সিম্পলভাবে তৈরি মুরগির মাংসের রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ, স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি ভাগ করে নেবো। আজকে আমি মুরগির মাংস রান্না করেছি। অনেকদিন বাদে আজকে মাংস রান্না করলাম। এমনিতে মাংস প্রায় সময় খাওয়া হয় তবে ব্রয়লার মাংস রান্না করে খাইনা, সবসময় ভেজে খেয়ে নেই। ব্রয়লার মাংস ভেজে খেতে অনেক ভালো লাগে আমার কাছে, তরকারিতে মোটেও ভালো লাগতে চায় না, গালে যেন রাবারের মতো লাফাতে থাকে কিছুক্ষন খাওয়ার পরে 😁। এই ব্রয়লার মাংস আমি আধা সেদ্ধও খেতে পারি, আর ভাজার সময় শুধু অল্প একটু বাটার আর হালকা লবন, হলুদ দিয়ে কাজ চালিয়ে দেই। যাইহোক, অনেকদিন পরে ব্রয়লার মাংস একটু তরকারি মতো রান্না করলাম আর অনেকদিন বাদে খেলাম ফলে বাঁশকাঠি চালের সাথে খেতে ভালোই লেগেছিলো। তবে এই মাংস ফ্রিজে রেখে রেখে এখনো ২ দিন চালাবো কারণ এই গরমে অতো খেয়ে আর সহ্য করতে পারবো না। যাইহোক আর বেশি কথা না বাড়িয়ে এখন রেসিপিটির মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।


❂প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:❂

উপকরণ
পরিমাণ
মুরগির মাংস
২ কিলো
আলু
৩ টি
রসুন
৫ টি
পেঁয়াজ
৩ টি
আদা
১ টুকরো
জিরা, মরিচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, শুকনো লঙ্কা
পরিমাণমতো
তেজ পাতা
২ টি
সরিষার তেল
পরিমাণমতো
লবন
৪ চামচ
হলুদ
৬ চামচ


আলু, রসুন, পেঁয়াজ, আদা


জিরা, মরিচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, শুকনো লঙ্কা, তেজ পাতা, সরিষার তেল, লবন,হলুদ


এখন রেসিপিটি যেভাবে প্রস্তুত করলাম----


❆প্রস্তুত প্রণালী:❆


➤প্রথমে মুরগির মাংসগুলোকে জল দিয়ে ২ বার ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম।

➤আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে কেটে নেওয়ার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।

➤পেঁয়াজগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিয়েছিলাম এবং সেই সাথে আদার খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ কেটে নিয়েছিলাম।

➤রসুনের খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর আদা কেটে পিচ করে নিয়েছিলাম।

➤পেঁয়াজ আর রসুনের কোয়াগুলো মিক্সারে দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিয়েছিলাম।

➤জিরা, মরিচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, শুকনো লঙ্কা কড়াইতে করে গরম করে নিয়েছিলাম। এরপর সেগুলো মিক্সারের বাটিতে ঢেলে তাতে একটু জল দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে পেস্ট তৈরি করে নিয়েছিলাম।

➤আলুর পিচগুলো ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম।

➤কড়াইতে পরিমাণমতো তেল দিয়ে তাতে তেজ পাতা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে মাংসগুলো সব ঢেলে দিয়েছিলাম।

➤মাংস দেওয়ার পরে তাতে লবন, হলুদ আর পেস্ট করে রাখা সব মশলা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর মশলাগুলো মাংসের গায়ে ভালো করে উল্টেপাল্টে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।

➤মেশানোর পরে মাংস ভালো করে কষিয়ে নিয়েছিলাম। কষানো হয়ে গেলে তাতে ভেজে রাখা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤আলু কষানো মাংসের সাথে ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤জল দেওয়ার পরে মাংসটা ভালোমতো হয়ে যাওয়া পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।

➤অপেক্ষার পরে মাংসের তরকারি সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিলো। এই তারিখ জ্বাল দিয়ে ঝোলটা অনেকখানি কমিয়ে নিয়েছিলাম কারণ গরমে ঝোল বেশি খাওয়া হবে না। যাইহোক এরপর খাওয়ার মতো অল্প করে মুরগির মাংস একটি প্লেটে তুলে নিয়েছিলাম।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

অনেকদিন বাদে আপনার মুরগির মাংসের রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো।খুবই সুন্দর করে রান্নার প্রতিটি ধাপ আপনি তুলে ধরেছেন।আসলে মুরগির মাংস প্রায় বেশিরভাগ মানুষেরই পছন্দ।আর আমিও তার বাইরে নই।মুরগির মাংস খেতে আসলেই আমার খুবই ভালো লাগে এটি আমার প্রিয় একটি তরকারি।

আপনার মুরগির মাংসের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছে গতকাল আমরাও মুরগির মাংস রান্না করে বাসায় খেয়েছি তবে আপনার রেসিপি দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছিল প্রিয় দাদা♥♥

ব্রয়লার মুরগির মাংস সপ্তাহে প্রায় ৩ দিনই খেতে হয়। বয়লার মুরগি অল্পতেই সিদ্ধ হয়ে যায়। তবে আমার কাছে ভালোই লাগে মুরগির মাংস খেতে। বিশেষ করে আপনি যতোই সিম্পল করে রান্না করেন না কেন তার পরও আমার কাছে আপনার রেসিপি স্পেশাল লাগে। বাঁশকাঠি চাল দিয়ে সত্যি মুরগির মাংস অনেক মজা লাগে।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার রেসিপির প্রতিটি স্টেপ আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। গতকালও মুরগির মাংস রান্না করছিলাম। মুরগি এতো খাই তাও মুরগি খেতে রুচি নষ্ট হয় না। দাদা, অনেক ধন্যবাদ আপনার অসাধারণ রেসিপির জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য। 💕💕💕

অনেক সুন্দর একটি রেসিপি করেছেন ভাইয়া। দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে খেতেও নিশ্চয়ই খুব মজাদার হয়েছে। দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। বরাবরই আপনার রেসিপি খুব সুন্দর হয় ভাইয়া আজকেরটা ও তার ব্যতিক্রম নয়। আমার প্রতি সপ্তাহে প্রায় 2 থেকে 3 বার এই ব্রয়লার মুরগি খাওয়া হয়। এত সুন্দর একটি চমৎকার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভালো থাকবেন সবসময়।

দাদা প্রথমত আমি মাংস খাই না।তাই এর স্বাদ সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই।তবে এটি বেশ সুস্বাদু এটি শুনেছি।তাছাড়া আপনার রান্না দেখেই বুঝতে পারছি।তবে এটি রান্না করতে দেখতাম কাকিমাকে,তখন রান্না করাটা বেশ সহজ লাগতো আমার কাছে।সত্যিই গরমে সিম্পল রান্না খেতেই ভালো লাগে ।নাহলে খুবই সমস্যা গরমের সময়, বেশি মসলা খেলে ও পেটে সহ্য করা কঠিন হয়ে পড়ে।খুবই সুন্দর হয়েছে রেসিপিটা👌👌, ধন্যবাদ আপনাকে।ভালো থাকবেন, শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

এই মাংস ফ্রিজে রেখে রেখে এখনো ২ দিন চালাবো কারণ এই গরমে অতো খেয়ে আর সহ্য করতে পারবো না।

দাদা আপনার তৈরি করা মজার এই মাংসের রেসিপি ফ্রিজে রেখে খাওয়ার কি দরকার আমাদের সকলকে খাওয়ালেই তো হয় 😋😋। আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখে মন চাচ্ছে গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ি খাওয়ার জন্য। ব্রয়লার মুরগির মাংস খেতে আমার ভালোই লাগে। আর যদি হয় আপনার হাতের রান্না তাহলে তো আরো মজাদার হয়েছে। কারণ আপনি হচ্ছেন আমার দেখা সেরা রন্ধনশিল্পী। লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেইসাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
💝💝💝💝

ব্রয়লার মাংস ভেজে খেতে অনেক ভালো লাগে আমার কাছে, তরকারিতে মোটেও ভালো লাগতে চায় না, গালে যেন রাবারের মতো লাফাতে থাকে কিছুক্ষন খাওয়ার পরে 😁।

আলু দিয়ে ব্রয়লার মুরগির মাংস রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। দুপুরবেলায় এত মজার রেসিপি দেখে লোভ লেগে গেলো দাদা 😋😋😋। দাদা আপনার মত আমার কাছেও ব্রয়লার মুরগির মাংস ভাজা খেতে বেশি ভালো লাগে। আপনি এতো সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার রেসিপি তৈরির ধাপ গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনার এই রেসিপি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনি যেহেতু অনেকদিন বাদে এই রেসিপি তৈরি করে খেয়েছেন তাই নিশ্চয়ই আপনার কাছে খেতে আরও বেশি ভালো লেগেছে। আর আপনি সবসময় সেরা রাঁধুনি এটা আমরা সকলেই জানি। আপনি আপনার দক্ষতায় অনেক সুন্দর ভাবে মজার এই রেসিপি শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।

আসলে দাদা ব্রয়লার মুরগির মাংস যদি ভাজি করে রান্না করা যায়। তাহলে খেতে খুবই মজা হয়। ব্রয়লার মুরগির মাংস একটানা বেশি দিন খেলে আবার খাওয়ার ইচ্ছাটা কমিয়ে যায় তবে আমি বলেন মুরগির মাংস মাঝেমধ্যে খাই আর মাঝেমধ্যে খেতে ভালই লাগে।এই রেসিপিটি ঝাল ঝাল করে রান্না করা হয়। তাহলে খেতে খুবই মজা লাগে।আজকে আপনি ব্রয়লার মুরগি সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করলেন। আসলে আলু দিয়ে ব্রয়লার মুরগির মাংস রান্না করলে অনেক মজা লাগে ।আমার কাছে অনেক দিন পর পর খেতে মজা লাগে। আপনার উপস্থাপনা আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে পরিবেশন করলেন। সত্যি ফ্রিজে রেখে অল্প অল্প করে খাওয়ায় ভাল। বেশি খেলে আমার সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাইহোক আপনার রেসিপি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

মুরগির মাংস খেতে অনেক সুস্বাদু আর আমারে মাংস খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনার আজকে মুরগির মাংস রান্নার পদ্ধতিটা আমার বেশ ভাল লেগেছে দাদা। আপনি খুবই সুন্দর করে এই রান্নার পদ্ধতি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে

মুরগির মাংসের খুব লোভনীয় রেসিপি প্রস্তুত করেছেন দাদা ।রেসিপি দেখেই জিভে জল চলে আসলো। খেতে ভারি মজা হয়েছিল এতে কোন সন্দেহ নেই ।এভাবে মুরগির মাংস রান্না করে রুটি অথবা পরোটা দিয়ে খেতে সব থেকে বেশি ভালো লাগে আমার কাছে ।রেসিপিটি সম্পর্কে অসাধারণা উপস্থাপনা করেছেন শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য

ঝটপট সিম্পল ভাবে কিভাবে মুরগির মাংস রান্না করতে হয় সেটা আপনার এই পোস্ট দেখলে খুব সহজেই বোঝা যায়। আপনার শেয়ার করা মাংসের রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা হয়েছে তাছাড়া আলু দেয়াতে আমার কাছে মনে হয় মাংসের রেসিপি আরো বেশি মজা লাগবে।

মুরগির মাংস 😍😋!! আমার অনেক অনেক পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি। আপনার রেসিপি গুলো তো এমনিতেই অসাধারণ লাগে।আর এই রেসিপির কথা তো না বললেই না।প্রত্যেকটি উপকরণ বাটা ব্যবহার করেছেন।এই ব্যাপারটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। দেখে তো মনে হচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। আশা করছি খেতেও অতটাই সুস্বাদু হয়েছে। রেসিপির কালার টা অসাধারন এসেছে। মুরগির মাংস অবশ্যই আমি এভাবে রান্না করে খেয়ে দেখবো।আর মাংসের মধ্যে আলু দেওয়া আমার আরো অনেক পছন্দের।এই মাংস তরকারি দেখেই ইচ্ছে করছে এক প্লেট গরম ভাত নিয়ে বসে যাই 😋।প্রত্যেকটি ধাপের বর্ণনা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং সুন্দর ও পারফেক্ট ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন।এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদাভাই। আপনার পোস্টগুলো দেখলে কোয়ালিটিফুল পোস্ট সম্পর্কে আইডিয়া হয়। পরবর্তীতে এমন অসাধারণ রেসিপি পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল দাদাভাই। অনেক ভালো থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন এই কামনা করি 💞।

গ্রামিন পরিবেশে ঠিক এভাবেই মুরগির মাংস রান্না করা হয়।এখানে কেউ ভেজে খাইনা আমি এখনো ভাজা মাংস কখুনো রান্না খাইনি।

আসলেই দাদা আপনি রেসিপির দিক দিয়ে দক্ষ একজন মানুষ। অসাধারন সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ🥰🥰

আজকে তাহলে অনেকেরই মুরগির মাংস রান্না করেছে ,কারণ অনেকের কাছেই আজকে মুরগির মাংসের বিভিন্ন ধরনের রেসিপি দেখলাম। আপনি যেভাবে বাটা মশলা গুলো ব্যবহার করে রান্না করেছেন এটি খেতে নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু হয়েছে ।কারণ বাটা মসলা দিলে এমনিতেই মাংসের স্বাদ অনেকগুণ বেড়ে যায়। কালার দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে এটি অনেক সুস্বাদু হয়েছে। যাই হোক দাদা সিম্পল রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

ব্রয়লার মুরগী খেতে খেতে আর খেতে ইচ্ছে করে না। ২ দিন পর পর ব্রয়লার মুরগির মাংস রান্না হয় মেছ লাইফ টা আসলে এরকমই হয় খেতে মন না চাইলে ও খেতে হয়। দাদা আপনার মুরগির মাংস রেসিপি দেখে সত্যি লোভে পড়ে গেলাম। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রান্নার ধরন দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজাদার হয়েছে। দাদা আপনার হাতের রান্না রেসিপি পেলে আমি ৩ প্লেট ভাত অনাসায়ে খেতে পারবো।এতো কষ্ট করে রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য অবিরাম ভালো বাসা ও শুভকামনা রইল প্রিয় দাদা। ♥️♥️♥️

দাদা ব্রয়লার মাংস আমি খাওয়া বাদ দিয়েছি বেশ কয়েক বছর। আমাদের এদিকে পোল্ট্রি ফিড এ কি সব ক্ষতিকর পদার্থ মেশানো থাকে এই ভয়ে এখন আর ব্রয়লার মুরগি খাই না। যাইহোক আপনার কাছ থেকে আজ নতুন একটি চালের নাম জানতে পারলাম। বাঁশকাঠি। আমাদের এদিকে এ চাল পাওয়া যায় না। সব মিলিয়ে ব্রয়লার মুরগির মাংস আপনি চমৎকারভাবে রেধেছেন। ভোজন রসিক যেকোনো মানুষের কাছেই এই খাবারটি দেখে লোভ সামলানো মুশকিল হয়ে যাবে। অসাধারণ সুন্দর এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।❤️❤️❤️

দাদা সত্যি বলতে অসাধারণ ছিল আপনার এই রান্না। দেখে সত্যি খেতে ইচ্ছে করছে😋😋 চমৎকার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা। আপনার সবগুলো রেসিপি আমার কাছে অনেক সুন্দর লাগে।আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা। 💞💞

অনেকদিন পর মনে হলো ভাইয়া আপনাকে ভাজা ছাড়াই রান্না করতে দেখলাম মাংস।নাকি এই প্রথম দেখেছি তাই ভাবছি আমি।🤪
এভাবে প্রায় রান্না হয় বাসায় যদিও আমার একটু কম মজা লাগে।কারণ ওইযে রাবারের মতো লাগে আসলেই।

২-৩ মাস আগে করেছিলাম। তারপর থেকে লাগাতার ভাজা চলেছে😁. ব্রয়লারের স্বাদ সব থেকে ভালো লাগে রোস্ট করে খেতে।

দাদা আপনি সিম্পল ভাবে তৈরি করলেও রেসিপিটা কিন্তু আমার কাছে বেশ লেগেছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপিটি সম্পন্ন করেছেন। দেখেই আমার খুব ভালো লাগছে মুরগির মাংস আমার বেশ পছন্দ। আমার একটা জিনিস খুব ভালো লাগে আপনার উপস্থাপনা। আপনি উপস্থাপনার সময় খুঁটিনাটি সব কিছু তুলে ধরেন। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

দাদা আপনার উপস্থাপন করা মুরগির মাংসের রেসিপি টা দেখে লোভ সামলিয়ে রাখা মুশকিল। আপনি আমাদের মাঝে মুরগির মাংসের রেসিপি টা দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন এই রেসিপিটার সঙ্গে গরম ভাত খেতে বেশ মজাদার লাগে‌ ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল। আশা করি ভবিষ্যতে এমন পোস্ট আমাদেরকে আরও উপহার দিবেন❤️

দাদা আপনি যে একজন ভীষণ খাবার প্রেমী মানুষ সেটা কিন্তু আপনার রেসিপি গুলো দেখলেই বোঝা যায়। খুবই সুন্দর ছিল সিম্পেল এই মুরগির রেসিপিটি। আর মুরগির মাংসের রেসিপি যেভাবেই করেন না কেন সেভাবে খেতেই দারুন লাগে। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি উপস্থাপনা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

দাদা মুরগির মাংসের এই রেসিপিটি চমৎকার হয়েছে। খুবই সুন্দর ভাবে বানিয়েছেন। দেখে মনে হচ্ছে অনেক স্বাদের হয়েছে। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

মুরগির মাথাটাও নিয়েছেন মনে হচ্ছে । এটা কি দেশী মুরগি ছিল দাদা। জানি না আপনাদের ওখানে দেশী বলতে কি বোঝেন। তবে রান্নাটি দারুন হয়েছে বোঝা যাচ্ছে। খেতে তো আর পারবো না। দেখেই স্বাদ উপলদ্ধি করলাম। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা।

আপনি খুবই চমৎকার ভাবে মুরগির মাংসের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। মুরগির মাংস বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি সুন্দর লাগে। আপনার এই মুরগির মাংসের রেসিপি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। ধন্যবাদ আপনাকে এত মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

আপনার মত আমারও বয়লার মুরগির মাংস তেমন একটা পছন্দ নয় ।তবে ভাজি করে খেতে যেকোনো ধরনের মাংস খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে ।বিশেষ করে মুরগির মাংস টা বেশি ভালো লাগে। খুব সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনি খুব সুন্দর করে ঝটপট সিম্পলভাবে তৈরি মুরগির মাংসের রেসিপি তৈরি করেছেন। সত্যি অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। আমিও এই ভাবে মুরগী মাংস রেসিপি তৈরি করি। আমি মনে করি ব্যাচেলরদের জন্য এই পদ্ধতি রান্না করাটা খুব ভালো। রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।