দূর্গা পুজো ২০২৩ ( পর্ব ১১ )

in hive-129948 •  10 months ago 
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আজকে আপনাদের সাথে দূর্গা পুজোর আরো কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। গত দশম পর্বে বনগাঁ স্পোর্টিং ক্লাব এর প্যান্ডেলের এবং প্রতিমার কিছু আলোকচিত্র শেয়ার করেছিলাম। এইবার বনগাঁর আরেকটি ঐতিহ্যবাহী স্থানের পুজোর আলোকচিত্র শেয়ার করবো। এই ক্লাবটির নাম হলো "প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাব"। এই ক্লাবটির পুজোর সাথে সাথে স্থানটি অনেক নাম করা। আসলে এখানে প্যান্ডেলটা সব সময় অনেক বড়ো আর অনেক ভিন্ন ধরণের কিছু চিন্তাভাবনা করে তৈরি করে থাকে। তবে এই প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাবটা বনগাঁর স্টেশন থেকে এতটা দূরে অবস্থিত যে অনেকটা পথ হেঁটে যেতে হয়, যদিও এটি বাটা মোড় থেকে একদম সোজা রাস্তা, কিন্তু অনেকটা পথ, একপ্রকার পা ব্যাথা হয়ে যায় যেতে যেতে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

তবে অনেক মানুষের ভিড়ে চলতে চলতে আর আলোকসজ্জা দেখতে দেখতে এই সময়টা কখন পার হয়ে যায়, সেটা টেরই পাওয়া যায় না। আমি যদিও এইসব রাস্তা একদম চিনি না, একবার ভুল রাস্তায় ঢুকে গেলে অনেক ফেরাঘরা। আমি সবসময় রাস্তায় উঠলেই ম্যাপটা চালু করে দেই, অন্তত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নিয়ে গেলেও ঠিক জায়গায় নিয়ে যাবে। আজকাল আর রাস্তায় সিকিউরিটি গার্ডদের কাছে বেশি শোনা লাগে না, যেখানে গুগল আছে সেখানে ভয় নেই হা হা। প্রতিবছর আমি লিস্ট করে রাখলে আগে ভাবি এইটা দেখে তারপর অন্যগুলো শুরু করবো, কিন্তু এইটার দূরত্ব হওয়ায় দেখতে দেখতে শেষের দিকে গিয়ে দেখেছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

এই প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাবটিতে সাধারণত একটি বড়ো মাঠের মধ্যে পুজো করে থাকে, তবে ভিতরে তেমন লাইটিং না করলেও দোকানপাটে হৈহুল্লোড়। এইবারের প্যান্ডেলটির চিন্তাভাবনাও অনেক বড়ো তাদের, কারণ তারা এইবার একটা মন্দির তৈরি করেছে আর এই মন্দিরটি "মাহিষমতি মন্দির" এর অনুকরণে তৈরি করেছে আর থিমটাও এটাই। এটা আসলে ছবিতে এইরকম দেখাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু এটা অনেক বড়ো করেছে। আমরা অনেকে বাহুবলি সিনেমায় মাহিষমতি মন্দির দেখেছি, এটাও কিন্তু সেইভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছে। আর প্যান্ডেলের গায়ের কারুকার্যগুলো দেখলে যেন পাথরের গায়ের খোদাই করার মতো দৃশ্য মনে হবে। গেটটা একদম দারুন সাজিয়েছিল মন্দির আর ক্লাব এর নাম সহ।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

ভিতরে অনেকটা বড়ো স্পেসও রেখেছে, আসলে এইরকম স্পেচ থাকলে অনেকজন ভালোভাবে দেখতে পারে। যদিও আমি অনেক রাতের দিকে গিয়েছিলাম প্রায় রাত ৩ টার দিকে আর তখন তেমন ভিড় ছিল না, মানুষ সব মাঠে বসে বসে ভিড় জমিয়েছে। প্রতিমার ডিজাইনটা অনেক ভালো করেছে, দেখেই মনটা যেন ভরে যায়। মায়ের পাশে কার্তিক, গণেশ, স্বরস্বতী, লক্ষ্মী সবার প্রতিমাগুলো অনেক ভালো হয়েছে। এটাই ছিল মোটামুটি প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাব এর প্যান্ডেল আর প্রতিমার কিছু আলোকচিত্র।


শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরাস্যামসুং গ্যালাক্সি M33 5G
লোকেশনবনগাঁ
তারিখ২৩ অক্টোবর ২০২৩


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আসলেই দাদা,মানুষের ভিড়ে লাইন টানতে টানতে কখন যে সময় পার হয়ে যায় সেটা ঠাওর করা যায় না।তারপরও আপনি প্রতিমা দেখতে পেরেছিলেন অনেক কষ্টে জেনে ভালো লাগলো।আর আপনি দেখছি কলকাতার থেকে বনগাঁর পূজা বেশি দেখেছেন।বনগাঁয় যে এতগুলো প্যান্ডেল হয় জানা ছিল না।আর রাতে প্যান্ডেলটি আকর্ষণীয় দেখতে লাগছে।আসলেই প্রতিমাটি বেশ সুন্দর ছিল,ধন্যবাদ দাদা।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

আসলেই দাদা গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আমরা যেকোনো জায়গায় খুব সহজে চলে যেতে পারি। সেজন্য এখন আর কাউকে লোকেশন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে হয় না। যাইহোক প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাব এককথায় দুর্দান্ত আয়োজন করেছে। প্যান্ডেল বড় হলো লোকজনের ঘুরাঘুরি করতে সুবিধা হয় এবং ফটোগ্রাফিও করা যায় মনমতো। প্রতিমা গুলো দেখতে আসলেই খুব সুন্দর লাগছে দাদা। প্রতিটি ফটোগ্রাফি এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম দাদা। যাইহোক এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

গুগল ম্যাপ যেহেতু সঠিক জায়গায় নিয়ে যায় আমার মনে হয় এখন থেকে গুগল ম্যাপ দেখে শ্বশুরবাড়ির ঠিকানা খুঁজতে হবে দাদা🤣🤣। তাহলে খুব শীঘ্রই আমরা আপনার বিয়ে খেতে পাবো। আর আপনিও ঠিকানা অনুযায়ী বৌদির বাড়িতে পৌঁছে যাবেন🤭। তবে দাদা যাই বলুন না কেন কলকাতার পুজো গুলো সত্যিই দারুণ হয়। আর এত বড় আয়োজন দেখে অনেক ভালো লাগে।"প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাব" সত্যি দারুন আয়োজন করেছে। তাদের ডেকোরেশন যেমন দারুন তেমনি তাদের লাইটিং গুলো। অনেকটা মোড় ঘুরে এই পুজো প্যান্ডেলে যেতে সময় লাগে বোঝাই যাচ্ছে। তবে এত সুন্দর আলোকসজ্জা আর ডেকোরেশন দেখতে দেখতে অনেকটা পথ যেতেও কোন আপত্তি নেই। তখন বেশ ভালোই লাগবে। পূজার বিভিন্ন ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

গুগল ম্যাপ যেহেতু সঠিক জায়গায় নিয়ে যায় আমার মনে হয় এখন থেকে গুগল ম্যাপ দেখে শ্বশুরবাড়ির ঠিকানা খুঁজতে হবে দাদা🤣🤣

খুঁজে তো ফেলেছি, এখন যাওয়ার পালা 😅😅

তাহলে তো খুব শীঘ্রই আমরা দাওয়াত পাচ্ছি দাদা। আমরাও তাহলে রেডি হয়ে যাই। 🤭🤭

প্রতাপগড়ের পূজা মন্ডপের ডেকোরেশন ও কারুকার্য দেখতে অনেকটা রাজবাড়ির মতো মনে হচ্ছে ভাই। গুগল ম্যাপ থাকার কারণে কোন অচেনা জায়গায় গেলে, টুকটাক কিন্তু বাড়তি সুবিধা এখন পাওয়া যায়। আর যাইহোক পথ হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে না । বেশ ভালোই উপভোগ করলাম ছবিগুলো।

শুভেচ্ছা রইল 🙏

দাদা আপনি অনেক সুন্দর করে আজকেও দুর্গা পুজোর আরেকটা পর্ব নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন। দুর্গাপুজোর 11 তম পর্বটা আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে দাদা। দুর্গাপুজোর প্রত্যেকটা পর্ব আমার পড়া হয়েছে। এবং কি প্রত্যেকটা পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো আমি দেখেছি। যার কারণে এই পর্বটাও আমার কাছে জাস্ট অসাধারণ লেগেছে। গত পর্বে বনগাঁর স্পোর্টিং ক্লাবের আলোকসজ্জা দেখেছিলাম। আর আজকে আপনি বনগাঁর ঐতিহ্যবাহী স্থান প্রতাপগড় স্পোটিং ক্লাবের শেয়ার করেছেন। প্রথম গড স্পোর্টিং ক্লাবের ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অনেক বেশি সুন্দর ছিল। আসলে এখন যে কোন জায়গা চেনার জন্য এবং যেকোনো জায়গায় যাওয়ার জন্য, আর কোন কিছুর প্রয়োজন হয় না গুগলই যথেষ্ট। এখন আর সিকিউরিটি গার্ডদেরও জিজ্ঞেস করা লাগেনা। যাইহোক দাদা অন্য গুলোর মত এটাও অসম্ভব সুন্দর ছিল সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়া হয়েছে দেখে খুব ভালো লেগেছে।

জী দাদা গত পর্বে আমরা বনগাঁ স্পোর্টিং ক্লাব এর প্যান্ডেলের অনেক গুলো আলোকচিত্র দেখেছিলাম। আজকে বনগাঁর ঐতিহ্যবাহী প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাবের অনেক গুলো আলোচক চিত্র দেখলাম। এইবারে তারা বাহুবলি সিনেমার মাহিষমতি মন্দিরে আদলে পূজো প্যান্ডেলটি তৈরী করেছে। দুর থেকে দেখলে বুঝা যাবে বড় কোন পাহাড় বা পাথরের উপরে খোঁদায় করে ডিজাইন করে প্যান্ডেলটি বানিয়েছে। প্যান্ডেলের উপরেও এমন একটি কালার দিয়েছে যার কারনে অন্য কিছু বুঝার উপায় নেই। মানুষের আগমনের চিত্র দেখে বুঝা যায় ক্লাবটি অনেক পরিচিত। যার ফলে অনেক দুরদুরান্ত থেকে মানুষ এখানে এসে হাজির হয়েছে। আর একটি বিষয় পড়লাম যে আপনি রাস্তাঘাট চেনার ক্ষেত্রে গুগলের উপর নির্ভর করেন। দাদা বর্তমানে অনেক মানুষই গুগল মামার উপর নির্ভরশীল। প্রতি সাপ্তাহে হ্যাংআউটে প্রশ্নউত্তর পর্বে গুগল মামা ছাড়া আমারও কোন উপায় নেই,হে হে হে। আর আমিও যে কোন নতুন জায়গায় গেলে গুগল মামার উপর নির্ভর করি। সবাই বাটপারি করলেও গুগল মামা বাটপারি করবে না। ঘুরে ফিরে মূল জাগায় নিয়ে যাবে। দাদা পরের বছর থেকে নিজের সঙ্গি হিসাবে একটি বাইক নিতে পারেন। ধন্যবাদ।

দাদা দুর্গা পূজো ২০২৩ এর পর্বগুলো যতই দেখতেছি আমার কাছে ততই অনেক বেশি ভালো লাগতেছে। আমি তো শুধু এটা ভাবতেছি আপনি দুর্গাপূজার সময় কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন?? বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে প্যান্ডেল গুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন, যেগুলো অসম্ভব সুন্দর লাগতেছে। গত পর্বে দেখেছিলাম বনগাঁ স্পোটিং ক্লাবের কিছু সুন্দর সুন্দর আলোকচিত্র। আর এই পর্বে আমাদের মাঝে বনগাঁর আর একটি ঐতিহ্যবাহী ক্লাবের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন যেগুলো ও সুন্দর লাগতেছে। প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাবের এত সুন্দর সুন্দর আলোকচিত্র দেখে তো জাস্ট মুগ্ধ আমি। প্রতাপগড় স্পোটিং ক্লাবে কিন্তু অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে। এটা সরাসরি দেখতে আরো বেশি ভালো লেগেছিল বুঝতেই পারতেছি। এখন তো google ম্যাপ যথেষ্ট কোথাও যাওয়ার জন্য। সবকিছুই খুঁজে নেওয়া সম্ভব গুগল ম্যাপে। পরবর্তী পর্বগুলোতে আরো কয়েকটা জায়গার প্যান্ডেলের আলোকচিত্র দেখতে পাবো আশা করছি।

দাদা আমি দুর্গাপূজো ২০২৩ এর দশম পর্ব টা দেখেছিলাম। দশম পর্বটা আমার কাছে সত্যি খুব ভালো লেগেছিল। আর আপনি এ পরবর্তীতে ১১ তম পর্ব শেয়ার করেছেন সবার মাঝে। দশম পর্বের মতো 11 তম পর্ব ও অনেক বেশি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ছিল। বনগাঁর স্পোর্টিং ক্লাবের সৌন্দর্য যেমন অনেক বেশি মনোমুগ্ধকর ছিল, তেমনি প্রতাপগড় স্পোটিং ক্লাবের সৌন্দর্য ও জাস্ট অসাধারণ ছিল। এখানেও দেখছি প্যান্ডেলটা অনেক সুন্দর ভাবে করেছিল। যেহেতু আপনি রাত ৩ টার দিকে গিয়েছিলেন, তাই সেখানে তেমন বেশি ভিড় ছিল না বুঝতেই পারতেছি। কারণ সবাই তো মাঠের মধ্যে বসে ভিড় জমিয়েছিল। আপনি গুগল ম্যাপের সাহায্য নিয়ে ভালোই করেছিলেন দাদা। google ম্যাপ কিন্তু সব সময় সঠিক হয়। ঘুরিয়ে পেচিয়ে নিয়ে গেলেও ঠিক জায়গায় নিয়ে যায়। দাদা আশা করছি পরবর্তী পর্ব শীঘ্রই দেখতে পাবো।

আজ পর্ব ১১ তে "প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাব"এর বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। পুজা মন্ডপের ডেকোরেশন ও কারুকার্য সত্যি ই খুব ভালো লাগলো।এতো চমৎকার লাইটিং করাতে রাতে ভীষণ ভালো লাগলো দেখতে।আপনি রাত তিনটার সময় গিয়েছিলেন। তাইতো ভীড় তেমন ছিল না। আর খুব বেশী উপভোগ করতে পেরেছেন দাদা।আপনার শেয়ার করা আলোকচিত্র গুলো দারুন ছিল।ধন্যবাদ দাদা অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।

দাদা জাস্ট অসাধারণ ছিল সবগুলো ফটোগ্রাফি। আপনি দুর্গাপূজার সময় বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ফটোগ্রাফি করেছিলেন। আর প্রত্যেকটা পর্বের মাধ্যমে সেগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করতেছেন দেখে সত্যি খুব ভালো লেগেছে। প্রতাপগড় স্পোর্টিং ক্লাবের বেশ কিছু আলোকচিত্র, আজকে আপনার এই পর্বের মাধ্যমে দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো। গুগলের সাহায্যে তাহলে আপনি গিয়েছিলেন। আপনি তো দেখছি অনেক রাত করে সেখানে পৌঁছেছিলেন। রাত তিনটার দিকে যাওয়ার কারণে তেমন কোনো ভিড় ছিল না। রাত হওয়ার কারণে সব মানুষ মাঠে বসে ভিড় জমিয়েছিল। যার কারণে সেখানে তেমন ভিড় ছিল না দেখছি। এই প্যান্ডেলটা খুব সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছিল। যেহেতু স্টেশন থেকে অনেক দূর ছিল, আর হেঁটে আসার মত রাস্তা ছিল। তাই দূরের রাস্তাতো পা ব্যথা করার মতোই হবে। আশা করছি পরবর্তী পর্বে অন্য আরেকটা স্থানের প্যান্ডেলের ফটোগ্রাফি সবার মাঝে ভাগ করে নিবেন।