কাঁচ কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি শোল মাছ রান্না করেছি। এই শোল মাছটি এই তারিখ আমি কাঁচ কলা দিয়ে রান্না করেছিলাম। কাঁচ কলা অনেকদিন খাওয়া হয় না আর তারপর এই গরমে কাঁচ কলা খেতে খুব ইচ্ছা করছিলো। এই প্রচন্ড গরমে কাঁচ কলার তরকারি বেশ উপকারী আর শরীরের দিকেও কোনো সমস্যা হয় না । গরমের সময় বেশি মশলা খেয়ে গ্যাস বাধানোর চেয়ে কাঁচ কলার তরকারি খেয়ে পেট ঠিক রাখা ভালো মনে হয়। তবে চাইলেও অনেক সময় হয়ে ওঠে না, কারণ আমরা বাঙালিরা মশলা জাতীয় খাবার খেয়ে অভ্যস্ত তাই মশলা না দিলে স্বাদ আসে না তরকারিতে। আর এই কাঁচ কলা এমন একটা তরকারি যেটা মশলা ছাড়াই অনেক স্বাদ লাগে, আর সব থেকে বড়ো কথা শোল মাছের সাথে কাঁচ কলাটাই বেশি মিল খায়। কাঁচ কলা ভাজি করে খেতেও অনেক ভালো লাগে আমার কাছে। আর এই কলার একটা বড়ো গুন আছে সেটি হলো কখনো বদহজমের কারণ হয়ে দাঁড়ায় না বরং এই সমস্যাটাকে আরও দূর করে থাকে। যাইহোক এখন এই রেসিপিটির মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।


♛প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:♛

উপকরণ
পরিমাণ
শোল মাছ
১ টি ( মাঝারি সাইজ )
কাঁচ কলা
৩ টি
আলু
৩ টি
পেঁয়াজ
১ টি
রসুন
২ টি
কাঁচা লঙ্কা
৮ টি
পাঁচফোড়ন
পরিমাণমতো
কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো
১ চামচ
সরিষার তেল
৪ চামচ
লবন
২ চামচ
হলুদ
৩ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১/২ চামচ


শোল মাছ, কাঁচ কলা,আলু, পেঁয়াজ, রসুন


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


এখন রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করলাম---


☬প্রস্তুত প্রণালী:☬


➤শোল মাছটিকে প্রথমে ভালো করে কেটে সাইজ করে নিতে হবে এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে ( মা মাছটিকে কেটে গুছিয়ে দিয়েছিলো )। এরপর আমি আলুর খোসা ছালিয়ে কেটে পিচ তৈরি করে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম ।

➤কলার খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ এর খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে নিয়েছিলাম এবং সেই সাথে রসুনের খোসা ছাড়ানোর পরে কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।

➤শোল মাছের পিচগুলোতে ১ চামচ করে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর হাত দিয়ে গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।

➤শোল মাছ ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম এবং সেই সাথে আলুর পিচগুলো ভেজে নিয়েছিলাম।

➤কেটে রাখা কাঁচ কলা ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ, রসুন ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।

➤কড়াইতে তেল দেওয়ার পরে পাঁচফোড়ন দিয়ে হালকা করে ভাজা মতো করেছিলাম। এরপর তাতে ভাজা আলু, কাঁচ কলা আর কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর স্বাদ মতো লবন, হলুদ এবং লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤উপাদানগুলো নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিয়েছিলাম। মেশানো হয়ে গেলে তাতে নির্দিষ্ট মাপে জল ঢেলে দিয়েছিলাম।

➤জল দেওয়ার পরে বেশ কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম তরকারিটা এবং পরে তাতে ভাজা শোল মাছের সব পিচ দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤মাছ দেওয়ার পরে তাতে সেই পেঁয়াজ, রসুনের ভাজা অংশটা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা পুরোপুরি হয়ে আশা পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।

➤দেরি করার পরে তরকারিটা হয়ে গেছিলো এবং তাতে আমি অল্প করে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। কলার তরকারিতে ঝোলটা একটু বেশি রাখা উচিত ছিল কিন্তু ভুলবশত বেশি দেরি হয়ে যাওয়ায় ঝোল অনেকটা কমে গেছিলো। যাইহোক এই রেসিপিটা এখন পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
এই গরমে কাচা কলার উপকারিতা অপরিসীম।কাঁচা কলার ভর্তা ভাজি এবং পাকোড়া আমার খুবই পছন্দ।খুবই মজাদার হয়ে থাকে কাচা কলার রেসিপি। এবং কাঁচা কলা প্রতিটা মানুষের খাওয়া উচিত বলে আমি মনে করি বিশেষ করে এই গরমের দিনে।আপনি খুবই চমৎকার করে কাঁচা কলা আলু দিয়ে শোল মাছের রেসিপি করেছেন যা দেখে আমার ভীষণ ভালো লাগলো আমরা এভাবে কাঁচাকলা বিভিন্ন মাছের সাথে সবজির সাথে দিয়ে রান্না করে নিয়মিত খেতে পারি♥♥
কাঁচ কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি খুবই চমৎকার করে আপনি আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন বরাবরের মতই আপনার রেসিপি অতুলনীয় ও অসাধারণ হয়ে থাকে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছে আমি তোমার খাই না তাই মাছের মজাও বুঝিনা।এত চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা অপেক্ষা করছে পরবর্তী রেসিপির জন্য♥♥
কাঁচ কলার রেসিপির সাথে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য দিয়েছেন। আসলেই দাদা, কাঁচ কলা আমাদের দেহের জন্য অনেক উপকারি। মসলা যত কম খাওয়া যায় আমাদের পেটের জন্য তত ভালো। বেশি মসলা খাওয়ার কারণে গ্যাসের সমস্যার সৃষ্টি হয়। কাঁচ কলা কম মসলা দিয়ে রান্না করলেই মজা লাগে৷ এজন্য আমি মনে করি কাঁচকলা তরকারি হিসেবে অনেক ভালো।
আপনি কাঁচকলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। সত্যি বলতে রেসিপিটি দেখতেই অনেক আকর্ষনীয় লাগছে। খেতে তো অবশ্যই অনেক মজা হয়েছে। তবে আপনি কাঁচ কলার পাশাপাশি কিছু পরিমান আলুও রেখেছেন রেসিপিতে এটা স্বাদের জন্য ভালো ছিলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা, অসাধারণ এই রেসিপিটি আমাদের সকলের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালোবাসা অবিরাম 🤘🤘🤘💞
  ·  3 years ago (edited)

ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি রেসিপি করেছেন কাঁচা কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি। কাঁচা কলা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আর আপনিতো শোল মাছ দিয়ে রান্না করেছেন। ভাইয়া আপনার রেসিপিটি সত্যিই খুব অসাধারণ হয়েছে। কাঁচা কলার তরকারি খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। কাঁচা কলার রেসিপির কালারটি সত্যি খুব লোভনীয় হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনার হাতের রেসিপিতো সুস্বাদু হওয়ার কথাই। ভাইয়া আপনি সব কাজ গুলো খুব মনোযোগ সহকারে তাই আপনার রেসিপি, আর্ট, রিভিউ, ফটোগ্রাফি, সব ধরনের পোস্টগুলো খুবই সুন্দর হয়। আপনার পোস্টগুলোতে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় আছে। তাই আপনার পোস্টগুলো দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। আপনার আজকের এই কাঁচা কলার রেসিপি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

কাঁচ কলা এমন একটা তরকারি যেটা মশলা ছাড়াই অনেক স্বাদ লাগে, আর সব থেকে বড়ো কথা শোল মাছের সাথে কাঁচ কলাটাই বেশি মিল খায়।

কাঁচকলার তরকারি খেতে অনেক সুস্বাদু। আর দাদা কাঁচকলার রেসিপি যদি আপনার হাতে তৈরি হয় তাহলে তো খেতে তারও সুস্বাদু হবে। দাদা আপনি কাঁচ কলা দিয়ে শোল মাছের খুবই মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। শোল মাছ ও কাঁচকলা দুটোই আমার পছন্দের। এই দুপুর বেলায় শোল মাছ ও কাঁচকলার ঝোল দিয়ে যদি একটু গরম ভাত খেতে পারতাম তাহলে খুব ভালো লাগতো। আপনার তৈরি করা রেসিপি মানেই হচ্ছে অসাধারণ কিছু। কারণ আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা এবং রন্ধনশিল্পের নিপুণতা সব সময়ই আমাদেরকে মুগ্ধ করে। তেমনি বরাবরের মতো আজকেও আপনি আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতায় দারুন এই রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️♥️♥️

শোল মাছ খেতে অনেক মজা লাগে, বিশেষ করে কাঁচকলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি গুলো আরো বেশি মজাদার হয়। কারণ আমি কিছুদিন আগেই কাঁচকলার রেসিপি খেয়েছিলাম। এটা আমার মামা বাড়িতে এই রেসিপিটা আমি খেয়েছিলাম। তখনই আমি রেসিপি সুস্বাদু মজাটা বুঝতে পেরেছিলাম। আজকে আপনার শোল মাছের রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে, তাই আপনার রেসিপি খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর ভাবে পরিবেশন করার জন্য।

গরমের সময় কাঁচকলা শরীরের জন্য খুবই উপকারী ও এইসময় বেশি পাওয়া যায় এটি।কাঁচকলা আমার খুবই প্রিয়।আর কাঁচকলা দিয়ে খাল-বিলের এইসব শোল মাছ খুবই টেস্টি হয় খেতে।যদিও আমি এই মাছ খাই না।তবে এইসব মাছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও পুষ্টি থাকে।তবে এটি ভাজা খেতে ভালো লাগে আমার জানা আছে, কাঁচকলা দিয়ে যেকোনো মাছ খুবই স্বাদের খেতে হয়।গরমকালে যেকোনো কলা প্রায় প্রতিদিনই কিছু না কিছু করে খাওয়া হয়।আমি শুনেছি আমার মা-বাবার মুখে এই মাছ খেতে খুবই টেস্টি।তাছাড়া এই মাছে কাঁটা খুবই কম হওয়ায় বাচ্চা থেকে বড়োরা সবাই তৃপ্তি করে খেতে পারে।এইসব মাছে মসলার পরিমাণ বেশি দিলে আরও বেশি ভালো হয় খেতে।তাছাড়া বহু মানুষ শোল মাছ খেতে খুব পছন্দ করে।আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে দাদা👌।তরকারির কালারটি খুব সুন্দর হয়েছে, মনে হচ্ছে সেই টেস্টি হয়েছে খেতে। ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

কাঁচ কলা অনেকদিন খাওয়া হয় না আর তারপর এই গরমে কাঁচ কলা খেতে খুব ইচ্ছা করছিলো।

দাদা আমারও বেশ কিছুদিন হয়ে গেল কাঁচা কলা খাওয়া হয় না। আজকে এই কাঁচা কলা ও শোল মাছের মজার রেসিপি দেখে মন চাচ্ছে এখনই রেসিপি তৈরি করে ফেলি। তবে দুঃখ একটাই ফ্রিজে শোল মাছ নেই। তাই আপনার তৈরি করা মজাদার রেসিপি চেয়ে চেয়ে দেখছি আর আফসোস করছি😋😋 । কাঁচা কলা খেতে যেমন আমি পছন্দ করি তেমনি শোল মাছও আমার অনেক প্রিয়। এর আগেও আপনার শোল মাছের রেসিপি আমি দেখেছি। তবে দাদা কাঁচা কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সেরা রাধুনির সেরা রান্না আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সত্যি দাদা অসাধারণ হয়েছে আপনার এই রেসিপি। আপনি হচ্ছেন আমাদের সেরা রাঁধুনি। দাদা এভাবেই মজার মজার রেসিপি শেয়ার করুন এবং আমাদেরকে শেখান এই প্রত্যাশাই করছি। 🥰🥰

দাদা আপনি আবারো ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমি কাঁচকলা দিয়ে ভর্তা খেয়েছি কিন্তু কাঁচকলা দিয়ে এভাবে শোল মাছ কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে খুবই লোভনীয় মনে হচ্ছে ।আমি অবশ্যই একদিন তৈরি করে দেখব। এভাবে রান্না করে খেতে মনে হয় অনেক সুস্বাদু লাগে। আপনার রেসিপির কালার দেখতে এতটাই সুন্দর হয়েছে যে দেখেই খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

কাঁচা কলা দিয়ে শোল মাছ রান্নার খুবই সুন্দর একটা রেসিপি আসবে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। আপনার তৈরি করা এই শোল মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আপনি কাঁচ কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপিটা অসাধারণ ভাবে তৈরি করেছেন। দেখে আমার লোভ লেগে গেল। আপনি চমৎকার ভাবে এটা উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

অন্য সব সবজির থেকে কিন্তু কাচ কলা সবার আগে। যাই রান্না হয় অনেক বেশি ভালো লাগে। আর আপনার রান্নার কথা কি বলবো দাদা সবসময় ভালো হয়। ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আমাদের এলাকায় পেটের অসুখ সারানোর জন্য কাঁচকলা খাওয়া হয়ে থাকে। এতে নাকি প্রচুর আয়রন থাকে সেই সঙ্গে অনেক পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ। তবে আপনি ঠিকই বলেছেন বাঙালিরা একটু মসলাজাতীয় খাবার বেশি পছন্দ করে। আপনার একটি জিনিস আমার কাছে খুবই ভালো লাগে তা হচ্ছে আপনি রেসিপির শুরুতেই স্বাস্থ্যসচেতনতার বিষয়টি তুলে ধরেন। কাঁচকলা দিয়ে শোল মাছ কখনো খাইনি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে কোন একদিন খেয়ে দেখতে হবে। অনেক ধন্যবাদ রেসিপিটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য👍❤️

কাঁচকলার সবজি বরাবরই খুবই ভালো লাগে এবং আপনি যে কোন মাছের সাথে রান্না করেন না কেন খুবই সুস্বাদু হয়। আর আপনার শোল মাছ দিয়ে কাঁচকলার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এসেছে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম দাদা।

ভাইয়া অনেক সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে। কাঁচকলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি শুনেই অবাক হচ্ছি। এতদিন শুধু কাঁচ কলার ভর্তা খেয়ে এসেছি এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি। অনেক টেস্ট হবে খেতে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল অবিরাম।

আসলেই বেশি মসলা দিয়ে তরকারি খেয়ে গ্যাসের সম্যাসা করার চেয়ে কাঁচা কলার তরকারি খাওয়া বেশ ভালো।কিন্তু কাঁচা কলা বেশি খেলে ঔটাও আমার সম্যাসা হয়।যাই হোক আজকে কাঁচা কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি দারুন হয়েছে।কেন জানি শোল মাছ আমার খেতেই ইচ্ছে করে না।আমাদের বাসায়ও এভাবে ভেজে আমার মা ও রান্না করে।দাদা আপনি খুব সুন্দর করে রেসিপি গুলো উপস্থাপন করেন।দেখেই বুঝা যায় খেতে খুব মজা হবে।ধন্যবাদ আপনাকে।

শোল মাছ আমার ভীষণ ভালো লাগে। চামড়া ছিলে খাইলে অসাধারণ স্বাদ লাগে আমার কাছে। আবে কাঁচকলা দিয়ে শোল মাছের সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যদিও কাঁচকলার সাথে শোল মাছ এখন পর্যন্ত খাই নাই। তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এরকম সুন্দর একটি নতুন ধরনের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

শোল মাছ দিয়ে কাঁচকলা কখনোই খাওয়া হয়নি।তবে শোলমাছ খেয়েছি আমি বেশ কয়েকবার।আসলেই ভাইয়া,এতো গরমে যেকোনো মসলা কম ই সহ্য করা হয়,তবে মসলা না খেয়েও উপায় নেই।না খেলে স্বাদ কম লাগে।

আপনি অনেক মজাদার এবং লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। শোল মাছ বড় করে আমার কাছে অনেক বেশি সচেতন হবে তবে কাঁচকলা দিয়ে এভাবে কখনো সোল মাছের রেসিপি খাওয়া হয়নি। আপনার এই রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সরব হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য

ওয়াও ভাইয়া অনেক সুন্দর রেসিপি শেয়ার করেছেন কাঁচকলা দিয়ে শোল মাছ। কাঁচকলা আমার অনেক প্রিয়। দেখে মনে হচ্ছে অনেক স্পাইসি হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

দাদা কাঁচ কলা আমার অনেক ভালো লাগে। এটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী বিশেষ করে পেটের জন্য আর কি। কাঁচকলা ও শোল মাছ দিয়ে আপনি দারুন একটি রেসিপি আমাদের উপস্থাপন করেছেন। আপনার করা রেসিপি বরাবর অসাধারণ হয় ।আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপি গুলো আমাদের মাঝে বর্ণনা করেন যে কেউ আপনার রেসিপির প্রক্রিয়া গুলো অনুসরণ করে দারুন একটি রেসিপি তৈরি করতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস ।এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

শোল মাছ তোমার পছন্দের একটা মাছ। কাঁচা কলা আর শোল মাছ কখনো একসাথে খাইনি। কাঁচা কলা সবসময় ভর্তা করে ও ঘন করে খেয়েছি। এই কাঁচা কলার স্বাদ অসাধারণ। কাঁচা কলা আর শোল মাছ একসাথে রান্না করা হলে সেটি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগতেছে। খেতে মনে হয় অনেক মজাদার হবে তাইনা ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আলু দিয়ে শোল মাছের রেসিপি অনেক মজা লাগে তবে কলা দিয়ে শোল মাছের রেসিপি খাওয়া হয়নি। রেসিপি ছবি দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা হয়েছে, মজাদার রেসিপি তৈরির ধাপ গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনি কাঁচ কলা দিয়ে শোল মাছের খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি বানিয়েছেন। অনেক ভালো লাগলো আপনার তৈরি এই রেসিপিটি। খুবই স্বাদের হয়েছে দেখে মনে হচ্ছে। একদিন বাসায় চেস্টা করে দেখতে হবে পারিকিনা।

মশলাযুক্ত তরকারি খেতে আমার কাছেও ভাল লাগে না।কারণ এটি গ্যাসের সমস্যা বেশি করে থাকে ।তাই যত কম পারি কত কমই খাই। তবে মসলা ছাড়া তরকারি খেতে ভালো লাগে আমার কাছেও। এই কলা খেতে খুব ভালো লাগে।আমাদের মাঝে মধ্যেই এভাবে রান্না করা হয়।আপনার রেসিপিটি দারুন হয়েছে। বিশেষ করে শোল মাছ দেয়ার কারণেই কলা আরও সুস্বাদু হয়ে উঠেছে ।

দাদা আমি নিজেও কিন্তু বেশ ভোজন প্রিয়। আর কাঁচ কলা সত্যি অনেক খাই আমি। ভাতে সেদ্ধ কিংবা তরকারি তে দুই ক্ষেত্রেই আমার দারুন লাগে। রান্না তো অনেক জমিয়ে করেছেন দেখি। ইন্ডিয়া আর যাওয়া হবে কিনা ঠিক নেই। তবে গেলে আপনার হাতে খাওয়া ছাড়ছি না। আমি কিন্তু গুরো মশলা খেতে পারি না দাদা। বিশেষ করে লঙ্কার গুঁড়ো। এটা খেলেই আমার পেটে সমস্যা শুরু করে।

কাঁচা কলা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। আপনার রান্নার পদ্ধতি আমার কাছে সব সময় ভালো লাগে দাদা। আজকে আপনি শোল মাছ দিয়ে কাঁচা কলা রান্না করেছেন সেই রেসিপিটি অনেক ভালো লেগেছে। আর রান্নার পদ্ধতি সেটাও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আপনার রান্নার পদ্ধতি দেখেই বোঝা যায় যেটা খেতে অনেক বেশি মজার হবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মজার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

শোল মাছের কথা শুনে দাদা লভ লেগে গেলো সেই কয়েক বছর আগে নানার বাসার পুকুর থেকে হাতরিয়ে ধরা শোল মাছ খেয়েছিলাম মামির হাতে।ওহ স্বাদ টা জিভে এখনো লেগে আছে কাচ কলা দিয়ে শোল ব্যাপার টা মাখো মাখো হবে। এখনি আমার লোভ লেগে যাচ্ছে বাসায় চেষ্টা করতে হবে দেখছি।

কাঁচা কলার তরকারি আমার অনেক পছন্দের। বিশেষ করে ইলিশ মাছের সাথে কাঁচা কলা রান্না করলে আমার খুব ভালো লাগে। আমার আম্মু বেশ মজা করে কাঁচা কলার তরকারি রান্না করে। আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে দাদা ভাই খুব সুস্বাদু হয়েছে। মাখামাখা ঝোল রেখে তরকারিটা রান্না করেছেন। আমার কাছে রেসিপির কালারটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। শোল মাছ আসলেই খুব মজার মাছ। এই মাছ ভুনা বা তরকারি আমার খুব পছন্দ। তাই বুঝাই যাচ্ছে শোল মাছের সাথে কাঁচা কলার তরকারি খুবই সুস্বাদু হয়েছে। কিন্তু আমি কখনো দেখিনি এই কাঁচা কলা আগে ভেজে নিয়ে রান্না করতে। কিন্তু মনে হচ্ছে ভালোই মজা হবে। অবশ্যই আমি পরবর্তীতে কাঁচা কলা রান্না করলে এই ভাবেই আগে ভেজে নিয়ে এরপর রান্না করবো। ধন্যবাদ দাদাভাই প্রতিবার এত মজাদার রেসিপি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। তার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল। সবসময় ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন এই কামনা করি ❤️।