হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। রেসিপিটা হলো কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের রেসিপি। রেসিপিটি গত দুইদিন আগে করেছিলাম। কৈ মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু। এই সুস্বাদু মাছগুলোর মধ্যে কৈ মাছ অনেক স্বাদের হয়ে থাকে। বর্তমানে এখন তো দেশি কৈ মাছ বাজারে আর উঠতে দেখাই যায়না বললেই চলে, সবই হাইব্রিড মাছ । তবে হাইব্রিড হলেও এখন খেতে খেতে দেশীর স্বাদ ভুলে এটাতেই অভ্যস্ত হয়ে গেছি আমরা বাঙালিরা বলতে গেলে। বর্তমান এইসব মাছের বাজারদরও সেইরকমের, যাতে সবাই এইসব মাছের ধারে না যেতে পারে। আমাদের কলকাতার বাজারে কৈ মাছের এখন দাম কিলো প্রতি ৫০০+ টাকা। আর অল্প যেসব দেশি কৈ মাছ যদি পাওয়া যায় তাহলে তার কাছে যাওয়ার মতো না ৮০০ টাকার উপরে কিলো। এইসব মাছ এর দাম দিনকে দিন যেন বেড়েই চলেছে। আমি এই কৈ মাছগুলোও ৪০০ টাকা কিলো দরে কিনেছিলাম, সত্যি কথা বলতে এখন বাজারে মাছ কিনতে গেলে বাকি আর বাজার করতে টাকা থাকে না পকেটে। যাইহোক, এই কৈ মাছের তরকারি কচুরমুখী দিয়ে ঝোল ঝোল খেতে বেশ ভালোই লেগেছিলো, এখন এই রেসিপিটির মূল উপকরণসহ প্রস্তুত প্রণালীর দিকে চলে যাবো।
☬প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☬
❦এখন রেসিপিটি যেভাবে প্রস্তুত করলাম---
❂প্রস্তুত প্রণালী:❂
➤কাটিয়ে নিয়ে আশা কৈ মাছগুলোতে অল্প করে একটু লবন মাখিয়ে জল দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর কচুরমুখীগুলোর খোসা ভালোভাবে ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে নিয়ে জল দিয়ে ধুয়ে রেখেছিলাম।
➤রসুনের কোয়াগুলো ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর লঙ্কাগুলো কেটে নেওয়ার পরে ধুয়ে রেখেছিলাম।
➤কৈ মাছগুলোতে ২ চামচ করে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর মাছের গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।
➤প্যান চুলায় বসিয়ে তেল দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তেল গরম হলে তাতে লবন-হলুদ মাখানো কৈ মাছের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। মাছ ভালোভাবে ভাজা হয়ে গেলে তুলে রেখেছিলাম।
➤অন্য কড়াই চুলায় বসিয়ে তাতে অল্প তেল দিয়ে কচুরমুখী দিয়ে দিয়েছিলাম এবং ভালোভাবে ভাজা হয়ে আসলে পাত্রে তুলে রেখেছিলাম।
➤কচুরমুখী ভাজা হয়ে গেলে পরে কড়াইতে তেল দিয়ে গোটা জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে রসুনের কোয়াগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤রসুন হালকা ভাজা হয়ে আসলে তাতে ভেজে রাখা কচুরমুখী দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে কাঁচা লঙ্কা দেওয়ার পরে স্বাদ মতো লবন-হলুদ এবং লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।
➤মশলাগুলো কচুরমুখীর সাথে ভালোভাবে মিক্স করে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিয়েছিলাম এবং কিছু সময় ফুল আঁচে তরকারি ফুটিয়ে নিয়েছিলাম।
➤কচুরমুখী সেদ্ধ হয়ে গেলে কিছু তরকারির থেকে তুলে নিয়ে ভালোভাবে গলিয়ে আঠালো মতো করে নিয়েছিলাম।
➤কচুরমুখী তুলে নেওয়ার পরে আঁচ মিডিয়ামে রেখে তরকারিতে ভাজা কৈ মাছের পিসগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে গলিয়ে রাখা কচুরমুখীর অংশটা দিয়ে দিয়েছিলাম এবং তরকারির সাথে মিশিয়ে দেওয়ার পরে তরকারিটা ভালোভাবে হয়ে আসার জন্য আরো কিছু সময় দেরি করেছিলাম।
➤তরকারিটা ঘন হয়ে আসলে চুলা নিভিয়ে দিয়েছিলাম। এবং তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। এরপর কৈ মাছের তরকারিটা একটি পাত্রে পরিবেশনের জন্য তুলে নিয়েছিলাম।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কচু মুখি দিয়ে সুস্বাদু কই মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। এই রেসিপির পরিবেশন আমার খুবই ভালো লেগেছে। আর দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে কই মাছ আমার খুবই প্রিয়। আর কৈ মাছ ভাজি খেতে আমিও খুবই পছন্দ করি। আমাদের এখানে কৈ মাছ দেশি গুলো ১০০০ টাকা কেজি।তাও পাওয়া যায় না। আপনার ওখানে দেশি ৮০০ টাকা আর বাজারে রয়েছে সেগুলো ৫০০ টাকা প্লাস তবে। আপনি ৪০০ টাকা দিয়ে এই মাছগুলো কিনেছিলেন।মাছগুলো দেখে খুবই ভালো মনে হচ্ছে এবং কচুন মুখি দিয়ে আপনি খুবই সুন্দরভাবে এই রেসিপিটি তৈরি করলেন। আপনার রেসিপি পরিবেশন দেখেই যান খেতে মন চাচ্ছে। এত মজাদার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার কয় মাছের ঝোল রান্নার রেসিপি দেখে গতকালকের কথা মনে পড়ে গেল। গতকাল আমি যখন বাজারে যায় গিয়ে দেখি অনেক গুলো কৈ মাছ এসেছে। কই মাছ গুলো ছোট ছিল বলে কেনা হয়নি। কচুরমুখি দিয়ে কই মাছের খুবই সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ধাপ গুলো খুব সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা একদম ঠিক বলেছেন এখন বাজারে দেশি কৈ মাছের দেখা পাওয়া যায় না।যা থাকে সবই চাষের হাইব্রিড কৈ।মাছের বাজার দর আগুন মাছ কিনতে গেলে মনে হয় মাছ না খেয়ে নিরামিষ খাবার খাই এতটাই দাম।দিন দিন দাম বেড়েই চলছে একটা সময় গিয়ে সত্যিই নিরামিষভোজী হতেই হবে।কচুর মুখি খুবই প্রিয় একটি খাবার। কচুর মুখি দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি টি খুবই লোভনীয় হয়েছে।দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছে।দাদা আপনার রেসিপি গুলো সবসময়ই অনেক ভালো লাগে তার কারন হলো আপনি অনেক গুছিয়ে এবং পরিপাটি করে পুরো রেসিপি টি সম্পন্ন করে থাকেন।লোভনীয় রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে এখন তো বাজারে দেশি কৈ মাছ পাওয়াই যায় না। যদিও আমাদের এদিকে পাওয়া যায় আপনাদের ওইদিকে পাওয়া যায় না তাহলে। আপনাদের ঐদিকে কৈ মাছের এক কিলো দাম শুনে তো আমি একেবারেই অবাক। আর দেশি কৈ মাছ যদি পাওয়া যায় তাহলে তার দাম ৮০০ টাকার মত হবে এত দাম মাছের মাছ বাজারে গেলে তো অন্য বাজার একেবারেই করা যাবে না কারণ পকেটে টাকা থাকবে না। আপনি এই কৈ মাছগুলো ৪০০ টাকা করে কিনেছিলেন তাহলে। আপনি তো দেখছি কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের সুস্বাদু একটা রেসিপি তৈরি করে ফেলেছেন। কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি রান্না করলে কিন্তু খেতে ভীষণ ভালোই লাগে। আপনার রেসিপিটির কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে এটি খুবই সুস্বাদু এবং ইয়াম্মি হয়েছে। আপনার সম্পূর্ণ রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপনার মাধ্যমে খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কলকাতা তুলনায় বাংলাদেশে কৈ মাছের দাম অনেকটা কম আছে দাদা। আমাদের এখানে ৩০০-৩৫০ টাকা কিলোর মধ্যেই পাওয়া যায়। তবে দেশী কৈ মাছ খুঁজে পাওয়া ভীষণ মুশকিল। এখন তো সবকিছুতেই ভেজাল। চাষ করা কৈ মাছের ভিড়ে দেশি কৈ মাছ পাওয়া যায় না। একবার তো আমি কই মাছ কিনে ঠকে গিয়েছিলাম। বাসার গেটে কৈ মাছ এনেছিল এক লোক। আমি ছোট ছোট কৈ মাছ দেখে নিয়ে নিলাম। ভাবলাম হয়তো দেশি। এর পরের দিন দেখি ওই লোকটা ট্রেন থেকে কৈ মাছ ধরছে। এটা দেখার পর আমার অবস্থা একেবারে খারাপ😔। সেই থেকে এখন পর্যন্ত আর কখনো কৈ মাছ কেনা হয়নি। যাই হোক দাদা কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের রেসিপি দারুণ হয়েছে। এছাড়া কচুরমুখী দিয়ে যে কোন মাছ রান্না করলে অনেক ভালো লাগে খেতে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমাদের বাংলাদেশে তো বিশেষ করে আমাদের এই দিকে কৈ মাছের দাম অনেক কম কলকাতার থেকে। আমরা খুবই কম দামে দেশি কৈ মাছ পেয়ে থাকি। আমি তো বেশিরভাগ সময় বাজারে গেলে যদি কৈ মাছ দেখি তাহলে কিনে নিয়ে আসি। কৈ মাছ আমার খুবই পছন্দের। তাই একটু বেশি খাওয়া হয় এই মাছটি। আবার আমরা মাঝে মাঝে নিজেদের পুকুর থেকে কৈ মাছ ধরে থাকি। নিজেদের পুকুরের ধরা মাছগুলো খেতে অন্যরকম সুস্বাদু লাগে। যাই হোক আপনি আমার বেশ পছন্দের একটা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন তাও কচুরমুখী দিয়ে। আমিতো বেশিরভাগ সময় বলে থাকি কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছ রান্না করার জন্য ঝোল ঝোল করে। এভাবে কৈ মাছ রান্না করলে কিন্তু একটু বেশি সুস্বাদু হয়। আপনার রেসিপিটা দেখে আমার জিভে জল চলে এসেছে। লোভ লাগিয়ে দিলেন দাদা। আমার কিন্তু বেশ লোভ লেগে গিয়েছে আপনার পেট ব্যথা করতে পারে। যদি পেট ব্যাথা করে তাহলে আমার দোষ দিতে পারবেন না। যাইহোক সম্পূর্ণ রেসিপিটা ভালো লাগলো দেখে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা এটা একদম ঠিক বলেছেন, এসব মাছ খেতে খেতে এই গুলোই এখন ভালো লাগে।দেশী মাছের কথা এখন ভুলেই গেছি।আর দেশী মাছ পাওয়া গেলেও খেতে তেমন ভালো ও লাগবে না।দাদা যে কোন বড় মাছ দিয়ে কচুরমুখি রান্না করলে খেতে বেশ মজার ই হয়।ব্যক্তিগত ভাবে কচুমুখি আমার খুব পছন্দ। তবে আপনার মতো ভেজে কখনও নেওয়া হয়নি।ভেজে রান্না করলে এর স্বাদ ও বহুগুন বেড়ে যায়। আপনার রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো। আমার অনেক দিন কৈ মাছ খাওয়া হয় না।রেসিপিটি বেশ লোভনীয় হয়েছে। মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনার কলকাতার তুলনায় বাংলাদেশে কৈ মাছের দাম কম। যাইহোক দাদা কৈ মাছ অনেক মজার মাছ। আর মজার মাছের সাথে মজার তরকারি হলে আর কিছুই লাগে। কচুর মুখি অনেক মজার খাবার। আপনার রেসিপির কালার দেখে অনেক ভালো লেগেছে নিশ্চয় রেসিপি ও অনেক মজা হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আপনাদের কলকাতায় কৈ মাছের দাম বাংলাদেশের চেয়ে কিছুটা কম। কয়েকদিন আগে দেশী কৈ এবং শিং মাছ ৯০০ টাকা কেজি কিনেছিলাম। আর চাষের কৈ মাছ ৬০০-৭০০ টাকা কেজি বিক্রি করে। যাইহোক কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে দাদা। কচুরমুখী আমার খুব পছন্দের একটি সবজি। বরাবরের মত সবজি এবং মাছ ভেজে নেওয়াতে রেসিপির স্বাদ মনে হচ্ছে অনেক বেড়ে গিয়েছে। রেসিপির কালারটাও খুব সুন্দর হয়েছে। সবাই মিলে বেশ মজা করে খেয়েছেন মনে হচ্ছে। যাইহোক ধাপে ধাপে এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক কথা বলেছেন দাদা। বাজারে মাছ কিনতে গেলে আর কোন কিছুর টাকা পকেটে থাকে না। যাই হোক ৪০০ টাকা কেজি হাইব্রীড কৈ মাছ। দামতো মনে হয় একটু বেশীই। তবে আপনার করা কচুর মুখী দিয়ে কৈ মাছ রান্নাটি কিন্তু আমার কাছে ইউনিক। কারন এর আগে আমি এই ভাবে রান্না করার কথা জানতাম না। বেশ সুন্দর করে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিকই বলেছেন দাদা সবসময় হাইব্রিড খেতে খেতে আমরা বাঙালিরা এখন দেশি মাছের স্বাদ ভুলে গিয়েছি।রেসিপিটি আপনি দুইদিন আগে করেছিলেন।কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের দারুন একটি রেসিপি আপনি শেয়ার করেছেন।রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে ভালো ছিল অনেক।রান্নার প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপনা চমৎকার ছিল।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাদা আজকে কচুরমুখী দিয়ে সুস্বাদু কৈ মাছের ঝোল রেসিপির মূল পর্ব শেয়ার করার পূর্বে বর্তমান বাজরের বাস্তব চিত্র নিয়ে কয়েকটি সত্য কথা বলেছেন। আমাদের দেশেও দেশি কৈ মাছ হাওয়া হয়ে গেছে। গ্রাম ছাড়া পাওয়া যায় না। দিনকে দিন অনেক দেশি মাছ বাজার থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। আর মাছের বাজারে গিয়ে মাছের দাম শুনে কান্না করতে মন চায়। যায়হোক আজকের কৈ মাছের ঝোল রেসিপির কালার ও স্বাদ অতুলনীয় ছিল। ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কৈ মাছ ভাজি খেতে অনেক মজার।তাছাড়া এই মাছের দাম বরাবরই বেশি থাকে।হাইব্রিড কৈ মাছ বেশি স্বাদ লাগে না।কচুরমুখী দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপিটি চমৎকার হয়েছে।কালার দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মজার হয়েছে, আমাদের পুকুরে ও ক্যানেলে দেশি কৈ মাঝে মাঝেই পাই।বেশ ভালো লাগে খেতে এমন ওল ও কচুরমুখীর সঙ্গে।ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রিয় দাদা কচুর মুখী এবং কৈ মাছ আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার। আপনি অত্যন্ত নিখুঁতভাবে কচুরমুখীর সাথে কৈ মাছ রান্নার রেসিপি শেয়ার করেছেন। আপনার এই রেসিপি তৈরি করার ক্ষেত্রে সিদ্ধ কচুগুলো গলিয়ে নেওয়ার বিষয়টা আমার কাছে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে। খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনি দেখছি অনেক সুস্বাদু একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।কচুরমুখী দিয়ে সুস্বাদু কৈ মাছের ঝোল রেসিপি। এই ধরনের রেসিপি খেতে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু এবং লোভনীয় হয়েছে। প্রতিটি ধাপ অসাধারণ ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক কথা বলেছেন দাদা বর্তমানে আমরা হাইব্রিড খেতে খেতে দেশীর স্বাদ ভুলে এটাতেই অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। কারণ এখন আবার বাজারে গেলে দেশীয় কিছু দেখাই যায় না সবকিছু হাইব্রিডের। দামের কথা আর কি বলব আমাদের দেশে তো প্রত্যেকটা জিনিসের উপরে আগুন হয়ে আছে। যদি কয়েকটা জিনিস কিনতে যাই তাহলে একটা দুইটা কিনলেই টাকা শেষ হয়ে যায়। আর মাছের দাম তো অনেক বেশি চওড়া। মাছ কিনলে আর বাকি সবজি কেনা লাগবে না। তবে কই মাছ আমার নিজেরও ভীষণ ভালো লাগে। কিন্তু কৈ মাছ দিয়ে কচুর মুখী রান্নাটা অনেক দিন খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। অনেক ভালো লাগলো রেসিপি টা দেখে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit