হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে আমি একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। এই রেসিপিটা করেছিলাম গলদা চিংড়ির। তবে এটি নন সিজনের সবজি দিয়ে করেছিলাম অর্থাৎ বরবটি আর সাথে কচুরমুখী দিয়ে করেছিলাম। বরবটি আসলে শীতকাল এর পরে আর খাওয়া হয়নি, অনেকদিন পরে বাজারে দেখে খাওয়ার ইচ্ছা হলো খুব তাই দিয়ে এই তরকারিটা করা। তবে এই বরবটিগুলো কিনেছিলাম দুই জাতের, দেখলে দেখতে পাবেন দুই কালারের আছে, যদিও সব হাইব্রিট এইগুলো। লাল কালারের বরবটিগুলো আসলে ভাজা করে আগে থেকে সব খাওয়া হয়ে গেছিলো, এই সাদাগুলো দিয়ে বাকিটা তরকারিতে লাগিয়ে দিলাম। বরবটি যে সিজনেই খাওয়া হোক না কেন, আমার কাছে অনেক সুস্বাদু লাগে, বিশেষ করে ভাজা বা ভর্তা মতো করে খেতে। আমি এই সবজিগুলো ভর্তা করে খেতে অনেক বেশি পছন্দ করি, আর এমনিতেও অনেক স্বাদের লাগে। তবে এখন গরমের সময়ে ভর্তা করে খেতে বেশি ভালো লাগবে না, যতটা শীতের সময়ে উপভোগ করা যায়। তবে ভাজাটা অনেক টেস্টি লাগবে এখনো। আর এই বরবটির তরকারি কচুরমুখীর সাথে যদি নিরামিষ মতোও করে খাওয়া যায় তাহলেও খুব ভালো লাগবে খেতে, এইগুলো আসলে আমার খেয়ে খেয়ে আগে টেস্ট করা হয়ে গেছে এইজন্য বলছি আর কি। তাছাড়া এই তরকারিটা অনেক স্বাদের হয়েছিল, কারণ গলদা চিংড়িটাও সুস্বাদু আর সাথে সবজিটাও নন সিজন হিসেবে অনেকদিন বাদে আরো বেশি মজেছিলো যেন তরকারিটা। যাইহোক, এখন এই তরকারিটার মূল বিষয়ের দিকে চলে যাবো।
☫প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☫
დএখন রেসিপিটা যেভাবে প্রস্তুত করলাম---
✠প্রস্তুত প্রণালী:✠
➤কচুরমুখীগুলোর খোসা প্রথমে ভালোভাবে ছালিয়ে নিয়ে পরে কাটার পরে ধুয়ে রেখেছিলাম। এরপর বরবটিগুলোও কেটে নেওয়ার পরে ধুয়ে রেখেছিলাম।
➤রসুনের থেকে কোয়াগুলো ছাড়িয়ে নিয়ে খোসা ছালিয়ে রেখেছিলাম। এরপর লঙ্কাগুলো কেটে নেওয়ার পরে ধুয়ে রেখেছিলাম।
➤ধুয়ে রাখা গলদা চিংড়িগুলোতে ১.৫ চামচ করে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে চিংড়িগুলোর গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।
➤একটি কড়াই চুলার উপরে বসিয়ে তাতে সরিষা তেল অল্প করে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর গরম হলে পরে তাতে গলদা চিংড়ির পিসগুলো অল্প করে দিয়ে দিয়ে সবগুলো ভালোভাবে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
➤চিংড়ি ভাজার পরে কড়াইতে আরেকটু তেল দিয়ে তাতে কচুরমুখীর পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ভালোভাবে ভাজা মতো হয়ে আসলে পরে তুলে নিয়েছিলাম।
➤কচুরমুখী ভাজার পরে কড়াইতে আরেকবার তেল দিয়ে পাঁচফোড়ন দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে রসুনের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤রসুনটা হালকা ভাজা হয়ে আসলেই তাতে ভেজে রাখা কচুরমুখীর পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে বরবটি দিয়ে দিয়েছিলাম এবং সাথে লঙ্কাগুলোও দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤লঙ্কা দেওয়ার পরে তাতে স্বাদ মতো আরেকবার লবন, হলুদ এবং দেড় চামচের মতো লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব উপাদানের সাথে ভালোভাবে উল্টেপাল্টে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।
➤মিশিয়ে নেওয়ার পরে তাতে জল দিয়ে দিয়েছিলাম এবং জলটা ভালোভাবে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।
➤কচুরমুখী ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে গেলে কিছুটা তুলে নিয়ে ভালোভাবে গলিয়ে নিয়েছিলাম তরকারিটা দ্রুত ঘন করার জন্য।
➤গলিয়ে নেওয়ার কিছুক্ষন পরে তরকারিতে গলদা চিংড়ি দিয়ে দিয়েছিলাম এবং কিছু সময় আবার ফুটিয়ে নেওয়ার পরে তাতে গলানো কচুরমুখী দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা আর কিছুক্ষন জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম ঘন হয়ে আসার জন্য।
➤তরকারিটা ঘন হয়ে আসলেই জ্বাল নিভিয়ে দিয়েছিলাম আর একটু ঝোল ঝোল মতো রেখেছিলাম। এরপর তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়ে একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/813259193313394728.gif)
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.discordapp.com/emojis/779167798706438164.gif)
দাদা এখন তো সবজির আর কোন সিজন আর লাগে না। সব সিজনে সবকিছু পাওয়া যায়। কিন্তু কথা হল চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর ছড়া রান্না করতে দেখলেও বরবটি দিয়ে তো কখনো রান্না করতে দেখিনি দাদা। এতো দেখছি একটি ইউনিক রেসিপি। আবার আপনি এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন দেখেই তো মন ভরে গেল। খেতে পারলে হয়তো স্বাদ বুঝা যেত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি বেশ অভিজ্ঞ খাবার দাবারে।আপনার বলার কথার সাথে আমিও একমত।এই সবজি ভাজি বা ভর্তাতেই খুব ভালো লাগে।আপনি আজ গলদা চিংড়ি কচুমুখি আর বরবটি দিয়ে রান্না করলেন।খেতে ভীষণ মজার হয়েছিল তা রেসিপি দেখেই বেশ বুঝতে পারছি। আর তাছাড়া আপনি কচুমুখি ও ভেজে নিলেন।এজন্য এর টেস্ট বহুগুন বৃদ্ধি পেলো।মজার এই রেসিপিটি ধাপে ধাপে আপনি শেয়ার করলেন। খুব ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা মজার মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কচুরমুখী এবং বরবটি দিয়ে গলদা চিংড়ির সুস্বাদু রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। আপনার রেসিপির পরিবেশন আমার খুবই ভালো লাগেছে। এত মজাদার রেসিপি ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
লাল রঙের বরবটি কখনো খেয়েছি কিনা মনে পড়ছে না। তবে সাদাগুলো প্রচুর পরিমাণে খাওয়া হয়েছে। তবে কাকতালীয়ভাবে আজকে আমি বরবটির ভর্তা তৈরি করেছি। কচু মুখী এবং বরবটি আলাদা রান্না করে খেয়েছি কখনো একসাথে খাইনি। ভাই আপনার পোস্টের মাধ্যমে আজকে নতুন রেসিপি শিখে নিলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কচুরমুখী এবং বরবটি দিয়ে গলদা চিংড়ির সুস্বাদু রেসিপি দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে তাই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার খুবি ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জি দাদা আপনি ঠিকই বলেছেন বরবটি দুই রকমে দেখা যায়। একটি সবুজ জাতের আরেকটি লাল কালারের হয়ে থাকে। তবে বরবটি গুলো খেতে বেশ দারুন লাগে। আপনি আজকের কচুরমুখী এবং বরবটি দিয়ে গলদা চিংড়ি রান্না করেছেন। আসলে চিংড়ি মাছ যে কোন সবজিতে রান্না করলে খেতে দারুন লাগে। আপনি যেভাবে রান্না করেছেন তা দেখে বুঝতে পারছি এটা অনেক সুস্বাদু হয়েছে। রান্নার প্রক্রিয়ার প্রত্যেকটা ধাপ আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক কথা বলেছেন দাদা বরবটি সবজিটা আমার কাছে ভর্তা করে খেতেই বেশি ভালো লাগে। শীতকাল আসলেই আমি বরবটির ভর্তাটা বেশি খেয়ে থাকি। গরম ভাতের সাথে খেতে বেশ ভালো লাগে। তবে আপনি নন-সিজনে বরবটি এবং কচুর মুখী রান্না করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আসলে কচুর মুখি সেই শীতকালে খেয়েছি এখন আর খাওয়া হয়নি। তাই জন্য আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখে ভালো লাগলো। আর দুই কালারের বরবটি দেখে আরো ভালো লাগলো। আসলে আমরা যেই সবজিটা অনেকদিন আগে খেয়ে থাকি তার চোখের সামনে পড়লে কিনে নিয়ে থাকি। সবজি রান্না করলে কিন্তু বেশ ভালোই লাগে খেতে। আসলে এইসব সবজিগুলো চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করলেই বেশি ভালো লাগে। আমি নিজেও চিংড়ি মাছ রান্না করলে বেশি পছন্দ করি। দাদা আপনার আজকের রেসিপিটাও অসাধারণ হয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
চিংড়ি মাছ দিয়ে যে রেসিপি রান্না করা হোক না কেন খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর চিংড়ি মাছ দিয়ে কচুর মুখী রান্না করলে তো কথাই নেই। তবে আপনার মতো এভাবে বরবটি এবং কচুর মুখী দিয়ে চিংড়ি মাছ রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপির কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে আমি একদিন ট্রাই করে দেখব। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা সুস্বাদু ও মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার রেসিপি সব সময় আনকমন হয়। আপনি প্রায় সময় নন সিজন সবজি দিয়ে রেসিপি তৈরী করে থাকেন। আজকে দেখলাম বরবটি, কচুরমুখী আর গলদা চিংড়ি মিশ্রন করে তরকারি রান্না করেছেন। কাচাঁ লংঙ্কা দেওয়ার পরে আবার শুকনা লঙ্কার গুঁড়ো দিয়েছেন দেড় চামচ। আমি যে কোন একটি লঙ্কা দেয়। হয়তো গুঁড়ো আর না হয় কাচাঁ লংঙ্কা। দুইটা এক সাথ দিয়ে ঝালে খেতেই পারবো না। চিংড়ি মাছ গুলো খুবই লোভনীয় ছিল। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা বরবটি সবজি হিসেবে আমার কাছে খেতে খুবই ভালো লাগে। তবে বরবটি যদি একটু ভাজা করে ভর্তা করা যায় তাহলে তার স্বাদ অনেক বেশি পাওয়া যায়। আপনি ঠিকই বলেছেন দাদা গরমের থেকে ঠান্ডা দিনে বরবটি ভর্তা রেসিপিটি খেতে দুর্দান্ত লাগে। দাদা আজ আপনি কচুর মুখি এবং বরবটি দিয়ে গলদা চিংড়ির সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করেছেন তার রন্ধন প্রণালী দেখেই বুঝতে পারছি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আর তাই ইচ্ছে করছে সুস্বাদু এই রেসিপি নিয়ে পুরো এক প্লেট ভাত সাবার করে ফেলি। কিন্তু তা তো আর সম্ভব নয়, তাই আপনার তৈরি রেসিপিটির রন্ধন প্রণালী খুব মনোযোগের সাথে দেখে নিলাম, পরবর্তী সময়ে তৈরি করে খাব। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা, মজার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
চিংড়ি মাছের কথা শুনেই তো জিভে জল চলে এসেছে দাদা। চিংড়ি মাছ আমার ভীষণ পছন্দের। তবে বর্তমানে চিংড়ি মাছের দাম একেবারে সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে। আর সবজির দামও অনেক বেশি। বর্ষার মৌসুমে সবজির গাছ মরে গেছে। তাই তো যেসব সবজি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলোর দাম অনেক বেশি নিচ্ছে। এই সময় বরবটি পাওয়া যায় জানতাম না দাদা। শীতের সময় বরবটি ভর্তা খাওয়ার মজাই আলাদা। মাছের সাথে বরবটি ভর্তা করলেও খেতে বেশ মজার হয়। শীতের সকালে গরম ভাতের সাথে বরবটি ভর্তা হলে সত্যিই অনেক ভালো লাগে খেতে। এছাড়া এই সাদা বরবটিগুলো দিয়ে তরকারি রান্না করলেও খেতে অনেক ভালো লাগে। সাদাকালো দুই প্রকারের বরবটি আমার কাছে অনেক পছন্দের। তবে কচু দিয়ে কখনো বরবটি রান্না করে খাওয়া হয়নি। আজকে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম। মনে হচ্ছে কচু দেওয়াতে বরবটির তরকারি খেতে বেশ আঠালো হয়েছিল এবং কচুগুলো খেতে অনেক মজার হয়েছিল। গরম গরম ভাতের সাথে চিংড়ি মাছ এবং কচু বরবটির সবজি খেতে দারুন লাগবে। আমার তো মনে হচ্ছে এখনই তৈরি করে ফেলি। লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি তো দেখছি কচুর মুখী এবং বরবটি দিয়ে গলদা চিংড়ির খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। এরকম রেসিপি গুলো দেখলে সত্যি লোভ সামলানো যায় না। এরকম নন সিজনের সবজি গুলো আপনি কোথা থেকে যে পান দাদা এটাই আমি বুঝিনা। তবে লাল রঙের বরবটির কথা শুনে আমার তো মনে হচ্ছে এটি আমার আগে কখনোই খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটা দেখেই বুঝতে পারছি অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমি তো ভাবছি এই রেসিপিটা একবার তৈরি করব। আপনি উপস্থাপনা অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন, যা দেখে এই রেসিপিটা অনেক সহজে তৈরি করা যাবে। আমি যে কোন ভাবে সবজি রান্না করে খেতে এমনিতে খুব পছন্দ করি। আর সেই সবজির মধ্যে যদি থাকে বরবটি তাহলে তো কোন কথা নেই। যাই হোক দাদা এরকম মজাদার এবং সুস্বাদু রেসিপিটা এত সুন্দর করে শেয়ার করলেন দেখে ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি তো মজাদার একটা রেসিপি দেখিয়ে লোভ লাগিয়ে দিলেন। বরবটি আমার খুবই পছন্দের। আর সেই সাথে যদি থাকে কচুর মুখী এবং গলদা চিংড়ি তাহলে তো কোন কথা নেই । এমনিতে ব্যক্তিগতভাবে আমি গলদা চিংড়ি খেতে একটু বেশি ভালোবাসি। এরকম মজাদার রেসিপি দেখলে কি লোভ সামলানো যায়। দাদা আপনি যেভাবে রেসিপিটার পরিবেশন করেছেন আমার তো ইচ্ছে করছে প্লেট টা আমার সামনে নিয়ে এসে খেয়ে নিতে। এই সময়টাতে আপনি বরবটি কোথায় পেলেন দাদা? আমাদের এই দিকে তো এখন বরবটি পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হয় না। তবে শীতকালে কিন্তু বরবটি ভর্তা খেতে আমার কাছেও খুব ভালো লাগে। তবে গরম কালে বরবটি ভর্তা খেতে আমার কাছে একেবারেই ভালো লাগেনা। শীতকালে গরম ভাতের সাথে এই রেসিপিটা খেতে কিন্তু অন্যরকম মজা আছে এটা বলতে হয়। যাইহোক দাদা আপনার অন্যান্য রেসিপি গুলোর মত আজকের রেসিপিটাও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গলদা চিংড়ির রেসিপি মানেই অমৃত।আর অসময়ের সবজি হলে তো কথাই নেই।তবে কচুরমুখী এখনকার সবজি ,বাজারে এখন জমজমাট।গলদা চিংড়ি দিয়ে যেকোনো কিছু দারুণ জমে।আপনার রেসিপিটি দারুণ হয়েছে দাদা।তবে কচুরমুখী ভর্তা আমার কাছে বেশি ভালো লাগে বরবটির থেকে।অসময়ে শীতকালীন সবজি খেতে বেশ মজা লাগে,ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কচুরমুখী এবং বরবটি দিয়ে গলদা চিংড়ির রেসিপির কালারটা খুব সুন্দর হয়েছে দাদা। বরবটি এবং কচুরমুখী আমার খুব পছন্দের সবজি। আর চিংড়ি মাছ তো আমার খুব প্রিয়। বরবটি ভর্তা এবং ভাজি খেতে দারুণ লাগে। কচুরমুখী দিয়ে চিংড়ি মাছ রান্না করে অনেক খেয়েছি। তবে কচুরমুখী এবং বরবটি দিয়ে চিংড়ি মাছ রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। রেসিপিটা দেখেই বুঝা যাচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছে। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি তো দেখছি অসময়ে একদম অসাধারণ সবজি রেসিপি নিয়ে এসেছেন। বরবটি সবজিটা আমার কাছে দারুন লাগে খেতে। বিশেষ করে বরবটি ভর্তা গরম ভাতের সাথে খেতে বেশি ভালো লাগে। আর কচুর মুখী চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করলে তো অসাধারণ লাগে। আপনার রেসিপিতে আজকে চিংড়ি মাছ দেখেই তো জিভে জল চলে আসলো। বিশেষ করে নন সিজনে সবজি খেতে কিন্তু সবথেকে বেশি মজাদার হয়। আপনার রেসিপি দেখে আমারও তো খেতে ইচ্ছে করছে। তাছাড়া বরবটি তার সাথে কচুর মুখী এবং চিংড়ি মাছের রান্নাটা ভীষণ ভালো লেগেছে। সব সময় আপনার অসাধারণ রেসিপি গুলো দেখলে লোক লেগে যায়। এত অসাধারণ একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit