আপনার ডিমের তরকারি টা অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছিল।গেম যেভাবেই করুন না কেন আসলেই অনেক মজাদার একটি খাবার।আপনার রেসিপির কালার টা কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে।কালারটি দেখে ভীষণ খেতে ইচ্ছে করছিল।যাইহোক দাদা পরিশেষে আবারও অনুনয় করে বলব খুব ভালো ভালো রেসিপি আপনি আমাদের সাথে প্রতিনিয়ত এই শেয়ার করবেন এটাই আপনার কাছে প্রত্যাশা সেইসাথে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি ও আপনার কাছে প্রত্যাশা করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিরাপদে থাকবেন সব সময়।আজ এ পর্যন্ত♥♥
আলু দিয়ে ডিম রান্না এটা অনেক মজার একটি রেসিপি। বিশেষ করে আমার মতো সিঙ্গেল মানুষের জন্য এটা খুবই কার্যকরী রেসিপি। ডিম ভাজি, ডিম ভর্তা আমার নিজেরও অনেক পছন্দের। আসলে ডিম হলে মোটামুটি খাবারের একটা সিস্টেম হয়ে যায়। আমি তো সপ্তাহে একদিন হলেও ডিমের তরকারি দিয়ে ভাত খাই। আগে তেমন ডিম খেতে পারতাম না তবে ঢাকা এসে অভ্যাস হয়ে গেছে এখন আর প্রোবলেম হয় না বরণ ভালো লাগে ডিম রান্না হলে।
আলুগুলো মেজে নিলে অনেক মজা হয়। আলুর যে একটা হালকা কাঁচা গন্ধ সেইটা থাকে না ভেজে নেওয়ার পর। আর আপনি রান্নার জন্য সরিষার তেল ব্যবহার করেছেন এটা খুবই কার্যকরী রান্নার স্বাদ বাড়াতে। সরিষার তেলের তৈরি রেসিপির আলাদা একটা মজা আছে। সত্যি বলতে গতকাল রাতে ডিম দিয়ে ভাত খেয়েছি। কিন্তু আলু দিয়ে রান্না না মিষ্টি কুমড়ো দিয়ে। ভালোই লাগে মিষ্টি কুমড়ো দিয়ে। তবে হইতো কেউ কেউ মিষ্টি কুমড়ো দিয়ে খায় না। তবে আলু দিয়ে সবাই খায়। দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অসাধারণ ডিমের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। 🤚

ডিম আমার চেয়ে আমার ভাই ঈশান এর আরও বেশি প্রিয়। অন্য তরকারি দিয়ে ভাত তেমন খেতে চায় না। তাই ডিম মাঝে মধ্যেই রান্না করে মা। তোমার রান্না দেখলাম আজ । একদম আগের মত ঘরোয়া পদ্ধতিতে রান্না টা করলে। কাশ্মীরি লংকার গুড়ো আমিও ব্যবহার করি দাদা। খাবারের স্বাদ টা বেশ বেড়ে যায়। তার সাথে তরকারির রং টাও সুন্দর হয়। তোমার মাছের ঝোলে নজর না দিলেও আজকের ডিমের তরকারি তে কিন্তু নজর দিয়েই দিলাম দাদা🤪। আমার হয়ে একটা ডিম বেশি খেয়ে নিও। না হলে কিন্তু পরে তোমাকেই ভুগতে হবে 😊।

একদম ঠিক বলেছেন দাদা, ডিমকে অনেক রকম ভাবে খাওয়া যায়। আমার কাছে কিন্তু যেভাবে ডিম কে তৈরি করে না কেন খেতে খুবই ভালো লাগে। আর আপনি যেটা বললেন সিদ্ধ ডিম কে মাখিয়ে ভর্তা করে খেতেও কিন্তু অনেক ভালো লাগে। আজকে আলু দিয়ে ডিম রান্না রেসিপিটি অনেক ভালো লেগেছে। আমাকে তো যেভাবেই দেওয়া হোক না কেন আমি খেয়ে নেব। আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

একদম সত্যি বলেছেন দাদা ডিম বাজি করে খেতে আমার কাছে অনেক ভালো আরো বেশি ভালো লাগে সিদ্ধ করে কাচা পেয়াজ ও ডিমের কসুম দিয়ে ভাত মাখিয়ে খেলে।আর ডিমের তরকারি রান্না করে মা দিত আমার অনেক পছন্দের খাবার ডিম আর আলু দিয়ে রান্না করা খাবার।প্রায় ২ বছর মায়ের হাতের ডিম দিয়ে আলু তরকারি খাই না।

জি ভাই,আপনি একদম ঠিক বলেছেন। অনেক ভাবেই খাওয়া যায়। ডিম ভাজি খেতে অনেক টেস্টি হয়, এছাড়াও ডিম সেদ্ধ এবং ভর্তা করে খেতেও বেশ মজা লাগে। আমাদের বাসায় বেশিরভাগ সময় আলু দিয়ে ডিম খাওয়া হয়। আপনিও দেখছি আলু দিয়ে ডিমের রেসিপি শেয়ার করেছেন। রেসিপি রান্না করার পদ্ধতি গুলো ধাপ আকারে খুব সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

ডিম বরাবরই আমার খুব প্রিয় প্রায় সপ্তাহে দু তিনদিন ডিমের রেসিপি থাকে খাবারের সাথে মাঝে মধ্যে সিদ্ধ ডিম শুকনো লঙ্কা দিয়ে ভর্তা করে খাওয়া হয় এটি খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
আপনি ডিমের লোভনীয় একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল 😋😋

আশা করি দাদা, ভালো আছেন? আজকে আপনার রেসিপি পোষ্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুব সুন্দর করে ডিমের তরকারি রেসিপি তৈরি করেছেন। রান্নার প্রক্রিয়া সমূহ খুব চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। পোস্টটি পড়ে খুব মুগ্ধ হলাম খুবই দুর্দান্ত ভাবে রেসিপি সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি । ভালো থাকবেন দাদা।

সত্যি বলতে ভাইয়া আপনি আমার খুব পছন্দের একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। ডিম আমার খুব পছন্দ শুধু ডিম ভাজি দিয়ে আমি পুরো এক প্লেট ভাত খেয়ে ফেলতে পারি। আর এভাবে ডিম রান্না করলে তো কথাই নেই। খুবই লোভনীয় হয়েছে এবং মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনার ডিমের তরকারি টি দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা ভাইয়া দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো ব্যবহার করাতে রেসিপির কালার খুবই সুন্দর এসেছে। সত্যি ভাইয়া আপনি এত সুন্দর করে মনোযোগ সহকারে রান্নাগুলো করেন খুবই ভালো লাগে। আপনার রান্নার ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর সুন্দর রেসিপি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।

দাদা ডিম আমার ভীষণ প্রিয় আমার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একটা করে ডিম অবশ্যই থাকবে। আমাদের দৈহিক পুষ্টির চাহিদা মেটানোর জন্য প্রতিদিনের খাবার তালিকায় একটি করে ডিম থাকা উচিত। ডিম দিয়ে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করা যায়। খুব সুন্দর ভাবে ডিমের রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ডিম ভুনা আমার প্রিয় একটি রেসিপি। আবার যদি সিদ্ধ ডিম সাথে আলু ভর্তা একসাথে মিক্স করে করা হয় তাহলে গরম ভাতের সাথে সেই ভর্তা অসাধারণ টেস্ট লাগে। সর্বোপরি ডিম ভাজা ডিম ভুনা ডিম ভর্তা থেকে শুরু করে ডিমের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি করা যায়। আপনার ডিম ভুনা রেসিপি দেখে খুব খেতে ইচ্ছা করছে। লাল লাল করে আপনি রেসিপি করেছেন। আপনার রেসিপি বর্ণনা নিয়ে আর কি বলব। জাস্ট অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

এই ভর দুপুরে এত সুন্দর লোভনীয় একটা রেসিপি যদি সামনে থাকে তাহলে কি নিজের লোভকে সামলানো যায় বলেন তো দাদা?? দেখেই বোঝা যাচ্ছে ডিমের রেসিপি অনেক মজা হয়েছে। ডিমের রেসিপি তে ঝোল কম রাখায় মনে হয় টেষ্ট একটু বেশি লাগবে।
লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

খাবার ভেতরে একটু ডিম বেশি খাই। সিদ্ধ ডিম টা একটু বেশি খায় । আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজাদার হয়েছেন । যদিও খেতে পারব না, তবে দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে । ধাপে ধাপে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন । ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ।

সত্যি কথা বলতে কি আমি নিজেও আজকে ডিমের রেসিপি তৈরি করছি।অথাৎ আলু দিয়ে ডিম রেসিপি। ডিম আমার অনেক প্রিয় ছোট বেলা থেকেই ডিম অনেক পছন্দ করি এবং এখনও দিন ভালো লাগে। দাদা পেলে ছবিটা অসাধারণ হয়েছে,কালার দেখে মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার তৈরি করা আলু দিয়ে ডিম রান্নার রেসিপি দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে । আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করেছেন যেটা দেখি লোভনীয় মনে হইতেছে। রেসিপি টিপস গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন ।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা

আলু দিয়ে এভাবে ডিম রান্নার রেসিপি আমার কাছে একদমই নতুন ।আমার কিন্তু এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার কাছ থেকে নতুন নতুন রেসিপি গুলো দেখে থাকি দাদা ।আপনি খুব সুন্দর করে রান্না করে উপস্থাপন করেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নতুন নতুন রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

মাছ মাংস ডিম বাঙালি জাতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই খাবারগুলো ছাড়া বাঙালি জাতি কখনো কল্পনা করতে পারে না। আপনি খুব সুন্দর করে ডিমের একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ডিম দিয়ে এরকম করে খেতে অনেক ভালো লাগে। আলু দিয়ে ডিম রান্না করলে টেস্টা একটু ভিন্ন রকম হয়। আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এরকম ডিম দিয়ে আলুর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ডিম দিয়ে আলুর রেসিপি সচারাচর হলেও আপনি একটু ব্যতিক্রমীভাবেই রেসিপিটি উপহার দিয়েছেন। ডিম আলুর ডাল সাধারণ আমরা খেয়ে থাকি।তবে আপনি আলু দিয়ে ডিম যেভাবে রান্না করেছেন তা দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে।আপনার সুন্দর উপস্থাপনা এটি তৈরি করতে সহায়ক হবে।

আপনি অনেক মজাদার এবং লোভনীয় একটি ডিমের তরকারি রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে অনেক চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন দাদা। আপনি বরাবরই আমাদের মাঝে অনেক মজাদার রেসিপি উপস্থাপন করে থাকেন সেই সাপেক্ষে আপনার আজকের এই ডিমের রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল সেই সাথে অনেক লোভনীয় বটে। আপনার উপস্থাপনা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লাগে। আপনার এই রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এত মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।