লাউ দিয়ে রুই মাছের সুস্বাদু রেসিপি

in hive-129948 •  10 months ago 
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে আমি একটা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করে নেবো। এই রেসিপিটা করেছিলাম কিছুদিন আগে আর এইটা ছিল লাউয়ের রেসিপি। লাউ দিয়ে রুই মাছের রেসিপি খেতে অনেক মজাদার হয়ে থাকে। লাউ সবজি হিসেবে ভালো একটা সবজি, বিশেষ করে তরকারিতে খেতে বেশি ভালো লাগে। লাউ ভাজায় খাওয়া যায় আর ভালোও লাগে, কিন্তু আমার কাছে লাউটা ঝোল তরকারিতে অনেক বেশি ভালো লাগে মাছের সাথে। লাউ আরো একটা পদ্ধতিতে ভালো লাগে আর সেটা হলো ঘন্ট, সেটা নিরামিষ হোক বা চিংড়ি দিয়ে হোক।

আমি এই লাউ ঘন্ট রেসিপিটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কাঁকড়া দিয়ে খেয়েছি, দারুন লাগে। লাউ একটা ঠান্ডা জাতীয় তরকারি আর এটা শীতকালীন সবজি হলেও যেন এখনকার সময়ের থেকে গরমের সময়ে খেয়ে ভালো তৃপ্তি পাওয়া যায়। এইসব সবজি পেট পরিষ্কার রাখার জন্য উত্তম, এছাড়া ওজন কমানো থেকে শুরু করে ত্বকের ক্ষেত্রেও অনেক কার্যকারী। এইসব সবজিতে আছে এইরকম নানান পুষ্টিগুণ, যা শরীরের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়। যাইহোক, রুই মাছ দিয়ে লাউয়ের এই ঝোল রেসিপিটা খেতে অনেক মজার ছিল, আর রুই মাছ থাকলে সেটা স্বাদ না হয়ে যাবে বা কোথায়। এখন রেসিপিটার মূল উপকরণের দিকে চলে যাবো।


☫প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☫

❦উপকরণ
পরিমাণ❦
রুই মাছ
৫০০ গ্রাম
লাউ
১ টি
আলু
৩ টি
পেঁয়াজ
১ টি
কাঁচা লঙ্কা
৫ টি
গোটা জিরা
২ চামচ
সরিষার তেল
পরিমাণমতো
লবন
৫ চামচ
হলুদ
৫ চামচ
জিরা গুঁড়ো
২ চামচ


লাউ, আলু, পেঁয়াজ


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


✦এখন রেসিপিটা যেভাবে প্রস্তুত করলাম---


❂প্রস্তুত প্রণালী:❂


➤কেটে রাখা রুই মাছের পিসগুলোকে জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম। এরপর লাউয়ের খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে পিস পিস করে ধুয়ে রেখেছিলাম।

➤আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে পিস করে ধুয়ে রেখেছিলাম। এরপর পেঁয়াজ এর খোসা ছালিয়ে কেটে কুচি করে রেখেছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে ধুয়ে রেখেছিলাম।

➤ধুয়ে রাখা রুই মাছের পিসগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং প্রত্যেক পিসের গায়ে ভালোভাবে মিক্স করে নিয়েছিলাম।

➤কড়াইতে তেল দিয়ে মাছের পিসগুলো এক এক করে ছেড়ে দিয়েছিলাম এবং ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।

➤এরপর তাতে আরেকটু তেল দিয়ে আলুর পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ভালো করে ভাজা সম্পন্ন হয়ে আসলে তুলে নিয়েছিলাম।

➤আলুর পরে কড়াইতে একইভাবে লাউয়ের পিসগুলো দিয়ে ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।

➤কড়াইতে আরেকবার তেল দিয়ে গোটা জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভেজে রাখা লাউয়ের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤লাউ দেওয়ার পরে তাতে আলুর ভাজা পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং সাথে পেঁয়াজ কুচি দিয়েছিলাম।

➤পেঁয়াজ দেওয়ার পরে তাতে কাঁচা লঙ্কা দিয়েছিলাম এবং পরে তাতে স্বাদ মতো লবন আর হলুদ গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤সবজির সাথে মশলা ভালোভাবে মিক্স করে নেওয়ার পরে তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤জল দেওয়ার পরে সবজি ভালোভাবে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম সেদ্ধ করার জন্য।

➤সেদ্ধ হয়ে আসলে পরে তাতে ভেজে রাখা মাছের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর মাছগুলো তরকারিতে মিশিয়ে দিয়ে আরো কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম ভালোভাবে হয়ে আসার জন্য।

➤তরকারিটা পুরোপুরি হয়ে আসলে জ্বাল নিভিয়ে তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে তরকারিটা পরিবেশনের জন্য একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।


রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

লাউ আমার কাছেও ঝোল করে খেতে ভালো লাগে। শীতকালে লাউয়ের তারকারি খেতেও মজা হয়। আপনি রুই মাছের কম্বিনেশন এ মজাদার করে রান্না করেছেন দেখছি। খেতেও নিশ্চয় মজা হয়েছিল দাদা

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

ভাইয়া লাউ একটা ঠান্ডা সবজি।সত্যি লাউ দিয়ে এভাবে মাছ রান্না করলে অনেক ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝে রান্না করি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

লাউ সবজি আমার অনেক প্রিয়। সামনে গরম আসছে এই সময় লাউ খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি অধিকাংশ সময় কাঁকড়া দিয়ে খেয়েছেন। কাকড়া দিয়ে কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি, তবে রুই মাছ দিয়ে অনেকবার রান্না করে খেয়েছি। গুলো সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

দাদা আপনি লাউ দিয়ে রুই মাছের সুস্বাদু একটা রেসিপি তৈরি করেছেন আজকে, যেটা দেখে অনেক লোভনীয় লাগতেছে। লাউ যদি চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করা হয় তাহলেই বেশিরভাগ মানুষেরই খেতে ভালো লাগে। রুই মাছ দিয়ে রান্না করা লাউ অনেকবার খাওয়া হয়েছে আমার। আর এভাবেও কিন্তু অনেক ভালো লাগে খেতে। কাঁকড়া দিয়ে কখনো লাউয়ের রেসিপি আমার খাওয়া হয়নি দাদা, যার কারণে আপনি এই কথাটা বলার কারণে আমার কাছে রেসিপি টা ইউনিক লেগেছে। এবং কি লাউ ভাজা ও খাওয়া হয়নি। রুই মাছ দিয়ে আসলেই অনেক ভালো লাগে এটার স্বাদ। রুই মাছ দিয়ে যেকোনো রেসিপি তৈরি করলে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। লাউয়ের উপকারিতা যে এত বেশি এটা একেবারে জানতামই না দাদা। লাউ এর উপকারিতা সম্পর্কে অনেক ধারণা নিতে পেরেছি দাদা। শীতের সময়ে কিন্তু এই লাউটা সবাই খেয়ে থাকে। ধন্যবাদ দাদা সুন্দর করে রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।

লাউ খেত আমিও বেশ পছন্দ করি তা মাছ দিয়ে হোক বা নিরামিষ। রুই মাছ দিয়ে লাউ রান্না করলে খেতে বেশ মজা হয়।লাউ অনেকভাবেই খাওয়া হয়েছে,তবে কাঁকড়া দিয়ে কখনও খাওয়া হয়নি। তবে আপনি বেশ কম মশলা দিয়ে লাউ রুই মাছের রেসিপিটি তৈরি করেছেন। এই শীতে লাউ এর সাথে অল্প কিছু ধনেপাতা স্বাদ দ্বিগুন করে দেয় তরকারীর। ধন্যবাদ দাদা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনি আজকে আমার খুবই পছন্দের একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। যেটা দেখে কোনরকম লোভ সামলাতে পারছি না। ইচ্ছে করছে এখনই তুলে নিয়ে খেয়ে ফেলি। লাউ যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন, খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করা লাউ খেতে আমি সবথেকে বেশি পছন্দ করি। চিংড়ি মাছ দিয়ে যদি লাউ এর রেসিপি তৈরি করা হয়, তাহলে সেটা আমি মনে করি একটু বেশি সুস্বাদু হয়। তবে রুই মাছ দিয়ে তৈরি করলেও অনেক সুস্বাদু হয়। লাউ এর ঘন্ট রেসিপি টা আমার ভালো লাগে। যারা কখনো রুই মাছ দিয়ে লাউ রান্না করেনি, তারা কিন্তু চাইলে আপনার উপস্থাপনা দেখে এই মজাদার রেসিপিটা তৈরি করে নিতে পারবে। দু একবার খাওয়া হয়েছিল রুই মাছ দিয়ে রান্না করা লাউ। সত্যি দাদা স্বাদটা একেবারে অসাধারণ। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আবার ত্বকের ক্ষেত্রেও লাউ বেশ উপকারী এটা জানতামই না আগে। আপনার কাছ থেকেই আজকে জানতে পারলাম দাদা।

লাউ সবজিটি আমারও বেশ পছন্দের। ঠান্ডা ঠান্ডা খেতে বেশ ভালোই লাগে।। বেশিরভাগ চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করে খেয়েছি। রুই মাছ দিয়ে এভাবে রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। খুব শীঘ্রই এভাবে একদিন তৈরি করে দেখব। মজাদার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।দাদা।

দাদা লাউ আমার ভীষণ পছন্দের একটি সবজি। লাউ অবশ্যই একটি ঠান্ডা জাতীয় সবজি। তবে আমাদের বাসায় সবসময় লাউয়ের ঝোল রান্না করা হয় চিংড়ি মাছ দিয়ে। তাছাড়া লাউয়ের ভর্তা খেতেও দারুণ লাগে। লাউ শীতকাল এবং গরমকালেও খেতে খুব ভালো লাগে। লাউয়ের ছোলা ভাজি বেশ কয়েকবার খেয়েছিলাম। গরম গরম ভাত কিংবা রুটি দিয়ে লাউয়ের ছোলা ভাজি খাওয়ার মজাই আলাদা। এককথায় বলতে গেলে লাউয়ের কিছুই ফেলতে হয় না। একেবারে সব অংশ খাওয়া যায়। যাইহোক লাউ দিয়ে রুই মাছের রেসিপিটা দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে দাদা। রুই মাছ দিয়ে লাউ রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। তাই ভাবলাম এই রেসিপিটা বাসায় ট্রাই করতে হবে। রেসিপির কালারটা চমৎকার এসেছে দাদা। সব মিলিয়ে রেসিপিটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

Posted using SteemPro Mobile

দাদা আপনি প্রত্যেক সময়ের মতো অনেক সুন্দর এবং মজাদার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লেগেছে। আমি কখনো লাউ এবং আলু রুই মাছ দিয়ে এভাবে একসাথে রান্না করিনি। কিন্তু শুধুমাত্র লাউ আর রুই মাস অনেকবার রান্না করা হয়েছে। আর রেসিপিটা সত্যি অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে এভাবে রান্না করলে। এরকম ভাবে সবকিছু যদি ভাজা করে তারপরে রান্না করা হয়, তাহলে সেগুলো খাওয়ার মধ্যে আলাদা একটা টেস্ট থাকে। আমি কিন্তু এমনিতে মাছ ভাজা করে থাকি, কখনো এগুলো একসাথে ভাজা করে রান্না করিনি। দাদা আপনার কাছ থেকে আজকে এই রেসিপিটা তৈরি শিখে নিতে পেরে আমার কাছে ভালো লেগেছে। আমি অবশ্যই চেষ্টা করব এরকম পদ্ধতিতে রেসিপিটা তৈরি করার। আশা করছি এই রেসিপিটা তৈরি করলে আমার কাছেও খেতে খুব ভালো লাগবে। লাউ যে আমাদের শরীরের জন্য এত বেশি উপকারী, এটা জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো দাদা। লাউয়ের কয়েকটা উপকারীতার কথা শুনেছিলাম, তবে এতগুলো শুনিনি।

লাউ একটি ঠান্ডা জাতীয় সবজি তাই আমারও খুবই ভালো লাগে লাউ খেতে।তবে বেশিরভাগ সময়ই চিংড়ি দিয়ে খাওয়া হয়, বড় মাছের সঙ্গে কম খাই।এইবার আপনার রেসিপি দেখেই খেতে মন চাইছে।আশা করি এভাবে ট্রাই করে দেখবো পরবর্তী কোনোদিন,যাইহোক খুবই স্বাদের হয়েছিল রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।ধন্যবাদ দাদা।

লাউ খুবই পুষ্টিকর একটি সবজি। লাউ কম বেশি সবাই পছন্দ করে। আমি নিজ থেকেও লাউ খেতে খুবই ভালোবাসি। আমি লাউ মাছ ছাড়া বা মাছ সহ অনেক ভাবে খেয়েছি। লাউ মূলত আলুর মতই একটি সবজি। অনেক ভাবেই রান্না করা যায়। আপনার রেসিপির লাউটা কচি ছোট সাইজ দেখলাম। যার কারনে লাউ কাটার পরে বিচি দেখা যাচ্ছে না। আর লাউ কচি হলে তারাতারি সিদ্ধ হয়ে যায়। লাউ যে কোন মাছের সাথে খাওয়া যায় তবে চিংড়ি হলে খাপে খাপ মিলে যায়। রুই মাছ দিয়েও খেতে দারুন লাগে। যেমনটা আপনি করলেন। লাউয়ের সাথে আলুও দিয়েছেন দেখলাম। সব কিছুর সমন্বয়ে রেসিপিটা দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ।

আমাদের বাসায় সব থেকে রুই মাছটি বেশি খাওয়া হয়। দাদা আপনি লাউ দিয়ে রান্না করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিলো। লাউ দিয়ে অনেক বার খাওয়া হয়েছে। এভাবে খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

লাউ সবারই অনেক প্রিয় সবজি। আর লাউ পেট ঠান্ডা রাখে। এজন্য লাউ খেতে সবাই অনেক পছন্দ করে। লাভ সবজি লাউ ঘন্ট, কিংবা লাউ ভাজা সবকিছু খেতে ভালো লাগে। চিংড়ি মাছের সাথে লাউ রান্না করলেও খেতে অনেক ভালো লাগে। এছাড়া যে কোন মাছ দিয়ে রান্না করলেও খেতে বেশ মজার হয়। আমরা বাঙালিরা লাউ দিয়ে মাছ রান্না করে গরম ভাতের সাথে খেতে অনেক পছন্দ করি। আর লাউ তরকারিটা একটু ঠান্ডা ঠান্ডা হলে খেতে বেশি মজার হয়। কাঁকড়া দিয়ে কখনো লাউ খাওয়া হয়নি। এমনকি কাঁকড়া খাওয়ার সুযোগ এখনো হয়ে ওঠেনি। তবে আপনার লেখাগুলো পড়ে মাঝে মাঝে আমার কাঁকড়া খেতে ইচ্ছা করে দাদা। এত সুন্দর করে আপনি লাউ আর মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে দাদা । এছাড়া লাউ পুষ্টিগুনে পরিপূর্ণ। পেট ঠান্ডা রাখার জন্য লাউ খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।