পটল দিয়ে বড়ো কাঁকড়ার রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ, স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি ভাগ করে নেবো। গতকাল রাতে আমি কাঁকড়ার রেসিপি তৈরি করেছিলাম। আর এই কাঁকড়া রান্নাটি আমি পটল দিয়ে করেছিলাম। এই কাঁকড়াগুলো বড়ো কাঁকড়া, তবে মনে করেছিলাম ঘি হবে কাঁকড়ায়। কিন্তু ঘি একটাতেও হয়নি, তবে স্বাশ মোটামুটি হয়েছিল। বড়ো কাঁকড়া সচরাচর আমাদের এদিকটায় পাওয়া যায় না, আসলেও খুব কম আসে। তো আগের দিন বাড়ির কাছে এসে ডাকাডাকি করছে কাঁকড়া কাঁকড়া করে তাই ভাবলাম খানিকটা কিনে রাখি। কাঁকড়া খেতে দারুন লাগে আমার কাছে, আমি কাঁকড়া তরকারির পাশাপাশি ভাজা অবস্থায় গুলে খেতেও ভীষণ পছন্দ করি। আর সবজি হিসেবে এই পটল আমি তরকারিতে খুবই কম খাই, কারণ আমার কাছে তরকারির থেকে ভাজা করে খেতে বেশি ভালো লাগে। যাইহোক পটল আমি আগে বড়ো কাঁকড়ার সাথে কখনো রান্না করিনি, তবে বড়ো কাঁকড়ার সাথে পটল এর তরকারি ভালোই লেগেছিলো। আগে এইসব তরকারি খেতাম না একদমই, ইদানিং এইসব তরকারির প্রতি খাওয়ার ঝোঁকটা যেন বেশি হয়েছে। যাইহোক এখন আমি এই বড়ো কাঁকড়ার রেসিপিটি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।


☀প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☀

উপকরণ
পরিমান
বড়ো কাঁকড়া
৫ টি
আলু
২ টি
পটল
৬ টি
পেঁয়াজ
২ টি
কাঁচা লঙ্কা
৭ টি
পাঁচফোড়ন
পরিমাণমতো
সরিষার তেল
৪ চামচ
লবন
২ চামচ
হলুদ
২ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১ চামচ


কাঁকড়া, আলু, পটল, পেঁয়াজ


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


এখন রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করলাম---


✠প্রস্তুত প্রণালী:✠


❖কাঁকড়ার উপরের খোলাটা তুলে নিয়ে কেটে নিতে হবে এবং জল দিয়ে হালকা করে ধুয়ে নিতে হবে ( মা এই কাজটি করে দিয়েছিলো )। এরপর আমি আলুর খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে কেটে নিয়ে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।

❖পটলগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম এবং সব কেটে নেওয়ার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।

❖পেঁয়াজ এর খোসা ছাড়িয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে কুচি করে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।

❖কেটে রাখা কাঁকড়ার পিচগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। একবারে গায়ে মাখিয়ে নিয়ে ভেজে তুলেছিলাম।

❖আলুর পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পটলের পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। পেঁয়াজ কুচি ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।

❖কড়াইতে তেল দিয়ে দেওয়ার পরে পাঁচফোড়ন দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভেজে রাখা পটল দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖পটল দেওয়ার পরে তাতে ভাজা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভাজা কাঁকড়া দিয়ে দিয়েছিলাম।

❖ভাজা কাঁকড়া দেওয়ার পরে তাতে লবন, হলুদ আর কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব উপাদান ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।

❖উপাদান মিশিয়ে নেওয়ার পরে তাতে পরিমাণমতো জল ঢেলে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা কিছুক্ষন ধরে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।

❖ফুটন্ত তরকারির থেকে কিছু আলুর পিচ তুলে নিয়ে গলিয়ে নিয়েছিলাম। গোলানো আলু পুনরায় ফুটন্ত তরকারিতে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারি হয়ে আশা পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।

❖সবশেষে তৈরি হয়ে গেলো আলু, পটল দিয়ে বড়ো কাঁকড়ার মজাদার একটা তরকারি। এরপর আমি দিয়ে দিয়েছিলাম ১ চামচ জিরা গুঁড়ো। আর এখন এটি পরিবেশন করে রেডি করা। যে পটল পছন্দ করতাম না সেই পটল খেয়ে যেন আবার খেতে মন চাইছে, বড়ো কাঁকড়ার সাথে বেশ মজাদার হয়েছিল খেতে। আপনারাও বাড়িতে ট্রাই করে দেখতে পারেন।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
কাঁকড়ার ভাজি খেয়েছিলাম অনেক দিন আগে। ঐ খাওয়াটাই প্রথম খাওয়া ছিলো। সত্যি বলতে কাঁকড়া ভাজি খেতেই বেশি মজা। আপনি পটল দিয়ে বড় কাঁকড়ার রেসিপি তৈরি করেছেন। বড় কাঁকড়া আমার খাওয়া হয় নাই। আমি ছোট লাল কাঁকড়া খেয়েছিলাম। তবে আমারও ইচ্ছা আছে সবজি দিয়ে কাঁকড়ার রান্না খাওয়ার।
আপনার রেসিপি অনেক লোভনীয় লাগছে। এমন কাঁকড়ার রেসিপি দিয়ে গরম গরম ভাত খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে শুধু ভাজি কাঁকড়া ভাত ছাড়াই বেশি ভালো লাগে। যারা কাঁকড়া খায় নাই তারা এর মজাটা জানে না। জানলে কাঁকড়ার ভক্ত হয়ে যাবে। দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অসাধারণ এই রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালোবাসা অবিরাম। 💕💕

কাঁকড়া খেতে দারুন লাগে আমার কাছে, আমি কাঁকড়া তরকারির পাশাপাশি ভাজা অবস্থায় গুলে খেতেও ভীষণ পছন্দ করি।

দাদা আপনি কাঁকড়া খেতে পছন্দ করেন এটা আমরা সকলেই জানি। কারণ আপনি মাঝে মাঝে কাঁকড়ার অনেক মজার মজার রেসিপি তৈরি করেন। তেমনি আজকেও আপনি পটল দিয়ে কাঁকড়ার অনেক মজার রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে পটল ভাজা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি তরকারি রান্না করলেও খেতে ভালো লাগে। আপনি হচ্ছেন একজন দক্ষ রন্ধনশিল্পী। আপনার দক্ষতায় আপনি মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করেন। আমার মনে হয় আপনি যে রেসিপিই তৈরি করেন না কেন খেতে কিন্তু দারুণ লাগবে দাদা। কারণ আপনার দক্ষতা বরাবরই অনেক ভালো। মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেইসাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। 💓💓💓💓💓💓💓

ওহো, বড়ো কাঁকড়ার রেসিপি তাহলে তো কথাই নেই।মজাই মজা।যারা কাঁকড়া খায় না তারা কখনোই এর স্বাদ সম্পর্কে বুঝতে পারবে না।এটি আমার খুবই প্রিয়,তবে দুঃখের বিষয় হলো😢,আমাদের এখানে তেমন পাওয়াই যায় না বড়ো কাঁকড়া।তাই যখন আমরা আপনাদের ওদিকে যাই তখনই কিনে নিয়ে আসি বেশি করে।কাঁকড়ার দুর্দান্ত স্বাদ ভোলার মতো নয়, ঘিলু কাঁকড়া খেতে খুব ভালো লাগে আমার ও।তবে সেগুলো তো সব দেশের বাইরে বিক্রি করে দেয় ব্যবসায়ীরা।খুবই সুন্দর লোভনীয় ও স্বাদের রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা।কালারটি দারুণ হয়েছে, ধন্যবাদ আপনাকে।ভালো থাকবেন সবসময় দাদা,শুভকামনা অবিরাম☺️.

পটল দিয়ে কাকড়ার এই রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। তবে আমি কখনো কাঁকড়া খাইনি এর স্বাদ কেমন তাও আমার জানা নেই তবে শুনেছি কিছুটা চিংড়ি মাছের মত খেতে খুবই সুস্বাদু। আপনি রান্নায় খুব পারদর্শী বলে আপনার রেসিপিগুলো এত লোভনীয় হয়। পটল দিয়ে বুড়ো কাঁকড়ার এই রেসিপিটি সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

সেরা রাধুনির হাতের রান্না সবসময় সেরা হয় দাদা। পটল দিয়ে বড়ো কাঁকড়ার রেসিপি দারুন হয়েছে দাদা। পটল তেলে ভেজে নিয়ে এরপর বড়ো কাঁকড়া দিয়ে রান্না করেছেন দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। এই দুপুর বেলায় এত মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। তবে কি আর করার খেতে তো আর পারবো না শুধু আফসোস করে যাব। এভাবে পটল ভেজে এরপর রান্না করলে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। দাদা আমি পটল খেতে অনেক পছন্দ করি। তাই আপনার এই রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। মজাদার একটি রেসিপি আজকে আপনি শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপি তৈরীর প্রতিটি ধাপ অনেক ভালো ভাবে উপস্থাপন করে আমাদেরকে এই মজার রেসিপি শেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। 🥰🥰🥰

দাদা অসাধারণ লাগছে আপনার পটল দিয়ে বড় কাকড়া রেসিপি।দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু আর মজাদার হয়েছে আপনার রেসিপিটি।কালার বেশ দারুণ ছিলে রেসিপিটি।তবে আমি এমনিতে কাকড়া খেয়েছি।কখনো পটল দিয়ে বড় কাঁকড়া খাওয়া হয়নি।আপনার দেখে আমি বাড়ীতে রান্না করবো।অনেক ধন্যবাদ দাদা।

পটল দিয়ে অনেক মাছ খেয়েছি। কিন্তু বড় কাঁকড়ার সাথে কখনোই পটল তরকারি খাওয়া হয়নি। সত্যি বলতে দাদাভাই আমি কখনো কাঁকড়া খাইনি। তাই বলতে পারছিনা এটির স্বাদ কেমন হবে। তবে লোকমুখে শুনেছি অনেকটা চিংড়ি মাছের মতো খেতে। কাঁকড়ার সাথে রেসিপিটি খুব লোভনীয় লাগছে। কিন্তু অবশ্য আমি আগে থেকেই আপনার রেসিপি এই জিনিসটি অনুসরণ করে,বাসায় একদিন পটল রান্না করার সময় আগে পটল ভালোভাবে ভেজে নিয়েছিলাম।এরপর রান্না করেছিল। খুবই সুস্বাদু হয়েছিল তরকারিটি। তাই দেখে নিঃসন্দেহে বলতে পারছি যে আপনার এই রেসিপিটি খুব সুস্বাদু হয়েছে। সত্যি খুব লোভ হয় আমার দাদাভাই।কি যে মজার মজার খাবার খান বাসায়। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য প্রতিবার। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল দাদাভাই।সবসময় ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করি।

কাঁকড়া খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। যদিও কক্সবাজার ছাড়া কখনো কোথাও কাঁকড়া খাওয়া হয় নাই। কক্সবাজার ঘুরতে গেলে আমি কাঁকড়া ফ্রাই খেয়ে থাকি। আপনার কাকা রেসিপি দেখে ভাই ঘুরতে যাওয়ার কথা মনে হয়ে গেল। আপনি খুব সুন্দর করে কাকড়ার রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। প্রতিটি ধাপের বর্ণনা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এরপর সুন্দর একটি কাকড়ার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

দাদা আসলে কাঁকড়া রেসিপি আমি কখনো এভাবে তৈরি করিনি। তবে আমি তখন কক্সবাজার গিয়েছিলাম তখন কাঁকড়া আমি ফ্রাই করে খেয়ে ছিলাম। তখন আমি কাঁকড়া ভাজা খেতে যে কি মজাদার তখনই বুঝেছিলাম। কাঁকড়া খেতে অনেক সুস্বাদু। আপনি মাঝে মধ্যে এই সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করেন। তবে আজকে আপনি পটল দিয়ে কাঁকড়া রেসিপি তৈরি করেছেন। আসলে পটল দিয়ে কাঁকড়া রেসিপি তৈরি করার চিন্তাভাবনা করিনি। তবে আপনার রেসিপির উপস্থাপন দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আপনিও বললেন অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। তাই আমিও চিন্তাভাবনা করেছি পটল দিয়ে একদিন আমি কাঁকড়া রেসিপি তৈরি করে দেখবো কতটা মজা হয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে রেসিপি পরিবেশন করার জন্য।

পটল খেতে আমার বেশ ভালো লাগে এবং পটল ভাজি খেতে আরো ভালো লাগে। আপনি পটল দিয়ে কাতলা রেসিপি তৈরি করেছেন। বেশ ভালো ছিল ।কাঁকড়া কখনো খাওয়া হয় নাই কিন্তু খাওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু কেমন একটা লাগে তাই খেতে পারি না। আপনি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন। প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলি তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল

ওয়াও ভাইয়া নতুন একটা রেসিপি দেখলাম। দেখে বেশ ভালো লাগল, আমার আগে জানা ছিল না এই রেসিপি সম্পর্কে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল

কাঁকড়া যদিও কখনো খাওয়া হয়নি তবে অনেকের কাছেই শুনেছি ভীষণ সুস্বাদু। তবে মুশকিল ব্যাপার হলো আমাদের এইদিকে সচারাচার সব জায়গায় খুব একটা পাওয়া যায় না। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে বেশ মজাদার মনে হচ্ছে, যদি কখনো কাঁকড়া পাই ঠিক আপনার মত করে একদিন রেসিপি করে টেস্ট করে দেখব। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর কিছু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আমি কখনো কাঁকড়া খাইনি।তবে খাওয়ার খুব ইচ্ছে। দাদার রেসিপি দেখে আরো খেতে ইচ্ছে করছে।মনে হচ্ছে খেতে খুবই চমৎকার হয়েছে।পটল দিয়ে কাঁকড়া রেসিপি খুব মজা করে তৈরি করেছেন।ইশ যদি খেতে পারতাম।যাই হোক প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

দাদা,আপনি তো অসাধারণ রেসিপি তৈরি করেছেন। কাকড়া আমার খাওয়া হয় নি রান্না করে,তবে অনেক আগে একবার ভেজে খাওয়া হয়েছিল।আমার তো মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। সত্যিই দাদা,সবসময় অসাধারণ আর মজাদার কিছু রেসিপি তৈরি করেন।

সেই কক্সবাজার ঘুরতে গিয়ে কাঁকড়া ভাজি খেয়েছিলাম স্বাদটা খারাপ না ।আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল দাদা ।আজকে আপনি পটল দিয়ে খুব সুন্দর করে বড় কাঁকড়া রেসিপি তৈরি করেছেন। আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

কাঁকড়া মনে হয় জীবনে একবার খেয়েছিলাম সেটাও চার পাঁচ বছর বয়সে হবে। এখন একদম মনে নেই কেমন ছিল সেই স্বাদটা। আসলে বাড়িতে মা বাবা খায় না তাই আমাদেরও খাওয়া হয় নি আর । রান্নাটা দেখে বেশ ভালো লাগলো। পরবর্তী কোন সময় যদি খাই তাহলে আপনার হাতেই খেয়ে আসবো । 😊

কাঁকড়া আমি কখনো খায় নি তাই এর স্বাদ টা কেমন বুঝতে পারবো না। দাদা আপনি যখন রান্না করেছেন তাহলে অনেক সুস্বাদুই হবে।পোটল দিয়ে খুব সুন্দর করে কাঁকড়ার রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা আপনার এই রেসিপি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। তবে আমি কোনো একদিন এই রেসিপি খাবো। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ দাদা অবিরাম ভালো বাসা ও অভিনন্দন দাদা।

বাহ্ এই রেসিপি দেখে তো এখনই খেয়ে নিতে ইচ্ছে করছে। কাঁকড়া আমার অনেক প্রিয়। আগে অনেক বেশি খাওয়া হতো যখন চট্টগ্রামে থাকতাম। সামুদ্রিক কাঁকড়া খেতাম। তবে দাদা আজকের রেসিপি আমার অনেক বেশি ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা।

দাদা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের রুচির পরিবর্তন হয় এটাই স্বাভাবিক। আজ যা খেতে ভালো লাগবে কাল হয়তো সেটা নাও লাগতে পারে। আমাদের ধর্মে কাঁকড়া খাবার ব্যাপারে কিছুটা বিধি নিষেধ আছে। তাই জীবনে একবারই এই কাঁকড়া খেয়েছিলাম। আমার কাছে একদম চিংড়ি মাছের মত লেগেছিল। আর চিংড়ি মাছ আমার ভীষণ প্রিয়। অনেক ভালো লাগলো আপনার রেসিপিটি। নিত্যনতুন এমন রেসিপির অপেক্ষায় রইলাম। ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য❤️👍

আমি আবার কাঁঁ।
কড়া খাই না কোথাও ঘুরতে গেলে বন্ধু-বান্ধবীরা বেশ মজা করে খায়। তবে রেসিপি দেখতে কিন্তু বেশ ভালো লাগে।

আমি এর আগে কখনো কাঁকড়া তৈরীর রন্ধন প্রণালী দেখিনি। আর আজ আপনার তৈরি করা কাকড়ার রেসিপি দেখে নতুন একটি রেসিপির অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম। যেহেতু আমি কাকড়া খাই না, সেহেতু এই রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি আমার জানা ছিলনা। আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

পটল দিয়ে বড়ো কাঁকড়ার রেসিপি আমি আগে কখনো খাইনি দাদা তবে রেসিপি টা দেখে মনে হচ্ছে বেশ সুস্বাদু হয়েছে। আপনার এই রেসিপিটা আমার কাছে অনেক ইউনিক মনে হয়েছে এবং রেসিপিটি তৈরি করার প্রতিটি ধাপ আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন এটি সবার জন্যই অনেক বোধগম্য হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এমন সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ‌‌।

পটল দিয়ে বড় কাঁকড়া রান্নার খুবই সুন্দর একটি পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। যদিও আমি এর আগে কোনদিন কাকড়ার কোন রেসিপি খাইনি কিন্তু আপনার তৈরি করা এই রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এমন সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ভাইয়া আপনি বরাবরই অনেক সুন্দর সুন্দর রেসিপি শেয়ার করে থাকেন ‌ প্রত্যেকটা রেসিপি আপনার অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। আজকের টাও অনেক সুন্দর হয়েছে। পটল দিয়ে কাঁকড়ার রেসিপি ভালোই লাগলো দেখতে। অনেক টেস্ট হয়েছে খেতে বুঝি। ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল অবিরাম।

কাঁকড়া আমি কখনও খাই না। আমি ওটাকে ভয় পাই ছোট বেলা থেকে। তবে আপনার রান্নার প্রক্রিয়া দারুন ছিল। এখানে যদি কাঁকড়ার বদলে চিড়িং থাকতো তবে আমি খেতাম । হা হা হা। আপনার প্রতিটি রেসিপি কিছু না কিছু নতুনত্ব থাকে। ভাল লাগলো দাদা রান্নাটি। ধন্যবাদ।

দাদা কাঁকড়া আমি কখনো খাইনি। কিন্তু আপনি এর আগেও কাকড়ার আরো অনেক কিছু করেছেন। পটল দিয়ে বুড়ো কাকড়ার রেসিপি আমার খুব ভালো লেগেছে জানিনা এই কাঁকড়া স্বাদ কেমন তবে আপনি যেহেতু মাঝেমাঝে করেন মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হবে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে পটল দিয়ে রেসিপিটি সম্পন্ন করেছেন ।এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।