গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য মাটির তৈরি চুলা।

in hive-131369 •  2 years ago 

আসসালামু আলাইকুম আমি, @abdullah-44

আশা করি সবাই ভালো আছেন, আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমিও ভালো আছি।(আলহামদুলিল্লাহ)



গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য মাটির তৈরি চুলা।


IMG_20230822_080302.jpg

F1sR3uPuh6LG2Pa74He5bV2hyGpwsrRBoVbg5m9yUEVos1woZ8Voyf4x2rdrLLwe3d7fqLKt9UiqzwSGkbun5ySbiReLNRbW6xF94cKUizfJXfNsHRisHHo958yyvwqAaSZ7h458MHH9n1Efe1TCtV98BwJbwaQ6FbAKk8AE1KfrtBajA51b8JaiRjsuXkEEH1W5LBHCWc1LQUpXtb5AFF5ZmauU.jpeg

IMG_20230822_080314.jpg

মাটির চুলা আমাদের ঐতিহ্য। হাজার হাজার বছর ধরে আমরা মাটির চুলা ব্যবহার করে আসছি। কিন্তু এখন যেন মাটির চুলা দিন প্রায় বিলুপ্তের পথে। কালের বিবর্তনে আধুনিকতার ছোঁয়ায়, বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তির উদ্ভাবন হয়েছে। তেমনি রান্নার কাজে ব্যবহৃত নানা ধরনের আধুনিক সরঞ্জাম উদ্ভবনের ফলে রান্নার কাজ অনেক অংশেই সহজ হয়ে গেছে। এখন রান্নার জন্য আধুনিক সব চুলা যেমন ইলেকট্রিক চুলা গ্যাসের চুলা ইত্যাদি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে করে সময় এবং রান্নার কষ্ট উভয় কমছে।

IMG_20230822_080309.jpg

আগের দিনে যেমন, দেশের সর্বস্তরের মানুষই মাটির চুলা ব্যবহার করত, আগের দিনের সবাই মাটির চুলার উপরই নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু এই মাটির চুলায় এখন প্রায় বিলুপ্তের পথে, শহর অঞ্চলে এখন মাটির চুলা ব্যবহার হয় না বললেই চলে। গ্রাম অঞ্চলেও এখন আর আগের মত মাটির চুলা ব্যবহার করা হয় না।আমরা যারা শৈশবে অনেকটা সময় গ্রামে কাটিয়েছি, শুধু তারাই বলতে পারবে মাটির চুলা নিয়ে শৈশবের কিছু স্মৃতি। আমাদের বাড়িতে অনেক আগে থেকে কাঠ খড়ি দিয়ে রান্না করা হয়।

IMG_20230822_080258.jpg

রান্নার পরে অনেক সময় পর্যন্ত চুলায় আগুন থাকে,ওই আগুনে আলু, বেগুন পুড়িয়ে খাওয়ার স্মৃতি এখনো মনে পড়ে। পুড়ানো আলু গুলো খেতে অনেক মজা লাগতো। আর পুড়ানো আলু যদি ভর্তা করা যায় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই, স্বাদ অনেক গুণে বেড়ে যায়। মাটির চুলায় রান্না করার জন্য সাধারণত কাঠ খড়ি, গাছের শুকনা পাতা, শুকনা বাঁশ,যাবা ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। ১ থেকে ২ দিন রান্না করার পর চুলায় যখন ছাই ভরে যায়, তখন চুলা থেকে ছাই গুলো উঠানোর জন্য একটি হাতা ব্যবহার করা হয়।

IMG_20230828_114427.jpg

IMG_20230822_080537.jpg

আমার শেয়ার করা ছবিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন ছাই তোলা হাতা, এই ছাই তোলা হাতা ব্যবহার করার ফলে ছাই গায়ে লাগার কোন সম্ভাবনা থাকে না। এই ছাই আবার বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহার করা যায় যেমন, মাছ কাটতে ব্যবহার করা হয়,সবজি চাষে ছাই ব্যবহার করা হয়। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের কাজে ছাই ব্যবহার করা যায়। ছোটবেলায় অনেক মুরুব্বীদের ছাই দিয়ে দাঁত ও পরিষ্কার করতে দেখেছি । একমুখো, দুমুখো ও তিনমুখোএই তিন ধরনের চুলার ব্যবহার সর্বাধিক। প্রতিটি চুলায় সাধারণত একটি করে জ্বালানি প্রবেশের মুখ থাকে।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddfwF5kKVgfqKcJVzUC9zYpVySrombAoJ3HAAeFQAp75RFb8MQ43pMYHPBT9qy...HWxLhWyc4W792ch6jCeMvo9kmPKWSQ1iuhrHF8xTv7psP2kRTN87Vk3bZKTqMK7opAJm74uk39zpSkWn47CVhohgarZXChtLKqQadYStZyy9eBJ4io27N3AWjg.png

IMG_20230822_080245.jpg

IMG_20230822_080240.jpg

IMG_20230822_080226.jpg

IMG_20230822_080231.jpg

যেসব চুলায় একটি হাঁড়ি বসানো যায়, সেটিই একমুখো চুলা। যে চুলায় দুটি হাঁড়ি বসানো যায়, সেগুলো দুমুখো চুলা। দুমুখো মাটির চুলা দিয়ে সাধারণত বাড়িতে ধান সিদ্ধ বা অনুষ্ঠানের খাবার রান্নার জন্য ব্যবহার করা হয়। তিনমুখো চুলায় একই সঙ্গে পাশাপাশি তিনটি হাঁড়ি বা ডেকচি বসানো যায়। এ ধরনের চুলায় লাকড়ি প্রবেশের দুটি মুখেরও দেখা পাওয়া যায় কোনো কোনো বাড়িতে।আগের দিনে মাটির চুলার সাথে মাটির হাঁড়ি পাতিল ব্যবহার করা হতো। সেইসব এখন আর দেখা যায় না, মাটির হাড়ি পাতিল এখন প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

আমার পোস্টটি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ

6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjnzw3nqBFcbV2rkkbgRUhb3PMHJNHgbsQ5qUWmScc684CKjSggSGYS26MN3rnCgoayDzBGuhfuG2g2pAFAn.png


আমার পরিচয়


FB_IMG_1686764702485.jpg

slLXtTGa_2x.jpg

আমার নাম,মোঃ আব্দুল্লাহ। আমার বাসা কুষ্টিয়া জেলা, খোকসা থানায়,আমবাড়িয়া ইউনিয়নে,গোসাইডাঙ্গী গ্রামে। কিন্তু ,আমি লেখাপড়ার জন্য কুষ্টিয়া সদরে থাকি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে, কম্পিউটার ডিপার্টমেন্টে লেখাপড়া করছি। আমার ফটোগ্রাফি এবং ভ্রমন করতে খুব ভালো লাগে। আমার ফটোগ্রাফি করতে ভালো লাগলেও, খুব একটা ভালো ছবি আমি তুলতে পারিনা। আশা করি খুব তাড়াতাড়িই আমার ফটোগ্রাফি গুলো আরো ইমপ্রুভমেন্ট করতে পারব। (ধন্যবাদ সবাইকে )

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPxJkoJ67FXnsDqHsfcYrHExg45hzbf2tzsiAeqBq6b2MgASJtNTU4BaRG5GSd...jiiUN67TKAiC1RQHSbg7hkU4vYCsMpAtAmm4pum217tSttDfXznfKyTmRaJNgLmAJa5t6hyYozxbhBBSEyEGVJMzkPQiVnUJznvnA2tAcfkBUkkPGBL9LEkfcz.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমাদের ঐতিহ্যের একটি নিদর্শন হলো মাটির চুলা। যুগের পর যুগ ধরে এই মাটির চুলা ব্যবহার করে আসছেন আমাদের দেশের মানুষ। তবে বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় কিছুটা কমে গেছে মাটির চুলা ব্যবহার। শহরে মাটির চুলার ব্যবহার হয় না বললেই চলে। কিন্তু গ্রামে এর ব্যবহার অনেক বেশি। আপনার ছবি গুলো কিন্তু সেই সুন্দর হইছে ভাই।

ধন্যবাদ ভাই।

মাটির চুলা নিয়ে আপনি দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। মাটির চুলা আমাদের ঐতিহ্য। তবে এখন মাটির চুলার ব্যবহার আগের তুলনায় অনেক কমে গিয়েছে। আমাদের বাড়িতে এখনো মাটির চুলায় রান্না করা হয়। মাটির চুলায় রান্না করা খাবারের স্বাদই আলাদা। আমরাও মাটির চুলার আগুনে বেগুন, পটল এসব পুড়ে ভর্তা করি।ভুট্টার সময়ে কাঁচা ভুট্টাও পুড়ে খাই।মাটির চুলায় যেকোনো ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা যায়। আর এগুলো থেকে যে ছাই হয় সেগুলো মাছ কাটা, জমি চাষাবাদের কাজে ব্যবহৃত হয়। অনেক সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

ধন্যবাদ আপু।

মাটির চুলা নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনি ঠিকই বলেছেন, বর্তমানে মাটির চুলার ব্যবহার কমে গিয়েছে। গ্রামের মানুষও এখন সিলিন্ডার গ্যাস দিয়ে রান্না করে। আপনি এই উত্তপ্ত মাটির চুলার ছবি কিভাবে উঠালেন সেটাই ভাবছি আমি। কারণ রান্না করার পর মাটির চুলা খুবই গরম থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।

ধন্যবাদ আপু।

মাটির চুলা গ্রামের ঐতিহ্য। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে মাটির চুলা রয়েছে। মাটির চুলা রান্না অনেক সুস্বাদু। আমাদের বাড়িতে এখনো মাটির চুলায় রান্না করা হয়। আধুনিকতার ছোঁয়ায় মাটির চুলা এখন বিলুপ্তপ্রায়। গ্যাসের চুলা এবং ইলেকট্রিক চুলা নামার কারণে এখন মানুষ এগুলোই বেশি ব্যবহার করে। আস্তে আস্তে মাটির চুলা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আপনি অনেক সুন্দর পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফী দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাই।

মাটির চুলা নিয়ে অসাধারন একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই। মাটির চুলায় রান্না করার জন্য জ্বালানি হিসেবে খড় ,পাতা, খড়ির ব্যবহার সহ বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করা হয়। আপনি ঠিক বলেছেন চুলায় জমানো ছাই গুলো জৈব সার হিসেবেও অনেক ভালো কাজ করে। আমার কাছে আপনার পোস্টটা অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ আপু।

Feedback / Observation

মাটির চুলা হলো গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য । আমাদের বাসায় এখনও মাটির তৈরি দুই চুলা,এক চুলা আছে৷ মাটির তৈরি চুলার রান্নার স্বাদ অসাধারণ হয়ে থাকে। গ্রামে এখন মাটির তৈরি চুলার ব্যবহার আছে।। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

ভুল বানানঃ নাই। 🙂
অনুপস্থিত শব্দ(Missing Word): 🙂
ভাষার গরমিলঃ নাই। 🙂
Regards
@md-sajalislam (Moderator)
Steem For Tradition

ধন্যবাদ ভাই।

মাটির চুলা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতেই মাটির ছিলো ছিলো এবং এখনো আছে। এই মাটির চুলায় কাঠ, খড়ি, খড় ইত্যাদি জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাড়িতে মাটির চুলা দেখে আসছি আমি। একমুখো আর দুমুখো চুলা সম্পর্কে খুব ভালো বলেছেন ভাই। কোনো অনুষ্ঠান হলে সেখানেও মাটির চুলা বানানো হয়। মাটির চুলা নিয়ে সুন্দর লিখেছেন ভাই।

ধন্যবাদ ভাই।

মাটির চুলা নিয়ে অনেক সুন্দর লিখেছেন।ঠিকই বলেছেন মাটির চুলা এখন বিলুপ্ত প্রায়,এখন মানুষ শরীরের পরিশ্রম কমাতে বের করেছে,গ্যাসের চুলা,ইলেকট্রনিক চুলা আরো বিভিন্ন ধরনের চুলা।মাটির চুলার মধ্যেও অনেক ধরনের চুলা আছে যেমনটা সিমেন্টের চুলা,বন্ধু চুলা।এখনো গ্রামের সাথে শহরেও অনেক বাসায় মাটির চুলা দেখা যায়।মাটির চুলায় রান্না করলে সে খাবারের মজা অনেক হয়।মাটির চুলা এক মুখো,দুই মুখো,তিন মুখো হয়ে থাকে যেমনটা বলেছেন, আমিও দেখেছি।আপনার ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে।

ধন্যবাদ

বাহ্ চমৎকার গ্রাম অঞ্চলের মাটির তৈরি চুলা সম্পর্কে আপনি অনেক সুন্দর একটি বিস্তারিত আলোচনা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। কারণ এই মাটির তৈরি চুলা শুধু গ্রাম অঞ্চল ছাড়া অন্য কোথাও দেখা যায় না কারণ এখন শহরে তো গ্যাস ছাড়া কোন কথাই নেই। এবং মাঝে মাঝে গ্রামেও কোন বাসায় এখন মাটির তৈরি চুলা পাওয়া যায় না শুধু গ্যাস। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

ধন্যবাদ ভাই।

গ্রামের অধিকাংশ বাড়িতে এখনো এই মাঠের চুলা আছে। আর এই মাঠে চুলায় রান্না করলে সেই ভাত ও তরকারির স্বাদ একটু অন্যরকম হয়।। যেমনটা গ্যাসের চুলায় রান্না করলে হয় না। গ্রামের মানুষ গাছের খড়ি গোবরের ঘসি এসবের সাথে মাটির চুলায় সহজে রান্না করতে পারে। তবে বর্তমানে গ্রামের কিছু কিছু মানুষ আধুনিক প্রযুক্তির জিনিসপত্র গুলো ব্যবহার করতেছে রান্না করার জন্য। সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।

ধন্যবাদ ভাই।

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য হলো মাটির তৈরি চুলা। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে এই মাটির তৈরি চুলা গুলো দেখা যায়। আপনি ছাই ওঠা হাতা সম্পর্কেও লিখেছেন আমাদের বাড়িতে এরকম হাতা দুইটি রয়েছে। যেটি দিয়ে আমার মা ছাই তোলে চুলার।মাটির তৈরি চুলা সম্পর্কে দারুন লিখেছেন আপনি ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

মাটির চুলা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন ভাইয়া। মাটির তৈরি চুলা আমাদের গ্রাম অঞ্চলের ঐতিহ্য। যুগ যুগ ধরে এই মাটির তৈরি চুলা আমাদের মাঝে রয়েছে। আপনি ঠিকেই বলেছেন রান্নার পরে আলু বেগুন ইত্যাদি পোড়া ভর্তার মজাই আলাদা রকম। বিশেষ করে নতুন আলু বেশি পোড়া দিয়ে খেয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

মাটির তৈরি চুলা আমাদের গ্রাম বাংলার অন্যরকম একটি ঐতিহ্য যা এখনো আমাদের সঙ্গেই রয়েছে। তবে শহর অঞ্চলে এরকম মাটির চুলা নাই বললেই চলে। বিশেষ করে মাটির চুলার রান্নার স্বাদ দ্বিগুণ হয়ে থাকে। এই স্বাদ শহর অঞ্চলের মানুষ খুবই কম পায়। কারণ তারা সব সময় গ্যাস অথবা কারেন্টের চুলায় রান্নাবান্না করে থাকেন। রান্নার শেষে চুলাই আলু পোড়া খাবার অনেক স্মৃতি রয়েছে ভাইয়া। যেগুলো কখনো ভুলে যাওয়ার মত না। মাটির চুলা সম্পর্কে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।