ওয়েব সিরিজ রিভিউ: মার্ডার ইন দ্যা হিলস- সিক্রেট ডায়েরি ( সিজন ১-দ্বিতীয় পর্ব)

in hive-129948 •  2 years ago 
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে 'মার্ডার ইন দ্যা হিলস' ওয়েব সিরিজটির দ্বিতীয় পর্বের রিভিউ শেয়ার করবো। গত পর্বে লাস্ট দেখেছিলাম অঞ্জন দত্ত তার বার্থডে পার্টিতে মজা করতে গিয়ে নিজেই হঠাৎ করে মারা যান। আজকের দ্বিতীয় পর্বের নাম হলো "সিক্রেট ডায়েরি"। আজকের পর্বে দেখা যাক কি হয় অঞ্জন দত্তের মৃত্যুর পরে।


স্ক্রীনশর্ট: ইউটিউব


☀কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:☀

সিরিজটির নাম
মার্ডার ইন দ্যা হিলস
প্লাটফর্ম
hoichoi
সিজন
পর্ব
সিক্রেট ডায়েরি
পরিচালকের নাম
অঞ্জন দত্ত
অভিনয়
অর্জুন চক্রবর্তী, অনিন্দিতা বোস, সৌরভ চক্রবর্তী, রাজদীপ গুপ্তা, সন্দীপ্তা সেন, রজত গাঙ্গুলি ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
২৩ জুলাই ২০২১ ( ইন্ডিয়া )
সময়
২৫ মিনিট ( দ্বিতীয় পর্ব )
ভাষা
বাংলা
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইন্ডিয়া


❆মূল কাহিনী:❆


স্ক্রীনশর্ট: hoichoi

এই পর্বের শুরুতে দেখা যায় যে অঞ্জন দত্তের মৃত্যুর পরে সেই তাকে সবাই ধরে নিয়ে এম্বুলেন্স পর্যন্ত নিয়ে যায় কিন্তু সেখানেই সে ছটপট করতে করতে মারা যায়। এরপর তার ওয়াইফকে তারা ফোন করে ডেকে আনে এবং তার শেষ কাজ দার্জেলিং এর পাহাড়ে সম্পন্ন করে। এরপর এখানে অর্জুন চক্রবর্তী তার এই মৃত্যুর রহস্যকে ঘিরে প্রথমে খবরের কাগজে কিছু লিখে নিজের নাম বাড়ানোর একটা চিন্তা করে কিন্তু পরে সে এটাকে অনৈতিক বলে আর খবরের কাগজে না ছাপানোর চিন্তাভাবনা করে। এরপর অর্জুন তার বন্ধু শিলার বাড়িতে আসে আর শিলা তখন নেপালি স্টুডেন্টদের পড়ানোর জন্য রেডি হয়ে স্কুলের দিকে যেতে লাগে কিন্তু তখন আবার বব বলে সেই লোকটা তার ওখানে আসে। শিলার বাড়িতে ঢোকার পরে বোঝা গেলো যে শিলার অনেক আগে এই ববের সাথে একটা ভালো সম্পর্ক ছিল আর বব এখন অর্জুনের সাথে শিলার সম্পর্ক জেনে একপ্রকার মদ্যপান করে মাতাল অবস্থায় তার ঘরের সবকিছু ফেলে দিতে লাগে। এখানে সবকিছু ফেলে দিচ্ছে বলতে তাদের আগের সম্পর্কের সময়ে যেসব তাদের চিঠি ছিল সেইগুলো নিতে এসেছিলো কিন্তু শিলা দিতে চাইনি কারণ সেগুলো তার লেখা তাই সে রেখে দেবে না ছিড়ে ফেলবে সেটা তার বিষয় বলে জানিয়ে দেয়।


স্ক্রীনশর্ট: hoichoi

এখানে ববের সাথে শিলাকে একসাথে দেখার পরে অর্জুন সেখানে লুকিয়ে তাদের সব কথা শোনে আর তাদের আগের সম্পর্কের বিষয়েও জেনে যায়। বব মাতালের মতো আচরণ করছিলো বলে শিলা তাকে একা না ছেড়ে সাথে করে এগিয়ে দিতে যায়। এখানে শিলা ঘরের থেকে ব্যাগ আর চাবি নিয়ে আসার সময় চাবিটা তাড়াহুড়োয় পড়ে যায়। এরপর তারা চলে গেলে অর্জুন সেই চাবিটা নিয়ে ঘরে ঢোকে আর সেখানে তাদের কথা শোনার পরে সেই তাদের প্রেম পত্র খুঁজতে গিয়ে একটা ডায়েরি পায়। এরপর সেই ডায়েরিটা সে খুলতেই কিছু লেখা দেখতে পায় এবং অর্জুন পড়া শুরু করে দেয়। এরপর দেখা যায় শৈবাল বলে একজন লোক বসে বসে একটা স্ক্রিপ্ট লিখছে কোনো গল্পের। এরপর দেখা যায় একদিন তরুণ বোস বলে একজন শৈবাল বলে লোকটার সাথে দেখা করতে আসে, এনারা দুইজন অনেক পরিচিত ছিল আগের থেকে। তরুণ লোকটা শৈবালের কাছে তার বোনের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলে অর্থাৎ তার বোন এর সাথে টনি বলে একজনের সম্পর্ক ছিল এবং তাদের সম্পর্ক এতদূর এগিয়ে যায় যে সে এখন প্রেগনেন্ট পর্যায়ে চলে গেছে কিন্তু টনি এখন তাকে বিয়ে করতে রাজি হচ্ছে না। আর এইসব বিস্তারিত বিষয় আলোচনা করার পরে তরুণ আর শৈবাল দুইজনেই টনির কাছে যায় সাথে তরুনের বোনও।


স্ক্রীনশর্ট: hoichoi

তরুনের বোন অরুণা টনিকে ফোর্স করে বিয়ে করার জন্য কিন্তু টনি পরিষ্কার জানিয়ে দেয় যে সে তাকে বিয়ে করবে না আর এটা তার একটা ভুল ছিল। কিন্তু অরুণা মেয়েটি তার নিজের জায়গা মোটেও ছাড়তে রাজি হয় না, কারণ অরুণা ভালো করে জানতো যে টনি তাকে ব্যবহার করেছে শুধু নিজের স্বার্থে। আর তার ফলে তার দাদা শৈবাল আর তরুণকে ৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা বলে। এখানে আবার টনির বাবা রাজা বাবু চলে আসে আর তিনি সোজা সাফটা টাকার গরম দেখিয়ে বলে দেয় যত টাকা পয়সা লাগুক কলকাতায় গিয়ে এবরশন করিয়ে নিতে। টাকা ঘুষ দিলেও তার দাদা শৈবাল সেটা নেয় না আর সেখান থেকে বেরিয়ে আসে। এরপর ক্ষমতার দাপটে যেটা হয় আর কি, তাদের কোথায় তার বোন আর তার দাদা শৈবাল রাজি না হলে একসময় ফাঁক বুঝে তাদের মেরে দেয় অর্থাৎ এখানে তারা দুইজন যখন পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে গাড়িতে করে যাচ্ছিলো তখন তাদের গাড়িটা এক্সিডেন্ট করে কিন্তু মূলত সেটা কোনো এক্সিডেন্ট ছিল না, পরিকল্পিত একটা মার্ডার ছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিষয়টাকে এক্সিডেন্ট দেখানোর চেষ্টা করে রাখে।


স্ক্রীনশর্ট: hoichoi

এখানে তাদের সাথে আরেকজন যে তরুণ বলে লোকটা ছিল সে এই বিষয়ে তদন্ত করে ফরেনসিকদের সাথে যোগাযোগ করে এবং জানতে পারে এটা খুন ছিল আর তারপর পুলিশের কাছে গিয়ে তাদের নামে রিপোর্ট লেখে। কিন্তু টনির বাবা টাকা দিয়ে পুলিশকেও কিনে নেয় আর পুলিশ তরুণ এর বাড়ি এসে তাকেই শাসিয়ে যায় যেন সে এইসব ইনভেস্টিগেশন করা বন্ধ করে দেয়। এরপর কিছু ছেলেপিলে এসে তাকে মারধর শুরু করে দেয় আর তাকে মেরেও ফেলে সম্ভবত। এরপর দেখা যায় অর্জুন সেই ডায়েরিটা শিলার বাড়িতে রেখে দেওয়ার চিন্তা করে কিন্তু যখন আবার তাদের দুইজনকে অর্থাৎ শিলা আর ববকে একসাথে বাড়ির দিকে আসতে দেখে তখন অর্জুন সেই ডায়েরিটা নিয়ে সেখান থেকে তার নিজের রুমে চলে যায়। এরপর সেও এই বিষয়টা নিয়ে আরো ডায়েরিটা ভালো করে একবার পড়ে আর বিষয়গুলো বোঝার চেষ্টা করে ঘটনাটা কথার থেকে কি হয়েছে।


❆ব্যক্তিগত মতামত:❆

এই যে এতক্ষন ধরে যে কাহিনীটা বললাম এইটা সম্পূর্ণ এই ডায়েরিতে লেখা ছিল আর অর্জুন সেই ডায়েরিটা নিয়ে শিলার ঘরের থেকে বেরিয়ে একটা জায়গায় গিয়ে পড়তে লাগে। আর এই ডায়েরিটা সম্পূর্ণ লিখেছিলো তরুণ বলে সেই লোকটা। তরুণ লোকটা একজন রাইটার ছিল আর সে টনি আর অরুণার সম্পর্কের বিষয়ে আর শৈবাল আর অরুণার মৃত্যুর বিষয়ে ডায়েরিতে লেখে আর টনি এবং টনির বাবাকে শাস্তি দেয়ার জন্য সে নিজের মতো করে ইনভেস্টিগেশন করতে শুরু করে কিন্তু টনি আর তার বাবা তাদের বিপদের কথা ভেবে তাকেও রাস্তা থেকে সরিয়ে ফেলার চিন্তা করে। তবে সেই ডায়েরিতে লিখলেও পরে আর সম্পূর্ণ করতে পারিনি আর রিপোর্টও সবার সামনে আনতে পারিনি অর্থাৎ বিষয়গুলো ডায়েরিতে সিক্রেট হিসেবেই রয়ে গেছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে এখানে টনি লোকটা কে? টনি লোকটা আসলে কিন্তু এই অঞ্জন দত্তই ছিল আর এইটা তার ইয়ং বয়েসের কাহিনী ছিল। আর আগের পর্বে যে বলেছিলাম অঞ্জন দত্ত এর পকেটে কে একজন একটা চিরকুট মতো দিয়েছে যাতে তার অপরাধের জন্য শাস্তি পাওয়া দরকার এইরকম কিছু। ওইটা ছিল এই অপরাধের জন্য। কিন্তু এখানে অঞ্জন দত্ত এর রহস্য কিন্তু এখন রহস্যই রয়ে গেছে আর এর মধ্যে আরো একটা সিক্রেট রহস্য চলে এসেছে, সেইটা হলো এই শৈবাল আর অরুণার মৃত্যুর ব্যাপারটা। এখন এই সিক্রেট ডায়েরি নিয়েই রিপোর্টার অর্জুন তার পরের কদম সামনে ফেলবে। কিন্তু ঘটনাটা কি ঘটবে সেইটা দেখার বিষয়। কাহিনী বেশ মজে উঠেছে কিন্তু এখানে।


❆ব্যক্তিগত রেটিং:❆
৭.৬/১০


❆ট্রেইলার লিঙ্ক:❆


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

দাদা এই পর্বটি খুবই রহস্যময় ছিলো। পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে লাশের সাথে চিরকুট এবং ডাইরি পাওয়ার অনেক ভালো হলো কারণ এই ডাইরির মধ্যে সকল রহস্য খুঁজে পাওয়া সম্ভব। অর্জুন এই ডাইরিটি নিয়ে শিলার ঘর থেকে বেরিয়ে গেল এবং নিরাপদ জায়গায় নিয়ে ডাইরিটি পড়বে।আর এই ডাইরিটব লিখেছে তরুণ নামের ছেলেটি।সে ছিলো রাইটার,তাই আজকের পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আশা করি সকল রহস্য বেরিয়ে আসবে আগামী পর্বের।সেই পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের পর্বটি সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

মার্ডার ইন দ্যা হিলস- সিক্রেট ডায়েরি সিরিজটি আমার দেখা হয়নি।আসলে এখন ব্যস্ততার কারণে এসব সিরিজ বেশ মিস করছি।তবে এই সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব টি পড়ে বেশ মজা পেলাম।প্রথমটি পড়েনি তাই এই সিরিজটি পড়ার আগ্রহ বেশ বেড়ে গেল।সময় সুযোগ করে অবশ্যই আমি সিরিজটি দেখে নিব।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা,মার্ডার ইন দ্যা হিলস- সিক্রেট ডায়েরি সিরিজ টির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

মার্ডার ইন দ্যা হিলস- সিক্রেট ডায়েরি সিজন ১-দ্বিতীয় পর্ব এর রিভিউটি পড়ে কেমন যেন লাগছে। আসলে আমার এমনিতেই এসব থ্রিলার জাতীয় গল্পে কৌতহল বেড়ে যায়। কি ভয়ঙ্কর! অঞ্জন দত্ত রহস্য এর পর আবার শৈবাল আর অরুণার মৃত্যুর ব্যাপারটা চলে আসলো। আর এই সিক্রেট ডায়েরি নিয়েই রিপোর্টার অর্জুন তার পরের কদম সামনে ফেলবে। কি হবে পরের পর্বেক খুব জানার ইচ্ছা রইল।

আগের পর্ব পড়েছিলাম, অঞ্জন দত্ত মরে যাওয়ার আগের পর্বটা বেশ ভালো লেগেছিলো।এবার পর্বটা একটু কেমন জানি।অঞ্জন দত্ত পকেটে একটা চিরকুট গত পর্বে পকেটে দিয়ে ছিলো।হ্যা হ্যা অপরাধ টা কি ছিলো।সামনের পর্বে ঘটনা বেশ রহস্যাময় মনে হচ্ছে। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

কাহিনী একেবারে জমে উঠেছে দাদা। ওয়েব সিরিজের প্রত্যেকটি পর্ব যেন নতুন নতুন চমক। ওয়েব সিরিজ গুলো দেখতে যেমন ভাল লাগে তেমনি আপনার শেয়ার করা রিভিউ পড়তেও ভালো লাগে। অরুণার মৃত্যুর রহস্য ধোঁয়াশার মধ্যে আছে। হয়তো খুব তাড়াতাড়ি সামনে চলে আসবে। ডাইরিতে যেহেতু অনেক তথ্য লুকিয়ে আছে তাই আমি মনে করছি পরবর্তী পর্বগুলোতে রহস্যের জাল ধীরে ধীরে খুলে যাবে। অর্জুন যেহেতু ডায়েরিটা পেয়েছে তাই নিজের মতো করে ইনভেস্টিপেশন করার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে অঞ্জন দত্তই যে টনি এটা জানতে পারলাম। হয়তো অঞ্জন দত্তের অনেক আগের জীবনের অংশ তুলে ধরা হয়েছে। অর্জুন নিজের পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

মার্ডার ইন দ্যা হিলস- সিক্রেট ডায়েরি এর দ্বিতীয় পর্বে মূলত টনি অর্থাৎ অঞ্জন দত্তের অল্প বয়সের কাহিনী নিয়ে বেশি দেখিয়েছে। অঞ্জন দত্তের মৃত্যুর কাহিনী সম্পর্কে তেমন কিছু একটা দেখাই নেই। তাছাড়া এই শিলা আর ববের কাছে এই ডাইরি কিভাবে আসলো? তারা কি এই কাহিনী আগে থেকেই জানতো? প্রথম পর্বে ভেবেছিলাম অঞ্জন দত্ত লোকটি অনেক ভালো মানুষ। কিন্তু এখন তো দেখা যাচ্ছে লোকটি বেশি সুবিধার ছিল না। সেজন্যই তার পকেটে কেউ একজন প্রতিশোধের চিরকুট রেখে দিয়েছিল। তা না হলে এই টনির জন্য এতগুলো লোককে বিভিন্ন কৌশলে মেরে ফেলেছে। এখন দেখার বিষয় অর্জুন চক্রবর্তী এই অঞ্জন দত্তের মৃত্যুর রহস্য এবং তার পূর্বের কাহিনীর রহস্য কিভাবে উদ্বোধন করে।

তাছাড়া এই শিলা আর ববের কাছে এই ডাইরি কিভাবে আসলো? তারা কি এই কাহিনী আগে থেকেই জানতো?

বব ছিল শৈবালের ছেলে, তাকে লুকিয়ে কলকাতায় হোস্টেলে পাঠিয়ে দিয়েছিলো এবং তরুণ ডাইরিটা শৈবালের কাছে দিয়ে এসেছিলো। তারপর শিলার সাথে পরিচয় হওয়ার পরে ওটা শিলার কাছে রেখেছিলো।

এই পর্বটা দারুন। ডাইরিটা যেহেতু পাওয়া গেছে তাহলে আশাকরি রহস্যের জট খুলবে। লাশের সাথে ঐ চিরকুট এবং ডাইরি দুটো মিলে বেশ জমজমাট রহস্য হবে মনে হচ্ছে। সামনের পর্বে আরো দারুন হবে।
ধন্যবাদ দাদা রহস্যে ঘেরা ওয়েব সিরিজটি আমাদের মাঝে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

I don't understand your language but I will be upvote you know. If you want to help me then upvote me. Let's grow together

It is written in Bengali language.

Ok, it's not a problem.
My mother tongue is Hindi.
Let's grow together

দাদা কাহিনী তো জমে গেছে প্রথম পর্ব থেকেই। অঞ্জন দত্তের মৃত্যু, তার পকেটে চিরকোট। এখানে এসে কাহিনীটা আরো জমে গেল শৈবাল আর অরুণার মৃত্যুর ব্যাপারটা নিয়ে। একটি রহস্যের কারন বের করতে না করতে আরেকটা মৃতুর রহস্য। এখানে সব ধেকে বেশি রহস্যময় ব্যাক্তি মনে হয় অঞ্জন দত্তকে। আমার যা মনে হয় সামনের পর্ব গুলো জমে উঠবে সিক্রেট ডায়েরির উপর ভিত্তি করে। দেখা যাক কি হয়। ধন্যবাদ দাদা।