পুঁইশাকের ডাঁটা দিয়ে কাতলা মাছের সুস্বাদু রেসিপি

in hive-129948 •  3 years ago 
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি পুঁইশাকের তরকারি রান্না করেছি। পুঁইশাক আমার প্রিয় সবজির মধ্যে একটা, পুঁইশাক হলে যেকোনো মাছের তরকারি দুর্দান্ত টেস্ট হয়ে থাকে। গ্রীষ্মকালীন এই সবজির নেই কোনো জুড়ি স্বাদের দিক থেকে, এর পাতাগুলো সব থেকে বেশি মজার লাগে। এর পাতা যেমন ভাজা করে খাওয়া হয় তেমনি আবার আরো একটা পদ্ধতিতে খাওয়া যায় সেটা হলো পুঁইশাকের পাতার পকোড়া। তাছাড়া এর বড়ো বড়ো গোটা পাতাও বেসনে ডুবিয়ে নিয়ে তেলে ভাজা যায়। আমি নরমালি একদিন টেস্ট করে দেখছিলাম কি হয় কিন্তু মচমচে খেতে ভালোই লেগেছিলো। এইগুলো বিকেলের টিফিনের জন্য ভালো খেতে। পুঁইশাকের ডাঁটা অনেক উপকার আছে , আমি সব থেকে কচি ডাঁটাগুলো খেতে ভালোবাসি, এইগুলোই চাবিয়ে খাওয়ার সময় বেশি আরামদায়ক লাগে। পুঁইশাকের ডিমগুলো ভেজে খেতেও অনেক সুস্বাদু, বাজারে উঠলেই একদিন করবো ভাজি রেসিপিটা। পুঁইশাকের পাতাসহ ডাঁটা আলু দিয়ে ভাজলেও অনেক ভালো লাগে, আমি যেমন তেমন করে মাঝে মাঝে খাই এই ভাজিটা। যাইহোক আমি এই পুঁইশাকের তরকারিটা কাতলা মাছ দিয়ে রান্না করেছিলাম। কাতলা মাছ দিয়ে তরকারিটা বেশ জমে উঠেছিল খাওয়ার সময়, আমার এই পুঁইশাকের তরকারি হলে পাতে মাছ আছে এটা মনে হয় না, আগেই তরকারি দিয়ে ভাত খাওয়া হয়ে যায় বেশিটা। এখন রেসিপিটার উপকরণের দিকে চলে যাবো।


☫প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:☫

✦উপকরণ
পরিমাণ✦
কাতলা মাছ
১ টি ( বড়ো সাইজ )
আলু
৪ টি
পুঁইশাক
৩ পিচ
কাঁচা লঙ্কা
১৫ টি
জিরা
পরিমাণমতো
সরিষার তেল
পরিমাণমতো
লবন
৫ চামচ
হলুদ
৫ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১ চামচ


কাতলা মাছ, আলু, পুঁইশাক


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


✔এখন রেসিপিটা যেভাবে তৈরি করলাম---


❂প্রস্তুত প্রণালী:❂


➤প্রথমে বড়ো কাতলা মাছটিকে কেটে নিয়েছিলাম এবং পিচ করার পরে সব জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম। এরপর পুঁইশাক এর ডাঁটা কেটে ছোট ছোট করে নিয়েছিলাম এবং জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম।

➤আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নেওয়ার পরে কেটে ছোট করে নিয়েছিলাম এবং পরে জল দিয়ে ধুয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো সব কেটে নিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।

➤কেটে রাখা কাতলা মাছের পিচগুলোতে ২ চামচ করে লবন আর হলুদ ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ঝাঁকিয়ে গায়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়েছিলাম।

➤কাতলা মাছের পিচগুলো ভালো করে ভাজা করে তুলে নিয়েছিলাম। এরপর আলুর পিচগুলো লাল মতো করে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।

➤আলু লাল মতো করে ভাজা হয়ে গেলে কড়াইতে সরিষার তেল দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর পরিমাণমতো জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম। জিরা একটু ভাজা মতো হলে তাতে কেটে রাখা পুঁইশাকের পাতা সহ ডাঁটা দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤পুঁইশাক দেওয়ার পরে তাতে ভাজা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং কেটে রাখা কাঁচা লঙ্কাগুলো। এরপর তাতে স্বাদ মতো ৩ চামচ করে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤পুঁইশাক আর আলুর সাথে মশলাগুলো ভালোভাবে মিক্স করে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে পরিমাণমতো জল ঢেলে দিয়েছিলাম।

➤তরকারি বেশ খানিক্ষন ধরে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম এবং আলু আর পুঁইশাকের ডাঁটাগুলো ভালো করে সিদ্ধ করে নিয়েছিলাম। এরপর তরকারিতে ভেজে রাখা কাতলা মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤তরকারির থেকে বেশ কিছু আলুর পিচ তুলে নিয়েছিলাম এবং হাতা দিয়ে চেপে ভালো করে গলিয়ে নিয়েছিলাম।

➤গলিয়ে রাখা আলুর অংশটা ফুটন্ত তরকারিতে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা ভালোভাবে হয়ে আসার জন্য ৬-৭ মিনিটের মতো মিডিয়াম আঁচে দিয়ে রেখেছিলাম।

➤সুস্বাদু তরকারিটা আমার ভালোভাবে হয়ে গেলে চুলা অফ করে দিয়েছিলাম এবং কিছুক্ষন বাদে তাতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা পরিবেশনের জন্য একটি পাত্রে তুলে নিয়েছিলাম।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পুঁই শাকের ডাঁটা দিয়ে কাতলা মাছের রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করলেন। আসলে পুঁইশাক আমিও খুবই পছন্দ করি। তবে পুঁইশাক এর ভাজি খেতে বেশি মজা লাগে। আর এই পুঁইশাকের ডাঁটা গুলো ভাজি আমার কাছে বেশী প্রিয়। আপনার প্রিয় জানতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি আজকে তৈরি করলেন দাদা। আপনার রেসিপি পরিবেশন দেখে আমিও শিখতে পারলাম। দেখে খেতে ইচ্ছা করছে, তাই পরবর্তী তৈরি করব ইনশাআল্লাহ।

দাদা পুঁইশাকের কথা আর কি বলব এর পুষ্টিগুণ বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু যদি স্বাদের কথা বলি তাহলে বলতে হবে অসাধারণ। আপনি একদমই ঠিক বলেছেন দাদা কচি ডাটাগুলো খেতে খুব মজা লাগে। পুঁইশাক দিয়ে অসাধারণ কিছু রেসিপির কথা বলেছেন। আপনি যেটা এড়িয়ে গেছেন সেই চিংড়ি মাছ দিয়ে পুঁইশাকের রেসিপি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। তাছাড়াও যে কোন মাছের সাথে পুঁইশাক ঝোল করলে অসাধারণ হয়। যাইহোক দাদা নিজের কথা আর না বলি কাতলা মাছ দিয়ে আপনি পুঁইশাকের চমৎকার রেসিপি করেছেন। আপনার রেসিপির মধ্যে সব সময় কিছুটা ভিন্নতা থাকে যেটা চোখে পড়ার মতো। মনে হচ্ছে কিছুটা আলু হাতে চেপে গলিয়ে দেয়াতে সেটা খেতে অনেকটা সুস্বাদু হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।

পুঁইশাকের ডাঁটা দিয়ে কাতলা মাছের সুস্বাদু রেসিপি দেখেই জিভে জল চলে আসলো দাদা। এমন ধরনের মিশ্রিত রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে ।ভা এমন ধরনের রেসিপি খেতে পারলে অনেক ভালো লাগে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।

দাদা আপনার করা পুঁইশাকের ডাঁটা দিয়ে কাতলা মাছের সুস্বাদু রেসিপি টি দেখে অনেক সুন্দর হয়েছে ৷ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য

কাতলা মাছ একটি প্রিয় মাছ আমার । পুঁইশাকের ডাটার সাথে কাতলা মাছের রেসিপি আরো দুর্দান্ত হয়। অনেকগুলো ছবি ও ধাপে ধাপে যেভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন রেসিপিটি সত্যি খুব সুন্দর হয়েছে এবং খেতেও যে অসাধারণ হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

পুঁইশাকের ডাঁটা দিয়ে কাতলা মাছ রান্না দেখে এই ভরদুপুরে আবার খিদে পেয়ে গেছে😋। পুঁইশাক দিয়ে যে কত রকম রান্না করা যায় তার কোন ইয়ত্তা নেই। দাদা পুঁই শাকের ডিম বলতে কি বিচিগুলো বুঝিয়েছেন? আমার ছেলে কিন্তু এর ডাটা খেতে ভীষণ পছন্দ করে, সেদিন অবাক হলাম ওর ছোট্ট দুটি দাত দিয়ে চিবানোর দৃশ্য দেখে। আপনার রেসিপি দেখে মনে পরে গেলো। দাদা পাতা দিয়ে পকোড়া কখনো খাইনি, তবে আপনার কাছে শুনলাম ভীষণ স্বাদের এটা 😋 দেখি চেষ্টা করবো বাসায়। দারুন রেসিপি ছিল দাদা।।।

দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🤗

পুই শাকের ডাটা দিয়ে কাতলা মাছের সুস্বাদু রেসিপি বোঝাই যাচ্ছে খেতে খুব মজা হবে। পুঁইশাকের অনেক রেসিপি করে খাওয়া যায় তবে আমরা সাধারণত পুঁইশাক পাতা ও ডাটাসহ আলু দিয়ে রান্না করেও খেয়ে থাকি। এটাও খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। আপনার রেসিপিটি দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

পুই ডাটা দিয়ে কাতলা মাছের এই রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে রেসিপিটি অনেক বেশি লোভনীয় ছিল। পুই ডাটা এমন একটা সবজি মে সবজি দিয়ে যেকোনো ধরনের রেসিপি রান্না করলে খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। মজাদার এই রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

  ·  3 years ago (edited)

দাদা পুঁইশাকের এত রেসিপির কথা বললেন দুটি রেসিপি কিন্তু মিস করে গেলেন। একটি হল চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক এবং আরেকটি হল ইলিশ মাছ দিয়ে পুঁইশাক। খুবই মজা লাগে এই দুই ভাবে খেতে। আমি পুঁইশাক রান্না করলে বড় বড় ডাটা গুলো বেছে ফেলে দেই। আমার কাছে খেতে ভালো লাগে না। ছোট ছোট ডাটা গুলো অবশ্য খেতে ভালোই লাগে। কিন্তু কাতলা মাছ দিয়ে কখনো পুঁইশাক রান্না করে খাইনি। নতুন একটি রেসিপি শিখতে পারলাম আপনার কাছ থেকে।দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। একদিন রান্না করে খেয়ে দেখতে হবে।

তাছাড়া এর বড়ো বড়ো গোটা পাতাও বেসনে ডুবিয়ে নিয়ে তেলে ভাজা যায়।

তেলেভাজা যেকোন খাবার খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আর যদি পুঁইশাকের পাতা বেসন দিয়ে তেলে ভাজা হয় তাহলে তো খেতে দারুন লাগবে দাদা। দারুন একটি আইডিয়া পেলাম আপনার কাছ থেকে। সত্যি দাদা আপনার ইউনিক সব আইডিয়াগুলো আমার কাছে দারুন লাগে। আমি অবশ্যই বাসায় এই রেসিপি তৈরি করার চেষ্টা করব। তবে যাই হোক পুঁইশাকের ডাঁটা দিয়ে কাতলা মাছের রেসিপি দারুন হয়েছে। কয়েকদিন আগেই কাতলা মাছ খেয়েছি। আপনি কাতলা মাছ পুঁইশাকের ডাটা এবং আলু দিয়ে রান্না করেছেন আমি বেগুন দিয়ে রান্না করেছিলাম। যাইহোক দাদা আমি পুঁইশাক দিয়ে এবং আলু দিয়ে কাতলা মাছের রেসিপি তৈরি করে খেয়ে দেখব। লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য এবং আমাদেরকে শেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
❤️❤️❤️

পুঁইশাকের ডাটা আর কাতলা মাছের কাটা
দুটোই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার। কাতলা মাছ কতটা মজাদার সেটার নতুন করে বলা চলে না।। পুঁইশাকের পাতা দিয়ে চমৎকার নাস্তা তৈরি করা যায় সেটি আপনি না বললে কখনোই হয়তো জানা হতো না। কারণ এর আগে আমাকে কেউ এটা শেখায়নি।দাদা আসলেই কত কিছুই যে মানুষের অজানা থাকে। মোটামোটা এই ডাটা গুলো চিবিয়ে খেতে জাস্ট অসাধারণ লাগে। এগুলো খেলে মনে হয় না যে কোন শাকের ডাটা খাচ্ছি। এই যেন অমৃত দারুন জমিয়ে উঠেছি খেয়েছেন দাদা রেসিপিটি। দেখবেন আবার যেন পেট খারাপ না করে সবার দৃষ্টি লেগে।

পুঁইশাকের ডিমগুলো ভেজে খেতেও অনেক সুস্বাদু, বাজারে উঠলেই একদিন করবো ভাজি রেসিপিটা।

পুঁইশাক আমার খুবই প্রিয়। পুঁইশাকের নরম নরম পাতা ও ডাটা দিয়ে মাছ রান্না করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। দাদা আপনার রেসিপি দেখে আমার এখনই খেতে ইচ্ছে করছে। পুঁইশাকের বীজগুলো বা ডিম গুলো ভেজে খেতে আমার কাছেও দারুন লাগে। দাদা আপনি এই রেসিপি তৈরি করে অবশ্যই শেয়ার করবেন। তাহলে পুঁইশাকের ডিম ভাজির রেসিপি আমরাও শিখতে পারবো। সত্যি দাদা আপনার রন্ধন প্রণালীর নিপুনতা আমাকে মুগ্ধ করে। পুঁইশাকের ডাটা ও আলু দিয়ে কাতলা মাছের রেসিপি দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

পুঁইশাক আমার খুবই ফেভারিট। এই শাক এর সমন্বয়ে যেকোনো মাছ রান্না করে খেতে আমি খুব ভালোবাসি। আপনার রেসিপি দেখে বেশ লোভ হল কারণ খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি হয়েছে। আমি এটা জানি পুঁইশাক থাকলে অবশ্যই অধিক স্বাদযুক্ত হয়ে থাকে সে তরকারি।

কাতলা মাছ দিয়ে যেকোনো সবজি রান্না করলে এমনিতে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পুঁইশাক দিয়ে কাতলা মাছের রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে আমার কাছে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

পুঁইশাক আমার প্রিয় সবজির মধ্যে একটা, পুঁইশাক হলে যেকোনো মাছের তরকারি দুর্দান্ত টেস্ট হয়ে থাকে।

পুঁইশাক আমার ও খুব প্রিয় দাদা।গতদিনই খেলাম তবে বাজার থেকে কেনা নয়,আমাদের বাড়িতেই লাগানো।যাইহোক সরু পুঁইশাক চিবাতে আরো বেশি মজার।তাছাড়া এই ধরনের বড়ো মাছের সঙ্গে পুঁইশাকের তরকারি তো বেশ জমে যায়।সবথেকে মজার বিষয় হচ্ছে পুঁইশাকের তরকারিগুলি সুরসুর করে খাওয়া যায় যেহেতু এটি একটু নালাযুক্ত।পুঁইশাকের পাতার বড়া আমিও মাঝে মাঝেই তৈরি করে খাই, বেশ ভালো লাগে।তবে সত্যি বলতে পুঁইশাকের বিটুলি আমার তেমন পছন্দ নয়, কেমন পট পট শব্দ হয় মুখে দিলেই।অবশ্য আমার মা-বাবার বিটুলি পছন্দ।আপনার আজকের রেসিপিটি দুর্দান্ত হয়েছে দাদা,এটা নিঃসন্দেহে অনেক টেস্টি আমি বলতে পারি।ভালো লাগলো রেসিপিটি দেখে, ধন্যবাদ দাদা।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

পুইশাক এর সাথে কাতলা মাছ এখন ও খায় নাই । কিন্তু দাদা আপনার রেসিপি দেখে খাওয়ার ইচ্ছা হলে। আমি ও একদিন আপনার মতো তৈরি করে খেয়ে দেখবো। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হইছে।

ওয়াও এমন রেসিপি কখন খাওয়া পড়েনি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে সত্যিই অনেক সুস্বাদু হবে ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য

দাদা আপনি অনেক সুন্দর একটি রেসিপি করেছেন। পুই শাকের বাটা, আলু এবং কাতলা মাছ দিয়ে রান্না করার তরকারি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার লাগে। দাদা আপনি প্রথমে কাতলা মাছগুলো ভেজে নিয়েছেন এবং তারপরে আলুগুলো একটু ভেজে নিয়েছেন। আপনার রেসিপিটি পড়ে আমার সবচাইতে বেশি ভাল লেগেছে আলুগুলো গলিয়ে নিয়ে ফুটন্ত তরকারির ভিতরে দিয়ে দেওয়াটা। আর এভাবে কাতলা মাছের রেসিপি করলে নিশ্চয় কাতলা মাছটি খেতে অনেক সুস্বাদু লাগবে। অসাধারণ একটি অনেক রেসিপি শেয়ার করার জন্য দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

পুঁইশাকের ডাটা খুব কম খাওয়া হয় কারণ এলার্জি সমস্যা হয়। রেসিপির ছবি দেখে যতটুকু বুঝতে পারলাম খেতে অনেক মজা হয়েছে আর বড় সাইজের মাছগুলো রেসিপির লোভনীয়তা আরো বৃদ্ধি করেছে। এমন লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।

পুঁইশাকের বড়া খেতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। আবার পুইশাকের চপ তৈরি করা যায় বেসন ডো এর মধ্যে দিয়ে তেলে ভেজে খেতে আরো ভালো লাগে। যাই হোক আপনার রেসিপিগুলো তো সবসময় দুর্দান্ত হয়। এই রেসিপিটি খুবই ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর সুন্দর রেসিপি গুলো আমাদের মাঝে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

অনেক অনেক শুভকামনা জানাই।

পুঁইশাক এমন একটি সবজি যেটা সব ভাবে খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনি পুঁইশাকের ডাটা দিয়ে খুবই সুস্বাদু করে কাতলা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন, এই রেসিপিটি আমার কাছে খুবই লোভনীয় লেগেছে। রেসিপির কালার দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

পুইশাকের ডাটা দিয়ে কাতলা মাছ অনেক টেস্টি হয় দাদা। অত্যন্ত চমৎকার হয়েছে আপনার রেসিপিটি। দেখে তো জিভে জল এসে গেল। দেখতে অনেক চমৎকার হয়েছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

পুঁইশাক আমার খুব একটা ভালো লাগেনা দাদা। তবে কাতলা মাছ খেতে খুবই ভালোবাসি। যদিও মাছ ও ভয় পাই কাটার জন্য। তবে আপনার পুঁইশাকের ডাঁটা দিয়ে করা কাতলা মাছের ঝোল এর রেসিপিটি অসাধারন হয়েছে দাদা। খুবই সুস্বাদু লাগছে।