হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির দ্বিতীয় সিজন এর অষ্টম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের অষ্টম পর্বের নাম হলো "ক্যারি অন"। গত পর্বের শেষ মুহূর্ত দেখেছিলাম যে একটা ডিজে পার্টিতে কিছু শয়তান লোকজন আগুন ধরিয়ে দেয় এবং পরে সেখানে একটা ব্লাস্ট হয় আর তাতে অনেকে আহত হয়, আর 'টি জে' এর কি অবস্থা সেটা অবগত রয়েছে সবার কাছে। আজকের পর্বে কি কাহিনী হয় দেখা যাক।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
☬মূল কাহিনী:☬
সেই ডিজে পার্টিতে আগুন লাগার পরে পুলিশ কর্মীরা আর ফায়ার সার্ভিস এর লোকজন গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে আর অন্যদিকে পুলিশের লোকজন যত জনকে পেরেছে তাদের উদ্ধার করে বাঁচানোর চেষ্টা করেছে। যারা স্বাভাবিক ভাবে বেরতে পেরেছে তারা তো ঠিক আছে কিন্তু অনেকে গুরুতর আহত হয় যাদের সবাইকে চিকিৎসার জন্য হসপিটালে নিয়ে যায় আর পারভীন হসপিটালে সেখানে তার অন্যান্য সহযোগিদের সাথে হাত মিলিয়ে চিকিৎসা করতে লাগে। এদিকে এই ঘটনা নিয়ে তো অলিভ এর মনে শোকের ছায়া নেমে আসে আর ভীষণভাবে শক খায় মনের দিক থেকে, তার বাবা জোশ, মা এথেনা তাকে সবকিছু মেনে নিয়ে শান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করে। পরেরদিন সকালে পুলিশের লোকজন অর্থাৎ মেলিসা ঘটনাস্থলে যায় এবং আগুন সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে আনার পরে ভিতরে যারা নিহত হয়েছিল তাদের মধ্যে সবাইকে ফাইন্ড আউট করার চেষ্টা করে কিন্তু তা একপ্রকার প্রায় অসম্ভব ছিল কারণ সবার চেহারা, শরীর পুড়ে একদম যাচ্ছেনাই তাই হয়ে গেছিলো। তবে মেলিসা মূলত টি-জে কে খুঁজছিলো এবং একজনকে ভিতর থেকে বের করে আনে। তবে সেই লোকটাও পুড়ে যায় আর তার হাতে একটা লকেট জাতীয় কিছু ছিল যেটা অলিভ দিয়েছিলো , আর এটা দেখেই মেলিসা ফাইন্ড আউট করে যে ওটা 'টি -জে ছিল। আর এই খবরটা মেলিসা বাড়িতে এসে অলিভ সহ তার পরিবারের সবাইকে জানায় আর অলিভ এই বিষয়টা শুনে আরো মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে।
সাইমন নামে একজন লোক জোশদের বাড়িতে যায় এবং সেখানে জোশের সাথে এই ঘটনা নিয়ে কথা বলতে লাগে এবং এক সময় সে ওয়াশরুমে যেতে চায়। এই সাইমন লোকটা ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে জোশের পাশের রুমের দেওয়ালে কিছু লেখা আর কিছু লোকের ছবি মানে ৮২৮ এর প্যাসেঞ্জারের ছবি ক্যামেরা দিয়ে তুলে নেয় লুকিয়ে। এরপর অলিভ আর 'টি জে' মিলে একসময় লাইব্রেরি থেকে কিছু বই নিয়ে এসেছিলো এবং সেখানে অনেক প্রাচীন কিছু আর অদ্ভুত কিছু বিষয়ও ছিল। জোশ এই বইটা খুলে দেখতেই বইয়ের এক পাতায় দেখতে পায় যে এই ডিজে পার্টি বা নাইট ক্লাব এর দুর্ঘটনায় যখন ভিতরে আগুন লাগে তখন জোশ তার মেয়ে অলিভকে কোলে করে যেভাবে নিয়ে আসছিলো একদম হুবহু সেইরকম দৃশ্য বইয়ের পাতায় ছবি আকারে ছবি আঁকানো আছে। জোশ এই দৃশ্যটা সেই রাতের সাথে মিলিয়ে দেখে একটু বিস্মিত হয় যে হুবুহু এইরকম কিভাবে মিলতে পারে। এরপর জোশ এই বইটা নিয়ে অলিভ এর কাছে যায় কিন্তু অলিভ এর সাথে কথা বলতে গেলে সে রেগে যায় অর্থাৎ যে কেউ কথা বললে সে বদ-মেজাজে কথা বলছে, আর এইটা মানসিক অবস্থা খারাপ থাকলে এইরকমই হয়ে থাকে। যাইহোক এদিকে যে নাইটক্লাবে আগুন লেগেছিলো সেখানের সেই ঘটনায় যারা মারা গিয়েছিলো অর্থাৎ সবাইতো ৮২৮ ফ্লাইট এরই যাত্রী ছিল তাই তাদের প্রতি সম্মান জানাতে সবাই ফুল নিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিতে যায়। এদিকে মেলিসা আর তার একজন সহকর্মী একটা বার এ যায় যেখানে আবার রামিরেজ রেগুলার গিয়ে ড্রিংকও করে, মেলিসা তার সহকর্মীকে ভিতরে পাঠিয়ে দেয় আর মেলিসাকে দেখা যায় গাড়িতে বসে বারের কিছু ছবি তুলতে।
মেলিসা আসলে বারের ওখানে বেরিয়ে আসা কিছু লোকজনের ছবি তুলেছিল আর এটা করেছিল কারণ মেলিসার সন্দেহ ছিল ক্রিমিনাল এদের মধ্যে থেকে হবে। এরপর মেলিসা অফিসে ফিরে যায় এবং তার সহকর্মীর সাথে বসে তাদের ডাটাবেস এর সাথে তাদের চেহারা স্ক্যান করে দেখছিলো যে কোনো ক্রিমিনাল রিপোর্ট আছে কিনা এবং সেখানে সবারই ক্রিমিনাল রেকর্ড ম্যাচ করে যায় আর তার মধ্যে ছিল ওই বারের মালিকের ভাই। এরপর মেলিসা সবগুলো বিষয় একসাথে মিলিয়ে আলোচনা করে জজ এর কাছে ফোন করে এবং একটা উপকার চায়, কিন্তু উপকারটা কি চেয়েছিলো সেটাও একটা রহস্যের মতো থেকে গেলো কারণ সেটা এই মুহূর্তে দেখায়নি। এরপর মেলিসা একা সেই বারে যায় এবং সেখানে ওই বারের মালিকের সাথে কথা বলে কিন্তু লোকটিও কথা বলার সময় ভয়ে ভয়ে ছিল কারণ জানে যে মেলিসা একজন ডিটেক্টিভ। এরপর মেলিসা অল্প কিছু কথা বলার মাঝে একটা ছোট ডিভাইস তার টেবিলের নিচে লাগিয়ে দিয়ে যায় যাতে সেখানে যখন যে কথাগুলো হবে সেগুলো অনায়াসে জানতে পারে। এদিকে জোশ আর অলিভ এক সময় বৌদ্ধ এর মূর্তির সামনে বসে টি জে এর ব্যাপারে তাদের দুজনের মনের কথা দুইজন দুইজনের কাছে শেয়ার করে আর মনটাকে হালকা করার চেষ্টা করে ।
জোশ আর অলিভ যখন সেখান থেকে বেরিয়ে আসছিলো তখন সে একসাথে অনেকগুলো পুরুষের কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছিলো। আর এইটা নিয়ে জোশ উদ্বিগ্ন ছিল খুব। আর এই শব্দগুলো তার মনে হচ্ছিলো যে এখানে কোথাও এক জায়গা থেকে আসছে। এরপর সেইটা খোঁজার তালে লেগে পড়ে তারা দুইজন। খুঁজতে খুঁজতে তারা দুইজন নিচে একটা সাবওয়ে মতো জায়গা আছে সেখানে যায় আর নিচে জায়গাটাও বহুদিন ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে ছিল সেইটা তাদের মনে হলো। এখানে নিচে নেমে শব্দগুলো যেন আরো বেশি জোরে শুনতে পায়, এরপর তারা আরেকটা বন্ধ দরজা দেখতে পায় এবং সেটা খোলার চেষ্টা করে, তারা অনেক্ষন চেষ্টা করার পর না পেরে উঠলে একটা রড দিয়ে খোলার চেষ্টা করে, আর এই দরজাটা অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যায় ধরে ছেড়ে দিলেই, ফলে একটু রিস্কও ছিল অন্ধকার জায়গায়। এরপর তারা দুইজন চেষ্টা চালিয়ে কিছুটা খুলতে পারে আর সেখান দিয়ে ভিতরে যাওয়ার চেষ্টা করে। এরপর সেখানে আরো যেন বেশি শব্দ আসতে লাগে আর একজন লোকের কাতরানোর শব্দও আসতে লাগে।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
আজকের পর্বটিতে এই নাইটক্লাব এর দুর্ঘটনার বিষয়গুলো নিয়ে কেটে গেলো। এখানে সেই জ্বলন্ত আগুনে যে জেক হাত দিয়ে একজনকে বাঁচিয়েছিলো অর্থাৎ বেথানিকে, সেখানে তার হাত অনেকটা জ্বলে যায়, আর তার এইটা নিয়ে তেমন কোনো সমস্যাই হচ্ছিলো না এমনভাবে চলাফেরা করছিলো। কিন্তু একসময় গিয়ে যন্ত্রনা অনুভব করে আর হসপিটালে পারভীনের কাছে গিয়ে চিকিৎসাধীন থাকে কিছুদিন। যেভাবে জ্বলেছে তাতে রিকোভারি হতে বেশ টাইম লাগবে সেটাও জানায় পারভীন। আর এখানে জোশ আসলে যে বইটা নিয়ে দেখছিলো সেটা ছিল আল জুরাস ড্রয়িং এর একটা বই, এই বইয়ে আসলে এমন কিছু ড্রয়িং আছে যেগুলো তাদের বাস্তবে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনার সাথে মিলে যাচ্ছে আর যেসব বিষয়গুলো তাদের কাছে রহস্যময় ছিল সেগুলোর রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য এই বইটা নিয়ে এসেছিলো। আর এদিকে যে বলছিলাম একটা বন্ধ কামরায় যেটা কিছুটা সাবওয়ে মতো ছিল সেখানে আসলে তারা টি জে কে ঘায়েল অবস্থায় পায় আর তাকে দেখে অলিভ যেন জীবন ফিরে পেলো এইরকম অবস্থা। এরপর তারা দুইজন টি জে কে নিয়ে হসপিটালে যায় আর সেখানে তাকে চিকিৎসার পুরোপুরি ব্যবস্থা করে দেয়।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৯.৩/১০
☬ম্যানিফেস্ট সিজন ২ এর ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
দাদা আজকে রিভিউটি আপনি খুবই সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আসলে আপনার রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগে। গত পর্বে দেখেছিলাম নিয়ে নাইট ক্লাবে একটি দুর্ঘটনা ঘটে। আর এই দুর্ঘটনায় অনেকেই আহত হয়। সেখানে জ্বলন্ত আগুনে জেক হাত দিয়ে একজনকে বাঁচিয়েছিলো। সেখানে তার হাত অনেকটা জ্বলে যায়। আর তাতে জেক এর তেমন কোনো সমস্যাই হচ্ছিলো না। এমনভাবে চলাফেরা করছিলো।কিছু সময় পর যন্ত্রণার অনুভব হয়।তাই হসপিটালে পারভীনের কাছে গিয়ে চিকিৎসাধীন থাকে কিছুদিন।এই দুর্ঘটনায় আরো অনেক বড় ক্ষতি হতে পারতো। যাই হোক আজকের পর্বটি পড়ে ভাল লাগল। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। দেখে আগামী পর্বে আমাদের সামনে কোন রহস্য বেড় হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুব দ্রুত আমিও রিভিউ দেওয়া শুরু করবো। ম্যানিফেস্ট ওয়েব সিরিজ আমার খুব পছন্দের একটা netflix সিরিজ। খুব বেশি একটা সময় না পেলেও মাঝেমধ্যে দুই একটা এপিসোড দেখার চেষ্টা করি। তোমার রিভিউটা বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে। মোটামুটি কেউ যদি তোমার এই পোস্ট পড়ে সিরিজ দেখা শুরু করে, তাহলে সে অতি দ্রুত কাহিনী বুঝতে পারবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যাক শেষে এসে আপনার মতামত পড়ে কিছুটা শান্তি লাগলো। তা না হলে পুরো কাহিনী পড়ছিলাম আর খুবই খারাপ লাগছিল টি জের জন্য। টি জে যে অবশেষে মারা যায়নি অন্ধকার ঘরে আটকা আছে জেনে খুব ভালো লাগলো। মেলিসা টি জে কে দেখে প্রাণ ফিরে পেল তা না হলে তো খুবই আপসেট হয়ে গিয়েছিল টি জের মৃত্যুতে। সাইমন নামের যে লোকটা জোসদের বাড়িতে এসেছিল এবং কিছু ছবির তুলে নিয়ে গেল এই লোকের কাহিনী কিছু বুঝতে পারলাম না। এখনো মনে হয় এই লোকের কাহিনী শুরু করেনি। এই লোককে নিয়ে নিশ্চয়ই পরবর্তীতে নতুন রহস্য শুরু হবে। মেলিসা বারে গিয়ে যে লোক গুলো ছবি তুলল এরাই কি ডিজে পার্টিতে আগুন লাগিয়েছিল? তাছাড়া মেলিসা ডিজে পার্টি থেকে যে লোকের লাশ বের করে আনলো অলিভের লকেট হাতে অবস্থায় সেই লোকটাকে? কিছু জানা গিয়েছে? যাইহোক আজকের পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। গত পর্ব পড়ে ভাবছিলাম টি জে কি মারা গেল নাকি। খুব দ্রুতই দেখিয়েছে টি জে জীবিত আছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এরা কীনা সেটা এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে মেলিসার সন্দেহ যে এদের হাত থাকতে পারে, তাই এদের ছবিগুলো নিয়ে ক্রিমিনাল ডাটা বেস এ ক্রিমিনাল রেকর্ড চেক করছিলো।
ওটা তো তারা চিনতে পারিনি, কারন মুখ আগুনে পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। মনে হয় টি জে এর সাথে কারো হাতাপাই এর সময় তার হাতে লোকেট চলে গিয়েছিলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া মেনি ফেস্টে সিরিয়ালের কেরেন পর্বের নাটক দুর্ঘটনার ঘটনাটি আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। যে কেউ এ বানাতে করলে তারার সৃষ্টি দেখার প্রয়োজন হবে না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দেখতে দেখতে এই টিভি সিরিজের বেশ কিছু পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করে ফেলেছেন দাদা। জানিনা আর কতগুলো পর্ব আছে। গত পর্বে দেখেছিলাম নাইট ক্লাবে একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। আসলে কিভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটলো তা রহস্যের মাঝে ছিল। দুর্ঘটনার হাত থেকে অনেকেই বেঁচে গেছে আবার অনেকেই আহত হয়েছে। অন্যদিকে টি জে যে বেঁচে আছে এটা জানতে পারলাম। আমি তো ভেবেছিলাম হয়তো বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে গেছে। যাই হোক দাদা এবারের পর্বটি পড়ে আরো অনেক কিছু জানতে পারলাম। টিভি সিরিজের এই পর্বটির রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি তো কাহিনী পড়ে ভাবছিলাম টি জে মারা গেছে কিন্তু আপনার মতামত পড়ে জানলাম টি জে এখনো বেঁচে আছে।এই পর্বে আবার নতুন নতুন লোকের আবির্ভাব ঘটেছে।যেমন -সাইমন লোকটি কে ছিল এটা রহস্যময়?আর সাবওয়ে মতো জায়গায় দুটো লোককে কেই বা বন্ধ অবস্থায় রেখে দিয়েছিল?সবকিছু কেমন গোলমাল করে দিয়েছে মর্মান্তিক আগুন।আগুনে পুড়ে অনেককে চেনা যাচ্ছে না ওটাই সমস্যা।পরের পর্ব এর অপেক্ষায় রইলাম, ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
টিজে কি তাহলে মারা যায়নি?
মেলিসা লকেট দেখে সনাক্ত করেছিল সে মারে গেছে, এরপর আবার তার অস্তিত্ব টের পেলাম।
জেক যাও একজনকে বাঁচাতে পেরেছিল তবে নিজে আহত হয়ে গেছে, যার কারনে কিছু দিন পারভীনের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছে।
জুরাস ড্রয়িং বইটা সত্যিই অদ্ভুত, ওখানে যা আঁকা থাকে হবহু সবকিছু মিলে যাচ্ছে।
ও আচ্ছা সবশেষে বুঝলাম অলিভ টিজে কে খুঁজে পেয়েছে বন্ধ ঘরে। ভালোই লাগলো পুরো পর্বটা।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit