হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে আমি একটা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করে নেবো। এই রেসিপিটা করেছিলাম পটল দিয়ে, এখন যদিও পটল অতটা ভালো লাগে না সাধারণ তরকারি করলে। তবে অন্য কিছু স্পেশাল ভাবে তৈরি করতে পারলে খেতে অনেক মজাদার হয়ে থাকে। যদিও এই রেসিপিতে আমি গলদা চিংড়ি দিয়েছিলাম।এই তারিখ এই দুটি জিনিসই অনেকদিন বাদে খেলাম অর্থাৎ গলদা চিংড়ি আর পটল। এই রেসিপিটা করেছিলাম দই পটল হিসেবে, দই পটলের রেসিপিটা আমার কাছে অনেক প্রিয় আর তাতে গলদা চিংড়ি থাকলে খেতে আরো বেশি টেস্টি লাগে। তবে পটল আমার কাছে আরো দুটি পদ্ধতিতে অনেক ভালো লাগে, বিশেষ করে এই ভাজা আর ভর্তা করে খেতে। ভর্তাটা যদিও তেমন না করা হলেও আমি ভাজাটা প্রায় সময় করি বাড়িতে যখন সিজনের সময় পটল থাকে।
পটলের এই রেসিপিটা কোনো মাছ ছাড়াও অনেক ভালো লাগে সেইভাবে রান্না করতে পারলে, তবে সেগুলোতে ডাল এইসব দেওয়া লাগে। আমিষের থেকে নিরামিষ তরকারি করতে অনেক ঝামেলা মনে হয় আমার কাছে, কারণ এতে অনেককিছু অ্যাড করতে হয় ভালো স্বাদ আনার জন্য। পটল একটা ভালো সবজি আর এতে অনেক বেনিফিটও পাওয়া যায়, যেমন- এটি আমাদের রক্তের কোলেস্টরল ঠিক রাখতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া আরো নানাবিধ উপকারী খনিজ, ভিটামিন আছে যেটা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো কার্যকারী। যাইহোক, রেসিপিটা সব মিলিয়ে অনেক মজাদার ছিল খেতে। এখন রেসিপিটার প্রস্তুত প্রণালীর দিকে চলে যাবো।
❂প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:❂
დএখন রেসিপিটা তৈরির ধাপসমূহ নিচের দিকে তুলে ধরবো---
✠প্রস্তুত প্রণালী:✠
➤পটলগুলো থেকে প্রথমে সব ভালোভাবে খোসা ছালিয়ে কেটে পিস পিস করে নিয়ে ধুয়ে রেখেছিলাম। এরপর আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়ে কেটে পিস করে ধুয়ে নিয়েছিলাম।
➤পেঁয়াজগুলোর খোসা ভালোভাবে ছালিয়ে কুচি মতো করে নিয়েছিলাম এবং সাথে রসুনের কোয়াগুলো থেকে খোসা ছালিয়ে রেখেছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে ধুয়ে নিয়েছিলাম।
➤ধুয়ে রাখা গলদা চিংড়িতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে একবারে মিক্স করে কড়াইতে গরম তেলে ছেড়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব ভালো করে ভাজা হয়ে আসলে তুলে নিয়েছিলাম।
➤এরপর কড়াইতে আলুগুলোর পিস দিয়ে ভালো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
➤একইভাবে আলু ভাজার পরে পটলের পিসগুলো ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
➤কড়াইতে আরেকবার তেল দিয়ে একটি শুকনো লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে তাতে গোটা জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে কুচি করে রাখা পেঁয়াজ-রসুন দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤এরপর তাতে জিরা গুঁড়ো দিয়ে সব একসাথে মিক্স করে ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম।
➤এরপর তাতে ভেজে রাখা পটলের পিস এবং আলুর পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤এরপর তাতে কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে তাতে ভেজে রাখা গলদা চিংড়ির পিস দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤চিংড়ি দেওয়ার পরে তাতে স্বাদ মতো লবন আর হলুদ গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর সব একসাথে ভালোভাবে মিক্স করে নিয়েছিলাম।
➤মিক্স করার পরে তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ঢেকে কিছুক্ষন জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম।
➤সবজিগুলো ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে আসলে ঢাকনা তুলে মিডিয়াম আঁচে আরো কিছুক্ষন জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম।
➤এরপর তাতে টক দইটা ফাটিয়ে নিয়ে দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ৫-৭ মিনিটের মতো জ্বাল দিয়ে নিয়েছিলাম।
➤দই-পটল রেসিপিটা ভালোভাবে হয়ে আসলে নামিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরিবেশনের জন্য একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আমার কাছে গলদা চিংড়ি যেমন খেতে খুব ভালো লাগে, তেমনি দই পটল খেতেও অনেক বেশি ভালো লাগে দাদা। দাদা গলদা চিংড়ি খাওয়া হয়েছে আলাদা ভাবে। এবং কি দই পটল খাওয়া হয়েছে বিভিন্নভাবে রান্না করা। একসাথে কখনো গলদা চিংড়ি এবং দই পটল রান্না আমার খাওয়া হয়নি। পটলের উপকারিতা যে এত বেশি এটা আগে কিন্তু আমার জানা ছিল না দাদা। তবে আমার মনে হচ্ছে আপনার তৈরি করা এই রেসিপিটা অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। যারা এই রেসিপিটা আগে কখনো খায়নি। তারা কিন্তু আপনার উপস্থাপনা দেখে এটা তৈরি করে খেয়ে নিতে পারবে। সত্যি দাদা আপনার তৈরি করা এই রেসিপিটা দেখে আমার অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে, এবং কি জিভে জল চলে এসেছে। কারণ দুটোই আমার খুব পছন্দের। আর একসাথে রান্না করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। আপনি চিংড়ি এবং পটলের সাথে আলুও ব্যবহার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা, মজাদার এই রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
চিংড়ি মাছ আমার খুব পছন্দের যাই দিয়ে রান্না করা হোক না কেন। তবে চিংড়ি মাছ দিয়ে এভাবে দই পটল তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। তৈরি করার ধাপ গুলো খুব সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। এভাবে একদিন ট্রাই করে দেখব। মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
চিংড়ি মাছ আর পটলের সাথে টক দইয়ের সমন্বয়ের রেসিপি তৈরি করেছেন একদম ইউনিক মনে হয়েছে সেই সাথে টেস্ট মনে হয় ইউনিক আসবে। দেখে তো বেশ সুস্বাদু মনে হচ্ছে সম্ভব হলে একটু টেস্ট করে দেখতাম যেহেতু উনিক রেসিপি তাই আগ্রহ টা একটু বেশি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গলদা চিংড়ি আমি প্রায় রান্না করি তবে আপনার মতো দই -পটলের রেসিপি কখনো করিনি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আসলে ভাইয়া এমন রেসিপি খেতে অনেক মজার। আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম একদিন অবশ্যই তৈরি করব।প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আরে বাহ্। দাদা তো দেখছি বেশ ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। গলদা চিংড়ি দিয়ে যে এমন সু স্বাদু করে পটল রান্না করে খাওয়া যায় সেটা তো আপনার রেসিপিটি না দেখলে একেবারে জানতামই না। বেশ সুন্দর করে রেসিপিটির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দাদা। এমন সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আজ চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা।রেসিপির নামটি পড়েই লোভ লেগে গেলো।কারন রেসিপির মধ্যে চিংড়ি মাছ আছে।আর সাথে দই।কখনও আসলে এভাবে করা হয়নি রেসিপি।পটল ভাজা,ভর্তা যদিও আমার ভীষণ পছন্দ। তবে এভাবে দই-পটল করে খাওয়া হয়নি। আপনার শেয়ার করা রেসিপি দেখেই তো লোভ লেগে গেলো।আপনি রেসিপির ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ দাদা মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা পটল আমার খুব পছন্দের একটি সবজি এবং গরমের দিন পটল খেতে দারুণ লাগে। বাজারে এখন পটল পাওয়া গেলেও, খেতে ততটা ভালো লাগে না। পটল ভর্তা এবং ভাজা আমার ভীষণ পছন্দ। পটল ভাজা খুব অল্প সময়ে তৈরি করা যায় এবং গরম গরম ভাতের সাথে পটল ভাজা খাওয়ার মজাই আলাদা। যাইহোক দই পটল রেসিপিটা আমার কাছে বেশ ইউনিক লেগেছে দাদা। এই রেসিপিটা আমার কখনো খাওয়া হয়নি। সাথে গলদা চিংড়ি দেওয়াতে, রেসিপির স্বাদ মনে হচ্ছে অনেকাংশে বেড়ে গিয়েছে। রেসিপির কালারটাও চমৎকার এসেছে। দাদা আমি নিরামিষ রেসিপি তৈরি করলে কখনোই তেমন স্বাদ হয় না,তার চেয়ে আমিষের তরকারি তৈরি করলে বেশি সুস্বাদু হয়। নিরামিষ রেসিপি তৈরি করতে বেশ ঝামেলা লাগে আমার। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ্ ! বেশ মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা ৷ রেসিপির নাম শুনেই তো খাবারের প্রতি লোভ লেগে যাচ্ছে ৷ গলদা চিংড়ি , টক দই সাথে পটল দিয়ে আরো সব উপকরণ মিশিয়ে বেশ মজাদার এবং লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করেছেন ৷ আপনার এই রেসিপি দেখতে অনেক সুন্দর এবং লোভনীয় হয়েছে ৷ খেতেও যে ভীষণ ভালো হয়েছে তা রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর এবং মজাদার একটি খাবারের রেসিপি শেয়ার করার জন্য ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অও,দাদা গলদা চিংড়ি আর পটল দুটোই আমার খুবই প্রিয়।আর দুটোই খুবই টেস্টি, এটা আপনি ইউনিক রেসিপি তৈরি করেছেন।নাম পড়েই লোভ লেগে গেল।আর ঠিকই বলেছেন আপনি নিরামিষ তরকারিতে স্বাদ আনতে অনেক কিছু যুক্ত করতে হয়।তাছাড়া মাছ ছাড়াও দই পটল খেতে খুবই মজার।আপনার রেসিপিটি এককথায় অসাধারণ👌,ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা মজার মজার রেসিপি গুলো দেখলে এমনিতেই খুব লোভ লেগে যায়। আপনি প্রতিনিয়তই আমাদের মাঝে খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু রেসিপিগুলো শেয়ার করে থাকেন। যেগুলো দেখলেই মনে হয় অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। তেমনি আপনার আজকের এই রেসিপিটাও আমার কাছে খুব সুস্বাদু লাগতেছে। যদিও আমার কাছে গলদা চিংড়ি খেতে ভালো লাগে না, তবে পটল টা খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। গলদা চিংড়ি দিয়ে মজাদার দই পটলের রেসিপি তৈরি করেছেন। যেটা আমার কাছে অনেক বেশি ইউনিক লেগেছে দাদা। আমি গলদা চিংড়ি এবং দই পটল বিভিন্ন রকম ভাবে রান্না করেছি, তবে এগুলো একসাথে রান্না করিনি। চিংড়ি মাছ আমি না খেলেও, আমার ফ্যামিলির সবাই খেতে পছন্দ করে বলে রান্না করা হয়েছে অনেকবার। পটল আমার খুব পছন্দের হওয়ার কারণে, আমি পটলের সিজনে বেশিরভাগ সময় পটল রান্না করে থাকি। দাদা আমি আপনার এই রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি দেখে শিখে নিলাম। এই দুইটা যখন একসাথে পাবো, তখন অবশ্যই চেষ্টা করব এভাবে রান্না করার। আশা করছি আমাদের কাছেও খুব ভালো লাগবে দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দই পটলের সাথে গলদা চিংড়ির কম্বিনেশন জাস্ট অসাধারণ!🤤 এই রেসিপিটি আমার কাছে এক সময় খুবই ভালো লাগতো। তবে অনেকদিন হয়ে গেছে এই রেসিপিটি বাড়িতে করে খাওয়া হয় না। এটা কিন্তু আপনি ঠিক কথা বলেছেন, আমিষের থেকে নিরামিষ তরকারিতেই বেশি ঝামেলা। কারণ অনেক বেশি মসলা অ্যাড করতে হয় এই নিরামিষ তরকারির টেস্ট আনার জন্য। যাইহোক, আজকের শেয়ার করা রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। রেসিপির উপস্থাপনাও অনেক সুন্দর ছিলো। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা এটা ঠিক বলেছেন যে,আমিষ থেকে নিরামিষ রেসিপি তৈরী করতে জামেলা বেশি। কারন সেটাতে স্বাদ আনার জন্য অনেক ধরনের উপকরন দিতে হয়। বিশেষ করে কয়েক প্রকারের সবজি,মসলা লাগে। আর আমিষ করতে এত জামেলা করতে হয় না। আজকে আপনার রেসিপির টাইটেলে দেখলাম গলদা চিংড়ি দিয়ে মজাদার দই-পটল রেসিপি করেছেন। তখই চিন্তা করলম পটলের সাথে দই কেমনে কি। কারন এমনতো কখনো কাউকে খেতে দেখি নাই। পরে বুঝলাম আপনি একটি ইউনিক রেসিপি করেছেন। আর আপনি কিভাবে যেন আন সিজনের সবজি পেয়ে যান। সেটা অবশ্য অনলাইনের মারফতে। পটল এমন একটি সবজি যেটা অনেক ভাবে খাওয়া যায়। তবে আমি বেশি অংশ তরকারি করেই খায়। আপনার সাথে আমার একটি মিল আছে যে যে কোন সবজি আগে ভাজা ভাজা করেন। তারপর প্রচুর ঝোল দিয়ে থাকেন। এটা আমার কাছে ভালো লাগে,সবজি,মাছ সব কিছু ভালো ভাবে সিদ্ধ হয়। চিংড়ি গুলো আমার দিকে তাকিয়ে আছে,হে হে হে। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শীতের সময় পটল আসলেই খুব একটা ভালো লাগেনা,তাই আপনি স্পেশাল কিছু একটা তৈরির চেষ্টা করেছেন।এই রেসিপিটি আপনার অনেক পছন্দের ।গলদা চিংড়ি দিয়ে ইউনিক রেসিপটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে সুস্বাদু ছিল।আপনার রেসিপি গুলো বেশ ইউনিক লাগে আমার দাদা।তাছাড়া বাঙালিয়ানা একটা ব্যাপার রয়েছে ।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই এখনকার পটলগুলো খুব একটা ভালো লাগে না খেতে। আপনি চিংড়ি মাছ ব্যবহার করে স্পেশাল দই -পটল রেসিপি শেয়ার করেছেন। প্রতিটি ধাপই বেশ কয়েকটি ছবির সাহায্যেও খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। রেসিপিটি দেখতেও ভীষণ লোভনীয় লাগছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনি গলদা চিংড়ি দিয়ে মজাদার দই পটল রেসিপি তৈরি করেছেন, মনে হচ্ছে এটা খুব মজাদার একটা রেসিপি ছিল। দই পটল আমি রান্না করেছি বেশিরভাগ সময় ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে। তবে এই পদ্ধতিতে কখনো আমার রান্না করা হয়নি। যার কারণে এটার টেস্ট কি রকম এটা আমার জানা নেই দাদা। গলদা চিংড়ি কিন্তু আমার খুবই ফেভারিট। তাই গলদা চিংড়ির রেসিপি দেখে আমার অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে। দাদা আপনি এত সুন্দর করে এই মজাদার রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি, শেয়ার করেছেন দেখেই আমি শিখে নিলাম। কারণ কখনো তৈরি করতে পারব। পটল কিন্তু খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ভালো, পটলের উপকারিতা রয়েছে অনেক বেশি। দাদা ধন্যবাদ আপনাকে এটা শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা দই পটল আমার অনেক বেশি ফেভারিট। দই পটল বিভিন্ন ভাবে রান্না করা হয় যেগুলো খুব ভালো লাগে। আপনি প্রথমে সবকিছুকে হালকা ভেজে নিয়ে তারপরে রান্না করেছেন দেখে, আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে আপনার তৈরি রেসিপি টা। গলদা চিংড়ি দিয়ে এরকম মজাদার একটা রেসিপি তৈরি করেছেন দেখেই ইচ্ছে করছে খেয়ে ফেলতে। আলু, দই পটল এবং গলদা চিংড়ি একসাথে রান্না করলেন দেখে মজাদার মনে হচ্ছে রেসিপিটা। পটলটা ভর্তা করে খাওয়া হয়েছে আমার এবং কি ভেজেও খাওয়া হয়েছে অনেক সময়। আমার কাছেও কিন্তু দাদা পটলটা ভেজে খেতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে। যখন আমাদের বাড়িতে আমি পটল নিয়ে আসি, তখন আমার স্ত্রীকে বলে থাকি ভেজে যেন দেয় আমাকে। পটলের আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এটা একেবারে সত্য। পটলের উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে। তাই পটল খাওয়া ভালো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দই-পটল রেসিপির নাম শুনেই তো খেতে ইচ্ছে করছে দাদা। আর যদি সাথে হয় চিংড়ি মাছ থাকো তাহলে একেবারে জমে যায়। আর নিরামিষ দই পটল খেতেও কিন্তু বেশ ভালো লাগে। যদিও অনেকদিন থেকে পটল খাওয়া হয়না। পটলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেরেও ভালো লাগলো দাদা। পটল ভাজা কিংবা ভর্তা আমার কাছেও ভালো লাগে। যদিও ভাজা বেশি খাওয়া হয়। ভর্তা খুবই কম খাওয়া হয়। গরম ভাতের সাথে পটল ভাজা আমার বেশ পছন্দের খাবার। আর দই পটলের কথা মনে হলেই তো খেতে ইচ্ছে করে দাদা। চিংড়ি মাছগুলো দেখতে যেমন লোভনীয় লাগছে তেমনি দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে দাদা। টক দইয়ের ফ্লেভার আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। যেকোনো রেসিপি তৈরিতে টক দই ব্যবহার করলে খাবারের টেস্ট একেবারেই বদলে যায়। আর খেতেও অনেক ভালো লাগে। দাদা আপনি এত সুন্দর করে দই পটল রেসিপি তৈরি করেছেন আর সবার মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit