মুভি রিভিউ: জিপার্স ক্রিপার্স ২ ( দ্বিতীয় পার্ট )

in hive-129948 •  3 years ago 

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি সেই জিপার্স ক্রিপার্স মুভিটির দ্বিতীয় পার্ট রিভিউ দেবো অর্থাৎ মুভিটির নাম "জিপার্স ক্রিপার্স ২"। এই মুভিটির প্রথমটাতে আমি রিভিউ দেওয়ার সময় বলেছিলাম এর আরো পার্ট আছে আর সেই হিসেবে আমি এর দ্বিতীয় পার্ট এর কাহিনী নিয়ে আলোচনা করতে আসলাম। যেহেতু আগেই এই মুভির বিষয়গুলো বলে দিয়েছিলাম তাই এইটাতে তেমন কিছু না বলে সোজা মূল কাহিনীর দিকে চলে যাবো। আশা করি প্রথমটার মতো দ্বিতীয় পার্ট এর কাহিনীও আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে


♚কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:♚

মুভির নাম
জিপার্স ক্রিপার্স ২
পরিচালকের নাম
ভিক্টর সালভা
লেখক
ভিক্টর সালভা
প্রোডিউসড
টম লুস
সিনেমাটোগ্রাফি
ডন ই. ফান্টলেরয়
অভিনয়
জোনাথন ব্রেক, রে ওয়াইজ, নিকি আইকক্স , এরিক নেনিঙ্গার, মারিহ ডেলফিনো ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
২৯ আগস্ট ২০০৩ ( ইউনাইটেড স্টেট )
সময়
১ ঘন্টা ৪৪ মিনিট
মূল ভাষা
ইংলিশ
ভাষা ডাবিং
হিন্দি
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইউনাইটেড স্টেট
বাজেট
$১৭,০০০,০০০
গ্রস ওয়ার্ল্ডওয়াইড
$৬৩,১০২,৬৬৬


✔মূল কাহিনী:


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

মুভির শুরুতে দেখা যায় দুইজন লোক গ্যারেজে নষ্ট হয়ে যাওয়া গাড়ি ঠিক করছে। আর ওখানের একজনের ছেলে তার পাশেই অবস্থিত ভুট্টা খেতে কাক তাড়ানোর জন্য কিছু লাঠির মাথায় মানুষের মতো দেখতে তৈরি করে বেঁধে রাখে। তবে এখানে সেই পৈশাচিক দানব প্রাণীটি ঐরকমই একটা রূপ ধারণ করে সেখানে থাকে কিন্তু কেউ বুঝতে পারে না। এদিকে তাদের দুইজনের পাশে থাকা পোষ্য কুকুরটি ডাকতে লাগে একভাবে কারণ সে বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলো আগের থেকে কিন্তু এরা তেমন গুরুত্ব দেইনি। এরপর সেই ছোট ছেলেটির চোখে পড়ে ওই পৈশাচিক দানব প্রাণীটির আর দেখে পালানোর সাথে সাথে উড়ে গিয়ে ছেলেটিকে ধরে ফেলে আর তার বাবা, দাদা ছুটে আসতে আসতে তাকে নিয়ে উড়ে চলে যায়। এরপর একটা বড়ো স্কুল বাসে করে বেশ কিছু লোকজন আনন্দ করতে করতে আসতে থাকে আর রাস্তার মাঝে হঠাৎ করে গাড়ির টায়ার এমন একটা ধারালো জিনিসের সাথে ধাক্কা খায় যে টায়ার কেটে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। তাদের কাছে সেই জিনিষটা অদ্ভুত বলে মনে হয় কারণ তারা আগে কখনো এমন জিনিস দেখিনি। এরপর বাসের ড্রাইভার কারো সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে যাতে তাদের সেখান থেকে কেউ নিতে আসে কারণ তারা এমন জায়গায় ফেঁসে গেছিলো যে আশেপাশে কোনো মেকানিকও ছিল না। এরপর সেখানে অপেক্ষা করতে করতে সন্ধ্যা মতো হয়ে আসতে লাগে আর তারা সেখান থেকে বাকি ভালো টায়ার এর উপর ভর করে আস্তে আস্তে চলে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

তারা সবাই বাস ড্রাইভারের কথা মতো একটি খারাপ টায়ার নিয়ে আস্তে আস্তে চলতে থাকে আর যেতে যেতে রাস্তায় সন্ধ্যাও নেমে আসে। তবে চলতে চলতে পিছনের আরো একটি টায়ার ফেটে যায়। আর এইসব করছিলো ওই পৈশাচিক দানব প্রাণীটি। যাইহোক এরপর তারা বাইরে নেমে দেখে সেই একইরকম জিনিস দিয়ে টায়ার ফাটানো হয়েছে, তারা সবাই একটু ঘাবড়িয়ে যায় যে কি হচ্ছে বিষয়টা। এরপর ড্রাইভার, কোচ স্টুডেন্টসদের গাড়ির ভিতরে চলে যেতে বলে আর কোচ সামনের দিকে যেয়ে দেখতে লাগে বিষয়টা কি হচ্ছে। এরপর সামনে বেশ কিছুদূর যাওয়ার পর ওই পৈশাচিক দানব প্রাণীটি তাকে উঠিয়ে নিয়ে চলে যায়। এরপর সবাই ভয় পেয়ে গাড়ির ভিতরে চলে যায় আর ড্রাইভারও সামনের দিকে যেতেই তাকেও তুলে নিয়ে চলে যায়। এইভাবে একে একে টোটাল ৩ জনকেই তুলে নিয়ে চলে যায় আর স্টুডেন্টসরা একা হয়ে যায়। স্টুডেন্টসরা প্রচন্ড ভয় পেয়ে যায় আর সবাই একসাথে জড়ো হয়ে থাকে। এরপর একজন বাইরে ক্ষেত মতো দেখতে পায় আর ভাবে আশেপাশে নিশ্চই কোনো ফার্ম হাউস আছে তাই বাইরে বেরিয়ে সেখানে যাওয়ার চিন্তা করে কিন্তু অনেকেই রাজি হতে চায় না কারণ ওই দানব বাইরে আছে। এই নিয়ে তাদের মধ্যে একটু ঝগড়া হয় আর ওই সময় সেই দানবটি তাদের গাড়ির বাইরে দিয়ে দেখতে লাগে সবাইকে আর ভয় দেখাতে লাগে। আগের দিন বলেছিলাম যে এই দানব সবাইকে মারে না, চেটে বা গন্ধ শুঁকে যারে পছন্দ মতো হয় তাকেই নিয়ে যায়। যাইহোক এরপর একটা ছেলের দিকে অনেক্ষন ধরে দেখতে লাগে আর ভয় দেখাতে লাগে। একটা মেয়ের হঠাৎ করে কিছু একটা হয়ে যায় অর্থাৎ চোখ ঘোলাটে মতো হয়ে আসে।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

যে মেয়েটি বাসের ভিতরে অজ্ঞান হয়ে গেছিলো সে মূলত স্বপ্ন দেখছিলো আর এটাই দেখছিলো যে আগের মৃত মানুষগুলো তাকে ইশারার মাধ্যমে কিছু সংকেত দিতে চাচ্ছে আর এইটা এমন একটা দানব প্রাণী যে তাকে কোনোভাবেই মারা সম্বভ না কারণ হাজার হাজার বছর ধরে এই প্রাণী বেঁচে আছে আর মানুষের খেয়ে থাকে। এইসব স্বপ্নে দেখার পর বাসের মধ্যে সবাইকে বলে আর শুনে তারা আরো ভয় পেয়ে যায়। এরপর বাসের মধ্যে একটা ছেলে বার বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করে এবং একসময় সেই মেকানিক বাবা আর ছেলের সাথে যোগাযোগ হয় আর তারা তাদের কথা মতো ইস্ট হাইওয়েতে তাদের কাছে যাওয়ার জন্য রাজি হয়। এরপর সেই পৈশাচিক দানব প্রাণীটি পুনরায় তার ভয়ঙ্কর চেহারা নিয়ে বাসের উপরে উঠে সেই ছেলেটিকে টেনে বের করতে যায় আর তখনি একটা মেয়ে সাহসের সাথে একটা লম্বা রড দিয়ে দানবটির চোখ বরাবর মেরে মাথার এপার অপার করে দেয় এবং তখন ছেলেটিকে ছেড়ে দেয়। রড টেনে বের করতে গিয়ে প্রাণীটির মাথার অর্ধেক ফেলে দেয় আর সেখান থেকে উড়ে চলে যায় এবং কিছুক্ষন বাদে তার পুরো বডি বাসের ছাদে এসে পড়ে। তারা সবাই এটা দেখে মনে করে যে দানবটি মারা গেছে। এরপর হঠাৎ করে তার বড়ো পাখনা বাসের ছাদ ভেঙে নিচের দিকে পড়ে আর দেখে সবাই অবাক হয়ে যায়। এরপর সবাই পাখনার কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় একজনকে জাকড়ে ধরে আর তার মাথাটা কেটে নেয়। একটা মেয়ে বাসের ভেঙে যাওয়া ছাদের অংশ থেকে মুখ বের করে দেখতে যায় যে কি করছে সেই দানবটি আর দেখে নিজের মাথা ছিড়ে ফেলে দিয়ে সেই ছেলের মাথাটা ব্যবহার করে। এরপর দানবটি সেখান থেকে আবার উড়ে চলে যায়।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

দানবটি উড়ে চলে যাওয়ার পরে সেখান থেকে সবাই বাইরে বেরিয়ে চলে যাওয়ার চিন্তা করে আর একে একে সবাই বেরিয়ে পড়ে। এরপর তারা বাইরে বেরিয়ে দেখে তাদের মাথার উপরে দানবটি উড়ন্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে আর এইটা দেখে সবাই দৌড়িয়ে আবার বাসের ভিতরে যাওয়ার চিন্তা করে কিন্তু বাসের ভিতরে একটা ছেলে লক করে দেয়। এরপর তারা নিরুপায় হয়ে সবাই দৌড় শুরু করে যে যেদিকে পারে। দানবটি দেখার সাথে সাথে তার সেই অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করে আর কয়েকজনকে মেরেও দেয়। এরপর একটা ছেলের হাতে ছুরি মেরে দেয় আর সেটি সোজা একটি গাছের সাথে গিয়ে আটকে যায়, ফলে ৪ জন মিলেও টেনে ছাড়াতে পারছিলো না আর শেষমেশ দানবটি এসে তাকে নিয়ে চলে যায়। এরপর সেই মেকানিক দুইজন গাড়ি নিয়ে এসে পৌঁছায় আর একটা মেয়েকে দৌড়াতে দেখে। এরপর মেয়েটিকে গাড়িতে বসিয়ে বাসের কাছাকাছি যায় আর সেই দানবটিকে দেখে একপ্রকার অবাক তো হয় কিন্তু মেকানিক তাকে মারার প্ল্যানও করে আসে। এরপর বড়ো রডের তৈরি তীরের মতো দেখতে আর বিদ্যুৎ এর যেসব মোটা তার থাকে তাই দিয়ে দুই দুইবার আঘাত করে কিন্তু কিছুই হয় না।


ছবি: ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশর্ট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে

দানবটি এইসব অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার পরেও সেখান থেকে বেঁচে যায় অর্থাৎ এতে বিন্দু মাত্র কোনোকিছু হয়নি। এরপর দেখা যায় যারা দৌড়ে পালিয়েছিলো তাদের মধ্যে ৩ জন একটি গাড়ি পায় আর সেই গাড়িতে করে সেখান থেকে ভেগে যাওয়ার বুদ্ধি করে কিন্তু গাড়ি স্টার্ট দিতেই দানবটি প্রচন্ড গতিবেগে উড়ে আসতে লাগে তাদের দিকে আর তারাও গাড়ি ফুল স্পিডে চালাচ্ছিল। এরপর দানবটি কাছাকাছি আসতেই ব্রেক চেপে দেয় আর গাড়ি উল্টে গিয়ে ব্লাস্ট হয়ে যায় এতে একজন তো মারা যায় আর মেয়েটিকে আগে থেকেই বাইরে ফেলে দিয়েছিলো আর একজন এর পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে আর দানবটিরও একটি পাখনা, হাত কেটে পড়ে যায়। ফলে আবার পুনরায় ঠিক হওয়ার জন্য তার একজন শিকার চাই আর গন্ধ শুঁকে শুঁকে পেয়ে গেছিলো কিন্তু তাকে যখন ধরতে যায় তখন মেকানিক এসে বড়ো রড তার কপালে মেরে দেয় আর অন্য একটি রড দিয়ে অনেক্ষন ধরে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারতে লাগে এবং মেরে ফেলে। এরপর মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে।


✔ব্যক্তিগত মতামত:

এই মুভিটির দ্বিতীয় পার্ট শুরু হয় ২২ দিনের মাথায় অর্থাৎ দানবটির আগে ২১ দিন প্রথম পার্টে শেষ হয়। পৃথিবীতে এই পৈশাচিক দানবটি প্রতি ২৩ বছর বাদে ২৩ দিনের জন্য আসে আর সেই ২৩ দিন টানা মানুষ বেছে বেছে খেয়ে থাকে। এই দানবটির যদি কোনো অংশ ক্ষতি হতো তাহলে একটি মানুষের শরীরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশের দ্বারা সেইটা পূরণ করতে পারতো। যেমন এই পার্টে দেখা গেলো তার মাথার এক অংশ নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরেও অন্য একটি মানুষের মাথার সাহায্যে আবার পুনরায় সেই চেহারায় ফিরে আসলো। ২৩ দিন তার ছিল ওই রাত শেষ দিন এরপর তার চলে যাওয়ার সময় তাই ওই লাস্ট দিন আরো বেশি ভয়ানক হয়ে ওঠে, কাউকেই আর বাঁচতে দিতে চায় না। বাসের ভিতরে থাকা প্রত্যেক মানুষকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় একপ্রকার। এদিকে মেকানিক এর ছোট ছেলেটিকে মেরে ফেলার ক্ষোভে দানবটিকে মেরে ফেলার জন্য নিজে নিজে অস্ত্র আর মেশিন বানায় যেটির সাহায্যে শেষের দিকে মেরে ফেলে। বাসের ভিতরে মেয়েটি যে স্বপ্ন দেখছিলো তা মূলত প্রথম পর্বে যে ছেলেটিকে মেরে ফেলেছিলো তাকেই দেখতে পেয়েছিলো আর সেই সাবধান করেছিল এইরকমটা তার ভাবনা । এখানে দ্বিতীয় পার্টেও একই লেখক অভিনয় করেছে কিন্তু অভিনয় এর দিক থেকে প্লেয়ার আলাদা ছিল কারণ প্রথম পর্বে তো সবাইকে মেরে ফেলে। তো এই হলো এর কাহিনী।


✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৮/১০


✔মুভির ট্রেইলার লিঙ্ক:


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  
ইংলিশ মুভিগুলো দেখার সময় একটা অসাধারণ অনুভূতি কাজ করে৷ কারণ তাদের মুভিতে ফাইটিং দৃশ্যগুলো আমার কাছে এক কথায় অসাধারণ লাগে। আমি এই মুভির প্রথম পার্ট পড়েছিলাম এবং টেইলার দেখেছিলাম। খুব ভালো লেগেছিলো। আজকে পার্ট-২ এর কাহিনি আরো ভালো লাগলো। ট্রেইলার দেখার সময় কিছু দৃশ্য দেখে এখনি ফুল মুভি দেখতে মন চাচ্ছে।
বাসের মধ্যে সবাই আটকা পড়ার কাহিনী ভালো ছিলো। আমি শুধু ভাবলাম, ঔ পরিস্থিতিতে আমি থাকলে ভয়েই মরে যেতাম। দানবের আক্রমনের হাত থেকে বাঁচার জন্য সবার দৌড়ের দৃশ্য ট্রেইলারে দেখলাম। আমি শুধু চিন্তা করি এখনকার সময়ে এই রকম দানবের আগমন ঘটলে কি একটা অবস্থা হতো। আপনি পুরো কাহিনী অসাধারণ ভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। আমার মুভিটি দেখার জন্য অম্ভব আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। আমার এই টাইপের মুভিগুলো বেশ ভালো লাগে।
দাদা, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। জিপার্স ক্রিপার্স ২ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আসলে আমি প্রথম পার্ট পড়েই আগ্রহী ছিলাম দ্বিতীয় পার্টের জন্য। আরো এমন মুভি রিভিউ চাই দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। 💕

আগের দিন এই মুভিটার কাহিনী পড়েছিলাম আপনার মাধ্যমে।তবে আজ বেশি ভয়ানক ও উত্তেজনা সৃষ্টি করা কাহিনী।যখন মানুষ খাওয়ার কথা পড়ছিলাম তখন গা শিউরে উঠছিল।মনে হয় আজ রাতে এই ভয়ানক কাহিনীর মুন্ডু কাটা আবোল তাবোল স্বপ্ন দেখবো।যেকোনো প্রাণী কোনো খারাপ কাজের বা অশুভ শক্তির সংকেত আগে থেকে টের পায়।এইজন্যই কুকুরটি ডাকছিল।

এরপর মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে।

23 বছর দানবকে মেরে টানিয়ে রাখে কি ভয়াবহ কাহিনী।আসলে মুভিগুলোর কাহিনী ফুটে ওঠে তার মেকআপে।কি অদ্ভুত মেকআপ।সুন্দর রিভিউ পড়ে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।

ভয়ানক হলেও এই মুভিগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। এর আগের পর্বে মুভি রিভিউটা পড়ে আমি ইউটিউব থেকে মুভিটা দেখেছি দেখে খুব ভালো লাগলো। সত্যিই খুব ভয়ানক একটি মুভি ছিল। দ্বিতীয় পর্বটি পড়ে মনে হচ্ছে এটি আরও বেশি ভয়ানক ইন্টারেস্টিং।

এরপর মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে।

এই লেখাটি পড়ে আমি অবাক হয়ে গেলাম ২৩ বছর ধরে দানবের মৃত দেহটা টানিয়ে রেখেছে সত্যি খুব ভয়ানক ব্যাপার। আমি সময় বের করে অবশ্যই এর মুভির দ্বিতীয় পার্টি দেখব। যদিও এই মুভিগুলো দেখতে ভয় লাগে তারপরও এইরকম মুভিগুলো দেখতে খুব ভালো লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর করে মুভি রিভিউ এটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

আগের দিন বলেছিলাম যে এই দানব সবাইকে মারে না, চেটে বা গন্ধ শুঁকে যারে পছন্দ মতো হয় তাকেই নিয়ে যায়।

দাদা আপনার শেয়ার করা মুভি রিভিউ এর পূর্বের পর্ব থেকে আমরা জানতে পেরেছি সেই ভয়ংকর দানবের কথা। যে দানব মানুষের গন্ধ শুঁকে তার পছন্দ মতো মানুষকে নিয়ে যায় এবং মেরে ফেলে। এই দানবটি খুবই ভয়ঙ্কর। এবার এই দ্বিতীয় পর্বে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আসলে এই ভয়ঙ্কর দানব অনেক মানুষের ক্ষতি করেছে। বাসে থাকা সেই ছেলেমেয়েগুলোকে অনেক বিপদের মধ্যে ফেলেছে। সবাই অনেক ভয়ের মধ্যে ও আতঙ্কের মধ্যে সময় কাটিয়েছে। অনেকে আবার নিজেদের প্রাণ হারিয়েছে। তবে অবশেষে মেকানিক বুদ্ধি করে সেই দানবকে মারার চেষ্টা করেছে এবং সফল হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। জিপার্স ক্রিপার্স ২ ( দ্বিতীয় পার্ট ) অনেক সুন্দর একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

মুভিটির নাম "জিপার্স ক্রিপার্স ২"। এই মুভিটির প্রথমটাতে আমি রিভিউ দেওয়ার সময় বলেছিলাম এর আরো পার্ট আছে আর সেই হিসেবে আমি এর দ্বিতীয় পার্ট এর কাহিনী নিয়ে আলোচনা করতে আসলাম।

দাদা আপনার জিপার্স ক্রিপার্স মুভিটির প্রথম পর্বের রিভিউ পড়ে আমার খুবই ভাল লেগেছিলো, তাই আমি তখনই প্রথম পর্বটি দেখেছিলাম।আজকে আবার দ্বিতীয় পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। এই মুভিটি দেখার আবারো ইচ্ছা জাগল। তাই আমি দ্বিতীয় পর্ব দেখবো। আসলে মুভিটি খুবই ভয়াবহ এবং এই মুভিটির কাহিনী গুলো সত্যিই অসাধারণ। বিশেষ করে যখন দানবের ভয়ে তারা গাড়ির ভিতরে যায় এবং ড্রাইভার একটু সাহস করে বেরিয়ে আসলে তাকে ধরে নিয়ে যায়। একে একে তিন জনকে নিয়ে যায় এবং স্টুডেন্টরা খুবই ভয় পায়। কাহিনীগুলো আমার সত্যিই খুবই ভালো লেগেছে। আর এই কাহিনী গুলো পড়েও নিজের ভিতর যেন একটা ভয় কাজ করছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে মুভির রিভিউ করেছেন। আমার খুবই ভালো লেগেছে। আমি মুভিটি অবশ্যই দেখবো। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

মেকানিক এসে বড়ো রড তার কপালে মেরে দেয় আর অন্য একটি রড দিয়ে অনেক্ষন ধরে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারতে লাগে এবং মেরে ফেলে। এরপর মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে।

দাদা আপনি খুবই ভয়ঙ্কর প্রকৃতির একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে দৈত্য দানবের মুভি গুলো অনেকটা ভয়ঙ্কর হয়। এই মুভি গুলো দেখলে মনের মাঝে আলাদা রকমের অনুভূতি তৈরি হয়। একদিকে যেমন ভয় তৈরি হয় অন্যদিকে তেমনি অ্যাডভেঞ্চার তৈরি হয়। এই মুভিটির দানব অনেক ভয়ঙ্কর এটা বোঝাই যাচ্ছে। এর আগেও আপনার এই মুভিটির আরেকটি পর্ব আমরা রিভিউ পড়েছিলাম। এবার দ্বিতীয় পর্ব পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে। অবশেষে সবাই এই দানবদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে । এখানে মেকানিক অনেক বুদ্ধি করে দানবকে ধ্বংস করেছে। তবে মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে এই বিষয়টি আমার কাছে অনেক আশ্চর্যজনক লেগেছে। তবে যাই হোক দাদা অনেক সুন্দর ভাবে এই মুভি রিভিউ করে সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️

দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জিপার্স ক্রিপার্স মুভিটির দ্বিতীয় পার্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। এই মুভিটি থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। বেশ ভয়ংকর মুভি পড়ে মনে হলো। মুভিটির দানবের কাহিনি হওয়ায় বেশ ভয় ভয় লাগছে। এ ধরনের মুভি দেখতে আমার ভয় লাগে। এখানে দেখতে পাচ্ছি কুকুরটি দানবকে ঠিকই চিনতে পেরেছে। দাদা আপনি প্রতিদিন নিত্য নতুন পোস্ট করে যাচ্ছেন। যা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনার পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।ধন্যবাদ।

কি ভয়ংকর মুভি দাদা। আমার তো রিভিউ পড়েই ভয় লাগছে। মনে হচ্ছে খুব অসাধারন এক মুভি এটি। দেখতে হবে। এই ধরনের মুভি গুলা খুব ভালো লাগে আমার কাছে। যদিও বেশির ভাগ দেখা হয় একশন ধর্মি মুভি গুলা।

এরপর মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে।

এটা পড়েই শরীরটা শিউরে উঠলো।গল্পটা পড়ে মনে বেশ ভয়ানক দেখতে সিন গুলো।

  ·  3 years ago (edited)

মুভিটি মনে হচ্ছে বেশ ভয়ঙ্কর একটি মুভি। বেশ আগের একটি মুভি। দানবের এ কাহিনীটি দেখার বেশ আগ্রহ বেড়ে গেছে।

এরপর মৃত দেহটিকে মেকানিক তার ঘরে ২৩ বছর ধরে টানিয়ে রাখে।

এ তথ্যটি বেশ অবাক করা। আমি অবশ্যই সময় বের করে এ মুভিটি দেখবো কারণ এ মুভিটি বেশ ইন্টারেস্টিং লাগছে আমার কাছে। আর আপনি প্রতিনিয়ত আমাদের মাঝে মুভির রিভিউ, রেসিপি ও আর্ট শেয়ার করে যাচ্ছেন। যা দেখে প্রতিনিয়ত আমরা বিনোদন পাচ্ছি,আনন্দ পাচ্ছি,অনেক কিছু শিখতে পারছি। ধন্যবাদ দাদা সুন্দর এই মুভির রিভিউ শেয়ার করার জন্য।পরবর্তী নতুনকিছুর অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া,,,, 🙂🙂

দাদা খুবই চমৎকার ও ভয়ানক একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যদিও প্রথম পর্ব সময়ের অভাবে পড়া হয়নি কিন্তু দ্বিতীয় পর্ব পড়ে বোঝা গেল মুভিটি অনেক ভয়ঙ্কর ছিল। আপনার মুভি রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে আমার একটা মুভি দেখা হয়ে গেল খুব অল্পসময়ের মধ্যে। আপনার মুভি রিভিউ ওই মানুষকে দৈত্যের কাহিনী পড়ে শরীর একেবারে শিউরে উঠে। অবশ্যই সময় করে মুভিটি দেখে নেব। মনে হচ্ছে দেখতে খুবই ভাল লাগবে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এত চমৎকার ও ভয়ানক একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

আর ওখানের একজনের ছেলে তার পাশেই অবস্থিত ভুট্টা খেতে কাক তাড়ানোর জন্য কিছু লাঠির মাথায় মানুষের মতো দেখতে তৈরি করে বেঁধে রাখে।

দাদা আমাদের এলাকায় এটিকে কাকতাড়ুয়া বলে। যাইহোক দাদা আপনার এই মুভি রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে খুবই ভয়ঙ্কর একটা মুভি দেখে ফেললাম, যদিও আমি এরকম ভয়ঙ্কর মুভি দেখতে খুবই ভয় পাই। কিন্তু যতই পড়ছি ততই শরীরের পশম দাঁড়িয়ে যাচ্ছে তার পরও আগ্রহ রয়েছে শেষ পর্যন্ত কি হয় এজন্য পুরো রিভিউটি সাহস করে পড়ে ফেললাম। খুবই চমৎকার ভাবে আপনি পুরো মুভিটি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে শেয়ার করেছেন যা পড়ে আসলে দাদা মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত ভয়ানক একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য।

  ·  3 years ago (edited)

ধন্যবাদ দাদা জিপার্স ক্রিপার্স মুভিটির দ্বিতীয় পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। প্রথম পর্বটি পড়ে আমার কাছে বেশ ভালো ,ভয় এবং মজা লেগেছিল। দ্বিতীয় পর্ব পড়ে ও বেশ ভালো লেগেছে। ছবিটার ভিতর অনেক ভয়ানক ভয়ানক কাহিনী আছে , যা দেখে সত্যিই খুব ভয় লাগছে এবং দেখার আগ্রহ আরো দ্বিগুন বেড়ে গেছে। বেশ মজার কাহিনী দাদা। মুভিটি অবশ্যই আমি দেখব। আপনার ব্যক্তিগত মতামত বেশ ভালো লেগেছে ☺️☺️। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা জিপার্স ক্রিপার্স মুভিটির দ্বিতীয় পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। অপেক্ষায় রইলাম নতুন এবং আকর্ষণীয় অন্য কোন মুভির রিভিউর জন্য। ☺️☺️

দাদা মনে হয় মুভিটি অনেক ভয়ংকর ময়।আপনি খুব সুন্দর করে মুভিটি দ্বিতীয় পর্ব উপস্থাপনা করছেন।তবে দাদা আমি আজকে ডাইনলোড দিয়ে রাতে দেখবে।কারন আপনি অনেক চমৎকার করে মুভিটি রিভিউ করছেন।তবে দাদা মুভিটি অনেক ভয়ংকরী। অনেক ধন্যবাদ দাদা।এতে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

দাদা এই মুভিটি আমি অনেক আগেই দেখেছি। হলিউড মুভি গুলোর একটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কাহিনীর বৈচিত্র্যতা। হরেক রকম বৈচিত্র্যময় কাহিনী নিয়ে তাদের সিনেমা গুলো তৈরি হয়। এই সিনেমাটির কাহিনী প্রায় ভুলে গিয়েছিলাম। আপনার রিভিউ পড়ে আবার সব চোখের সামনে ভেসে উঠলো। আপনার রিভিউ এর একটি বড় বৈশিষ্ট্য হলো আপনি সবকিছু বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করেন। প্রায় প্রত্যেকটি খুঁটিনাটি। এত বড় মুভি রিভিউ আমি সচরাচর কাউকে লিখতে দেখি না। এককথায় যারা সিনেমাটি দেখেনি তারাও আপনার কাহিনী পড়ে চোখের সামনে সিনেমাটি দেখতে পাওয়ার অনুভূতি পাবে। ধন্যবাদ সুন্দর এই মুভি রিভিউটি ভাগ করে নেয়ার জন্য।❤️❤️👍

পোষ্য কুকুরটি ডাকতে লাগে একভাবে কারণ সে বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলো

এটা কিন্তু বাস্তবেও সত্য দাদা। আমাদের আশেপাশে যদি খারাপ আত্মা বা জীন ভূত এগুলো থাকে আমরা বুঝতে না পারলেও পশুপাখিরা কিন্তু ঠিকই বুঝতে পারে। যেমনটা মুভির কুকুরটা দানবকে দেখে চিনে ফেলেছিল। জিপার্স ক্রিপার্স মুভিটা আমার দেখা হয়নি। তবে বেশ সুন্দর কাহিনী সম্বলিত হরর মুভি মনে হচ্ছে। দানবের ২৩ দিনের জন্য পৃথিবীতে ফিরে আসা বিষয়টি বেশ ইন্টারেসটিং। অনেক সুন্দর রিভিউ করেছেন মুভিটার।

দেখা হয়নি । সাথে সাথে সার্চ দিলাম ইউটিউবে। পেয়ে গেলাম ১ ঘন্টা ৪৪ মিনিট ২২ সেকেন্ড এর মুভি টি। দারুন একটা মুভির রিভিউ দিয়েছেন। কিছুটা দেখে নিয়েছি। বাকিটুকু রাতে দেখবো আশাকরি। প্রাথমিক অবস্থায় ছেলেটি কাকতাড়ুয়া বাধঁতে থাকা অবস্থায় দেখে কাক কাকতাড়ুয়ার বেশে দানব টি। কুকুর যদিও আগে থেকেই সব টের পায়। সে কারনেই ডাকতে থাকে।ধন্যবাদ দাদা মুভিটি শেয়ার করার জন্য।

ছবিগুলো দেখেই মনে হচ্ছে বেশ ভয়ংকর মুভি।২৩ দিন মানুষ বেছে খাই,কি সাংঘাতিক ভয়ংকর মুভি।সুযোগ পেলে দেখবো।ধন্যবাদ।

হলিউড মুভি গুলো দেখতে সত্যিই খুব ভালো লাগে। অন্যরকম কাহিনী হয় মুভিগুলোর।বলা যায় বেশ ইন্টারেস্টিং।জিপার্স ক্রীপার্স মুভিটির প্রথম পর্ব টাও আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এখন দ্বিতীয় পর্ব টাও দেখছি অনেক বেশি ইন্টারেস্টিং। দাদাভাই আপনার প্রতিটি মুভি রিভিউ পড়তে খুব ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে লিখেন আপনি। পড়তে পড়তে মনে হয় যে বাস্তব মুভি চলছে আমার সামনে। ধন্যবাদ দাদা ভাই এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। এবং পরবর্তীতে এমন অসাধারণ মুভি রিভিউ পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম 🥰❣️।